আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না। ১০% সাই-ফক্স।

in hive-129948 •  3 years ago 

কেমন আছেন আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা? আমি ভালো আছি। আশাকরি আপনারা ও ভালো আছেন।


সেদিন সকালে একটি জরুরী কাজে বাইরে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পথে মনে করলাম একবার বাজার থেকে ঘুরে যাই। মূল উদ্দেশ্য ছিল কিছু সবজি আর ফল কেনা। কিন্তু বাজারে যাওয়ার পর মনে হল মাছ বাজার থেকে একবার ঢু মেরে আসি। নির্দিষ্ট কোন মাছ কেনার জন্য নয়। গিয়েছিলাম মূলত ঘুরে ফিরে দেখতে। আর যদি কোন মাছ পছন্দ হয় তাহলে সেটা কিনতে। মাছ বাজারে কিছুক্ষণ ঘোরাফেরার পর দেখতে পেলাম বাজারে বেশ ভালো সাইজের কিছু বাইম মাছ উঠেছে। এই মাছটি আবার আমার বাসার সবাই পছন্দ করে। পছন্দ হওয়ায় কিছু বাইম মাছ কিনে ফেললাম। বাসায় নেয়ার পর সেই বাইম মাছ রান্না করা হলো আলু বেগুন সহকারে। আজ আপনাদের সাথে সেই রেসিপিটি শেয়ার করবো। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না

Polish_20220515_160637405.jpg

উপকরণ সমূহ

Polish_20220515_160841781.jpg

উপকরণ সমূহপরিমাণ
বাইম মাছ২ টি
বেগুন২ টি
আলু২ টি
পেয়াজ কাটা১/২ কাপ
কাঁচা মরিচ৭ টি
পেঁয়াজ বাটা২ টেবিল চামচ
আদা বাটা১ চা চামচ
রসুন বাটা১ চা চামচ
হলুদ গুড়া১ চা চামচ
শুকনা মরিচ গুঁড়া১ চা চামচ
জিরাগুঁড়া১ চা চামচ
ধনিয়া গুড়া১ চা চামচ
লবনস্বাদমতো

রন্ধনপ্রণালী

প্রথম ধাপ

20220514_131338.jpg20220514_131353.jpg

প্রথমে কড়াইতে কিছুটা তেল নিয়ে কিছুক্ষণ গরম করি। তারপর তার ভেতরে কেটে রাখা পেঁয়াজ গুলি দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নেই।

দ্বিতীয় ধাপ

20220514_131610.jpg20220514_131651.jpg

এখন কড়াইয়ের ভেতর সমস্ত কাটা মসলা এবং বাটা মসলা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিই। মনে রাখবেন যত বেশি কষাবেন ম আপনার তরকারির স্বাদ ততো ভালো হবে।

তৃতীয় ধাপ

20220514_131755.jpg20220514_131834.jpg

এখন কষানো মসলার ভিতর মাছ গুলো দিয়ে দিই।

চতুর্থ ধাপ

20220514_132115.jpg20220514_131909.jpg
20220514_132711.jpg20220514_132910.jpg

মাছগুলো কিছুক্ষণ কষানোর পর কড়াইয়ের ভেতরে কিছুটা পানি যোগ করি। তারপর কিছুক্ষণ রান্না করি। রান্না হয়ে গেলে মাছগুলো কড়াই থেকে তুলে একটি বাটিতে রেখে দিই।

পঞ্চম ধাপ

20220514_132913.jpg20220514_132933.jpg
20220514_133023.jpg20220514_134113.jpg

মাছ উঠিয়ে নেয়ার পর কড়াইয়ের ভেতর যে মসলা থাকবে তার ভেতর কেটে রাখা আলু বেগুন গুলি দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিই। তারপর সেখানে সামান্য পানি যোগ করে অল্প কিছুক্ষণ রান্না করি।

ষষ্ঠ ধাপ

20220514_134645.jpg20220514_134254.jpg

এখন কড়াইয়ের ভেতর কেটে রাখা কাঁচা মরিচ এবং জিরার গুড়া যোগ করি।

সপ্তম ধাপ

20220514_135555.jpg20220514_134221.jpg

এখন তুলে রাখা মাছ গুলি কড়াইয়ের ভেতর দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না করি। ব্যাস হয়ে গেলো আমাদের মজাদার আলু বেগুন দিয়ে মাছের ঝোল। এখন গরম গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন। সাথে যদি হয় এক টুকরো লেবু তাহলে তো কথাই নেই।


আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।


ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইসহুয়াই নভা 2i
ফটোগ্রাফার@rupok

logo.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

standard_Discord_Zip.gif


🇧🇩🇧🇩ধন্যবাদ🇧🇩🇧🇩


@rupok

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

টপ ক্লাস একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই আমাদের এদিকে এতো বড় বাইম মাছ তো পাওয়ায় যায়না।পাওয়া গেলেও সেগুলো অনেক ছোট।আপনার রেসিপি দেখে জিভে জল এসে গেল ভাই দারুন ছিল ধন্যবাদ শেয়ার করাএ জন্য।

বাইম মাছের সাইজ আসলেই অনেক ভাল ছিলো। এইজন্যই দেখেই পছন্দ হয়ে গেলো। খেতেও ভালো হয়েছিলো।

এই মাছগুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপযোগী পুষ্টিকর রয়েছে, আজকের আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছের রান্নার রেসিপি চমৎকার ছিল, খুব সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের সামনের আজকের রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল প্রাণপ্রিয় ভাই।

এই ধরনের রান্না শরীরের জন্য উপকারী। আমরা সাধারনত ভুনা ভাজা খেতে অভ্যস্ত। তবে সেগুলো শরীরের জন্য মোটেই ভালো না।

আপনার এই ছবিটা দেখে মনে হয়েছে খুব সুস্বাদু হয়েছে। আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না রেসিপি দেখে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

তরকারিটা খেতে বেশ মজা হয়েছিলো। গরমের দিনে দুপুরে গরম ভাতের সাথে এধরনের তরকারি আর সাথে যদি লেবু থাকে। তাহলে আর কিছু লাগেনা।

ওয়াও ভাইয়া আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছের রেসিপি দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। আপনার রেসিপি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে ভাইয়া। আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

খেতে ভালোই হয়েছিল। দুপুরবেলায় গরম ভাতের সাথে এধরনের তরকারি খারাপ লাগে না।

ভাই বাইম মাছ আমার খুবই প্রিয় মাছ। আর এই প্রিয় মাছ আপনি অত্যন্ত সুস্বাদু করে তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। আমার জানামতে আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না করে খেলে অনেক অনেক মজার হয়ে থাকে। আপনার তৈরি রেসিপি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। মনে হচ্ছে গরম গরম ভাতের সাথে এই রেসিপিটি খেতে পারলে খুবই ভালো লাগতো। এতো সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমার বাসাতেও প্রায় সকলেই বাইম মাছ খেতে খুবই পছন্দ করে৷ আর আমিও বাইম মাছ খেতে খুবই পছন্দ করি। কিন্তু কখনো এভাবে আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না করে খাওয়া হয়নি। আমার বাসায় বাইম মাছ বেশিরভাগ সময়ই ভুনা করে রান্না করা হয় । তবে আপনার রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া আমি অবশ্যই এই রেসিপিটি ট্রাই করে দেখবো। ধন্যবাদ।

আপনি অনেক সুস্বাদু একটি মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন ।বাইম মাছ সাধারণত নদী তে পাওয়া যায় । আরজে মাছ নদীতে পাওয়া যায় সে মাছের স্বাদ অন্য এক রকম। আপনি বাইম মাছ দিয়ে মজাদার একটি রেসিপি করেছেন যা আমার খুব প্রিয়। এত সুন্দর একটি রেসিপি নিখুত ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আলু বেগুন দিয়ে খুব সুন্দর করে বাইম মাছের রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।ভাইয়া বাইম মাছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি গুণ থাকে ।তাই এইমাছ সবার খাওয়া। উচিত আমার কাছে তো বেশ ভালো লাজে।আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে খুবই মজাদার ছিল ।খুব ইচ্ছে করছে একটু তুলে খেয়ে ফেলি।কিন্তু খেতে পারব না ।যাইহোক আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই মাছের রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

বাইম মাছ খেতে আমি একদমই পছন্দ করি না এবং কখনো আমি এই মাছ খাইও নাই। আজকে আপনার তৈরি আলু এবং বেগুন দিয়ে বাইম মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে আসলেই অনেক সুস্বাদু।আপনার তৈরি রেসিপির তরকারি কালারটা অনেক সুন্দর হয়েছে যা দেখে যে কেউ খেতে ইচ্ছা পোষণ করবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া আমাদের মাঝে বাইন মাছের এত সুন্দর একটি রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য।

বাইম মাছ খেতে আমার বেশ ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর করে আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দিকে ভাই সত্যি কথা বলতে জল এসে গেছে জিভে। সেই সাথে আপনার উপস্থাপনা গুলো অনেক ভাল ছিল।খুব সুন্দর করে সবকিছু র্বণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি বাইম মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

বাইম মাছ খেতে অনেক মজা। বাইম মাছ রান্নার ধাপ গুলো সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার উপস্থাপন আমার অনেক সুন্দর লেগেছে। বাইম মাছ আলু বেগুন রান্না দেখে আমার জিব্বায় পানি চলে আসছে। গ্রামাঞ্চলে তো বাইম মাছ পাওয়া যায় না। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল।

বাইম মাছগুলোর পিস দেখেই বোঝা যাচ্ছে বাইম মাছগুলো অনেক বড় ছিল। আমাদের দিকে এতো বড় বাইম মাছ সাধারণত পাওয়া যায় না ঐ মাঝে মাঝে দুই একটা।

আলু এবং বেগুন দিয়ে বাইম মাছের রেসিপি টা দারুণ তৈরি করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না রেসিপি দেখে তো লোভ সামলাতে পারলাম না। খেতে ইচ্ছা করছে ভাই। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।

আমি বিশ্বাস করতে খুবই কষ্ট হচ্ছে বাইম মাছের সাইজ দেখে অনেক বড় বাইম মাছ।আজকাল এত বড় আকারের বাইম মাছ খুঁজে পাওয়াটা ও মুশকিল।
যদি বলি আপনার আপনার আলু দিয়ে বাইম মাছের রেসিপির কথা তাহলে বলবো একেবারেই ইউনিক একটা রেসিপি খুবই সুস্বাদু ওলোভনীয় তা দেখতে কিন্তু খুবই আর্কষণীয় দেখাচ্ছে।খেতে পারলে অনেক ক্ষুধা নিবারণ করতে পারতাম।

ওয়াও দারুন রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের জন্য বেগুন আলু দিয়ে বাইম মাছের রেসিপি। আপনার রেসিপি টা দেখেই খিদা মনে হয় যেন একটু বেশিই চেপে বসল। অসাধারণ লেগেছে এবং কি কালার টি ছিল দেখার মতো। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য, আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।

  ·  3 years ago (edited)

ভাইয়া আশা করি, ভালো আছেন? আপনি খুব সুন্দর করে আলু এবং বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্না করেছেন ? সত্যি দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া অসাধারণ হয়েছে। খুব সুন্দর ভাবে ধাপসমূহ আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। এত অসাধারণ রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ভাল থাকবেন ভাইয়া।

আমার মনে হয় বাইম মাছ পছন্দ করেনা এরকম মানুষ হয়তো পৃথিবীতে খুব কমই আছে ব্যক্তিগতভাবে বাইম মাছ আমার অনেক বেশি পছন্দের। আর এইবার না যদি আলু এবং বেগুন দিয়ে ভুনা ভুনা করে রান্না করা হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। আপনার এই রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল ।ধন্যবাদ আপনাকে এত মজাদার একটি বাইম মাছের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমি আবার ছোট বাইম মাছ পছন্দ করি না। এই বাইম মাছের সাইজ বেশ ভালো ছিলো। এজন্য খেতেও মজা হয়েছিলো।

বাইম মাছ আমার খুবই প্রিয়, বাড়িতে গেলে মা আমার জন্য এই মাছ রান্না করার চেষ্টা করেন। আপনি আজকে বাইম মাছ দিয়ে আলু বেগুন রান্না করেছেন রেসিপিটি আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। আমরা এভাবে রেসিপি করে খেয়ে থাকি খুব ভালো লাগে আমার কাছে।

গরমের দিন দুপুরে এইভাবে মাছ রান্না খেতে ভালোই লাগে। যদিও আমার কাছে ভুনা করে খেতে বেশি মজা লাগে।

বাইম মাছ ভুনা বরাবরই আমার খুব ফেভারিট 😋😋এবারের ছুটিতে বাড়ি গিয়ে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ও বাইম মাছ ধরে ছিলাম ।সেই মাছ খুব মজা করে ভুনা করে খেয়ে ছিলাম। যদিও রান্নাটা মা করেছিল। আপনি লোভনীয় ভাবে' রেসিপিটি প্রস্তুত করে উপস্থাপন করেছেন দেখেই জিভে জল চলে আসলো খেতে নিশ্চয়ই ভারি মজা হয়েছিল।😋😋

আমার কাছেও অবশ্য বাইম মাছ ভুনা করে খেতে বেশি মজা লাগে। কিন্তু বর্তমানে শারীরিক সমস্যার কারণে এরকম হালকা ঝোল খাচ্ছি। খেতে খারাপ লাগে না।

আপনি আলু বেগুন দিয়ে বাইম মাছ রান্নার রেসিপিটা অসাধারণ ভাবে তৈরি করেছেন। দেখে আমার লোভ লেগে গেল। আপনি চমৎকার ভাবে ধাপে ধাপে এটা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

এই ভাবে রান্না করলে খেতে ভালই লাগে। বিশেষ করে গরমের দিন এইরকম ঝোল করলে বেশ মজা লাগে খেতে।

দেশীয় মাছ খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে ।আমাদের দিকেও এই সময়ে বাইম মাছ প্রচুর পাওয়া যায়। কারণ খাল বিলে পানি শুকিয়ে যায় যা মাছ ধরার জন্য উপযুক্ত সময়। আপনার বাইম মাছ রান্নার রেসিপি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে।
আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

এজন্যই হয়তো বাজারে প্রচুর বাইম মাছ দেখতে পেলাম। এই মাছ সব সময় বাজারে দেখা যায় না। পাওয়া গেলেও অনেক ছোট সাইজের। কিন্তু এদিন বাজারে অনেক বড় বড় বাইম মাছ দেখেছি।

আমি এই মাছ আগে তেমন বেশি পছন্দ করিনি কিন্তু আমার বাবু হওয়ার পর ডাক্তার যখন খেতে বলেছে তারপর থেকে বাইম মাছ পছন্দের তালিকায় চলে এসেছে।এখন আমি মাঝে মাঝেই এই মাছ রান্না করি। খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। ধাপগুলো খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

বাইন মাছ একটু বড়ো সাইজ হলে খেতে বেশি মজা লাগে। আমাদের বাসার সবাই এই মাছটি পছন্দ করে খেতে। ভালোই লাগে।

নদীর মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। বাইম মাছ খুবই সুস্বাদু মাছ। যেটা আমার পছন্দ মাছ গুলোর মধ্যে একটি। দারুণ একটি রেসিপি নিয়ে আমাদের মাঝে তুলে ধরলেন ভাইয়া যেটা দেখে খাওয়ার ইচ্ছে পোষণ হলো ।আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো।

বাইম মাছ আমি কখনোই খাইনি। দেখলেই কেন জানি ভয় লাগে।
তবে আজ আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে অনেক সুন্দর হবে। আপনার মতো করে আম্মুকে বলব রান্না করতে। 😊

বাইম মাছ খেতে অনেক ভালোই লাগে। আলু দিয়ে এমন ঝোল ঝোল রান্না করলে তো কোন কথাই নেই। তবে হ্যাঁ এই মাছের ‌ভুনা একটু ঝাল হলে বেশি ভালো লাগে। আমার আম্মুর হাতের ‌ এই মাছের এমন ঝোল রান্না খেতে আমার খুব ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এবং অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

আমি এটাই আজ পর্যন্ত বুঝলাম না যে, কেনো চট্টগ্রামের কেউই তেমন বাইম মাছ পছন্দ করে না। কারণ আমাদের আশেপাশের বাজারে এই মাছ কখনই দেখা যায়নি। তাই আমার রেসিপি গুলো দেখে একটু ভালো লাগে।

এগুলি মিঠা পানির মাছ। আপনাদের ওদিকে তো বেশিরভাগই সামুদ্রিক লবণাক্ত পানির মাছ পাওয়া যায়। এজন্য হয়তো তেমন একটা দেখা যায় না।