আসসালামু আলাইকুম
আমি @sajjadsohan from 🇧🇩.
০৩ই- ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার।
আ মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি। কিছুদিন আগে আমাদের নতুন একটি কনটেস্ট তৈরি করা হয়েছে প্রতিযোগিতা - ১১ যার বিষয়বস্তু ছিল :শীতকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্য। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার উদ্দেশ্যে আমি কিছু ফটোগ্রাফি করেছি যা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে চাই আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
কয়েকদিন ধরে ভাবছি খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে ফটোগ্রাফি করার জন্য বের হব। কিন্তু সময় ঘনিয়ে যাচ্ছে সকালে সময় করে বের হতে পারছি না। কয়েকদিনে আমার বেশ খারাপ একটি অভ্যাস হয়ে গেছে অনেক রাত করে ঘুমান। যার ফলে আমি ভোরবেলা ঘুম থেকে না উঠে বরং ওই সময়টাকে ঘুমের জন্য ঠিক করেছি। এর ফলে যেমন শরীরের অবনতি হচ্ছে তেমনি প্রতিযোগিতার জন্য আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না। আজ সকালে ভোর ছয়টার সময় ঘুম থেকে উঠলাম।
প্রথম ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন আমি একটুও ছাঁদে গিয়েছিলাম। ছাঁদে গিয়েছিলাম মূলত এটা দেখার জন্য আজকের পরিবেশ টা কেমন ছবি তোলা যায় কিনা। দেখলাম একদম ঠিকঠাক রয়েছে ফোনে বন্ধুর সাথে কথা হলো আমরা ১০ মিনিটের মধ্যে বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম ছবি তোলার উদ্দেশ্যে।
প্রথম দিকে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করছিল না অনেক ঠান্ডা লাগছিল। কিন্তু যখন ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বাইরে বের হয়ে গেলাম তখন বেশ ভালো অনুভব করছি। আমরা হাঁটতে হাঁটতে কয়েক মিনিটের মধ্যে আমাদের গন্তব্য স্থানে পৌঁছে যাই। আমাদের ভয় ছিল কুয়াশা না শেষ হয়ে যায় কিন্তু না আমরা যথেষ্ট পরিমাণ সময় পেয়েছি ছবি তোলার।
সকালে ফটোগ্রাফি করার মেইন উদ্দেশ্য ছিল কুয়াশা সূর্য এবং শিশির এই জিনিসগুলো কে ছবিতে ধারণ করা। তাই প্রথমদিকে আমি সূর্যটাকে বেশি প্রাধান্য দিলাম, কারন হাতে আরও এক ঘন্টার মত সময় আছে এরপর সূর্যের ছবি ভালো হবে না।
দেয়াল বেয়ে একটি গাছ বড় হয়ে উঠছে, যার পুরো শরীর জুড়ে রয়েছে শিশির ভেজা। তার শরীরের প্রতিটি জলবিন্দু যেন প্রমাণ করে দেয়, রাতের প্রচন্ড শীতের সাথে তাদের লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয়েছে।
এ জায়গাটা আমার বেশ ভালো লাগে, যখনই এই ব্যস্ত শহরের মধ্যে একটু নিজেকে সময় দিতে চাই তখনই আমি এখানে হাঁটতে চলে আসি। আজও ব্যাতিক্রম নয় ফটোগ্রাফি করার জন্য আমি এই জায়গা কেই উত্তম ধরে নিয়েছে। সূর্যের সাথে কুয়াশার অপরূপ খেলা প্রকৃতির মন মাতানো একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয় শীতের সকালে।
বেশ অপরূপ একটি পরিবেশের সৃষ্টি হয় কুয়াশার মধ্যে থেকে যখন সূর্যি মামা তার আলোকরশ্মি আমাদের পৃথিবীর দিকে নিক্ষেপ করে। প্রকৃতির সকল প্রাণী উদ্ভিদ যেন সূর্যমামার আলোকরশ্মির অপেক্ষায় থাকে। শীতের কষ্ট একটু কম করার জন্যই হয় তো সূর্যিমামার অপেক্ষায় থাকে এই লতাপাতা গুলো।
গাছের পাতাগুলো যখন লক্ষ্য করে দেখলাম যেন মনে হচ্ছে অনেকগুলো ডায়মন পাতার উপর ডিজাইন করে বসানো হয়েছে। আপনারা তো জানেন আমার পোস্টে সবসময় মাইক্রো ফটোগ্রাফি থাকে। আজও তার ব্যতিক্রম নয়, আমি চলে গেলাম মাইক্রো ফটোগ্রাফি করতে, শিশির ভেজা এই পাতাগুলোর ছবি তুলতে আমার বেশ ভালো লাগছে। একটা অন্যরকম অনুভূতি ছিল এই ছবিগুলো তোলার। কারণ আমি যখন ছবিগুলো তুলছিলাম তখন সারা শরীর আমায় ভিজে গেছে আমার জুতো আমার মোবাইল ফোন সবকিছুই শিশিরের পানিতে ভিজে একদম একাকার।
যখন নিজের দিকে খেয়াল করলাম, আমি দেখতে পেলাম আমার জুতো এবং আমার প্যান্ট নিচের অংশ প্রায় ভিজে গেছে। কিন্তু সেদিকে লক্ষ করতে গিয়ে আমি নতুন একটি জিনিস পেলাম। আমি দেখলাম প্রচুর পরিমাণ শিশির পড়ে আছে মাটির ঘাসের উপর। এগুলোকে ছবি তোলার চেষ্টা শুরু করলাম মাইক্রো ক্যামেরা অন করতেই শিশিরগুলো তাদের রূপ দেখানো শুরু করল। আমি সেগুলো কে আমার ক্যামেরাবন্দি করার চেষ্টা করলাম।
আমি পানিতে প্রচুর কচু গাছ দেখেছি, কিন্তু শুকনো মাটিতে খুব কমই দেখা যায়। শুকনো মাটি বললে ভুল হবে এখন মাটিতে প্রচুর পরিমাণে শিশির রয়েছে। দেখলাম খেয়াল করে সূর্যের সাথে এই ছোট্ট কচুগাছের একটি দারুন ছবি তোলা সম্ভব। যেই ভাবা সেই কাজ আমি এই ছোট্ট কচু গাছের ছবি তোলা শুরু করলাম। কচু গাছের একটি অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য হলো এই গাছের পাতার মধ্যে পানি জমিয়ে রাখা যায়। তবে এটি ছোট শরীরে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে শিশির।
গাছের ডালপালা বেয়ে রাতের প্রচণ্ড শীতের কুয়াশা গুলো শিশির হয়ে জন্মেছে সেগুলো এখন পানি হয়ে ঝরে যাচ্ছে। আমরা খুব ভালো একটি সময় এখানে এসেছি। আমরা এখানে প্রচুর ছবি তোলার অপশন খুজে পাচ্ছি। এখানে পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্য এবং কুয়াশা রয়েছে। যা আমাদেরকে শীতের পরিবেশ ফুটিয়ে তুলতে আরও বেশি সাহায্য করছে। আমি পানির একটি মাইক্রো ছবি নেয়ার চেষ্টা করলাম।
সূর্য এখন তার রঙ পরিবর্তন করছেন। এখন গাছ থেকে টপটপ করে পানি ঝরা শুরু হয়ে গেছে। এই গাছের পাতা গুলো বেশ লম্বা লম্বা। অদ্ভুত রকমের সৃষ্টি এই গাছের পাতার মধ্যে লক্ষ্য করা যায়, এই অদ্ভুত পাতার মাঝে পানির বিন্দুগুলো জমেছিল। সবগুলোকে একত্রে তুলতে গেলে পানি গুলো দেখা যায় না। তাই মাইক্রোসট নিলাম শুধু একটি পাতার, যেখানে আপনাদেরকে শিশিরের জলবিন্দু দেখাতে সক্ষম হয়েছে।এই গাছের মধ্যে বেশ খানিকটা জায়গা মাকড়সার জাল ছিল, ছবিতে তা একটু বুঝা যাচ্ছে। তবে মাকড়সার জাল বেশি না থাকায় আমি সেটার দিকে ফোকাস করিনি।
গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে সূর্যিমামা কে ছবি তোলার চেষ্টা, এক অপূর্ব অনুভূতি আপনি যদি শীতের সকালে নিজে এগুলো উপভোগ না করেন তাহলে বোঝা সম্ভব না। একটু ঠান্ডা, একটু গরম, শীতের কুয়াশা , সূর্যের তাপ দারুন একটি পরিবেশ সৃষ্টি করে যা উপভোগ করার মতো
গাছের পাতাগুলো যেন তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ করছে, সারারাতের প্রচন্ড শীতের দাপটের সাথে যুদ্ধ করে সকালে যেন তাদের বিজয় মুখখানা জ্বলজ্বল করছে । তাদের বিজয়ী জ্বলজ্বল করা উজ্জ্বল মুক্তি এবং প্রকৃতির সৌন্দর্য আজকে ক্যামেরাবন্দি করার জন্য এত প্রচেষ্টা। শিশির বিন্দুকে আর কি বলব সে যে কোন জিনিসকেই অপরূপ সৌন্দর্য দিতে পারে ।
এই ফুল গাছটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে, গাছে অনেক কাটা থাকে। লাল রঙের ফুলের মধ্যে সাদা সাদা শিশিরের বিন্দু গুলো যেন সাজিয়ে তুলেছে অপরূপ সৌন্দর্যের মায়ায়। প্রকৃতির এই লীলাখেলা চলে এসেছে বছর বছর ধরে। ফুলের পাপড়ি গুলো যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে, শিশির গুলো যেন তাদের সৌন্দর্যকে আরো বৃদ্ধি করে দিয়েছে। যেন মনে হচ্ছে কতগুলো ডায়মন্ড বসে আছে ফুলের পাতা গুলোর উপর।
এপাশে নার্সারি, তার পরেই রয়েছে ছোট্ একটি খাল যার ওই পারে একটু খানি বন। ওইখানটায় কখনো আমার যাওয়া হয়নি, তবে অনেক ছোট থেকেই ওই জায়গাটায় যাওয়ার আমার বেশ শখ। সময় করে ওইখানটায় যাওয়া হয়না তবে সব সময় এই জায়গাটা আমার চোখে পড়ে । কারণ এই খানে প্রচুর পরিমাণ পাখি রয়েছে যেগুলোর ডাকাডাকি আপনাকে মুগ্ধ করে দেবে। আপনার সেইখানে যেতে ইচ্ছে করবে।
আশেপাশে এখন প্রচুর রোদ, যখন ফিরে যাচ্ছিলাম এলাকার দিকে, তখন ঘাসের উপর কিছু ছবি তোলার চেষ্টা করলাম। যেটা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। শীতের সৌন্দর্য একটি পোষ্টের মাধ্যমে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আংশিক সৌন্দর্য হয়তো ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি। আরো কত বিচিত্রময় পরিবেশের সৃষ্টি হয় এই শীতকালে, এই সময় মানুষ পিঠা বানায় নানান রকমের পিঠা খায় ইত্যাদি আরো অনেক জিনিস রয়েছে।
Photography | winter photography |
---|---|
Photographer | me @sajjadsohan |
Device | Xiaomi redmi Note 10 Pro Max |
আমি সাজ্জাদ সোহান
আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন শিক্ষার্থী। আমি ঢাকাতে বসবাস করি। আমি ট্রাভেল করতে অনেক ভালোবাসি, এছাড়া অবসর সময়ে মুভি দেখি, ফটোগ্রাফি করি, গান করি। আমি একটু চাপা স্বভাবের তাই কম কথা বলি কিন্তু আমি একজন ভালো শ্রোতা। ভালোবাসি নতুন জিনিস শিখতে, মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
টুইটার লিংক
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক ভাল লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো, সঙ্গে চমৎকার উপস্থাপনা। সত্যিই লাল রঙের ফুলের মাঝে শিশিরের সাদা বিন্দুগুলো খুবই চমৎকার লাগছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। জি, ফুলের উপর শিশিরের জলবিন্দু গুলো আমার নিজেরও ব্যক্তিগতভাবে বেশ ভালো লেগেছে ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সবগুলো ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে।পাতার উপরে শিশির জমে থাকার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক বেশি ভালো হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ফটোগ্রাফিতে আপনি অনেক দক্ষ।শুভকামনা ভাই এগিয়ে যান
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এত সুন্দর গঠনমূলক একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে সত্যিই অনেক ধন্যবাদ। ফটোগ্রাফি করতে আমি বেশ ভালোবাসি, তাই সব সময় ভালো কিছু ছবি তোলার চেষ্টা করি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার সবগুলো ছবিই সুন্দর ছিল।ঘাসের উপর শিশির বিন্দু ভালো লাগে।আপনাকে কনটেস্ট অংশগ্রহণ করার জন্য আন্তরিক ভাবে অভিন্দন।শুভ কামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু, আপনার ও জন্য রইল শুভকামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য, ফটোগ্রাফি আমার বেশ ভালো লাগে চেষ্টা করি আমার বেস্ট দিয়ে ছবি তোলার। আমার ছবি আপনার ভালো লেগেছে জানতে পেরে খুবই খুশি হলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দারুন ছিল সবগুলো ছবি 🤎
পাতার মধ্যে দিয়ে সূর্যের ছবি অসাধারণ সুন্দর ছিল। তাছাড়া কুয়াশা সিক্ত ফুল পাতা সবকিছু অসাধারণ সুন্দর ছিল ♥️
শুভ কামনা সবসময়ই রয়েছে ভাই ❣️
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ, সবসময় এভাবেই পাশে থাকবেন। আপনার এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে সত্যিই অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করলেন। আমার কাছে তো প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লেগেছে দেখে। বিশেষ করে সূর্যের কিরনের ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ লাগলো। আপনার উপস্থাপনা টা অনেক সুন্দর ছিল। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। 😍😍
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য, যেনে খুবই খুশি হলাম আমার ছবিগুলো আপনার ভালো লেগেছে, আপনার ও জন্য রইল শুভকামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শীতকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্য প্রতিযোগিতার জন্য আপনি খুবই সুন্দর কিছু প্রাকৃতিক পরিবেশ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনি প্রত্যেকটা ছবি অসাধারণ ভাবে ধারন করতে সক্ষম হয়েছেন। আপনার ধারণকৃত ছবির ভিতরে শিশির কণার ছবিগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর করে আপনি শিশিরকণার ছবিগুলো তুলেছেন দেখে মনে হচ্ছে শিশিরকণা গুলো আমার চোখের সামনে ভেসে বেড়াচ্ছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার ছবিগুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমি খুবই খুশি হলাম, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া।খুব সুন্দর লাগছে। মুগ্ধ হয়ে গেলাম দেখে। সকালে এখন ঘুম থেকে ওঠা আসলেই কষ্টকর। আপনার ছবিগুলো অনেক ভালো লেগেছে। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমার পোস্ট দেখার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য ও রইল অনেক শুভকামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার ফটোগ্রাফি করার হাত কিন্তু খুব সুন্দর। প্রতিটা ছবি আমার কাছে ভালো লেগেছে। বিশেষ করে সূর্যোদয়ের যে ছবিগুলো ক্যাপচার করেছেন সেগুলো একদম মুগ্ধ করে দেয়ার মত 👌।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার পোস্ট দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি, আমার পোস্ট আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে আমি খুবই খুশি হলাম, আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit