আলোকচিত্র : প্রিন্সেপ ঘাটে এক সন্ধ্যায়

in hive-129948 •  3 years ago 

IMG_20220630_190754.jpg


বেশ কিছুদিন ধরেই তনুজা বলছিলো কাছে পিঠে কোথাও একটু ঘুরে আসে । অন্তত দু'তিন ঘন্টা কোথাও একটু নির্জনে ঘুরে আসতে । আসলে অনেকদিন ধরেই তো কোত্থাও যাওয়া হচ্ছে না তাই । শেষমেশ ঠিক হলো বুধবারে বিকেলে প্রিন্সেপ ঘাটে একটু সময় কাটিয়ে আসা যাক । বুধবারে আবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একজনের সাথে appointment ছিল বিকেল থেকে সন্ধ্যা অবধি । তাই, পরে পাল্টিয়ে বৃহস্পতিবার করা হলো । কিন্তু, শেষমেশ যার সাথে appointment ছিল তার কিছু ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে সেটাও ক্যান্সেলড হয়ে গেলো । মোটমাট বুধবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা অবধি একটা বোকা বোকা সন্ধ্যে উদযাপিত হলো ।

তো, এবার আসা যাক মূল ঘটনায় । বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টায় রওনা দিলাম প্রিন্সেপ ঘাটের উদ্দেশ্যে । সাড়ে পাঁচটা নাগাদ পৌঁছে গেলাম প্রিন্সেপ ঘাটের মেইন গেটে । ঢুকেই অমনি জেমস প্রিন্সেপ এর স্মরণে তৈরী মনুমেন্ট । বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী জেমস প্রিন্সেপ এর জন্ম ইংল্যান্ডে ১৭৯৯ সালে । এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গলের যে জার্নাল প্রকাশিত হতো তিনি ছিলেন তার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ।

কি ছিলেন না তিনি সেটিই একটি বড় বিস্ময় । একদিকে নানান বিষয়ে তাঁর অগাধ পান্ডিত্য ছিল অন্যদিকে তিনি ছিলেন একজন ইতিহাসবিদ, পুরাতাত্ত্বিক, ভাষাবিদ, গবেষক, ভারততত্ত্ববিদ, মুদ্রাবিশারদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, আর্টিস্ট, জীবাশ্ম বিশারদ , যন্ত্রবিজ্ঞান বিশারদ, ধাতুবিষয়ক বিজ্ঞানী, আবহাওয়াবিদ এবং স্থাপত্যবিদ ।

ভারতের সুপ্রাচীন ব্রাম্মী ও খরোষ্ঠী লিপি তিনিই প্রথম সফলভাবে পাঠোদ্ধার করতে সমর্থ হন এবং তাঁরই নির্দেশিত পথ ধরে পরবর্তীতে ভারতের এক প্রাচীন ইতিহাস সম্পূর্ণরূপে উন্মোচিত হয় । বহুমুখী অনন্য প্রতিভার অধিকারী জেমস প্রিন্সেপ ১৮৪০ সালে মাত্র ৪১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন । তাঁর পুণ্যস্মৃতির উদ্দেশ্যে হুগলি ব্রিজের নিচে বিশাল এই গঙ্গার ঘাটটি এবং একটি মনুমেন্ট স্থাপন করা হয় ।


IMG_20220630_175733.jpg

IMG_20220630_175918.jpg

IMG_20220630_175922.jpg

IMG_20220630_175952.jpg

প্রিন্সেপ ঘাটে জেমস প্রিন্সেপ এর স্মৃতিতে গড়া মনুমেন্ট

তারিখ : ৩০ জুন ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ৫০ মিনিট
স্থান : প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220630_175655.jpg

IMG_20220630_175844.jpg

IMG_20220630_180141.jpg

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম থেকে আমার বাংলা ব্লগের অ্যাডমিন আরিফ ভাইয়ের পাঠানো আমার বাংলা ব্লগের নামাঙ্কিত মুদ্রিত লোগো সহ টি-শার্ট পরিহিত অবস্থায় প্রিন্সেপ ঘাটে আমার কয়েকটি সেলফি ।

তারিখ : ৩০ জুন ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ৫০ মিনিট
স্থান : প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220630_181545.jpg

IMG_20220630_181557.jpg

IMG_20220630_182338.jpg

প্রিন্সেপ ঘাট ০১-এ সন্ধ্যের অল্প কিছু পূর্বের কিছু ফোটোগ্রাফ

তারিখ : ৩০ জুন ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ০০ মিনিট
স্থান : প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220630_185139.jpg

IMG_20220630_185224.jpg

IMG_20220630_185256.jpg

IMG_20220630_185314.jpg

প্রিন্সেপ ঘাট ০২-এ সন্ধ্যের পরে তোলা কিছু ফোটোগ্রাফ

তারিখ : ৩০ জুন ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৩০ মিনিট
স্থান : প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220630_185352.jpg

IMG_20220630_185421.jpg

IMG_20220630_185500.jpg

IMG_20220630_185525.jpg

প্রিন্সেপ ঘাট ০৪-এ সন্ধ্যের পরে তোলা কিছু ফোটোগ্রাফ, টিনটিন ও স্বাগতা

তারিখ : ৩০ জুন ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৫০ মিনিট
স্থান : প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220630_190044.jpg

IMG_20220630_190114.jpg

IMG_20220630_190123.jpg

IMG_20220630_190718.jpg

প্রিন্সেপ ঘাট ০৩-এ সন্ধ্যের পরে তোলা কিছু ফোটোগ্রাফ, ফেরার পথে মনুমেন্টের সামনে তনুজা

তারিখ : ৩০ জুন ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ২৫ মিনিট
স্থান : প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গুণী মানুষ গুলো খুব তাড়াতাড়ি আমাদের ছেড়ে চলে যায়। এত অল্প বয়সে এতো এতো চমক দিয়েছেন ভাবতেই অবাক লাগে। বেশ ভালো একটা সময় কেটেছে পরিবার সহ। আর দাদা আপনাকে সত্যি ভালো লাগছে নতুন এই টি শার্ট পরে। বয়স তো পাঁচ বছর কমে গেছে 😉। কলকাতায় এবার ঘোরা হয় নি কোথাও। ইচ্ছে আছে পরের বার সব কিছু ঘুরে আসবো। বাকিটা ভগবানের হাতে 🙏🙏

@tipu curate 8

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

বোকা বোকা সন্ধ্যা আবার কেমন?
একজন মানুষ এক সঙ্গে এত কিছু ।কিভাবে ম্যানেজ করতেন সব। এত চাপেই মনে হয় অল্প বয়সে মারা গেছেন।
যাইহোক জায়গাটা কিন্তু খুবই চমৎকার। ঘাটের পারে তো বাতাস থাকার কথা। কিন্তু বৌদিকে দেখে মনে হচ্ছে যে অনেক গরম ছিল। ঘেমে একদম একাকার অবস্থা। আবার স্বাগতা দিদিও ছিল দেখছি । সবাই মিলে খুব চমৎকার সময় কাটিয়েছেন। ঘাটের ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। তাছাড়া আরিফ ভাইয়ের এই বিশাল সাইজের টি-শার্টটি আপনার গায়ে একদম ফিট হয়েছে দেখছি। খুব ভালো লাগছে এই টি-শার্টটিতে আপনাকে। আরিফ ভাই দেখে খুবই খুশি হবে।

প্রিন্সেপ ঘাটের ব্যাপারটি কিছুটা হলে টুকটাক জানি স্বাগতা দিদি ও ছোট দাদার পোস্টের মাধ্যমে । তবে জেমস প্রিন্সেপ ভদ্রলোক যে, এত গুণের অধিকারী ছিল তা আমার জানা ছিল না । আর সব থেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে আপনাদের মুহূর্তের ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ।আর একটা বিষয় দেখে চোখ একদম থমকে গিয়েছে, সেটা হচ্ছে আপনার আমার বাংলা ব্লগের টি-শার্ট পরিহিত ছবিটি দেখে । এই অনুভূতি লিখে বা বলে প্রকাশ করার মতো না । আমি জানিনা, আপনার কেমন অনুভূতি কাজ করছিল । তবে আমার অনুভূতি যদি দেখানো যেত, তাহলে হয়তো অনেকটাই আবেগের সঞ্চারণ হয়ে যেত । একদম মিলেমিশে একাকার, দারুণ লাগছে আপনাকে । এভাবেই এগিয়ে যাক, আমার বাংলা ব্লগ। সম্পর্ক গুলো আরও শক্তপোক্ত হোক এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি প্রতিনিয়ত ।

শুভেচ্ছা রইল

একটা মানুষ অনেক গুনের অধিকারী।এত কিছু মাথায় কেমনে রেখেছে।যাই হোক মাঝে মাঝে ঘুরতে ভালোই লাগে।আর সন্ধ্যা হলে তো নদীর ধারে অন্যরকম অনুভূতি।নদীর উপর আলোর প্রতি প্রতিছায়া। একেবারে দারুন।বেশ ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে

সেদিনের জন্য খুবই দুঃখিত! বুধবার দুপুর থেকে বিকেল অবধি বসে থাকলাম কিন্তু যার কাজ করতে যাওয়া সে এলো সন্ধ্যের ঠিক আগে, শেষমেষ হুড়োহুড়ি করে সব গুছিয়ে ৫০ মিনিটের মধ্যে বাড়ি পৌঁছালাম। পরদিন বৃহস্পতিবারে আবার যেতে হয়েছিলো একই কাজে 😥।

পিন্সেপ ঘাট জাগাগাটা এমনিতেই বেশ সুন্দর। শীতের সন্ধ্যেতে দারুন লাগে।

মাঝে মাঝে ঘোরাঘুরি করলে মন ভালো থাকে। মনের মাঝে অস্থিরতা কাজ করে না। যাইহোক, গতকাল সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে প্রিন্সেপ ঘাটে খুবই সুন্দর মুহূর্ত পার করেছেন দেখছি দাদা। বিশেষ করে আপনার গায়ে আমার বাংলা কমিউনিটির লোগো টি-শার্ট খুবই সুন্দর মানিয়েছে। অনেক ভালো লাগলো তাছাড়া তনুজা দিদি সওগাতা আপু সাথে একত্রিতভাবে খুব ভালো মুহূর্ত পার করেছেন দেখে ভালো লাগলো দাদা। টিনটিন বাবুকে অনেক দিন পর দেখলাম অনেক বড় হয়ে গেছে। সবাইকে একত্রিত ভাবে দেখতে পেলে অনেক ভালো লাগলো।❤️❤️

দাদা প্রিন্সেপ ঘাটটি সত্যিই চমৎকার। এত চমৎকার একটি জায়গা আমার তো দেখেই যেতে ইচ্ছে করছে। আর রাতের ফটোগ্রাফি গুলো তো অসাধারণ হয়েছে। আর জেমস প্রিন্সেপ এত অল্প বয়সে এত গুণে গুণান্বিত হয়েছিলেন কি করে সেটাই ভাবছি। তার স্মরণে সত্যিই প্রিন্সেপ ঘাট টি দারুণ তৈরি করেছে।দাদা আপনারা নৌকায় করে ঘুরে বেড়ান নি? আমার তো খুবই জানতে ইচ্ছা করছে। আমি হলে তো নৌকায় একটু ঘুরে বেড়াতাম রাতের বেলা।সবাইকে খুবই সুন্দর লাগছে ।আর আপনাকে টি-শার্ট পরা অবস্থায় দারুণ লাগছে। বেশ মানিয়েছে । ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফার শেয়ার করার জন্য।

বাহ প্রিন্সেপ ঘাটে খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন দাদা । তবে এটার পিছনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস জানতে পারলাম প্রিন্সেপ যে এত বড় একজন পাণ্ডিত্য ছিলেন ভারতের তা আজকে আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম । যাই হোক আপনাকে বাংলা টি-শার্ট পরে ভালই দেখাচ্ছে দাদা। দুই দিদিকে একসাথে দেখতে পেলাম সাথে টিন টিন বাবু আছে দেখছি ।

দাদা ওনার সম্পর্কে খুব একটা জানতাম না। আপনার পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম। আর আপনাকে টি-শার্ট টি তে বেশ মানিয়েছে। সেইসাথে এই জায়গাটি দেখে ইচ্ছে করছে কি সেখানে বসেই কবিতা লিখে ফেলা যাবে।

  ·  3 years ago (edited)

মনকে ফ্রেস আর সতেজ রাখার জন্য মাঝে মাঝেই ঘুরতে যাওয়া ভাল। ফটোগ্রাফ গুলো দেখে মনে হল প্রিন্সেপ ঘাটে বেশ ভালই সময় উপভোগ করেছেন।
আপনি আমার পাঠানো টি শার্ট পড়ে ছবি তুলেছেন এতেই আমি ধন্য। আসলে প্রথমে আমি একটু চিন্তাই ছিলাম ইন্ডিয়া তে টি-শার্ট গুলো পাঠাতে পারব কি না। টি-শার্ট গুলো আপনার ওখানে ভালভাবে পৌছেছে দেখে অনেক ভাল লাগছিল। যদিও সাইজে একটু গোলমাল হয়েছে।
ভালবাসা রইল অভিরাম @rme দাদা।

দাদা প্রিন্সের ঘাটে অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছেন দাদা। আপনি এত ব্যস্ততার মাঝে সবকিছুর কিভাবে ম্যানেজ করেন! নিজের পরিবার, নিজের কাজ, আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে সময়, আসলে দাদা আপনি পারেন। আপনাকে স্যালুট দাদা।বিশেষ করে দাদা, ঘাটের রাতের দৃশ্য গুলো অসাধারন ছিল, ব্রিজের মধ্যে যখন লাইট জ্বলছিল হাতিরঝিলের কথা মনে পরে গেল আমার। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



দারুণ সকল ফটোগ্রাফির সাথে দারুণ কিছু তথ্য জানলাম দাদা, সত্যি জেমস প্রিন্সেপ সম্পর্কে বেশ তথ্য শেয়ার করেছেন আপনি, জানলাম অনেক কিছু। তবে জেমস প্রিন্সেপ ঘাটে সাদা টি শার্টে আমাদের প্রিন্সকে কিন্তু সেই লাগছে, যাকে বলে অসাম।

কি ছিলেন না তিনি সেটিই একটি বড় বিস্ময় ।

দাদা এই কথাটির সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি। উনার পান্ডিত্যের বর্ণনা শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়ে গেছি। তার জ্ঞানের পরিধি দেখে নির্দ্বিধায় বলতে পারি তিনি একজন বিস্ময় ছিলেন। যাইহোক দাদা জেমস প্রিন্সেপ এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে হুগলি ব্রিজের নিচে প্রিন্সেপ ঘাটের বেশ কিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকের ফটোগ্রাফি খুব ভালো হয়েছে। বিশেষ করে আরিফ ভাইয়ের পাঠানো সাদা রঙের টি-শার্ট পরে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ লাগছে। প্রিন্সেপ ঘাটের অসাধারণ সৌন্দর্য দেখে মনটা ভরে গেল সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে সন্ধ্যার পরের ফটোগ্রাফি গুলো। ভালোলাগার মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

জেমস প্রিন্সেপ এর স্মরণে তৈরী মনুমেন্ট খুবই সুন্দর দেখতে। আর আপনি জেমস প্রিন্স সম্পর্কে খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য শেয়ার করেছেন। আর আপনাদের ব্যক্তিগত ছবিগুলোও অনেক ভালো লাগলো। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে আগের চেয়ে শুকিয়ে গেছে। আর আমার বাংলা ব্লগ এর টি-শার্ট পড়ে আপনাকে অনেক সুন্দর লাগছে দাদা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

is that a solar panel on the boat?

জেমস প্রিন্সেপ যে এত এত কিছু প্রতিভার অধিকারী ছিলেন জানা ছিল না।কিন্তু দুঃখের বিষয় তিনি কম বয়সে মারা যান,যাইহোক দাদা সন্ধ্যাটা কিন্তু প্রিন্সেপ ঘাটের নির্মল হাওয়ায় দারুণ সময় কাটিয়েছেন।দাদা আমার বাংলা ব্লগের নামাঙ্কিত মুদ্রিত লোগো সহ টি-শার্টটি আপনাকে দারুণ মানিয়েছে।তাছাড়া ঘাটের ছবিগুলো দারুণ ছিল

প্রিন্সেস ঘাটটি আসলেই অনেক সুন্দর লাগলো। বিশেষ করে রাতের আলোক উজ্জ্বল এই জায়গাটি দেখতে অনেক চমৎকার। ছবি দেখে মনে হচ্ছে আসলেই সময় কাটানোর মত খুব সুন্দর একটি জায়গা। সেই সঙ্গে এক মহান ব্যক্তির ইতিহাস কিছুটা হলেও জানতে পারলাম।

দাদা আজকের পোষ্টটি একটি শিক্ষনীয় পোষ্ট ছিল। জেমস প্রিন্সেপ সম্পর্কে কিছু ধারনা পেলাম। প্রিন্সেপ ঘাটের অনেক গুলো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফিও দেখতে পালাম। ব্রিজ সহ ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারন হয়েছে।

দাদা বুঝতে পারছি পরিবারের সবাইকে নিয়ে প্রিন্সেপ ঘাটে ভালো সময় কাটিয়েছেন। জেমস প্রিন্সেপ আর প্রিন্সেপ ঘাটে তার স্মৃতিতে গড়া মনুমেন্ট, এই দুটির কোনটির সম্পর্কে আমার জানা ছিলো না। আপনার পোস্ট পড়ে জেমস প্রিন্সেপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। তবে তার এত কম বয়সে মৃত্যুর কথা জানতে পেরে খারাপ লাগলো। গঙ্গার উপর টানা ব্রীজ ও সন্ধ্যার পরের নদী, ব্রীজের আলো ও নৌকার ছবিগুলো আকর্ষণীয় হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

মানুষটি এতো গুনের অধিকারী শুনে সত্যিই ভালো লাগলো। উপর ওয়ালা একজন মানুষের মধ্যে এতগুলো গুন দিয়েছেন 🤗।
সন্ধ্যাটা সত্যিই চমৎকার কাটিয়েছেন 😍
আরিফ ভাইয়ের পাঠানো টিশার্ট পরে সত্যিই দারুন লাগছে আপনাকে। আর টিনটিন সোনা এবং বৌদিসহ সবাইকে দেখে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন দোয়া রইল 🥀

বাহ, আজকে সবাই কে দেখতে কি দারুন লাগছে, দারুন কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা। দেখেই মনে হচ্ছে জাইগা টা অনেক সুন্দর। তবে বৌদিকে অনেক ক্লান্ত লাগছে। তবে মাঝে মাঝে এভাবে ঘুড়তে গেলে মন ভালো থাকে। সব মিলিয়ে ভালো ছিল।

দাদা পোস্টটি পড়ে জেমস প্রিন্সেপ সম্পর্কে না জানা অনেক তথ্য জানতে পারলাম এবং আবাক হলাম এক জন মানুষ এক সাথে এত গুনের অধিকারী কিভাবে হতে পারেন। আর আপনার পরিবারের সাথে সুন্দর একটি সন্ধ্যা কাটানো দেখে সত্যিই খুব ভাল লেগেছে। পরিশেষে আপানর ফটোগ্রাফি গুলোও খুব সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।

খুব সুন্দর ফটোগ্রাপি আর জায়গাটা ও মনে হচ্ছে আমি বাস্তবে দেখতেছি । আসলে আমি ভারতে একবার যাওয়া হই নাই । কিন্তু দাদা আপনার ছবি মাধ্যমে আমি গুরে আসলাম । ধন্যবাদ দাদা আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে এত সুন্দর জায়গা আমাদের মাঝে তুলে ধর জন্য ।