চলুন যাওয়া যাক মূল পর্বে।
![]() |
---|
খুবই দুঃখের সাথে জানানো হচ্ছে, এবার আমি যে এলাকায় থাকি ঢাকা শ্যামপুর এবং কি নারায়ণগঞ্জের পার্শ্ববর্তী এলাকা। যেখানে পুরো বছরটা জুড়ে হাতে গোনা ৪-৫দিন বৃষ্টি হয়নি। যা ও হয়েছিল একদিন কিংবা আধাবেলা। তাই আমার কোন ফটোগ্রাফি করা হয়নি বৃষ্টিতে। তাই আমি বৃষ্টির কোনো ছবিও শেয়ার করতে পারছিনা। কয়েকদিন আগে বাজার করতে গিয়ে বৃষ্টির কবলে পড়ে একটা ছবি তুলেছিলাম সে ফটোগ্রাফি টাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
শেয়ার করো তোমার বৃষ্টির দিনের অনুভূতি।
![]() |
---|
আমি শুরুতেই ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের সবার প্রিয় @shuvo শুভ ভাই কে। আমাদের জন্য এত সুন্দর একটি কনটেস্টের পোষ্ট পাবলিশ করার জন্য। আমি আবারও অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, আমাদের সবার প্রিয় আর, এম, ই, দাদাকে, যার অক্লান্ত পরিশ্রমের বিনিময়ে আমাদের পাওয়া, আমার বাংলা ব্লগ। আমাদের প্রত্যেকটা মডারেটর প্রাণপণ চেষ্টা করেন আমাদের জন্য প্রতি সপ্তাহে একটা না হয় একটা কনটেস্ট রাখার জন্য। আবার এমনও হয় কোন সপ্তাহে দুই তিনটা কন্টেস্ট হয়ে যায়।
![]() |
---|
আমি কখনও কল্পনা করিনি আমার সোনালী অতীতের স্মৃতিগুলো আবার আমার মনে পড়বেই। আবার আমি আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারব। এটা ভাবতেই অনেকটা অবাক লাগে এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম এসেছি, যেখানে নিজের অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ সবকিছু জড়িয়ে থাকবে সারা জীবন স্মৃতির পাতায়। কখনো মুচবেনা আমাদের এই কৃতকর্ম গুলো। চাইলে যেকোন সময় দেখে নিতে পারব গতকালকে কি করেছিলাম এবং গতকাল থেকে শুরু করে সেই সোনালী অতীত পর্যন্ত। আর এত সুন্দর একটি প্লাটফর্ম তৈরি করেছেন আমাদের প্রিয় দাদা। যাকে না চাইলেও মনে রাখতে হবে সারা জীবন। আমার বাংলা ব্লগের গৌরবময় একটি নাম আর, এম, ই, দাদা।
![]() |
---|
আমাদের শৈশবের দিনগুলো কে সোনালী অতীত বলা হয়েছে, কিংবা আমরা বলে থাকি সোনালী দিন। আসলে দিনগুলো ছিল সোনালী সূর্য মাখা, যেখানে কষ্ট কিংবা দুঃখ বলতে কোন ছায়া ছিল না। সে ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল আজকের এই পোষ্ট লিখতে বসে। এমন সময় ছিল দুদিন না খেয়ে ছিলাম কিন্তু কখনো কষ্ট অনুভব হয়নি। কিংবা দুঃখ কাকে বলে সেটাও বুঝতে পারিনি। মায়ের আঁচল বাবার ছায়ায় বেড়ে উঠা সেই দুরন্ত শৈশব মনে পড়ে। সেই কাদা মাখা গায়ে ঘুরে বেড়ানো স্মৃতিগুলো মনে হয় যেন চোখের সামনে ভেসে উঠেছে আমার নিজের অতীত গুলো।
বৃষ্টির দিন মনে হতো উৎসবমুখর একটি দিন। সবচেয়ে বেশি খুশি হতাম তখন যখন বৃষ্টির কারণে স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যেত। তখন মনের আনন্দে নাচতাম আর বৃষ্টির পানিতে ছুটে বেড়াতাম খেলাধুলা করার জন্য। তবে মায়ের বকুনি বাবার শাসন সেটা তো আছেই। একটু বৃষ্টিতে ভিজতে দেখলেই মার কিন্তু মাপ নেই। তবুও কে শোনে কার কথা চুপিসারে চলে যেতাম মাঠে। হয়তো ফুটবল খেলতে আর না হয় ছাছ ধরতে। আমার নিজের বৃষ্টির দিনের সোনালি অতীত গুলো আমার নিজের কাছে মনে হচ্ছে যেন রূপকথার গল্পের মতো।
একদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছে, প্রচন্ড বৃষ্টি দেখে সবাই দুপুরের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। আর আমার মন শুধু ছটফট করছে কখন বাইরে যাই। ফুটবলটা হাতে নিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে ছৌ, কে পায় কার দেখা। আস্তে আস্তে একে একে ভিজে ভিজে সবাইকে ডেকে এক জায়গায় করলাম, ছুটলাম ফুটবল খেলতে। তখন আমাদের একই পাড়াতে দুইটা গুষ্ঠি সবচেয়ে বড়। আমাদের গোষ্ঠীর ছিল ভূইয়া আর অপর গুষ্টির নাম ছিল মজুমদার। কিন্তু একই পাড়াতে বেড়ে ওঠার কারণে সমবয়সী ছিলাম আমরা প্রায় ২০-২৫ জন। কিন্তু সবাইকে তো আর একসাথে পাওয়া সম্ভব নয় মনে হয় ৮-১০ আট দশজন করে দুই দলে হয়েছি।
শুরু হয়ে গেল ফুটবল খেলা নিজেরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার জন্য খেলতে নেমে পড়লাম। কিন্তু একপর্যায়ে গিয়ে মজুমদার গোষ্ঠীর মধ্যে একজন ছিল মেম্বারের ছেলে সে খুবই তেড়া টাইপের। আমরাও কোন অংশে কম ছিলাম না। আর আমার একটা চাচাতো ভাই ছিল সে আমাদের থেকে ২-৩ বছরের বড়। তখন সে আমাদেরকে এক জায়গায় জড়ো করে বলতেছে এবার যদি কোনরকম তেড়ামি করে তাহলে মাইর করবো। সবাই প্রস্তুত থাক মেরে পালিয়ে যাবো। কথাটা শুনে মনে হচ্ছে কেমন একটা এনার্জীর চলে আসছে মনে হয়। খেলা বলে কথা, খেলায় জগড়া হবে না,এ তো হতেই পারে না। বেশিক্ষণ আর লাগলো না লেগে গেল হুলস্থুল মারামারি, এতে করে আচ্ছা তরফে মেরেছিলাম। আমাদের বিপরীত দলকে মেরে যে যার মত দৌড়ে পালিয়ে গেলাম।
তখন চাচাতো ভাই বেশি মেরেছে বিদায় তার ওপরে সবাই আক্রোশ হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে চাচাতো ভাই যেদিকে দৌড় দিয়েছে আমিও দিয়েছি তার পিছু। আর আমাদের পিছনে তারা চার পাঁচ জন দৌড়াচ্ছে। দৌড়াতে দৌড়াতে এক পর্যায়ে আমরা চলে গেলাম দিঘির প্রান্তে, আমাদের বাড়ির পাশে একটা দিঘি ছিল। আর সেইটা ছিল মূলত তিনটে পাড়ার মাঝখানে। তাহলে বুঝতেই পারছেন দীঘিটা কত বড় ছিল। যখন চাচাতো ভাই দিঘির মধ্যে কচুরিপানায় নেমে পড়লো আমিও আর দেরি করলাম না। প্রায় ১ থেকে দেড় ঘন্টা মত কচুরিপানার ভিতরে ভিতরে ভিতরে দক্ষিণ পাড় থেকে উত্তর পাড়ে যাওয়া এটা খুব ভয়ঙ্কর একটা বিষয়। কিন্তু সেখানে ছিল বড় বড় জীব বিশেষ করে বড় বড় সাপের বয়। সাপ গুলোর গল্প শুনতাম বাবার কাছে রূপকথার গল্পের মতো।
অবশেষে ভয়কে জয় করে আমাদের বাড়ির পাশে এসে উঠলাম। কিন্তু শরীর একেবারে ঠান্ডায় জমে গিয়েছিল। অনেক কষ্ট হয়েছিল অবশেষে বাড়িতে এসে ফ্রেশ হয়ে তাড়াতাড়ি শুয়ে গিয়েছিল। তখন মা বুঝতে পেরেছিলো অনেক সময় ভিজার কারণে ঠান্ডা লেগেছে, চুপটি করে শুয়ে পড়লাম। আর সেই স্মৃতিগুলো এখন মনে পড়লে মনে ইচ্ছে জাগে আবার চলে যায় সেই সোনালী অতীতে। যদিও সম্ভব নয় তবুও স্বপ্নগুলোকে বুকের মাঝে লালন করেই বেঁচে থাকতেই হয়।
![]() |
---|
স্কুলে না গিয়ে আমি মাছ ধরতে গিয়ে ছিলাম বর্ষার মৌসুমে। ধান লাগানোর জন্য জমি চাষ করত বড় ট্রাক দিয়ে। আর সেই ট্রাকের পেছনে মাছ ধরতে মজাটা ছিল অন্যরকম। পুটি মাছ, বাইন মাছ, টাকি মাছ, কৈ মাছ এবং কি বড় বড় মাছ পাওয়া যেত। অবশেষে মাছ ধরে বাড়িতে আসার পর দেখি আব্বু যা ইচ্ছা তা গরম কাকে বলে। কাছে গেলে মনে হয় যেন পিঠের ছাল তুলে ফেলবেন। স্কুলে না গিয়ে মাছ ধরার মজাটা বুঝিয়ে দিবে। তখন আমার বয়স ছিল ১২ কিংবা ১৩ এর মাঝামাঝি। মাকে তো বাবা যা ইচ্ছা তাই বলে বকতেছে। পড়ালেখা করাতে হবে না ছেলেকে মাঠে দিয়ে দাও বদলার কাজ করবে। যা ইচ্ছা তাই বলে যাচ্ছে আর আমি তো লুকিয়ে লুকিয়ে শুনছি, সামনে যাওয়া তো সম্ভব নয়।
এর কিছুদিন পরেই কোরবানির ঈদ, বড় ভাই বিয়ে করেছিল বছরখানেক হয়ে গেছে। বৌ নিয়ে বাড়িতে আসবে, সবার মাঝে আনন্দের সীমা নেই আমারও। আর আমাদের আনন্দ টা বেশি হয় বড় ভাই আসবে, নতুন জামা-কাপড় নিয়ে আসবে। আনন্দ করবো ঈদ উদযাপন করব সে কি আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। অবশেষে কাঙ্খিত সময়টুকু এসে পড়ল। ভাইয়া ভাবিকে নিয়ে আসলো বাড়িতে। ভরপুর মেহমান বড় ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ি থেকে সালি-সালা এসেছে, সে কি আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়।
বেলা ১১ টার দিকে বাবা পুকুরের দিকে জাল নিয়ে গেল মাছ ধরার জন্য। বাবা প্রায় ঘন্টাখানেক পুকুরে জাল মেরে ছিল কিন্তু কোন মাছ পাই নাই। আর যেগুলো পেয়েছিলেন সেগুলো খাওয়ার উপযুক্ত না। আর প্রচুর পরিমাণে ঝোপ ঝাড় পুকুরের চতুর পাশে,ঝোপ থাকার কারণে, আর বেশি পানিতে মাছ উঠত না। আর বর্ষাতে এমনিতেই বেশি পরিমাণ পানির মধ্যে মাছ ধরতে খুব কষ্ট হতো এবং কী মাছ পাওয়া যেত না। তখন আব্বা বলতেছে মা'কে তোমার ছেলেকে বলো মাছ ধরতে, তখন মা আমাকে এসে বলছে যা তোর বাবা একা-একা জাল মারছে,মাছ ধরতেছে তুইও যা।
অনেক চেষ্টা করেও আমাকে রাজি করাতে পারল না। কারণ আমার রাঘ সেখানেই যেই বকা দিয়েছে। মাছ ধরার জন্য আমাকে এত বকাবকি করেছে, মাছ মারতে গিয়েছিল বলে। আর এখন মাছ ধরতে বলতেছে আমি ধরবোই না। মার সাথে রাগারাগি করে চলে গেলাম অন্যদিকে, কিছুক্ষণ পর আবার লুঙ্গি-গামছা সাবান নিয়ে গোসল করতে চলে গেলাম। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি বাবা জাল থেকে ঝোপঝাড় পরিষ্কার করছে। আর আমাকে বলছে নেমে আমার সাথে মাছ ধর আমি বলছি আমি পারবোনা। তখন আর বাবা কিছুই বলো না চুপচাপ কারণ বাবা বুঝতে পেরেছে বকাবকি দিয়েছিলে সেটা আমার ভালোভাবে মনে আছে।
![]() |
---|
সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে এখানে, বাবা জাল পরিষ্কার করে খেও দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আর আমিও লুঙ্গিটা প্রস্তুত হয়ে আছি কখন পুকুরে লাফ দেব। বাবা জাল খেও দেওয়ার সাথে সাথে আমিও পুকুরে লাফ দিলাম। পুকুরে লাফ দেওয়ার সাথে সাথেই পুকুর থেকে বোয়াল মাছ লাফ দিয়ে রাস্তায় উঠে গেল। তখন সবার চিককার কে দেখে। হাসি রহস্য মনে হয় যেন হট্টগোল লেগে গেল পুরো বাড়িতে। তখন সবার একই কথা মাছ ধরতে নামার আগে মাছ পানির উপরে চলে এসেছে। সেই আনন্দঘন মুহূর্ত টা এখনো চোখের সামনে জ্বলজ্বল করে ভাসতেছে। অবিশ্বাস্য একটা ঘটনা ঘটেছিল যা আদৌ আমি কাউকে বললে বিশ্বাস করেতে পারিনি। কিন্তু সেই স্মৃতিটুকু এখনো প্রায় সময় মনে পড়ে। আজকের মত বিদায় আমার অনুভূতি।
বন্ধুরা কেমন লেগেছে আমার বৃষ্টির দিনের অনুভূতি গুলো। আশা করি সকলের কাছেই ভালো লাগবে। ভাল মন্দ কমেন্টে জানাবেন। সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন। আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
শেষে আপনার বোয়াল মাছের কাহিনী শুনে খুব ভালো লাগলো। ভাইয়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার বৃষ্টির দিনে অনুভূতিগুলো সত্যিই দারুণ ছিল। আপনার জন্য অনেক বেশি শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলো ছোটবেলার সবার শৈশবে ই কিছু না কিছু দারুন মুহূর্ত থেকে যায়। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য, কাঙ্খিত মন্তব্য উপহার দিয়ে সাথে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৃষ্টির দিনের চমৎকার অনুভূতি দারুণভাবে তুলে ধরেছেন আপনার বোয়াল মাছ কাহিনী দিয়ে।বৃষ্টির দিনে স্কুল বন্ধ থাকায় আপনার কাছে দারুন লাগে।ঠিকই বলেছেন বেশি বৃষ্টি হলে আমরাও স্কুল ফাঁকি দেই কারণ স্কুল যেতে তখন বাড়ি থেকে নিষেধ করা হতো।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তখন শুধু আমরাই মনে করতাম যে আমরা নিজেরাই চালাক কিন্তু আসলে প্রত্যেকটা মানুষই তার জীবনের সেই মুহূর্তগুলো অতিক্রম করেছে। ভালোবাসা অবিরাম আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এর জন্যই তো আমি খেলাধুলাই কম যায়। মারামারি আমার মোটেও পছন্দ নয়। আমি একজন শান্তিপ্রিয় মানুষ,তাই সর্বদা গ্যাঞ্জাম মুক্ত থাকতে চাই। তবে জীবনে এমন অনেক ঘটনা রয়েছে সবকিছু আর তুলে ধরা যায়। বেশ ভাল লেগেছে আপনার এত সুন্দর ঘটনাবহুল অনুভূতি পড়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি শান্তিপ্রিয় মানুষ জেনে খুবই ভালো লাগছে, তবে শৈশবে কিছু না কিছু সবার জীবনেই থেকে যায়। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনি অনেক সুন্দর করে বৃষ্টি দিনের ঘোরাঘুরি অনুভূতি খুব দারুণ করে শেয়ার করছেন।আপনার পোস্ট পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো।আসলে বৃষ্টি দিনে বাড়ীতে ঘুমাতে আমার অনেক ভালো লাগে ।তার সাথে আপনি স্কুলে ফাঁকি বিষয়টি আমিও নিজেও করে ছিলাম।অনেক শুভ কামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনি বৃষ্টির দিনের অনুভূতির পোস্ট মনে হয় ভালো করে পড়েন নি, এখানে অনেক সুন্দর গল্প ছিল। যাইহোক মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা রইল ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক বলেছেন ভাই বৃষ্টির দিনে ফুটবল খেলার জন্য মনটা যেন ছটফট করে আপনার এই গল্পটি সঙ্গে আমার জীবনের অনেক মিল রয়েছে খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন। আপনার গল্পটি পড়ে অনেক আনন্দ পেয়েছি ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি না আমার ভাই, ভাইয়ের সাথে ভাইয়ের মিল থাকবে না তা কি হয়। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বোয়াল মাছের কাহিনী টি অনেক ভাল ছিল। আশা করছি এই প্রতিযোগিতায় আপনি ভাল একটি পজিশনে থাকতে পারবেন। আপনার জন্য দোয়া রইল
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কাঙ্খিত মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৃষ্টির দিনের এত মজার অনুভতি আপনি আমার বাংলা ব্লগে শেয়ার করে অনেক ভালো একটি কাজ করেছেন। এই কনটেস্ট এর মাধ্যমে আমরা অনেকের অনেক মজার কাহিনী গুলো জানতে পারলাম। আপনার পোস্টটি অসম্ভব সুন্দর ছিলো ভাই। আপনার জন্য অনেক দোয়া এবং শুভকামনা থাকলো
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ ভাই ঠিকই বলেছেন অনেকের জীবনে অনেক স্মৃতি আমরা গল্প আকারে শুনতে পাই খুব ভালো লাগে। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৃষ্টির দিনে ফুটবল খেলা কিংবা মাছ ধরার অভিজ্ঞতা আমারও কিছু আছে।আপনার লেখা পড়তে পড়তে মনে পরে গেল। একবার মাছ ধরতে গিয়ে হটাৎ বৃষ্টি নামলো আমরা ভিজে একসের। যেখানে মাছ ধরতে গিয়েছিলাম সেখানে দুই তিন কিলোমিটারের মধ্যে কেউ নেই কোন ঘরবাড়ি নেই। কি আর করার ভিজেই বাড়িতে ফিরতে হলো। আপনার বৃষ্টির দিনের অভিজ্ঞতা কাহিনী টি কিন্তু দারুন লেগেছে আমার কাছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে দাদা আমাদের কৈশোর শৈশব কত্থক গল্পই না অগোচরে রয়ে গেছে। কথার পরিপ্রেক্ষিতে একটার পর একটা করে গল্প মনে হয়। আমাদের কৈশোরের দিন গুলো ছিল প্রত্যেকটা দিনে কয়েকটা গল্প নিয়ে যা এখন মনে হলে খুব অবাক লাগে। আপনার বৃষ্টির গল্পটি শুনে ভালো লাগলো, শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit