Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ২০

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ২০


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ১৯


শুভ অপরাহ্ন বন্ধুরা,

আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন । বিটকয়েন মার্কেটে একটা হিউজ কারেকশন চলছে । এই জন্য গোটা ক্রিপ্টো কয়েন মার্কেটটাই ১০-২০% ধ্বসে গিয়েছে । স্টিমও সেই পথ ধরেছে । তবে এতে আমাদের চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই । মার্কেটে উত্থান পতন হর হামেশাই হয়ে থাকে । যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।

ব্লগিং করতে থাকুন । নিজে আনন্দ পান অন্যকেও আনন্দ দিন । শীত আর করোনা মিলে একটা বিশ্রী পরিবেশ তৈরী হয়েছে সবখানে ।বাঁচাই দায় ।খুব সাবধানে থাকবেন সবাই ।

আজকে আমার কলকাতা মিউজিয়াম পরিভ্রমণের ২০ তম পর্ব । আজকে নিম্নলিখিত প্রাণীর স্টাফ করা দেহ ও কঙ্কালের ফটোগ্রাফ থাকছে -

১. বেবুন, ওরাং ওটাং, গোরিলা, ম্যানড্রিল ও শিম্পাঞ্জী
২. সিল
৩. Anteater বা পিপীলিকাভূক
৪. বোর্ণিও ওরাং ওটাং
৫. ওয়েস্টার্ন গোরিলা
৬. ওয়ালরাস বা সিন্ধুঘোটক

তো চলুন দেখে নেওয়া যাক আমাদের আজকের আয়োজন কি আছে !


এপ বা বাঁদর জাতীয় প্রাণীদের কঙ্কাল । এখানে আছে - বেবুন, ওরাং ওটাং, গোরিলা, ম্যানড্রিল ও শিম্পাঞ্জী -র কঙ্কাল ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সিল । এরা এমন এক প্রজাতির জীব যে অভিযোজিত হয়ে এদের সামনের দুই পা ফ্লিপার আর পেছনের দুই পা একটি লেজে পরিণত হয়েছে । এরা স্তন্যপায়ী প্রাণী । অথচ তিমি বা ডলফিনের মতো সমুদ্রে কাটাতে পছন্দ করে ।তবে এরা সমুদ্রে শিকার, খেলা ধুলা বা সাঁতার কাটলেও স্থল ছাড়া এরা বেঁচে থাকতে পারে না । সিল বহু প্রকারের আছে । প্রজাতিভেদে এরা লম্বায় ৩ ফুট থেকে শুরু করে ১০-১২ অব্দি লম্বা হয় এবং ওজনে ৪০-৪৫ কেজি থেকে শুরু করে ৩০০০-৪০০০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


একটি বেবুন (বাঁয়ে) ও একটি ম্যানড্রিলের(ডানে ) কঙ্কাল । বেবুন হলো আফ্রিকার একটি অতি পরিচিত বাঁদর জাতীয় প্রাণী । এরা প্রকৃতিতে বেশ হিংস্র স্বভাবের । মুখ ও লেজ অনেকটা সিংহের মতো দেখতে । ম্যানড্রিলও এক জাতের বাঁদর । আফ্রিকার কঙ্গোতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এদের । এরা দেখতে অনেকটাই বেবুনের মতো এবং স্বভাবেও অনেকটাই হিংস্র ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


একটি Anteater বা পিপীলিকাভূক । মূলত ল্যাটিন আমেরিকায় এদের বসতি । মুখটা অদ্ভুত সুচালো আর মুখের ভিতর থাকে অনেক লম্বা একটি সুতোর মতো লিকলিকে জিব্বা । মুখের আকৃতি আর জিব্বার গড়ন এরকম হওয়ার কারণ হলো এরা পিঁপড়ার গর্ত থেকে পিঁপড়া ধরে ধরে খায় ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বাঁ দিকের প্রাণীটা হলো বোর্ণিওর ওরাং ওটাং, বোর্ণিওর জঙ্গল এদের বাসস্থান । আর ডানদিকের প্রাণীটা হলো একটি ওয়েস্টার্ন গোরিলা, আফ্রিকার কঙ্গোয় এদের বসতি । বাঁদর জগতের সব চাইতে বৃহদাকার আর শক্তিশালী বাঁদর হলো এরা । মানুষের মাথার খুলি এদের দুই হাতের একটি মাত্র চাপেই একদম ডিমের খোলার মতো ভেঙে যেতে পারে । এতটাই শক্তিশালী হয় এরা ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এটি হলো একটি ওয়ালরাস বা সিন্ধুঘোটক । বিশাল থলথলে দেহ, মুখ ভর্তি গোঁফ আর বিশাল বিশাল দুটি হাতির দাঁতের মতো দাঁত রয়েছে এদের । একটি পুরুষ সিন্ধুঘোটক সর্বোচ্চ ২,০০০-৩,০০০ কিলো গ্রামের হয়ে থাকে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।

ঠিক বলেছেন দাদা, তবে দাম কমলে ইউজার কমে যায়।

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgn5DZyUpvMpsnVMiW.jpeg

ওয়ালরাস বা সিন্ধুঘোটক প্রথম বার দেখলাম দাদা। আপনি এক এক করে কলকাতা মিউজিয়ামের সব কিছু উপস্থাপন করে যাচ্ছেন। আমরা হয় তো এতো কিছু দেখতেই পারতাম না। আপনি প্রতিটি ছবির সাথে সুন্দর ভাবে বনর্না করেছেন দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। আপনি সুস্থহয়ে খুব দ্রুত আমাদের মাঝে ফিরে আসুন।

মার্কেটে উত্থান পতন হর হামেশাই হয়ে থাকে । যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।

আপাতত মাথা ঠান্ডা রেখেছি ভাই । তবে আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি ভাই । ঈশ্বর সহায় হোক। ❤🙏

। মার্কেটে উত্থান পতন হর হামেশাই হয়ে থাকে । যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।

যথার্ত বলেছেন দাদা, আশা করছি সবাই এখন কিছুটা নিশ্চিন্ত হবেন কারন অনেকেই এই বিষয় নিয়ে বেশ হতাশায় ভুগছেন। আর এটা সত্যি চারপাশে নতুন করে একটা বিশ্রি পরিবেশ তৈরী হচ্ছে আবার, জানি না কি অপেক্ষা করছে সম্মুখে আমাদের জন্য। আপনিও সাবধানে থাকবেন এবং নিজের যত্ন নিবেন। আজকের ফটোগ্রাফিগুলোও বেশ ছিলো, আমার কাছে সিল দেখতে সব সময়ই ভালো লাগে। ধন্যবাদ

দাদা আজকের পর্বের স্টাফ করা সব প্রাণী দেহ এবং কঙ্কালের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। তবে ওয়ালরাস বা সিন্ধুঘোটক প্রাণী সম্পর্কে আমি আগে কখনো জানতাম না। এই পর্বে আরও একটি নতুন প্রাণীর সাথে পরিচিত হলাম। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

দাদা কালকের পোস্টে বলেছিলেন আপনি অসুস্থ এখন কেমন আছেন দাদা।দাদা করোনা যেই হারে বাড়ছে দুআ করি আল্লাহ যেনও সবাইকে সুস্থ রাখে।
দাদা কলকাতা মিউজিয়াম পরিভ্রমণের ২০ তম পর্বে স্টাফ করা দেহ বা কঙ্কালের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে নিয়ে এসেছেন।দাদা সব গুলো ফটোগ্রাফি বেশ অসাধারণ। দাদা আপনার জন্য এতো সুন্দর স্টাফ করা দেহ বা কঙ্কালের ফটোগ্রাফি দেখার সুযোগ হয়েছে।

দাদা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে ওয়ালরাস বা সিন্ধুঘোটক, এর সাথে বিবরণ গুলো বেশ ভালো লেগেছে দাদা।
দাদা আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো।

দাদা শুনতে পেলাম আপনি অসুস্থ। শারীরিক অসুস্থতা নিয়েও কিভাবে যে আপনি দৈনিক পোস্ট কিউরেশন সহ নিজের পোস্টগুলো করেন ভাবতেই অবাক লাগে।ডেডিকেটেড না হলে আসলে এ পর্যায়ে আসা যায় না।ভাবতেই ভালো লাগে যে আমরা আপনার মত একজন দাদাকে পেয়েছিলাম আমাদের কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। আর বাঁদর জাতীয় প্রাণী দের কঙ্কাল দেখে আমি ভেবেছিলাম এগুলো বোধহয় মানুষেরই কঙ্কাল। দয়া করে সাবধান থাকবেন আর নিজেকে সুস্থ্য রাখবেন।

আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন । বিটকয়েন মার্কেটে একটা হিউজ কারেকশন চলছে । এই জন্য গোটা ক্রিপ্টো কয়েন মার্কেটটাই ১০-২০% ধ্বসে গিয়েছে । স্টিমও সেই পথ ধরেছে । তবে এতে আমাদের চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই । মার্কেটে উত্থান পতন হর হামেশাই হয়ে থাকে । যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।

  • একদম ঠিক বলেছেন দাদা কিছুদিন আগে আমি এই বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত হয়ে গিয়েছিলাম তারপরে বিষয়টা নিয়ে একটু এনালাইজ করার পরে বুঝতে পারলাম আসলে আমাদের চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgn3WFfsjE31t1yrXQ.jpeg

বাঁ দিকের প্রাণীটা হলো বোর্ণিওর ওরাং ওটাং, বোর্ণিওর জঙ্গল এদের বাসস্থান।

এই প্রাণীটার নাম আমি আগে কখনো শুনিনি তবে নতুন কিছু জানতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আপনার ইন্ডিয়ান জাদুঘর ভ্রমণের আজকে ২০তম পর্ব হলো। এই পর্বে চমৎকার সব জিনিস দেখলাম ।খুব ভালো লাগছে বিশেষ করে কঙ্কালগুলো দেখতে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে । ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

সবকিছুর উত্থান এবং পতন রয়েছে 🥀। তবে সবথেকে বড় বিষয় হলো আপনার মতো অভিজ্ঞ মানুষ যখন আমাদের সাথে আছেন আর চমৎকারভাবে উৎসাহ প্রদান করেন তখন আশাহত হবার কোন কারন নেই 💜।
ছবিগুলো সব সময়ের মতোই সুন্দর ✨

IMG_20220106_113311.png

2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvRmybykqUvU4Qriq94s5bwFrDmYZdJgD7bRoaeK4aoq8pZoLdUPeYZ5Pb1dEejRZxkf2Knu1XeHbi1jU.png

আবারো দেখতে দেখতে 20 পর্ব নিয়ে হাজির হলেন। আসলেই এগুলো দেখে আমি এতটাই মুগ্ধ হয়ে যায়। বারবার তাকিয়ে থাকতে মন বলে।বাঁদর জাতীয় প্রাণী দেহের কঙ্কাল দেখতে পেলাম তারপরে অনেক অনেক অজানা কিছু প্রানী ছিল ওগুলোর কঙ্কাল দেখতে পেলাম


IMG_20220106_113311.png

প্রথমেই সকলের সুস্থতা কামনা করছি। খুব শীঘ্রই আশা করছি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। যাই হোক আজকের ছবিগুলো অন্য এপিসোডের চেয়ে একটু ভয়ংকর লাগছে।তবে ভালো লাগছে। বিশেষ করে কঙ্কালগুলো।

দাদা ভালোই হলো এই বিষয়ে কথা বলেছেন,সবাই একটু নিশ্চিন্ত হবে এই বিষয় নিয়ে। সবসময় সমান যায়না। আর এটাই স্বাভাবিক।
তবে দাদা আজকের পোস্টের গোরিলাদের কংকাল দেখে মনে হচ্ছে বুড়ো মানুষের কঙ্কাল। আর এখানের প্রাণীদের আমি চিনি। তবু ও অনেক কিছু জানার ছিল। তবে দাদা সব শেষে আপনার সুস্থতা কামনা করছি ,আপনি খুব তারা তারি সুস্থ হয়ে উঠুন সেই দোয়া রইলো।

করনার পরিস্থিতিথি এতো ভয়াবহ হয়েছে,, উপপপ।
কিন্তু আমাদের ভিতর থেকে ভয় চলে গেছে।কেউ এখন সতর্ক নই। আগের মতো সবাইকে সচেতন হতে হবে।

আর দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আসলে অসাধারণ হয়েছে। আমরা সকলেই প্রতিদিন নিত্য নতুন জিনিসের সাথে পরিচিত হতে পারছি। নতুন নতুন জিনিস শিখতে পারছি। বিশেষ করে কঙ্কালগুলোকে দেখতে ভালো লাগে।

আপনাকে ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে এত সুন্দর বিষয় উপস্থাপন করার জন্য । 😊

এপ বা বাঁদর জাতীয় প্রাণীদের কঙ্কাল । এখানে আছে - বেবুন, ওরাং ওটাং, গোরিলা, ম্যানড্রিল ও শিম্পাঞ্জী -র কঙ্কাল ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

  • দেখতে দেখতে কলকাতার মিউজিয়াম এর ২০ পর্ব ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। আপনি প্রতিনিয়ত আমাদের খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। বাঁদর জাতীয় কঙ্কাল দেহের দেখের ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লাগলো,
    আপনার জন্যই ভারতের মিউজিয়াম এর এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পাচ্ছি। সে জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার সুস্থতা কামনা করছি।

আজকের পর্বে গরিলা বদে বাকি সব প্রাণীর নাম ও আমি আগে শুনেছি কি না সন্দেহ দেখা তো অনেক দুর।
অনেক গুলো প্রাণীর কঙ্কাল দেখতে পেলাম খুব ভালো লাগলো।।

আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন । বিটকয়েন মার্কেটে একটা হিউজ কারেকশন চলছে । এই জন্য গোটা ক্রিপ্টো কয়েন মার্কেটটাই ১০-২০% ধ্বসে গিয়েছে । স্টিমও সেই পথ ধরেছে । তবে এতে আমাদের চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই । মার্কেটে উত্থান পতন হর হামেশাই হয়ে থাকে । যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।

সংশোধন অনিবার্য, যখন একজন বন্ধু আমাকে শেখাচ্ছিল কিভাবে ট্রেড করতে হয়, প্রথমে আমি মরিয়া হয়েছিলাম যখন আমি যে কয়েনটি কিনছিলাম তার মূল্য হারাতে শুরু করে এবং সম্পূর্ণ নবাগত হিসাবে আমি ভয়ে বিক্রি হয়েছিলাম এবং এইভাবে ক্ষতির কারণ হয়েছিলাম।

কিন্তু পরে আমি বুঝতে পেরেছি যে ট্রেড করার ক্ষেত্রে ধৈর্য অপরিহার্য।

আমার কাছে 3 বছর ট্রেডিং ছিল 100 ডলার এক বছরে 2000 তে রূপান্তর করার জন্য কিন্তু আমার দেশের পরিস্থিতি আমাকে অল্প অল্প করে টাকা খেতে বাধ্য করেছিল যতক্ষণ না আমার কিছুই অবশিষ্ট ছিল না, ব্যবসা করার জন্য আমার প্রিয় মুদ্রা হল BNB এবং শিবা ইনু যা অনেক মুনাফা করে।

দুর্ভাগ্যবশত, আমি আবার 100% আর্থিকভাবে স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত আবার বাণিজ্য করতে আমার অনেক সময় লাগবে।

দাদা প্রথমেই আপনার সুস্থতা কামনা করছি, আর আপনার পরিবারের সবাই যেন সুস্থ থাকে সে দোয়া রইল। প্রতিবারের মত আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে, আর আপনি এগুলোর যে বৈশিষ্ট্য আমাদের সাথে উপস্থাপন করেছেন আশা করছি তা আমাদের সাধারণ জ্ঞান কে সমৃদ্ধ করবে। ধন্যবাদ দাদা

আজকে সকালে হঠাৎ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি এমন অবস্থা দেখে সত্যি খারাপ লেগেছিল। কিন্তু আপনি আমাদেরকে এভাবে আশ্বাস দিয়ে কাজ করার যে অনুভূতি দেখিয়েছেন তার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আজ 20 তম পর্বে অনেকগুলো অজানা জিনিস জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। জিনিস গুলো দেখার সৌভাগ্য আমাদের কখনোই হয়ে উঠত না কিন্তু আপনার মাধ্যমে আমরা তা খুব সহজেই দেখতে পারলাম। ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে এই জিনিস গুলো শেয়ার করার জন্য।

ব্লগিং করতে থাকুন । নিজে আনন্দ পান অন্যকেও আনন্দ দিন । শীত আর করোনা মিলে একটা বিশ্রী পরিবেশ তৈরী হয়েছে সবখানে ।বাঁচাই দায় ।খুব সাবধানে থাকবেন সবাই ।

সত্যি দাদা করোনার কারনে জীবন টা একদমই এলোমেলো হয়ে গেছে। আমাদের দেশে ফেব্রুয়ারির ৬ তারিখ পর্যন্ত স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।সব মিলিয়ে এক্কেবারে যাচ্ছে তাই অবস্থা।

👍

বেবুনের কঙ্কালটি অদ্ভুত লেগেছে আমার কাছে।
আপনার কারণে কত কি দেখতে পাচ্ছি দাদা!
অনেক অনেক ধন্যবাদ দিয়েও তাই শেষ করতে পারবোনা।

দাদা আজকের সব গুলো ফটোগ্রাফি খুব ভয়ংকর। আমি একরকম ভয় পেয়েছি কঙ্কাল গুলো দেখে। যাই হক আপনার কলকাতা মিউজিয়াম পরিভ্রমণের ২০ তম পর্বের প্রাণীর ছবি গুলো বরাবরই বেশ সুন্দর। প্রতি টি পব আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার মতো দাদা পাশে থাকলে কোনো চিন্তা নেই।

আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন । বিটকয়েন মার্কেটে একটা হিউজ কারেকশন চলছে । এই জন্য গোটা ক্রিপ্টো কয়েন মার্কেটটাই ১০-২০% ধ্বসে গিয়েছে । স্টিমও সেই পথ ধরেছে । তবে এতে আমাদের চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই । মার্কেটে উত্থান পতন হর হামেশাই হয়ে থাকে । যত বেশি পাম্প , তত বেশি ডাম্প । আর ডাম্পিং না হলে পাম্পিং হওয়ারও চান্স নেই । সো, বি কুল ।


দাদা সত্যিই বলেছেন মার্কেটে উত্থান পতন হবেই তাই আমাদের ধৈর্য হারা হলে হবে না আপনার মত জ্ঞানী হওয়া আছেন আমাদের পাশে তাই আমরা আর কিছু চাইনা

তবে আজকের ফটোগ্রাফিক গুলো সত্যিই অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেক ভাল ছিল বেশ ভয়ঙ্কর ছিল অবশ্য দাদা আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইল কিভাবে অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পর্বের জন্য

ঊনিশ পর্ব পেরিয়ে গিয়ে
পর্ব এল বিশ
বাঁদরী জাতীয় কঙ্কাল এসে
করছে ফিসফিস

থলথলে দেহ যার
গোঁফ ভর্তি মুখ
নামটি তাহার সিন্ধুঘোটক
দেখেই লাগে সুখ।

হরেকরকম প্রাণী দেখে
ভরিয়ে গেল মন
শুভকামনা দাদা তোমায়
অতি প্রিয় জন
♥♥

আসলেই দাদা স্টিম রেট কমে যাওয়া নিয়ে চিন্তা করার চাইতে কাজ করে যাওয়াই উত্তম। আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি তে এই বিষয়টা এত চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ দাম একদম কমে যাবে আবার বেড়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। কেউ যদি এমন ডিজার্ভ করে বসে থাকে যে সব সময় দাম অনেক বেশি পাবে তাহলে সে বোকামি করা ছাড়া আর কিছুই করেনি। ধন্যবাদ মিউজিয়ামের এত সুন্দর সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

কালের বিবর্তনে সব কিছুই পালটে যায় কিন্তু তার বৈশিষ্ট্য গুলো অনেক দিন পর্যন্ত রয়ে মিউজিয়ামের বুকে। আজকের চিত্রগুলোও তেমনই হারিয়ে যাওয়া জিনিস। আমার কাছে সব চেয়ে ভালো লেগেছে বাদর জাতীয় প্রণীগুলোর কঙ্কাল৷ দাদা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রতিনিয়ত আমাদের মাঝে এতো সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট তুলে ধরার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

ব্লগিং করতে থাকুন । নিজে আনন্দ পান অন্যকেও আনন্দ দিন ।

ব্লগিং করলে আমি নিজেও আনন্দ পাই এবং অন্যকে আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করি। কারণ ব্লগিং করতে খুবই ভালো লাগে। দাদা আপনি মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফিগুলো পর্ব আকারে শেয়ার করছেন যেগুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে। কারণ এই ফটোগ্রাফিগুলো দেখে অজানা তথ্য সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করছি আমরা। হয়তো ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামে যাওয়ার সৌভাগ্য আমাদের কখনোই হবে না কিন্তু আপনার এই ফটোগ্রাফির পর্ব গুলো দেখে ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের ভিতরের প্রদর্শনীগুলো সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এই করোনা কালীন সময়ে দাদা আপনিও সাবধানে থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করছি।

দাদা এটি সত্যি, শীতের সঙ্গে মেঘলা আকাশ ও করোনা মিলে বিশ্রি পরিবেশ তৈরি করেছে।যদিও এর থেকে গ্রামে কিছুটা শান্তিতে আছি আমরা তবুও বিরক্তিকর।যাইহোক আপনি ও সাবধানে থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন দাদা।

কঙ্কালের গঠন মানুষের কঙ্কালের সঙ্গে অনেকাংশেই মিলে যায়।কিন্তু জন্তুর কঙ্কাল বলে বাঁকা টাইপের।তাছাড়া পিপীলিকাভূক আমার কাছে সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে।আর সিন্ধুঘোটক এটিকে একটা বিশাল বড়ো পাথরের ঢিবি বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে।😊প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর ও মনমুগ্ধকর।অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এই পর্যন্ত 20 তম পর্ব উপভোগ করলাম। তার মাঝে আবার ও করোনা এবং ওমিক্রন এর গুঞ্জন শুরু হয়ে গেছে। জানিনা আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে, উপর আলার কাছে এইটুকু প্রার্থনা করি আল্লাহ যাতে আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে সুস্থ-সবল রাখেন। আপনি এবং আপনার পরিবারের প্রতিটি সদস্যই দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এবং সতর্কতার সাথে চলাফেরা করবেন। আর প্রতিনিয়ত আমাদের সাথে থাকবেন এই আশা টুকুই উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করি। ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর এতগুলো ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন দাদা।

interesting photos, I like it

হঠাৎ করেই শীত বৃষ্টি এবং করোনা সবকিছু একদিকে যেন জেঁকে বসেছে । মাঝে মাঝে মনে হয় আবার আগের মত বদ্ধ হয়ে যাচ্ছি। তবে এই প্ল্যাটফর্মে যখনই আসি তখন আর নিজেকে আবদ্ধ মনে হয় না। মনে হয় সবার মাঝেই রয়েছি।

মিউজিয়ামের এই পর্বগুলো থেকে প্রতিনিয়ত শিখছি এবং নতুন কিছু দেখছি। তবে দাদা আমি ভীষণ ভূতের ভয় পাই। এজন্য শুরুতে কঙ্কালগুলো দেখে মনে কেমন একটা ভয় ভয়ও লাগছিল। নতুন অনেক প্রাণী সম্পর্কে জানা হলো। এদের মধ্যে সিন্ধুঘোটক প্রাণীকে সবচেয়ে মজার লেগেছে।

বোর্ণিওর ওরাং ওটাং আর গেরিলা বেশি ভালো লাগলো কংকাল গুলিতে বিবর্তনের ছাপ স্পষ্ট। আপনার পুরো সিরিজটা দারুণ উপভোগ করছি। শুভকামনা আপনার জন্য দাদা।

পিপীলিকাভূক টা কার্টুনে দেখেছি কিন্তু সামনাসামনি কখনো দেখা হয়নি। বেশ বড় একটা প্রাণী, দেখলেই মনে হতে পারে হিংস্র কিন্তু এরা আসলে পিঁপড়া খেয়েই বেঁচে থাকে বড় দেহ হওয়া সত্বেও। ওয়ালরাস কে আবার সি এলিফ্যান্টও বলা হয়। প্রাণীটা দেখতে খুবই ভালো লাগে। যখন নড়াচড়া করে পুরা দেহটা থলথল করে দুলতে থাকে। সামনাসামনি একটা সি এলিফ্যান্ট দেখার আমার অনেক ইচ্ছা আছে। ধন্যবাদ ভাইয়া আজকের চমৎকার পর্ব টির জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আমার পক্ষ থেকে।