আসসালামু আলাইকুম
আমি @sajjadsohan from 🇧🇩.
২লা মে,সোমবার।
আ মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি। ঈদ মানে আনন্দ, এ আনন্দ থেকে যেন কোন মানুষ বঞ্চিত না থাকে। তাই বঞ্চিত মানুষদের পাশে দাড়ানো আমাদের মূল লক্ষ্য। তাই আমরা আমাদের ঈদের আনন্দকে যেভাবে ভাগাভাগি করেছি সেটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
আমরা কয়েকজন বন্ধুর প্রতি বছর কোন না কোন প্রোগ্রাম আয়োজন করে থাকি। রমজান মাসে আমাদের কয়েকটি প্রোগ্রাম থাকবেই প্রতিবছর। এবছর আমাদের এর ব্যতিক্রম হয়নি। আমরা এবারও ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করেছি আমাদের পরিচিত অসহায় দুঃখী মানুষদের মাঝে।
আমরা পূর্ব থেকেই প্ল্যান করে রেখেছিলাম আমাদের এইবার রমজানের মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রোগ্রাম আমরা করে থাকবো। সময় ঘনিয়ে আসছে আমরা আমাদের কাজগুলোকে এগিয়ে রাখছি। হঠাৎ করেই দেখা গেল এই রমজান মাসে আমাদের অনেক বন্ধুই চাকরি জীবনে প্রবেশ করে। এতে করে আমাদের ২,৩ জনের ওপর কাজের চাপ বেশি হয়ে যায়। তবু আমরা ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করব, তাই আমরা আমাদের প্ল্যান মত আগাতে থাকি।
নির্দিষ্ট সময়ে আমরা ইফতারের পর সবাই একসাথে হই। বেশ কয়েকদিন থেকেই আমাদের প্ল্যান ছিল কারা কারা আমাদের কাজে সাহায্য করতে পারবে। আমরা অল্প সংখ্যক কিছু মানুষ কাজের জন্য নিযুক্ত হলাম। আমি দায়িত্ব নিয়ে বন্ধুদেরকে ওই দিন রাত্রে বেলা থেকেই কাজ শুরু করার কথা বললাম।
পরিকল্পনা মোতাবেক, এইবার আমরা ইফতার বিতরণ করব, ঈদের খাবার সামগ্রী এবং ঈদ বস্ত্র বিতরণ করব। আমাদের হাতে সময় কম এবং কাজের দায়িত্ব অনেক বেশি। আমরা আমাদের পরিচিত দোকান থেকে রাতের বেলাতেই সদাই শুরু করে দিলাম।
আমরা প্যাকেট করার সময় কেউ একজন ছবি তুলেছিল 😂। আমরা আমাদের প্ল্যান মত ঈদের খাবারে সামগ্রিক গুলো থাকবে সেগুলো কে বাজার করা শুরু করলাম। আমাদের নির্ধারিত বাজেটের মধ্যে আমরা ২৫ জন পরিবারকে পরিপূর্ণভাবে ঈদের সামগ্রী বিতরণ করতে পারব। দোকানদার ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম ঈদের সামগ্রিক জন্য কি কি দিলে একটি মানুষ ভালোভাবে ঈদ উদযাপন করতে পারে। আমাদের আইডিয়া সাথে দোকানদারের প্ল্যান মিলে গেল। আমরা সেই মোতাবেক প্যাকেজ আকারে তার কাছ থেকে জিনিসপত্র কিনলাম।
এখানে রয়েছে এক প্যাকেট লাচ্ছা সেমাই, দুই প্যাকেট দুধ, পরিমাণমতো কিসমিস, হাফ কেজি চিনি, চার প্যাকেট নুডুলস এগুলোর সাথে পরবর্তীতে আরো যুক্ত করা হয়েছে এক কেজি পোলাও চাল। আমরা আমাদের পরিমাণমতো বাজার করে সব জিনিসপত্রগুলো আমি আমার বাসায় নিয়ে আসি।
প্রায় তিন বস্তা ভর্তি করে খাবার দ্রব্য আমার বাসায় মজুদ করা হয়। তারপর এগুলোকে আমরা প্যাকেট করলাম এবং আমাদের ফেইসবুক মেসেঞ্জার গ্রুপে একটি মেসেজ দিলাম কার কতগুলো অসহায় মানুষ পরিচিত রয়েছে এবং কাকে কত প্যাকেট প্রদান করব। সুন্দরভাবে লিস্ট তৈরী করলাম এবং সেই লিস্ট অনুযায়ী ওই সকল বন্ধুদের কাছে আমি খাবারের প্যাকেট গুলো পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করলাম।
পরবর্তীতে ওই বন্ধুরা তাদের ব্যক্তিগত ভাবে সেই মানুষদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব রইল। আমি নিজ দায়িত্বে ৫,৬ জন পরিচিত অসহায় মানুষদের মাঝে বিতরণ করলাম। এই কার্যক্রম আমাদের করতে কয়েক দিন চলে যায়, রমজান মাসে আমরা প্রায় সবাই দুর্বল হয়ে যায়। তাই এক দুদিন রেস্টে থাকার পর, আমরা আমাদের পরবর্তী প্রোগ্রামের দিকে অগ্রসর হয়।
দু'দিন বিরতির পর আমি আবার সব বন্ধুদেরকে একত্র করলাম, এবার আমাদের ঈদবস্ত্র বিতরণ করতে হবে, আমাদের জনশক্তি কম, অল্প সংখ্যক মানুষ নিয়ে আমাদেরকে এই বড় বড় দায়িত্ব গুলো করতে হবে। পূর্বের মতো এবারও আমরা তিনজন হলাম। পরিকল্পনা মোতাবেক সবাইকে বলে দেওয়া হল আমরা সকালবেলা বের হয়ে যাব এবং দুপুরের মধ্যে আমাদের কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
যেই ভাবা সেই কাজ নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট দিনে আমরা সকাল বেলা বের হয়ে যাই বাসা থেকে। আমাদের গন্তব্য স্থান ছিল টঙ্গী বাজার।
বেশ কয়েকদিন অনেক গরম অনেক রোদ ছিল, এবং যানজটের মধ্যে দিয়ে আমরা আমাদের যাত্রা শুরু করলাম। রোজার দিনে গরম আবার রাস্তার জ্যাম সব মানুষ গ্রামের বাড়ি যাওয়ার পরিকল্পনা করছে, সব মিলিয়ে খুব কঠিন একটি অবস্থা দিয়ে পার হয়েছে আমরা।
আমাদের গন্তব্য স্থানে পৌঁছানোর পর আমরা গিয়ে দেখি ঐদিন কাপড়ের হাট বসে নেই, সেদিন রাত্রে বেলা কাপড়ের হাট বসবে অর্থাৎ আমরা ভুল ইনফরমেশন নিয়ে ভুল সময় চলে এসেছে। আর আমাদের পক্ষে সম্ভব না রাতের বেলায় এখানে আসা। তাই আমরা আশেপাশে অন্যান্য দোকান খুলতে শুরু করলাম।
টঙ্গী পর্যন্ত পৌছাতে পৌছাতে এবং এত কড়া রোদের মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে আমরা সবাই ক্লান্ত, খুব কষ্ট হচ্ছিল আমাদের এই এলাকায় ঘুরে ঘুরে দোকান গুলো বের করা। তরমুজ গুলো দেখে আমাদের অনেক ভাল লাগল বিশেষ করে আমার, তৃষ্ণায় বুক ফেটে যাচ্ছে, তার মধ্যে এরকম সুন্দর সুন্দর তরমুজ দেখলে কার না খেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু কিছু করার নেই আমরা আমাদের গন্তব্য স্থান খোঁজার চেষ্টা করছি।
হঠাৎ আমাদের সকলেরই অনেক খারাপ লাগছিল, আমরা কিছু সময়ের জন্য খালপাড়ে বিশ্রাম করলাম। সেখানে অনেক গরম ছিল তবে কিছুটা বাতাস থাকার কারণে আমরা অল্প একটু সময় বসতে পারলাম।
প্রায় অনেকগুলো দোকান দেখার পর আমাদের একটি দোকানদারের সাথে কথা বলে ভালো লাগলো, আমরা তার দোকান থেকেই জিনিসপত্র কিনবো বলে ঠিক করলাম। তারপর তিনি আমাদেরকে অনেক ধরনের লুঙ্গি দেখানো শুরু করল। আমরা আমাদের পছন্দমত লুঙ্গি বাছাই করলাম।
কেনাকাটার পর আমরা কিছু সময় আবার খালপাড়ে বসলাম, আসলে আমাদের শরীরে আর কোনো শক্তি ছিল না। রোজা থাকার কারণে আমরা বেশ ক্লান্ত হয়ে যাই। তাই কিছু সময় আমরা বিশ্রাম না করলে বাকি পথ যাত্রা করতে পারবো না। ভালোই লাগছিলো খালপাড় বসে আমরা কিছু সময় গল্প করলাম। গরম হলো এখানে খানিকটা বাতাস রয়েছে।
তারপর আমরা আবার হাঁটতে হাঁটতে বাসস্টপে চলে আসলাম, অনেক কষ্টের পর একটা বাসে উঠতে পার। এবার গন্তব্য স্থল আমাদের নিজের এলাকা। বেশ অনেকটা যানজটের মধ্যে দিয়ে আমরা আমাদের এলাকায় এসে পৌছালাম।
এইবার আমাদের আর হাঁটার একদম শক্তি নেই, তাই আমি আমাদের বাসা পর্যন্ত একটি রিক্সা করলাম। আমরা তিন বন্ধু আমাদের বাসায় জিনিসপত্রগুলো রাখবো তারপর বাকি দুইজন তাদের বাসায় চলে যাবে।
আমাদের এক ভাই আমাদের ঈদ বস্ত্র বিতরণের কথা শোনায় সে কয়েকটি পাঞ্জাবি আমাদেরকে প্রদান করল। সেগুলো আমি আমার বাসায় নিয়ে আসলাম এবং ক্লান্ত হয়ে কিছু সময় বিশ্রাম করলাম।
তারপর আমি সবগুলো প্রোডাক্ট কে একসাথে করলাম এবং কিছু ছবি তুলে রাখলাম, আমরা বেশ অনেকগুলো লুঙ্গি কিনতে পেরেছি এবং কিছু সংখ্যক পাঞ্জাবি আমরা পেয়েছি।
ঈদ বস্ত্র গুলো একত্রে করার পর, একইভাবে আমি গ্রুপে আবার মেসেজ প্রদান করলাম, বাড়ির আশেপাশের পরিচিত অসহায় মানুষ যদি থাকে তাহলে যেন তারা আমার মেসেজের সাড়া দেয়, আমি আমার ওই বন্ধুদেরকে নিজ দায়িত্বে কাপড় গুলো দিয়ে আসব, পরবর্তীতে আমার ওই বন্ধুদের দায়িত্ব হবে সেই অসহায় মানুষদের কাছে এই কাপড় গুলো পৌছে দেয়া।
আমাদের ইফতার বিতরণ এর প্রোগ্রামটি এই পোস্টে উল্লেখ করা হলো না, আমরা তাহলে এই রমজানের মধ্যে আল্লাহর অশেষ রহমতে আলহামদুলিল্লাহ তিনটি প্রোগ্রাম করতে সক্ষম হয়েছে
আমি সাজ্জাদ সোহান
আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন শিক্ষার্থী। আমি ঢাকাতে বসবাস করি। আমি ট্রাভেল করতে অনেক ভালোবাসি, এছাড়া অবসর সময়ে মুভি দেখি, ফটোগ্রাফি করি, গান করি। আমি একটু চাপা স্বভাবের তাই কম কথা বলি কিন্তু আমি একজন ভালো শ্রোতা। ভালোবাসি নতুন জিনিস শিখতে, মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
টুইটার পোস্টে লিংক
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মহান একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন ভাই। সৃষ্টিকর্তা আপনার প্রতি সহায় হোক। ভালো লাগলো আপনার কাজটি ভাই। আসলে এই দুনিয়ায় কেউ কারো নয়। সবাই সবার নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। এরইমধ্যে আপনার এই ধরনের কাজ কে আমি সাধুবাদ জানাই। আসলে ত্যাগেই যে শান্তি তা আপনি বুঝিয়েছেন। বন্ধুরা মিলে এই আয়োজনকে আমি অনেক সাধুবাদ জানাই। আরে সুন্দর মুহূর্তটাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্ট সম্পূর্ণ ভাবে পড়ার জন্য, ঈদের এই কয়েকদিন বেশ ব্যস্ত ছিলাম, জানিনা উপরওয়ালা কি লিখে রেখেছেন কপালে, তবে সকল ব্যস্ততার কারণে অ্যাক্টিভ লিস্ট থেকে বাদ পড়ে গেলাম। তবে আল্লাহ যা করে ভালোর জন্য করে তিনি আমার সহায় হবেন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে খুশি, আর এই খুশি এবং আনন্দে এই দুটো যদি নিজের মধ্যে না রেখে সকলের মাঝে একটু একটু করে বিলিয়ে দেওয়া হয় তাহলে ব্যাপারটা আরো অনেক বেশি। আপনি আপনার এই খুশির শুধু নিজের মধ্যেই রাখেননি সকলের মাঝে একটু হলেও ছড়িয়ে দিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমরা বন্ধুরা প্রতিনিয়ত এরকম কাজে অংশগ্রহণ করে থাকি, যেখানে অন্য ফ্রেন্ড সার্কেলরা টাকা হলে কোথাও টুর দিতে যায়, আমরা তার বিপরীত চেষ্টা করি অন্য মানুষের জন্য কিছু করার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এরকম মহৎ কাজের সাক্ষী থাকা নসুবের ব্যাপার।অনেকের অনেক কিছুই থাকে কিন্তু মানুষিকতার থাকে না।আর এরকম মহৎ কাজের জন্য মহান আল্লাহ পাক আপনাদের উত্তম প্রতিদান দেক এই প্রত্যাশা।আর এরকম ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখুন 🖤
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সব সময় দোয়া করবেন আমার জন্য আমি যেন এরকম কাজ আজীবন অব্যাহত রাখতে পারি, আমি চাই আমার এলাকা এবং আমার দেশের জন্য কিছু করার। আমি অতি সাধারন একজন মানুষ তবে উপর আলা চাইলে আমার ইচ্ছাটা পূরণ করতে পারে। আমি তার কাছে সাহায্য চাইছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমাদের সকলেরই উচিত ঈদের আনন্দটা কে সকলের মাঝে ভাগাভাগি করে নেওয়া। কারণ ঈদ বছরে দুই বার আসে। আর এই আনন্দটা যদি সবার সাথে ভাগাভাগি করে নিতে না পারে তাহলে আনন্দ মাটি। তাই ভালো লাগলো আপনার এত সুন্দর কাজ দেখে। ধন্যবাদ ভাই,ঈদ মোবারক।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার একটি কনসেপ্ট করেছেন, আপনি ২ হাজার টাকার শপিং করলে মনে যে শান্তি পাবেন না, একটা গরীব অসহায় মানুষকে ৪০ টাকার ভাত খাইয়ে আপনি তার থেকে বেশি সুখ পাবেন। অর্থাৎ অন্যের জন্য কিছু করতে পারলে সেখানে সুখ রয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই ধ্যান ধারণা যে আপনার মধ্যে রয়েছে তাই অনেক খুশি হয়েছি ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে সাপোর্ট করেন এতে আমি অনেক খুশি হয়েছি, আশা করব আপনিও এই কাজগুলোর মধ্যে অংশগ্রহণ করবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার এই মহান কাজটি দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি ভাইয়া। আপনি গরিব দুঃখী অসহায় মানুষদের সাথে আপনার ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই ধরনের কাজে নিজেদেরকে নিয়োজিত করা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এসকল কাজ করতে গিয়ে নিজের অনেক কাজ করা হয় না, নিজের অনেক দায়িত্ব গুলোকে বাদ দিতে হয়েছে। তবে এই কাজে যে সুখ পাওয়া যায় সেটি আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit