কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা থেকে কিছু নাম না জানা আর্টিস্টের আর্টের ফোটোগ্রাফি -০১

in hive-129948 •  3 years ago 

কলকাতা বইমেলা আমি প্রায় কোনো বছরেই মিস করি না, তবে লাইফে মোট ৪ বছর মিস করে গিয়েছি অনিবার্য কারণবশত । এর মধ্যে করোনার দুই বছর আছে । যতই বাধা বিপত্তি আসুক কোলকাতা বই মেলা মিস নেই । কোলকাতা বই মেলা শুধু মাত্র যে বই-এর সম্ভারে পরিপূর্ন তাই নয়, কত শত বিচিত্র জিনিস-এর সমাবেশ আর বিচিত্র অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ন থাকে তা আর বলে বোঝাতে পারবো না ।

ঠিক তেমনই কলকাতা বই মেলার একটি মজার এবং ভালোলাগার ব্যাপার হলো বিভিন্ন অখ্যাত এবং অজানা শিল্পীদের রঙের তুলির ছোঁয়ায় প্রাণ পাওয়া নানান ধরণের সুন্দর সুন্দর সব শিল্পকর্ম । এর মধ্যে রয়েছে বিচিত্র চিত্রকর্ম । নানান ধরণের ক্যানভাসে নানান টাইপের চিত্রকর্ম । দেখে দেখে চোখ আর ফেরাতে পারি না, মন আর ভরে না ।

প্রত্যেক বছরই কিছু না কিছু আর্ট কিনবোই কিনবো । কারণ, শিল্প আমার প্রাণ । অখ্যাত অজানা শিল্পীদের রঙের আঁচড়ে আমি মুগ্ধ বিস্ময়ে আত্মহারা হয়ে যাই । কতধরনের যে বিষয় ফুটে ওঠে তাদের তুলির ছোঁয়ায়, কত দৃশ্য যে প্রাণ ফিরে পে তাঁদের রং তুলির ছোঁয়ায় তা বলে বোঝাতে পারবো না আমি ।

তেমনই কয়েকটি চিত্রকর্মের ফোটোগ্রাফি আজ আমি এখানে আপনাদের শেয়ার করছি । আশা করছি আপনাদেরও ভালো লাগবে ।


গ্রাম ছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ
আমার মন ভুলায় রে ।

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


রাই জাগো গো, জাগো শ্যামের মনমোহিনী
বিনোদিনী রাই

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বিদ্যাসাগর সেতু (দ্বিতীয় হুগলি সেতু)
বিনোদিনী রাই

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


দার্জিলিঙের টয় ট্রেন, সবুজের বুক চিরে
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ বেয়ে ছুটে চলে -- কুউউ ঝিক ঝিক

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মেঘেদের যুদ্ধ শুনেছি, সিক্ত আকাশ কেঁদে চলেছে
থেমেছে হাঁসের জল কেলী, পথিকের পায়ে হাঁটা থেমেছে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গঙ্গার বাঁধানো ঘাট

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বর্ষণসিক্ত এক সন্ধ্যায় কলকাতার রাস্তায় ট্রাম ছুটে চলেছে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সাঁঝবেলায় কলকাতার রাস্তায় স্মৃতির ট্রাম
ছুটে চলেছে অবিরাম

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গোধূলি বেলার রক্তিমরাগ আকাশের পটভূমিকায় সাদা ফুলের গুচ্ছ

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পুরোনো কেল্লা , গঙ্গার তীরে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


আমি পথভোলা এক পথিক এসেছি
সন্ধ্যা বেলার চামেলী গো সকাল বেলার মল্লিকা
আমায় চেনো কি ?

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সিদ্ধিদাতা গণেশের চিত্রকর্ম

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কাশির ঘাটে সাধু আর পান্ডাদের ভীড়

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কালো ? সে যতই কালো হোক
দেখেছি তার কালো হরিণ চোখ,
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ....

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


উট চলেছে মরুর দেশে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ফুলবাগিচায় গোলাপ হাসে সকাল সাঁঝে দুপুরবেলায়

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গ্রামবাংলার এক নৈসর্গিক দৃশ্য

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কাশীর হরিশ্চন্দ্ৰ ঘাটের দৃশ্য

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গ্রামবাংলার আরো একটি নৈসর্গিক প্রাকৃতিক দৃশ্য

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কাশীর দশাশ্বমেধ ঘাটের একটি দৃশ্য

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাহাড়ী জঙ্গলের রাস্তায় এক অবেলায়

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


শালুক ফুটেছে থরে থরে
শালুক ফুটেছে বিলের জলে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কলকাতার বুকে দুটি ট্রাম পাশাপাশি ছুটে চলেছে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কাশীর দশাশ্বমেধ ঘাটের আরো একটি দৃশ্য

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গ্রামবাংলার আরেকটি নয়নভোলানো দৃশ্য - বাঁশঝাড়

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সায়ংকালে গ্রামের প্রকৃতি

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কাশফুলের বনে ছোট ছেলেদের লুকোচুরি খেলা

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এসো নীপবনে
ছায়াবীথি তলে এসো করো স্নান
নবধারা জলে

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


হাওড়া সেতু

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

অসাধারণ সব আর্টগুলি।আর্টিস্টের রং তুলির ছোঁয়ায় সেগুলো পূর্নতা পেয়ে যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে।একবার দেখলে বারবার দেখার প্রয়াস জাগে চিত্রগুলো।আসলে আর্টিস্টের মুখে যতই প্রশংসা করা হোক না কেন আমার কাছে সেটা খুবই সল্প মনে হয়।তাদের দক্ষতা ও প্রতিভার তুলনা হয় না।যা হাজারো মানুষের মনে গেঁথে থাকে, প্রত্যেকটি আর্টই মনমুগ্ধকর।আমি নিজেও অঙ্কনের চেষ্টা করি মাঝে মাঝেই তাই আর্টের প্রতি একটা ভালবাসা ও সম্মান কাজ করে সবসময় মনে।ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর আর্টের ফোটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

Q arte tan bello bendiciones

god bless you

সত্যি দাদা অজানা শিল্পীদের এত সুন্দর শিল্পকর্ম দেখে আর চোখ ফেরাতে পারছিনা। এক কথায় বলতে গেলে আর্ট গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। কোনটা ছেড়ে কোনটার সুনাম করব ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা কারন সবগুলোই অসাধারণ। এত সুন্দর সুন্দর সব শিল্পকর্মের শিল্পীদের নাম জানতে পারলে খুবই ভালো লাগতো। যাইহোক আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সব মনমুগ্ধকর শিল্পকর্ম আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

মেঘেদের যুদ্ধ শুনেছি, সিক্ত আকাশ কেঁদে চলেছে
থেমেছে হাঁসের জল কেলী, পথিকের পায়ে হাঁটা থেমেছে

এই উক্তির চিত্রকর্মটি দাদা জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। কর্মটি আমার মন ছুঁয়ে গেছে। তারপর কাশফুলের বনে বালকদের লুকোচুরি চিত্রকর্মটিও জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। বাঁশঝাড়,গ্রামের সায়ংকাল এর প্রকৃতি এগুলোতে গ্রামের অপূর্ব সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। আসলেই আপনার এই চিত্রকর্মের ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক কিছু দেখতে পারলাম জানতে পারলাম।

আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

দাদা কলকাতার বইমেলায় নাম নাজানা কিছু আর্টিস্টের আর্টের বেশকিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সে গুলোকে অসাধারণ বললেও আমার কাছে মনে হয় একটু কম বলা হবে। আপনার পোস্টে আসার পর একের পর এক যখন ফটোগ্রাফি গুলো দেখছিলাম তখন প্রতিনিয়ত নতুন করে ভালোলাগা তৈরি হচ্ছিল। এক পর্যায়ে মনে হচ্ছিল ফটোগ্রাফি গুলো শেষ না হলে মনে হয় ভালো হবে। কিন্তু দেখতে দেখতে যখন শেষ হয়ে গেল তখন কিছুটা খারাপ লাগলো। আজকে আপনার মাধ্যমে অনেকগুলো সুন্দর আর্ট দেখতে পেলাম। আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা এই অখ্যাত চিত্রশিল্পীদের আঁকা প্রতিটি ছবি এককথায় অনিন্দ্যসুন্দর। কোনটা রেখে কোনটার প্রশংসা করবো বুঝতে পারছিনা। ছবি আঁকতে পারা কে আমার কেন যেন ঈশ্বর প্রদত্ত একটি বিশেষ প্রতিভা বলেই মনে হয়। সামান্য তুলির টানে কত অসাধারণ দৃশ্যপট ফুটে উঠে ক্যানভাসে। মনে হয় কতইনা সহজ কিন্তু নিজে আকতে গেল তখন বোঝা যায় বাস্তবে এটা কত কঠিন। আমি আশ্চর্য হয়ে যাই মানুষ কিভাবে এত সুন্দর ছবি আঁকে। এই সমস্ত শিল্পীরা হয়তোবা বিখ্যাত নয় কিন্তু এদের কাজ গুলো রীতিমতো আশ্চর্য রকম সুন্দর। ধন্যবাদ আপনাকে

দাদা দারুণ কিছু শিল্পকর্ম দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। প্রতিটি ছবি যেন কথা বলে!
নামি দামি সব শিল্পীদের শিল্পকর্ম দেখে বলার মত কোন ভাষা খুজে পাচ্ছি না। তবে কাশবনের মধ্যে ছেলেদের ছোটার ছবিটা দেখে শৈশবের কথা মনে পড়ে গেলো। কি সুন্দর মুহুর্ত ছিলো আহা!

সত্যি বলতে দাদা ছোটবেলা থেকেই এরকম আর্ট দেখতে দেখতে বড় হয়েছি সেজন্য এই কাজগুলোর প্রতি আমার অন্যরকম একটা ভালোবাসা আছে আগে থেকেই। সব সময় মাথায় করে রাখতে ইচ্ছে করে এরকম আর্টিস্টদের। আমি নিজেও কলকাতা বইমেলা এবার গিয়ে অনেক আর্ট দেখেছি। মুগ্ধ হয়েছি শুধু। আর আজকে তোমার দেখানো প্রতিটা ছবি হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে চেয়ে দেখলাম প্রতিটা ছবি। খুবই চমৎকার ছিল।

দাদা কলকাতার অসাধারন আর্টিস্ট আজ আপনার মাধ্যমে দেখতে পেলাম।আপনার শেয়ার করা সবগুলো আর্টিস্ট এর ফটোগ্রাফি অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে।এর মধ্যে আমি পথভোলা পথিকের আর্টিস্ট এর ফটোগ্রাফি টা আমার ব্যক্তিগতভাবে খুবই খুবই ভালো লেগেছে।

দাদা আর্ট গুলোতে শহরে , গ্রামীণ, প্রাকৃতিক, রাধা কৃষ্ণ, গণেশসহ প্রভৃতির বিচিত্র বিচিত্র ঐতিহ্যকে সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সেই সাথে অপূর্ব হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



শিল্প আমার প্রাণ, কথাটি আমার বেশ ভাল লেগেছে ভাই । সত্যি বলতে কোন ছবিটা ছেড়ে কোন ছবিটাকে ভাল বলব , এটা আসলে বলা খুব মুশকিল। কারণ সবগুলোই সুন্দর । আর তারপরেও যদি সুন্দর বলতে হয়, তাহলে আমি বিনোদিনী রাই ছবিটাকেই বেশি সুন্দর বলবো। বেশ ভালো উপস্থাপনা ছিল । শুভেচ্ছা রইল, আপনার জন্য ভাই ।

আসলে সবগুলো ছবির মধ্যে কেমন একটা প্রান রয়েছে। মনে হলো আমায় বলছে আয় চেয়ে থাক আমার দিকে। বেশ খানিকক্ষণ তাকিয়ে রইলাম, সত্যিই বিচিত্র অনুভূতি আসছিল। তবে অনুভূতিগুলো কিভাবে লিখে বোঝাবো বুঝতে পারছি না। তবে শুধু ভালো বলা ভুল হবে ভীষণ ভালো চিত্রকর্মগুলো। মনের জানালা খুলে দেখলাম আর প্রানভরে কিছু বিচিত্র অনুভূতি নিলাম।

Que nivel de arte.
Bendiciones 🙏🏻🇻🇪❤️

সব সময় এমন আর্টিস্ট দেখে এসেছি দাদা। এমন আর্টের প্রতি কেমন একটা অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে। আমার এরকম আর্ট গুলো খুব খুব খুব পছন্দ। ছোটবেলা থেকে যখন আমি নতুন নতুন বই কিনতাম তখন এরকম আর গুলো আমি সবচেয়ে বেশি দেখতাম। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ দাদা। প্রতিবারের মত আপনার আর্ট গুলো আমার কাছে আজও অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

মনে হচ্ছে এদের তুলিতে অন্যরকম জাদু আছে,দাদা আপনি নিচের লাইনগুলা কিন্তু অসাধারণ লিখেছেন।ভালো লাগলো কিছু কিছু নিচের লাইনগুলা। ইশ,এ রকম যদি আমার তুলিতে জাদু থাকতো,তাহলে আমি তো😃😃।যাই হোক ভালো ছিলো।আর ছবিগুলো ও বেশ সুন্দর তোলেছেন।ধন্যবাদ।

মনোমুগ্ধকর প্রত্যেকটি চিত্রকর্ম। চোখ ফেরানো যাচ্ছেনা। যেকোনো একটার প্রশংসা করা মুশকিল । কারণ প্র‍ত্যেকটাই অসাধারণ। শুধু তাকিয়ে থাকতেই ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ দাদা চিত্রকর্মের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

জীবন্ত সব বইয়ের পাতার আঁচড় গুলো, মোহনীয় ভঙ্গিমায় উপস্থাপন করার চেষ্টা দেখে আমি আনন্দিত। শিক্ষনীয় কিছু উপহার ঢেলে দিলেন, ভক্ত সমাহরে। আশির্বাদ কামনায়।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা থেকে কিছু নাম না জানা আর্টিস্টের আর্টের ফোটোগ্রাফি দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। আগে কখনো এই রকম আর্টের ফটোগ্রাফি দেখিনি। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার পাশাপাশি সবকিছু ভালোভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা

এ আর্ট এর শিল্পের মধ্যে কী এক আশ্চর্য ক্ষমতা যে কাউকে মায়ায় জড়িয়ে দেয়। তাদের গুণের প্রতিভার তুলনা করতে হয় যারা এই আর্টগুলো করেছে। গ্রাম ছাড়া এই রাঙামাটির পথ এইটা দেখে আমি কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিলাম এছাড়া বর্ষাসিক্ত সন্ধ‍্যায় ট্রামলাইন এটাও দারুণ ছিল। প্রত‍্যেকটা আর্ট অনেক সুন্দর। আপনার জন্য এই সুন্দর আর্টগুলো চোখে পড়ল। ধন্যবাদ দাদা আমার সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।

দাদা খুবই সুন্দর সুন্দর আর্টের ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন।সত্যি অসাধারণ। আমার খুবই ভালো লেগেছে। খুবই সুন্দর সুন্দর এই আর্টগুলো বিশেষ করে উট চলেছে মরুর দেশে এই আর্টটি দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। আমার খুবই ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

গ্রামবাংলার আরেকটি নয়নভোলানো দৃশ্য - বাঁশঝাড়

তারিখ : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।

Natural beauty

ওয়াও দাদা অনেকদিন পর আপনার হাতের ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম ।খুব সুন্দর ছিল আর্টিস্টের আর্টের ফটোগ্রাফি গুলো যেগুলো কখনো দেখা হয়নি। যা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেলাম ।আসলে এই ধরনের কিছু দৃশ্যপট দেখলে অনেক ভালো লাগে।

একদম সত্যি কথা বলেছেন দাদা এরকম চিত্রকর্ম দেখে সত্যিই চোখ ফেরানো যায় না। আপনার মত আমারও ভীষণ ভালো লাগে এই রকম চিত্রকর্মগুলো। তাছাড়া এটা ঠিক বলেছেন বইমেলায় শুধুমাত্র বই ছাড়াও আরো নানান কিছু দেখা যায়। এরকম শিল্পীদের প্রতিভা দেখলে ভীষণ ভালো লাগে। কত ধরনের বৈচিত্র কিছু দিয়ে এইরকম শিল্পকর্মগুলো সাজানো হয়। দাদা আপনার মাধ্যমে আজকে এরকম চিত্রকর্মগুলো দেখার সৌভাগ্য হলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

একটি ভাল পেইন্টিং সবসময় সবুজ হয় এবং উল্লেখযোগ্য থাকে। এগুলো বেশ অনন্য

কি মারাত্মক সব আর্ট দাদা।দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়।এতো সুন্দর করে যে উনারা কি করে আঁকতে পারে তা মাথাতেই আসেনা আমার,জাস্ট মারাত্মক।

দাদা প্রতিটি আট দেখতে এতটাই সুন্দর যে আমি দেখে শুধু অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম। এত নিখুঁত ও এত প্রাণবন্তভাবে কিভাবে মানুষ করতে পারে শুধু ভাবছি আর দেখছি। এই আর্টগুলো দেখে আমার খুব ইচ্ছে করে আমি যদি এভাবে আর্ট করতে পারতাম তাহলে নিজেকে ধন্য মনে হতো। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফীতে খুব সুন্দরভাবে প্রতিটি দৃশ্য তুলে ধরেছেন। কোনটা রেখে কোনটা ভালো বলবো বুঝতে পারছি না সবগুলোই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। যদি কোনদিন সৌভাগ্য হয় তাহলে কলকাতার বইমেলায় গিয়ে এই চিত্র শিল্প গুলো দেখে আসব। এত সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দৃশ্য গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

ওয়াও দাদা অনেক সুন্দর সব গুলো চিত্রকর্ম।আমি দেখে মুগ্ধ হলাম।আমি এই সব চিত্রশিল্পীদের প্রতি অনেক শ্রদ্ধা জানাই ।তারে এতে সুন্দর করে চিত্রকর্ম তৈরি করছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার মাধ্যমে আমরা কিছু দেখতে পারছি ।যা দেখে আমাদের মন ভালো হয়ে যায়।এতে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

আর্ট গুলো তো দাদা খুবই অসাধারণ। আমি প্রথমেই সেরা তিন-চারটে আর্ট বাছাই করার চেষ্টা করলাম কিন্তু পরে দেখলাম আমি যেটাই দেখছি সেটাই ভালো লাগছে। ম্যাক্সিমাম আর্ট গুলোই অসাধারণ লাগছে আমার কাছে। ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য।

জাস্ট নজর কাড়ার মতো প্রত্যেকটা আর্ট, জাস্ট হাওড়া সেতু টা দেখে বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। একদম নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। এইসব চিত্রকর্ম দেখলে মনটা এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন আর্ট গুলোকে।

দাদা চিত্র কর্ম গুলো অসাধারণ। ছবি গুলো দেখার পর ভাল লাগার অনুভূতিটা প্রকাশ করার মত ভাষা খুজে পাই নি।এক কথায় দারুন, তবে এটুকু বলবো আপনার রুচি এবং পছন্দ আমাকে মুগ্ধ করেছে। ভাল থাকবেন সব সময়। শুভেচ্ছা।

দেখতে যে কি অসাধারণ লাগছে দাদা বলার ভাষা খুজে পাচ্ছি না। দীর্ঘ সময় নিয়ে চিত্র অংকন গুলো আমি উপভোগ করলাম দাদা।প্রত্যেকটা আর্ট আমার মনের সাথে নজর ও কেড়ে নিয়েছে। মুগ্ধ হয়ে গেছি দাদা। সব গুলো চিত্র অংকন যেন বাস্তবের সাথে সাথে লড়াই করছে। দেখে বোঝা যায় অনেক বড়ো শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় চিত্র অংকন গুলো করা হয়েছে। দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর সুন্দর চিত্র অংকন গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। আপনার জন্য অবিরাম ভালো বাসা ও শুভকামনা রইল।
♥️♥️♥️♥️♥️♥️

দাদা আজকে আপনার মাধ্যমে আমরা অসাধারণ কিছু আর্টিস্টের আর্ট দেখতে পেলাম।এত সুন্দর সুন্দর আর্ট দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আর্টগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে এগুলো সবই অনেক বিখ্যাত আর্টিস্টের আর্ট।সর্বোপরি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা আমাদেরকে এত সুন্দর সুন্দর কিছু আর্টের ছবি দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

আহ! কি সুন্দর দৃশ্য একেকটি। কত নিপুণভাবে আর্টগুলো সম্পন্ন করেছে তারা।

কালো ? সে যতই কালো হোক
দেখেছি তার কালো হরিণ চোখ,
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ....

আর্টের সাথে কথাগুলোও সুন্দর ছিল দাদা। কোনটা রেখে কোনটা ভালো বলবো বুঝতেছিনা। সবকয়টি অসাধারণ আর্ট হয়েছে।

দাদা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে নাম-না-জানা আর্টিস্টদের অসাধারণ সব আর্ট দেখতে পেলাম। প্রতিটি শিল্পকর্ম দেখতে জাস্ট অসাধারণ। আসলে কোন ছবিটা কে বাদ দিয়ে কোন ছবিটা কে ভালো বলবো তা নিয়ে সত্যিই খুব কনফিউশনে পড়ে গেছি দাদা। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে শিল্প কর্মের ছবিগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

সবগুলোই দুর্দান্ত তবে আমার কাছে অখ্যাত শিল্পীদের মনে হয় না কারণ তুলির আচর দেখেই বুঝা যাচ্ছে তারাও খুব ভালো মানের শিল্পী। হয়তো আজ তাদের নাম নেই কিন্তু একদিন তারা তাদের এই প্রতিভার জন্য নামডাক অর্জন করতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

আপনার পোষ্ট পড়তে পড়তে কলকাতা বইমেলার প্রতি আসলে আগ্রহ বেড়ে যাচ্ছে এবং চেষ্টা করব কলকাতা বইমেলার সময়ে কলকাতা ঘুরে আসতে।

প্রথম ছবি ও শালুকের ছবির ক্যাপশন গুলো খুব ভালো লেগেছে।

শ্রদ্ধেয় দাদা, আশা করি ভাল আছেন? আপনার তোলা আর্টিস্টের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি খুবই মুগ্ধ হলাম। সত্যি দাদা প্রত্যেকটা আর্টিস্ট খুবই অসাধারণ। এত অসাধারণ আর্টিস্ট গুলোর ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। এত চমৎকার আর্টিস্টের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ। আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। ভালো থাকবেন দাদা।