খেটে খাওয়া মানুষের গান

in hive-129948 •  3 years ago 

farmer
image source & credit: copyright & royalty free PIXABAY


পথ ভোলা কিছু মানুষের ভিড়
অন্ধকার আর অবিশ্বাসের আধিক্যে
তাদের জীবন ভেসে যায়
অসময়ের বীভৎস বন্যার জলে।

ওরা মাঠ খোঁজে ভীষণ রোদে
গায়ে উত্তাপ জড়িয়ে সারাদিন,
ওরাও চায় স্নিগ্ধ হাওয়া
আর একটু বিশ্বাসের শীতল পরশ।

অনেক রাত পেরিয়ে এই ভোরে
ওরা জেগে উঠেছে নতুন গাঁয়ে
উদ্যম আর মনের জোর নিয়ে,
ওদের মাঠ ভরবে সোনার ফসলে।

একদিন বিকেল বেলা গাছের ছায়ায়
আত্ম সমর্পণ করবে ওরা নির্দ্বিধায়,
নেতৃত্ব তুলে দেবে সর্ব কনিষ্ঠের কাঁধে,
বিদায় এক নতুন ভোরের আবির্ভাবে।


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

এতো সুন্দর করে কথাগুলো লেখেছেন তা যে কেউ বুঝতে পারবে অতিসহজে। আপনার এই চারটি লাইল
আমার খুব বেশি মনোযোগ কেড়েছে।অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

পথ ভোলা কিছু মানুষের ভিড়
অন্ধকার আর অবিশ্বাসের আধিক্যে
তাদের জীবন ভেসে যায়
অসময়ের বীভৎস বন্যার জলে।

ওরা মাঠ খোঁজে ভীষণ রোদে
গায়ে উত্তাপ জড়িয়ে সারাদিন,
ওরাও চায় স্নিগ্ধ হাওয়া
আর একটু বিশ্বাসের শীতল পরশ।

এই লাইনগুলো যে কত ভালো হয়েছে দাদা কি আর বলবো। আসলে তারা যেভাবে সারাদিন রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে আমাদের জন্য কাজ করে। সেই কারণেই কিন্তু আমরা এতোটা ভালো আছি,এতোটা আরামে আছি। তারা তাদের আরামটা কে বিসর্জন দিয়ে আমাদের জন্য খাটে। হ্যাঁ, হয়তো বা তারা পয়সার জন্যই করে। কিন্তু দিনশেষে লাভবান টা আমরাই হই, তাদের চেয়ে অনেক বেশি লাভবান হই আমরা। আপনার লেখাগুলোর গভীরতা অনেক বেশি দাদা। পড়েই মুগ্ধ হতে হয়।

দাদা, খুবই খুবই সুন্দর একটি খেটে খাওয়া মানুষের গান আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। হ্যা দাদা, খেটে খাওয়া মানুষগুলো চাই একটু সতেজ বাতাস বিশ্বাসে শীতল পরশ।
দাদা, খেটে খাওয়া মানুষের গান লেখাটির প্রতিটা অংশ আমার খুব ভালো লেগেছে। তবে লেখার এই অংশটি আমার খুব ভালো লেগেছে মনকে ছুঁয়ে দিয়েছে।

  • অনেক রাত পেরিয়ে এই ভোরে
    ওরা জেগে উঠেছে নতুন গাঁয়ে
    উদ্যম আর মনের জোর নিয়ে,
    ওদের মাঠ ভরবে সোনার ফসলে।

ধন্যবাদ দাদা।

মন ছুয়ে যাওয়ার মত একটা কবিতা, আমি একজন কৃষকের ছেলে আমি জানি ফসল ফলানো কতটা কষ্ট। দিন শেষে সকল কৃষকই চাই একটু শান্তিতে থাকতে তারা দুমুঠো ভাত এবং একটা থাকার জায়গা পেলেই খুশি। আপনার এই কবিতার মধ্য বাস্তবতার চিত্র ভেসে উঠছে বার,বার। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি সৃষ্টিশীল কবিতা আমাদের মধ্যে শেয়ার করার জন্য।

অনেক রাত পেরিয়ে এই ভোর, লাইনটির গভীরতা খুঁজতে গিয়ে নিজের সংগ্রামের কথা মনে পড়ে। অসাধারণ কবিতা,দারুন ছবি।

"একদিন বিকেল বেলা গাছের ছায়ায়
আত্ম সমর্পণ করবে ওরা নির্দ্বিধায়,
নেতৃত্ব তুলে দেবে সর্ব কনিষ্ঠের কাঁধে,
বিদায় এক নতুন ভোরের আবির্ভাবে।" জীবন অনেকটা চক্রাকার । যথার্থ গভীরতা আছে ভাই । শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।

सुप्रभात पश्चिमी इंडोनेशिया समय श्रीमान।

यह वास्तव में बहुत अच्छी पोस्ट है और इसने मेरे दिमाग को उड़ा दिया।

क्या मैं आपसे मदद मांग सकता हूं श्रीमान? 🙏

Is it really a song? It seems like a poem ...

দাদা কৃষক দের নিয়ে সুন্দর একটি কবিতা লিখেছেন।আমাদের জন্য যারা খাবার উৎপাদন করে তাদেরকে আজ আমরা ছোট চোখে দেখি।তাদের জন্য আমরা সম্পন্ন সুযোগ-সুবিধা দিতে পারিনা। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে ফসল-ফলাই আর আমরা আরমে বসে সেই খাদ্য খায়।দিন শেষে আমরা তাদেরকে বলি খ্যাত, চাষা।এটা বড়ই লজ্জার বিষয় আমাদের জন্য।আমি মনে করি সমাজের যদি উচু শ্রেণীর মর্যাদা দেয়া হয় তাহলে কৃষক দের কে দেওয়া উচিত। দাদা আপনার কবিতার গভীরতা অনেক। সবশেষে বলতে চাই আপনি কৃষকদের নিয়ে অসাধারণ একটি কবিতা লিখেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল দাদা। এবং আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি ♥️

দাদা আপনার এই ছোট্ট একটা কবিতা তে আমার মনে হচ্ছে আপনি বিশাল এক গল্পের সূচনা থেকে ইতি পর্যন্ত টেনেছেন। আমি সত্যিই অবাক হচ্ছি এই ভেবে প্রতিটা লাইনের গভীরতা অনেক বেশি।

ওরাও চায় স্নিগ্ধ হাওয়া
আর একটু বিশ্বাসের শীতল পরশ>>>

আমি আপনার কবিতার দুটি লাইন নিলাম। আপনার কবিতার প্রতিটি লাইনে লুকিয়ে আছে হাজার গল্প। সত্যি দাদা গ্রামের মানুষগুলো চাই মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াতে। মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়িয়ে কাজ করায় তাদের আনন্দ সীমাহীন। আর সবচেয়ে বড় কথা হল গ্রামের মানুষগুলো একটু সহজ সরল হয়। তারা অল্পতেই মানুষকে বিশ্বাস করে এবং অনেক বেশি ভালোবেসে। এবং কি তারা বিশ্বাসের মর্যাদা দিতে জানে। দাদা এত সুন্দর একটি কবিতা উপহার পেয়ে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা ভক্তি ভালোবাসা আরো বেড়ে গেল। ভালোবাসা অবিরাম দাদা।

এই কবিতার মধ্যে সাধারণ জীবন-যাপন করা দরিদ্র মানুষের কথা ফুটে উঠেছে।তাদের পরিশ্রমের প্রতিনিয়ত সংগ্রামের কথা তুলে ধরা হয়েছে এবং কোনো মতে দুবেলা অন্ন সংগ্রহ করতে যে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জোগাড় করতে হয় তা কবিতার মধ্যে দারুণ ভাবে প্রকাশ পেয়েছে।তারপর মাঠে যখন সোনার ফসল ফলে তখন তাদের আত্মতৃপ্তির কথা উপলব্ধি করা হয়েছে।কবিতার প্রত্যেকটি লাইনে সাধারণ পরিশ্রমী মানুষের গভীর জীবনের কথা ব্যক্ত হয়েছে।ধন্যবাদ দাদা।

খেটে খাওয়া মানুষের জীবন এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সুন্দরভাবে উঠে এসেছে কবিতার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য তে। ধন্যবাদ

একদিন বিকেল বেলা গাছের ছায়ায় আত্ম সমর্পণ করবে ওরা নির্দ্বিধায়, নেতৃত্ব তুলে দেবে সর্ব কনিষ্ঠের কাঁধে, বিদায় এক নতুন ভোরের আবির্ভাবে।

এ চারটি লাইন আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। কারণ এর অনেক বড় একটি অর্থ রয়েছে। এটা কবিতার শেষ চরণগুলো না এটা একজন খেটে খাওয়া মানুষের জীবনের শেষ দিনের কথা। সবমিলিয়ে কবিতাটা অসাধারণ ছিল দাদা। আপনার কবিতার অর্থগুলো সবার পক্ষে বোঝা সম্ভব না।

একদিন বিকেল বেলা গাছের ছায়ায়
আত্ম সমর্পণ করবে ওরা নির্দ্বিধায়,
নেতৃত্ব তুলে দেবে সর্ব কনিষ্ঠের কাঁধে,
বিদায় এক নতুন ভোরের আবির্ভাবে।

আমাদের সন্মানিত অবহেলিত কৃষকের, হাড়ভাংগা খাটুনি, বংশ পরম্পরায় হাজার হাজার বছর আগে থেকে আমাদের কাছে এসে পৌঁছিয়াছে। যা আমাদের পরেও হাজার হাজার বছর পরও চলমান থাকবে। তারা সারা বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ও খাদ্য যোগান দাতা

শব্দের গাঁথুনিতে ছিল অনেক ওজন।

অন্ধকার আর অবিশ্বাসের আধিক্যে তাদের জীবন তাদের জীবন ভেসে যায় অসময়ের বীভৎস বন্যার জলে। আপনার কবিতার সারমর্ম থেকে আমি যা বুঝতে পেরেছি সেটি হচ্ছে, পথ ভোলা মানুষ বলতে অন্ধ ধনীদের বুঝানো হয়েছে যাদের কারণে গরিবরা আজ অবহেলিত। তাদের এই অসময়ে তৈরি হয়েছে ধনীদের কারণেই। মুঠে মজুর কৃষক দিনের আলোর আভাসেই ফসলের মাঠে নামিয়ে পরে তীব্র রোদের প্রখরতাকে জয় করতে। আমরন পরিশ্রম করে যায় এবং শেষ বেলায় তাদের দায়িত্বটি পরবর্তী প্রজন্মের হাতে তুলে দিয়ে যায়। তাদের এই বংশ পরিক্রমার কারনেই ধনীরা আজ বিলাসিত। তবে আপনার কবিতাটার অনেক গভীরতা আছে আমি যতটুকু বুঝেছি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার সুন্দর একটি কবিতা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। ভালোবাসা অবিরাম আপনার জন্য।

অসাধারণ কবিতা।
ধন্যবাদ দাদা খেটে খাওয়া মানুষ নিয়ে কবিতা লিখার জন্য ❤️

একটি ভাল অনুপ্রেরণামূলক কবিতা, প্রত্যেকের মনে করা উচিত যে পরিশ্রম এবং পরিশ্রম ছাড়া সেই ব্যক্তি ভবিষ্যতে বিকাশ করতে সক্ষম হবে না। একইভাবে, একজন ব্যক্তির কখনই অভিযোগ করা উচিত নয় যখন তারা অনুভব করে যে তারা পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং যখন এই সমস্ত সমস্যা আসে তখন প্রত্যেকের সতর্ক হওয়া উচিত। প্রত্যেককে অবশ্যই ইতিবাচকভাবে এবং উত্সাহের সাথে চিন্তা করতে হবে যাতে এটি সব শেষ করা যায়। তোমাকে আমার শুভেচ্ছা @rme আমার প্রিয় ভাই। সবাইকে এই অবিশ্বাস্য আত্মা দেখতে দিন.

very natural😍😍😍

তাদের জীবন এইভাবে করেই ভেসে যায় ।তারা কূল খুঁজতে চাইলেও হাতড়াতে হাতড়াতেই জীবনটা একদম শেষ এসে থমকে যায় ।বিশ্রাম, ক্লান্তি এসব ছেপে উপরে থাকে কাজ এবং খেয়ে পরে বেঁচে থাকার চ্যালেঞ্জ ।মাঠের মানুষগুলার কষ্ট আমরা কেও বুঝিনা ।ওরা মাঠে বলেই আমরা আজকে চার দেয়ালের ভিতরে আরামে ।কবিতাটার অর্থ বের করতে পারলে ভাবতে হয় অনেক কিছুই ।

দাদা আপনার কোনো তুলনা হয়না,এই কথা সবসময় বলবো , এতো সুন্দর সুন্দর কবিতা গুলু দিন দিন আপনি আমাদের উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। তারা আমাদের জন্যে দিনরাত পরিশ্রম করে ,আমরা যদি সেই ভাবে চিন্তা করি তবে দিন শেষে তারাই হচ্ছে প্রকৃত হিরো ,রোদ আর বৃস্টি কিছুই তাদের কিছু তাদের থামিয়ে রাখতে পারেনা , অনেক বুদ্ধির সাথে কবিতাটি লিখেছেন দাদা।

কৃষকদের নিয়ে খুব সুন্দর একটি কবিতা লিখেছেন দাদা। প্রতিবাদী ভাষার সাথে বিনয়ী আচরণ, কবিতাটিকে অনেক সুন্দর করে তুলেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কবিতা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

খুব সুন্দর কথা, যুবকরা আমাদের রীতির উত্তরসূরি, তারাই গ্রামের ঐতিহ্য মেনে চলার দায়িত্বে, আমরা যদি আমাদের জ্ঞানকে কনিষ্ঠদের কাছে না তুলে দিই, তাহলে এই জ্ঞানগুলি আমাদের সাথে কবরে যাবে।

চমৎকার পোস্ট সাথী👍

ওরা মাঠ খোঁজে ভীষণ রোদে
গায়ে উত্তাপ জড়িয়ে সারাদিন,
ওরাও চায় স্নিগ্ধ হাওয়া
আর একটু বিশ্বাসের শীতল পরশ।

দাদা এই লাইনগুলোর ভাবার্থ আমার মনকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে, কৃষকেরা সারাদিন রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে আমাদের জন্য মানুষের জন্য খেটে যাচ্ছে অবিরাম। ভরা দুপুরবেলা কৃষকেরা কঠোর পরিশ্রম মাধ্যমে জমিতে ফসল আবাদ করে কিন্তু বিশ্বাসের একটু শীতল পরশ চাই, তাদের মাঝে মাঝে বোধ হয় এইতো শীতল হাওয়া বইবে একটু রোদ্র গরম থেকে নিস্তার পাবে। শুভকামনা রইল দাদা আপনার জন্য।

অনেক রাত পেরিয়ে এই ভোরে
ওরা জেগে উঠেছে নতুন গাঁয়ে
উদ্যম আর মনের জোর নিয়ে,
ওদের মাঠ ভরবে সোনার ফসলে।

সত্যি কৃষকরা অনেক কষ্ট করে ফসল ফলানোর জন্য। আমাদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য।

দাদা অসাধারণ একটি গান, প্রতিটি লাইন খুব গভীর।

আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে দাদা।

ভালোবাসা অবিরাম 💓💓💓

অসম্ভব বাস্তবতার সব কথাগুলো ফুটে উঠেছে এই কবিতার মাধ্যমে। জীবন জীবিকার তাগিদে তারা চষে বেড়াচ্ছে এ মাঠ আর ও মাঠ। কিন্তু যাই বলুন না কেন ওনারা ফসল না ফলালে আমাদের সবার না খেয়ে থাকা লাগতো। সত্যিই শ্রদ্ধাবোধ জেগে ওঠে ঐ সমস্ত মেহনতি মানুষের জন্য।

গ্রাম বাংলার খেটে খাওয়া মানুষের বাস্তব চালচিত্রের উজ্জ্বল নিদর্শন ফুটে উঠেছে আপনার কবিতার মাঝে । এক কথায় অনবদ্য। অনেক শুভেচ্ছা দাদাকে

শেষের চার লাইনে কত সুন্দর এক পথচলার কথা বুঝিয়ে দিলেন দাদা। একসময় আজকের প্রজন্ম তার পরবর্তী প্রজন্মের হাতে দায়িত্ব তুলে দিবে,নতুন ভোরে নতুন কিছু দেখবে বলে।

সত্যিই পুরো গানের কথায় খুব সুন্দর করে আপনি খেটে খাওয়া মানুষের মনের ভাব এবং জীবনের অংশ তুলে ধরেছেন। অনেক ভালোবাসা রইল দাদা।

অসাধারণ। অসাধারণ সুন্দর একটি কবিতা উপহার দিয়েছেন দাদা আপনি। সত্যি দাদা আপনার এই কবিতায় গ্রাম বাংলার মাঠে খেটেখাওয়া শ্রমিকদের জীবন কাহিনী ফুটে উঠেছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা আপনার জন্য।

কবিতা টি অসাধারণ হয়েছে দাদা।কবিতাটির গভীরতা অনেক বেশি।খেটে খাওয়া মানুষের প্রতিচ্ছবি এই কবিতায় ফুটে উঠেছে।

নেতৃত্ব তুলে দেবে সর্ব কনিষ্ঠের কাঁধে,
বিদায় এক নতুন ভোরের আবির্ভাবে।

এই দুই লাইন অনেক বেশি ভালো লেগেছে।

দাদার কবিতা মানেই অসাধারন শব্দের এক গুচ্ছ বানি ।প্রতিটি কবিতার লাইন যেনো দেখিয়ে দেয় অপারমহীমা।

নেতৃত্ব তুলে দেবে সর্ব কনিষ্ঠের কাঁধে,
বিদায় এক নতুন ভোরেরর আবির্ভাবে।

পুরু কবিতার লাইনি ভালো ছিলো ।আমার কাছে এই লাইন দুটি চমৎকার লেগেছে ।ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা দাদা এতো সুন্দর কবিতা উপহার দেওয়ারজন্য।

অনেক রাত পেরিয়ে এই ভোরে
ওরা জেগে উঠেছে নতুন গাঁয়ে
উদ্যম আর মনের জোর নিয়ে,
ওদের মাঠ ভরবে সোনার ফসলে।

আপনার কবিতার প্রেমে পড়ে গেলাম দাদা। কবিতার চরনগুলি অসাধারন লেগেছে । আমিও আশা ব্যক্ত করি ওদেরও একদিন মাঠ ভরবে সোনার ফসলে।