Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ১০

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ১০


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৯


শুভ অপরাহ্ন বন্ধুরা,

শীতের অপরাহ্নের উষ্ণ স্বাগতম সবাইকে । আশা করি সবাই মজায় দিন কাটাচ্ছেন।

গত পর্বে আমি শেয়ার করেছিলাম taxidermic প্রাণী, অর্থাৎ স্টাফ করা মাউন্টেড বিভিন্ন প্রাণীদেহ । আজকেও আমি শেয়ার করবো এমন ধরণের আরো বেশ কিছু ফোটোগ্রাফি ।

আজকে আমি শেয়ার করবো ভারতীয় উপমহাদেশের জীবকুল নিয়ে । প্রাণী ও তাদের আবাসস্থল, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশ ও প্রকৃতি, অভিযোজন, ক্রমবিকাশ ও বিবর্তন এবং বিলুপ্তি - এই সম্পর্কিত নানারকমের ফোটোগ্রাফ । আজকে বেশ কিছু বিপন্ন, অতি বিপন্ন ও বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর taxidermic দেহের ফটোগ্রাফ শেয়ার করবো । এদের মধ্যে আছে -

  • এশিয়ান মেছো বাঘ
  • বেঙ্গল টাইগার
  • সফ্ট শেল টার্টল
  • বনরুই
  • ভাম বেড়াল
  • উদবেড়াল
  • বড় সারস পাখি
  • চিতা বাঘ বা লেপার্ড
  • ব্ল্যাকবাক বা ইন্ডিয়ান এন্টিলোপ
  • স্পটেড হায়েনা

চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের আয়োজন ।


স্টাফ করা একটি মেছো বাঘের সম্পূর্ণ দেহ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট, সুন্দরবন । রয়েল বেঙ্গল টাইগার একটি চিত্রল হরিণ মেরে খাচ্ছে, পিছনে একটি বুনো শূকর দেখা যাচ্ছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সোয়াম্প । ভাম বেড়াল, বনরুই আর সফ্ট শেল টার্টল
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


জলাভূমিতে গ্রেট স্টর্ক বা বড় সারস পাখি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ভারতীয় লেপার্ড বা চিতা বাঘ । চিতা নয় কিন্তু , চিতা বাঘ । চিতা আর চিতা বাঘ এক নয় । সম্পূর্ণ আলাদা প্রজাতি । চিতা শুধু আফ্রিকাতে পাওয়া যায় । বাঁ দিকে একটি ভারতীয় স্পটেড হায়েনা ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ব্ল্যাকবাক বা ইন্ডিয়ান এন্টিলোপ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদা, আপনার পোস্টে রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে দেখে খুবই ভালো লাগলো। এটা আমাদের দেশের জাতীয় পশু। সুন্দর বন জাওয়ার ইচ্ছা আছে। আশা রাখি খুব তারাতারি যাবো বন্ধুদের সাথে এই বিষয়ে প্লেন করাও হয়ে গেছে। আজকের পোস্টের প্রতিটি ছবি ছিলো দেখার মতো আমার অনেক ভালো লেগেছে। দাদা, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
❤️❤️❤️❤️❤️❤️

দাদা আজকের পোস্টেও অনেক বিপন্ন প্রাণীর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেলাম। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। প্রতিটি প্রাণী এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে মনে হচ্ছে এগুলো বাস্তবের প্রাণী। বিভিন্ন প্রাণীর অসাধারণ ফটোগ্রাফি পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

দাদা আমাদের দেশে দেখেছি বন রুই এর গায়ের আশ কবিরাজি চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতে। বিশেষ করে তাবিজ এর মধ্যে ভরে গ্রামের সহজ সরল মানুষদের কাছে বিক্রি করা হয়। আর এভাবেই ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়েছে বন রুই নামক একটি সুন্দর প্রাণী। আজকের পর্বের প্রতিটি প্রাণী একসময় বাংলাদেশে দেখা যেত যা এখন আর প্রায় নেই বললেই চলে।

ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট, সুন্দরবন । রয়েল বেঙ্গল টাইগার একটি চিত্রল হরিণ মেরে খাচ্ছে, পিছনে একটি বুনো শূকর দেখা যাচ্ছে

রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে দেখে মনে হচ্ছে সত্যিকারে হরিণ শিকার করে খাচ্ছে। আসলে এগুলো একদম জীবন্ত লাগছে। দেখে বোঝার কোন উপায় নেই এগুলো অনেক বছর আগের। দাদা আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে স্টাফ করা মাউন্টেড বিভিন্ন প্রাণীদেহ দেখতে পাচ্ছি এজন্য আমরা অনেক খুশি। আপনি সুন্দর করে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি মিউজিয়ামের ভেতরের স্টাফ করা মাউন্টেড বিভিন্ন প্রাণীদেহের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

ভারতীয় লেপার্ড বা চিতা বাঘ । চিতা নয় কিন্তু , চিতা বাঘ । চিতা আর চিতা বাঘ এক নয় । সম্পূর্ণ আলাদা প্রজাতি । চিতা শুধু আফ্রিকাতে পাওয়া যায় । বাঁ দিকে একটি ভারতীয় স্পটেড হায়েনা ।

আপনার তোলা আজকের এই পর্বের সকল ফটোগ্রাফি গুলো আমার অনেক ভালো লেগেছে। প্রতিনিয়ত খুব সুন্দর সুন্দর ব্লগ আমাদের মাঝে শেয়ার করতেছেন। যা আমার ব্যক্তিগতভাবে অনেক ভালো লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দুর্দান্ত ছিল। এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফটোগ্রাফি হচ্ছে হরিণের চামড়া ছিলে যেখানে বাঘে মাংস খাচ্ছে সেইটা যেমন দেখতে ভয়ঙ্কর তেমনি অবাক করার মত ছিল। বরাবরই আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেন এবং কি আপনি অনেক সুন্দর করে শারি বন্ধ করে বাঘের পরিচিতি গুলো লিখে দিয়েছেন। সব মিলিয়ে অসাধারণ ছিল আপনার পোস্টে এবং কি আমাদের সাথে এত সুন্দর এবং এতগুলো পর্ব আকারে ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম

আমার মনে হলো বনের মধ্যে হারিয়ে গেছি।
রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার দেখে ভীষণ ভালো লাগছে মনে হলো সত্যিই হরিন শিকার করছে।
বনরুই, মেছোবাঘ, চিতাবাঘ, সারস পাখি সবকিছু দারুন লাগছিল। সত্যিই উপভোগ করলাম সবকিছু।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ছবিগুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য 💌

দশম পর্বে এসে আপনি বিলুপ্তপ্রায় এবং বিলুপ্ত হওয়া অনেক প্রাণীর আলোকচিত্র আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলা দুর্দান্ত হয়েছে। সেইসাথে সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন। বড় সারস পাখি টা দেখে মনে হচ্ছে যে একদম জীবিত জলাধারের পাশে মাছ ধরে খাচ্ছে। মিউজিয়ামের চিত্রগুলো যতই দেখছি ততই আরো দেখার প্রতি আগ্রহটা বেড়েই চলছে।
ধন্যবাদ দাদা❤️❤️ তথ্যবহুল পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।।

  ·  3 years ago (edited)

জীবন্ত প্রতিকৃতি গুলো দেখে চোখ জুড়ে যায়। সাথে সেই সময়কার শ্রেষ্ঠ ভাষ্কর্য শিল্পের বিকাশ ও উৎকর্ষতা বার বার মনের গহিনে ফুটে উঠে। মনে প্রশ্ন উঠে,তারা শিক্ষক নাকি ছাত্র ছিল,আবিষ্কারক নাকি শিল্পি ছিল,এ প্রশ্নের উত্তর আসে, তারা ডিজিটাল সময়কে হার মানানোর বিষয়টি, অনেক আগেই রপ্ত করে ছিল। ধারন কৃত ছবি গুলো হেটে হেটে ক্যামেরায় প্রবেশ করেছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। ১০ পর্ব দেখলাম,সাথেই আছি।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনার প্রতিনিয়ত ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়। দাদা আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে বিলুপ্ত হওয়া প্রানী গুলো দেখতে পারতেছি। আমার খুব ভালো লাগে দাদা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনার ছবিগুলো দেখে এই মিউজিয়ামটি ঘুরে দেখার খুব ইচ্ছা জেগেছে আমার ভেতরে। ইন্ডিয়ায় কখনো গেলে অবশ্যই এই মিউজিয়ামে যাওয়ার চেষ্টা করব। ছবিগুলো দারুন তুলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

যতই দেখছি ততোই মুগ্ধ হচ্ছি ভাই । ধন্যবাদ আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।

দাদা আপনার পোস্ট দেখে তো ভয় পেয়ে গিয়েছি। একদম রিয়েল মনে হচ্ছে। বাঘের হরিণ শিকার চিত্র টি একদম জীবন্ত লাগছে। অনেক সুন্দর চিত্র তুলেছেন আপনি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার মাধ্যমে আমরা মিউজিয়াম টি পুরোটাই দেখে ফেললাম প্রায়। প্রত্যেকটি পর্ব অনেক সুন্দর ছিলো।

দাদা আপনার পোস্টগুলো সত্যিই অনেক অসাধারণ হয়। আপনি যায় না কেন তাই যেন অনেক সুন্দর হয়। আপনার ফটোগ্রাফি করা প্রাণীগুলো সবগুলোই ছিল অনেক চমৎকার। বিশেষ করে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং চিতাবাঘ এই দুইয়ের ফটোগ্রাফি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনি কিন্তু অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি ও করতে পারেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভালো মানের হয়। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার আগামীর জন্য রইল অসংখ্য শুভকামনা।

আপনার তোলা সব ফটোগ্রাফি অনেক ভালো হয় দাদা। আপনার এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমরা বিপন্নপ্রায় এমন কিছু প্রাণীর জীবন আচরণ সম্পর্কে জানতে পেরেছি এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আসলে মিউজিয়ামের লোকেরা প্রাণী গুলো এমন ভাবে রেখেছে দেখে মনে হচ্ছে এগুলো মৃত না আসলে এগুলো হয়তো জীবিত। আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করার জন্য।

আপনার শেয়ার করা গতপর্বের স্টাফ করা মাউন্টেড বিভিন্ন প্রাণীদেহ গুলো অসাধারণ ছিল। দেখে বেশ ভালো লেগেছিল। এবং আজকের প্রাণীদেহ গুলো তো আরও মুগ্ধ করার মতো। এশিয়ান মেছো বাঘ অনেক দেখেছি। আমাদের এলাকায় প্রায়ই দেখা যায় এই প্রাণীটা। গতবছর একটা ধরছিলাম।

এবং সুন্দরবনের বিশেষ আকর্ষণ টাও দারুণ লেগেছে। এবং এই বনরুই একটি বিলুপ্ত প্রাণী। আগে সুন্দরবনে এর বেশ ভালো আনাগোনা ছিল কিন্তু এখন আর সেরকম দেখা যায় না।

ইন্ডিয়ান এন্টিলোপ এটা প্রথমবার দেখলাম বেশ ভালো লাগল।

দাদা এর আগের পোস্টে আপনি কিছু মৃত প্রাণী দেহের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করেছিলেন। আজকের এই পোস্টের আমার অজানা কিছু প্রাণীর দেখা পেলাম। ভামবেড়াল, বনরুই এবং ইন্ডিয়ান আন্টি লোক এই প্রাণীগুলো আমার কাছে একদমই অচেনা। আপনারই ফটোগ্রাফি গুলো থেকে এসব প্রাণী দেখার সৌভাগ্য হলো। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

দাদা ভাই আপনার পুরো পোস্টটি দেখে মনে হলো যে পুরো বাস্তব জঙ্গলের ভ্রমণ করলাম। প্রত্যেকটি জিনিসের মধ্যে অনেক বেশি বাস্তব প্রতিচ্ছবি রয়েছে। আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার একটি চিত্র হরিণ মেরে খাচ্ছিল সেই ফটোগ্রাফিটি। কতইনা নিখুঁতভাবে তারা প্রতিটি কাজ করেছে। সত্যি অনেক ভালো লাগলো দাদাভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভারতের জাদুঘরের প্রতিটি জিনিস এত সুন্দর ভ্রমণ পর্ব আকারে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। সুস্থ থাকুন,ভালো থাকুন পরিবারকে নিয়ে দাদাভাই।এবং আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।

ইন্ডিয়ান এন্টিলোপ এর শিং গুলা দেখতে একেবারে আশ্চর্যজনক। আপনার ফটোগ্রাফি গুলা এতোটা ক্লিয়ার করে করেন দাদা যে দেখলে মনে হয় বাস্তবে চোখের সামনে দেখছি।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

মিউজিয়ামটি দেখতে সত্যিই ভিশন সুন্দর রতি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখছি ততই বেশি মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। আশাকরি আরও সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পারবো। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি।

বাপরে বাপ দাদা দেখে তো মনে হচ্ছে একদম সত্যি কারের। বাঘ মনে হচ্ছে সত্যি সত্যি হরিণকে চিবিয়ে চিবিয়ে খাচ্ছে। আর সারস পাখি মনে হচ্ছে সত্যি পানির ঘাটে দাঁড়িয়ে পানি খাচ্ছে। প্রত্যেকটা ছবি দেখে মনে হচ্ছে একদম সত্যি কারের।
অবাক লাগে কিভাবে মানুষ এতটা সুন্দর ভাবে তৈরি করতে পারে।

  ·  3 years ago (edited)

দাদা আজকের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।

স্টাফ করা মাউন্টেড বিভিন্ন প্রাণীদেহ।

যতো দেখছি দাদা ততই মুগ্ধ হচ্ছি।
সোয়াম্প । ভাম বেড়াল, বনরুই আর সফ্ট শেল টার্টল এই প্রাণী গুলো দেখতে অসাধারণ দাদা।
দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো দাদা।

অসাধারণ ফটোগ্রাফি দাদা।প্রতিটি পর্বেই কোনো না কোনো ভিন্নতা ছিল।আর প্রতিটি পর্বেই ছিল জ্ঞান অর্জন করার মতো কিছু। এই পর্বেই তার বাহিরে কিছু নয়।এই পর্বে আমরা বিলুপ্ত প্রানি গুলো দেখতে পাচ্ছি।বিশেষ করে ভাম বেড়াল, বনরুই একদম রিয়েল এর মতো লাগতেছে।ধন্যবাদ দাদা এইসব বিলুপ্ত প্রানি আমাদের মাঝে ছবির মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।

দাদা এই সোয়াম্প টা বড়ই অদ্ভুত ঠেকলো আমার কাছে!দেখলেই কেমন যেনো গা শিরশির করে উঠে।তবে নতুন নতুন দেখলাম সব।

আজকের স্টাফড প্রাণীদেহগুলো দেখতেও বেশ দারুণ দেখাচ্ছে। বনরুই দেখে কিছুটা অবাক হলাম।আসলে এই নাম শুনেছি কিন্তু কখনো দেখি নাই কেমন হয়। আজকেই প্রথম দেখলাম এটা। আর চিতা বাঘের যে বিষয়টি বলেছেন সেটাও জানতাম না। চিতা আর চিতা বাঘ যে আলাদা।আসলে দাদা আপনার কাছ থেকে অনেক নতুন নতুন কিছু জানতে পারি৷ অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা,সবসময় আমাদের শেখানোর জন্য।

বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর taxidermic দেহের ফটোগ্রাফ গুলো দেখে অনেক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হলাম। বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন রকমের প্রাণী গুলোকে দেখে ভালো লাগলো। বিলুপ্তপ্রায় এসব প্রাণীগুলো আমাদের কাছে অনেকটাই অপরিচিত। অনেক সুন্দর করে ফটোগ্রাফস গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

প্রতিটি প্রানী মনে হচ্ছে জীবন্ত ।আমি বিস্মিত ছবি গুলো দেখে। ধন্যবাদ দাদা।

দাদা,,ছবিগুলা যতই দেখছি,ততোই ভালো লাগছে।আমি যদি এই মিউজিয়ামে যেতে পারতাম, তাহলে মনে হয়,আর আসতে মন চাই তো না।ধন্যবাদ

প্রত্যেকটা ছবি দেখে মনে হচ্ছে যে এগুলো ছবি না বাস্তব চোখের সামনে এত সুন্দর লাগছে দেখতে। বিশেষ করে বাঘের হরিণ খাওয়াটি দেখে তো বোঝাই যাচ্ছে না যে এটি ছবি মনে হচ্ছে সত্যি সত্যি বাগ একটি হরিণ ধরে খাচ্ছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এত ভাল হয় যে দেখে মনে হয় শুধু তাকিয়েই থাকি একেবারে বাস্তব মনে হয়। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আসলে দেখার মত সুন্দর হয়েছে দাদা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।

  ·  3 years ago (edited)

বাড়ি বসেই সব দর্শন করছি দাদা, ভেবেছিলাম শীতের কিছু জায়গা দর্শন করবো। হলো কই আর,
আপনার পোস্ট গুলো পড়ে একটু সান্তনা দিচ্ছি নিজেকে। দাদা নেক্সট বার আমাকেও সাথে করে নিয়ে যাবেন।😣😣

দাদাআপনার পোস্টটি দেখে খুব ভালো লাগল। বেশ কিছু বিপন্ন প্রাণী দেখতে পেলাম আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। আর প্রাণীগুলোকে এত সুন্দরভাবে সাজিয়ে রেখেছে যে মনে হচ্ছে সত্যিই বনের মধ্যে প্রাণী গুলো রয়েছে। তাছাড়া আপনার ফটোগ্রাফি তো সবসময় চমৎকার হয়। যার ফলে যেকোনো বিষয়ে আরো আকর্ষণীয় লাগে দেখতে।

প্রাণীগুলোকে এতটাই বাস্তববাদী দেখায় যে কেউ বিভ্রান্ত হতে পারে, যে বাঘকে সবচেয়ে বেশি ভয় পায় আমি যদি তাকে হঠাৎ খুঁজে পাই, সে অবশ্যই হার্ট অ্যাটাকে মারা যাবে। 😅

দাদা,ভারতীয় মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফি এবং ফটোগ্রাফির পর্বগুলো যদি না দেখতাম আমরা অনেকে অনেক কিছুই জানতে পারতাম না অথবা দেখতে পারতাম না।দাদা,যে ফটোগ্রাফি গুলো আপনি শেয়ার করেছেন এই ফটোগ্রাফি গুলো সচরাচর কোন ইন্টারনেট পাওয়া যায় না। দাদা,আমি এতদিন জানতাম চিতা বাঘ অথবা চিতা একই প্রজাতির প্রাণী কিন্তু দাদা আপনার পোস্টটি পরে আমি জানতে পারলাম চিতা এক প্রজাতির আর চিতাবাঘ আরে প্রজাতির। দাদা, খুবই ভালো লাগলো অজানা বিষয়টি জানতে পেরে। দাদা আপনার ফটোগ্রাফির ভিতরে সবচেয়ে আকর্ষণীয় আমার লেগেছে আমাদের দেশে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের ফটোগ্রাফি দেখে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার আমাদের বাংলাদেশে অনেকটাই বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে।অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ভারতীয় মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমি তো ভাবছিলাম প্রথম ছবিটাকে একদম বাস্তবের মেছো বাঘের ছবি। মনে হচ্ছিল কিছুক্ষণের জন্য ফরেস্টে হারিয়ে গিয়েছি। গ্রেট স্টার্ক বা সাড়স পাখির ছবিটাকে দেখে বুঝার উপায় নেই যে এটা মাটি দিয়ে তৈরি। আজকের ফটোগ্রাফি বেশ উপভোগ করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা ❤️

দাদা এই বিপন্ন প্রাণী গুলো ভালো লাগলো..
বিশেষ করে রয়েল বেঙ্গল টাইগার.
প্রতিটা প্রাণী মনে হয় বাস্তবে দেখতেছি৷
খুব ভালো লেগেছে দাদা

মিউজিয়ামটি অনেক সুন্দর ভাইয়া। ধারাবাহিক ছবিগুলো দেখে খুব ইচ্ছে করছে ঘুরে আসতে একবার। এত সুন্দর করে ডেকোরেশন করা দেখে মনে হচ্ছে প্রায় বাস্তব জিনিস। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করবার জন্য ।

দাদা আজকের পর্বে অনেক বিলুপ্ত সব প্রাণীদের দেখতে পেলাম। এই মধ্যে কয়েকটা প্রাণীকে আমি কখনো দেখি নাই। স্টাফ করা সব প্রাণীদেহে গুলো দেখে মনে হচ্ছে এরা একদম জীবিত। রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং ব্ল্যাকবাক বা ইন্ডিয়ান অ্যান্টিলোপ আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা।

বড় সারস,চিতাবাঘ, ভাম বিড়াল, শেল টার্টল খুবই ভালো লেগেছে। মিউজিয়ামের একটা পর্বও মিস করতে চাই না। দারুণ সব শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

দাদা প্রতিনিয়তঃ আপনি এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরছেন তা দেখে খুব ভালো লাগছে। আমাদের হয়তোবা কখনো ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম যাওয়া হবে না কিন্তু আপনার মাধ্যমে সকল ধরনের সংরক্ষণ করা জিনিস গুলো আমি দেখতে পাচ্ছি। আজকের ফটোগ্রাফি সম্পর্কে আমার একটি মনে প্রশ্ন জাগে এইযে বিষয়গুলি সংরক্ষণ করা হয় দেখতে একদম জীবন্ত মনে হচ্ছে। আমি ঢাকার জাতীয় জাদুঘরে দেখেছি পশুপাখি গুলোকে এমন ভাবে রাখা হয়েছে যা বোঝার উপায় নেই । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, সাবধানে থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এই কামনা করছি।

চিতা ও চিতাবাঘ যে আলাদা সেটি আসলে আমার এতদিন জানাই ছিল না। এই পর্বে অনেক সুন্দর সুন্দর taxidermic প্রাণী যা দেখতে পারলাম যা অনেক ভালো লেগেছে।