রেসিপিঃ-বিকেলের স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া রেসিপি।

in hive-129948 •  5 days ago 

আসসালামু আলাইকুম,


প্রিয় কমিউনিটির সম্মানিত ব্লগার ভাই ও বোনেরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে পরিবারের সবাইকে নিয়ে অনেক ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও ভালো আছি আল্লাহর রহমতে আপনাদের দোয়ায় সুস্থ আছি। বন্ধুরা সারা দিনের ব্যস্ততা কাটিয়ে আবার উপস্থিত হয়েছি নতুন একটি টপিক্স নিয়ে। আজকে বন্ধুরা আপনাদের সাথে আমি একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। চেষ্টা করি বন্ধুরা প্রতি সপ্তাহে একটি করে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। রেসিপিগুলো তৈরি করতে বেশ সময় দিয়ে সুন্দর করে গুছিয়ে করতে হয়। কারণ আমরা খুব তাড়াহুড়ো করে রান্না ঘরে প্রবেশ করি এবং প্রয়োজনীয় খাবারগুলো রেডি করে আবারও বের হয়ে পড়ি। যখন আমরা রেসিপিগুলো কমিউনিটিতে শেয়ার করার জন্য প্রস্তুত করি তখন জিনিস গুলোকে সুন্দর করে সাজিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করি।

f8.jpg

সেজন্য ইচ্ছে থাকার সত্বেও অনেক সময় দিয়ে গুছিয়ে নেওয়ার সেই সময়টুকু হাতে থাকে না। অথবা সেই পরিস্থিতিতে আমরা থাকি না। তাই অনেক সময় ভালো কিছু রান্না করার সত্ত্বেও রেসিপিগুলো নেওয়ার সুযোগ হয়ে থাকে না। গত সপ্তাহে আমি একটি রেসিপি তৈরি করেছিলাম বিকেল বেলায় নাস্তা হিসেবে তৈরি করেছিলাম। যখন এই পাকোড়া রেসিপিটি তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তখন মনে মনে চিন্তা করেছিলাম এই রেসিপিটি নিতে হবে। তাই আমি বেশ সুন্দরভাবে গুছিয়ে রেসিপিটি আপনাদের সাথে উপস্থাপন করার জন্য নিয়ে নিলাম। বিকেল বেলায় যেকোনো ধরনের ঝাল খাবার খেতে খুবই ভালো লাগে। প্রায় সময় বাইর থেকে পেঁয়াজু বা পাকোড়া গুলো কিনে এনে খাওয়া হয়। তবে রমজান মাসে প্রতিনিয়ত পাকোড়া তৈরি করা হয়।

f9.jpg

কিন্তু রমজান মাসের পরে আর পেঁয়াজু কিংবা পাকোড়া তৈরি করে খেতে ইচ্ছে করে না। হঠাৎ করে ইচ্ছে করছিল মসুরের ডাল দিয়ে সাথে সবজি মিক্স করে পাকোড় তৈরি করার। বিকেলে এ ধরনের ঝাল পাকোড়া সস দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে। তাই বন্ধুরা ঘরে থাকা বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে আমি বিকেল বেলার স্নাক্স হিসেবে ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছিলাম। সত্যি বলতে এই পাকোড়া গুলো খেতে খুবই ভালো লাগছিল। পরিবারের সবাই মিলে অনেক মজা করে খাওয়া দাওয়া করেছিলাম। সেই মজাদার পাকোড়া রেসিপিটি আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য হাজির হয়েছি। আমি কিভাবে রেসিপি তৈরি করেছি সেই ধাপসমূহ আপনাদের সাথে পর্যায়ক্রমে শেয়ার করে নিব—

f7.jpg


রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ


r.jpg

বন্ধুরা আপনারা দেখতে পাচ্ছেন প্রথমে আমি উপকরণসমূহ পরিমাণ মতো উল্লেখ করেছি এবং পরিমাণ মত আপনাদেরকে নিয়ে দেখিয়েছি।



উপকরণপরিমাণ


  • মসুর ডাল- ১০০ গ্রাম।

  • আলু- ২টি

  • গাজর কুচি- অল্প।

  • পেঁয়াজ কুচি-১টি।

  • রসুন কুচি- ৩ কোয়া।

  • আদা কুচি- অল্প।

  • হলুদের গুঁড়া- সামান্য।

  • কাঁচা মরিচ কুচি- ৪/৫টি।

  • জিরা গুঁড়া- অল্প ।

  • ধনে গুঁড়া -হাফ চামচ।

  • লবণ- স্বাদমত।

  • সয়াবিন তেল- পছন্দমত।


বিকেলের নাস্তায় ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরীর ধাপ সমূহঃ


রান্নার ধাপ-১

প্রথম ধাপে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন মসুরের ডালগুলো আমি ভিজিয়ে নিয়েছিলাম। সেগুলোকে ভালোভাবে ধুয়ে কিছুটা ভাঙ্গা করে নিয়েছি। এরপরে কুচি করে রাখা পেঁয়াজ, রসুন, আদা, ধনেপাতা এবং কাঁচামরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।

f1.jpg


রান্নার ধাপ-২

এরপরে দিয়ে দিয়েছি স্বাদ মত লবণ এবং দিয়ে দিলাম তিন চামচ কর্নফ্লাওয়ার। অল্প পরিমাণ দিয়েছি বেকিং সোডা।

f2.jpg


রান্নার ধাপ-৩

দিয়েছি অল্প পরিমাণ জিরার গুঁড়া। দিয়ে দিলাম অল্প ধনে গুঁড়া আর সামান্য পরিমাণ হলুদের গুঁড়া। সেই সাথে আমি দিয়েছি কিছু চালের গুঁড়া এবং কিছু ময়দা।

f3.jpg


রান্নার ধাপ-৪

এভাবে যখন পর্যায়ক্রমে সব উপকরণগুলো দেওয়া শেষ তখন ভালোভাবে হাত দিয়ে সব উপকরণগুলোকে মিক্স করে মাখিয়ে নিতে হবে। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন এভাবে আমি সবগুলো উপকরণ মেখে নিয়েছি।

f4.jpg


রান্নার ধাপ-৫

যখন পাকোড়া তৈরি করার জন্য সম্পূর্ণ প্রসেস তৈরি হয়ে গেলে রান্নার জন্য চুলায় একটি পাত্র বসিয়ে দিলাম। সেখানে প্রয়োজনমতো তেল দিয়ে গরম হওয়ার জন্য অপেক্ষা করব। যখন তেল গুলো গরম হয়ে আসে তখন আস্তে আস্তে হাত দিয়ে পাকোড়া তেলের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে।

f5.jpg


রান্নার ধাপ-৬

আপনারা এই ধাপে দেখতে পাচ্ছেন পাকোড়া গুলো নেড়েচেড়ে ভালোভাবে ভেজে নিতে হবে। যখন পরিপূর্ণভাবে ভাজা হয়ে আছে তখন চুলা থেকে নামাই পেলে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।

f6.jpg


রেসিপির পরিবেশনা

বিকেল বেলায় এই ধরনের গরম গরম পাকোড়া খেতে খুবই মজা হয়। যখন পাকোড়া তৈরি করা শেষ হয়ে যায় তখন আমি খাওয়ার জন্য একটি প্লেটের মধ্যে সুন্দরভাবে সাজিয়ে নিলাম। সেখানে আমি পাকোড়ার সাথে খাওয়ার জন্য শসা নিয়েছিলাম। পেঁয়াজু কিংবা পাকোড়ার সাথে শসা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। তাছাড়া ও ঝাল ঝাল পাকোড়াতে সস দিয়ে খেতে খুবই মজার হয়। সবাই মিলে বেশ মজার করে খাওয়া দাওয়া করেছিলাম। সেই মজাদার রেসিপিটি নিয়ে আজকে আমি হাজির হয়েছি বন্ধুরা। আশা করি আপনাদের সবার কাছে আমার আজকের শেয়ার করা পাকোড়ার রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগবে। আপনারাও চাইলে এভাবে ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে মজার পাকোড়া তৈরি করতে পারেন বিকেলের নাস্তায়। রেসিপিটি আপনাদের সবার কাছে কেমন লাগলো বন্ধুরা জানালে অনেক বেশি ভালো লাগবে।

f7.jpg

f8.jpg

f9.jpg

f10.jpg

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png


ক্যামেরার বর্ণানাঃ
ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
ক্যাটাগরিরেসিপি

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

আজ এখানে আমার লেখা সমাপ্তি করছি। আবার উপস্থিত হব নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সবাই সুস্থ থাকবেন আর ভাল থাকবেন।


💘ধন্যবাদ সবাইকে💘

@samhunnahar

আমার পরিচয়


hira.jpeg

আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHviAUBY9Vc8ousmvcnNywqKGFwaM8Kqv9tMReTkL2w3ow2M2CubmYy2Aod1kEXoUDtqH3fo7m2hBK4uDhMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAm1.png

Banner_PUSS1.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

সারাদিনের ব্যস্ততা ছাপিয়ে এতো চমৎকার একটা পোস্ট করতে পেরেছেন এটা কিন্তু বড় বিষয়।
ইস এতো চমৎকার পাকোড়া তৈরি করলেন অথচ দাওয়াত দিলেন না 😄
তৈরি প্রণালী দেখে শিখে নিলাম লোভনীয় খাবারের রেসিপি।

শত ব্যস্ততার মাঝেও এই কমিউনিটিতে সময় দিতে একদম মিস করি না।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

রমজানের রেস কেটে গেলে অই খাবার গুলো পরে আর বানিয়ে খাওয়া হয়না বিশেষ করে পেয়াজু পাকোরা গুলো।আজকে দারুন একটি রেসিপি করেছেন অনেক দিন পরে দেখছি।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

ঠিক বলছেন ভাইয়া রমজান মাসের পর আর তৈরি করতে ইচ্ছে করে না। দীর্ঘদিন পর আবার তৈরি করলাম খেতে খুবই ভালো লাগছিল।

এইমাত্র কফি খেলাম আপু, পকোড়া ভাজতে ইচ্ছা করেনি বলে ভাজিনি। আপনার ছবি দেখে মনে হচ্ছে যদি তুলে দু একটা মুখে ফেলতে পারতাম তবে কফির স্বাদ দ্বিগুণ হয়ে যেত। আমার কথাতেই বুঝে নিন আপনার পকোড়ার প্রতি কতটা ভালোলাগা জন্ম নিল।

ইস!তাহলে অনেক বড় ধরনের একটি মিসটেক হয়ে গেলো। আপনি যদি কফি খাচ্ছেন জানতে পারতাম তাহলে কিছু পাকোড়া পাঠিয়ে দিতাম।

বিকেলের নাস্তায় ঝাল ঝাল কিছু খেতে ভালোই লাগে। আপনি খুব মজার পাকোড়া তৈরি করেছেন। মসুর ডালের এই পাকোড়া আমার ভীষণ পছন্দ। আপনার পরিবেশন দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

ভালো লাগলো আপু পাকোড়া রেসিপি সম্পর্কে আপনার সুন্দর মতামত জানতে পেরে।

মসুর ডাল এবং আলু দিয়ে দারুন ভাবে ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছিল। আর দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু। বিকেলের নাস্তায় এই ধরনের খাবার গুলো খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।

গরম গরম পাকোড়া আর সাথে যদি এক কাপ গরম কফি বা চা হয় তাহলে বেশ জমে যায় আপু।

আপু এই ধরনের ঝাল পাকোড়া খুব পছন্দ করি। কিন্তু ইদানিং তেল মশলা কম খাচ্ছি বলে তেমন একটা খাওয়া হচ্ছে না। আপনি তো আবার লোক ধরিয়ে দিলেন। দারুন সুন্দর ভাবে পাকোড়াগুলি প্রস্তুত করে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। দেখে এখনি দুটো খেতে ইচ্ছে করছে।

আপনি ঠিক করছেন দাদা তেলে ভাজাপোড়া মসলা জাতীয় খাবার না খেতে পারলে খুবই ভালো হয়। তবে মাঝে মাঝে মনকে বোঝাতে পারি না এটা হচ্ছে মূল সমস্যা।

বিকেলের স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া রেসিপি দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে তাই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার খুবি ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

অনেক ভালো লাগছিল আপনিও চলে আসেন আপনাকে দাওয়াত দিলাম পাকোড়া খেতে।

রমজান মাসে বিভিন্ন রকম পকোড়া খাওয়া হয় মসুর ডাল দিয়ে। বেশিভাগ সময়ে আমি মসুর ডাল দিয়ে তৈরি করে থাকি। আর আজকে আপনি খুব সুন্দর করে কিছু পকোড়া তৈরি করেছেন। যেটার রেসিপি তো দেখলাম কিন্তু দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু।

আপু আপনি আবার চলে আসেন। আপনার জন্য মসুরের ডাল দিয়ে এভাবে মুচমুচে পাকোড়া তৈরি করব।

বিকেলের নাস্তাই চা কিংবা কফির সাথে এ ধরনের খাবারগুলো খেতে ভীষণ ভালো লাগে।আজ আপনি মসুর ডাল এবং আলু দিয়ে দারুন একটি পকোড়া রেসিপি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। পকোড়া প্রস্তুত প্রণালী ধাপে ধাপে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

সেই দিনের পাকোড়া খেতে আমার খুব ভালো লাগছিল আপু।

শীতের বিকেলের অন্যতম একটা স্বাদের এবং জনপ্রিয় রেসিপি আপনি উপস্থাপন করেছেন, এটা আমারও অনেক প্রিয়। ধন্যবাদ

বাহ! তাহলে তো বেশ মিলে গেলো ভাইয়া। অনেক ধন্যবাদ।

ঝাল ঝাল পাকোড়া যেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি অনেক মজাদার পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন। যেটা দেখেই আমার খেতে ইচ্ছে করছে। সস দিয়ে এই পাকোড়া খেতে দারুন লেগেছিল নিশ্চয়ই। আমি নিজেও মাঝেমধ্যে বিভিন্ন রকম পাকোড়া তৈরি করার চেষ্টা করি বিকেল বেলায় খাওয়ার জন্য। কারণ বিকেল বেলায় এটা একেবারে পারফেক্ট একটা খাবার খাওয়ার জন্য।

বিকেলে এমন পাকোড়া হলে বেশ ভালো লাগে খেতে আপু।

আপু রমজান মাসে পাকোড়া মানুষ বেশি খেয়ে থাকে। এরপরে সময়ের কারণে অনেক সময় মানুষ এগুলো বানিয়ে খেতেও চায় না। আপনি দেখতেছি মসুরের ডাল এবং বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে খুব মজার পাকোড়া বানিয়েছেন। ঝাল পাকোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা। মজার পাকোড়া রেসিপি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

একদম আপু ঝাল ঝাল পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে আমারও।

পড়ন্ত বিকেলে গরম গরম পাকোড়া খেতে সত্যি বেশ ভালো লাগে আপু । আপনার স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। পাকোড়া তৈরি করার প্রক্রিয়া বেশ সুন্দর করে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। এতো মজাদার সুস্বাদ স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া রেসিপি আমাদের মাঝে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

এভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখবেন ভাইয়া একদিন অনেক ভালো লাগে খেতে।

প্রথম সপ্তাহে একটি করে সুন্দর রেসিপি পোস্ট করেন যা অনেক সুন্দর হয়।আপনি আজকে চমৎকার সুন্দর করে বিকেলের স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া রেসিপি করেছেন। ভীষণ চমৎকার লোভনীয় হয়েছে আপনার রেসিপিটি। বিকেলের নাস্তায় এরকম রেসিপি থাকলে বিকেলটা জমে যায়।ধাপে ধাপে পাকোড়া তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন গুছিয়ে। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

হ্যাঁ আপু প্রতি সপ্তাহে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে একটি করে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার চেষ্টা করি।

জাস্ট ওয়াও আপু আপনি অনেক সময় নিয়ে ধৈর্য্য সহকারে যত্নের সাথে বিকেলের স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে শীতের দিনে পড়ন্ত বিকালে এ ধরনের ঝাল ঝাল পাকোড়া খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। তাছাড়া আপনার রন্ধন প্রণালী এবং পরিবেশন দেখে মনে হচ্ছে পাকোড়াটি অনেক মচমচে এবং সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু এরকম একটি সুস্বাদু লোভনীয় রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার রেসিপিটি দেখে অনেক সুন্দর প্রশংসা করলেন।

আপনার স্ন্যাকসে ঝাল পাকোড়া রেসিপিটা দেখে ভালোই লেগেছে। এখন তো শীত চলে আসতেছে, সন্ধ্যার সময় এগুলো খেলে ভালোই লাগে। ধন্যবাদ।