Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০১

in hive-129948 •  3 years ago 

এই ক্রিসমাসে কলকাতায় অবস্থিত "Indian Museum" -এ সপরিবারে ভ্রমণ করেছিলাম । তনুজা ও টিনটিন বাবু বেজায় খুশি হয়েছিলো মিউজিয়াম পরিদর্শনে । যদিও টিনটিনবাবু খুবই ছোট বিধায় আমরা মাত্র ৬০ শতাংশ পুরাদ্রব্য দেখেছিলাম । আর্ট গ্যালারি, শিলা ও আগ্নেয় শিলা, ভূতাত্ত্বিক গ্যালারি, ইভোল্যুশন গ্যালারি গুলো আর দেখা হয়ে ওঠেনি । তারপরেও আমরা প্রায় ৪ ঘন্টা ধরে সব ঘুরে ঘুরে দেখেছিলাম । এর মধ্যে সব চাইতে আকর্ষণীয় বস্তু ছিলো খোদ মিশর থেকে আনা মামি ও নানান মিশরীয় সভ্যতার নিদর্শন । তাদের মধ্যে আনুবিসের মূর্তিটি খুবই আকর্ষণীয় লেগেছিলো আমার কাছে ।

সকাল ১১ টার দিকে আমরা মিউজিয়াম অভিমুখে যাত্রা করে ১২ টা নাগাদ পৌঁছোই । গাড়ি পার্ক করা একটা ঝামেলার ব্যাপার খুব, কারণ মিউজিয়ামে কার পার্কিংয়ের কোনো ফ্যাসিলিটি নেই । তবে বাঁচোয়া যে নিউ মার্কেটে কার পার্কিং করা যায় । মিউজিয়াম থেকে কলকাতার হগ সাহেবের মার্কেট বা "কলকাতা নিউ মার্কেট" মাত্র ২ মিনিটের পথ । আমাদের নামিয়ে দিয়ে ড্রাইভার পার্কিংয়ে চলে গেলো । আমরাও টুক করে ঢুকে পড়লাম মিউজিয়ামের ভিতরে ।

মিউজিয়ামে ফোটোগ্রাফি তোলা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ । তবে আমার স্পেশাল পারমিশন ছিলো । তাই আমি প্রায় ৫০০ ফটো তুলেছিলাম । এখন আমি পর্ব আকারে সেই সব ছবি এখানে শেয়ার করবো । প্রতিদিন ১ টা করে পর্ব শেয়ার করলে আশা করি এক মাসের মধ্যে সব গুলি পর্ব পাবলিশ করতে পারবো ।

তো চলুন আমাদের প্রথম পর্বের ফটোগ্রাফ গুলি দেখে ফেলি ঝট-পট :


সম্রাট অশোকের রাজত্বকালের শিলালিপি ও খোদাই করা ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "নৃত্যরত নর্তকী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "প্রার্থনারত সম্রাট অশোক"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভগ্ন ভাস্কর্য - "রাজ নর্তকী "
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথরে খোদাই করা ভগ্ন ভাস্কর্য - "ধ্যানরত গৌতম বুদ্ধ "
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


গ্রানাইট পাথরে খোদাই করা সম্পূর্ণ ভাস্কর্য - "মহারানীর রাজ্যাভিষেক "
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রথমত জায়গাটা খুব দারুন। অনেক গুলো অতি মূল্যবান দর্শনীয় জিনিস নিয়ে এটি সাজানো হয়েছে। আমরা সত্যিই সৌভাগ্যবান আপনার বদৌলতে আমরা দেখতে পাচ্ছি, সবকিছু। সামনের পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম ♥️

ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের প্রথম পর্ব দেখে অনেক ভালো লেগেছে দাদা।এইরকম মিউজিয়াম স্মৃতি বিজরিত দৃশ্য দেখার সুযোগ হয়নি।আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পারছি।পরর্বতী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম দাদা। ❤️❤️

দাদা আপনি ভারতের অনেক সুন্দর সুন্দর ঐতিহ্য মিউজিয়ামে ভিতরের ফোটোগ্রাফি করেছেন সব ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো আরও সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পারবো ইনশাআল্লাহ

ভ্রমণের মধ্য দিয়ে অনেক সুন্দর এগুলো দর্শনীয় খোদাই করা পাথরের মূর্তি অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা, এগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

পুরনো সব নিদর্শনের প্রতি আমার আগে থেকেই কেমন অন্য রকম একটা আকর্ষণ কাজ করে। তাই আমিও মিউজিয়াম ঘুরতে অনেক পছন্দ করি।
এর আগে আমি অনেক মিউজিয়ামই ঘুরেছি কিন্ত Indian Museum এর মত এত বড় মিউজিয়ামে কখনো যাই নি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের আপনার পোস্টের মাধ্যমে এত সুন্দর একটি মিউজিয়াম দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

ভাগ্যিস দাদা আপনারা স্পেশাল পারমিশন ছিল। তা না হলে এত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো দেখার সুযোগ হতো না। আমাদের জাতীয় মিউজিয়ামেও ছবি তোলার পারমিশন নেই। তবে আপনাদের এখানে আপনাকে স্পেশাল পারমিশন দেওয়াতে আমাদের জন্য এটা একটা সুবর্ণ সুযোগ অনেক সুন্দর সুন্দর ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো অবলোকন করার। একমাস ব্যাপী অনেক অনেক ঐতিহাসিক' নিদর্শন দেখার সৌভাগ্য হবে।
কলকাতা গেলে অবশ্যই এই মিউজিয়াম ঘুরে আসার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।

মিউজিয়ামে ফোটোগ্রাফি তোলা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ । তবে আমার স্পেশাল পারমিশন ছিলো । তাই আমি প্রায় ৫০০ ফটো তুলেছিলাম ।

আমাদের এখানেও একই অবস্থা, ভিতরে ঢোকার সময়ে বলে দেয় কোন ফটোগ্রাফি করা যাবে না, যদি কেউ করে তাহলে তার ক্যামেরা/মোবাইল নিয়ে নেয়া হবে। অবশ্য আপনার কথা আলাদা, কারন আপনার ওজন বেশী, হা হা হা । আর সুযোগের দারুণ ব্যবহার করেছেন সেটা বুঝাই যাচ্ছে।

অধিকাংশ ফটোগ্রাফিগুলো সম্রাট অশোকের আমলের নিদর্শন, এখানে একটি প্রশ্ন আছে আমার কারন আমি এই ব্যাপারে ইতিহাস একদমই জানি না। প্রশ্নটি হলো সম্রাট অশোকের আমলে কি ভাস্কর্য খুব বেশী প্রসারিত হয়েছিলো?

দাদা আপনার জাদুঘর ভ্রমণ এর সকল আলোকচিত্র গুলো দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। আমাদের বাংলাদেশ এ জাদুঘরে ক্যামেরা নিয়ে প্রবেশ করতে দেয় না। আর মোবাইল দিয়েও ছবি তুলে দেয় না। তবে আপনাদের ওখানকার ছবি তুলতে দেয় দেখে ভালই লাগলো। এতে করে আপনাদের জাদুঘরে সকল ভাস্কর্যগুলো খুব সহজেই দেখতে পেলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

আনুবিসের মুর্তি,"মহারানী রাজ্যাভিষেক" খুব ভালো লাগলো।যে ৫০০ ছবি শেয়ার করবেন দাদা তার মাধ্যমে ইতিহাসের নানান পর্বের সাথে পরিচিত হতে পারবো জেনে ভালো লাগছে। মিউজিয়াম মানেই জাতির সমৃদ্ধ ইতিহাসের নিদর্শন। দেখার অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

আপনার পোস্টের মাধ্যমে অনেক পুরোনো ভাস্কর্য দেখার সুযোগ হলো। প্রতিটি ভাস্কর্যের ছবি দেখেই বুঝা যাচ্ছে এগুলো অনেক পুরনো আমলের।পাথরে খোদায় করা ভাস্কর্য এখন খুব কমই দেখা যায়। আশা করি খুব দ্রুত ভ্রমন পর্ব ২ শেয়ার করবেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা। 💕

দাদা চার ঘণ্টায় মাত্র ৬০% মিউজিয়াম ঘুরেছেন।নিশ্চয়ই মিউজিয়ামটি অনেক বড় ছিল।

যদি ও এইসব প্রত্নতাত্ত্বিক বিষয়ে আমার জ্ঞান খুবই কম । তবে এসব জিনিসের প্রতি জানার আগ্রহ আমার অনেক বেশি। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম সত্যিই দেখার মতো একটি জায়গা দাদা। যেমন জানা যায় তেমন দেখা যায়। পুরোটাই প্রাচীন ঐতিহ্য ভরপুর। সবচেয়ে ভালো লাগলো আপনি এত লম্বা সময় সেখানে অতিবাহিত করেছেন। টিনটিন বাবুর জন্য এ ব্যাপারটা অনেক ভালো। হয়তো মনে রাখতে পারবে না সবকিছু। কিন্তু মনের মাঝে একটু হলেও তো থেকে যাবে। যেটা পরবর্তীতে অনেক কাজে দেবে।

ওয়াও মিউজিয়ামের ভিতর অনেক সুন্দর সুন্দর দর্শনীয় জিনিস আছে যা হয়তো অনেক বছর পুরনো। এবং সচরাচর মিউজিক আমি এগুলো থাকে স্মৃতি হিসেবে। আর ভাস্কর্যগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

দাদা আপনার মিউজিয়ামে ঘোড়াটা খুব আনন্দদায়ক ছিল দেখে বোঝাই যাচ্ছে। তবে আমার সবথেকে ভালো লেগেছে আপনি ধৈর্য ধরে মিউজিয়াম পরিদর্শন করেছেন এবং ৫০০ অধিক ছবি তুলেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

দাদা সম্রাট অশোক কি দেখতে এমনই ছিল? এতো আগের পুরা কীর্তি দেখতে ভালোই লাগে। মিউজিয়ামটি যে বিশাল সেটা বোঝা গেলো আপনার পোস্ট থেকে। এতোক্ষন ঘুরেও যে পুরোটা দেখতে পারেননি।

দাদা আপনি মিউজিয়ামে গিয়ে ৫০০ ফটো তুলেছেন শুনে আমি একটু অবাক। সেই সাথে আমি অনেক উৎসাহিত এবং খুশি যে আপনি আমাদের সাথে পর্ব আকারে এইসব ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করবেন। আপনার তোলা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদেরও ভারতের মিউজিয়াম দেখা হয়ে যাবে। আপনার আজকের শেয়ারকৃত পাথরের ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে দাদা। মূর্তিগুলো অর্ধভগ্ন হলেও অনেক সুন্দর।অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আমাদের মাঝে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ঐতিহাসিক সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য।

এর মধ্যে সব চাইতে আকর্ষণীয় বস্তু ছিলো খোদ মিশর থেকে আনা মামি ও নানান মিশরীয় সভ্যতার নিদর্শন । তাদের মধ্যে আনুবিসের মূর্তিটি খুবই আকর্ষণীয় লেগেছিলো আমার কাছে ।

আপনার চোখে আমাদেরকে দেখানোর চেষ্টা, আপনার একটা স্বভাবজাত গুন।আজও তার ব্যাতিক্রম দেখিনা। আপনার ভ্রমণ পর্ব সবগুলো দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। যাতে দেশ বিদেশ সম্পর্কে সাবলীল ধারণা পেতে পারি। আশির্বাদ কামনায়...

দাদা আপনার মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফ চমৎকার হয়েছে। আপনাদের সময় টা খুবই ভালো কেটেছে বোঝা যাচ্ছে।টিনটিন বাবু ও বৌদি খুবই আনন্দ পেয়েছে শুনে খুবই ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

যদিও আমার কলকাতা মিউজিয়ামে যাওয়ার সৌভাগ্য কখনো হয়নি, তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে সেখানকার ভাস্কর্যগুলো দেখতে পেরে ভালই লাগছে ভাই । ধন্যবাদ আপনাকে, শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য ।

মিউজিয়ামে ঘুরতে আসলে অনেক ভালোই লাগে অনেক আগে একবার আমাদের ঢাকা জযাদুঘরে গিয়েছিলাম আর যাওয়া হয়নি। দাদা আপনার ছবিগুলোর মাধ্যমে ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামটা অনেকটা ঘুরে দেখা হয়ে গেল ।খুবই সুন্দর হয়েছে প্রতিটি ভাস্কর্যের ছবিগুলো। কিছু কিছু ভাস্কর্য ভাঙ্গা এগুলো কি পুরনো হয়েছে দেখে ভেঙে গিয়েছে না এগুলো আগে থেকেই ভাঙা বুঝলাম না ।অনেক ভালো লাগলো সামনাসামনি কখনো এরকম ভাস্কর্য দেখা হয়নি।

দাদা চার ঘন্টা ঘুরে দেখেছেন তারপরও সবটা ঘুরেন নাই এটাই তো অবাক করার মতো লাগলো। আর গাড়ি পার্কিং এর বিষয়ে কিছু বলার নাই। আমাদের ঢাকাতে এটা খুব খুব অশান্তির একটি কাজ। পাথরের প্রতিটা মুহূর্ত ছিল অসাধারণ। আর আপনার এই পারমিশন থাকার কারণে আমরা হয়তোবা অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি দেখতে পারবো ইনশাল্লাহ।

আপনারা ৪ ঘন্টা ধরে মিউজিয়ামটি ঘুরে দেখেছেন সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে মিউজিয়ামটি কতটা বড়। দাদা ভাস্কর্যগুলোর ফটোগ্রাফি অসাধারণ ভাবে সম্পন্ন করেছেন, আমি এসব ভাস্কর্য ব্যক্তিগতভাবে অনেক পছন্দ করি। আপনি বৌদি এবং টিনটিন ভাবো সবাই অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এই মিউজিয়ামে । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ভারতের কিছু ঐতিহ্য আপনি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সম্রাট অশোকের রাজত্বকালের কিছু ভাস্কর্য দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা কিছু ঐতিহ্য আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

মিউজিয়ামে ঘুরতে আমারও অনেক ভালো লাগে। বাংলাদেশের অনেক মিউজিয়াম গুলোতে আমি ঘুরেছি কিন্তু দুঃখের বিষয় মিউজিয়ামে রক্ষিত শিলা মুর্তি গুলো বেশিরভাগই ভাঙ্গা। মূর্তিগুলো দেখে আশ্চর্য লাগে। কত শত বছর আগের তৈরি করা মূর্তি এখনো অতীতের সাক্ষ্য বহন করছে।

দাদা আপনি ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম , কলকাতা পশ্চিমবঙ্গ ভারত পরিদর্শন করে পাঁচশত ছবির মধ্যে আজকে আমাদেরকে দশটি ছবি দর্শনের সুযোগ করে দিয়েছেন এই জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কারন আমরা যারা বাংলাদেশে আছি তাদের সবার পক্ষে হয়তো ভারতে যেয়ে নানা ধরনের ভাস্কর্যের ছবিগুলো প্রত্যক্ষণ করা সম্ভব হতো না। আপনার মাধ্যমে আমরা এগুলো দেখার সুযোগ পেয়েছি এর জন্য আবারো আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আজকের প্রদর্শিত দৃষ্টিনন্দন ছবিগুলোর মত পরবর্তী ছবিগুলো দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকবো। আপনি ও আপনার পরিবারের সর্বাঙ্গীন সুস্থতা কামনা করছি।

দাদা, আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ভারতীয় মিউজিয়ামের পুরনো ভাস্কর্য দেখতে পেলাম।সত্যি কথা বলতে কি দাদা আমি সামনাসামনি কখনো পুরনো দিনের ভাস্কর্য দেখি নি। কারণ আমি কোন মিউজিয়ামে এখনো যেতে পারেনি। তবে দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। দাদা টিনটিন বাবু এবং বৌদিকে নিয়ে আপনি আনন্দময় মুহূর্ত কেটেছে আর কেনই বা কাটবে না সুন্দর সুন্দর পুরনো দিনের ভাস্কর্য দেখলে যে কারো মন ভালো হয়ে যায়।দাদা,আপনার ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি মধ্যে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে।প্রার্থনারত সম্রাট অশোক ভাস্কর্য।ধন্যবাদ দাদা, ভারতীয় মিউজিয়ামের প্রথম পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। ২য় পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

তাই আমি প্রায় ৫০০ ফটো তুলেছিলাম । এখন আমি পর্ব আকারে সেই সব ছবি এখানে শেয়ার করবো । প্রতিদিন ১ টা করে পর্ব শেয়ার করলে আশা করি এক মাসের মধ্যে সব গুলি পর্ব পাবলিশ করতে পারবো ।

দাদা আপনি মিউজিয়ামের 500 ছবি তুলেছেন শুনে আমার খুবই ভালো লাগলো। আমরা প্রতিটা পর্বে এই সকল ছবিগুলো দেখতে পারব আর প্রথম পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। সত্যি অসাধারণ পাথরের উপর খোদাই করা মূর্তি গুলো সত্যি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। খুবই ভালো লাগলো অনেক পুরনো মূর্তি রয়েছে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

অনেকদিন পর ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ভাস্কর্য গুলো দেখলাম।আমিও গিয়েছিলাম আজ থেকে ছয় বছর আগে। অনেক কিছু দেখার আছে অনেক কিছু জানার আছে এই সকল ভাস্কর্যগুলো থেকে। খুব ভালো লাগলো দাদা এত সুন্দর একটি শিক্ষনীয় ছবি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। পরবর্তী ছবিগুলো দেখার অপেক্ষায় রইলাম।অনেক শুভকামনা রইল দাদা আপনার জন্য।

দাদা পরিবারের সাথে মিউজিয়ামে অসাধারন সময় কাটিয়েছেন।প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো দেখে জানা যায় আমাদের পূর্বপুরুষদের সম্পর্কে। মিউজিয়াম এর মধ্যে অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা।মিউজিয়ামটির কথা অনেক শুনেছি কিন্তু যাওয়া হয়ে ওঠেনি। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে মিউজিয়াম এর কিছু অংশ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।🙏🙏

দাদা আপনার ফটোগ্রাফির তুলনা হয় না।চমৎকার ও আকর্ষণীয় প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি।খুবই সুস্পষ্ট,দেখে মন ভরে গেল।এইসব পুরোনো নিদর্শন দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে।সম্রাট অশোক ,নর্তকী এবং গৌতম বুদ্ধের ভাস্কর্য সত্যিই তাদের জীবনের অনেক ইতিহাসকে মনে করিয়ে দেয়।আমি এখনো এই মিউজিয়াম দর্শন করিনি,তবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখে নিলাম।ভালো লাগলো,ধন্যবাদ দাদা।

Indian Museum ভ্রমণ খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলেন।।
মিউজিয়াম ঘুরে অনেক ছবি তুলেছেন। যার কিছু ছবি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখতে সপ্নের মত মনে হচ্ছে। কারন এমন প্রাচিন খোদাই করা চিত্র আগে কখনো দেখা হয়নি।

আমাদের নামিয়ে দিয়ে ড্রাইভার পার্কিংয়ে চলে গেলো । আমরাও টুক করে ঢুকে পড়লাম মিউজিয়ামের ভিতরে ।

কথাটি আমার অনেক ভালো লাগলো দাদা, আমি হয়তো কখনো ইন্ডিয়া যেতে পারবো না, তাই আমি আপনার প্রতিটি পর্ব দেখবো ইনশাআল্লাহ, প্রথম পর্বটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে দাদা, অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে পর্ব গুলো শেয়ার করার জন্য, বৌদি টিনটিন এবং আপনার প্রতি অনেক ভালোবাসা রইলো দাদা

অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এইরকম পুরাতন সভ্যতার কিছু নিদর্শন আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু দেখতে পেলাম।হয়ত এইসব সভ্যতা সম্পর্কে কখনো জানা হইত নাহ।ধন্যবাদ জানাই বৌদি ও টিনটিন বাবুকে যাদের ঘুরতে যাওয়ার জন্য আজ আমরা পুরাতন জাদুঘর এর কিছু নিদর্শন দেখতে পেলাম।অনেক কিছু শিখতে পারলাম।

দাদা আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে পুরনো পাথরের খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন, দাদা আমার খুবই ভালো লেগেছে। এই মূর্তি গুলো খুবই সুন্দর ভাবে আমরা দেখতে পেলাম। আপনার ফটোগ্রাফি তুলনা হয়না পরবর্তী ফটোগ্রাফির দ্বিতীয় পর্ব দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

ওয়াও দাদা আপনার ফটোগ্রাফি মানে নতুন কিছু। প্রতিটি ছবি একেবারে চমৎকার ছিল বিশেষ করে পাথরে নৃত্যরত নর্তকী, প্রার্থনারত সম্রাট অশোকের ছবিটি খুব চমৎকার লেগেছে আমার কাছে। পাথরে খোদাই করেও যে এত সুন্দর ভাস্কর তৈরি করা যায় তা এগুলো না দেখলে বোঝা যায় না। এক কথায় অসাধারণ। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আপনার জন্য কিছু সুন্দর ভাস্কর্যের ছবি দেখতে পেলাম।

প্রতিটি ভাস্কর্য্য , প্রতিটি শিলা লিপি দারুন। ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম দেখে নিলাম আপনার মাধ্যমে। বিশেষ করে সম্রাট অশোকের প্রার্থনা রত অবস্থার ভাস্কর্য্য টি দেখে দারুন লাগলো। সত্যি বলতে এই ধরনের পাথরের উপর খচিত কারুকাজ যারা করেছিল তাদের কোন ভাস্কর্য্য আছে কিনা জানি না দাদা। তবে তাদের মতন শিল্পী আর হয়তো খুজে পাওয়া যাবে না। ধন্যবাদ।

পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। অনেক নিখুঁতভাবে পাথরে খোদাই করে এই ভাস্কর্যগুলো তৈরি করা হয়েছে। শিল্পী তার নিপুন হাতের কাজ ভাস্কর্য গুলোর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। পুরনো দিনের ভাস্কর্যগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। দাদা আজকে আপনি পুরনো দিনের ভাস্কর্যগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন যেগুলো সত্যিই অসাধারণ। প্রতিটি ভাস্কর্যের আলাদা আলাদা সৌন্দর্য রয়েছে। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে ভাস্কর্যগুলো। পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্যগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। দাদা শুভকামনা রইল।

দাদা আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে আমার খুবই ভালো লাগে। আজকে আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সত্যিই অনেক পুরনো এবং পাথরে খোদাই করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভাল লাগল এবং পরবর্তী পর্ব দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। আপনার প্রতি রইল শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা।

পোড়া মাটির কিংবা পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য দেখতে ভালোই লাগে।আমি আমার জীবনে প্রথম ভাস্কর্য দেখেছিলাম বাংলাদেশের দিনাজপুরে কান্তজির মন্দিরে।এই খানে মাটির দেয়ালে খোদাই করা বিভিন্ন ভাস্কর্য ছিল।

দাদা ছবিগুলা অসাধারন ছিল।ধন্যবাদ

দাদা আপনারা তোলা মিউজিয়ামে ভিতরের প্রাচীন খোদাই করা পাথরের মূর্তি অনেক সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে আপনার তোলা ছবিগুলোর মধ্যে দিয়ে প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে কিছু জানা যাবে। তবে আপনার আজকের এই পোস্টের মধ্যে প্রার্থনারত সম্রাট অশোক মূর্তিটি বেশ সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। এবং আপনার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

অসাধারন ভাবে বর্ণনা করেছেন। দাদা দেখেই মনে হচ্ছে ভালোই মজা হয়েছে ঘুরতে। ছবিগুলো প্রত্যেকটি অসাধারণ ভাবে তুলে ধরেছেন আমাদের সামনে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা। সামনে পর্ব গুলো দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

বাহ! দাদা অনেক পুরাতন ভাস্কর্য শোভা পাচ্ছে মিউজিয়ামে। ভাস্কর্যের কারুকাজগুলো অসাধারণ। বেশিরভাগ ভাস্কর্য সম্রাট অশোকের আমলের দেখা যাচ্ছে। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা মিউজিয়ামের কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

আমি প্রায় ৫০০ ফটো তুলেছিলাম । এখন আমি পর্ব আকারে সেই সব ছবি এখানে শেয়ার করবো ।

কলকাতার Indian Museum আমার কাছে স্বপ্ন । স্বপ্ন‌ এখন বাস্তব দাদা আপনার পোস্টের মাধ্যমে । মিউজিয়ামে ভরপুর থাকে অতীতের চমৎকার কিছু শিল্প । আনন্দ লাগছে জেনে যে পর্ব আকারে মিউজিয়ামের প্রায় 500 ছবি দেখতে পারবো । 😍

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো আসলে সত্যিই অসাধারণ দেখতে। বিশেষ করে সম্রাট অশোক ও গৌতম বুদ্ধের ভাস্কর্যগুলো দেখতে অসাধারণ লাগছে। তবে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই কারণে যে যেখানে সাধারন মানুষের ছবি তোলার পারমিশন নেই সেখানে আপনার স্পেশাল পারমিশন নিয়ে ছবিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আমি খুবই আনন্দিত, আপনার জন্য শুভকামনা রইল। দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

তবে আমার স্পেশাল পারমিশন ছিলো

আমিও কোনো একদিন যেতে পারলে আপনার নাম দিয়ে এক্সট্রা পারমিশন নিয়ে নিবো।
থ্যাংকস দাদা এতো চমৎকার জিনিষগুলো আমাদের দেখালেন বলে।

স্পেশাল এক্সট্রা পারমিশন!!

ঠিক ধরেছেন।🤪😂😂

আমি বলবো জায়গাটা খুবই চমৎকার একটা জায়গা। সাথে আপনার ফটোগ্রাফি গুলা অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে।আপনার পরবর্তী ফটোগ্রাফি দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

প্রথমে জানাই ইংরেজী নববর্ষের 2022
এর শুভেচ্ছা ।।

কলকাতার যে মিউজিয়ামটির ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ ভাবে ক্যাপচা করে শেয়ার করেছেন । বিশেষ করে সম্রাট অশোকের ফটোগুলো খুব চমৎকার লেগেছে । এরকম পুরাতন ভাস্কর্য দেখা ভাগ্যের ব্যাপার ।আপনার মাধ্যমে দেখার ভাগ্য হলো ।আরও দেখার আশায় রইলাম দাদা ।ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর পুরাতন ভাস্কর্যর ফটোগ্রাফি শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দিলেন ।

দাদা আপনার ভ্রমনের মধ্যে আমাদের এই রকম ভ্রমন করলাম।কারণ জানি জেীবনে সেখানে যেতে পারবে কী না,তবে আপনার মাধ্যেমে অনেক পুরনো ভাকর্য দেখতে পেলাম।জায়গাটি বেশ সুন্দর লাগ ছিলে।ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর ভাবে ক্যাপচার করছেন।অনেক ধন্যবাদ ।

দাদা,ভালোই হলো আপনার ছবি তোলার পারমিশন ছিল।তা না হলে এতো সুন্দর ভাষ্কর্যগুলো আমরা তো দেখতে পেতাম না৷ পাথরে খোদাই করা এমন শিল্প আমিও দেখেছিলাম ছোট বেলায়, কিন্তু মনে নেই সেগুলোর কথা৷ খুব ভালো লাগলো ছবিগুলো। আজকে দেখলাম অনেকগুলো ছবি,পরবর্তী পর্বের ছবিগুলো দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকবো।

মিউজিয়ামে গেলেই কত রকমের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো দেখা যায়। আপনার আজকের এই ফটোগ্রাফিগুলো দেখে অনেক কিছু জানতে পারলাম। সম্রাট অশোকের আমলে কত শিল্পী ছিল যারা এত সুন্দর করে পাথরে খোদাই করে ভাষ্কর্য তৈরি করেছে। অসম্ভব সুন্দর সবগুলো ভাষ্কর্য। আমি অবশ্যই চেষ্টা করব পরবর্তী ছবিগুলো দেখার,কারণ এরকম সুন্দর ছবি দেখতে এবং জানতে অনেক ভালো লাগে।

আসলে এ সকল দর্শনীয় স্থানগুলি আমাদের ঐতিহ্য এবং প্রাচীন সভ্যতা কে জ্ঞান আহরণের সাহায্য করে। স্থানগুলো পরিদর্শন করেছেন যা প্রাচীন সভ্যতা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।

মিশরীয় মমি এবং খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো খুবই চমৎকার ছিল যদিও এগুলোর কোনটাই ধ্বংসের পর্যায়ে প্রায়।

অসাধারন ভাস্কর্য সাথে খুব সুন্দর বর্ণনা সহ তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং ধন্যবাদ আপনাকে আনন্দঘন মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই খুব অসাধারণ চমৎকার হয়েছে। মিউজিয়াম টাও খুব চমৎকার ছিল। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

দাদা আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি অনেক পুরনো এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো।পাথরের খোদাই করা এই মূর্তি গুলো সত্যিই খুবই সুন্দর লাগছে।আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। পরবর্তী ফটোগ্রাফি গুলো দেখার অপেক্ষায় রইলাম। আপনা জন্য রইল শুভেচ্ছা।

মিউজিয়াম থেকে কলকাতার হগ সাহেবের মার্কেট বা "কলকাতা নিউ মার্কেট" মাত্র ২ মিনিটের পথ । আমাদের নামিয়ে দিয়ে ড্রাইভার পার্কিংয়ে চলে গেলো । আমরাও টুক করে ঢুকে পড়লাম মিউজিয়ামের ভিতরে ।

দাদা খুবই ভালো একটি কাজ করেছেন স্পেশাল পারমিশন নিয়ে 500 ফটোগ্রাফি করেছেন এটা জানতে পেরে আমার খুবই ভালো লাগলো। সবগুলো ফটোগ্রাফি দেখতে পারবো ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর। দাদা আজকের পোষ্টের সবকয়টি ফটোগ্রাফি অসাধারণ সুন্দর লাগছে দেখতে।সম্রাট অশোকের রাজত্বকালের শিলালিপি ও খোদাই করা ভাস্কর্য,নৃত্যরত নর্তকী,প্রার্থনারত সম্রাট অশোক, রাজ নর্তকী, ধ্যানরত গৌতম বুদ্ধ,মহারানীর রাজ্যাভিষেক ,সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি সম্পূর্ণ রূপে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। দাদা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এ সমস্ত ঐতিহাসিক ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি দেখার সৌভাগ্য হলো আমার। দাদা আপনার সব চাইতে ভাল লাগা আনুবিসের মূর্তিটি দেখার অপেক্ষায় রইলাম। দাদা আমি আবারও আমাদের প্রিয় বৌদির সুস্থতা কামনা করছি এবং একইসাথে আপনি এবং আপনার পরিবারের সকল সদস্যদের জন্য সার্বিক মঙ্গল প্রার্থনা করছি সৃষ্টিকর্তার নিকট।

অ‌নেক অজানা হ‌লো জানা ধন‌্যবাদ দাদা।

দাদা প্রথমেই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানায় যে আপনার মাদ্ধমে এতো সুন্দর সুন্দর জিনিস আমরা দেখতে পাচ্ছি তার সাথে অনেক অজানা কিছু জানতে পারছি। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক আকর্ষণীয় লাগলো। আর আমার এই ধরণের ভাস্কর্য ফটোগ্রাফি অনেক বেশি ভালো লাগে। কেন যেন একটা আলাদা আকর্ষণ কাজ করে।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

দাদা আপনাকে প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ দিতে চাই এই সুন্দর কিছু জিনিস আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। আপনি যদি এগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার না করতে তাহলে কোন ভাবেই আমরা এই ইতিহাস বিখ্যাত জিনিস গুলো দেখার সৌভাগ্য লাভ করতাম না। এটা দেখার পরে আপনি নিজেকে অনেকটাই ধন্য মনে করছি কারণ আমি এই ভাস্কর্যগুলো আগে কোনদিন দেখেছিলাম না।

মিউজিয়ামের ভিতরে পাথরের যে ভাস্কর্যগুলো রয়েছে সেগুলো বিভিন্ন পুরনো সভ্যতার নিদর্শন। আমি কখনো কল্পনাও করতে পারিনি ভারতীয় মিউজিয়ামের ভেতরের দৃশ্যগুলো কখনো দেখতে পাবো। কারণ প্রত্যেকটি মিউজিয়ামে ছবি তুলার মধ্যে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আপনার যেহেতু পারমিশন রয়েছে তাই আপনি অনেক সুন্দর করে এই ফটোগ্রাফিগুলো করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। এজন্য আমরা অনেক বেশি আনন্দিত। সম্রাট অশোকের ভাস্কর্যটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এছাড়া অন্যান্য ভাস্কর্যগুলো অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। পরবর্তী পর্বে আরো সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য দেখতে পাবো এটা জেনে অনেক ভালো লাগছে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা। তবে যাই হোক টিনটিন বাবু মিউজিয়ামে ঘুরতে যেয়ে অনেক খুশি হয়েছে এটা জেনে ভালো লাগলো দাদা। আপনাদের সকলের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

দাদ প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে এজন্য যে আপনার পোস্টের মাধ্যমে অনেক পুরোনো ভাস্কর্য দেখার সুযোগ হলো। আর আপনি টিনটিন বাবু ও বৌদিকে নিয়ে ওখানে ভালো সময় কাটিয়েছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



দাদা আপনি অনেক পুরাতন মূল্যবান জিনিস আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আর তা দেখে খুবই ভালো লাগলো আমার। আর যাই হোক সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। আর তাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

দাদা আপনাকে প্রথমে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। এই জন্য যে আপনি যদি আমাদের সাথে এতো পুরোনো ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার না করতেন।তালহে কখনো দেখার সৌভাগ্য হত না।

দাদা পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আশা করছি আরোও আকর্ষণীয় আকর্ষণীয় ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি দেখতে পারবো।

দাদা আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো। আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক নেক হায়াত দান করুক।

@rme ple verified my account

  ·  3 years ago (edited)

দাদা আজকে ফটোগুলো একটু ভিন্ন ধরনের দেখলাম। আপনার প্রতিটা ফটো আজকে আমার খুব ভালো লেগেছে। প্রতিবারই আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেন সত্যিই অনেক ভালো লাগে আমাদের। ইন্ডিয়া কখনো যাওয়া হয়নি, তবে ইচ্ছা আছে কোন একসময় সুযোগ হলে ঘুরতে যাব। এই অসাধারণ জায়গার দ্বিতীয় পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

দাদা আপনি খুব একটি জায়গায় ভ্রমণ করেছেন যার কারনে এতো সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পারলাম।গ্রানাইট পাথর খোদাই করা মহারানীর রাজ্যভিষেক চিত্রগুলি অসাধারণ লাগছে। এত সুন্দর ভাস্কর্যের চিত্রগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার কাছে থেকে আরো সুন্দর জায়গা ভ্রমণের ছবি আশা করছি । আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা। ধন্যবাদ দাদা।

সত্যি খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন। এই সুন্দরতম জায়গার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার মন ভরে গেল।আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। পরবর্তী পর্ব দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। পাথরের তৈরি করা এই মূর্তিগুলো সত্যিই অসাধারণ লাগছে।

Nice :)

দূর্লভ এই ভাস্কর্য গুলো এখনো সংরক্ষিত আছে সেটা দেখে খুব ভালো লাগলো। সম্রাট অশোকের কলিঙ্গ যুদ্ধের কথাটাও মনে পড়লো। তবে আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে" ধ্যানরত সম্রাট অশোক"
ধন্যবাদ দাদা।

দূর্লভ এই ভাস্কর্য গুলো এখনো সংরক্ষিত আছে সেটা দেখে খুব ভালো লাগলো। সম্রাট অশোকের কলিঙ্গ যুদ্ধের কথাটাও মনে পড়লো। তবে আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে" ধ্যানরত সম্রাট অশোক"
ধন্যবাদ দাদা।

great

আমার খুব ইচ্ছে ছিল,ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম দেখবো। জীবনের একবার হইলেও যাব। কিন্তু দাদা আপনার ভ্রমণ পোস্ট পরে মন বলতাছে এখন চলে যাই কিন্তু সামর্থ্য নেই তবে যাব একদিন। সত্যি দাদা আমি কি বলবো আপনার পোস্ট পরে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম সম্পর্কে জানতে পারছি তাই ভ্রমণ পোস্ট প্রথম টা পরলাম।সব গুলো পরবো আজকে থেকে শুরু করলাম। আর আপনার জন্য আমার সপ্নটা অর্ধেক পুরন হবে। আপনার জন্য মন থেকে অন্তর থেকে এই এতিম অসহায় ছেলে দোয়া করি আপনি সুস্থতার সাথে আপনার জীবন পরিচালনা হয়।

কি অসাধারণ জিনিস ও বিভিন্ন ভাস্কর্য।এগুলো দেখতেই অনেক সুন্দর লাগে। জানি কখনো যাওয়ার সুযোগ হবেনা,তবে আপনারা পোস্ট এর মাধ্যমে ঘুরে আসলাম।

ধন্যবাদ দাদা