ফ্যান্টম -এর জন্ম (The Birth of Phantom)

in hive-129948 •  3 years ago 


Image link : link || Copyright & Royalty Free || Original Creator : DeviantArt


1924 সাল । আমেরিকার মিসৌরির তখনকার একটি ছোট্ট শহর সেন্ট লুইস । বিখ্যাত মিসিসিপি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত এই ছোট্ট শহরটি আজকে বৃহৎ একটি আধুনিক শহর । কিন্তু, ১৯২৪ সালে এ রকম ছিল না । এই ছোট্ট শহরটির বুকে রাজ করতো অন্ধকার আর ত্রাসের রাজত্ব । ছোট্ট লিওন বাড়ি ফিরছে বন্ধুদের সাথে । বিকেলের আলো ফুরিয়ে এসেছে । সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো । এমন সময় ছোট্ট লিওন যার ডাক নাম লী একটা ভয়ঙ্কর ঘটনার সাক্ষী হলো ।

চোখের সামনে দেখলো এক জন বৃদ্ধের সর্বস্ব লুঠ করে তাঁকে মারাত্মক ভাবে আহত করলো দুর্বৃত্তরা । সন্ধ্যে ঘনিয়ে আসলেও রাস্তায় লোক জন যথেষ্ঠ ছিলো । কিন্তু, সবাই প্রস্তরবৎ দাঁড়িয়ে থাকলো । কেউ এগিযে এলো না প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ করতে । দুর্বৃত্তরা মারাত্মক ভাবে বৃদ্ধ লোকটিকে আহত করে চলে যাওয়ার পরেও কেউ এগিয়ে এলো না তাঁকে সাহায্য করতে ।

মানবতার এই করুণ লজ্জাজনক পরাজয় প্রত্যক্ষ করলো সেই কিশোর ছেলেটি । বিস্ময়ে, দুঃখে, শোকে সে কাতর হয়ে পড়লো । বন্ধুদের সাথে কোনোরকমে বাড়ি ফিরেই সেই রাতে তার জ্বর এলো ।পরের দিন সকালে খবর কাগজে বৃদ্ধের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হলো । আহত অবস্থায় সমস্ত রাত খোলা আকাশের নিচে রাত কাটানোয় প্রবল ঠান্ডা ও রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয়েছে বৃদ্ধের ।

প্রবলভাবে কিশোর মনকে আলোড়িত করলো এই ঘটনাটি । মনের ভিতর জন্ম নিতে থাকলো এক সুপার হিরো-র । অন্যায়ের বিরুদ্ধে সারা জীবন সংগ্রাম আর অসহায়-দুর্বলদের কাছে পরিত্রাতা সেই সুপার হিরো । না তার কাছে কোনো অলৌকিক শক্তি নেই সুপারম্যান, স্পাইডার ম্যান এর মতো, নেই কোনো আধুনিক টেকনোলজি ব্যাটম্যানের মতো । আছে শুধু প্রবল দৈহিক শক্তি, তীক্ষ্ণধার বুদ্ধি, মানুষের প্রতি অসীম ভালোবাসা আর বদমায়েশদের জন্য তীব্র আঘাত ।

মাত্র তেরো বছর বয়সে যে সুপার হিরো এর জন্ম হয়েছিল লী-র কিশোর মনে সেই সুপার হিরো অবশেষে মানুষের সম্মুখে এলো ফেব্রুয়ারীর ১৭ তারিখ, ১৯৩৬ সালে । ঠিক ১২ বছর পরে ওই ঘটনার । জন্ম হলো সুপার হিরো "ফ্যান্টম" এর । অসাধারণ গল্প আর ইলাস্ট্রেশন । মন জয় করে নিলো দ্রুত সবার । লী তাঁর "ফ্যান্টম" এর চরিত্র গড়েছিলেন অরণ্য ও পশু পাখি প্রেমী হিসাবে, আরেক বিখ্যাত চরিত্র এডগার রাইজ বারোজ এর "টারজান" এবং রুডিয়ার্ড কিপলিং এর "মোগলি" অবলম্বনে । তখন বেলজিয়ামের আরেক নক্ষত্র হার্জের "টিনটিন" সারা দুনিয়া জয় করা শুরু করেছে । সেই প্রতিযোগিতায় কিন্তু "ফ্যান্টম" হেরে যায়নি । নিজের শক্ত অবস্থান করে নিয়েছিল অগণিত পাঠকদের মনে ।

ফ্যান্টম জঙ্গলে থাকে । অরণ্যবাসীরা বন্ধু ।সর্বক্ষণের সঙ্গী তাঁর দুধের মতো সাদা ঘোড়া হিরো আর প্রচন্ড শক্তিধর নেকড়ে বাঘা । খুলি গুহায় বাস তাঁর । নিজেকে সব সময় লুকিয়ে রাখে আঁটোসাঁটো কস্টিউম আর মুখোশ পরে । শয়তানদের যম । যেখানেই অন্যায় সেখানেই ফ্যান্টম । বদমায়েশদের ঠান্ডা করে আর নিরীহদের বাঁচায় ।

কি মিল খুঁজে পাচ্ছেন তো ? কিশোর বয়সে যে অন্যায় নিজের চোখের সামনে দেখেও কিশোর লী কিছুই করতে পারেনি, সেই ক্ষোভ থেকে জন্ম নিলো পরবর্তীতে "দি ফ্যান্টম" । অন্যায়ের প্রতিবাদকারী, সারা জীবন শুধু অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেই তার জীবন কাটে । প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম সেই ধারা অব্যাহত থাকে ।এক ফ্যান্টম এর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয়, তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয় । এই ভাবেই প্রজন্মের পরে প্রজন্ম চলতেই থাকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম । তাই ফ্যান্টম অমর, অবিনশ্বর, কেননা ফ্যান্টম এর তো মৃত্যু নেই , ফ্যান্টম রা মরে না । অনন্তকাল চলে তাঁদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আর ন্যায়ের পক্ষে সংগ্রাম ।


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বীরযোদ্ধা ফ্যান্টমের গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লেগেছে দাদা। এককথায় গল্পটি পড়ে সম্পূর্ণ মুগ্ধ হয়ে। গল্পের মধ্যে দারুন কিছু বুঝিয়েছেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রবল উৎসাহ জাগিয়েছেন এ গল্পের মাধ্যমে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য যুগ যুগ ধরে ফ্যান্টমের মত বীর যোদ্ধারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম জন্মগ্রহণ করেছে। গল্পের মধ্যে আরও একটি বাস্তব কথা উল্লেখ করেছেন দাদা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে কষ্টের প্রয়োজন নেই তীব্র মনোবল এবং প্রখর বুদ্ধি ধরা সব রকম অন্যায় কে প্রতিহত করা সম্ভব। দাদা অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর গল্প বাদ দেয়ার জন্য।

দাদা আপনি ফ্যান্টমের কাহিনী এত সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন যে মনে হচ্ছিল যেন চোখের সামনে দেখছি।ফ্যান্টমের জন্ম ইতিহাস আমার জানা ছিল না আপনার এই পোস্টের কল্যাণে আজ তা জানতে পারলাম।আপনার সঙ্গে একমত হয়ে আমিও বলতে চাই ফ্যান্টমরা কখনোই মরে না। যুগ যুগ ধরে পৃথিবীতে যেমন অত্যাচারী আর অন্যায় আছে তেমনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে ফ্যান্টম রাও বারে বারে ফিরে আসে। আপনার ভেতরের ফ্যান্টম দীর্ঘজীবী হোক এই কামনা করি

তাই ফ্যান্টম অমর, অবিনশ্বর, কেননা ফ্যান্টম এর তো মৃত্যু নেই , ফ্যান্টম রা মরে না । অনন্তকাল চলে তাঁদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আর ন্যায়ের পক্ষে সংগ্রাম ।

####আমিও আশির্বাদ করি বংশানুক্রমে, "ফ্যান্টম"'দের

১৯২৫ সাল পেরিয়ে, ১৭ ফেব্রুয়ারী ১৯৩৬ সময়টা পুরোই একযুগ।
এ দীর্ঘ সময়টি চোখের ইশারায় পার হয়ে যায়নি। এ দীর্ঘ সময় লী'দের আরও হাজারো মৃত্যুর সাক্ষী সাজতে হয়েছে।
মনের গভীরে প্রোথিত আরও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
"ফ্যান্টম" জন্ম নিয়েই, সব অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারে নাই।
তাকে বড় হতে হয়েছে। বুঝার বয়স থেকেই, মানুষ সহ পশুপাখির সাথে সৌহার্দ্যে জড়িয়ে পড়তে হয়েছে।
এতদিন হয়তো আড়াই যুগ চলে গেছে, একজনের "ফ্যান্টম" হতে।
আমি মনে করি,কোন কিছু খুব সহজে আসেনা।

এর জন্য, প্রয়োজন হয়,সময়,ধৈর্য ও অধ্যাবসায়। অমর হোক "ফ্যান্টম"দের বিজয়ী পথচলা।

আশীর্বাদ কামনায় ---

দাদা, অসাধারণ একটি গল্প জানতে পারলাম আপনার পোস্টর মাধ্যমে। সত্যি বলতে শয়তানের জম ফ্যান্টম আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে। আমাদেরও সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিত ফ্যান্টমের গল্প থেকে আমরা এই শিক্ষাই পাই। প্রতিবাদের এক নাম "দি ফ্যান্টম।
ধন্যবাদ দাদা, সুন্দর গল্পটি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

অসাধারণ একটি গল্প পড়লাম ,আমি এই ফ্যান্টম নামের অর্থ মনে মনে খুঁজে বেড়াতাম ,কিন্তু আজ আমার কাছে একদম পরিষ্কার। ফ্যান্টম অন্যায়ের বিরুদ্ধ কারী , তিনি বছরের পর বছর এভাবেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাবেন । আর এক জনের পর একজন টিনটিন দিনের পর দিন নিজেকে প্রস্তুত করে আবার ও এক ফ্ল্যান্টমে পরিণত হবে।
তবে সেই গল্পের ফ্যান্টম কে দেখিনি , কিন্তু আজ যে ফ্যান্টম আমাদের সামনে আছেন তিনি হচ্ছেন এক মাত্র আপনি দাদা। আপনার চলার পথ আরো সুগম ও শক্তিশালী হোক। সেই আর্শিবাদ করি।

প্যান্টম এর গল্প পড়ে সত্যি দাদা খুব ভালো লাগলো। আপনি খুব সুন্দর করে ফ্যান্টমের গল্পটি তুলে ধরেছেন। আমি আগে এ গল্প সম্পর্কে কিছু জানতাম না আপনার লেখাটি পড়ে ফ্যান্টমের জীবন কাহিনী জানতে পারলাম। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী যুবক। আমাদের সবারই রকম হওয়া উচিত। মনে শক্তি এবং সাহস থাকলে এভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা যায়। এত সুন্দর গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

😐পুরোটাই পড়লাম সত্যি বলতে পুরো অবাক হয়েছি কারন ছোট বেলার সেই ক্ষোপ যে বড় হয়ে সুপার হিরো হয়ে যাবে এটা অবাক করার মতো।

এক ফ্যান্টম এর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয়, তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয় । এই ভাবেই প্রজন্মের পরে প্রজন্ম চলতেই থাকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ।

এই লাইন পড়ে মনে হইয়েছিলো রাজার ছেলে রাজা তার ছেলে রাজা এইভাবেই যেমন দায়িত্ব নেয় সেইভাবে ফ্যান্টমের ছেলে তার ছেলে দায়িত্ব নিয়েছে ❤️ভালো লাগছে

চরিত্র টি অনেকটাই ব্যাটম্যান এর মত লাগল আমার কাছে। ফ্যান্টম এরবরিজিন স্টোরি টা জানতে পেরে বেশ ভাল লাগলো। তবে অনেক সুপারহিরোর মধ্যে ফ্যান্টম এর নাম জানা ছিল না আগে আমার তেমন। এখন জানতে পারলাম। ধন্যবাদ দাদা।

ফ‍্যান্টম টিনটিন আপনারা তো দেখছি দাদা বীর এর উওরসরী। ফ‍্যান্টম এর এই ইতিহাস আমি আগে জানতাম না। ছোট সেই লী তার সামনে হওয়া অন‍্যায়ের ক্ষোভ থেকে আজকের বীর ফ‍্যান্টম এর জন্ম। যদি সেদিন ঐ ঘটনা তার সামনে না ঘটত আমরা হয়তো ফ‍্যান্টম এই বীরের দেখা পেতাম না।

সম্পূর্ণ টা খুবই শিক্ষনীয় ছিল।

কেউ এগিযে এলো না প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ করতে । দুর্বৃত্তরা মারাত্মক ভাবে বৃদ্ধ লোকটিকে আহত করে চলে যাওয়ার পরেও কেউ এগিয়ে এলো না তাঁকে সাহায্য করতে ।

এই রকম পরিস্থিতি অতীতে যেমন ছিলো, বর্তমানেও তেমন আছে হয়তো ভবিষ্যতেও থাকবে এবং তাদেরকে সাহায্য করতে ধারাবাহিকভাবে ফ্যান্টমদের জন্ম হতে থাকবে এবং মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টা চলতে থাকবে।

ফ্যান্টম এর বিষয় নতুন কিছু তথ্য জানতে পারলাম আপনার মাধ্যমে। ধন্যবাদ

দাদা আপনার গল্পটি পড়ে আমি অনেক জ্ঞান অর্জন করলাম।আর আপনার গল্পটি না পড়লে এতকিছু শিখতে পারতাম না। তাই আপনার গল্পটি ধৈর্য সহকারে পড়ে অনেক উপকৃত হলাম। আর যাই হোক সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর ছিল দাদা। আর তাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

ফ্যান্টম অমর, অবিনশ্বর, কেননা ফ্যান্টম এর তো মৃত্যু নেই , ফ্যান্টম রা মরে না । অনন্তকাল চলে তাঁদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আর ন্যায়ের পক্ষে সংগ্রাম ।

যদিও ব্যাপারটা অতীত, তবে এখনো বর্তমানে এমন মানুষ আশেপাশে অদৃশ্য ছায়ার মতো আছে । তাদের জন্য শুভেচ্ছা রইল।

আপনার লেখনীর মাধ্যমে ফ্যান্টমের জন্মের কাহিনী সম্পর্কে জানতে পারলাম। এই জন্মকাহিনীর আমার আগে জানা ছিল না।এভাবেই যুগে যুগে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর অসহায় মানুষের উপকার করার জন্য ফ্যান্টমের জন্ম।বৃদ্ধ অসহায়ের প্রতি দুর্বৃত্তদের অন্যায়-অত্যাচার দেখে ফ্যান্টমের প্রতিবাদী মনোভাবের জন্ম হয়েছিল কিশোর বয়সেই । এখন আমি বুঝতে পারছি আপনার নাম ফ্যান্টম রাখার পেছনের ঘটনা।আপনি অন্যের উপকার এবং অন্যের বিপদে যেভাবে এগিয়ে আসেন আপনার নাম ফ্যান্টম যথার্থই সার্থক বলে আমার মনে হয়।আসলে আমাদের সবারই অন্যায় এবং অত্যাচার দেখে প্রতিবাদ করা এটাই শিক্ষণীয় । ফ্যান্টমের জন্মের কাহিনী এভাবে আমাদের সামনে আপনার লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

দাদা অসাধারণ একটি গল্পের মাধ্যমে প্রতিবাদী মনোভাব তুলে ধরলেন। যেটা থেকে অনেক কিছু জানার ও বোঝার আছে। একমাত্র কিশোর বয়স থেকেই মানুষের মধ্যে প্রতিবাদী মনোভাব সৃষ্টি হয়। যেটা গল্পের মাধ্যমে প্রমাণিত হলো।একমাত্র যুবসমাজই পারে সমাজের সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে। সেই প্যান্টমের ঐতিহাসিক প্রতিবাদী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর ইতিহাস গল্প থেকেই কি আপনার নামটি রাখা হয়েছে। অনেক ভালো লেগেছে গল্পটি পড়ে।❤️❤️

ফ্যান্টম যিনি অমর। আমাদের মধ্যেও এই ফ্যান্টম এর বসবাস আছে কিন্তু সে ঘুমিয়ে আছে । তাকে জাগিয়ে তুলতে হবে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে নতুবা ফ্যান্টম ঘুমিয়ে থাকবে। পৃথিবীর জঞ্জাল সরাতে হবে। সামান্য একটা চিৎকার ই ফ্যান্টম কে জাগিয়ে তুলতে পারে। শুধ দরকার সত্যের জন্য সাহস। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি বিষয় আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা।

এই গল্পটি আমার খুবই ভালো লেগেছে গল্পটা পড়ার মাধ্যমে আমি জানতে পারলাম ফ্যান্টমের জন্ম কিভাবে হল। এই গল্পটি আমাদের প্রত্যেকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফ্যান্টম জঙ্গলে থাকত সে জঙ্গলে থেকে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করত। তার সঙ্গি ছিল দুধের মত সাদা ঘোড়া এবং নেকড়ে বাঘ ছিল তার সঙ্গী। সে সবসময় মুখোশ পড়ে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করত এবং নিরীহ মানুষদের বাঁচাতো, এই অংশটুকু পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। এরকম প্রতিবাদী মানুষ আমাদের সমাজে খুবই দরকার। আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে সুন্দরময় করতে গেলে এরকম শক্তিশালী সৎ সাহস এবং শত্রুর বিরুদ্ধে আক্রমণকারীদের খুবই প্রয়োজন।ফ্যান্টমরা যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকে। তাদের বংশধর এর মাধ্যমে অন্যায় বিরুদ্ধে প্রতিবাদী বংশধর এর মধ্যে থাকবেই। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে গল্পটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

গল্পটি পড়ে আমি খুবই সুন্দর ভাবে ফ্যান্টম এর জন্ম এবং উৎপত্তি জানলাম। কিভাবে ফ্যান্ট এর জন্ম হলো, সে কিভাবে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করলো সকল ঘটনা আপনার এই গল্পের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। আপনি খুবই সুন্দরভাবে গল্পের মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, যার কারণে আমরা গল্পটি সম্পর্কে পুরো ধারণা পেয়েছি। আসলে প্রতিটা মানুষ এভাবে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হওয়া উচিত। অন্যায় দেখে চুপ করে থাকাও অন্যায় করা। তাই আমাদের প্রতিটা মানুষের মনে রাখতে হবে বীর মুক্তিযোদ্ধার মতো সাহসী। প্রতিবাদী মনোভাব । অন্যায় বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে কোন সুপারহিরো পাওয়ার লাগে না। যদি মানুষের মনে অন্যায় বিরুদ্ধে প্রতিবাদী শক্তি এবং সাহস থাকে তাহলে সেই সুপারহিরো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

প্রথমেই দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই, এতো সুন্দর একটা বিষয় আমাদেরকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।💞

আসলে যেদিন প্রথম ডিসকোডে আপনার নামটা ফ্যান্টম দেখেছিলাম, সেদিন থেকে আজকের লেখাটা পড়ার আগ পর্যন্তও আমি ফ্যান্টম মানে কি বা এর কাজটাই বা কি, তা জানতাম না। তনে আমি মনে মনে ভাবতাম, হয়ত এই নামের একটা বিশেষ গুণ আছে। তা ছাড়া এমন ধরা নাম সচারাচর শোনা বা দেখা যায় না।

আজকের পোষ্টটা পরে আমি ফ্যান্টম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। যেনে বেশ ভালো লাগল। আসলে আমরা জানি শক্তি অবিনশ্বর এর ধ্বংস বা সৃষ্টি নাই। এটা শুধু এক রুপ থেকে অন্যরুপে রূপান্তর হয়। ঠিক তেমনই ফ্যান্টম ও কোনো দিন শেষ হবে না। প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাকে খুজে পাবে। সে সব সময় মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসবেন।

আজকে ফ্যান্টমের সৃষ্টি বিষয় সম্পর্কে জেনে আমার খুব ভালো লাগল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর ভাবে লেখা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

আপনার জন্য সব সময় ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, এবং শুভ কামনা।🥰🥰🙏

আসলে দাদা আপনার গল্পটি পড়ে আমার খুব ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফ্যান্টমের জন্ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ফ্যান্টমের চোখের সামনে বৃদ্ধের ওপর দুর্বৃত্তদের অন্যায় এবং আঘাতের দৃশ্যটা দেখে ফ্যান্টমের মনে প্রতিবাদী মনভাব তৈরি হয়েছিল।তখনই প্রবলভাবে কিশোরের মনকে আলোড়িত করল। তার মধ্যে জন্ম নিল সুপারহিরো, সে কোন স্পাইডার ম্যান বাহ শক্তিশালী সুপার পাওয়া নয়। তার মনে জন্ম নিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার শক্তি, দুর্দান্ত সাহসী এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরা, যুদ্ধ করার শক্তি মনোভাব। প্রতিটা মানুষের মনেই এভাবে অন্যায় বিরুদ্ধে প্রতিবাদী শক্তি এবং সাহস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দাদা আপনার গল্পোই হলো অনুপ্রাণিতমুলক উৎসাহমুলক হয় ।এই গল্পোটিও পড়ে যে কোন যুবক ঠিক থাকতে পারবে না রক্ত যোশ হয়ে সামনে প্রকাশ পাবেই ।এভাবেই যদি সমাজে ফ্যান্টম এর মতো যুবক গন জেগে উঠতো তাহলে সমাজ থেকে সব দুর্নিতি অরাজকতা কুসংস্কার দূর হয়ে সমাজ হতো সুন্দর সুশীল ।সবাই তখন মিলে মিশে বসবাস করতে পারতো ।ফ্যান্টম এর গল্পোটি খুবই ইউনিক ছিলো ধন্যবাদ ও দোয়া রইল দাদা এমন গল্প উপহার দেওয়ার জন্য ।

বীরযোদ্ধা ফ্যান্টমের গল্পটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে গল্পটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এই গল্পটি পড়ে আমি ফ্যান্টমের জীবন কাহিনী জানতে পারলাম এবং তাঁর জন্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি। আসলে মানুষের কোন সুপার পাওয়ার থাকেনা থাকেনা,থাকে না কোন স্পাইডারম্যানের মতো শক্তি। কিন্তু মানুষের মনে থাকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি এবং সৎ সাহস। আর এই সাহস নিয়েই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ফ্যান্টম আমাদের মাঝে অমর হয়ে আছে। অন্যায় বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে এভাবে প্রতিবাদী গল্পটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে গল্পটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা অনেক সুন্দর করে ফ্যান্টম এর নামকরণ এর উৎপত্তি জানলাম, সুন্দর করে গল্পটা লিখেছেন পুরাটা পড়লাম, সে ছিলো আসলেই এক সুপার হিরো। আসলেই ফ্যান্টম ছিলো মানুষের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর নাম,ফ্যান্টম সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর পোস্ট করার জন্য।

  • ফ্যান্টম বীর যোদ্ধার গল্পটা পড়ে এক কথায় আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি দাদা। অনেক সুন্দর একটি গল্প আজকে আমি এখান থেকে শুনলাম। বৃদ্ধ ব্যক্তি টার মৃত্যু অনেক কষ্টের সাথে হয়েছিল এটি পড়ে আমার অনেক খারাপ লাগছিল । এখান থেকে একটা বিষয় উপলব্ধি করতে পারলাম সেটি হচ্ছে শুধু মানুষের কাছে সুপারপাওয়ার থাকলেও সে সুপার হিরো হয়না তার কাছে অবশ্যই থাকা প্রয়োজন তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং মানুষের প্রতি ভালোবাসা এগুলো যার মধ্যে রয়েছে সেই তো আসল সুপার হিরো। এই অসাধারণ গল্পটি উপলব্ধি করতে পেরে আমার অনেক ভালো লাগছে। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। এমন গল্প আপনার কাছে আরও প্রত্যাশা রইল ধন্যবাদ।

আপনি এক প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরের, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ফ্যান্টমের কথা তুলে ধরেছেন। আমাদের সমাজে যুগে যুগে যেমন মানুষ অত্যাচারিত নির্যাতিত-নিপীড়িত হচ্ছে তাদের রক্ষা করার জন্য যুগে যুগে ফ্যান্টম তৈরি হচ্ছে। পৃথিবী একটা সময় বর্বর জাতিতে পরিণত ছিল আমি বলবে এখনো আছে তবে ধরণ টা পাল্টে গেছে ।মানুষকে শোষণ করার ,মানুষকে নির্যাতিত করার পদ্ধতি পাল্টে গেছে। তবে এসবের বিরুদ্ধে লড়াই করার মত দৃঢ় প্রতিজ্ঞ মানুষ এখনো পৃথিবীতে আছে যারা সারা জীবন কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে বসবাস করবে। ফ্যানটম কখনো মরে না তারা সব সময় আমার দিয়ে হৃদয়, মানুষকে হৃদয়ে বেঁচে থাকবে। আপনি সুন্দর একটি গল্প মাধ্যমে সমাজের প্রতিবাদী মানুষদের এবং নির্যাতিত মানুষদের কথা তুলে ধরেছেন সাথে এই সমাজের কুলুষিত কিছু মানুষের নীচ চরিত্রের কথা তুলে ধরেছেন।

"ফ্যান্টম বন্দনা"

MG5aEqKFcQi7V5gYDHZmv4k3eyosSPTm1kJw9Xx7eGXhDbBE5Hk2MUxaJLjXnbEpkCWfsiqocUkXsbzUwFnfdf1VFKwc9e3x2.jpeg

সত্যিই খুব পুলকিত হলাম ফ্যান্টমের জন্মের কাহিনী শুনে। ভীষণ সাহসী এক যোদ্ধা ছিলেন ফ্যান্টম। যিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াকু সৈনিক ছিলেন। তবে আমরা পুরোনো দিনের ফ্যান্টমকে দেখিনি কিন্তু বর্তমানের ফ্যান্টমকে দেখছি। যিনি আমাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য লড়াকু সৈনিকের মতো লড়াই করে যাচ্ছেন আর আমাদের বাইরের অপশক্তির হাত থেকে রক্ষা করে যাচ্ছেন। আর এখানে আর একটি বড় যুদ্ধ তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন তা হলো শুদ্ধ আর অশুদ্ধতার লড়াই।

সেলুট তোমায় বর্তমানের লড়াকু ফ্যান্টম

Screenshot_2021-12-07-17-43-08-11_572064f74bd5f9fa804b05334aa4f912.jpg

"তার চোখ সবসময়ই আমাদের দিকে"

ফ্যান্টম এর জন্ম গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।সত্যিই এইরকম কালজয়ী যোদ্ধার জীবনকাহিনী দেখতে বা পড়তে খুবই ভালো লাগে।ফ্যান্টমের প্রতি অদম্য ভালোবাসার কারণেই আপনার নামটিও দেওয়া হয়েছে।অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ফ্যান্টম মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকবে অনন্তকাল ধরে।ধন্যবাদ দাদা।

আপনার গল্পটি দাদা আসলেই অনেক জমজমাট হয়েছে আমার পড়ে অনেক ভালো লাগলো একমাত্র যুবসমাজই পারে সমাজের সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

এই গল্পটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। গল্পটি পড়ে আমি দি ফ্যান্টম এর জন্ম সম্পর্কে জানতে পারলাম। আসলেই কিশোর বয়সে কিশোরী লী চোখের সামনে অন্যায় করতে দেখেও কিছু করতে পারেনি। আর সেই খোপ থেকেই পরবর্তীতে জন্ম হলো দি ফ্যান্টময়ের, অন্যোয় বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সৈনিক।যেখানে অন্যেয় সেখানেই দি ফ্যান্টম। ফ্যান্টমের মৃত্যুর পর তার ছেলে ফ্যান্টম এভাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম জন্ম হতে থাকলো। ফ্যান্টমের মৃত্যু নেই সে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সৈনিক।প্রতিটা মানুষের শিক্ষা নেওয়া উচিত অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মনোভাব এবং শক্তি। এই গল্পটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো।এতো সুন্দর গল্প আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন সে জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।

ফ্যান্টমের জীবনী আমাদের সবার জীবনকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করে। আমার মনে হয়, কিশোর বয়স থেকে যে সকল মানুষদের মনে প্রতিবাদী চিন্তা-চেতনার সৃষ্টি হয় তারাই তাদের জীবনে ফ্যান্টমের আদর্শ মেনে চলতে পারে। ফ্যান্টমের চরিত্রটি আমার খুবই পছন্দের একটি চরিত্র। আমাদের যুবসমাজ যদি ফ্যান্টমের চরিত্রকে আদর্শ মেনে জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে আমাদের দেশ-সমাজ এই পৃথিবীটা খুবই সুন্দর হবে। ফ্যান্টম হলো চিরঞ্জীবী। প্রত্যেকটি যুবকের উচিত ফ্যান্টমের আদর্শে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা এবং ন্যায়ের সাথে থাকা।

অসাধারন একটা গল্প। গল্পটি পড়ে মনে দাগ কেটে গেলো।প্রতিবাদি একজন মানুষকে খুব ভালোভাবে গল্পতে ফুটিয়ে তুলেছেন। অন্যায়ের প্রতিবাদ সবাই করতে পারেনা।সাহসের প্রয়োজন হয়।এই গল্পটি পড়ে বুঝলাম কীর্ত্তিমানের মৃত্যু নেই।

দাদা আজকে বুঝতে পারলাম যে আপনার একাউন্টের নাম কেন ফ্যান্টম। আসলে ফ্যান্টম চরিত্রটার সঙ্গে আপনার অনেক মিল আছে আমি মনে করি । আপনিও তীক্ষ্ণধার বুদ্ধি, মানুষের প্রতি অসীম ভালোবাসা সম্পন্ন একটি মানুষ।
ফ্যান্টমের কাহিনীটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। আমি আগে কখনো এই কাহিনী পড়িনি ।আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম । খুবই ভালো লাগলো চরিত্রটি আমার কাছে। আমাদের বর্তমান সমাজে এরকম একটি ফ্যান্টমের খুব দরকার বলে আমি মনে করি।

আমরা ফ্যান্টম মানে আপনাকে জানতাম। আজকে আমি জানলাম এর জন্য কিভাবে জন্ম।আসলে কাতর হওয়ারই কথা ছেলেটির কারণ চোখের সামনে এরকম জিনিস দেখা মানে তো অবাক করার মত। সত্যিই মানুষের কাছে দৈহিক শক্তি পারে সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়তে। আসলে তার ভিতরে একটি মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে অবাক লাগলো। মাত্র 13 বছর বয়সেই সে সকলের মন জয় করে নিয়েছিল আসলেই চরম বুদ্ধিমত্তা এবং শক্তিশালী । খুবই মর্মান্তিক একটি গল্প শেয়ার করেছেন।

শয়তানদের যম । যেখানেই অন্যায় সেখানেই ফ্যান্টম । বদমায়েশদের ঠান্ডা করে আর নিরীহদের বাঁচায় ।

আমাদের এমন একটা ফ্যান্টম লাগবে।কারন এখনকার সমাজের যে পরিস্থিতি ভালো মানুষের কোন দাম নেই

দাদা গল্পটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আসলেই সত্যি অনেক সুন্দর একটা ফ্যান্টম নামের গুরুত্ব আলোকপাত করেছেন আপনি। গল্পটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেক সুন্দর ভাবে পড়ে নিলাম। এতে অনেক কিছুই শিখে গেলাম নতুন করে। আসলেই একজন মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে অত্যাচারীরা অনেক অত্যাচার করে ১০০ জন মানুষের সামনে। কিন্তু কেউই না আসলে এরকম দুই-একটা যোদ্ধা পাওয়া যায় এটা চিরন্তন সত্য। ধন্যবাদ দাদা ফ্যান্টম নামের গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল অবিরাম আপনার জন্য।

এক ফ্যান্টম এর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয়, তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয় ।

দাদা আপনার এই লিখাটি পড়ে আজকে ফ্যান্টম এর পুরো কাহিনীটি জানলাম।এতোসব জানতাম না আর দেখিওনি। আপনি সম্পূর্ণ কাহিনীটাই আজ আমাদের সামনে তুলে ধরলেন।তবে একটা বিষয়ে অবাক লাগে, আপনি এখনো এই ফ্যান্টম এর ভক্ত!কারণ আপনি নিজেও একজন অন্যায় অপছন্দকারী এবং পরোপকারী ব্যাক্তি।

ফ্যান্টম অমর, অবিনশ্বর, কেননা ফ্যান্টম এর তো মৃত্যু নেই , ফ্যান্টম রা মরে না । অনন্তকাল চলে তাঁদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আর ন্যায়ের পক্ষে সংগ্রাম ।

ফ্যান্টমের জীবন গল্প পড়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম দাদা। সত্যি দাদা আপনি একদম ঠিক বলেছেন ফ্যান্টমরা কখনো মরে না। তারা যুগের পর যুগ বেঁচে থাকে মানুষের অন্তরে। মানুষের উপকারের জন্যই তাদের জন্ম হয়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হাজার বার এই ফ্যান্টমের জন্ম হোক এই কামনাই করি। দাদা আজ আপনার এই নামের অর্থ খুঁজে পেয়েছি। আপনি সেই ফ্যান্টমের চরিত্রকে আপনার জীবনের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। সত্যি দাদা আপনি যেমন পরোপকারী একজন মানুষ এবং অন্যায়ের সাথে কখন সমঝোতা করেন না এরকম মানুষ আজও ফ্যান্টমের চরিত্রকে মনে করিয়ে দেয়। আপনার মত মানুষের মধ্যেই যুগের পর যুগ পরোপকারী এবং সকলের বন্ধু ফ্যান্টম বেঁচে থাকে। সেই ছোট্ট কিশোর মনে যে পরোপকারী মনোভাব গড়ে উঠেছিল তারই ধারাবাহিকতায় সে পরবর্তীতে সকলের উপকারে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছে। ফ্যান্টমের প্রতিটি কথার মধ্যে এবং এই গল্পের মধ্যে আমি আপনার প্রতিচ্ছবি দেখতে পাচ্ছি দাদা। ফ্যান্টম যেমন সকল পাঠকের মনে জায়গা করে নিয়েছে তেমনি আপনিও আমাদের সকলের মনে শ্রদ্ধার এবং ভালোবাসার স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন দাদা। দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

ফ্যান্টম এর জীবন কাহিনী ও জন্ম জেনে অনেক ভালো লাগলো। তার চেয়ে বেশী ভাল লাগল তার প্রতিবাদ। কোন অন্যায় চোখের সামনে দেখতে পাবে না। এভাবেই জন্ম নিতে থাকলো তার বংশ প্রত্যেকে একেকটা ফ্যান্টম হয়ে গেল। অসাধারণ গল্প লিখেছেন দাদা আপনি। আপনার প্রত্যেকটা পোস্ট থেকেই কমবেশি আমরা কিছু শিক্ষনীয় পায়। যা আমাদের বাস্তব জীবনে অনেক উপকারে আসে। ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।এমন যাতে আরো আমাদের মাঝে শেয়ার করতে শুভকামনা এবং ভালোবাসা রইলো আপনার প্রতি।

এক ফ্যান্টম এর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয়, তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর ছেলে ফ্যান্টম হয় । এই ভাবেই প্রজন্মের পরে প্রজন্ম চলতেই থাকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ।

ফ্যান্টমের জন্ম নিয়ে গল্প লেখা অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। সত্যিই ফ্যান্টম একজন বীর যোদ্ধা। ফ্যান্টম নামের তাৎপর্য আমি আজকে বুঝতে পারলাম দাদা। সেই ছোট্ট লী মানুষের উপকারের জন্য ফ্যাক্টর নাম ধারণ করেছে এটা আমার জানা ছিল না। ফ্যান্টমের জন্ম ও এর উৎপত্তি সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম আজকে। বিশেষ করে ফ্যান্টম নামের তাৎপর্য জানতে পেরে বেশি ভালো লাগলো আমার। ফ্যান্টম নামের বৈশিষ্ট্যের সাথে এবং তার কাজ গুলোর সাথে আপনার অনেক মিল রয়েছে দাদা। আমি মনে করি আপনার এই নামটি সার্থক দাদা। আপনার মত একজন মানুষকেই এই নামে আখ্যায়িত করা যায়। যুগের পর যুগ জন্ম হয় ফ্যান্টমের এবং তারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। হাজার বার জন্ম হোক ফ্যান্টমের এই কামনাই করি। সত্যিই দাদা ফ্যান্টম চরিত্রটি একদম সুপার হিরো। সমাজের অন্যায়ের প্রতিবাদের জন্য যুগের পর যুগ এরকম সুপারহিরো জন্ম হওয়া খুবই জরুরী। ফ্যান্টম যেমন গল্পের চরিত্রের সুপারহিরো তেমনি আপনি আমাদের বাস্তব জীবনের সুপারহিরো দাদা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য দাদা।

প্রবলভাবে কিশোর মনকে আলোড়িত করলো এই ঘটনাটি । মনের ভিতর জন্ম নিতে থাকলো এক সুপার হিরো-র । অন্যায়ের বিরুদ্ধে সারা জীবন সংগ্রাম আর অসহায়-দুর্বলদের কাছে পরিত্রাতা সেই সুপার হিরো । না তার কাছে কোনো অলৌকিক শক্তি নেই সুপারম্যান, স্পাইডার ম্যান এর মতো, নেই কোনো আধুনিক টেকনোলজি ব্যাটম্যানের মতো । আছে শুধু প্রবল দৈহিক শক্তি, তীক্ষ্ণধার বুদ্ধি, মানুষের প্রতি অসীম ভালোবাসা আর বদমায়েশদের জন্য তীব্র আঘাত ।

শ্রদ্ধেয় দাদা আপনার গল্পটি অত্যান্ত দুর্দান্ত হয়েছে। আপনি একটি সময় উপযোগী গল্প উপস্থাপন করেছেন। আমাদের সমাজে মানবতা লুণ্ঠিত হচ্ছে। আর কর্তৃপয় মানুষ তা দেখেও না দেখার ভান করে। প্রতিবাদ করা তো দূরের কথা। আমরা যারা মানবতা বিশ্বাসি মানুষকে ভালোবাসি আমাদের উচিত যেখানে অন্যায় অত্যাচার মানবতা বিরুদ্ধে কাজ হচ্ছে সেখানে প্রতিবাদ করা । তা হোক কথার মাধ্যমে, হাত দিয়ে ,বল প্রয়োগ বা যে কোন মাধ্যমে ক্ষমতাকে প্রয়োগের করে। তাহলে মানবতার জয় হবে। আপনার কথাগুলো থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ভালো থাকবেন দাদা।

জি দাদা ঠিক বলেছেন, ফ্যান্টমরা কখনো মরে না, হাজারো যুবকের মনে জন্ম নেয় ফ্যান্টম। যারা অন্যায় অবিচার দুর্নীতি ইত্যাদি সহ্য করতে না পেরে এর প্রতিবাদ করে তারাই মূলত ফ্যান্টম। আপনার পুরো গল্পটি পড়ে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম। 🥰🤩

"ফ্যান্টম অমর কারণ এটি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে যায়"

এটি একটি সুপারহিরো উত্তরাধিকার বজায় রাখার একটি ভাল উপায়, আমি কখনই ফ্যান্টম কমিক পড়িনি তবে আমি যদি তার একটি চলচ্চিত্র দেখি, যা প্রত্যাশা পূরণ না করার কারণে প্রচুর সমালোচনা পেয়েছিল, আপনাকেও মনে রাখতে হবে সেই সময়ে, টেলিভিশন স্টুডিওগুলিতে আজকের বিদ্যমান বিশেষ প্রভাব প্রযুক্তি ছিল না।

আমি নিশ্চিত নই যে তারা একটি নতুন ফ্যান্টম মুভি বা সিরিজ প্রকাশ করবে কিনা, তবে আমি বড় পর্দায় কমিকের একটি পুনঃমেটারাইজেশন দেখতে চাই।

আমি বিশেষ প্রভাব সহ মুভিটি দেখতে চাই যদিও প্রথম মুভির লেখক ইতিমধ্যেই বয়স পেরিয়ে গেছেন তাই আমি রায়ান রেনল্ডসকে ফ্যান্টম খেলতে দেখতে চাই।

এজন্যই বোধহয় আপনার এস্টিমেট আইডির নাম phantom দিয়েছেন। ফ্যান্টম অর্থ ভূত, এ ধারণাই কেবল আমার মনের মধ্যে ছিল। তবে আজকের আপনার ফ্যান্টম নামের সম্পূর্ণ তাৎপর্য বুঝতে পারলাম। ফ্যান্টম দের মৃত্যু হয় না, তারা অবিনশ্বর। চিরকাল তারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে যাবে এবং ন্যায়ের পক্ষে থাকবে। ফ্যান্টমের জন্মের ইতিহাস পড়ে খুবই ভালো লাগলো দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে।

ফ্যান্টম এর জন্মের বিষয়টি জেনে খুব ভালো লাগলো দাদা।ফ্যান্টম এর জন্ম হয়েছে শুধু অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য হয়েছে।ফ্যান্টম আপনার স্টিমিট আইডির নাম কেনো রাখা হয়েছে,এখন বুঝতে পারছি।সুন্দর করে ফ্যান্টম এর জন্মের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং ফ্যান্টম এর জন্মের কারণটি ও খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে

লী থেকে ফ্যান্টমের জন্ম গল্পটি আসলে পড়ে খুব ভালো লাগলো দাদা। ফ্যান্টমরা কখনো মরে না। আছে শুধু দৃঢ় মনোবল, দৈহিক শক্তি। একটি প্রতিবাদী গল্পের ছোঁয়া দেখতে পেলাম। বীরেরা আসলে কখনো মরে না, ফ্যান্টম তারই উদাহরণ। তার কর্মের মাধ্যমেই মানুষের মাঝে বেচেঁ থাকবে চিরকাল।

ফ্যান্টম এর কমিকস টা আমি কখন পড়তে পারিনি কিন্তু একটি অ্যানিমেটেড সিরিজ আছে এই ফ্যান্টম নিয়ে। আজকে প্রথমবারের মতো ফ্যান্টমের অরিজিন স্টরি টা পড়তে পারলাম আপনার মাধ্যমে ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

এই ভাবেই প্রজন্মের পরে প্রজন্ম চলতেই থাকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম । তাই ফ্যান্টম অমর, অবিনশ্বর, কেননা ফ্যান্টম এর তো মৃত্যু নেই , ফ্যান্টম রা মরে না । অনন্তকাল চলে তাঁদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আর ন্যায়ের পক্ষে সংগ্রাম ।

দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এই কমিকস গুলো পড়া হয়নি। আমরা যখন ছাত্র অবস্থায় বড় হয়েছি তখন আমাদের সামনে ছিল মাসুদ রানা সিরিজ। যুগে যুগে ফ্যান্টমরা থাকবেই কারণ অন্যায়ের প্রতিবাদ অবশ্যই হবে সেটা হয়তোবা আগে অথবা কিছুটা বিলম্বে যেমনটি ফ্যান্টমের ক্ষেত্রে হয়েছে কিন্তু প্রতিবাদ হবেই। কখনোই দীর্ঘমেয়াদে অন্যায়ের জয় হতে পারে না। ফ্যান্টম নিয়ে আপনি যদি সিরিজ লিখেন তাহলে মনে হয় অনেকেই খুব মজা পাবে এবং আমি ব্যক্তিগতভাবে খুব আনন্দ পাব।

অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস সবার মধ্যে জন্ম নেয় না।যদি তাই না হব তাহলে যেদিন বৃদ্ধ লোকটি কে লুট করে নিয়ে গেল সেদিন কেউ প্রতিবাদ করতো। তাদের মধ্যে শুধু লিওন মনে মনে এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার চিন্তা করে।লিওন ঠিক একদিন ফ্যান্টম হয়ে সবার পাশে দাঁড়ায় এবং সব অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শুরু করে।

সুন্দর গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা 💚

ফ্যান্টমের মতো বীরযোদ্ধা আমাদের প্রতিটি ঘরে ঘরে জন্ম হওয়া উচিত কেননা আমাদের সমাজ থেকে সমস্ত অন্যায় অত্যাচার একমাত্র তারাই নিবারনণ করতে পারবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে আপনি অসাধারণ একটি কাহিনি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।

দাদা গল্পটা আমার খুবই ভালো লেগেছে। এ ধরনের গল্প পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে এ গল্পটি পড়ে খুবই খুবই ভালো লেগেছে। বর্তমানে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে খুবই কঠিন। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে ধরনের একটি গল্প শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

গল্পটা অনেক ছোট হইলেও অনেক কিছু বুঝিয়েছেন।জা আসলে অনেক বড় বই পড়লেও বোঝা যায় নাহ।আপনি শুরু থেকে শেষ মুহূর্ত টুকু বুঝিএয়েছেন যে একজন মানুষ কিভাবে অন্যায়ের বিরুধে রুখে দারায়।তাকে আড়াল করে রেখে যে মানুষের উপকার করা যায় তাও তিনি বোঝা যায়।ধন্যবাদ দাদা এতো ছোট গল্প দিয়ে বিস্তর কিছু বুঝানো।

মানবতা যখন নীরব থাকে বা মানবতার অবর্তমানে, অন্যায় মাথা চাটা দিয়ে উঠে যায়, এবং মানবতার আবির্ভাবের সাথে সমস্ত অন্যায় দূর হয়।

Excellent

ফ্যান্টমের মতো বীরযোদ্ধা আমাদের প্রতিটি ঘরে ঘরে জন্ম হওয়া উচিত কেননা আমাদের সমাজ থেকে সমস্ত অন্যায় অত্যাচার একমাত্র তারাই নিবারনণ করতে পারবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে আপনি অসাধারণ একটি কাহিনি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

আপনার গল্প খুব আকর্ষণীয় দাদা