Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪১

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪১


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪০


হ্যালো বন্ধুরা,

সুপ্রভাত । আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন ।

"প্রাচীন ভারতের এন্টিক দ্রব্যসামগ্রীর প্রদর্শনী" পর্বের আজকে অনবম পর্ব । এ পর্যন্ত মোট আটটি পর্বে আমি কাঠ, ধাতু ও হাতির দাঁতের তৈরী অনেক antique দ্রব্যের ফোটোগ্রাফ শেয়ার করেছি । আশা করি খুব একটা খারাপ লাগেনি আপনাদের কাছে ।

আমাদের আজকের এপিসোডে যে সব antique বস্তুর ফোটোগ্রাফি থাকছে সেগুলো হলো :

১. প্রাচীন ভারতের কোনো এক মন্দিরের মুখ আঁটা কারুকার্যখচিত কাঠের তৈরী কৌটো
২. প্রাচীন ওয়ালম্যাট , অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে তৈরী
৩. সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী কৃষ্ণ-রাধার যুগল প্রেমময় মূর্তি
৪. বেলেপাথর দিয়ে নির্মিত মহালক্ষ্মীর মূর্তি
৫. একটি বহু পুরোনো মন্দিরের কারুকার্যখচিত কাঠের দরজা
৬. তামা-কাঁসার বহু প্রাচীন একটি খাবার থালা
৭. একটি মাছের মুখওলা বহু প্রাচীন চাইনিজ ফ্লাওয়ার ভাস

তো বন্ধুরা চলুন দেখে নেওয়া যাক আমাদের আজকের আয়োজন কি আছে ! আশা করি খুব একটা খারাপ লাগবে না আজকের আয়োজন আপনাদের কাছে ।


প্রাচীন ভারতের কোনো এক মন্দিরের মুখ আঁটা কারুকার্যখচিত কাঠের তৈরী কৌটো । এর মধ্যে ধুপ ও নানারকমের সুগন্ধী দ্রব্য রাখা হত । কৌটোর গায়ে ফুল লতা পাতার ডিজাইন ও নৃসিংহ অবতারের চিত্র আঁকা রয়েছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


অনেক প্রাচীন বস্তু এই ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা । বলা যায় প্রাচীন ওয়ালম্যাট এটি । অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে একটি শিল্পকর্ম ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । মা সীতার বনবাসের সময় তাঁর দুই যমজ সন্তান লব ও কুশ হনুমানকে বন্দী করে সীতা মায়ের কাছে আনীত করেছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী কৃষ্ণ-রাধার যুগল প্রেমময় মূর্তি । কৃষ্ণের রাসলীলা ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বেলেপাথর দিয়ে নির্মিত মহালক্ষ্মীর মূর্তি । মূর্তির দুই পাশে হস্তীদ্বারা অভিষেকের পবিত্র বারি সিঞ্চন করা হচ্ছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এটি একটি বহু পুরোনো মন্দিরের কাঠের দরজা । দরজাটির গায়ে রয়েছে অসংখ্য কারুকাজ এবং শ্রী কৃষ্ণ রাধিকার যুগল প্রেমময় মূর্তি ।অসাধারণ দেখতে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


তামা-কাঁসার বহু প্রাচীন একটি খাবার থালা । অভিজাত শ্রেণীর কোনো পরিবারের থালা এটি । থালাটির গায়ে ফুল লতা পাতার অসংখ্য চোখধাঁধানো মিনে করা কারুকাজ খচিত আছে । দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায় ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এটি একটি মাছের মুখওলা বহু প্রাচীন চাইনিজ ফ্লাওয়ার ভাস । চকমকে গায়ে মাছের আঁশ, মুখ, ঠোঁট আর লেজের ডিজাইন করা রয়েছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

এটি একটি মাছের মুখওলা বহু প্রাচীন চাইনিজ ফ্লাওয়ার ভাস ।

আজকের ফটোগ্রাফির মধ্যে এই চাইনিজ ফ্লাওয়ার ভাস বেশি সুন্দর লেগেছে। প্রতিটি ছবিই ভালো লেগেছে তবে তার মধ্যে এই ছবিটা আমার কাছে বেস্ট লেগেছে।
দাদা আমরা সত্যি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ আপনার পোস্টের মাধ্যমেই এতো সুন্দর বিষয়গুলো দেখতে ও জানতে পারছি। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। ভালোবাসা অবিরাম ❣️❣️❣️

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

হাতির দাঁত দিয়ে যে এত কিছু বানানো যায় আগে জানা ছিল না। আপনার এই মিউজিয়াম এর ছবিগুলো দেখে জানতে পারলাম। খুবই চমৎকার লেগেছে আপনার আজকের পর্বটি। বিশেষ করে কাসার প্লেট এবং ফ্লাওয়ার ভাসটি খুবই সুন্দর লেগেছে আমার কাছে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। না জানি এই মিউজিয়ামে আরো কত কত জিনিস রয়েছে।

অনেক প্রাচীন বস্তু এই ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা । বলা যায় প্রাচীন ওয়ালম্যাট এটি । অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে একটি শিল্পকর্ম ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । মা সীতার বনবাসের সময় তাঁর দুই যমজ সন্তান লব ও কুশ হনুমানকে বন্দী করে সীতা মায়ের কাছে আনীত করেছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।

অসাধারণ। বাকি গুলোও অনেক সুন্দর।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী কৃষ্ণ-রাধার যুগল প্রেমময় মূর্তি । কৃষ্ণের রাসলীলা ।

দাদা আপনি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি রাধাকৃষ্ণর যুগল প্রেমময় মূর্তি অসাধারণ দেখতে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন এবং আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এছাড়া বাকি যে ভাস্কর্যগুলো রয়েছে সেগুলোও অনেক সুন্দর। ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের ভেতরের বিভিন্ন ভাস্কর্যের সৌন্দর্য আপনি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রতিনিয়ত শেয়ার করে চলেছেন এবং আমাদেরকে দেখার সৌভাগ্য করে দিয়েছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা।❣️❣️

অনেক প্রাচীন বস্তু এই ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা । বলা যায় প্রাচীন ওয়ালম্যাট এটি । অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে একটি শিল্পকর্ম ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

খুবই চমৎকার শিল্পকর্ম এটা, কি দারুণভাবে নিজেদের দক্ষতার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন। বেশ ভালো লেগেছে আমার কাছে দৃশ্যটি। ধন্যবাদ

প্রাচীন যুগের মানুষ গুলো কত সুন্দর সুন্দর ডিজাইন তৈরি করেছে। সত্যিই অসাধারণ। দাদা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে প্রাচীন যুগের এই সুন্দর সুন্দর ডিজাইন গুলো দেখতে পেরে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আমার পক্ষ থেকে দাদা আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইল।

দেখতে দেখতে ৪১ নং পর্বে আমরা এখন। প্রতিটা পর্ব ছিলো এক এক ধরনের ইতিহাস নিয়ে। এতো এতো ছবির কালেকশন দাদা আপনার কাছে সত্যি এক কথায় অসাধারন ব্যাপার। আপনার স্টোরেজ তো বিশাল মনে হচ্ছে। যাই হোক আজকের ছবি গুলো ও অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে। বিশেষ করে ২য় ছবিটার আলাদা প্রশংসা না করে পারলাম না।

দাদা ওয়াল হ্যাংগিংটি দেখে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো। এমন দুর্লভ আর দামি ওয়াল হ্যাংগিং একমাত্র মিউজিয়ামেই থাকা সম্ভব। এটা তৈরী করতে না জানি কত অর্থ এবং সময় ব্যয় হয়েছে। আর অ্যান্টিক মূল্যের হিসাব না হয় নাই করলাম। সুন্দর এই দ্রব্যগুলো দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

  ·  3 years ago (edited)

দাদা,এখানে জিনিসগুলো দেখে আমার মনেই হয় না যে এগুলো প্রাচীন আমলের। আমার মনে হয় যেন এগুলো আধুনিক থেকেও অত্যাধুনিক। দেখলেই মন জুড়িয়ে যায়।এই যে মাছের মুখওয়ালা ফ্লাওয়ার ভাস, ফুলের নকশার খাবার থালা,হাতির দাঁতের তৈরী কৃষ্ণ-রাধার যুগল,এগুলো অসাধারণ। আমার কাছে সবগুলোই খুব ভালো লেগেছে দাদা।

একদমই অসাধারণ কিছু শিল্পকর্ম দেখলাম ♥️
বিশেষ করে রত্ন খচিত ঐ ওয়ালমেটটি ভীষণ সুন্দর দেখতে। আমি অনেক সময় তাকিয়ে থাকলাম। আসলেই খুব দামী শিল্পকর্ম এটি।
আর হাতির দাঁতের তৈরি প্রেমময় মূর্তি সত্যিই অনবদ্য শিল্পকর্ম এটি। ❣️

প্রাচীন ভারতের স্মৃতি ঐতিহ্য শিল্প-সংস্কৃতি কিছু দৃশ্যপট দেখতে পেরে খুবই অবাক হলাম ।স্বচক্ষে কখনো এগুলো দেখতে পাবো কিনা জানিনা যা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ঐতিহ্যের সাথে পরিচিত হতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আজকের কিছু দৃশ্যপট আমাদের সাথে শেয়ার করলেন যেগুলো আমার এই প্রথম দেখা খুবই ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের জন্য আশায় রইলাম দাদা।

আসলে দেখতে দেখতেই 41 পর্ব হয়ে গেল আবারও দারুণ কিছু দেখতে পারছি।কাঠের তৈরি কৌটা বেশ মজবুত লাগলো। তারপরে ওয়াল হ্যান্ডেল টা তো অসাধারণ লাগছে। মাছের চাইনিজ ফ্লাওয়ার ভাস আমাকে মুগ্ধ করলো অসাধারণ

অনেক প্রাচীন বস্তু এই ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা । বলা যায় প্রাচীন ওয়ালম্যাট এটি । অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে একটি শিল্পকর্ম ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

দাদা এটা দেখে আমি যথারীতি অবাক হয়েছি। এত দামী দামী পাথর দিয়ে ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা তৈরি করা হয়েছে। না দেখলে হয়ত বিশ্বাসই করতাম না। অনেক ধন্যবাদ দাদা এত দামি ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

প্রাচীনকালে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য যেভাবে কারুকার্য এবং নকশা করা হতো বর্তমান সময়েও যদি এরকম ভাবে কাজগুলো করা যেত কত ভালই না হতো দাদা! সবগুলো ছবি আলাদা আলাদা ভাবে মনে গেঁথে গেছে। রাধাকৃষ্ণ যুগলের ছবি আঁকা দরজা, লব কুশ আর হনুমানের সেই মণিমুক্তা খচিত ওয়ালমেট খুব মনে ধরেছে। আর প্রাচীনকালের খাবারের থালা গুলো দেখলে বেশ ভালো লাগে। আকারে এত বড় ছিল। ওই সময়কার মানুষজন মনে হয় বেশ ভোজনরসিক ছিল 😊

বেশ চমৎকার ছিল ফটোগুলো, এবার ও নতুন কিছু দেখে চমকে গেলাম। হাতির দাঁতের তৈরি, বেলে পাথর এবং খাবার থালার ছবিটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই প্রাচীন জিনিসগুলো আমাদের দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

115.png

এটি একটি মাছের মুখওলা বহু প্রাচীন চাইনিজ ফ্লাওয়ার ভাস । চকমকে গায়ে মাছের আঁশ, মুখ, ঠোঁট আর লেজের ডিজাইন করা রয়েছে ।

দাদা আপনার পোস্ট পড়ে আমার কাছে অনেক নতুন কিছু শিক্ষা নিতে পারলাম।যাক আপনার উপস্থাপন ভলো ছিল দাদা।সবগুলো ছবির সাথে সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন।
আপনার জন্য এবং আপনার পরিবার এর জন্য শুভকামনা রইল দাদা💞💞

দাদা কি লিখবো ভেবে পাচ্ছি না । ছবি গুলো দেখে আমি অবাক। আবারো হাতির দাতের তৈরী রাধা কৃষ্ণের যুগল মূর্তি টি দেখে আমি মুগ্ধ হলাম। এত সুন্দর ভাবে কারুকাজ করা খাবার থালা এখন হয়তো আর তৈরী করা সম্ভব হবে না। প্রাচীন কালেও ওয়ালম্যাট তৈরী হয়েছিল । তাহলে বোঝা যায় তাদের চিন্তা ভাবনা কতটা সূদরপ্রসারী ছিল। খুবি ভাল লাগলো পর্বটি। খুবি যত্নের সহিত সংরক্ষিত রয়েছে এগুলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। দাদা ভাল থাকবেন।

চুনী, পান্না, মুক্তো ও পোখরাজের ওয়ালম্যাটটি অনন্য। সচরাচর চোখে পড়েনা। অসাধারণত কারুকাজ। সত্যিই কোনো তুলনাই হয় না। মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকা যায়।

nice post

কি যে বলবো আর বুঝে উঠতে পারছিনা।জাস্ট চমৎকার। দেখতে দেখতে আমরা প্রায় ভ্রমণ পর্ব-৪১ পার করে ফেললাম। আমি সত্যি জানিনা দাদাভাই আপনি বাস্তবে গিয়ে ইন্ডিয়ান জাদুঘর কতটা উপভোগ করেছেন। তবে আমি বাংলাদেশ থেকেই আপনার ভ্রমণ পর্বের ফটোগ্রাফি এবং তথ্য গুলো দেখে ইন্ডিয়ান জাদুঘর অনেক বেশি আনন্দের সাথে উপভোগ করেছি। সত্যিই প্রতিটি জিনিস এত সূক্ষ্ম করে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন দাদা ভাই, মনে হচ্ছে আর জীবনে ইন্ডিয়ান জাদুঘর নিজে না দিয়ে ঘুরে দেখলেও হবে। অনেক অসাধারণ জিনিস দেখেছি এবং অনেক অসাধারণ তথ্য জানতে পেরেছি। এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। আশা করছি আরো অনেক আকর্ষণীয় ভ্রমণ পর্ব দেখতে পারবো। পরিবার নিয়ে সবসময় অনেক ভালো থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন দাদা ভাই। আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা রইল।

কি সুন্দর কারুকার্য।দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায় দাদা।আমার মনে হয় দ্বিতীয় ছবিতে যে ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা এটি বেশ ভারী।অসাধারণ চিত্রের আবির্ভাব ঘটিয়েছেন এর মধ্যে।দেখে মুগ্ধ হলাম, ধন্যবাদ দাদা।

অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে একটি শিল্পকর্ম ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

দাদা আমি জাস্ট ভাবছি আমাদের ছোট একটি কাজ করতেই অনেক সময় লাগে।আর এতো চুনী,পান্না দিয়ে কাজ করা!কতোটা সময় আর দক্ষতা দিয়ে কাজ গুলো করা!জাস্ট অবাক হয়ে গেলাম।

আবার আমরা পেয়ে গেলাম নতুন নতুন অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি। আমরা প্রতিদিন সুন্দর সুন্দর কিছু বিষয়ের সাথে পরিচিত হতে পারছি। আজকের থালার ছবিটি ছিল দুর্দান্ত। এগুলো দেখতেই অনেক ভালো লাগে দাদা।

শুভকামনা রইল দাদা🤗🤗

প্রাচীন মানুষগুলা কত দক্ষতার দিয়ে কত সুন্দর সুন্দর জিনিস তৈরি করেছে। ওয়াল হ্যাংগিং টা কত সুন্দর করে কত জিনিস দিয়ে তৈরি করেছে। তামা কাঁসা দিয়ে তৈরি খাবারের থালা টা অনেক সুন্দর। মাছের মুখ ওয়ালা প্রাচীন চাইনিজ ফ্লাওয়ার বাস টা কত সুন্দর।পরবর্তী এপিসোডের অপেক্ষায় রইলাম।

দাদা আজকের পর্বের ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা দেখে আমি মুগ্ধ। চুনি, পান্না ,মুক্ত, পোখরাজ, মুনস্টোন ও শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে তৈরিকৃত এই অসাধারণ কারুকার্যের ওয়াল হ্যাঙ্গিংটি থেকে চোখ ফেরাতে পারছিনা। এছাড়াও তামা কাঁসার বহু প্রাচীন খাবার খাওয়ার থালাটির কারুকার্য খুবই সুন্দর লেগেছে আমার কাছে। খুবই সুন্দর একটি পর্ব উপভোগ করলাম দাদা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ওয়ালমেট হ্যাঙ্গিংটা দেখে অবাক হয়েছি দাদা। কতো আগের আর কি নিখুঁত করে

মা সীতার বনবাসের সময় তাঁর দুই যমজ সন্তান লব ও কুশ হনুমানকে বন্দী করে সীতা মায়ের কাছে আনীত করেছে

সেটা ফুটিয়ে তুলেছে। খাসার থালাটাও আমার কাছে সুন্দর লেগেছে। প্রত্যেক পর্বেই নতুন নতুন সব তথ্য জানতে পারি। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা আমাদের জানার ও দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য

অসংখ্য চুনী, পান্না, মুক্তো, পোখরাজ, মুনস্টোন এবং শ্বেত পাথরের টুকরো দিয়ে একটি শিল্পকর্ম ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

অসাধারণ কারুকার্য করা প্রাচীন ওয়ালম্যাট দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম দাদা। এতো নিখুঁত শিল্পকর্ম এখনকার দিনে আর দেখতে পাওয়া যায় না। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এছাড়াও আপনি অন্যান্য যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন সেগুলোও অনেক ভালো লেগেছে দাদা। সবকিছু মিলিয়ে অসাধারণ হয়েছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।