গল্পের নায়ক অরূপ ছিল খুব উদার|
সে সবসময় দুঃখী গরিব মানুষদের পাশে দারাত , শহরের
নামকরা শিল্পপতির ছেলে হয়ে কোনো অহংকার তার ছিলনা| একদিন অরূপের বাবার অফিসে তার বিসনেস পার্টনার এসে বলে আমি তোমার ছেলের সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিতে চাই যতীশ্বর|
যতীশ্বর : হ্যা অবশ্যই | আমি,ও সেটাই চাই, তোমার মেয়েকে প্রথম দেখেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে ,,ও খুুব ভালো মেয়ে এবং ভিষন প্রতিভাশালী| আজকের দিনটা আমার কাছে খুব খুশির দিন অলক|
অলকঃ আমি আমার মেয়ের সাথে আজই কথা বলব , তুমিও তোমার ছেলের সাথে ওদের বিয়ের বিষয়ে কথা বল|
যতীশ্বরঃ হ্যা অবশ্যই |
গল্পের নায়িকা সোহিনী ছিল ওর বাবা মায়ের খুব ভাল মেয়ে | সোহিনীর বাবা সোহিনী কে বলে,
অলকঃ আমি চাই তুই আমার পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে কর, ছেলেটা খুব ভালো তোকে ভালো রাখবে|
সোহিনীর মাঃ আমাদের মেয়ে কী কখনও আমাদের মুখের উপর না বলতে পারে| কী রে মা কিছু বল|
সোহিনীঃ আমি তোমার পছন্দ করা ছেলে কে বিয়ে করব|
অরূপঃ বাবা তুমি আমার জন্য কাউকে পছন্দ করেছ তাকে কী আমি প্রত্যাখ্যান করতে পারি? কখনই না|তাই আমি তাকে বিয়ে করব|
অরূপের মাঃ এটা রায় পরিবারের জন্য খুশির খবর |
রায় পরিবারে নতুন বৌ আসতে চলেছে|
গল্পের নায়ক ও নায়িকার বিয়েটা হয়ে গেল|
বাসর রাতে নায়ক নায়িকাকে একটা দামী হীরের নেকলেস উপহার করল |
সোহিনীঃ এত দামী উপহার আমার জন্য!আমার ও তোমাকে কিছু উপহার করা উচিত |
অরূপঃ তুমি তো আমার জীবনের সেরা উপহার|
এ কথা বলে অরূপ সোহিনীর কপালে আলত করে চুম্বন
করল| রায় পরিবার তাদের গৃহের নতুন বউ কে নিয়ে মন্দিরে পূজা দিতে গেল , এই খবর টি রায় দের বাড়ির মালি একজন কে ফোন করে জানাল| সেই একজন টা আসলে কে?রায়দের গোপন শত্রু নয় তো|মন্দিরে রায়রা প্রবেশ করার আধ ঘণ্টা পর বোমা বিস্ফোরণ হল, রায় রা নিরাপদ হলেও বহু মানুষ আহত হয়েছে | কালো চাদর গায়ে দেওয়া একটি লোক বলছিল এই বোমাবাজিতে রায় পরিবার নিরাপদ ,হলে ও তাদের ছেলে নিরাপদে থাকবে তো?এই বলে লোকটি হাসল|
কে এই কালো রঙের চাদর পরা লোক? রায় পরিবারের সাথে তার কিসের শত্রুতা?
জানতে হলে পরবর্তী পর্বের জন্য অপেখ্যা করতে হবে|
এই রকম আর গল্প পেতে follow দিয়ে সাথে থাকবেন