Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৩

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৩


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০২


শুভ সকাল বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন ।

আজকে আমি এই শীতের সকালে আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি আমার কলকাতা মিউজিয়াম ভ্রমণের আরো একটি ফোটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে । আজকে হলো তৃতীয় পর্ব । দ্বিতীয় পর্বে আপনারা বেশ কিছু সম্রাট অশোকের আমলের পাথরে খোদাই করা মূর্তি দেখেছিলেন । আজকে আমি মৌর্য্য সাম্রাজ্যের সূর্য চন্দ্রগুপ্ত ও কুষাণ সাম্রাজ্যের আরেক মহান শাসক সম্রাট কণিষ্কের আমলের দশটি প্রাচীন পাথরের মূর্তি ও পাথরে খোদাই করা মূর্তির ফটোগ্রাফ শেয়ার করবো ।

বেশ প্রস্তর নির্মিত ভাস্কর্য অক্ষত আছে, আবার অনেক গুলিই আংশিক ভগ্নপ্রায় ।

তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের ফোটোগ্রাফগুলি ।


পাথরের থামে খোদাই করা ভাস্কর্য - "নৃত্যরত নর্তকী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরের ফলকে খোদাই করা নানান ধরণের ছোট বড় মাঝারি ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কুষাণ সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা মহান সম্রাট কণিষ্কের মুন্ডহীন প্রস্তর মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


দন্ডায়মান প্রস্তর মূর্তি - "গৌতম বুদ্ধ"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "বুদ্ধের জীবনী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


শিল্প অনুরাগী মি: টিনটিন ঘুরে ঘুরে সব গ্যালারি পরিদর্শন করছেন
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


শ্বেত পাথরের ফলকে খোদাই করা রাজদন্ড ও চক্রের ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


রামটঙ্কা কয়েন । খুবই দুষ্প্রাপ্য । মুদ্রায় কোনো ধরণের মুদ্রা মান থাকতো না ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgnDPhFuj434vjVDg2.jpg

এই ভাস্কর্যগুলি আমাকে অনুভব করে যে এটি প্রাচীনকালে ছবি তোলার উপায় ছিল, যেহেতু বেশিরভাগ ভাস্কর্যের চরিত্রগুলি একটি ভাল পোজ দিয়ে মডেলিং করে।

পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "বুদ্ধের জীবনী"

পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো খুবই নিখুঁত ভাবে তৈরি করা হয়েছে। বুদ্ধের জীবনী ভাস্কর্যটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। প্রতিটি ভাস্কর্যের পিছনে অনেক পুরাতন কাহিনী লুকিয়ে রয়েছে। আমরা হয়তো সেই কথাগুলোর সাথে কিছুটা পরিচিত কিন্তু এই ভাস্কর্যগুলো কখনো দেখিনি। দাদা আজকে আপনার এই ফটোগ্রাফস গুলোর মাধ্যমে পুরনো দিনের ভাস্কর্যগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। প্রতিটি ভাস্কর্যের কারুকার্য একদম নিখুঁত ভাবে করা। পুরনো দিনের মানুষ গুলো এতটা দক্ষতার অধিকারী ছিল যেগুলো এই ভাস্কর্য না দেখলে বুঝতেই পারতাম না দাদা। এসব ভাস্কর্যগুলো সুন্দর করে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। দাদা শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

অনেক সুন্দর দাদা সত্যিই এগুলো দেখলে প্রাচীনকালের কথা মনে পড়ে যায় আর অনেক মুগ্ধ হয়ে যাই।আর আমাদের টিনটিন বাবুকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো এবং ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল দাদা।

দাদা বরাবরের মতো আপনার তৃতীয় পর্বের ইন্ডিয়ান Museum ছবিগুলো বেশ সুন্দর ছিল। এবং এই সব পুরনো খোদাই-করা মুরতি থেকে ইতিহাসের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর পুরোনো খোদাই করা মুর্তির ছবি শেয়ার করার জন্য।

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgnAuhShL4ppcFGV1Y.jpeg

দাদা আপনি কলকাতা মিউজিয়াম ভ্রমণের অনেক সুন্দর সুন্দর ফোটোগ্রাফি করেছেন। শ্বেত পাথরের ফলকে খোদাই করা রাজদন্ড ও চক্রের ভাস্কর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন

দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি আবারও কলকাতা মিউজিয়াম এর সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য আমাদের মাঝে দেখার সুযোগ করে দিলেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি কলকাতার পুরনো পাথরের খোদাই করা মূর্তি গুলো দেখতে পেলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা,এই ফটোগ্রাফির ভাস্কর্যগুলি বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে।আর এই ভাস্কর্যের সবগুলোই বেশি সুন্দর রয়েছে ও কম ভগ্ন অবস্থায় রয়েছে।বেশিরভাগ নারী ভাস্কর্য রয়েছে নর্তকীর।বুদ্ধদেবের জীবনী ও সুন্দরভাবে শিল্পীরা ফুটিয়ে তুলেছেন।পূর্বের শিল্পীদের হাতের কাজের তুলনা হয় না।তাঁদের দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন খাটবে না।ভাস্কর্যগুলি দেখে ও খুব ভালো লাগে ও মনে আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়।রামটঙ্কা কয়েক এই মুদ্রার নামটি ভীষণ সুন্দর।এইসব মুদ্রার গায়ে কোনো রাজা/রানী কিংবা কোনো তাদের জীবনীর চিত্ৰ অঙ্কন করা থাকতো।যেটি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকতো।সবই এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে।দাদা আপনার ফটোগ্রাফি নিয়ে কোনো কথা হবে না, জাস্ট অসাধারণ।ধন্যবাদ দাদা।

  • দাদা ও অনেক ভালো আছি। আজকের প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই দুর্দান্ত ছিল। প্রত্যেকটি ছবি আমার খুবই ভালো লেগেছে। পাথরে খোদাই করে করে খুব সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য তৈরি করেছিল। দেখেই প্রথমে আশ্চর্য হয়েছি। টিনটিন বাবুর ছবিটা প্রথমে ভাস্কর্য মনে করেছিলাম। হাহাহা । টিনটিন বাবুকে খুবই সুন্দর লেগেছে । কালো কালো ভাস্কর্য গুলোর সাথে উজ্জ্বল নক্ষত্র আমাদের সবার প্রিয় টিনটিন বাবু।

টিনটিন বাবু কে মাস্ক পরায় খুব সুন্দর লাগতেছে। মূর্তি গুলোর ছবি অনেক পরিস্কার ভাবে তুলেছেন দাদা। ভাস্কর্য গুলো ও দেখতে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। এগুলা থেকে অনেক ইতিহাস জানা যায়। তাই জাদুঘর আমার কাছে সব সময়ই ভালো লাগে।

দাদা তোমার ফটোগ্রাফির
হয়না তুলনা
পাথরে খোদাই এমন ভাস্কর্য
দেখা হতো না

তুলে এনেছেন ফটোগ্রাফিতে
দুর্লভ নিদর্শন
টিনটিন বাবাই ঘুরেফিরে
করছে পরিদর্শন

শ্রদ্ধাভরে স্যালুট করি
সবার প্রিয় দাদা
আমার বাংলা ব্লগ নীড়ে
আমরা সবাই বাধা
।।

মৌর্য আমলের নিদর্শন এত সুন্দর এবং তখন এত নিখুত ভাবে কাজ করা হতো যা সত্যি ঐতিহাসিকরা ধারণ করে না রাখলে বোঝা যেত না। আমার কাছে মাঝে মাঝে মনে হয় সেই সময়ে অনেক ভালো প্রযুক্তি ছিল এবং মানুষের দক্ষতা অনেক বেশি ছিল বিশেষ করে শিল্পের ক্ষেত্রে। তা না হলে খ্রিস্টপূর্ব সময়ে এত সুন্দর সুন্দর নিদর্শন তৈরি করার জন্য অবশ্যই প্রযুক্তির দরকার ছিল। মুদ্রা গুলো দেখে সত্যিই খুব অবাক হয়েছি। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য এবং আগামী পর্বগুলোতে আরো অনেক প্রাচীন নিদর্শন দেখতে পারবো।

বরাবরের মত ০৩ নাম্বার পর্ব ছিলো অসাধারণ। প্রতিটা ফটোগ্রাফি খুবই নিখুঁতভাবে তুলেছেন আপনি।ভাস্কর্য গুলো দেখার মত। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করে আমাদের সামনে এই ভাস্কর্য গুলো তুলে ধরার জন্য।

ওয়াও অসাধারণ হয়েছে সব ছবিগুলো। এর আগের ২টা পাট ছবিগুলো দেখে খুবই ভালো লেগেছিল এবং এই পাটের ছবিগুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। হয়তো এগুলো দেখতে পারলাম না তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখতে পারলাম। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইল।

প্রতিটি ভাস্কর্যের দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছে যারা এইগুলো পাথের খোদাই করে বানিয়েছে। তারা খুবই দক্ষ কারিগর। আজকের ভাস্কর্যগুলো বরাবরের মতো খুব সুন্দর ছিলো।
আর টিনটিন বাবুকে অনেক কিউট ভদ্র বাবু লাগছে।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।

ওয়াও অসাধারণ হয়েছে দাদা। পাথরের তৈরি মূর্তি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে খুব নিখুঁত ভাবে খোদাই করা হয়েছে। আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে প্রতিবারের মত টিনটিন বাবু এবং তার মিউজিয়াম পরিদর্শন করা।

দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে কলকাতা মিউজিয়াম এর ভাস্কর্যগুলো আমাদের দেখার সুযোগ করে দিলেন। আসলে কলকাতা যাওয়ার খুব ইচ্ছা আছে আমার। তবে সময় হলে যাব ইনশাআল্লাহ। আপনার এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে কলকাতা মিউজিয়াম এর মূর্তি গুলো খুবই সুন্দর ভাবে দেখতে পাচ্ছি। পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো এভাবে দেখতে দেখতে আমার ভ্রমণটা হয়ে যাচ্ছে। আসলে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিলেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

  • কলকাতা মিউজিয়াম এর ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি আবারো দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আপনি পাথরের খোদাই করা মূর্তি গুলো খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো, টিনটিন বাবুর পরিদর্শনের ছবিটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

পাথরে খোদাই করা মিউজিয়ামের এই ভাস্কর্যগুলো দেখে অনেক ভাল লাগলো, আসলেই অনেক বছর আগের এই ভাস্কর্যগুলো আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য দাদা,আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।

পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো, তৃতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের এই ভাস্কর্যগুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আশা করি পরবর্তীতে আরো সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য দেখতে পাব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

ওয়াও অসাধারণ হয়েছে দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। কলকাতা মিউজিয়াম এর ভাস্কর্যে ছবিগুলো দেখতে পেরে নিজেকে খুব ভালো লাগতেছে। অসাধারণ পাথরের খোদায় করা মূর্তি গুলো ও টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। এতো সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের অনেক শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

ਪ੍ਰਾਚੀਨ ਵਸਤੂਆਂ ਜੋ ਇੱਕ ਨਸਲੀ ਸਭਿਅਤਾ ਦੀ ਹੋਂਦ ਦਾ ਪਤਾ ਲਗਾਉਣ ਲਈ ਬਹੁਤ ਸਾਰਥਕ ਹਨ ਜੋ ਕਿ ਅਤੀਤ ਵਿੱਚ ਬਹੁਤ ਉੱਨਤ ਹੈ, ਖਾਸ ਕਰਕੇ ਸੱਭਿਆਚਾਰਕ ਜੀਵਨ ਵਿੱਚ, ਇਸ ਅਜਾਇਬ ਘਰ ਵਿੱਚ ਇਹਨਾਂ ਵਸਤੂਆਂ ਦਾ ਬਹੁਤ ਉੱਚਾ ਮੁੱਲ ਹੈ

টিনটিন বাবুকে বেশ ভালোই লাগছে দেখতে। মনে হচ্ছে খুব উপভোগ করেছিল। আর তাছাড়া এমন মুহূর্তে আমি আগে কখনো দেখিনি। আপনার পোস্টের দ্বারা এগুলো।
দেখতে পেলাম।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাব দাদা আমাদের মাঝে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য

Хорошие фотографии

অনেক অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফিগুলো। পাথরের মূর্তিগুলো অনেকটা ভেঙে যাওয়া সত্ত্বেও এগুলোকে সংরক্ষণ করে রেখে দেয়া হয়েছে,যা সত্যিই অসাধারণ। কারণ এগুলো যদি না-ই পাওয়া যেত হয়ত আমরা দেখতাম না। ছবিগুলো কত নিখুঁত, কতটা ধৈর্য আর কষ্টের কাজ এগুলো,তাকালেই বোঝা যায়। দাদা,অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আজকে মৌর্য্য সাম্রাজ্যের সূর্য চন্দ্রগুপ্ত ও কুষাণ সাম্রাজ্যের আরেক মহান শাসকের আমলের ভাষ্কর্যগুলো শেয়ার করার জন্য।

বাহ ঘুরতে গিয়ে অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখছি দাদা। এরকম ঘোরাঘুরি করলে সত্যিই মন ভাল থাকে সেই সাথে কিছুটা রিফ্রেশমেন্ট পাওয়া যায়। আপনি অনেকগুলো মূর্তির ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সেই সাথে প্রতিটি মুহূর্তের নিচে অনেক সুন্দর বর্ণনা করেছেন দেখছি যার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম। তবে টিনটিন বাবুর ছবিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে ওর খুব শীত লাগছে না। যাই হোক সুস্থ থাকুন সবাইকে নিয়ে ইনজয় করুন এই আশা করে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এরকম একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



দাদা টিনটিনের ছবিটাই বেশি ভালো লাগলো। তবে একটা জিনিস আমার কাছে খুবই অবাক লাগে। ভারতবর্ষে এত বুদ্ধ মুর্তি কোথা থেকে এলো? ইচছা আছে ইন্ডিয়া গেলে অবশ্যই মিউজিয়ামটি দেখতে যাবো।

মিউজিয়ামের ভাস্কর্যগুলো যতই দেখি ততই অবাক হয়ে যাই। ভাবাই যায়না যে এত হাজার বছর আগে এই সকল ভাস্কর্য এত নিখুত ভাবে তৈরি করেছিল। আমরা কত ভাগ্যবান যে আজও ঐসকল ভাস্কর্যগুলো কে দেখার সুযোগ পাচ্ছি। আসলে দাদা এই সকল ভাস্কর্যগুলো কে দেখে অনেক কিছু শেখার এবং জানার আছে।তার সাথে শিল্প অনুরাগী মিস্টার টিনটিন বাবুকে তো খুব মিষ্টি লাগছে । দাদা অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর সুন্দর প্রাচীন ভাস্কর্য গুলোকে আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।

দাদা অন্যনা দিনের ন্যায় আজকের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর করে ক্যাপচার করছেন। ভাকর্য গুলো ছবি খুব স্পর্শ করে আমাদের মাঝে তুলে ধরছেন।টিনটিন বাবুকে দেখতে বেশ দারুণ লাগছে।অনেক ধন্যবাদ দাদা।

প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই যে,আপনি কিছু দুর্লভ নিদর্শন আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।আপনার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারতেছি এবং শিখতে পারতেছি।কারন জাদুঘর এর এই নিদর্শন গুলো আমরা হয়ত এগুল সম্পর্কে জানতে পারতাম না।আর সাথে টিনটিন বাবুকে দেখতে পেয়ে মনটা ভাল হয়ে গেল।টিনটিন বাবুর জন্য শুভকামনা রইল।

ভারতের জাদুঘরের অনেকগুলো সুন্দর ভাস্কর্যের ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। সব গুলো ছবি অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। আপনাকে আমি অসংখ্য ধন্যবাদ দিতে চাই এমন সুন্দর কিছু জিনিস আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেবার জন্য। যদি আপনি এই ছবিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার না করতেন তাহলে হয়তোবা এগুলো দেখার মত কোন সৌভাগ্য আমার হতো না।

জাদুঘরটি ভীষণ মুল্যবান বেশকিছু প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন দিয়ে ঠাসা। আমরা সত্যিই সবকিছু উপভোগ করছি। আর খুদে জ্ঞান পিপাসু বেশ ভালই উপভোগ করেছে সবকিছু 🪄 ভালোই লাগলো সবকিছু 🥀

টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে টিনটিন বাবু গভীর মনোযোগ দিয়ে সবকিছু পরিদর্শন করছে। বেশ মিষ্টি দেখাচ্ছে টিনটিন বাবুকে। দাদা আজকের পর্বের সবগুলো ভাস্কর্য ভীষণ সুন্দর এবং মনমুগ্ধকর। বিশেষ করে রামটঙ্কা কয়েন এবং শ্বেত পাথরের ফলকে তৈরিকৃত রাজদণ্ড আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা।

দাদা, আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লাগে। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এই জায়গা গুলো দেখার সৌভাগ্য অনুভব করি। এমনিতে তো যাওয়ার কখনো সৌভাগ্য হয়ে ওঠেনি। পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো দেখতে অসাধারণ লাগলো। মনে হয় সামনাসামনি দেখতে আরো বেশি সুন্দর। টিনটিন বাবুকে দেখতেও অনেক ভালো লাগলো। একেবারে শীতের জামা কাপড় পড়ে ঘোরাঘুরি করছিল। সব মিলিয়ে আপনার পুরো পোস্ট অসাধারণ লাগলো দাদা।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম ভ্রমণের আগের দুইটা পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেছি যা আমার অনেক ভালো লেগেছিল। ঠিক একইভাবে তৃতীয় পর্বে ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। কলকাতার পশ্চিমবঙ্গের মিউজিয়ামের সৌন্দর্যের কিছু আলোকচিত্র আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনার সাথে মিউজিয়ামের প্রতিটি পর্ব দেখতে দেখতে মনে হচ্ছে আমিও আপনার সাথেই ঘুরছি আর প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করছি। শিল্পী আর শিল্প এই দুইয়ের মাঝেই ছোটবেলা থেকে আমিও বড় হয়েছি এবং বেড়ে উঠেছি। আর সেজন্যই হয়তো আপনার মিউজিয়াম ভ্রমণ পর্ব গুলো এত ভালো লাগছে। ❤️

দাদা মাঝে মাঝে আমি গভীর চিন্তায় পড়ে যাই যখন এই ধরনের মূর্তি গুলো দেখি আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগে মানুষ কত নিপুণতার সাথে এই মূর্তি গুলো তৈরি করেছিল তাদের চিন্তাশক্তি সৃজনশীলতা শক্তি সম্পর্কে ভাবলেই আমি অবাক হয়ে যাই। আজ আপনার পোষ্টের মাধ্যমে হাজার হাজার বছর আগের ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে ধারণা পেলাম বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বরেন্দ্র জাদুঘর গেলে এইরকম বৌদ্ধমূর্তি থেকে শুরু করে অসংখ্য ঐতিহ্যের সাক্ষী পাওয়া যায়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর করে ইতিহাস আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

ওয়াও দাদা ভাই আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনি আমাদেরকে ইন্ডিয়া জাদুঘর ভ্রমণ করিয়েছেন। জানিনা কখনো যেতে পারবো কিনা বা যাওয়ার সৌভাগ্য হবে কিনা।কিন্তু কিছুটা হলেও আশা আপনি পূরণ করে দিয়েছেন আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দাদা ভাই। পাথর কেটে তৈরি ভাস্কর্যগুলো দেখতে অসাধারণ লাগছে। এগুলো শুধু বই-পুস্তকে পড়া এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। কিন্তু সামনে থেকে কখনো দেখা হয়নি। সত্যিই এগুলো দেখলে প্রাচীনকালের মানুষের সৃজনশীলতার কথা মনে পড়ে যায় আর অনেক মুগ্ধ হয়ে যাই।আর আমাদের টিনটিন বাবুকে দেখতে অনেক কিউট লাগছে। পুরো শীতের জামা কাপড় পড়ে তৈরি হয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ভাই আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো এবং ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।

পাথরের থামে খোদাই করা ভাস্কর্য - "নৃত্যরত নর্তকী"

পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো খুবই সুন্দর। শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় এই পাথরের ভাস্কর্য গুলো যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে। একজন শিল্পী তার দক্ষ হাতে এই সুন্দর ভাস্কর্যগুলো তৈরি করেছেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফ অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আপনি। পুরনো দিনের এসব ভাস্কর্যগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। আমরা আসলে পুরনো শাসনামলের বিভিন্ন ভাস্কর্যগুলো সম্পর্কে অনেক শুনেছি কিন্তু দেখার সৌভাগ্য হয়নি কখনো। আপনার এই ফটোগ্রাফ গুলোর মাধ্যমে পুরনো দিনের সেই ভাস্কর্যগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা দারুন কিছু ফটোগ্রাফ শেয়ার করার জন্য। সেই সাথে আমাদের মিষ্টি টিনটিন বাবুর জন্য ভালোবাসা রইলো।

বৌদির ছবিগুলা সহ এবং আপনার তিনটা পর্ব সহ মোট আমার চারটা পর্ব এখন পর্যন্ত দেখা হলো। আমি আশাবাদী এই সিরিজ পুরোটাই আমি দেখব। আমার খুবই ভাল লাগছে যে , আমি ভার্চুয়ালি কলকাতা জাদুঘর দেখতে পাচ্ছি । শুভেচ্ছা রইল ভাই আপনার জন্য । ধন্যবাদ আপনাকে, আমাদেরকে ভার্চুয়ালি কলকাতা জাদুঘরটা দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

দাদা টিনটিন বাবুটাকে দেখতে আজকে খুবই সুন্দর লাগছে।প্রতিটা ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ লাগছে। প্রতিটা মুহূর্তগুলো খুব সুন্দর ভাবেই কাটিয়েছেন। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আমার পক্ষ থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

সত্যিই দাদা এই কলকাতা মিউজিয়াম এর সবগুলো ভাস্কর্যই খুব সুন্দর দেখার মত। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। মনে হচ্ছে আমরা সত্যি কারের ভাস্কর্যগুলো দেখছি। খুবই নিখুঁতভাবে খোদাই করা এই ভাস্কর্যগুলো। আমি এর আগে এরকম ভাস্কর্য কখনো দেখিনি। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যগুলো দেখা হল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আমাদের সাথে এত পুরাতন ভাস্কর্যের সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য। আপনাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা।

ওয়াও অসাধারণ হয়েছে দাদা। রামটঙ্কা কয়েন এই প্রথম নাম শুনলাম।আর বাকি ফটোগ্রাফি গুলও খুব সুন্দর হয়েছে।দারুণভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন।🖤

একটি খুব আকর্ষণীয় কন্টেন্ট দেখা এবং পড়তে হবে, ছবি এছাড়াও চমৎকার, ভাগ করার জন্য ধন্যবাদ

আমাদের শিল্প অনুরাগী মিস্টার কে দেখতে কিন্তু দারুণ লাগছে।
আমার দেখেই ইচ্ছে করছে একটু যাই,গিয়ে ঘুরে আসি।
কি দারুণ সব।

বাহ! দাদা আপনার মাধ্যমে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো দেখতে পাচ্ছি খুবই আনন্দ লাগছে। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মনে হচ্ছে যেন বাস্তবে দেখেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

দাদা পাথরের খোদাই করা জিনিসগুলো দেখতে অনেক সুন্দর দেখা যায়। বিভিন্ন ধরনের ঐতিহাসিক স্হানে এইসব দেখা যায়। তবে দাদা আপনার কাছে থেকে নতুন নতুন আরো জিনিস দেখলাম। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো দাদা,,,,❤️❤️

আমি বরাবরই আপনার এসব আলোকচিত্র মাধ্যমে নতুন কিছু দেখতে পারি। আজকের মূর্তিগুলো দেখতে একটু স্পেশাল। সবগুলো মূর্তি আমার কাছে ভালো লেগেছে। আজকে টিনটিন বাবু অনেক সুন্দরভাবে পোজ দিয়েছে।🥰🤩

সম্রাট অশোক সম্পর্কে অনেক কিছু পরেছি এবং জেনেছি বইয়ের ভাষায় সেটা জানা ছিল। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সম্রাট অশোকের সেই পুরনো স্মৃতি বিজড়িত পাথরে খোদাই করা কিছু দৃশ্য পটভূমি দেখতে পেলাম। আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে দাদা। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম দাদা।

প্রাচীনকালের এই নিদর্শনগুলো দেখলেই মন ভরে যায়। কত সুন্দর হাতের কারুকাজ। যতবার দেখি ততবারই মুগ্ধ হয়ে যাই। আমাদের সৌভাগ্য যে আপনি আমাদের মাঝে এগুলো শেয়ার করছেন। ধন্যবাদ দাদা

  • দাদা প্রাচীনকালের এই ভাস্কর্য গুলো যতো দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি।
    প্রিতিটি ভাস্কর্যের পিছনে রয়েছে হাজারো পুরনো গল্প। দাদা সব গুলো ফটোগ্রাফি অসাধারণ, সব থেকে ভালো লেগেছে রামটঙ্কা কয়েন টা দেখে কতো হাজার বছরের পুরনো।
    এরপর আমাদের টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি টা দারুণ হয়েছে। টিনটিন বাবু খুব উপভোগ করছে।
    দাদা, বৌদি ও টিনটিন বাবুর জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর আগের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ভাস্কর্যগুলো মনমুগ্ধকর ছিল । আজকে সূর্য চন্দ্র গুপ্ত ও সম্রাট কনিষ্কের যে ভাস্কর্যগুলোর ফটোগ্রাফি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ যা কখনো দেখিনি আপনার মাধ্যমে দেখে নিলাম । পাথর খোদাই করা ভাস্কর্য গুলি সত্যিই অমায়িক । খুবই ভালো লাগলো দাদা । আরো ভাস্কর্য দেখার আশায় রইলাম ।ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর মিউজিয়াম এর ফটো গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ।

শাসক সম্রাট কণিষ্কের পাথরের মূর্তি অনেকগুলোই ছবি তুলেছেন। ছবিগুলা মোটামুটি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
শ্বেত পাথরের ফলকে খোদাই করা রাজদন্ড ও চক্রের ভাস্কর্য একটু অন্যরকম।আর টিনটিন বাবু খুব মনোযোগ দিয়ে সব কিছু দেখছে।সে খুব এনজয় করেছে।ধন্যবাদ দাদা।

মৌর্য্য সাম্রাজ্যের সূর্য চন্দ্রগুপ্ত ও কুষাণ সাম্রাজ্যের আরেক মহান শাসক সম্রাট কণিষ্কের আমলের দশটি প্রাচীন পাথরের মূর্তি ও পাথরে খোদাই করা মূর্তি।

দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের তিন নম্বর পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ সুন্দর লাগছে দেখতে। নৃত্যরত নর্তকীর ফটোগ্রাফি, পাথরে খোদাই করা ছোট বড় সাইজের ভাস্কর্য গুলোর ফটোগ্রাফি, সম্রাট কনিষ্কের মুন্ডুহীন মূর্তি এবং গৌতম বুদ্ধের ফটোগ্রাফি, বুদ্ধের জীবনী সহ সকল ফটোগ্রাফি দেখে আমি সম্পূর্ণ রূপে মুগ্ধ হয়ে গেছি। তবে আমার কাছে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি দেখতে। এত সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য দাদা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

সত্যি বলতে আমার কাছে খোদাই করা ভাস্কর্য সব সময়ই আকর্ষণীয় কিছু মনে হয়, কারন পাথর খোদাই করে এতোটা নিখূঁতভাবে এগুলো তৈরী করা হতো, অবাক না হয়ে পারা যায় না। রামটঙ্কা কয়েনটি সত্যি দেখার মতো ছিলো। আর আমাদের টিনটিন শোনামনির জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল। ধন্যবাদ দাদা চমৎকার কিছু আকর্ষণীয় দৃশ্য শেয়ার করার জন্য।

দাদা জীবনে যদি কখনো সুযোগ পায় তাহলে অবশ্যই এই জায়গা গুলো ঘুরে আসবো,আমার কাছে কতোটা ভালো লাগে তা বলে বুঝতে পারবোনা। আর প্রতিটি ভাস্কর্য এক একটা অর্থ বহন করছে। আর আমাদের আদরের টিনটিন তো মনে হচ্ছে অনেক আনন্দে ছিল তখন। সব মিলিয়ে অনেক বেশি ভালো লাগলো।

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgnDQ9FRoxpV3gK3YS.jpeg

টিন টিন বাবু,কিছু দেখে না, খালি টিন টিন করে ঘুরছে,হে হে হা হা

অসাধারণ দর্শন, আপনার ছবির মধ্যে ফুটে তুলতে আপনি খুবই পারদর্শী। আমিও আপনার চোঁখে মিউজিয়াম দেখতেছি। সাথেই থাকলাম। উজ্জ্বল হোক ছোট বাবুর ভবিষ্যত,এই কামনায়..

ওয়াও দাদা অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যাহা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। প্রাচীনকালের এই ভাস্কর্যগুলো গুলো হয়তো কখনোই দেখা হতো না। কিন্তু আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখার সৌভাগ্য করে দিয়েছেন দাদা। টিনটিন সোনা খুব সুন্দর দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ভাস্কর্যের দিকে। দেখে মনে হচ্ছে এখনি গিয়ে টিনটিন সোনা কে কোলে নেই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

ছবি গুলো দেখে অনুভব করছি আমরা কি ফেলে এসেছি অতীতে। তখন হয়তো আমাদের অস্তিত্ব ছিল না কিন্তু যারা এই শিল্পকর্ম গুলো করে গেছে তাদের মেধা বুদ্ধি আমাদের থেকেও বেশী। নতুবা তখন তো আধুনিক যন্ত্রপাতি ছিল না তারপরও তারা এত সুন্দর কারুকাজ খচিত পাথর তৈরী করেছে। ধন্যবাদ দাদা কোলকাতার মিউজিয়াম টির ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য। ভাল থাকবেন।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বরাবরই খুব ভালো হয়, বুদ্ধের জীবনীর ভাস্কর্যটা আমার খুবই ভালো লেগেছে।আসলে এসব থেকে অনেক কিছু শেখার ও জানার আছে। ধন্যবাদ দাদা আমাদের সাথে এত সব প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো শেয়ার করার জন্য। টিনটিন বুড়াটাকে কিযে বলবো.....🍫🍫

কখনো যাওয়া হবে কিনা কলকাতায় জানি না তবে দাদা আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্ট গুলো মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পাই।নিত্য নতুন অভিজ্ঞতা হয় আপনার পোস্টের মাধ্যমে যদি কখনো যাওয়া হয় আমার জন্য সহজ হবে।

দাদা আপনি অনেক দারুন ফটোগ্রাফি করেন প্রতিটা ফটো খুব সুন্দর হয়েছে।বিশেষ করে টুনটুনিকে দেখে অনেক ভালো লাগল।

দাদা অসাধারণ সব ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। কারণ আমারা এই সব ছবি সেখানে না গিয়ে ও দেখতে পারছি।পাথরের যেসব মূর্তি রয়েছে সেগুলো এক একটা প্রাকৃতিক নির্দশন।আমাদের পূর্ব পুরুষের ঐতিহ্য এই গুলো।ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর কিছু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

দাদা, আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনার এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সম্রাট অশোক এর আমলের পুরনো ভাস্কর্যগুলো দেখতে পাচ্ছি আমার খুবই ভালো লাগছে। দাদা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে পুরনো আমলের ভাস্কর্যগুলো দেখতে পাচ্ছি এই ভাস্কর্য সচরাচর কমই দেখেছি আমি। টিনটিন বাবু তো খুবই আনন্দে আছে আর গ্যালারি পরিদর্শন করছে খুব আনন্দের সাথে দেখে খুবই ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফির মধ্যে আমাদের টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে খুবই ভালো লাগে আমার।। ধন্যবাদ দাদা,ভারতীয় মিউজিয়ামের সম্রাট অশোক এর আমলের ভাস্কর্যগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।



দাদা এটি আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। কারণ এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা প্রাচীনকালের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। ❤️। এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা। ❤️

রামটঙ্কা কয়েন খুবই দুষ্প্রাপ্য মুদ্রায় কোনো ধরণের মুদ্রা মান থাকতো না

আগে আমার এমন পুরোনো কয়েন কালেকশন করার প্রতি খুব ঝোক ছিল, পুরনো কয়েন কালেকশন করতাম কিন্তু খুব পুরোনো না। নিজের দেশ সহ আরো কিছু দেশের বিলুপ্ত হওয়া কয়েন ছিলো আমার কাছে।
তবে দাদা রামটঙ্কা কয়েন এর নাম আমি কিখনোই শুনি নি। দেখে অনেক ভালো লাগলো।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের এত গুলো পুরনো নিদর্শন দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

কলকাতার সমৃদ্ধ মিউজিয়াম আপনার সৌজনে এত খুঁটিয়ে দেখতে পাচ্ছি ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। শ্বেত পাথরের ফলকে খোদাই করা রাজদন্ডটা চমৎকার, বুদ্ধের জীবনি আরো চমৎকার।