Copyright free image source : Pixabay
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ ।
মানব ইতিহাসে ভয়ানক মানবতা বিপর্যয়ের একটি দিন । ২৫শে মার্চের কালরাত্রি, ইতিহাসের অন্যতম ভয়ানক গণহত্যার সূচনা হয়েছিল পাক সামরিক জান্তার হাতে । "অপারেশন সার্চলাইট" নামের এই বিশেষ সামরিক অভিযান এর মূল উদ্দেশ্যই ছিল জেনোসাইড । রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ দের গ্রেপ্তার ও হত্যা এবং সাধারণ জনগণকে শিক্ষা দেওয়া । এই শিক্ষা দেওয়াটা ছিল স্রেফ গণহারে নিরীহ মানুষদের হত্যা করা ।
গা শিউরে ওঠার মতো সেই গণহত্যার প্রতক্ষ্য বিবরণ লিপিবদ্ধ করে গিয়েছেন প্রচুর ভারতীয়, মার্কিন এবং ব্রিটিশ সাংবাদিক । প্রচুর প্রামাণ্য দলিল পাওয়া যায় ৭১ সালের জেনোসাইড নিয়ে । রক্তের হোলি খেলা সেদিন শুরু হয়েছিল সবুজ বাংলার বুকে । নিমেষে সবুজ বাংলা হয়ে উঠেছিল রক্তবর্ণ, মানুষের বুকেরই তাজা রক্তে ।
'৭১ সালের এই ন্যাক্কারজনক গণহত্যার মেইন কালপ্রিট হিসেবে সবার আগে আমাদের মাথায় আসে একটি নাম "জেনারেল ইয়াহিয়া খান" । কিন্তু, আসলে এই অপারেশন সার্চলাইট এর মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন "জুলফিকার আলী ভুট্টো" । জেনারেলকে তিনিই উস্কে ছিলেন । ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে ভুট্টোর দল পশ্চিম পাকিস্তানে জয়লাভ করে, কিন্তু পূর্বপাকিস্তানে শেখ মুজিব বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলে ভুট্টো সেটি মেনে নিতে পারেননি । জাতিগত বিদ্বেষ ছিলো তার প্রবল । ভুট্টো কোনোদিনই চাননি বাঙালি কেউ এক জন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন । তাই তিনি এমন একটি গা শিউরে ওঠার মতো পরিকল্পনার জন্ম দিলেন যা ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ এক গণহত্যার সূচনা করলো ।
ভুট্টো '৭১ সালে পাকিস্তানের পরাজয়ের পরে সব দোষ ইয়াহিয়া'র ঘাড়ে চাপিয়ে তাকে অপসারিত করে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন । কিন্তু, কথায় বলে না, পাপ ছাড়ে না বাপকেও । নির্বাচনের প্রতিপক্ষ এক ব্যক্তিকে হত্যার পরিকল্পনার দায়ে ১৯৭৯ সালে তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয় । আসলে প্রেসিডেন্ট "জিয়াউল হক" এক সামরিক অভ্যুত্থানে ভুট্টোর সরকার'কে ক্ষমতাচ্যুত করে এক মিথ্যে খুনের মামলায় জড়িয়ে ভুট্টোকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেন । জেলে থাকাকালীন অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করতে হয় ভুট্টোকে ।
এবার আসা যাক মূলপর্বে ।
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাস । পাকিস্তানের পরাজয় তখন জাস্ট কিছু সময়ের অপেক্ষা মাত্র । মুক্তিবাহিনীর গেরিলা আক্রমণে, ভারতীয় বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে, গোলা-বারুদ, অস্ত্র-শস্ত্র, সৈন্যবাহিনী আর রসদের অভাবে পাকিস্তান সেনা তখন ভীষণ কোনঠাসা পূর্ব পাকিস্তানে । ভারত আকাশ ও নৌপথ সিজ করে রেখেছে, তাই পশ্চিম পাকিস্তান থেকে সাহায্য পাওয়ার কোনো আশা নেই । এমতাবস্থায় বহু ঘুরপথে পৌঁছানো পাকিস্তানী একই নৌবহর চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙ্গর করা অবস্থায় গেরিলা আক্রমণে মাইন বিস্ফোরণে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায় । সেই সাথে কফিনে শেষ পেরেকটিও ঠোঁকা হয়ে যায় পাকিস্তানের ভাগ্যে ।
পরাজয় যখন নিশ্চিত তখন ইয়াহিয়া মরিয়া হয়ে সর্বশেষ একটি চাল দিলেন । পাকিস্তান সরকার তাদের সব চাইতে বড় বন্ধু আমেরিকার কাছে কাতরভাবে সাহায্য ভিক্ষা চেয়ে পাঠালো । অবিভক্ত ভারত যেদিন ভারতের কিছু কাপুরুষ দেশনায়ক আর এক অর্বাচীন বৃদ্ধের উদ্যোগে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি আলাদা রাষ্ট্রের জন্ম নিলো সেদিন থেকেই অনন্ত এক নরকের সৃষ্টি হলো । দেশবিভাগের সব চাইতে বড় কৃত্তিত্ব না তো নেহেরুর, আর না তো জিন্নাহ্ । এ কৃতিত্ব হলো ব্রিটিশ সরকার আর এক অর্বাচীন বৃদ্ধের । অনন্ত এক নরক সৃজনের পরিকল্পনাকারী ব্রিটিশ সরকারের সব চাইতে আস্থাভাজন ছিলো সেই বৃদ্ধ লোকটিই ।
দেশভাগের পরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা সব চাইতে খারাপ ছিলো ভারতের তুলনায় ।কিন্তু, চতুর পাকিস্তান সামরিক সরকার নিজের দেশকে গোপনে বিক্রি করে দিলো আমেরিকা ও ব্রিটিশদের কাছে । চীন ও রাশিয়াকে চাপে রাখতে পাকিস্তান নিজের দেশকে আমেরিকা ও ব্রিটেনের করিডোর করতে রাজি হলো । আর ভারতের সামরিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা অতি নিকৃষ্টমানের হওয়া সত্ত্বেও নিজেদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধিকারের প্রশ্নে কোনো কম্প্রোমাইস করতে রাজি হলো না । ফলশ্রুতিতে, ভারতের সাথে আমেরিকা ও ব্রিটেনের কূটনৈতিক সম্পর্ক একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকলো নেহেরু কন্যা আয়রন লেডি ইন্দিরা গান্ধীর সময়কালে ।
আর এই সময়টাই ছিল সেই '৭১ সালের অস্থির সময়কাল । তড়িঘড়ি কাতর সেই সাহায্যের আবেদনে আমেরিকা জানতে চাইলো যদি তারা হেল্প করে তবে বিনিময়ে পাকিস্তান কি করবে তাদের জন্য ? ইয়াহিয়া সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে রাজি হলেন । পাকিস্তানের স্থলভাগকে এবং নৌবন্দরগুলিকে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত হতে রাজি হলেন । আমেরিকা দেখলো এতে তাদের চূড়ান্ত লাভ হবে । প্রতিনিয়ত রাশিয়া এবং চীনকে চাপে রাখা যাবে ।
হেনরি কিসিঞ্জার, ঘৃণ্য এক ব্যক্তি, যিনি অন্তত সাতটি বৃহৎ জেনোসাইডে মদতদাতা ও সমর্থক ছিলেন তিনি ইয়াহিয়ার সাথে সব আলোচনা করে নীল নকশা রেডি করে ফেলেন । তৎকালীন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট নিক্সনের জাতীয় নিরাপত্তার প্রধান উপদেষ্টা কিসিঞ্জার প্রেসিডেন্টকে রাজি করিয়ে ফেললেন পাকিস্তানের প্রস্তাবে । ফলশ্রুতি, সারা বিশ্বে যখন পাকিস্তানের বর্বরোচিত গণহত্যার প্রতিবাদে নিন্দার ঝড় বইছে তখন নিজেদের স্বার্থের জন্য চোরের মতো বিশাল এক নৌবহর প্রেরণ করলো বঙ্গোপসাগরে আমেরিকা; যাদের কাছে মানবতার কোনো মূল্য নেই । ধিক্কার জানাই সেই কাপুরুষ কিসিঞ্জার ও নিক্সনকে ।
তৎকালীন বিশ্বের সব চাইতে বড় নৌবহর মার্কিন সেভেন্থ ফ্লিট বা সপ্তম নৌবহর ছিল ৭৫০০০ টনের ধারণক্ষমতা সম্পন্ন, ৭০+ নিউক্লিয়ার উইপন দিয়ে সাজানো এয়ারক্রাফট এবং অনেক গুলি দূরপাল্লার কামান দিয়ে সজ্জিত । কামানগুলি থেকে ১২০০ মাইল দূরেও গোলা নিক্ষেপ করা যেত । নৌবহরের উদ্দেশ্য খুবই সাধু ।বঙ্গপোসাগরে ঘাঁটি গেঁড়ে পাকিস্তানের আকাশ ও নৌপথ পুনরুদ্ধার করা, বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের পুরোপুরি ধ্বংস করা এবং ভারতকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়া ।
আমেরিকার আরেক দোসর বৃটেন আরব সাগরে প্রেরণ করলো তাদের বৃহৎ একটি নৌবহর; এটিও পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্রে সজ্জিত ।অর্থাৎ ভারতের দুই দিক থেকে সাঁড়াশি আক্রমণের সূচনা । পরিকল্পনা ছিলো ভারতকে প্রবল চাপে ফেলে বাংলাদেশের ৩ ভাগের ১ ভাগ জনগণকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া । ফলে পাকিস্তান রক্ষা পাবে আর বাঙ্গালিরা চিরকালের জন্য দাসে পরিণত হবে । আর কোনোদিন যাতে বাঙালিরা মাথা উঁচু করে না বাঁচতে পারে সেটাই ছিল তাদের পরিকল্পনা । পাকিস্তানের সামরিক জান্তারা যা চিন্তাও করেনি তার চাইতে বেশী নৃশংসতা সংঘটিত করার নীল নকশা রচনা করেছিল তথাকথিত সভ্য উন্নত দুই দেশ আমেরিকা এবং বৃটেন ।
আর বহির্বিশ্ব জানলো আমেরিকা আর বৃটেন নৌবহর পাঠিয়েছে পূর্ব পাকিস্তানে আটকে পড়া মার্কিন ও ব্রিটিশ নাগরিকদের ফেরাতে । যদিও এই হাস্যকর যুক্তি কেউই বিশ্বাস করেনি ।
নয়াদিল্লীতে শুরু হলো চূড়ান্ত তৎপরতা । ততদিনে পাকিস্তান বন্ধু আমেরিকা কে পাশে পেয়ে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে । নয়াদিল্লী হতে জরুরি বার্তা প্রেরণ করা হলো মস্কোতে । আর একটি খুবই কড়া বার্তা প্রেরণ করা হলো খোদ নিক্সনকে । কথিত আছে নিক্সন মেসেজটি পেয়ে এতটাই ক্ষিপ্ত হন যে ইন ইন্দিরা গান্ধীকে "কুকুর" বলে অভিহিত করেন ।
দিল্লীর জরুরি ডাকে তাৎক্ষণিক সাড়া মেলে মস্কো থেকে । তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা মাথায় রেখেই রাশিয়া প্রেরণ করে তাদের ষষ্ঠ নৌবহর, ষোলটি অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ আর ছয়টি মারাত্মক পারমাণবিক সাবমেরিন । রাশিয়ার এই পারমাণবিক সাবমেরিন ছিল সারা বিশ্বের ত্রাস । এদেরকে কোনো ভাবেই ট্রেস করা যেত না ।অথচ নিউক্লিয়ার উইপন ছুঁড়ে মারতো গহন সমুদ্রে ডুবন্ত অবস্থাতেই ।
চূড়ান্ত সতর্ক হলো আমেরিকা ও বৃটেন । দফায় দফায় বৈঠক শুরু হলো নিরাপত্তা পরিষদে । চীন শুরুতে চুপচাপ থাকলেও আমেরিকা ও বৃটেন কে দেখে উৎসাহিত হয়ে ভারত সীমান্তে সেনানিবেশ করতে শুরু করলো, অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা তখন ভারত-চীনের । কিন্তু, চীনের বাড়া ভাতে ছাই দিয়ে জাপান হুঙ্কার দিলো এবং ভারতের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো । আর যাই হোক চীন চিরকালই জাপানকে যমের মতোই ডরায় । তাই চীন চুপ হয়ে গেলো ।
আর এদিকে নিক্সন সাফ জানিয়ে দিলো ইসলামাবাদকে যে তারা এখন কোনোভাবেই কোনো যুদ্ধে জড়াতে চায় না । এর পর পরই আমেরিকা ঘোষণা দিলো যে পূর্ব পাকিস্তানে তেমন কোনো আমেরিকান নাগরিক আটকা নেই, তাই তারা ফিরে যাচ্ছে । বৃটেন ঘোষণা দিলো যে তারা একটু বেড়ু করতে বেরিয়েছিল, এখন বেড়ু করে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে । তাদের কোনো দোষ নেই আসলে, তারা আমেরিকান নৌবহরকে একটু পথ দেখতে গিয়েছিলো । এখন ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যাচ্ছে ।
ফলশ্রতিতে, পাকিস্তানের হলো স্বপ্নভঙ্গ । কোনো উপায়ন্তর না দেখে লেফটেন্যান্ট জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পনের সিদ্ধান্ত নিলেন । ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১, ঢাকায় প্রায় ১ লক্ষ পাকিস্তানী সেনা অস্ত্র সমর্পন করে সারেন্ডার করলো । সূচিত হলো স্বাধীন বাংলাদেশের এক নতুন জয়যাত্রা ।
তাহলে দেখা গেলো যে, ক্ষমতাধর কোনো দেশ নায়কদেরই সাধারণ জনগণের জন্য কোনো চিন্তা নেই । আজকে যেমন রাশিয়া ইউক্রেনকে আক্রমন করেছে তেমনি একসময় তারা বাংলাদেশকে সাহায্য করেছে । আসল কথা হলো ক্ষমতা প্রদর্শন । এ ওকে টেক্কা দেয়া । আজকে আমরা রাশিয়াকে গালাগালি করছি, যেদিন বাইডেন বাগদাদ আক্রমন করবে সেদিন বাইডেনকে গালাগালি দেব । আসলে যে কোনো দেশেরই জনগণ ভালো, তারা নিরীহ, আপনার আমার মতোই ।
খারাপ হলো দেশ পরিচালনকারীরাই ।যুগ যুগ ধরে তা-ই হয়ে আসছে ।
দাদা আজকে আপনার পোষ্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে কারণ আপনার পোষ্টের মাধ্যমে একাত্তরের ইতিহাস ভালোভাবে জানতে পারলাম। আসলে একাত্তরের ২৫শে মার্চ রাত এই রাতটি বাঙালি জাতির জন্য এক কালো অধ্যায়। নির্মমভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ঘুমন্ত নিরীহ বাঙালীর উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরকম ঘুমন্ত বাঙালির ওপরে হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর আর কোথাও নেই। নির্মমভাবে ঘুমন্ত বাঙালিদেরকে চিরতরে ঘুমিয়ে দেয়। সেই রাত যেন ইতিহাসে এক কালো অধ্যায়। সেই রাতের কথা মনে পড়লে এখনও বুকটা কেঁপে ওঠে।নির্মমভাবে হত্যা করে আমার ভাই -বোনদের। সত্যি দাদা আজকে আপনার পোস্ট পড়ে ইতিহাস সম্পর্কে ভালো ভাবে জানতে পারলাম।ইতিহাসেই অপারেশন সার্চলাইট বাঙালি জাতির জন্য খুবই বেদনাদায়ক একটি রাত। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে ইতিহাস সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। প্রত্যেকটা মানুষেরই ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা উচিত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সবার মুখে শুনি যখন
একাত্তরের গল্প
এখনো সব জানে না
জানি শুধু অল্প
তবে আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টে থেকে আজ অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম এত সব তথ্য আগে আমার জানা ছিল না এত চমৎকার একটি পোস্ট করে আমাদেরকে 71 সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি প্রিয় দাদা♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
২৫ শে মার্চের কালোরাতের কথা ভাবলে এখনও আমাদের শরীর শিহরিত হয়ে উঠে। এই ইতিহাস আমাদের জানা তবে যেটা জানা ছিল না সেটা আপনার পোস্ট থেকে জানলাম।
এটা একেবারে সঠিক বলেছেন দাদা। আমরা ছিলাম একবৃওে দুই ফুল। আমরা ছিলাম রাম রহিম দুই ভাই যারা হাজার বছর ধরে একসঙ্গে পাশাপাশি বসবাস করছিলাম। কিন্তু ঐ ব্রিটিশ আমাদের মাঝে এই বিভেদের সৃষ্টি করে। অসাধারণ লিখেছেন দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা নিজের দেশের স্বাধীনতার সঙ্গে যে এত আন্তর্জাতিক কূটনীতি জড়িত ছিল কোনদিন জানতেও পারিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কে পাঠ্যপুস্তকে অনেক পড়েছি কিন্তু সেখানে অনেক কিছুই এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে অথবা নিজেদের পছন্দমত লেখা হয়েছে। সত্তিকারের ইতিহাস আমার জানা ছিল না। মনে হচ্ছে এ ব্যাপারে আপনি যথেষ্টই পড়াশোনা করেছেন। আমেরিকা, ব্রিটেন আর চিনের মতো পরাশক্তিগুলো ক্ষমতার লোভে আমাদের দেশে ধ্বংস চালানোর জন্য যে নীল নকশা রচনা করেছিল তা থেকে আমরা অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি বন্ধু দেশগুলোর সহায়তায়। ক্ষমতালোভী শাসকগোষ্ঠী এভাবেই তাদের স্বার্থের জন্য নিরীহ মানুষের জীবনকে তুচ্ছ করে। যখন যার স্বার্থে আঘাত লাগে তখনই তার প্রকৃত হিংস্র রূপ বেরিয়ে আসে। এদের কাছে শান্তি প্রিয় ভালো মানুষের জীবনের কানা কড়িও দাম নেই। তবে ভুট্টো সাহেবের শেষ পরিণতি যে এমন করুণ হয়েছিল এটা আজ প্রথম জানলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর তথ্যবহুল আর নিজের দেশের সঠিক ইতিহাস আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য। ভালোবাসা অবিরাম
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
@tipu curate 10
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted 👌 (Mana: 0/10) Get profit votes with @tipU :)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই ২৫ শে মার্চ কাল রাতের কথা মনে হলেই আমার কেমন যেন এখনও ভয় লাগে। হয়তো আমি সেই রাত্রে এর সেই দৃশ্য দেখি নি। শুধু শুনেছি। নিজের দেশের স্বাধীন হওয়ার অনেক ইতিহাস পড়েছি, কিন্তু আপনার পোস্ট পড়ে যে ইতিহাস জানতে পারলাম, সেটা কখনো কোন বইতে আমি পাইনি বা কারো কাছ থেকে ইতিহাস শুনিনি। আসল ইতিহাস আমাদের মাঝে তুলে ধরা হয় নি কেনো সেটা আসলে আমি বুঝতে পারছি না। তবে আপনার পোস্ট পড়ে আজকেই ইতিহাস গুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো।অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা এরকম অজানা ইতিহাস আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার আজকের লেখা পড়ে অনেক কিছু নতুন করে জানতে পারলাম। যা আগে অজানা ছিল।
এত সিরিয়াস একটি বিষয় পড়লেও এই লাইনটি পরে না হেসে পারলাম না।রাশিয়া যুদ্ধে সাহায্য করেছিল জানতাম কিন্তু কেন করেছিলো তা আজকে জানলাম। ভালো লাগলো পুরো বিষয়টি পড়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যদিও আমরা যুদ্ধ দেখিনি, কিন্তু এই ভয়াল কালরাতের কথা শুনেছি অসংখ্য বার। যতবার শুনেছি ঘৃনায় আর রাগে মুখ কালো হয়ে গেছে। দাদা আপনি আরো বেশ কিছু যুদ্ধ আর ভয়ানক আরো কিছু কিছু বিবরণ দিলেন যা সত্যিই জানা ছিলোনা অনেক গুলো। দূরদান্ত এক পোষ্ট উপহার দিলেন ❣️
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
1971 সালের যুদ্ধের যে নির্মমতা ভয়াবহতা আপনি আপনার পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরলেন দাদা সত্যি আপনাকে স্যালুট জানাই। এত সুন্দর ভাবে এত সুশৃংখল ভাবে আমাদের মাঝে পুরো বিষয়টি তুলে ধরেছেন তা সত্যি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। আসলে দাদা আপনি ঠিকই বলেছেন আমরা নিরীহ মানুষ সব সময় মার খেয়ে যাচ্ছি, আমাদের নিরীহ মানুষের উপর দিয়েই তারা তাদের খুব ক্ষোভ প্রতি হিংসা ঝেড়ে নেয়। পরিশেষে ধ্বংস হয় নিরীহ মানুষগুলো আর তারা তাদের দালানে বসে বাহাবা করে আহাজারী করে শেষ। সত্যি দাদা অসাধারণ একটি পোস্ট লিখলে যা আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে 1971 সালে ভারত পাকিস্তান আমেরিকা রাশিয়ার যে অবস্থান সেটা সম্পূর্ন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা সত্যিই মনমুগ্ধকর। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হয়তো অনেকেই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানেন না, হয়তো অনেকেই একটা কল্পনাও করতে পারবেন না যে, সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলো আজকের তথাকথিত আমেরিকার। সেদিন ভারতের আহবানে রাশিয়া সাড়া না দিলে হয়তে আজকের বাংলাদেশ পেতাম না। ইতিহাস এক নির্মম স্বাক্ষী, যা বার বার ফিরে আসে আমাদের সম্মুখে। ধন্যবাদ দাদা চমৎকার কিছু ভেতরের কথা উপরে টেনে আনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই ইতিহাসের বেশ খানিকটা জানা আছে দাদা। তবে নতুন কিছুও জানতে পারলাম আপনার লেখার মাধ্যমে। আমি জানতাম যে আমেরিকার সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল পাকিস্তানকে সাহায্য করার জন্য। কিন্তু তাদের যে সরাসরি বাংলাদেশ আক্রমণ করার ইচ্ছা ছিল এটা জানতাম না। তবে আজকের বাংলাদেশ সৃষ্টিতে যে দুটো দেশের সবচাইতে বেশি অবদান তাদের একটি হচ্ছে ভারত। আর অপরটি রাশিয়া। রাশিয়া যদি তার অষ্টম নৌবহর পাঠানোর হুমকি না দিতো তাহলে আমেরিকার সপ্তম নৌবহরের ছত্রছায়ায় থেকে পাকিস্তানি হানাদাররা এদিকে নরক সৃষ্টি করে ফেলত। দাদা আপনার কাছে একটি প্রশ্ন দুই দেশ সৃষ্টির পেছনে যে অর্বাচীন বৃদ্ধের কথা আপনি বলছেন তিনি কে সেটা বুঝতে পারিনি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা, আমি ২৫ মার্চের সেই কালোরাতের কথা জানতাম তবে খুব বেশি জানতাম না, কিন্তু আজকে আপনার পোস্টি দেখে মুক্তি যুদ্ধের অনেক ভয়ানক কিছু বিষয় জানতে পারলাম যেগুলো আমার জানার বাইরে ছিলো, সত্যি দাদা আপনার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা কোন তুলনা হয় না, অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা যুদ্ধের কিছু ভয়ানক এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি অনেক ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা রইলো দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা সত্যি বলতে লেখাটি তথ্য বহুল এবং অনেক কিছু জানতে পারলাম আপনার এই লেখা থেকে। আমার তখন জন্ম হয়নি। আমার বাবা সবে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স শেষ করে বেরিয়েছে। যুদ্ধ শুরু হল। প্রতিটি ঘটনা আমি এখনও বাবার কাছ থেকে খুটিয়ে খুটিয়ে শুনি। এই সপ্তম নৌবহরের কথা বাবাও বলে। যুদ্ধের ঘটনা শোনার অনুভূতি টা বলে বোঝাতে পারবো না। ধন্যবাদ দাদা। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যিই দাদাভাই আপনার এই পোস্ট টি থেকে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম। অনেক ধরনের বই পড়েছি মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে। তবে ওইখানেও এত অজানা তথ্য খুঁজে পাইনি। অনেক ভালো লাগলো পুরো পোস্টটি পড়ে দাদাভাই।এই পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ শব্দটা কিছুই না। আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা রইল দাদা ভাই। আশা করছি সব সময় অনেক ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। স্যার এভাবে আমাদের সাথে আমাদের জানা অজানা তথ্যগুলো শেয়ার করবেন। যে পোস্ট গুলো দেখে আমরা অনেক অনেক বেশি শিখতে পারব এবং জানতে পারবো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
নিজের দেশের স্বাধীনতার টপিকস গুলো নতুন করে পড়তে সত্যি অনেক ভালো লাগে। সেই ছোটবেলা থেকে নিজের দেশের স্বাধীনতার কাহিনী পাঠ্যপুস্তকে পড়ে আসছি। তবে আপনার পোস্টে আমার বেশ কিছু অজানা কাহিনী ও ছিল যেগুলো আজকে জানতে পারলাম। হয়তো পাঠ্যপুস্তকে পুরোপুরি বিষয়টি পায়নি তাই একটু জ্ঞান অর্জনের ঘাটতি ছিল সেটা আজ পুরোপুরি জানতে পারলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যারা দেশ পরিচালনা করে তাদের একটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে জনগণ দিয়েই দেশ ।জনগণ যদি না থাকে তাহলে তার দেশ দিয়ে কি করবে।
সময়োপযোগী এবং তথ্যবহুল একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন দাদা ❤️❤️ পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো 👌 আজও যেন আমার কানে ভেসে আসে সেই 25 শে মার্চ কালরাতে আর্তনাদ। ইতিহাসে পড়েছি হয়তো দেখা হয়নি নিজ চোখে ।কিন্তু কথা এবং সেই কাহিনী গুলো শুনলেই অন্তর টা কেমন যেন কেঁপে ওঠে। এবং তাদেরকে ধিক্কার দিতে ইচ্ছে করে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সমন্ধে জানা থাকলে যুদ্বের সময় বৃটেন, আমেরিকা ও রাশিয়ার ভূমিকা কি ছিল তা আমার অজানা ছিল কিন্তু আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তা পরিষ্কার ধারণা পেয়েছি দাদা।
ধন্যবাদ আপনার এই গুরূত্বপূর্ণ পোষ্টটির জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
25 মার্চের সেই ভয়াল দিনের কথা মনে পড়লে আজও গা শিউরে উঠে।মানুষ কতটা পাষাণ আর অমানবিক হলে রাতের আঁধারে ঘুমিয়ে থাকা লোকেদের উপর গুলি চালায় এটা এখনও আমার মাথায় আসে না।সেই সময় ভারত আর রাশিয়া যদি আমাদের পাশে না থাকতো হয়তো বাংলাদেশ নামে কোনো রাষ্ট্রের জন্মই হতো না কিংবা বাঙালি নামে কোনো জাতিয় থাকতো।আর তাইতো ভারত আমাদের চিরকালের বন্ধু ভারত এর সেই ঋণ কখনোই শোধ করার মতো না।আর তাইতো আমরা এখনও আমাদের সকল প্রজন্ম ভারতের সেই অবদানের কথা শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করে।আর এটা সত্যিই দাদা দেশ খারাপ হতে পারে কিন্তু দেশের মানুষ গুলোর তো কোনো দোষ নেই তাদের ও তো বেচে থাকার ইচ্ছে আছে।শুধু রাজনৈতিক আর ক্ষমতা প্রদশনের এক নির্মম যাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছে নিষ্পাপ প্রাণ গুলো।আর সত্যিই কথা দাদা জখম পোস্ট টি পড়ছিলাম আপনার প্রতি আর ভারত এর প্রতি ভালোবাসাটা বেড়েই যাচ্ছে।ভালোবাসা নিবেন দাদা🖤🖤
আর আপনি বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে যা জানেন আমার মনে হয়না বাংলাদেশেরই অনেক বাঙালি এই এই ইতিহাস সম্পর্কে জানেন।এবং আমাদেরকে পুনরায় জনার অংশগ্রহণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খারাপ হলো দেশ পরিচালনকারীরাই ।
একদম ঠিক বলেছেন দাদা।আমরা শুধু শুধু দেশের জনগণ গুলোকে দোষ দি,আসলে তাদের হাতে তো কিছু নেই ই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
25 শে মার্চ কালরাত্রি আমাদের বাঙালি জাতির জন্য সত্যিই একটি ভয়ঙ্কর মুহূর্ত ছিল। সেদিন আমাদের দেশের নামিদামি সব জ্ঞানী ব্যক্তিদের গণহারে হত্যা করা হয়েছিল যাতে বাঙালিরা মাথা উঁচু করে না দাঁড়াতে পারে। একাত্তরের যুদ্ধে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল আমাদের বন্ধু দেশ ভারত যাদের সবচেয়ে বড় ভূমিকা রয়েছে আমাদের এই স্বাধীনতার পিছনে। কেননা ভারত যদি আমাদেরকে অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে সাহায্য না করতে তাহলে হয়ত আমরা কখনই স্বাধীন রাষ্ট্র পেতাম না। খুব চমৎকার একটা পোস্ট ছিলো দাদা ধন্যবাদ আপনাকে এমন যুক্তিশীল একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।❤️❤️❤️
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আমি যদিও একজন বাঙালি, তবে ২৬ শে মার্চ এর কাল রাত্রের অনেক গল্প শুশুনেছি।কিন্তু বাস্তবতা কি ছিল সেটা জানতাম না। আর কখনো জানার চেষ্টাও করেনি। যখন জন্ম হয় বুঝতে শিখেছি তখন গল্প শুনেছি যে আমরা অনেক ভাই-বোনের রক্তের বিনিময়ে বাংলা ভাষা এবং বাংলাদেশের মানচিত্রের নাম লিখিয়েছি। আমার কিছুটা ধারণা হয়েছিল ২০০৮ এর মধ্যে, কলকাতা থেকে এক দল কর্মি এসেছিলো বাংলাদেশে। একটা মিল বসাতে, আর সেখানে আমি একজন কর্মী ছিলাম। কলকাতার ওই মানুষগুলো থেকে আমি যুদ্ধের ইতিহাস শুনলাম এবং সাঁড়াশি অভিযানের সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম। এবং কলকাতার ওই মানুষগুলো মন প্রাণ দিয়ে বাংলাদেশকে ভালবাসেন। এবং কি যে কটা দিন আমাদের সাথে ছিল নিজের ভাইয়ের মতোই কাটিয়েছে। তবে আপনি আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে যতটা গভীর থেকে আলোচনা করে এসেছেন, এতকিছু আমি জানতাম না দাদা। সত্যি দাদা আমি প্রতিনিয়ত আপনাকে স্যালুট করি। কারণ আপনার ভিতর এমন কিছু গুণ আছে যা যেকোনো মানুষকে অবাক করে দেয়। আর সবশেষে এটুকুই বলব আপনার কথাই ঠিক, কোন দেশের জনগণ খারাপ নয়। খারাপ হচ্ছে তারা, যারা নেতৃত্ব দেয় এবং কিছু লোক আছে উস্কানি দিয়ে একে অপরের সাথে ঝগড়া বিবাদ লাগাতে সাহায্য করে। আমাদেরকে এত সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ও ভারত-পাক যুদ্ধে বৃটেন, আমেরিকা এবং রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে অনেক নতুন তথ্য জানানোর জন্য দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
1971 সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা মনে হলে হৃদয় কেঁদে ওঠে। যুদ্ধ ভয়ানক পরিস্থিতি ও বর্বরতার কথা মনে পড়লেই আমাদের হৃদয়ের কোণে ব্যথার অনুভূতি সৃষ্টি করে। দাদা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে সেই ইতিহাস থেকে আপনার এই লেখাগুলো উপস্থাপন করেছেন। আপনার এই লেখাগুলো পড়ে অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারলাম। খুবই ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরেছেন এজন্য খুবই ভালো লেগেছে আমার। সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বিশ্ব রাজনীতির এসব গোপন কথা একদম জানতাম না কিছু দাদা। কোন আইডিয়া ছিলো না। সত্যি বলতে জানার চেষ্টাও সেভাবে ছিল না। আজ এই পোস্ট টা অনেক অনেক ধারণা দিল মনে। সাদা চামড়ার আড়ালে কত যে চালবাজি লুকিয়ে ছিল এই পোস্টটা না পড়লে জানতেই পারতাম না। এমন তথ্য বহুল লেখা আরো চাই দাদা। পৃথিবীর রাজনীতি নিয়ে অনেক কিছু জানাশোনা হবে তাহলে । তবে সব শেষে ঈশ্বর কে এটাই বলবো, সব নেতাদের মনে যেন শুভ বুদ্ধির উদয় হয়। একটা আনন্দময় জীবন যেন আমাদের উপহার দেয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই সবুজ বাংলার বুকে মিশে আছে হাজার শহীদের রক্ত। অনেকগুলো তাজা প্রাণের বিনিময়ে এই স্বাধীন দেশ পেয়েছি আমরা। স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনতে হাজার হাজার মানুষ তাদের জীবন দিয়েছে। সেই ইতিহাস আমরা সবাই জানি। যখন গভীরভাবে সেই ইতিহাস নিয়ে চিন্তা করি তখন খুব কষ্ট হয়। সেই মানুষগুলোর জন্য আজও হৃদয় কাঁদে। যারা নিজের জীবন দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। দাদা আপনি এত সুন্দর ভাবে গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো তুলে ধরেছেন পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। যে তথ্যগুলো সম্পর্কে খুবই কম জ্ঞান ছিল আজকে আপনার লেখাগুলো পড়ে সেই তথ্যগুলো সম্পর্কে অনেক বেশি জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা অনেক শিক্ষনীয় একটি পোস্ট সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য। সেইসাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
১৯৭১ সালপ ২৫ শে মাচ রাতে নিরীহ মানুষের উপর অনেক অত্যাচার অনাচার করা হয়েছে যা আমরা ইতিহাস পড়ে জানিয়েছি।ভারত আমাদের অনেক ভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।এই রাত টি ছিলো অনেক দুঃখের ও বেদনা দায়ক। যা আমাদের মনে আছে বা থাকবে।দাদা আপনার পোস্ট পড়ে আরো ক্লিয়ার হলাম ও অনেক কিছু জানতে পারলাম। যখন কারো স্বার্থে আঘাত হানে তখনই তার প্রকৃত হিংস্র রূপ বেরিয়ে আসে। এদের কাছে শান্তি প্রিয় ভালো মানুষের জীবনের কানা কড়িও দাম নেই। তবে ভুট্টো সাহেবের শেষ পরিণতি যে এমন করুণ হয়েছিল এটা আজ প্রথম জানলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর তথ্যবহুল আর নিজের দেশের সঠিক ইতিহাস আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য ভালোবাসা অবিরাম। খুবই অসাধারণ একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যদি ১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশ তথা আমাদের সাহায্য না করতো আমাদের দুর্ভোগ নতুন করে সূচনা হতো! পাকিস্তানি শোষকশ্রেণী নতুন মাত্রা চালিয়ে যেত। মহত্মাগান্ধিজি এবং বঙ্গবন্ধুর মাঝে বোঝাপড়া ছলো নিখুঁত এবং সুচিন্তিত। দাদা আপনি অল্প কথায় অনেক কিছু তুলে ধরেছেন, যা কমেন্টের দু এক কথায় ব্যক্ত করা মুশকিল।🌷💗
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি দাদা আমরা আমাদের বই থেকে যতটুকু পড়ে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে পেরেছি তার চেয়ে বেশি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। আসলে যুদ্ধ পরবর্তী যে বিষয়গুলো আপনি তুলে ধরেছেন সেগুলোর টোটালি জানা ছিল না, আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত চমৎকার ভাবে পুরো ঘটনাটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা অবিরাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই দুটি লাইন পড়লে কেমন জানি শরীর শীতল হয়ে যায়। তখন যে কত মানুষের তাজা রক্তে সবুজ বাংলা লাল হয়ে গিয়েছিল। আবার ২৫শে মার্চের কালো রাতের কথা মনে পড়লে এখনো শরীর শিহরিত হয়ে উঠে। দাদা আপনার আজকের এই পোস্ট পড়ে ১৯৭১ সালের আরো অনেক ঘটনা জানতে পারলাম। আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা ও দোয়া রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার জ্ঞানের প্রশংসা না করে পারলাম না। এই ইতিহাসের কিছু জিনিশ আমাদের অনেক বাংলাদেশিরাও হয়তো জানেনা। সত্যি অনেক পড়াশুনা করেছেন ব্যাপার গুলা নিয়ে। ১৯৭১ সালে ভারত যেভাবে আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলো তা সত্যি অনেক প্রশংসার দাবিদার। সেই ঋন হয়তো কখনো শোধ করা যাবেনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি অনেক চমৎকার ভাবে স্বাধীনতার কিছু কথা আমাদের সকলের মাঝে অনেক চমৎকার ভাবে শেয়ার করেছেন দাদা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালো রাতের কথা আমরা অনেকেই জানি। আমরা এই রাতের কথা আমাদের পাঠ্যবই থেকে অনেক জেনেছি , বেশ কিছুদিন পরে আবার আপনার মুখ থেকে এরকম কিছু কথা শুনতে পেয়ে সত্যিই নিজের গায়ের লোম শিউরে উঠছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানের গোলাবারুদ যুদ্ধ এসব বিষয়ে কথা শুনলে সত্যিই নিজের গা শিউরে ওঠে কতইনা ভয়ঙ্কর ছিল সেই সময়টা। আপনার এই পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জেনেছি সেইসাথে জানতে পেরেছি যুদ্ধের সময় অনেক ধরনের কূটনৈতিক কার্যকলাপ। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর ভাবে যুদ্ধের ভয়ানক কিছু তথ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানলাম আপনার পোস্ট টি পড়ে। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ ছিল কাল রাত। জুলফিকার আলী ভুট্টো এর মূল হোতা ছিল তা আপনার পোষ্টটি পড়ে জানতে পারলাম। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা মাথায় রেখে রাশিয়া তাদের ষষ্ঠ নৌবহর প্রেরণ করে এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনার পোষ্টটি পড়ে জানতে পারলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি তৎকালীন যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা দিলেন যাতে আমি সম্পূর্ণভাবে মুগ্ধ। বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে আপনার যে খুব ভালো ধারণা আছে সে বিষয়ে আমি আগে জেনেছিলাম। ভারত পাকিস্তান স্বাধীন হওয়া এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় যুদ্ধের মুখোমুখি হওয়া এবং ১৯৭১ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ যখন শুরু হল তখন মোড়লের দাদাগিরি দেখা শুরু করলে বিশ্ব। সেই সময় বিশ্ব আশঙ্কা করছিল তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের। কিন্তু বরাবরের মতো বাংলাদেশে অকৃত্রিম বন্ধু ভারত রাশিয়া তাদের বন্ধুকে একা একা ছাড়েনি। তাদের শক্তিশালী প্রতিরোধ ব্যবস্থার কারণেই আমেরিকা-ব্রিটেনের পিছু হটতে শুরু করে। বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ বাহিনীর অভিযানে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পাকিস্তান। অবশেষে ১৯৭১ সালের 16 ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। বাংলাদেশ নামের এক নতুন দেশের উদয় হল কিন্তু মোড়লদের মোড়লগিরি শেষ হলো না। আপনি ঠিক বলছেন ক্ষমতাধর দেশগুলো ক্ষমতা দেখানোর জন্য সাধারণ মানুষকে বেছে নেয়। তাদের কাছে সাধারন মানুষদের জীবন মূল্যহীন। কখনো সিরিয়া কখনো ইরাক কখনোই ইয়ামেন, কখন ইউক্রেন কখনোবা ফিলিস্তিন যুগে যুগে ক্ষমতাধরদের আগ্রাসনের শিকার সাধারণ মানুষ। দিনশেষে আমরা সবাই শান্তির পক্ষে। তবে আপনার পোস্টের প্রায় শেষের দিকে যখন আমি পড়ছিলাম আর মুচকি মুচকি হাসতে ছিলাম। যখন আমেরিকা এবং ব্রিটেনের লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিল এবং আপনি সেই বর্ণনাগুলো খুব ব্যঙ্গাত্মক স্বরে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছিলেন। আপনার লেখনি শক্তি সত্যিই দারুন দাদা। আজ বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক দিন সেই দিনে আপনার এত সুন্দর একটি পোস্ট পেয়ে সত্যিই খুব ভালো লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বর্তমানে আমরা সঠিক ইতিহাস জানতে পারি না।
ইতিহাসকে ও বিভিন্ন বই এর মাধ্যমে পরিবতর্ন করা হয়েছে। আপনার এই পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু বিষয় নতুন করে জানলাম। ২৫শে মার্চ কালো রাতে যেই পরিস্থিতি হয়েছিল যার কথা চিন্তা করলে এখনো আমার গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যায়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমরা যুদ্ধ দেখিনি তবে বয়জৈষ্ঠদের কাছ থেকে এবং পাঠ্যপুস্তক বই পড়ে মোটামোটি ধারণা হয়েছিল। ২৫ শে মার্চের কালরাত্রিতে পাকিস্তানিরা যেভাবে গণহত্যা চালিয়েছিল এটা ইতিহাসে গণহত্যার সামিল। তবে দাদা নতুন কিছু তথ্য জানতে পারলাম। পাঠ্যপুস্তক এ কিছু কথা বলা হয়নি। আমেরিকা নৌবহর নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করলে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যেত। ভারত চীন তখন এগিয়ে এসেছে। ঠিক তেমনি রাশিয়া। আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অনেক সাহায্য করেছে তা ভুলবার নয়। আপনি ঠিকই বলেছেন দাদা যে কোনো দেশের জনগন নিরীহ,ভালো। নিরীহ মানুষকে হত্যা করা অন্যায়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার পোস্ট সবসময় ইউনিক এবং প্রশংসার যোগ্য হয়। স্কুলে থাকার সময় আমার ইতিহাস সাবজেক্ট ছিল, ইতিহাস পড়াশোনা করেও এত পরিমান জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি আমাদের এই মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যতটুকু না আপনার এই পোস্ট থেকে জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছি। না জানা অনেক তথ্য জানতে পারলাম অনেক রহস্য ভেদ করতে পারলাম আজকের এই আর্টিকেল পড়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি বাহিনী নিরীহ মানুষের গণহত্যা চালায়।ইয়াইয়া খান ও ভুট্টোর ষড়যন্ত্রে বাঙালিদের উপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ছিল। যেটা মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে নস্যাৎ করার চেষ্টা। মুক্তি যুদ্ধের সকল ইতিহাস কমবেশি পড়েছি আপনার পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো দাদা।❤️❤️
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা প্রথমেই আপনাকে স্যলুট জানায়, ইতিহাসের এতো বড় নির্মম সত্যি কথা গুলো আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য। কত রক্ত ক্ষয়, কত তাজা প্রাণ এর ফলে আমরা ফিরে পেয়েছি স্বাধীনতা।
সত্যিই দাদা তাদের নিজেদের সব কিছু আত্মসাতের জন্য সাধারণ মানুষেরা বিপর্যস্ত হচ্ছে। আর এই যুদ্ধ ততদিন চলতে থাকবে যতদিন না তাদের মনুষ্যত্বের পরিবর্তন হচ্ছে। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যদিও কিছু কিছু ব্যাপার আগে থেকেই জানা ছিল , তবে ভুট্টোর পরবর্তী জীবন এবং আমেরিকার বিষয়টি জানা ছিল না । শেষের কয়েকটি লাইন একদম হৃদয়ে গেঁথে গেছে ভাই । আসলেই আমরা সকলেই সহজ সরল কিন্তু যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকে তারা একদম জটিল থেকে জটিলতাপূর্ন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি এই তথ্যগুলো আগে জানতাম না এবং এখানে আরো অনেক কিছু দেওয়া আছে যেগুলোর মধ্যে কিছু কিছু জিনিস আমার এখনো অজানা। তবে 1971 সালের 25 মার্চ সেই ভয়ঙ্কর কালো রাত সম্পর্কে শত বার শুনেছি। তারপরও কিছু কিছু জিনিস অজানা ছিল যা আপনার পোস্ট দেখে আমি জানতে পারলাম। খুবই সুন্দর এবং ইনফর্মেশন এ ভরা একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছেন। এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে দিলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার লেখা পোস্ট থেকে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের আগের অনেক অজানা ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারলাম। এর মধ্যে অনেক কিছুই আমার অজানা ছিল। এত ষড়যন্ত্র, কুটিলতা ও সমস্ত বাধা-বিপত্তিকে জয় করে অজস্র প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের এই স্বাধীনতা। আমার এই স্বাধীন বাংলাদেশ।
আমরা পাঠ্যবই থেকে আজ পর্যন্ত যে তথ্য জানতে পেরেছি, বা অন্যান্য বই থেকে আমাদের স্বাধীনতা সম্পর্কে যা পড়েছি তার থেকেও অনেক বেশি কিছু আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এই পোস্ট টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আমাদের স্বাধীনতার পেছনের এই সমস্ত ইতিহাস আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের জানা উচিত। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম খাঁটি কথা বলেছেন দাদা।ক্ষমতা পরিচালকরা তাদের ক্ষমতাকে সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার না করে অপব্যবহার করে।ফলে যুদ্ধের মতো ধ্বংসের সৃষ্টি করে চুপটি করে খেলা দেখে, অন্যদিকে সাধারণ জনগণ তীব্র ক্ষতির সম্মুখীন হয় এমনকী সাধারণ জনগণের রক্ত ও প্রাণ দিতে হয়।ক্ষমতার অধিকারীরা সবসময় নিরাপদে থাকেন।অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন, অনেক কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এটা চিরন্তন সত্য যে সব সময় জনগণরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রাষ্ট্রনায়করা শুধুমাত্র আধিপত্য বিস্তার আর ক্ষমতার নেশায় মগ্ন।
একাত্তরের সেই দিনগুলোর কথা শুনলে সত্যিই গা শিউরে ওঠে। কতইনা নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে অগণিত নিরীহ মানুষদের।
সভ্যতার বুলি ফুটানো ওইসব রাষ্ট্রনায়কদের প্রতি ঘৃণা, ঘৃণা আর ঘৃণা। মুখে তাদের মানবতার কথা, আর ভেতরে ভেতরে রক্তপিপাসু জানোয়ার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit