Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০২

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০২


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০১


হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি শীতকালীন ছুটি আপনারা ভালোই উপভোগ করছেন ।

আজকে আমার "Indian Museum ভ্রমণ" এর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম । প্রথম পর্বে আমি আপনাদের সামনে প্রাচীন কালের বেশ কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক মূর্তির ফটোগ্রাফ শেয়ার করেছিলাম । সব গুলিই গ্রানাইট পাথর খোদাই করে নির্মিত । সম্রাট অশোকের আমলের মূর্তি ওগুলো । বেশ কিছু অক্ষত আছে, আবার অনেক গুলিই ভগ্নপ্রায় ।

আজকে আরও ১০ টি নতুন ফটোগ্রাফ শেয়ার করবো । এগুলির সব গুলিই সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর নির্মিত মূর্তি ।

তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের ফোটোগ্রাফগুলি ।


আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর ভাস্কর্য - নারী মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


The female and the tree: An ancient Indian motif, a public lecture
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


>আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর ভাস্কর্য - দন্ডায়মান গৌতম বুদ্ধ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


খুব বড় এক জন শিল্প বোদ্ধাকে পাওয়া গিয়েছে । একেই বলে বাপকা বেটা । পুরাতাত্ত্বিক আর্টের উপর আমার একটা বাড়তি ঝোঁক আছে । সেটা আমার তিন বছরের ছেলের মধ্যে পুরোমাত্রায় বিদ্যমান । ৪ ঘন্টা ধরে ঘুরে ঘুরে সব আর্ট দেখেছে । এর মধ্যে নো কান্না, নো খাওয়া ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


আংশিক ভগ্নপ্রায় এক বণিক ও দুই গণিকার জলকেলিরত মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গৌতম বুদ্ধের বোধিপ্রাপ্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গান্ধারা বুদ্ধ মৈত্রয়ী
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "প্রার্থনারত সম্রাট অশোক"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "বুদ্ধের জীবনী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

2400 বছরেরও বেশি পুরানো, মূর্তিগুলি ভালভাবে সংরক্ষিত, সম্রাট অশোকের গল্পটি খুব আকর্ষণীয়। একটু পড়তে উইকিপিডিয়া দেখুন।

এটা অবিশ্বাস্য যে 26-এ আমি কখনই একটি যাদুঘরে যাইনি, আমি কখনও একটি চিড়িয়াখানায় যাইনি, আমি এমনকি সৈকতেও যাইনি, আমি এখনও জীবন উপভোগ করতে পারিনি আমি আশা করি একদিন এটি করব।

দাদা,এইসব ভাস্কর্য ও পুরোনো মূর্তিগুলো দেখলে শরীরের মধ্যে একরকম শিহরণ কাজ করে।অন্যরকম অনুভূতি তা বলে বোঝানো যাবে না।এছাড়া পুরোনো সেই সব ইতিহাস ঘেঁটে দেখতে ইচ্ছে করে।এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন যে প্রত্যেকটিই সুস্পষ্ট।আমরা দূর থেকে মূর্তিগুলো দেখে ভালো উপভোগ করছি আপনারা কাছ থেকে দেখে অনেক বেশি আনন্দ উপভোগ করেছেন এটি নিশ্চিত।

টিনটিন বাবাইকে এতটাই মিষ্টি ও কিউট লাগছে কি বলবো ।মনে হচ্ছে কাছে পেলে আদর করে দিতাম।তবে হ্যাঁ, টিনটিন বাবুকে একদম পুতুল পুতুল ও মেয়েদের মতো দেখতে লাগছে এই ছবিতে আমার কাছে।দাদা আপনার সব গুন,প্রতিভা টিনটিনের মধ্যে থাকবে ।অনেক অনেক আদর ও ভালোবাসা রইলো টিনটিনের জন্য"💝💝।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো দাদা আপনার ও আপনার পরিবারের সকলের জন্য।

শীতকালীন ছুটি নেই দাদা আমাদের আপনি আজকেও অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে সে অনেক আনন্দ উপভোগ করেছে। দাদা আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি

দাদা,আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে ভাস্কর্যগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন আমার খুব ভালো লাগছে। আমাদের টিনটিন বাবু তিন চার ঘন্টা ধরে সম্রাট অশোক রাজত্বকালের সেই পুরনো ভাস্কর্যগুলো ঘুরে ঘুরে দেখছে এর মধ্যে আমাদের চোখের মনি টিনটিন বাবুর কোন কান্নাকাটি নেই শুনে খুবই ভালো লাগলো দাদা।

মৌর্য সম্রাট অশোক সর্বভারতীয় সম্রাট ছিলেন। তিনি মৌর্য শাসন আমালের শ্রেষ্ঠ সম্রাট ছিলেন। তার শাসন আমলের বিভিন্ন মূর্তি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। বিশেষ করে সম্রাট অশোকের শাসন আমালের নারীমূর্তি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। টিনটিনকে দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে। টিনটিন অনেক উপভোগ করেছে এই মুহূর্তগুলো সেটা বোঝাই যাচ্ছে টিনটিনকে দেখে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

সত্যিই খুব ভালো লাগলো প্রতিটি প্রাচীন নিদর্শন। সবথেকে ভালো লেগেছে একজন খুদে বোদ্ধা যিনি তিন ঘণ্টা যাবত সব খুঁটিয়ে দেখছিলেন আর কোন বিরক্ত করেনি। বিশেষ করে তার জন্য দোয়া রইল, সে একদিন মস্ত বড় মনের মানুষ হোক ♥️

আজব!!! মাত্র তিন বছরেই টিনটিন বাবু কিভাবে এমন শিল্পবোদ্ধা হয়ে গেল। মনে হচ্ছে তিনি যেন একজন এক্সপার্ট। সাধারণত শিশুরা এগুলো খুব একটা পছন্দ করে না। তাই বলতেই হচ্ছে আসলেই বাপকা বেটা। আরেকটি ব্যাপার ভাঙ্গা মূর্তি দেখলেই আমার ভিশন কষ্ট লাগে। অক্ষত মূর্তির সংখ্যা খুবই কম। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে ছবিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

এক কথায় অসাধারন কিছু নিদর্শন দেখলাম। আসলেই পুরানো দিনের কারুকাজ গুলা সব সময় ভালো হয়ে থাকে। দেখলেই প্রান জুড়িয়ে যায়। আমার কাছে বুদ্ধের জীবনী ভাস্কর্য টা অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আর টিনটিন বাবুর কথা না বললেই নয়। এত্তো কিউট লাগতেছে।

টিনটিন বাবু খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে সব কারুকার্য দেখছে, আদপে ভারতীয় যাদুঘরে সব খুঁটিয়ে দেখার মতোই ভাস্কর্যের সম্ভার।

আমি আর নবনিতা ২০২০ সালে গিয়েছিলাম। দারুন অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। পুরাতাত্ত্বিক ভাস্কর্য নিয়ে আমারও একটু কৌতূহল আছে।

দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। কত নিখুঁতভাবে ভাস্কর্যগুলো তৈরি করেছে দেখে বোঝা যাচ্ছে। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে আমরা সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যগুলো দেখতে পারলাম। আর দাদা আমাদের টিনটিন বাবুকে খুবই সুন্দর লাগছে। মনে হচ্ছে খুবই আনন্দে আছে। ভাস্কর্যগুলোর দেখে টিনটিন বাবু এতই মুগ্ধ হয়ে গেছে যে খাওয়ার কথা ভুলে গিয়েছে। দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

আগেকার দিনের ভাস্কর গন খুবই রসিক ছিল মনে হচ্ছে। দাদা বণিকের পেটের সাইজ দেখেছেন? আর টিনটিনকে দেখে তো মনে হচ্ছে সে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে ভাস্কর্যগুলো। পুরাতত্ত্বের প্রতি আসলেই যে তার বাড়তি আগ্রহ রয়েছে সেটা বোঝা যাচ্ছে। তবে এতটুকু বাচ্চার তিন-চার ঘণ্টা ধরে আগ্রহ নিয়ে সবকিছু দেখা আসলেই অবাক করার মত বিষয়।

দন্ডায়মান গৌতম বুদ্ধ,ও পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য
দারুন।ভীষণ ভাবে উপভোগ করছি মিউজিয়াম এর ছবি এবং সাথের ইতিহাস। শুভকামনা।

সেটা আমার তিন বছরের ছেলের মধ্যে পুরোমাত্রায় বিদ্যমান ।

তাই তো দেখছি।একেবারে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।আমাদের এদিকে তেমন সব নেই তাই আপনার ফটোগ্রাফী গুলো দেখতে খুব ভালো লাগে।

খুদে বড় শিল্প বোদ্ধা টানা ৪ ঘন্টা ধরে দেখেছে। চমৎকার টান শিল্পের প্রতি। শিল্পের প্রতি এখনই ভালবাসা তৈরি হচ্ছে। সম্রাট অশোকের আমলের দূর্লভ ভাস্কর্যগুলো। গৌতম বুদ্ধের ভাস্কর্যগুলোও ভাল লেগেছে। পরের পর্বের অপেক্ষায়..

আমাদের ভারত বর্ষ কত কত যে ইতিহাসের সাক্ষী সেটা এই মিউজিয়াম ঘুরলে বোঝা যায়। মাঝে মাঝে নিজেই আশ্চর্য হয়ে যাই। কত প্রাচীন নিদর্শন আছে আমাদের। কত যুগের সাক্ষী আমাদের এই উপমহাদশ। খুব ভালো লাগলো দাদা।

আর বাবার গুণাগুণ আপনা আপনিই তার সন্তানের মাঝে চলে যায় 😊😊🤗। সেজন্যই হয়তো আমাদের টিনটিন বাবু এত ছোট বয়স থেকেই এত চিন্তাশীল এবং এত কর্মক্ষম 🥰।

  • দাদা আপনার মাধ্যমে আমরা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ভারতের কিছু ঐতিহাসিক ভাস্কর্য দেখতে পেলাম।সব ভাস্কর্য ভারতের ঐতিহ্যের একটি অংশ। ভারতের এইসব ঐতিহাসিক ভাস্কর্য দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগলো।দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমাদের মাঝে ভারতের এসব ঐতিহাসিক ভাস্কর্য তুলে ধরার জন্য।

খুব বড় এক জন শিল্প বোদ্ধাকে পাওয়া গিয়েছে. একেই বলে বাপকা বেটা

আসলেই দাদা, এই বয়সেই যে টিনটিন বাবাইয়ের পুরনো নিদর্শনের প্রতি এত্ত আকর্ষণ দেখে ভালোই লাগলো। টিনটিন বাবু কে অনেক সুন্দর লাগছে দাদা। ভালোবাসা রইলো টিনটিন বাবাইয়ের জন্য।

ভাস্কর্য গুলোর মাঝে, হুট করে টিনটিনের ছবিটা দেখতে পেরে ভালই লাগল । মনে হচ্ছিল ও ভাস্কর্যের মতো করে ফটো পোজ দিচ্ছে । যাইহোক শুভেচ্ছা রইল সকলের জন্য।

সত্যিই অসাধারণ ফটোগ্রাফি আপনি শেয়ার করেছেন দাদা। মূর্তি গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগলো। সেই সাথে ভালো লাগলো টিনটিন বাবুকে দেখে। আপনার মাধ্যমে জাদুঘরের সব আলোকচিত্র দেখতে পাচ্ছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

পাথরের খোদাই করা সুন্দর মূর্তিগুলোর দ্বিতীয় পর্ব দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলেই এই পুরোনো ভাস্কর্যগুলো দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। সত্যিই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি খুবই সুন্দরভাবে পুরনো সৃতি গুলো দেখতে পেলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা

ওয়াও part-2 আরো সুন্দর ঐতিহাসিক ভাস্কর্য দেখতে পারলাম। সত্যি অনেক ভালো লাগলো ভাস্কর্যগুলো দেখে। যা হয়তো দেখার সুযোগ ছিল না তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে সেই সুযোগ পেয়ে গেলাম। আর উপরে টিনটিন বাবুকে ছবিটা অনেক সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা রইলো নতুন বছরের।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার ফটোগ্রাফির জন্য আমরা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম ভ্রমণের তৃপ্তি ঘরে বসেই নিতে পারছি। টিনটিন বাবুর আগ্রহটা দেখে সত্যি খুব ভাল লাগলো। আর সত্যিই বলেছেন বাপকা বেটা আপনি এত ট্যালেন্টেড আর আমাদের টিন টিন বাবু ট্যালেন্টেড না হয়ে থাকতে পারে।

সম্রাট অশোকের আমলের মূর্তি ওগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে দাদা আপনার মাধ্যমে আমরা এই পাথরের সুন্দর মূর্তি গুলো দেখতে পাচ্ছি। পুরনো এই মূর্তি গুলো আসলেই অনেক সুন্দরভাবে তৈরি করা। যা সত্যিই ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাহ গতকালের থেকে আজকের ফটোগ্রাফি বেশ তথ্যবহুল ছিল। তবে দাদা বেশিরভাগ ভাস্কর্য দেখা যাচ্ছে সম্রাট অশোকের আমলের। বাপ কা বেটা একদম ঠিক হয়েছে টিনটিন বাবাই আর আপনি। ৪ ঘন্টা দেখার পরও সে কান্না করেনি এমনকি ক্ষুদার কথাও বলেনি। টিনটিন বাবাই বেশ উপভোগ করেছে ভাস্কর্যগুলো দেখে। টিনটিন বাবাই ও বোদির জন্য শুভকামনা রইল।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



অসাধারণ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন দাদা। যা আমরা পর্বের মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। যা দেখে আমরা অনেক কিছু শিক্ষনীয় বিষয় জানতে পারলাম। সাথে টিনটিন বাবুকে দেখে অনেক ভালো লাগলো। কারন তার প্রশংসা করতেই হয়।পুরাতন কিছু নিদর্শন আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

বাহ দাদা আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। কারণ পাথর দিয়ে খোদাই করা শিল্পগুলো অমেক সুন্দর হয়েছে। খুবেই সুন্দর ভাবে সেগুলোর কাজ করে। আপনিও সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো দাদা, ❤️❤️

মাঝে মাঝে অনেক অবাক হতে হয় প্রাচীনকালে তারা এসব মূর্তি এত নিখুত ভাবে কিভাবে তৈরি করতো!! আসলে এসব প্রশ্নের উত্তর জানা নেই তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার ছিল দাদা....

আপনাদের পুরো পরিবার ভালোই ঘোরাঘুরি করছেন দাদা। দেখেই মনে হচ্ছে ভালোই মজা করেছেন। অপেক্ষায় ছিলাম পর্ব 2 দেখার জন্য অবশ্য খুব তাড়াতাড়িই পর্ব 2 পেয়ে গেলাম। ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর ভাবে ক্যাপচার করেছেন দাদা। সবগুলো ছবি দেখতে খুব সুন্দর এবং স্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছিল। আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

দাদা আমাদের কোন কালীন ছুটি নেই। আপনি সম্রাট অশোক এর আমলের নিদারুণ কিছু দর্শনীয় ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এর কারুকাজ গুলো অনেক নিখুঁত ছিল। এবং খুব মসৃণ এবং সৌন্দর্যের সমাহার। অর্ধ ভাগণ অবস্থায় মূর্তি গুলো এত সুন্দর দেখাচ্ছে যখন তৈরি করেছিল তখন কত সুন্দর ছিল। আপনি বৌদি এবং টিনটিনকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানো এবং সেই সাথে আমাদের সাথে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করা সত্যি উপভোগের বিষয়। আমরাও আপনার সাথে এক পলক ঘুরে আসলাম সম্রাট অশোকের ভাস্কর্য থেকে শুরু করে আরো বিভিন্ন ভাস্কর্যগুলো দেখে আসলাম দাদা। আমাদের সাথে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং গভীর ভালোবাসা।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক দারুণ।আপনি দারুণ ভাবে ক্যাপচার করছেন।দেখতে চমৎকার লাগছে ।সবচেয়ে টিনটিন বাবুর দাড়ানো থাকা ছবিটি বেশ সুন্দর।অনেক ধন্যবাদ দাদা।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার মাধ্যমে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম দেখতে পাচ্ছি,ভবিষ্যতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে। মাঝে টিনটিন বাবুর ছবিটি অনেক ভালো লেগেছে। সব কিছু মিলেই অসাধারণ।

ভাস্কর্য গুলোর ফটোগ্রফি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে দাদা। আপনার মিউজিয়াম ভ্রমণের প্রথম পোস্ট ইউ আমি দেখেছিলাম যেখানে আপনি , তানজু দিদি এবং টিনটিন বাবু সবাই গিয়েছিলেন মিউজিয়াম ভ্রমণ করতে। আজকে মিউজিয়াম ভ্রমণের পর্ব 2 টি দেখতে পেয়ে আমার অনেক ভালো লাগছে। আসলে দাদা মিউজিয়ামটি অসাধারণ। পাথরে খোদাই করা মূর্তি গুলো দেখতে দারুণ লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এবং নতুন বছরের শুভেচ্ছা। ‌

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

Do you want to learn how to earn $5000 in passive income per week by investing in crypto?
Click link to learn from the best investment manager. https://web.facebook.com/henry.murphy34 or text on 𝐖𝐇∆𝐓𝐒∆𝐏𝐏•••+•1=•4•0=2•5=9•5=8•4•=2=*5 ™️

কালের সাক্ষি হয়ে আছে এই সব গ্রানাইট পাথর খোদায় করে তৈরি ভাস্কর্য। প্রার্থনারত সম্রাট অশোক এবং বুদ্ধের জীবনী আলোকচিত্র সহ সবগুলি আলোক চিত্র থেকে অনেক কিছু জানা যায়। আমরা সবাই ইতিহাসের পাঠক। দাদা অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর বিষয় আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। ভালোবাসা রইল আপনার জন্য দাদা।

দাদা আপনার তোলা দ্বিতীয় পর্বের সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর নির্মিত মূর্তি গুলো বেশ অসাধারণ। এবং এর সাথে নির্মিত মূর্তি গুলো ইতিহাসের এক ঐতিহ্য বহন করে দাড়িয়ে আছে। এবং পুরোনো ভাস্কর্যগুলো দেখতেই এক সুন্দর্য বহন করে।

দাদা আপনার মিউজিয়ামে ভ্রমণ পর্ব দুটির ফটোগ্রাফি আমি সুন্দর ভাবে উপভোগ করলাম। প্রতিটি ভাস্কর্য যেন অসম্ভব সুন্দর ভাবে তৈরি করা। প্রাচীন মানুষদের ভাস্কর্য তৈরি করার দক্ষতা দেখে আমি অবাক হয় দাদা।কোন আধুনিকতার ছোয়া ছাড়াই ভাস্কর্যগুলো তৈরি করা প্রায় অসম্ভব।কিন্তু তারা তৈরি করে ছিল!!প্রাচীন সব ভাস্কর্য গুলোর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দাদা♥️🙏

দাদা আমাদের এখনো শীতকালীন ছুটি দেয়নি। দাদা আপনি অনেক সুন্দর নিদর্শন মূর্তির ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রত্যেকটা মূর্তি যত্নসহকারে এখন অব্দি রাখা হয়েছে প্রত্যেকটা দেখে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল অবিরাম দাদা।

সম্রাট অশোকের সময়ের মূর্তি। এ কী আজকের কথা। মূর্তিগুলো দেখতে কিন্তু দারুণ। এবং এক মূহুর্ত্তের জন্য টিনটিনকে দেখে আমি মেয়ে ভেবেছিলাম 😄।

ছবিগুলো শুধু দেখেই যাচ্ছি, টিনটিন বাবুকে এতটা মিষ্টি লাগতেছে আমি তো হঠাৎ দেখে ভাবলাম কি রে এটা আবার কেন আসলো,পরে দেখলাম এটাতো পুচকো টা।অনেক ভালো লাগলো আজকের এই ছবিগুলো। এই ভাষ্কর্যগুলোকে এভাবে সংরক্ষণ করে রাখার মাধ্যমে পূর্ব আমলের অনেক কিছু জানা সম্ভব। ১ম এবং ২য় পর্ব দেখে ভালোই লাগলো দাদা।এইবার অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পর্বের জন্য।

Indian Museum মিউজিয়াম এর ফটোগ্রাফি গুলো ও আপনার ভ্রমন কাহিনি যত পরছি। ততই আগামি পর্বের প্রতি আগ্রহ থেকেই যাচ্ছে।।টিনটিন বাবুর ছবিটা বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে।।

আপনার মাধ্যমে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর অনেক কিছু জানা ও দেখার সৌভাগ্য হচ্ছে আমাদের।এর জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।আর টিনটিন বাবুর চাহনি টা খুব সুন্দর লাগতেছে।😍

টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছিল খুবই খুশি 😊। ও এতো ছোট্ট তার মধ্যে ৪ ঘন্টা কিছুই খায়নি, এটা ভেবে বেশ অবাক হলাম। যদিও ওর শরীর স্বাস্থ্য দিখে বুজাই যাচ্ছে যে ও কেমন খাওয়া দাওয়া করে🤪।

দাদা ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

প্রাচীনকালের মূর্তি গুলো এত সুন্দরভাবে তৈরি করেছে খুবই নিখুঁতভাবে।আপনার ফটোগ্রাফির কারণে প্রাচীনকালের অনেকগুলো মূর্তি দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন।টিনটিন বাবুর ছবিটা এক কথায় অসাধারণ হয়েছে।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে দাদা।আর টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে সে ও অনেক আনন্দ উপভোগ করছে। দাদা আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইল।আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর গৌতম বুদ্ধার ভাস্কর্যটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। প্রাচীনকালে মানুষ এত সুন্দর করে কিভাবে যে ভাস্কর্যগুলো তৈরি করত...

প্রতিটি ভাস্কর্য অতীতের স্মৃতি বহন করে আসছে। এভাবে কালের বিবর্তনে আজকের বর্তমান ইতিহাসে পরিণত হয়। ভাস্কর্য্যগুলোর ছবি দেখছিলাম আর কল্পনায় সেগুলো উপলব্ধি করার চেষ্টা করছিলাম। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি মিউজিয়াম এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য। শুভেচ্ছা।

দাদা,আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ভারতীয় মিউজিয়ামের সম্রাট অশোকে রাজত্বকালের কিছু ভাস্কর্য দেখতে পেলাম যা আমাদের পক্ষে সামনাসামনি দেখা সম্ভব হতো না।তবে দাদা,আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে ভাস্কর্যগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন আমার খুব ভালো লাগছে। আমাদের টিনটিন বাবু তিন চার ঘন্টা ধরে সম্রাট অশোক রাজত্বকালের সেই পুরনো ভাস্কর্যগুলো ঘুরে ঘুরে দেখছে এর মধ্যে আমাদের চোখের মনি টিনটিন বাবুর কোন কান্নাকাটি নেই শুনে খুবই ভালো লাগলো। দাদা, টিনটিন বাবু আপনার মতই হবে টিনটিন বাবুর জন্য আশীর্বাদ রইল। দাদা, সম্রাট অশোক রাজত্বকালে পুরনো ভাস্কর্যের মধ্যে আমার [বুদ্ধের জীবনী] ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি টা আমার অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা,এত মূল্যবান ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

This looks fascinating!

আপনি ইন্ডিয়ার মিউজিয়াম ভ্রমণ করেছেন এবং সুন্দর দৃশ্য গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে টিনটিন বাবু দীর্ঘ ৪ ঘন্টা ঘোরাঘুরি করছে কিন্তু কোন ক্লান্ত বোধ করেনি। টিনটিন বাবু সময়টা বেশ উপভোগ করেছে। দোয়া এবং ভালোবাসা নিবেন দাদা 💚

দাদা আমি প্রথমে দেখে ভাবছিলাম এমন কেন পরে বুঝতে পারলাম। অনেক আগের এই ভাস্কর্য গুলো। তবে দাদা প্রথম ভাস্কর্যটি দেখতে কিছুটা ইন্ডিয়ান মুভির একটা চরিত্রের মূর্তির মতো। দেখতে খুবই ভালো লাগলো। আর আমার অনেক বেশি ভালো লাগে এই ধরণের মূর্তি গুলো।

দাদা Indian Museum মিউজিয়ামের পর্ব ২ এর ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে।
দাদা সম্রাট অশোকের আমলের মূর্তি সব গুলো দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আপনার জন্য।

সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে আমাদের টিনটিন বাবুর সেই উপভোগ করার মূহুর্ত গুলো।

আমাদের টিনটিন ও দাদা বৌদি সবার জন্য অনেক দুআ ও ভালোবাসা রইলো।

প্রথম পর্বের ভাস্কর্যগুলোর ফটোকপি দেখে খুব ভালো লাগছিলো । দ্বিতীয় পর্বে ফটো গুলো আরো সুন্দর লাগতেছে । গান্ধারা বুদ্ধ মৈত্রয়ী ফটোগ্রাফি ,গৌতম বুদ্ধের ফটোগ্রাফি, দেখে মনটা ভরে গেলো।আর ও দেখার আশায় থাকলাম ।ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ।

দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর প্রতিটি ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। তবে সবচাইতে বেশী ভাল লাগল টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি টি দেখতে। মাত্র তিন বছরের টিনটিন বাবু যেভাবে গভীর মনোযোগ দিয়ে মিউজিয়ামটি ঘুরে ঘুরে দেখেছে সত্যিই বাপকা বেটা। দাদা এত সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

  ·  3 years ago (edited)

আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রাচীন এই ধ্বংসপ্রাপ্ত পাথরে খোদাই করা মূর্তি গুলো দেখার সুযোগ পেলাম।আমার খুবই ভালো লেগেছে, এই পুরনো ভাস্কর্যগুলোর খুবই যত্ন সহকারে তৈরি করেছিল। সত্যি দেখে খুবই ভালো লাগলো।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "প্রার্থনারত সম্রাট অশোক"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

  • দাদা এই ভাস্কর্যটি দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। এই ভাস্কর্যের মাধ্যমে আমি সম্রাট অশোককে দেখতে পেলাম। সে কেমন ছিলো এই ভাস্কর্যের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পেরেছি। আসলেই প্রাচীনকালের এই ভাস্কর্যগুলো আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। পাথরে ভাস্কর্য গুলো খুবই সুন্দর এবং যত্নসহকারে তৈরি করেছিল। সত্যিই প্রশংসনীয়। আমার অনেক ভালো লেগেছে আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আশা করছি সামনের পর্বে আরো সুন্দরময় হবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনার রেনডম ফটোগ্রাফির দ্বিতীয় পর্ব দেখে মুগ্ধ হলাম। সম্রাট অশোকের স্মৃতিভাস্কর্য দেখে খুবই ভালো লাগলো ।হয়তো কখনো এই ধরনের ভাস্কার্য স্বচক্ষে দেখা হবে না। যা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পারছি। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।😍😍

দাদা শীতকালীন ছুটি আপনি ভীষণ ভাবে উপভোগ করেছেন। আপনার মাধ্যমে আমরা ঐতিহাসিক কিছু জিনিস সম্পর্কে জানতে পারলাম। মৌর্য সম্রাট অশোক সম্পর্কে আমরা অনেক কিছু জানতে পারলাম। আসলে এগুলো আমাদের জানা দরকার। কেননা এনারা এক সময় দেশের জন্য অনেক অবদান রেখেছেন। এইসব ব্যক্তিদের অবদান যেন চির অম্লান কখনো ভুলবার মত নয়। আপনি অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আপনার ছেলে আপনার মতই একজন ভালো মানুষ। বাপকা বেটা সিপাইকা ঘোড়া কথাটি মনে পড়ে গেল। এত সময় ধরে এত ছোট একজন মানুষ ঘুরে বেরিয়েছে জাদুঘর দেখেছে অথচ নো কান্না নো খাওয়া-দাওয়া।

একেই বলে বাপকা বেটা।

দাদা আপনার ছেলে তো আপনার মতোই হবে, সেটা আমরা সবাই বুঝতে পারি, এখানেই টিনটিন যে চালাক, আর ছবি তোলার সময় যে স্টাইল নেয় দাদা পুরোও ফাটিয়ে দেয়, এরসাথে দ্বিতীয় পর্বের ছবি গুলো অনেক সুন্দর লেগেছে আমার, অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য।

প্রতিটি ভাস্কর্যের দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছে যারা এইগুলো পাথের খোদাই করে বানিয়েছে। তারা খুবই দক্ষ কারিগর। আজকের ভাস্কর্যগুলো বরাবরের মতো খুব সুন্দর ছিলো।
আর টিনটিন বাবুকে অনেক কিউট ভদ্র বাবু লাগছে।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।
❣️❣️

দাদা আপনি অনেক সুন্দর করে ভাস্কর্যগুলো ফটোগ্রাফির এবং তার বর্ণনা গুলো ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। আর পড়ে খুবই ভালো লাগলো আমার। আর যাই হোক সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। আর তাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর নির্মিত মূর্তি সচরাচর দেখা হয়ে উঠেনা আমাদের, আর দেখবোই বা কোথায়,সব জায়গায় তো থাকে না। দাদা আজকে আপনার পোস্ট এর মাধ্যমেই কিন্ত সবাই দেখার সুযোগ পাচ্ছে। খুব দারুন লেগেছে আমার। আর বিশেষ করি টিনটিন বাবুর কৌতুহলী মনোভাব দেখে আমার বেশ ভালো লাগছে আবার অবাকও হচ্ছি। শুভকামনা রইলো দাদা আপনার পরিবার এর জন্য। টিনটিন বাবুর জন্য রইলো ভালোবাসা।

গ্রানাইট পাথর খোদাই করে নির্মিত সম্রাট অশোক এর আমলের প্রায় সবগুলো মূর্তি দেখতে ভীষণ সুন্দর। বিশেষ করে পাথরে খোদাই করা "যুদ্ধের জীবনী "ভাস্কর্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা।

গৌতম বুদ্ধের ও অশোক রাজার ছবি আগেও দেখেছি। তবে খোদাই করা ছবি মনে হয় আগে দেখেনি। মিউজিয়ামে সাথেই আছি।

সম্রাট অশোকের শাসন আমলের মূর্তিগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আপনি অনেক সুন্দর করে এই মুহূর্তেগুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনি আপনার পরিবারের সকলের সাথে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন এটা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে। টিনটিন বাবুকে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। টিনটিন বাবু নিশ্চয়ই অনেক খুশি হয়েছে মিউজিয়ামে ঘুরতে গিয়ে। ছোট বাচ্চারা মিউজিয়ামে ঘুরতে এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে অনেক পছন্দ করে। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো দাদা। দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

বাহ্,, টিনটিন সোনার কি এক্সপ্রেশন। যেভাবে তাকিয়ে আছে সত্যি মনেই হচ্ছে সে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে।🤔🤔আর দাদা আপনার মাধ্যমে ভারতের মিউজিয়ামে কিছু ভাস্কর্য দেখা হলো। ধন্যবাদ দাদা

great structures shame some are broken