রেসিপিঃ-জলপাইয়ের ঝাল, মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি।

in hive-129948 •  last month 

সবাই কেমন আছেন,


r9.jpg

আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভাল আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি আপনাদের দোয়ায় সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে। সব সময় ভালো থাকার চেষ্টা করি ভালো রাখার চেষ্টা করি সবাইকে। বন্ধুরা এই কয়দিন এত অতিরিক্ত গরম সেই সাথে লোডশেডিং সবকিছু মিলিয়ে যেন বিষন্ন হয়ে যাচ্ছে জীবনটা। আর চারদিকে তো আছে শুধু অসুস্থতার খবর। ঘরে বাইরে সব জায়গায় অসুস্থতা আর অসুস্থতা যেন আর শুনতে ইচ্ছে করছে না। কি আর করার অসুস্থতা যেমন আল্লাহর নিয়ামত সুস্থতা ও আল্লাহর নিয়ামত। হয়তো কয়েকদিন কষ্ট পেয়ে আবারো সৃষ্টিকর্তা ভালো করে দিবেন। এভাবে যাচ্ছে জীবন আমাদের সবার কোন রকমের। আজকে বন্ধুরা আবার হাজির হয়ে গেছি নতুন একটি রেসিপি নিয়ে। প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি আপনাদের সাথে ভিন্ন ধরনের রেসিপি গুলো শেয়ার করে নিতে। যেহেতু সপ্তাহে একটি মাত্র রেসিপি পোস্ট শেয়ার করি। তাই চেষ্টা করি নিজের পছন্দের খাবারের রেসিপিগুলো তৈরি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিতে।

r11.jpg

নিশ্চয়ই আপনারা বুঝতে পারছেন আমি আজকে কি রেসিপি শেয়ার করেছি। বন্ধুরা আজকে আমি যে রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি তা হচ্ছে জলপাইয়ের ভর্তা রেসিপি। এখানে টক মিষ্টি ঝাল তিনটি স্বাদ পাওয়া যাবে। যেহেতু টক খাবার সেখানে যদি হালকা মিষ্টি এবং একটু ঝাল করা হয় তাহলে খেতে দারুন হয়। বিশেষ করে এই ভর্তা আচার পোলাও কিংবা বিরিয়ানির সাথে খেতে ভালো লাগে। এমনিতে তো প্লেটে নিয়ে বিকেলবেলা কিংবা দুপুরের খেতে দারুন হয়। জলপাইর আচার আমাক খেতে খুব ভালো লাগে। যেকোনো ধরনের জলপাইর আচার খুবই মজার হয়। বেশ কয়েকদিন আগে কিছু জলপাই এনেছিলবাজার থেকে। এমনিতে লবণ দিয়ে কয়েকটা খেয়েছিলাম। ভাবলাম যে নষ্ট হয়ে যাবে সেগুলো দিয়ে জলপাইর ভর্তা তৈরি করে নিই। যেহেতু বাচ্চারা জলপাইয়ের আস্ত আচার করলে খাই না। তো আমি চিন্তা করেছি জলপাইগুলোকে ভর্তা করে আচার বানাইলে বাচ্চারা খাবে।

r7.jpg

যে চিন্তাভাবনা ঠিক তেমনি হয়ে গেছে জলপাইর ভর্তা আচার গুলো করার পরে বাচ্চারা বেশ পছন্দ করেছে। তারা খেয়ে অনেক বেশি খুশি হয়েছে। যেহেতু বাচ্চাদের জন্য করা হয়েছে তাই আমারও ভালো লাগলো। কারণ কোন কিছু তৈরি করার পরে যখন যাদের জন্য তৈরি করি তাদের থেকে ভালো পিডব্যাক পাওয়া যায় তাহলে খুবই ভালো লাগে। সেই জলপাইয়ের ভর্তা রেসিপিটি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিব কিভাবে তৈরি করেছি—


রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ


r.jpg

উপকরণপরিমাণ


  • জলপাই- দেড় কেজি।

  • চিনি- পছন্দমত।

  • রসুন- একটু বেশি দিতে হবে।

  • লাল মরিচ- ৪/৫ টি।

  • পাঁচপোড়ন ।

  • ভিনেগার- ২/৩ চামচ।

  • এলাচ- দারুচিনি।

  • লবণ- স্বাদমত।

  • সরিষার তেল।


জলপাইয়ের টক,ঝাল, মিষ্টি ভর্তা আচার তৈরীর ধাপ সমূহঃ


রান্নার ধাপ-১

প্রথমে জলপাইগুলোকে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিলাম। এরপরে ছুরি দিয়ে কেটে নিয়েছি। যখন কেটে নেওয়া শেষ হয় তখন একটি ডেক্সির মধ্যে নিয়ে সেখানে লবণ দিলাম এবং পরিমাণ মতো পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিলাম।

r1.jpg


রান্নার ধাপ-২

জলপাইগুলোকে নরম হওয়া পর্যন্ত সিদ্ধ করতে হবে। যখন সিদ্ধ হয়ে আসে তখন একটি জালির মধ্যে ঢেলে নিলাম জলপাইগুলোকে। ঠান্ডা হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। যখন ঠান্ডা হয়ে আসে তখন ভর্তা করে নিয়েছি।

r2.jpg


রান্নার ধাপ-৩

এখন চুলার মধ্যে একটি পাত্র বসিয়ে দিয়ে সেখানে পরিমাণমতো সরিষার তেল দিয়েছি। তেল গরম হয়ে আসলে গরম মসলাগুলো দিলাম। সেগুলো ভেজে নেওয়ার পরে রসুনগুলা দিয়ে দিতে হবে।

r3.jpg


রান্নার ধাপ-৪

এখন আপনারা দেখতে পাচ্ছেন রসুনগুলো ভেজে নেওয়া হয়ে গেলে সেখানে পাঁচপোড়ন দিলাম। সাথে দিয়েছি শুকনা লাল মরিচ এবং দিলাম স্বাদমতো চিনি। সাথে দিয়ে দিয়েছি লবণ। সবগুলো উপকরণ মিশিয়ে নিয়েছি।

r4.jpg


রান্নার ধাপ-৫

যখন সব উপকরণগুলো দেওয়া শেষ এরপরই দিয়ে দিলাম জলপাইয়ের ভর্তা গুলো। সবগুলো ভর্তা দেওয়ার পরে ভালোভাবে মসলার সাথে মিশিয়ে নিয়েছি।

r5.jpg


রান্নার ধাপ-৬

খেয়ে দেখবেন লবণ এবং চিনি ঠিক মত হয়েছে কিনা। যখন চিনি কিংবা লবণের প্রয়োজন হবে তখন দিয়ে দিতে হবে আমিও আরো কিছু পরিমাণ চিনি দিলাম। দেওয়ার পরে সবগুলোকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছি আবারও। আবারও ভিনেগার দিয়ে আরো কিছুক্ষণ সিদ্ধ করে নিয়েছি।

r6.jpg


রেসিপির পরিবেশনা

বন্ধুরা আমি প্রথমে আপনাদেরকে শেয়ার করে নিয়েছি বিশেষ করে বাচ্চাদেরকে খাওয়ানোর জন্য এই পদ্ধতিতে আমি জলপাইয়ের আচার করেছি। যেহেতু অন্যান্য পদ্ধতিতে করলে বাচ্চারা খেতে চায় না। বিশেষ করে তাদেরকে টক জাতীয় খাবার গুলো খুবই কম খাওয়াতে পারি। যদিও ছোট মেয়ে একটু একটু খেতে চাই কিন্তু বড় মেয়ে টোটালি খেতে চাই না। তাই আমি মিষ্টি ঝাল মিক্স করে জলপাইয়ের ভর্তা আচার রেসিপি তৈরি করেছি।তারা দুইজন খেয়ে খুব সুন্দর পিডব্যাক দিলেন। আর আমারও খেতে খুবই ভালো লেগেছে। যে কোন খিচুড়ি কিংবা পোলাও বিরিয়ানির সাথে এই আচার খাওয়া যাবে। আশা করি বন্ধুরা আপনাদের কাছে আমার আজকের শেয়ার করা রেসিপি ভালো লেগেছে। যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা ও এভাবে তৈরি করে নিতে পারেন জলপাইয়ের ভর্তা আচার রেসিপি। তাহলে সবাই ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন আজকে এখানে সমাপ্তি করছি আল্লাহ হাফেজ।

r7.jpg

r8.jpg

r9.jpg

r10.jpg

r11.jpg


ক্যামেরার বর্ণানাঃ
ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
ক্যাটাগরিরেসিপি

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

আজ এখানে আমার লেখা সমাপ্তি করছি। আবার উপস্থিত হব নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সবাই সুস্থ থাকবেন আর ভাল থাকবেন।


💘ধন্যবাদ সবাইকে💘

@samhunnahar

আমার পরিচয়


hira.jpeg

আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHviAUBY9Vc8ousmvcnNywqKGFwaM8Kqv9tMReTkL2w3ow2M2CubmYy2Aod1kEXoUDtqH3fo7m2hBK4uDhMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAm1.png

Banner_PUSS1.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আচার জগতের মধ্যে জলপাই এর আচার খেতে আমি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি।জলপাইয়ের মৌসুমে আমি প্রতিদিনই আচার খাই।অনেক মজা লাগে আমার কাছে।আজকে আপনার তৈরি জলপাইয়ের ঝাল মিষ্টি আচার দেখে খেতে খুবই লোভ হচ্ছে।জলপাইয়ের আচার তৈরির পদ্ধতি আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন আপনি, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার কাছ থেকে এত সুন্দর ফিডব্যাক পেলে অনেক ভালো লাগলো।

বর্তমানে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অসুস্থতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এটা সত্যি বলেছেন আপু লোডশেডিং হলে ভোগান্তির শেষ থাকে না। আপনি জলপাইয়ের ঝাল মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দরভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই ওয়েদারে একটু সাবধানে থাকবেন। আমার শেয়ার করা রেসিপিটি দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন আপু চারিদিকে শুধু অসুস্থতার খবর। আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে এমনটা হচ্ছে। আমি নিজেও অনেক অসুস্থ। আজ আপনি আমাদের সাথে জলপাইয়ের ঝাল মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি শেয়ার করেছেন। রেসিপিটি দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে। লোভনীয় রেসিপিটি তৈরি প্রত্যেকটি ধাপ বিস্তারিতভাবে আমাদের সাথে বর্ণনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপু আচার খেতে বাসায় চলে আসেন আচারের দাওয়াত দিলাম।

জলপাইয়ের আচার খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। আপনি ঝাল, মিষ্টি ভর্তা আচার তৈরি করেছেন জলপাইয়ের, এটা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। আপনার তৈরি করা ভর্তা দেখেই খেয়ে নিতে ইচ্ছে করছে। আমার জন্য কিছু আচার পার্সেল করে পাঠিয়ে দেন আপু।

যেহেতু আপনি পছন্দ করেন তাহলে তো আপনার জন্য পাঠানো দরকার।

এত লোভনীয় রেসিপি দেখলে তো লোভ সামলানো মুশকিল। জলপাইয়ের আচার কিংবা জলপাইয়ের ভর্তা সবকিছু খেতেই ভালো লাগে। অনেক লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। দেখে খুবই ভালো লাগলো।

ঠিক বলছেন আপু আচার এমন এক জিনিস যা দেখলে জিভে জল চলে আসে।

আপু আজ আপনি জলপাইয়ের ঝাল মিষ্টি ভর্তা আচার তৈরি করেছেন। জলপাইয়ের আচার খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। আপনার তৈরি করা আচার দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে এই উপস্থাপন করার জন্য।

আপনার মত আমার অনেক পছন্দের আপু জলপাইয়ের আচার।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে কম বেশি সবাই অসুস্থ হচ্ছে। যাই হোক, খুব লোভনীয় একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। জলপাইয়ের এই ভর্তা আচার কখনো খাওয়া হয়নি। খুবই ভালো লাগলো ভিন্ন ধরনের এই রেসিপিটা দেখে। দেখেই জিভে জল এসে গেল। লোভনীয় এই রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু। একদিন ট্রাই করে দেখবো এটা।

হ্যাঁ আপু সাবধানে থাকবেন। আমার রেসিপিটি দেখে ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।

বর্তমান সময়ে টক সবারই একটু বেশি খাওয়া দরকার আর জলপাইয়ের এই ধরনের রেসিপি তো আমার অনেক ফেভারিট একটি খাবার। এত সুন্দর এবং মুখোরোচকত একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

টক জাতীয় খাবার খেলে মুখের রুচি অনেক বেড়ে যায় আপু।

জলপাইয়ের আংকেল আমি কখনো খাইনি। তবে এই পদ্ধতিতে আরো অন্যান্য টক জাতীয় ফলের আচার বানানো হয়েছে বাড়িতে। তাই আপনার আচারটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে দেবেন ফলে হয়েছিল। এই ধরনের আচার ভাতের সাথে বা রুটির সাথেও খেতে খুব ভালো লাগে।

দিদি অন্যান্য আচারের তুলনায় জলপাইয়ের আচার আমার অনেক বেশি পছন্দের। খেতেও ভালো লাগে অনেক।

আপু এখন বাজারে অনেক জলপাই পাওয়া যাচ্ছে। আমি ও আজ জলপাই টক ঝাল আচার বানিয়েছি। তবে রেসিপি করার মতো সময় পায়নি।আপনার আচার খেতে নিশ্চয় অনেক মজার ছিল। কালারটা দারুণ এসেছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ আপু ঠিক বলছেন এখন পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপাই পাওয়া যায়। তাই আমিও তৈরি করে নিলাম জলপাইয়ের আচার।

যেহেতু শীত এখন পুরোপুরি জলপাইয়ের সময়। জলপাইয়ের আচার আমার বেশ পছন্দের। দারুণ তৈরি করেছেন আচার টা আপু। সত্যি বলতে দেখেই বেশ লোভনীয় লাগছে। চমৎকার উপস্থাপন করেছেন জলপাইয়ের আচারের রেসিপির ধাপগুলো। ধন্যবাদ আপনাকে।।

ধন্যবাদ ভাইয়া এভাবে সুন্দর মতামতের মাধ্যমে সব সময় সহযোগিতা করে পাশে থাকবেন।

আচার আমার খুবই প্রিয়। তবে, আমার কোন নির্দিষ্ট ধরনের আচার পছন্দ নেই।আমি প্রায় সব ধরনের আচার পছন্দ করি। আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে জলপাইয়ের ঝাল, মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা আচারের রেসিপি টি দেখে লোভ লেগে গেল আপু। আপনি বেশ দারুন ভাবে আচারের রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন।

তাহলে চলে আসেন ভাইয়া এই আচারের সাথে আপনাকে পোলাও ভাত করে দিব।

এখন হলো জলপাইয়ের সিজন।এই সিজনে যদি আচার না করা যায় তাহলে হয় নাকি।আমার তো জলপাইয়ের আচার ভীষণ পছন্দের। আর আপনি যেভাবে তৈরি করেছেন দেখেই লোভ লেগে গেল। দারুণ মজার হয় জলপাইয়ের আচার করলে।

ঠিক বলছেন আপু আপনিও তাহলে তৈরি করে নেন জলপাইয়ের আচার।

আপু বর্তমানে আবহাওয়ার কারণে সব জায়গাতে অসুস্থ একটু বেশি মানুষ। আজকে আপনি জলপাইয়ের মজার ঝাল মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি করেছেন। তবে এটি ঠিক আচার বিকেলবেলা এবং দুপুর বেলা খেতে বেশ মজাই লাগে। আবার গরম ভাতের সাথেও ভর্তা আচার খেতে অনেক মজা লাগে। সত্যি বলতে আপনার ভর্তা আচারের রেসিপি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল।

এই ওয়েদারের বাচ্চাকে সাবধান রাখবেন ভাইয়া। রেসিপিটি দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

জলপাইয়ের সিজন চলছে।খুব মুখরোচক এই রেসিপি। ভাত,পোলাও দিয়ে আচার খেতে আমারও অনেক ভালো লাগে।আপনি চমৎকার সুন্দর করে ধাপে ধাপে জলপাই আচার করেছেন এবং আচার তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর আচার রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

হ্যাঁ আপু সবার পছন্দের এমন আচার। আচার দেখলে না খেয়ে কি থাকা যায় বলেন।

জলাপাই নতুন বাজারে এসেছে। আর সেটা দিয়ে আপনি জলপাইয়ের ঝাল, মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি তৈরী করে শেয়ার করে দিলেন। রেসিপিটা দারুন হয়েছে। আচার আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

জি আপু আবহাওয়া পরিবর্তন এর কারণে মানুষ খুব অসুস্থ হচ্ছে ।আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ঝাল মিষ্টির আচার তৈরি করেছেন । ঝাল মিষ্টি আচার খেতে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু লবণীয় রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপু আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার শেয়ার করার রেসিপিটি দেখার জন্য।

জলপাইয়ের ঝাল, মিষ্টি ভর্তা আচার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এলো। এই আচারগুলো একসময় আমি অনেক বানাতাম। তবে বর্তমান সময়ে আমার মা খুবই চমৎকার চমৎকার আচার তৈরি করেন। নানা রকম ব্যস্ততায় এখন আর আগের মত আচার বানাতে পারিনা। তবে আপনার আচারগুলো দেখে সত্যিই অনেক লোভ হচ্ছিল খেতে।

বাহ! তাহলে তো বেশ ভালোই হলো ব্যস্ততার জন্য তৈরি করতে পারে না কি হলো কিন্তু আপনার মায়ের হাতে আচার তো খেতে পারেন।