Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৯

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৯


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৮


শুভ অপরাহ্ন বন্ধুরা,

শীতের অপরাহ্নের উষ্ণ স্বাগতম সবাইকে । আশা করি সবাই বিন্দাস আছেন ।

আজকে আমি শেয়ার করবো প্রাণীজগৎ - "প্রাণী ও তাদের আবাসস্থল, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশ ও প্রকৃতি, অভিযোজন, ক্রমবিকাশ ও বিবর্তন এবং বিলুপ্তি" এই সম্পর্কিত নানারকমের প্রাণীদের taxidermic দেহের ফোটোগ্রাফ । taxidermic প্রাণী বলতে বোঝায় প্রাণীদের মৃত্যুর পরে চামড়া অক্ষুন্ন ও অবিকৃত রেখে তাদের দেহের মধ্যে খড়-কুটো ও স্পঞ্জ ভরে অবিকল জীবিত প্রাণীর রূপ দেওয়া । এদেরকে স্টাফ করা মাউন্টেড প্রাণীও বলা হয়ে থাকে । তাই এরা "মডেল" নয় "আসল" প্রাণী দেহ ।

এই মিউজিয়ামে এমন অনেক প্রাণীর স্টাফড করা দেহ রাখা আছে যারা এখন সম্পূর্ণ বিলুপ্ত বা অতি বিরল প্রজাতির, অর্থাৎ বিলুপ্তির পথে । সে দিক থেকে দেখতে গেলে আমরা ভাগ্যবান যে জীবিত না হলেও মৃত এদেরকে দেখতে পাচ্ছি, একেবারে জীবিত প্রাণীর ন্যায় । এটাই ট্যাক্সিডার্মির মাহাত্ম্য ।

চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের আয়োজন ।


মেরিন লাইফ । নানারকমের পরিফেরা ও সিলেন্টেরাটা, একাইনোডার্মাটা, আর্থ্রোপোডা ও মোলাস্কা প্রাণী, সামুদ্রিক রংবেরঙের মৎস্য এবং একটি হাঙ্গরকেও দেখা যাচ্ছে । সবই কিন্তু স্টাফ করা ওরিজিনাল প্রাণী দেহ ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


লেপার্ড ও মেছো বাঘের স্টাফ করা দেহ ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী সোনালী উল্লুকের স্টাফড করা দেহ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


Asian palm civet এর একটি প্রজাতি, এরা এক ধরণের ভাম বিড়াল । পাখি ধরে খায় । পাখিরা গণবিলুপ্তির পথে তাই এরাও এখন গণবিলুপ্তির পথে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পার্বত্য লেপার্ড ও পাহাড়ি ছাগল। মাউন্টেড ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাখি শিকারে ওঁৎ পেতে আছে একটি ভাম বিড়াল । এখানে প্রাণীদেহের পাশাপাশি উদ্ভিদগুলোকেও বিশেষ ভাবে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে । যেমন এই বাঁশ গাছটি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


স্টাফ করা একটি গ্রে হোয়াইট শার্কের সম্পূর্ণ দেহ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদা বিশেষ করে সোনালী উল্লুক ও সামুদ্রিক গ্রে হোয়াইট শার্কের স্টাফ আলোকচিত্র আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে। তাছাড়া সব ছবি ও তার বর্ণনা অনেক সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।

support me please

ট্যাক্সিডার্মিক শব্দটি সম্পর্কে এর আগে কখনো কোনো আইডিয়া ছিলো না। আজই প্রথম এই শব্দটি সম্পর্কে জানলাম এবং স্বচক্ষে শিখলাম। চমৎকার ছিল দাদা আজকের এই পর্বটি। সবগুলো প্রাণী মনে হচ্ছিল একদম জলজ্যান্ত।

  ·  3 years ago (edited)

মমিকরা মাউন্টেড প্রাণীর অসাধারণ কিছু আলোক চিত্র দেখলাম।আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। কারণ এর আগে এরকম চিত্র আমি দেখিনি।
কালের বিবর্তনে পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যাচ্ছে এমন অনেক প্রণী।।

support me please

এসব প্রাণী সম্পর্কে আগে জানতাম না দাদা । স্টাফ করা প্রাণী সম্পর্কে আমার কম ধারণা ছিল । এই পোস্টের মাধ্যমে আমাদের কিছু জানতে পারলাম । আর এসব প্রাণী আগে কোনোদিন দেখিনি । আজকে আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে দেখার সৌভাগ্য হল । ধন্যবাদ আপনাকে দাদা ।

support me please

দাদা আপনার কাছ থেকে জানার এবং শেখার অসংখ্য জিনিস আছে। আগে কখনো শুনিনি প্রাণীর দেহ স্টাফড করে এভাবে রাখা যায়। আজকে প্রথম শুনলাম এবং দেখলাম। প্রতিটি প্রাণীকে দেখে একেবারে জীবন্ত মনে হচ্ছে। দেখে বোঝার উপায় নাই যে প্রাণীগুলো জীবিত নয়। ভাম বিড়ালটিকে দেখে তো মনে হচ্ছে এখনই লাফ দিবে। মনে হচ্ছে গ্রে হোয়াইট শার্কটি পানিতে ভেসে বেড়াচ্ছে। সবগুলো প্রাণীর ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে।

support me please

আমি বিন্দাস আছি দাদা। আপনি কেমন আছেন??

স্টাফ বা মাউন্ডেট প্রাণী দেহ সম্পর্কে আগে জানতাম না। আপনার আজকের পর্বের পোস্ট টা এককথায় অসাধারণ ছিল। একেবারে চোখ চমকানো সব দৃশ‍্য।

লেপাড,সোনালি উল্লুক এবং শার্কটার স্টাফ তো অসাধারণ ছিল। এবং বাকিগুলো জাস্ট👌👌।

support me please

দাদা প্রস্তর মূর্তির চাইতে স্টাফ করা প্রাণীদেহের এই অংশটুকু আমার কাছে বেশি আকর্ষণীয় মনে হল। ঢাকা মিউজিয়ামেও আমি বেশকিছু স্টাফ করা প্রাণীর দেহ দেখেছি। অবাক হতে হয় যারা এগুলো তৈরি করেন তাদের কর্ম নৈপুণ্য দেখে। একবারও মনে হয় না যে এগুলো মৃত। শুধু যেন একটু নড়াচড়ার অপেক্ষা। পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

support me please

  ·  3 years ago (edited)

taxidermic প্রাণী বলতে বোঝায় প্রাণীদের মৃত্যুর পরে চামড়া অক্ষুন্ন ও অবিকৃত রেখে তাদের দেহের মধ্যে খড়-কুটো ও স্পঞ্জ ভরে অবিকল জীবিত প্রাণীর রূপ দেওয়া । এদেরকে স্টাফ করা মাউন্টেড প্রাণীও বলা হয়ে থাকে । তাই এরা "মডেল" নয় "আসল" প্রাণী দেহ ।

সত্যি বলতে কি ভাই এইরকম আমি প্রথম দেখলাম। ধন্যবাদ দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।

support me please

ভাম বিড়ালের প্রায় সব কটি প্রজাতিই বিলুপ্তির পথে। মানুষের চাপে বাস্তুতন্ত্র পুরো তছনছ তাই পিছু হটতে হটতে কিছুদিনের মধ্যে হয়তো পুরো প্রজাতি গুলোই বিলুপ্ত হবে।

আজকের ছবি গুলোর বেশিরভাগ প্রাণী আগে থেকেই ভারতের রেড ডাটা বুকে ঢুকে আছে। দুর্ভাগ্য থাকলে হয়তো আগামী কয়েকবছরে তাঁরা নিশ্চিহ্ন হয়েও যাবে।

support me please



দাদা আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি জাস্ট অবাক হয়ে গেছি। কি অসাধারণ!!! যতই দেখছি ততই অবাক হয়ে যাচ্ছি। আপনার ভ্রমণ এর যতগুলো পর্ব আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন সবগুলো থেকেই অনক কিছু শিখতে পেরেছি। অনেক ধন্যবাদ এবং ভালোবাসা রইল দাদা আপনার জন্যে। ❤️❤️❤️❤️

support me please

সোনালী উল্লুক ও ভাম বিড়াল টি এই প্রথম দেখতে পেলাম আমি। এই প্রানীগুলোর সাথে আগে পরিচিত ছিলাম না। সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এসব প্রাণীগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন আজ। অনেক ধন্যবাদ দাদা।

support me please

দাদা এর আগে আমার একেবারেই taxidermic সম্পর্কে ধারণা ছিলোনা।আপনার পোষ্টের উপরের লিখাটি পড়েই এর সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পেলাম।
অবাক হলাম এসব দেখে।

support me please

এককথায় অসাধারণ সব। এমন কিছু ফটোগ্রাফি যে আজকের এই পর্বে দেখতে পারবো এটা চিন্তাও করিনি। মনে হচ্ছে সবগুলো যেন একেবারেই বাস্তব। বিশেষ করে সামুদ্রিক এই হাঙ্গর মাছের স্টাফড দেহ দেখে মনে হচ্ছে এটি একেবারে বাস্তবিক অবস্থায় আছে। সবকিছুই খুব সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা,আমাদের মাঝে এসব ফটোগ্রাফিগুলো শেয়ার করার জন্য।

সত্যিই দাদা অসাধারণ। স্টাফ করা মাউন্টেড প্রাণী সম্পর্কে আজকেই প্রথম জানতে পারলাম। আর ভাম বিড়াল, এটি সম্পর্কেও পূর্বে কোন ধারণা ছিল না, আজই প্রথম দেখলাম। পাখি শিকারে ওঁৎ পেতে থাকা ভাম বিড়ালটি দেখতে মনে হচ্ছে,আমি যেন সরাসরি বাস্তবে কোন শিকার দেখছি। সত্যিই অসাধারণ দেখতে মাউন্টেড প্রাণীগুলো। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।💙

সত্যি দাদা অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন।আপনার পর্ব ০৯ এরকম অসাধারন কিছু জিনিস দেখব আগে কখনো ভাবতে পারিন। সত্যি আমি অবাক হলাম এই সব দেখে।

taxidermic প্রাণী বলতে বোঝায় প্রাণীদের মৃত্যুর পরে চামড়া অক্ষুন্ন ও অবিকৃত রেখে তাদের দেহের মধ্যে খড়-কুটো ও স্পঞ্জ ভরে অবিকল জীবিত প্রাণীর রূপ দেওয়া । এদেরকে স্টাফ করা মাউন্টেড প্রাণীও বলা হয়ে থাকে । তাই এরা "মডেল" নয় "আসল" প্রাণী দেহ ।

আপনার পোস্ট থেকে আজকে অনেক কিছু জানতে পারলাম নতুন করে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি পোষ্ট করার জন্য।

এ রকম আসল প্রানী যে স্টাফড করা যায়,আমি সেইটা আজ জানলাম।আর এগুলাকে মাউন্টেড প্রাণী বলা হয়,,তাও জানতাম না।ধন্যবাদ দাদা।আপনার কাছ থেকে নতুন নতুন জিনিস শিখতে পারলাম।

বিন্দাস আছি দাদা।আজকের পর্বটি অসাধারণ লাগলো, মনে হচ্ছে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম থেকে ছবিগুলো দেখছি।মেছোবাঘের নাম অনেক শুনেছি কিন্তু কখনো দেখা হয়নি।আজ আপনার মাধ্যমে মেছোবাঘকে দেখতে পেলাম। ডাম বিড়াল আর পাহাড়ি ছাগলও প্রথম দেখলাম।ধন্যবাদ দাদা।

প্রাণহীন রিয়েল প্রাণী😍👌। দাদা আপনার ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম সিরিজের মাধ্যমে নতুন কিছু জানার সুযোগ পাচ্ছি । আজকের সিরিজটি ও অসাধারণ ছিল । বিশেষ করে স্টাফ করা গ্রে হোয়াইট শার্কটি 👌।

support me please

দাদা আপনি আজকে নানারকমের প্রাণীদের taxidermic দেহের ফোটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। তবে আমার taxidermic সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিল না। আজকের পোস্টটি ভিজিট করে ভিশন ভালো লাগলো। আশাকরি আরও অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পারবো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি

support me please

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনার ফটোগ্রাফি মাধ্যমে আমি বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী গুলো ছবি দেখতে পেলাম। আমি খুব আনন্দিত দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

support me please

অও,সামুদ্রিক এইসব প্রাণিজগতের ফটোগ্রাফি দেখে মন ভরে গেল দাদা।যেটি আপনার মাধ্যমে চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি।তাছাড়া হাঙ্গর মাছটিকে তার কিংবা রশ্মির সাহায্যে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসাধারণভাবে ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।ধন্যবাদ দাদা।

support me please

দাদা একদম সত্যি বলেছেন আপনি বিলুপ্তপ্রায় এসব প্রাণী আমরা যে মৃত অবস্থায় দেখতে পারছি এটা সত্যি আমাদের অনেক সৌভাগ্যের একটি ব্যাপার। তবে সরাসরি দেখার সৌভাগ্য কখনো হবে কিনা জানিনা আপনার মাধ্যমে আজকে ছবিতেই অনেক কিছু দেখে নিলাম। সৃষ্টিকর্তার এই সৃষ্টিগুলো দেখে খুবই অবাক লাগে, কত নিখুঁতভাবে সবকিছু তৈরি করেছেন তিনি। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা সুন্দর সব মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

জাস্ট অসাধারণ দাদা আপনি অনেক চমৎকার ভাবে প্রাণিজগতের অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে অনেক চমৎকার ভাবে শেয়ার করেছেন। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা অনেকগুলো প্রাণী সম্পর্কে জানতে পেরেছি সেই সাথে প্রাণীর আবাসস্থল সম্পর্কেও অনেক সুন্দর একটি ধারণা লাভ করেছি। সত্যিই আমি এরকম প্রাণী এর আগে কখনো দেখিনি বিশেষ করে ভাম বিড়াল টি আমার কাছে একদম নতুন লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন প্রাণীদের স্টাফড করা দেহ দেখে অনেক ভালো লাগলো। বিলুপ্ত প্রায় এসব প্রাণীদেরকে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন দাদা। খুবই আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এগুলো দেখতে অবিকল জীবিত প্রাণীদের মতই। অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সকলের মধ্যে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

আজ প্রথম ট্যাক্সিডার্মি করা প্রাণীদেহ এবং স্টাফড করা প্রানী দেহ দেখলাম। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে এগুলো জীবন্ত প্রানীর উপরের অংশ শুধুমাত্র প্রান নেই। সবগুলো ছবি বেশ উপভোগ করলাম। সামনে আরো দেখবো মনে হয়। অপেক্ষায় রইলাম ♥️

সবাইকে শুভেচ্ছা. যাদুঘরের এই সুন্দর এবং আকর্ষণীয় বিশদটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

দাদা অসাধারণ অসাধারণ আজকের ফটোগ্রাফি সব থেকে বেশি ভালো লাগলো। প্রতিটি ফটোগ্রাফি মনে হচ্ছে জীবিত , আর সার্ক টি একদম সত্যি কারের মনে হচ্ছে। আমি সত্যি এমন কোনো ফটোগ্রাফি এই প্রথম উপভুগ করলাম। সত্যি দাদা দেখার মতো ফটোগ্রাফি ছিল

"প্রাণী ও তাদের আবাসস্থল, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশ ও প্রকৃতি, অভিযোজন, ক্রমবিকাশ ও বিবর্তন এবং বিলুপ্তি" এই সম্পর্কিত নানারকমের প্রাণীদের taxidermic দেহের ফোটোগ্রাফ ।

প্রাণীদের taxidermic দেহের ফটোগ্রাফস গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। এসব প্রাণী বিলুপ্তির পথে। হয়তোবা এগুলো অনেক বছর আগে ছিল। তবে বিলুপ্ত এসব প্রাণীকে আবার দেখতে পাবো সেটা কখনো ভাবিনি। খুবই ভালো লাগলো এই ফটোগ্রাফস গুলো দেখে। আপনি অনেক সুন্দর করে প্রাণিজগতের বাসস্থান ও চারপাশের পরিবেশ সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

লেপাড,সোনালি উল্লুক এবং শার্কটার স্টাফ প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি এক কথায় অসাধারণ ছিল। দাদা সত্যি কথা বলতে স্টাফ করা মাউন্টেন প্রাণী সম্পর্কে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে প্রথম জানতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে অজানা কিছু জানানোর জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা।

জি দাদা আপনাদের দুআতে ভালো আছি দাদা।
দাদা আজকের ফটোগ্রাফি খুব দারুণ দেখেই মনে হচ্ছে এরা জীবিত প্রাণী।

এই মিউজিয়ামে এমন অনেক প্রাণীর স্টাফড করা দেহ রাখা আছে যারা এখন সম্পূর্ণ বিলুপ্ত বা অতি বিরল প্রজাতির, অর্থাৎ বিলুপ্তির পথে । সে দিক থেকে দেখতে গেলে আমরা ভাগ্যবান যে জীবিত না হলেও মৃত এদেরকে দেখতে পাচ্ছি।

সত্যি দাদ আমরা অনেক ভাগ্যবান এইসব প্রাণী গুলো দেখার ভাগ্য হয়েছে আপনার জন্য দাদা।
আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো দাদা। সব সময় সুস্থ থাকেন ভালো ও হাসি খুশি থাকেন দুআ করি দাদা।

দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর প্রতিটি পর্বই অসাধারণ হয়েছে। মিউজিয়াম টিদে সশরীরে না যেতে পেরে ও সত্যিকার অর্থে সেখানে ঘুরার অনুভূতি পেলাম। প্রত্যেকটা প্রাণীর মডেল একদম সত্যিকারের প্রাণীর মতোই। একুরিয়ামের মাছের মডেল গুলো দেখে আমি সত্যিকারের মাছই ভেবেছিলাম। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর করে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর প্রতিটা পর্ব আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য করে এতে করে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি।

সত্যিই চমৎকার দাদা এ পর্যন্ত যতগুলো ফটোগ্রাফি ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম থেকে শেয়ার করেছেন সবগুলো দেখে মন মুগ্ধ হয়ে গেলাম । খুবই সুন্দর সুন্দর মূল্যবান ভাস্কর্যগুলো দেখতে পেলাম আপনার মাধ্যমে । আজকের পর্বের যে প্রাণীগুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন সত্যিই ইউনিক ফটোগ্রাফি । যা কখনোই দেখতে পারতাম না তা আপনার মাধ্যমে দেখে নিলাম সত্যিই মহামূল্যবান। বাকি আরো দেখার আশায় রইলাম । ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ।

সত্যি বলতে দাদা আজকের ছবি গুলা অন্যান্যদিনের পর্বের তুলনায় অনেক বেশি সুন্দর লাগছে। বিশেষ করে মাছের ছবি গুলো আমার কাছে একটু বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর ছবি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

দাদা আজকে আপনার পোষ্টের ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ট্যাক্সিডার্মির মাহাত্ম্যর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি সম্পূর্ণ রূপে মুগ্ধ হয়ে গেছি। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে মনে হচ্ছে সবগুলো প্রাণী জীবিত এবং তারা সচরাচর তাদের জীবন যাপনের কাজ করছে। সত্যি দাদা আপনার মাধ্যমে আমরা এই মহামূল্যবান প্রাণীদের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পারছি, যেগুলো আজ প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে। খুবই সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য দাদা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

এপিসোড : নম্বার নয়
দাদার হলো জয়
কেটে গেছে ভয়
প্রতিটি ফটোগ্রাফি
যেন প্রেমময়
দুর্দান্ত ফটোগ্রাফি
কেমনে জানি হয়

নতুন নতুন ফটোগ্রাফি
তোমার কাছে চাই
তোমার ফটোগ্রাফির দাদা
নাই তুলনা নাই♥♥

support me please

দাদা সত্যি আপনার ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম পরিদর্শনে আপনি আমাদের মাঝে এত তথ্য, এত ফটোগ্রাফি শেয়ার করছেন যাতে আমরা মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি ।আমরা মনে হয় ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এ আছি এমনটি মনে হচ্ছে। আজ আপনি সামুদ্রিক ও স্থলের বিভিন্ন প্রাণীর ছবি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন ।আমার বেশ ভাল লেগেছে দাদা। এখানে বিভিন্ন প্রাণী আছে যে গুলো বিলুপ্তের পথে। বাস্তবে হয়তো সেই পানিগুলো আমার কখনো দেখতে পাবো না কিন্তু মিউজিয়ামে গেলে তার অস্তিত্ব কিছুটা হলেও প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম জানতে পারবে। এই ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ধারাবাহিক ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ভালোবাসা ও অভিনন্দন।

লেপার্ড ও মেছো বাঘের স্টাফ করা দেহটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে । অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি দুর্দান্ত পোস্ট করার জন্য।

দাদা,আপনার ভারতীয় মিউজিয়াম ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার যদি না করতেন তাহলে অনেক অজানা জিনিস অজানাই থেকে যেত আমার মত অনেকের। দাদা,স্টাফ অথবা মাউন্টেড সম্বন্ধে আমার তেমন একটা ধারণা নেই।তবে দাদা,আপনার পোস্ট পড়ে স্টাফ অথবা মাউন্টেড সম্বন্ধে খুব ভালো বুঝতে পেরেছি। দাদা,আপনি এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন মিউজিয়ামের।যেই ফটোগ্রাফি গুলো আমরা সচরাচর দেখি না এখানে কিছু প্রাণী আছে যে গুলো একদম বিলুপ্ত হয়ে গেছে।তাই আমরা এই প্রাণীগুলোর সম্বন্ধে কোনো ধারণা নেই তাদের জীবন তাদের খাদ্যাভ্যাস কি ছিল সেটা জানতাম না। বিলুপ্ত প্রাণী মধ্যে সোনালী উল্লুকের ফটোগ্রাফি টা আমার ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ দাদা।

অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। আপনার মাধ্যমে আমরা অনেক বিলুপ্ত প্রানী দেখতে পেলাম।আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম অনেক কিছু। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এইরকম বিলুপ্ত প্রাণী আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

দাদা পোস্টটা পড়ে taxidermic প্রাণী সম্পর্কে জানতে পারলাম। এই সম্পর্কে আগে আমি জানতাম না৷ আপনি পোস্টে বিভিন্ন বিলুপ্ত প্রাণীগুলোর ছবি আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন। খুব ভালো লেগেছে পোস্টটা পড়ে। ধন্যবাদ আপনাকে!

দাদা আপনি খুব সুন্দর হয়েছে..
আমিই আজ প্রথম দেখলাম
সত্যি তো আজ এই প্রানী গুলো বিলুপ্ত

খুবই সুন্দর ছবি শেয়ার করেছেন ভাইয়া আজকে। সামুদ্রিক সেকশনটা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। আমার এমনিতেই পানি খুব পছন্দ। ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছিল পানির ভিতরের কোন একুরিয়ামের ছবি। আমার অনেক ইচ্ছা আছে স্কুবা ডাইভিং করার, আপনার এই ছবিগুলো দেখে সেই ইচ্ছা আরো বেড়ে গেল। সত্যিই এই মাউন্টেড প্রাণীগুলো দেখতে পারা বেশ ভাগ্যের ব্যাপার। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের সাথে শেয়ার করবার জন্য।

দেখতে দেখতে ৯ পর্বে পদার্পন করলাম।প্রানি জগতের সাথে পরিচিত হতে ভাল লাগছে।ভার্মি বিড়াল এই প্রথম আমি নামই শুনলাম।সাথেই আছি।

দাদা আপনার এই পোষ্ট টি অসাধারন । আগে এ বিষয়ে কোন ধারনা ছিল না। যদিও বিষয় গুলি খুবি জটিল মনে হয়। কঠিন ব্যপার এগুলো সংরক্ষন করে রাখা। সত্যি আপনি ভাগ্যবান দাদা যে এগুলো সামনা সামনি দেখেছেন। ধন্যবাদ।

স্টাফ করা প্রাণীর দেহ গুলো দেখতে একেবারেই বাস্তব এবং জীবিত মনে হচ্ছে। ভাম বিড়াল, সোনালী উল্লুক, লেপার্ড ও মেছো বাঘের স্টাফ করা দেহ আমার কাছে খুবই খুবই ভালো লেগেছে দাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। আপনার জন্য আমরা এত সুন্দর মনমুগ্ধকর অনেক ঐতিহাসিক সব জিনিস দেখতে পাচ্ছি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

taxidermic প্রাণী

এই ব্যাপারটি আসলে আমার একদমই জানা ছিল না এবং আজকের নতুন একটি বিষয় শিখলাম। মৃত এসব প্রাণী আজকে জীবন্ত হয়ে আমাদের সামনে ফুটে উঠেছে। চমৎকার একটি প্রযুক্তি বিশেষ করে বিলুপ্ত প্রাণী সংরক্ষণ এর ক্ষেত্রে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করি।

অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনার এই পোস্ট টি শেয়ার করার জন্যে,অনেক নতুন নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় হচ্ছে আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে।অনেক বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী সম্পর্কেও জানতে পারছি।

স্টাফড একটা দারুণ শিল্প। বিবর্তনের ধারা ধরে রাখতে এর জুড়ি মেলা ভার। গ্রে হোয়াইট শার্ক, মেরিন লাইফ খুব ভালো লাগলো।