সুন্দরবনের বিলুপ্ত প্রাণী

in hive-129948 •  4 years ago 

image credit : shuvoku | image source : Pixabay [copyright free images]


সুন্দরবন । বলতেই মনশ্চক্ষে ভেসে ওঠে এক বিস্তীর্ণ সবুজ বনভূমি । রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর বাসভূমি । চিতল হরিনের ছোটাছুটি, বানর দলের এ গাছ থেকে ও গাছে লাফিয়ে লাফিয়ে চলা । অসংখ্য পাখপাখালির কলরব, আর জলে নরখাদক কুমির । বাংলায় একটা প্রবাদই আছে "জলে কুমির ডাঙায় বাঘ" অর্থাৎ "উভয় সংকট " । এই প্রবাদটির উৎপত্তি হয়েছেই সুন্দরবনের বিপদসঙ্কুল জঙ্গল ও জলাভূমির কথা মাথায় রেখে । সত্যি ভয়ঙ্কর সুন্দর এই সুন্দরবন । এশিয়ার সর্ববৃহৎ Mangrove Forest । সুন্দরী গাছের আধিক্যের কারণে এই জঙ্গলের নাম হয়েছে "সুন্দরবন" । কিন্তু আমাদের চিরচেনা সুন্দরবন কিন্তু আগে এইরূপ ছিল না । তখন বর্ধিষ্ণু জনপদ ছিল এই বনভূমির জায়গায় । কাল ক্রমে সেই জনপদ ধ্বংস হয়ে জঙ্গলে ঢেকে গেলো । এখনকার সুন্দরবনে যে সকল প্রাণী আছে আগে কিন্তু এর থেকে বহু প্রজাতির প্রাণী ছিল যে গুলোর অনেকেই এখন সম্পূর্ণ বিলুপ্ত । মানুষের লোভের বশে, প্রকৃতির প্রতিকূলতায় আর খাদ্য সংকটে তারা পুরোপুরি মুছে গেছে সুন্দরবন থেকে । আজ সেই সকল বিলুপ্ত প্রাণীবর্গ নিয়েই বলবো ।

১. জাভার গন্ডার (Javan rhinoceros) : বৈজ্ঞানিক নাম - Rhinoceros sondaicus । এই ধরণের গন্ডার জাভা তে পাওয়া যায় । এরা এক শৃঙ্গি, আফ্রিকার গন্ডারের তুলনায় আকারে কিছুটা ছোট । বর্তমানে সারা বিশ্বে "অতি বিপন্ন প্রজাতি" লিস্টে এদের নাম উঠে গেছে । অদূর ভবিষ্যতে এদের আর হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না ।


জাভার গন্ডার (Javan rhinoceros)

image credit : royalmacro | image source : link


২. ভারতীয় গন্ডার (Indian rhinoceros): বৈজ্ঞানিক নাম - Rhinoceros unicornis । ভারতের শুধুমাত্র আসামের কাজিরাঙা অভয়ারণ্যে এখন এরা টিকে আছে । আগে সুন্দরবনেও ছিল । চোরাশিকারিদের দৌরাত্ম আর তীব্র খাদ্য সংকট জাভা আর ভারতীয় গন্ডারদের বিলুপ্তির প্রধান কারণ ।

৩. ভারতীয় হাতি (Indian elephant) : বৈজ্ঞানিক নাম - Elephas maximus । অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে এক সময় সুন্দরবনে হাতি ছিল । সুন্দরবনের অপেক্ষাকৃত উচ্চভূমিতে এরা বিচরণ করত । কিন্তু সুন্দরবনের প্রাকৃতিক পরিবেশ হাতিদের জন্য মোটেও অনুকূল ছিল না । এছাড়া গন্ডার আর বুনো মহিষদের সাথে খাদ্য প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে খুব শীঘ্র এরা সুন্দরবন থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায় ।

৪. বুনো মহিষ (Indian Wild water buffalo) : বৈজ্ঞানিক নাম - Bubalus arnee । সুন্দরবনে এক সময় প্রচুর ভারতীয় বুনো মহিষ পাওয়া যেত । এদের ওয়াটার বাফেলো -ও বলা হয়, কারণ এরা দীর্ঘক্ষণ জলে নিজেদের জিইয়ে রাখে, এটাই এদের স্বভাব । হাতি, গন্ডার ও মহিষ পারস্পরিক খাদ্য প্রতিযোগিতায় আর প্রচুর লবনাক্ত জলাভূমির কারণে বিলুপ্ত হয়ে যায় ।

৫. চিতা বাঘ (Indian leopard) : বৈজ্ঞানিক নাম - Panthera pardus fusca । সুন্দরবনে সর্বশেষ চিতাটির দেখা পাওয়া গেছে ১৯৩১ সালে । এর পরে এদের আর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি । ধারণা করা হয় অতি উচ্চ মাত্রায় লবনাক্ত জলাভূমি এদের বংশবৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে । এছাড়া চোরা শিকারীরা তো আছেই ।


চিতা বাঘ (Indian leopard)

image credit : designerpoint | image source : Pixabay [copyright free images]


৬. ভারতীয় সিংহ (Asiatic lion) : বৈজ্ঞানিক নাম - Panthera leo । সিংহ । হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন । এক সময় সত্যি সিংহ ছিল সুন্দরবনে, ভারতীয় সিংহ । এখন এই এশীয় সিংহদের একমাত্র ঠিকানা ভারতে গুজরাটের গির অরণ্যে । এই সিংহ আকারে আফ্রিকার সিংহদের তুলনায় ছোট, কেশর অপেক্ষাকৃত কম ঘন । সুন্দরবনে এদের বিলুপ্তির সব চাইতে বড় কারণ হলো প্রতিযোগিতায় বাঘের সাথে হেরে যাওয়া । সুন্দরবনের বাঘ আসলেই সিংহের চাইতে অধিক হিংস্র আর শক্তিতেও অনেক বেশি বলবান । তাই অতি অল্প সময়ের মধ্যে সিংহরা হেরে ভূত হয়ে গেলো ।


ভারতীয় সিংহ (Asiatic lion)

image credit : Alexas_Fotos | image source : Pixabay [copyright free images]


৭. ময়ূর (Indian peacock) : বৈজ্ঞানিক নাম - Pavo cristatus । সুন্দরবনে এক সময় ময়ূর ছিল । অতিরিক্ত জোয়ার প্লাবনের কারণে আর অত্যধিক শক্তিশালী সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এরা খুব দ্রুত বিলুপ্ত হয়ে যায় ।

৮. বারশিঙ্গা (Barasingha/Swamp Deer) : বৈজ্ঞানিক নাম - Rucervus duvaucelii । শম্বর জাতীয় এই হরিণ এক সময় সারা সুন্দরবন জুড়ে ছিল । আকারে চিতল হরিনের তুলনায় অনেক বড়। মাথায় ১০-১৪ টি শাঁখাযুক্ত শিং থাকার কারণে এর নাম বারশিঙ্গা, অর্থাৎ বারোটি শিং । চোরাশিকারিদের দাপটে স্রেফ এরা বিলুপ্ত হয়ে গেছে সুন্দরবন থেকে ।

৯. মগর বা ভারতীয় কুমীর (Mugger crocodile) : বৈজ্ঞানিক নাম - Crocodylus palustris । সুন্দরবনে এখন যে salt water crocodile আছে তার তুলনায় এই মগর কুমির অনেকটাই ছোট ছিল । ব্রিটিশ ভারতে শুধুমাত্র অত্যধিক শিকারের কারণে কুমিরের এই প্রজাতিতে বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সুন্দরবন থেকে পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যায় । মানুষের সীমাহীন লোভের কারণেই শুধু আপাত নিরীহ এই কুমির প্রজাতি সুন্দরবন থেকে সম্পূর্ণ মুছে গেলো, খুবই দুঃখের ব্যাপার এটা ।


মগর বা ভারতীয় কুমীর (Mugger crocodile)

image credit : sarangib | image source : Pixabay [copyright free images]


১০. গাঙ্গেয় শুশুক (Gangetic Dolphin) : বৈজ্ঞানিক নাম - Platanista gangetica । এই শ্রেণীর শুশুক আমরা ছোটবেলায় অনেকেই দেখে থাকবো বড় কোনো নদীতে নৌকায় বেড়ানোর সময় ।এরা ধূসর রঙের অপেক্ষাকৃত ছোট (একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের সমান আকৃতি এদের) নদীর শুশুক । গাঙ অর্থাৎ নদীতে এদের পাওয়া যায় তাই নাম গাঙ্গেয় শুশুক । খুবই নিরীহ এরা, শুধুই মাছ খায় এরা । সুন্দরবনের বড় নদী গুলোতে অত্যধিক জলদূষণের কারণে এরা সুন্দরবন থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে ।

এছাড়াও আরো বহু প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে , তাদের মধ্যে আছে বেশ কয়েক প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ, জলাশয়ের কচ্ছপ, ঘড়িয়াল, গোসাপ, কাঁকড়া দুই তিন রকমের ভোঁদড়, হনুমান, বেশ কয়েক প্রজাতির বন বেড়াল, অসংখ্য প্রজাতির পাখি ও মাছ । সত্যি অতীব দুঃখের ব্যাপার । আমাদের গর্ব যে বাঘ, সেও আজ বিলুপ্তির পথে । মানুষের লোভ যদি এভাবে দিন দিন বাড়ে তাহলে সে দিন আর বেশি দূরে নেই যে দিন আমাদের গর্বের "Royal Bengal Tiger" শুধু মাত্র বইয়ের পাতাতে ছবি হিসাবে ঠাঁই পাবে ।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

সুন্দরবন বাঁচাও পরিবেশ বাঁচাও।অনেক কিছু হারানোর পর এই উপলব্ধি এসেছে মানুষের মনে।সময় উপযোগী লেখা।অসংখ্য ধন্যবাদ।

সুন্দরবন না বাঁচলে আমরাও বাঁচবো না - এই সিম্পল কথাটি লোকে বোঝে না কিছুতেই ।

সুন্দরবন বাঁচাতে হলে বনের গাছ চুরি করা ঠেকাতে হবে!!

এতে করে পশু-পাখির বাসস্থান ঠিক থাকবে, নিরাপদে ও সুরক্ষিত থাকবে।

ঠিকই বলেছেন, যে ভাবে দিন দিন সুন্দরবনের গাছ কেটে উজাড় হয়ে যাচ্ছে সেটা খুবই উদ্বেগের বিষয় ।

হ্যাঁ ভাইআ!!!

এভাবে চলতে থাকলে একদিন বইয়ের পাতাতেও আর সুন্দরবনকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

ঘড়িয়াল গ্রামঞ্চলের দিকে মাঝে মাঝে বেরোতে দেখা যায় কিন্তু খুব কম. এখন মানুষের অত্যাচারে আস্তে আস্তে সব বিলুপ্ত। বনবিড়াল আগে বাড়িতে এসে হাঁস, মুরগির উপরে হানা দিতো কিন্তু সেটাও এখন আর দেখা যায় না. অর্থের প্রতি মানুষের লোভ এতো বেড়ে যাচ্ছে যে একদিন বাঘ মেরে চামড়া বিক্রি করতে করতে জঙ্গল থেকে বাঘও পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। জঙ্গল একদিন শূন্যতায় ভরে যাবে কিছু মানুষের লোভের কারণে।

আমাদের গ্রামেও বলে ঘড়িয়াল, কিন্তু আমাদের মামা বাড়ির দিকে বলে "গুঁইসাপ" । আসলেই কিন্তু এগুলো "গুঁইসাপ" বা "গোসাপ", ইংরেজিতে বলে Monitor lizard । যেগুলো শুধুমাত্র ডাঙায় চলে বেড়ায় এগুলোর গায়ের রং হলো ধূসর রঙের, আর লেজ গোল, এগুলোকেই আমাদের গ্রামে "ঘড়িয়াল" বলে । আর যে গোসাপ গুলোর গায়ের রং উজ্জ্বল হলুদের উপর সবুজ চাকা চাকা ছোপ, লেজ চ্যাটালো আর অধিকাংশ সময় জলে কাটায় সেগুলোকে আমাদের মামাবাড়িতে বলে "গুইসাপ" । এই ধরণের গুঁইসাপ সুন্দরবনে এখন আছে, কিন্তু ঘড়িয়াল নেই । আঞ্চলিক ভাষায় যেগুলোকে ঘড়িয়াল বলে আসলে ওগুলো Monitor lizard বা গোসাপ । ঘড়িয়াল সম্পূর্ণ আলাদা প্রজাতির reptile । এদেরকে মেছো কুমিরও বলে, আসলেই এরা এক প্রজাতির কুমির । নাকের উপর ঘটির মতো একটা উঁচু ঢিবি থাকে, চোয়াল অসম্ভব সরু, অসংখ্য ছোট ছোট দাঁতের সারি; আর শুধু নদীর মাছই এদের প্রধান খাদ্য । এরা এখন থেকে সম্পূর্ণ বিলূপ্ত ।


গোসাপ


ঘড়িয়াল

অনেক অজানা তথ্য দিয়েছেন। এই ভাবে চলতে থাকলে তো এক সময় সব শেষ হয়ে যাবে। আসলেই বন বিভাগের একটু দায়িত্ব পালন করা এবং আমাদের চিন্তা গুলোর পরিবর্তন করা দরকার। এইভাবে প্রকৃতির জীব বৈচিত্র্য ধ্বংস করার কোন মানেই হয় না। ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

Absolutely right , এই ভাবে চলতে থাকলে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে সুন্দরবন শেষ হয়ে যাবে ।

  ·  4 years ago (edited)

অনেক শিক্ষণীয় এবং তর্থ নির্ভর পোস্ট। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে এই সমস্ত প্রাণীর জুড়ি নেই। কিন্তু আমরা পরিবেশকে দিন দিন ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছি। মানুষ সুন্দরবনের গাছ কেটে বাসস্থান নির্মাণ করছে। যে পরিমান গাছ কাটছে সেই পরিমান গাছ রোপন করা হচ্ছে না। এর ফলে সুন্দরবনে বসবাস করা জীবের আবাসস্থল ধ্বংস হচ্ছে। এমনকি জীৱ বৈচিত্র্য ও শেষ হয়ে যাচ্ছে। যার দরুন অনেক প্রজাতির জীব জন্তু বিলুপ্তির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের অতি পরিচিত জীব জন্তু ও ক্রমশ বিলুপ্তির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া উচিত। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য। আপনার পোস্টই পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেবার জন্য।

ঠিকই বলেছো । শুধু গাছ কাটা নয়, চোরাশিকারিদের দমন করতে না পারলে সুন্দরবনে আর একটাও প্রাণী বেঁচে থাকবে না । এদেরকে কঠোরভাবে দমন করা অতি শীঘ্র প্রয়োজন ।

একদম ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ দাদা।

"মানুষের লোভ যদি এভাবে দিন দিন বাড়ে তাহলে সে দিন আর বেশি দূরে নেই যে দিন আমাদের গর্বের "Royal Bengal Tiger" শুধু মাত্র বইয়ের পাতাতে ছবি হিসাবে ঠাঁই পাবে ।" আমরা মানুষ হয়েছি কিন্তু আমাদের মনুষ্যত্ব পঁচে গেছে সময়ের পরিক্রমায়। যাইহোক সুন্দর লিখেছেন সুন্দরবন সম্পর্কে। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে ওখানে যে বর্ধিষ্ণু জনপদের মানুষ বাস করতো এটা আমার জানা ছিল না । ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর তথ্য দিয়েছেন ।

মানুষের এই সীমাহীন লোভের কারণে সব শেষ হয়ে গেলো । এই পৃথিবী যে আমাদের একার নয়, গাছপালা,কীটপতঙ্গ, মাছ, পশুপাখি এদেরও সমান অধিকার আছে সেটা ভুলে যাই ।

একদম সঠিক কথা বলছেন । ধন্যবাদ আপনাকে।

খুবই সুন্দর এবং তথ্যবহুল লেখা ভাই, ভালো লেগেছে পড়ে। তবে দুঃখজনক ও অনাকাংখিতভাবে আমাদের দেশের সরকার প্রদানগণ এ বিষয়ে কার্যকর কোন পদক্ষেপ গ্রহনে কখনো আগ্রহি ছিলেন না, যার পরিনাম বর্তমান অবস্থা।

শুধু বাংলাদেশ সরকার না, আমাদের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারও যথেষ্ঠ উদাসীন এই ব্যাপারে । দুঃখজনক

হ্যালো স্যার। আমি এই কমিউনিটিতে একদম নতুন।
অন্যান্য সমস্ত গ্রুপে পোস্ট করতে পারছি কিন্তু এখানে পোস্ট করা যাচ্ছে না অ্যাডমিন স্যার। ইন্ত্র ওবধি পোস্ট করা যাচ্ছে না। ব্রড কাস্টিং এরর ২৯২ দেখাচ্ছে, কি কারণ একটু দেখবেন, আমার রিসোর্স ক্রেডিট ঠিক আছে, অন্য আরো ৩টে কমিউনিটিতে দেখলাম পোস্ট করা যাচ্ছে শুধু এখানে যাচ্ছে না, একটু দেখবেন স্যার।

ধন্যবাদ

change your post title & try again । আমার মনে হচ্ছে steemit API এ lagging হচ্ছে ।

না হচ্ছে না, দেখেছি সব রকম ভাবেই, কোনভাবেই হচ্ছে না কিছু।

স্ক্রিনশট শেয়ার করুন, দেখছি। ....

প্রতিবার নতুন নতুন এরর কোড আসছে, ৩০৬, ২৯২, ১৯৮, ২৫২ এরকম।

image.png

পোস্টটির টাইটেল চেঞ্জ করে লিখুন "আমার বাংলা ব্লগে আমার পরিচয়মূলক প্রথম পোস্ট"

হয়ে গেছে :D
টাইটেল বদলালাম সঙ্গে সঙ্গেই হলো। থাঙ্কস স্যার