Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ১১

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ১১


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ১০


শুভ অপরাহ্ন বন্ধুরা,

শীতের কুশয়াচ্ছন্ন বিষণ্ণ অপরাহ্নের শীতল স্বাগতম সবাইকে । আশা করি সবাই মজায় দিন কাটাচ্ছেন।

কাল রাত থেকে অঝোর ধারায় বৃষ্টি নেমেছে আমাদের এদিকে । আজকে সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি হচ্ছিলো, কিন্তু এখন বৃষ্টি নেই । বৃষ্টি না থাকুক অসম্ভব কুয়াশায় ঢেকে আছে চারিধার । ঠিক দুপুর বেলাতেও সূর্যের দেখা নেই । চারিদিক আবছা আলোয় ঢাকা, ঠিক যেন মেরুসূর্যের দেশে এসে পড়েছি মনে হচ্ছে ।

বহু কষ্টে লেপ কম্বলের নিচের উষ্ণ আরাম ছেড়ে উঠেছি । এখন পোস্টটি করে খেতে যাবো ।

গতকাল আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের জীবকুল নিয়ে পোস্ট করেছিলাম । আজকে সেই পর্বের ধারাবাহিকতা বজায় রাখছি । কলকাতা মিউজিয়ামে জীবজগতের এক সুবিশাল সংগ্রহশালা রয়েছে (সবই স্টাফ করা) । আমি চেষ্টা করছি তাদের মধ্যে থেকে আপনাদের কাছে বেশ কিছু শেয়ার করতে ।

আজকের প্রাণিকুল -

  • কস্তুরী মৃগ
  • বড় সারস পাখি
  • মাউন্টেন লেপার্ড
  • ইন্ডিয়ান স্পটেড হায়েনা
  • ভোঁদড় বা উদবেড়াল
  • ভারতীয় চিতা বাঘ বা লেপার্ড
  • পাহাড়ী ছাগল
  • মেছো বাঘ
  • জলাভূমির নানান রকমের হাঁস

তো চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের আয়োজন ।


কস্তুরীমৃগ ও বড় সারস পাখি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বড় সারস পাখি ও ভোঁদড় বা উদবেড়াল
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ভোঁদড় বা উদবেড়াল
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ভারতীয় স্পটেড হায়েনা, কাঠঠোঁকরা ও ফিঙে পাখি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ভারতীয় চিতা বাঘ বা লেপার্ড, স্পটেড হায়েনা ও ডোরাকাটা কাঠবেড়ালী
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ভারতীয় জলাভূমির হাঁস - বালি হাঁস, রাজ হাঁস ও ভারতীয় স্পট-বিল্ড হাঁস
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মেছো বাঘ জলাশয় থেকে মাছ ধরে খাচ্ছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ভারতীয় জলাভূমির হাঁস - বালি হাঁস, রাজ হাঁস, ভারতীয় স্পট-বিল্ড হাঁস, বুস্টার্ড হাঁস, ভারতীয় হুইসেলিং হাঁস ও সুতির বামন গুজ ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদা, আজকের ফটোগ্রাফি দেখে আমার মনে হইছে এটা যাদুঘর না এটা একটা রিয়াল বন। প্রতিটি প্রাণী এখানে জীবিত। আমার কাছে এই পর্বের ছবিগুলো জাস্ট ওয়াও লেগেছে।
বিশেষ করে আম্মুর মুখে উদবেড়ালের কথা শুনতাম, আজকে আপনার পোস্টের মাধ্যমে এর বাস্তব চিত্রটি দেখা হলো। আমি অনেক আগ্রোহী পরবর্তীতে কি দেখতে চলছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।
❤️❤️❤️❤️❤️❤️

বৃষ্টি না থাকুক অসম্ভব কুয়াশায় ঢেকে আছে চারিধার । ঠিক দুপুর বেলাতেও সূর্যের দেখা নেই ।

লাইন পড়ে কেমন জানি শীত শীত অনুভব করছি, এমন না হলেও মনেই হয় না যে এখন শীতকাল। আমাদের এদিয়ে বৃষ্টি কিংবা কোয়াশা কোনটাই তেমন দেখছি না। শহরের জীবন বলতে খুবই পানসে।

আজকের সবগুলো দৃশ্যই বেশ ভালো ছিলো, উদবেড়াল এর দৃশ্যটা বেশী ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

ভারতীয় জলাভূমির হাঁস - বালি হাঁস, রাজ হাঁস, ভারতীয় স্পট-বিল্ড হাঁস, বুস্টার্ড হাঁস, ভারতীয় হুইসেলিং হাঁস ও সুতির বামন গুজ ।

বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন প্রাণীর ফটোগ্রাফস দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। বিশেষ করে বিভিন্ন প্রজাতির হাঁসের ফটোগ্রাফস আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আজকাল আর এই হাঁস গুলো দেখতে পাওয়া যায় না। আজকাল প্রাণিজগতের বিভিন্ন প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সময়ের সাথে সাথে সব কিছুর মাঝেই যেমন পরিবর্তন এসেছে তেমনি প্রাণীকুলের মাঝেও পরিবর্তন এসেছে। তবে যাই হোক বিলুপ্তপ্রায় এসব প্রাণীকুলের ফটোগ্রাফস দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। দারুন কিছু ফটোগ্রাফস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

দাদা আজকে আপনি কলকাতা মিউজিয়াম এর সুবিশাল সংগ্রহশালা থেকে বেশ কয়েকটা স্টাফ করা প্রাণীদেহের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। মেছো বাঘ, বড় সারস পাখি, কস্তুরী মৃগ ও ভারতীয় স্পটেড হায়েনা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

দাদা কালকে আপনি যখন ডিসকোডে এসেছিলেন আপনার সাথে অনেকক্ষণ কথা পকথন এরপর আমি অফিস থেকে বাসায় গিয়েছিলাম। এবং বাসায় থেকে মার্কেট এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। রিকশা থেকে নামা মাত্র অঝোর বৃষ্টি তখন মনে পড়ে গেল যে দাদা এবং কি আপনার সাথে আমাদের একজন মেম্বার জেরিন আপু বলেছিল বৃষ্টি পার্সেল করে পাঠিয়ে দিলাম। এই কথাটাই মনে হচ্ছিল বারবার যে আপুকে বৃষ্টিটা সত্যি এত তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিলো,হাহাহা। সত্যি দাদা আমি আশ্চর্য হয়ে গেছিলাম এখানে বৃষ্টির কোন নাম গন্ধই ছিল না, কিন্তু এত তাড়াতাড়ি বৃষ্টি চলে আসা সত্যিই অকল্পনীয় ছিল। যাইহোক আপনার কলকাতা মিউজিয়াম জীবজগতের এগারতম পরবর্তী আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে বললে ভুল হবে একথা অসাধারণ লেগেছে। সবগুলো ফটোগ্রাফি আপনি দারুন করেছে এবং কি সে সাথে বিস্তারিত বিশ্লেষণ করেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে দারুন লেগেছে যা প্রশংসা করার মতো। আমাদের সাথে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি এবং সেইসাথে বিস্তারিত আলোচনা শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা অবিরাম দাদা।

💖💖💖দাদা আপনি কলকাতা মিউজিয়ামে জীবজগতের এক সুন্দর অবলীলা তুলে ধরেছেন, ছবিগুলো দেখতে দেখতে আমি গ্রামের সেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম।ভারতীয় জলাভূমির হাঁস ও মেছো বাঘ জলাশয় থেকে মাছ ধরে খাচ্ছে এই ছবিগুলো আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে একেবারে গ্রাম্য চিত্র। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, ভালো থাকবেন দোয়াকরি।💖💖💖

আজকের ফটো গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে দাদা। দেখে খুব ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফির নিচে কিছু ইনফরমেশন দেওয়ায় বুঝতে অনেক সুবিধা হলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। আপনার ও আপনার ফ্যামিলির জন্য শুভকামনা রইল।

আজ কলকাতা মিউজিয়াম এর জীবকুলের অসাধারণ ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এ রকম তথ্য বহুল পোস্ট পরতে ও দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে।

দেখতে দেখতে ১০ টি এপিসোড দেখতে দেখ ১১ তমে যোগ দিলাম। ভারত উপমহাদেশের জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক দর্শন, সব ছবিতে বিদ্যমান। যে কাউকে তা আকৃষ্ট করবে।

লেখার ভঙ্গিতে ছিল পরিবর্তনের অনেক ছাপ।যা থেকে শেখার অনেক কিছু পাওয়া যায়। আশির্বাদ কামনায়.....

দাদা,আপনি তো দিনদিন আমাদের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতেছেন।আমার নিজেরই এখন ইচ্ছে করতেছে এই মিউজিয়ামটা ঘুরে আসতে।আসলে এত সব জিনিস দেখতে একটা মিউজিয়ামে তো যাওয়ার ইচ্ছে হবেই। আপনি সবগুলো ছবি কত সুন্দর করে তুলেছেন দেখেই মন ভরে গেল। ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে প্রতিদিন এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

প্রানীগুলোর ছবি দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। মেছোবাঘ, উদবেড়াল, চিতাবাঘ, হাঁস সবগুলো প্রানী দেখতে বেশ জীবন্ত লাগছে। ভালোই উপভোগ করলাম সবগুলো ছবি। সামনে নিশ্চয়ই আরো দেখতে পাবো।
শুভ কামনা রইল দাদা ♥️

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। দাদা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমি বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী গুলো ছবি দেখতে পারতেছি এটা আমি খুবই আনন্দিত। ফটোগ্রাফি গুলো এত সুন্দর হয়েছে যে প্রাণীগুলো মনে হয় আমার সামনে জীবন্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শুভকামনা রইল দাদা আপনার জন্য।

দাদা একটা কথা না বললেই নয়,ভারতের মিউজিয়ামটা সত্যিই অনেক সুন্দর। আমরা আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পেরেছি, এবং দেখতে পেরেছি।মেছো বাঘ জলাশয় থেকে মাছ ধরা,তারপর বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস ছবিগুলা দেখতে খুব ভালো লাগছে।

ধন্যবাদ দাদা আপনাকে সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য

দাদা আপনার ফটো গুলো খুবই দারুন হয়েছে। আমার কাছে সবগুলো ছবি খুবই ভালো লেগেছে।তবে হাঁসগুলোর ছবি অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর ফটো গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

অসাধারণ দাদা।আমরা আপনার মাধ্যমে বিলুপ্ত প্রায় প্রানীগুলো দেখতে পাচ্ছি। যা আমাদের জ্ঞানের পরিধিকে অনেক বারিয়ে দিবে।ধন্যবাদ দাদা এইসব ছবি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

মেছো বাঘ শুনতে সাধারণ মনে হলেও দেখতে কিন্তু দাদা বেশ ভয়ংকর মনে হচ্ছে।আমি বুস্টার্ড হাঁস এই নামটি আজ ই প্রথম শুনলাম।আরো অনেক কিছু রয়েছে যে প্রাণীগুলো আমি আজ ই প্রথম দেখলাম দাদা।

কি বলবো দাদা আজকের ফটোগ্রাফি গুলো এতটা নিখুঁত এতটা পরিষ্কার, দেখে মনে হচ্ছে যেন একেবারে বাস্তবে প্রতিটা প্রাণী তার নিত্যদিনের কাজকর্মগুলো করছে। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

  • আসলেই সত্যি আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি, কলকাতার মিউজিয়াম এ এত সুন্দর সুন্দর প্রাণী কোনগুলো রয়েছে। সত্যিই দেখে আমার খুবই ভালো লাগছে। এই প্রাণীগুলো যেন এক জীবন্ত। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

অও,দাদা ফটোগ্রাফিগুলি যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি আর দেখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাচ্ছে।কত সুন্দর সুন্দর জীব -জগত ও বৈচিত্র্যময় জীব-জন্তু প্রাণীকে দেখতে পাচ্ছি,সবই সত্যিকারের বলে মনে হচ্ছে।প্রত্যেকটি ছবিই মন ছুঁয়ে যায়।ধন্যবাদ দাদা,শুভকামনা রইলো।

সত্যি দাদা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে কলকাতা মিউজিয়াম এর এত সুন্দর সুন্দর প্রাণীকুলের ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। সত্যিই অসাধারণ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আমাদের সাথে বিলুপ্ত প্রানীদের নিয়ে হাজির হওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি কলকাতার মিউজিয়ামের অসাধারণ ছবি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন যেগুলো কখনো আমাদের দেখার সৌভাগ্য হয়ে ওঠেনি। ছবিগুলো দেখে সত্যিই অনেক আনন্দ লাগছে দাদা।আপনার পরবর্তী পাটের অপেক্ষায় রইলাম।

দাদা আজকে আপনি কলকাতা মিউজিয়ামে জীবজগতের এক সুবিশাল সংগ্রহশালা নিয়ে হাজির হয়েছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে। আজকে অনেক সুন্দর সুন্দর প্রাণিকুল দেখতে পেলাম। অনেক ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি

আমাদের দিকেও কাল রাত থেকে বৃষ্টি দাদা। এবং আমরাও আজ সারাদিন সূর্যের দেখা পাইনি।

এবং আজকের প্রাণীকূলের ছবিগুলি তো অসাধারণ ছিল। বেশ ভালো লেগেছে আমার। বিশেষ করে কস্তুরি মৃগয়া এটা প্রথম দেখলাম।

সারস বিলুপ্ত একপ্রকার পাখি। এখন তো আর এর দেখাই পাই না। এবং এই ভোদর মাছ ধরার মাস্টার। এর দেখা লোকচক্ষুতে কমই পাওয়া যায়।

এবং জলাশয়ে মেছ বাঘ এই ছবিটি তো অসাধারণ ছিল।

আপনার পোস্টের মাধ্যমে কলকাতা মিউজিয়াম এর অনেক প্রাণী সম্পর্কে জানতে পারলাম। বিশেষ করে হাঁসের ছবিগুলো দেখতে সত্যিই অনেক ভালো লাগছে। এমন অনেক প্রানী আছে যেগুলো এর আগে কখনো দেখা হয়নি। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ওয়াও দাদা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। এধরনের মিউজিয়াম ভ্রমণ করতে আসলেই অনেক ভালো লাগে । এমন ঐতিহ্যবাহী জিনিস গুলো দেখে প্রাণ জুড়িয়ে যায়, আপনি দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা, আপনার জন্য শুভকামনা রইল।❤️❤️💖

ভালোই লাগছে এই পর্বের ছবি গুলো । আমাদের এখানে আজ সন্ধ্যা থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে । কি একটা অবস্থা হয়েছে এমনিতেই ঠান্ডা তার ভিতর আবার বৃষ্টি । সব মিলিয়ে অবস্থা করুণ।

দাদা আেনার ফটোগ্রাফিগুলো যতোও দেখি মনটা ততই ফ্রেশ হয়ে যায়। আপনার ফটোগ্রাফিগুলো আমার মনে মধ্যে অনুভূতি জাগায়। কারণ না দেখা জিনিসগুলো আপনার পোস্টে দেখি। তাছাড়া দাদা সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেন আপনি।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো দাদা,,

দাদা মিউজিয়ামে না গিয়েও প্রায় সব দেখে ফেলছি। এটাই বা কম কিসের। আজকেও অনেক সুন্দর সুন্দর প্রানির স্টাফ করা বডি দেখতে পেলাম। প্রানীগুলোর চোখগুলো একদম জীবন্ত মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে স্থির চিত্রের মাধ্যমে কলকাতা মিউজিয়াম দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

দেখতে দেখতে দশ টি ধাপ পার হয়ে গেল । প্রতিটি ধাপে আলাদা আলাদা যে ফটোগ্রাফি গুলো ছিল সবগুলো ফটোগ্রাফি মন ধরার মতো ছিল । আজকে 11 তমো পর্ব ।

কলকাতা মিউজিয়ামে জীবজগতের এক সুবিশাল সংগ্রহশালায় আজকের প্রাণিকুল কস্তুরী মৃগ,বড় সারস পাখি,মাউন্টেন লেপার্ড, ইন্ডিয়ান স্পটেড হায়েনা,ভোঁদড় বা উদবেড়াল
,ভারতীয় চিতা বাঘ বা লেপার্ড ,পাহাড়ী ছাগল
,মেছো বাঘ,জলাভূমির নানান রকমের হাঁস ।

আজকের প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারন হয়েছে ।দেখে মনে হচ্ছে বড় সারস পাখি সত্যই দাড়িয়ে আছে কস্তুরি মৃগ , ভোঁদড় এর ফটোগুলো বেশি ভালো লেগেছে ।কলকাতা মিউজিয়াম এর আজকের প্রাণীকুলের ছবিগুলো সবগুলো ইউনিক হয়েছে । ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য । আরো সামনের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ।

দাদা আমাদের এখানেও কালকে বৃষ্টি হয়েছিলো কালকে। তবে আজকে বৃষ্টি না হলেও অনেক কুয়াশা ছিলো।

দাদা আপনার আজকের ফটোগ্রাফি অনেক দারুণ হয়েছে।

মেছো বাঘ জলাশয় থেকে মাছ ধরে খাচ্ছে
এই জীবের ফটোগ্রাফি টা আমার অনেক ভালো লেগেছে।

দাদা আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো।

দাদা আপনার এই মিউজিয়াম ভ্রমণ পর্ব টা বেশ জমে উঠেছে। এক এক দিন এক এক রকম চমক। আমার তো দারুন লাগছে। আর আজ এমন এমন দুই একটা প্রাণীর সাথে পরিচিত হলাম যেগুলোর গল্প শুনতাম আগে, এমন কি আমিও ছোট বাচ্চাদের ভয় এর গল্প শোনাতে বলি কিন্তু কখনো সে ভাবে চোখে দেখি নি।

ছবি গুলো বাস্তব নাকি কৃত্রিম বোঝা খুব কঠিন। বিশেষ করে ছবি গুলো তোলার জন্য অবশ্যই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনার তোলা অসাধারণ ফটো গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। বিভিন্ন প্রাণীর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে পুরো জীবন্ত। অনেক অজানা প্রাণীর নাম এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। এত সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য দাদা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের ভেতরের প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। অনেক অজানা সব প্রাণী গুলোকে দেখতে পেলাম। যেগুলো এখন আর খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না। একটি মেছোবাঘ মাছ ধরে খাচ্ছে ও হাঁসগুলো তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে এই দৃশ্যটি সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন। মনে হচ্ছে যেন সব কিছুই জীবন্ত। দাদা আপনি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে যেসব বন্যপ্রাণীদের তুলে ধরেছেন সেগুলোর কথা অনেক শুনেছি। হয়তো কখনো দেখা হয়নি। আজ আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এসব বন্যপ্রাণী গুলো দেখতে পেলাম এজন্য অনেক ভালো লাগলো। মিউজিয়ামের ভিতরে করা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

দাদাভাই সত্যিই তো এটা জীব জগতের এক বিশাল সংগ্রহশালা। সত্যিই ভ্রমণ পর্ব গুলো যত দেখছি ততই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। মানুষ কতটা ই না সৃজনশীল ছিল যে প্রতিটা জিনিস এত সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে একটি জাদুঘর এর মধ্যে। আর সবকিছু একেবারে জীবন্ত মনে হচ্ছে। অনেক সুন্দর করে প্রতিটি ফটোগ্রাফি করেছেন দাদাভাই। আমার কাছে তো উদবিড়ালের ফটোগ্রাফি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বড় সারস এবং কস্তুরীমৃগ এ দুটো ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। সত্যিই বুঝতে পারছি যে ভারতের জাদুঘরের কতইনা অসাধারণ জিনিস সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদাভাই আমাদেরকে এই অসাধারণ একটি জায়গার ভ্রমন উপভোগ করানোর জন্য আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। সত্যিই যত দিন যাচ্ছে আপনার ওপর কৃতজ্ঞতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েই যাচ্ছে। আমি সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন দাদাভাই পরিবারকে নিয়ে এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

দাদা আপনার মিউজিয়ামের ছবি গুলো একদম জীবন্ত লাগছে। খুব সুন্দর। কস্তুরি হরিণ শুনেছি অনেক সুগন্ধি। এর মোহনীয় গন্ধের জন্য বিখ্যাত। আজ এই হরিণ প্রথম দেখলাম। খুব ভালো লাগলো। বালি হাঁস গুলোও অনেক সুন্দর। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এই মিউজিয়াম টি সুন্দর করে আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

প্রকৃতির মাঝে শান্তির আশ্রয়ে আছে প্রাণীগুলো দারুণ উপভোগ করার মত ছবি আর আমি তো সারাক্ষণই প্রকৃতিতে ডুব দিতে চাই। আপনার পোস্টের মাধ্যমে কত সমৃদ্ধ ইতিহাস যে জানতে পারছি তার হিসাব মিলানো কষ্টকর। ভারতীয় জলাভূমির হাঁস, রাজ হাঁস বালি হাঁস দারুণ।

দাদা প্রথমে তাকে দেখে বুঝতে পারেনি যে এগুলা আপনি ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রথমে ভেবেছিলাম আপনি কোন বনে কিংবা চিড়িয়াখানায় গিয়ে এগুলো দেখাচ্ছেন। পরে দেখি চেনা আপনি জাদুঘরে গিয়ে ছবি থেকে এগুলো ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি জাস্ট অসাধারণ। আপনি একজন ফটোগ্রাফার দাদা সেটা না বললেই নয়। দাদা আমি কখনো কাছ থেকে মেছোবাঘ দেখিনি। দেখার অনেক ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আপনার ফটোগ্রাফি দেখে তা দেখে নিলাম। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার এ ফটোগ্রফের মাঝে অনেকে অনেক কিছু দেখে নিয়েছে তিনি নিয়েছে। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ দাদা এবং আপনার জন্য আপনার ছোট্ট পরিবারে অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

দাদা আমার কাছে জলাভূমির হাঁসগুলো খুব ভালো লেগেছে। এগুলো আগে কখনো দেখি নি। একদম সত্যিকারের মনে হচ্ছে। দেখতে দেখতে ১১তম পর্ব চলে এলো। খুব সুন্দর হয়েছে আজকের পোস্টটা। নতুন কিছু দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

কাল রাত থেকে অঝোর ধারায় বৃষ্টি নেমেছে আমাদের এদিকে । আজকে সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি হচ্ছিলো, কিন্তু এখন বৃষ্টি নেই ।

দাদা আমাদের এই দিকেও একেই কাহিনি, আসলে দাদা আমি যতই মিউজিয়ামের পর্ব গুলো দেখতেছি ততই মুগ্ধ হয়ে যাইতেছি, আর খুব যাইতে ইচ্ছে করতেছে, ছবি গুলো দেখে মনে হচ্ছে এগুলো রিয়াল প্রাণী, সত্যি দাদা অসাধারণ হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি, আপনার এবং আপনার পরিবারের প্রতি অনেক ভালোবাসা রইল দাদা।

মিউজিয়ামের তোলা ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে দাদা । আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে । বিশেষ করে মেছো বাঘ যে মাছ শিকার করে খাচ্ছে সে ছবিটা বেশি ভালো লেগেছে । আপনার পোস্ট পড়ে পোস্ট কিভাবে করতে হয় তা আমরা শিখতে পারি দাদা । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । ভালোবাসা নিবেন 😍💕

ভ্রমণ -পর্ব ১১ এর প্রাণীকুলের ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ হয়েছে।ভারতীয় জলাভূমির হাঁস - বালি হাঁস, রাজ হাঁস ও ভারতীয় স্পট-বিল্ড হাঁস এদের ছবিগুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে আমার মন ছুঁয়ে গেছে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা দাদা আপনার প্রতি♥♥

একদম সিনারিগুলো দেখে মনেই হয়না যে এটা ভাস্কর্য আকারে রয়েছে। উদরবেড়ালকে আমাদের দিকে মানুষজন নেওল বলে চিনে। জলাভূমির হাসঁগুলো দেখতে সুন্দর লাগতেছিল দাদা। তিনধরনের হাসঁ সম্পর্কে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে