"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা-৫৪ || ছয় রকমের ফুলের নকশী পিঠার রেসিপি।

in hive-129948 •  11 months ago 

সবাই কেমন আছেন?

প্রিয় কমিউনিটির সকল সম্মানিত ব্লগার ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম। আশা করি বন্ধুরা রমজানের দিনে সবাই অনেক বেশি ভালো আছেন এবং ইবাদত নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই মাস ইবাদতের মাস। আমরা তাই বেশি বেশি ইবাদতে মনোযোগ দিচ্ছি। সেই সাথে আমরা চেষ্টা করতেছি অন্যান্য কাজের পাশাপাশি কমিউনিটিতে সময় দেওয়ার। কারণ কমিউনিটির কাজ গুলো করে নিতে বেশ ভালই লাগে। কমিউনিটিতে সময় দিতে পারলে অনেক ভালো লাগে। সবার সাথে ভালো মন্দ বিষয় গুলো শেয়ার করতে পারি তাই বেশি ভাল লাগে। বন্ধুরা আজকে আমি উপস্থিত হয়েছি প্রতিযোগিতার রেসিপি নিয়ে।

rrr.jpg

r16.jpg

সত্যি বলতে এতই ভালো লাগে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলে। এর মাধ্যমে ভিন্ন কিছু দেখার সুযোগ হয় ইউনিক কিছু তৈরি করার সুযোগ হয়। সবার মাধ্যমে ভিন্ন কিছু দেখতে পাই এবং নিজেরাও চেষ্টা করি সময় সুযোগ পেলে। সম্মানিত সকল শ্রদ্ধেয় এডমিন মডারেটর ভাই ও বোনদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই প্রতিনিয়ত সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের শ্রদ্ধেয় ছোট দাদা এবং বড় দাদাকে। উনারা সব সময় আমাদেরকে এত সুন্দর সুন্দর ইভেন্ট গুলো উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। এবারে বেশ সুন্দর সুন্দর নকশী পিঠার আইটেম দেখতেছি সবার কাছ থেকে। সত্যি দেখেই এত ভালো লাগতেছে উৎসাহিত হয়ে নিজেও তৈরি করার চেষ্টা করেছি। আজকে আমি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করব নকশী পিঠার রেসিপি নিয়ে। আমি চেষ্টা করেছি নিজের মতো করে ছয় প্রকারের নকশী পিঠা তৈরি করে রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করার।

rr.jpg

r25.jpg

আশা করি বন্ধুরা আমার আজকের রেসিপিটা আপনাদের কাছে বেশ ভালই লাগবে। পিঠা খেতে এতই সুস্বাদু লাগে সত্যি যখন প্রতিযোগিতার জন্য পিঠা তৈরি করা হয় তখন আরও অনেক বেশি ভালো লাগে খেতে। কারণ পিঠা গুলো খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। প্রতিযোগিতার জন্য যেহেতু পিঠা গুলো তৈরি করা হয় স্পেশালি একটু বেশি স্বাদ হয়। আমি আজকে যে পিঠা গুলো তৈরি করেছি খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল। কারণ সেখানে বেশ কিছু উপকরণ আমি মিক্স করেছি। বিশেষ করে আমি গুঁড়া দুধ ব্যবহার করেছি। তাছাড়া ও ডিম দিয়েছি। একদিকে বলতে গেলে সুস্বাদু একটি খাবার। অন্যদিকে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি খাবার বলা যায়। এত সুস্বাদু হয়েছে ভ্যানিলা এসেন্স দেওয়ার কারণে ফ্লেভারটা খুবই সুন্দর এসেছে। সবকিছু মিলিয়ে দারুন একটি পিঠার রেসিপি ছিল। আমি ছয় রকমের নকশী পিঠার রেসিপি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছি। ধাপে ধাপে প্রতিটি পিঠা তৈরির প্রসেস গুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। তাহলে চলুন বন্ধুরা শুরু করে নেওয়া যাক—----------

r35.jpg


রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ


r.jpg
উপকরণ সমূহ পরিমাণমত নিয়ে দেখিয়েছি।


উপকরণপরিমাণ


  • ময়দা- ৫০০গ্রাম।

  • গুঁড়া দুধ--১৫০ গ্রাম।

  • ডিম - একটি।

  • কর্নফ্লাওয়ার- ৪/৫ চামচ।

  • চিনি- প্রয়োজনমত।

  • লবণ- স্বাদমত।

  • ভ্যানিলা এসেন্স -২ চামচ।

  • অরেঞ্জ ফুড কালার- ২ চামচ।

  • সয়াবিন তেল- পিঠা ভাজার জন্য।


ছয় রকমের নকশী পিঠা তৈরির ধাপ সমূহঃ


রান্নার ধাপ-১

এই ধাপে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন প্রথমে আমি সব উপকরণ সমূহ নিয়ে সাজিয়ে নিয়েছি। প্রথমে একটি বড় পাত্র নিয়েছি তাতে সব উপকরণ নিচ্ছি ধাপে ধাপে

r1.jpg


রান্নার ধাপ-২

সব উপকরণ যেহেতু নেওয়া শেষ দিয়ে দিলাম ভেনিলা এসেন্স। সেই সাথে দিয়েছি ফুড কালার অরেঞ্জ কালার। সাথে দিয়েছি পরিমাণ মত লবণ। দিয়েছি অল্প পরিমাণ কর্নফ্লাওয়ার। সাথে দিয়েছি অল্প পরিমাণ সয়াবিন তেল। এখন মোটামুটি সব উপকরণ দেওয়া শেষ।

r2.jpg


রান্নার ধাপ-৩

ভালোমতো হাত দিয়ে মেখে নিলাম যাতে ভিতরে কোন শক্ত থেকে না যায়। আগে সব উপকরণ গুলো আমি মিশিয়ে নিয়েছি। এরপরে যখন প্রয়োজন হয়েছে অল্প পরিমাণ পানি দিয়েছি। পানি দেওয়ার পরে পিঠার ডো যখন তৈরি হয়ে যায় তখন কিছুক্ষণের জন্য রেস্টে রেখে দিয়েছি।

r3.jpg


বিনি নকশী পিঠা

রান্নার ধাপ-৪

এই ধাপে এসে পিঠার ডো ভালোভাবে মথে নিলাম। মথে নেওয়ার পরে প্রয়োজন মতো ডো নিয়ে বেলে নিয়েছি রুটি। রুটি বেলে নেওয়া হলে ছুরি দিয়ে কেটে নিয়েছি সাইজ করে। আপনারা অবশ্যই দেখতে পাচ্ছেন আমি কিভাবে কেটেছি।

r5.jpg

r6.jpg

r7.jpg

r8.jpg

রান্নার ধাপ-৫

এখন আপনারা দেখতে পাচ্ছেন আমি বিনি পিঠা কিভাবে তৈরি করে নিলাম। এই পিঠার নাম হচ্ছে বিনি নকশী পিঠা। আমি ধাপে ধাপে তৈরি করে নিলাম। তৈরি করে নেওয়ার পরে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে ভেজে নিয়েছি।

r9.jpg

r10.jpg

r11.jpg

r12.jpg

r13.jpg


রান্নার ধাপ-৬

পিঠা গুলো ভেজে নিয়েছি। পিঠাগুলো অবশ্য একটু সময় দিয়ে ভাজতে হবে। তাছাড়া ও খুব বেশি তাপে ভাজা যাবে না। বেশি তাপে ভাজতে গেলে পিঠা গুলো পুড়ে যাবে কালার নষ্ট হয়ে যাবে। তাই সময় দিয়ে নেড়েচেড়ে অল্প আঁচে ভেজে নিয়েছি পিঠা গুলো।

r14.jpg

r15.jpg

তৈরি করা হয়ে গেলে একটি প্লেটে সাজিয়ে নিয়ে উপস্থাপন করে নিলাম।

r16.jpg

r17.jpg


নেট বা জালি নকশী পিঠা


রান্নার ধাপ-৭

প্রথমে রুটি বেলে নিয়েছি। আবারও ছুরি দিয়ে কেটে নিয়েছি ছোট ছোট করে। এখন নেট এর মত করে সুন্দর করে পিঠা গুলো আমি ভালো করে তৈরি করে নিয়েছি। অবশ্য আপনাদেরকে সিস্টেম গুলো দেখিয়ে দিয়েছি। কিন্তু পিঠা গুলো তৈরি করতে যথেষ্ট পরিমাণ সময়ের দরকার হয়েছে।

r18.jpg

r19.jpg

r20.jpg


রান্নার ধাপ-৮

নেট নকশা পিঠা গুলো তৈরি হয়ে গেলে আবারও তেলে ভেজে নিতে যাব। পিঠা গুলো তেলে ছেড়ে দিয়েছি। সাবধানে নেড়েচেড়ে ভেজে নিয়েছি সময় দিয়ে। ভেজে নেওয়ার পরে তুলে নিলাম।

r21.jpg

r22.jpg

r23.jpg


রান্নার ধাপ-৯

পিঠা গুলো যখন ভেজে নেওয়া হয়ে যায় তখন একটি প্লেটে সাজিয়ে নিয়েছি। সাজিয়ে নেওয়ার পরে উপস্থাপন করে নিলাম আপনাদের সাথে। খেতে খুবই সুস্বাদু একটি পিঠা। এত সুস্বাদু হয়েছে সত্যিই আপনারা সরাসরি না খেলে বুঝতে পারবেন না।

r24.jpg

r25.jpg

r26.jpg


ফুলের নকশী পিঠা-১


রান্নার ধাপ-১০

আবারও রুটি বেলে নিয়েছি। রুটি বেলে নেওয়ার পরে একটি গোলাকার নকশা দিয়ে গোল করে কেটে নিলাম। একটি নকশার উপরে চাপ দিয়ে ফুলের নকশা পিঠা তৈরি করে নিয়েছি।

r27.jpg

r28.jpg

r29.jpg


রান্নার ধাপ-১১

নকশী পিঠা গুলো তৈরি করা হয়ে গেলে আবারও গরম তালে ছেড়ে দিব।

r30.jpg

r31.jpg

r32.jpg


রান্নার ধাপ-১২

নকশী পিঠা গুলো ভাজা হয়ে গেলে তুলে নিয়েছি তেল থেকে। একটি প্লেটে সাজিয়ে নিয়েছি। দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে এবং খেতেও খুবই সুস্বাদু ছিল।

r33.jpg

r34.jpg

উপস্থাপনা

r35.jpg


ফুলের নকশী পিঠা-২


রান্নার ধাপ-১৩

আবারও রুটি বেলে নিয়েছি। রুটি বেলে নেওয়ার পরে একটি গোলাকার ঢাকনা দিয়ে গোল করে কেটে নিলাম। একটি নকশার উপরে চাপ দিয়ে ফুলের নকশী পিঠা তৈরি করে নিয়েছি।

r44.jpg

r45.jpg

r46.jpg

r47.jpg


রান্নার ধাপ-১৪

নকশী পিঠা গুলো তৈরি করা হয়ে গেলে আবারও গরম তেলে ছেড়ে দিব। নেড়েচেড়ে ভেজে নিতে হবে।

r48.jpg

r49.jpg

r50.jpg

r51.jpg

r52.jpg


রান্নার ধাপ-১৫

ভেজে নেওয়া হয়ে গেলে তেল থেকে তুলে নিয়েছি।

r53.jpg

উপস্থাপনা

r54.jpg


গোলাপ ফুলের নকশী পিঠা


রান্নার ধাপ-১৬

প্রথমে রুটি বেলে নিয়েছি। এরপরে গোল সাইজ করে কেটে নিয়েছি। সাইজ করে কেটে নেওয়ার পরে গোলাপ ফুল তৈরি করে নিলাম।

r55.jpg

r56.jpg

r57.jpg

r58.jpg


রান্নার ধাপ-১৭

গোলাপ ফুল তৈরি করা হয়ে গেলে গরম তেলে ভেজে নিব। নেড়েচেড়ে ফুল গুলো ভেজে নেওয়ার প্রসেস গুলো আপনাদেরকে দেখালাম। ভাজা হয়ে গেলে তুলে নিতে হবে।

r59.jpg

r60.jpg

r61.jpg

r62.jpg


রান্নার ধাপ-১৮

গোলাপ ফুল ভেজে নেওয়ার পরে একটি প্লেটে তুলে নিয়েছি। একটি প্লেটের মধ্যে সাজিয়ে নিলাম। আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে বেশ ভালই লাগবে আমার আজকের শেয়ার করা গোলাপ ফুলের নকশী পিঠা।

r63.jpg

r64.jpg

r65.jpg


ফুলের নকশী পিঠা-৩


রান্নার ধাপ-১৯

প্রথমে রুটি বেলে নিয়েছি। রুটি বেলে নেওয়ার পরে গোল করে পিঠা গুলোকে সার্কেল দিয়ে কেটে নিয়েছি। এরপরে নকশা দিয়ে চাপ দিয়ে নিয়েছি। চাপ দেওয়ার পরেই ভেজে নিতে হবে তেলে।

r36.jpg

r37.jpg

r38.jpg

r39.jpg


রান্নার ধাপ-২০

আপনারা দেখতে পাচ্ছেন পিঠা গুলো আবারও তেলের মধ্যে ছেড়ে দিয়েছি। অল্প আঁচে ভাজতে হয় না হয় খুব তাড়াতাড়ি পুড়ে যাবে এবং ভিতরে কাঁচা থেকে যাবে। তাই অল্প আঁচে নেড়েচেড়ে ভেজে নিতে হবে সময় দিয়ে। পিঠা ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে নিলাম। একটি প্লেটে সাজিয়ে নিয়ে উপস্থাপন করে দেখিয়েছি।

r40.jpg

r41.jpg

r42.jpg

r43.jpg


রেসিপির মূল উপস্থাপনা

বন্ধুরা নকশাী পিঠা তৈরি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিয়েছি। আমি চেষ্টা করেছি ছয় রকমের নকশী পিঠা তৈরি করার। সে সাথে আপনাদের সাথে রেসিপি গুলো শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। সত্যি বলতেই এতই ভালো লেগেছে খেতে হয়তো আপনারা না খেলে বুঝতে পারবেন না। কারণ বেশ কিছু উপকরণ দিয়েছি। বিশেষ করে ভেনিলা এসেন্স দেওয়ার কারণে পিঠার মধ্যে একটি আলাদা ফ্লেভার চলে আসলো। সেই সাথে গুঁড়া দুধ এবং ডিম দেওয়ার কারণে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। তাছাড়া আমি যেভাবে পিঠা তৈরি করেছি সেই ভাবে করলে অনেকদিন সংগ্রহ করে রাখা যাবে। এত গুলো পিঠা তৈরি করলে এক সাথে খাওয়া সম্ভব না। তাই ভালোভাবে একটু কড়া করে ভেজে নিলে বেশ কিছুদিন রেখে খাওয়া যায়। সেই চিন্তা মাথায় রেখে আমি পিঠা গুলো এই পদ্ধতিতে তৈরি করেছি। অবশ্যই আমি চিনির সিরকা করি নাই। কারণ পিঠা গুলো আমার সংগ্রহ করার ইচ্ছে আছে সেজন্য। আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার রেসিপিটি ভালো লেগেছে। সময় দিয়ে দেখার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

ff.jpg

fff.jpg

rr.jpg

rrr.jpg

r16.jpg

r25.jpg

r35.jpg

r43.jpg

r65.jpg

r54.jpg

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png


ক্যামেরার বর্ণানাঃ
ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
ক্যাটাগরিনকশী পিঠার রেসিপি

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

আজ এখানে আমার লেখা সমাপ্তি করছি। আবার উপস্থিত হব নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সবাই সুস্থ থাকবেন আর ভাল থাকবেন।


💘ধন্যবাদ সবাইকে💘

@samhunnahar

আমার পরিচয়


hira.jpeg

আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

Steem_Pro.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ছয় রকমের ফুলের নকশি পিঠা তৈরি করেছেন। দেখি খুবই মজাদার মনে হচ্ছে। আসলে আপনার এই রেসিপির মাধ্যমে এরকম ফুলের নকশি পিঠা দেখতে পেলাম।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

চমৎকার সব রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপিগুলো দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। খুব সুন্দর ভাবে আপনি তৈরি করেছেন। তেলেভাজা বিস্কুট পিঠাগুলো আমার খুবই ভালো লাগে। আর বিভিন্ন রকমের পিঠা তৈরি করতে দেখে আরো ভালো লাগলো।

এক কথায় বলতে গেলে পিঠা গুলো খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল।

প্রথমেই অভিনন্দন জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার রেসিপি বেশ লোভণীয় লাগছে।ছয় রকমের ফুলের নকশী পিঠার রেসিপি দেখতো বেশ চমৎকার লাগছে। আপনি আপনার তৈরি পদ্ধতি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

Posted using SteemPro Mobile

অনেক ধন্যবাদ আপনার এত সুন্দর প্রশংসা শুনে খুব ভালো লাগলো।

আপনি আজকে ছয় রকমের ফুলের নকশী পিঠা তৈরি করেছেন। যেটা আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। আর আপনার অংশগ্রহণ দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে প্রতিযোগিতা উপলক্ষে যে কোন কিছু তৈরি করলে, বিশেষ করে যে কোন খাবার তৈরি করলে, এটার মধ্যে স্বাদ আলাদা রকমের লাগে। ভিন্ন ভিন্ন রকমের পিঠা দেখলাম আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে। আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে আমার কাছে তো অসম্ভব ভালো লেগেছে। ছয় রকমের পিঠা তৈরি করেছেন। মজাদার ছয় রকমের পিঠা তৈরি করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ।

একদম আপু পিঠাগুলো যেহেতু স্পেশালি প্রতিযোগিতার জন্য তৈরি করা হয় খেতে অসাধারণ লাগে।

আপু, শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছি,তাই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারব কিনা তা বলতে পারছি না। তাই আপনার অংশগ্রহণ দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে ছয় রকমের নকশী পিঠা নিয়ে আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। প্রতিটি পিঠার ডিজাইন খুবই চমৎকার হয়েছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু, নকশী পিঠা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।

প্রথমে আপনার সুস্থতা কামনা করছি। সমস্যা নেই ভাইয়া অসুস্থ হলে একবার হয়তো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। সুস্থ হলে আবার অংশগ্রহণ করতে পারবেন। অনেক ধন্যবাদ।

প্রতিযোগিতার জন্য দারুন দারুন পিঠা তৈরি করেছেন আপু। আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে ময়দা দিয়ে যে বিনিটা তৈরি করেছেন। বিধি পিঠা ছাড়া অনেক সুন্দর সুন্দর নকশা দিয়ে নকশি পিঠা তৈরি করেছেন। ডেকোরেশন টাও দারুণ হয়েছে। সব মিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।

অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে আমার তৈরি করা নকশা পিঠা গুলো দেখে ভালো লাগার জন্য।

সত্যি বলতে এবারের প্রতিযোগিতায় সবাই দূদান্ত নকশি পিঠার রেসেপি শেয়ার করেছে ৷ আর সবার গুলো ছিল ইউনিক ডিজাইন মডেল যা দেখার মতো ৷ তবে আপু আপনিও কম করেন নি ৷ দেখে বোঝা যাচ্ছে এখানে অনেক সময় ব্যায় করেছেন ৷ সর্বোচ্চ দেখলাম অনেক রকমের নকশা করছেন ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আশা করি এ প্রতিযোগিতায় ভালো কিছু হবে ৷

ঠিক বলছেন সবার পিঠার রেসিপি গুলো দুর্দান্ত হয়েছে।

এই সপ্তাহের নকশী পিঠা তৈরি করার প্রতিযোগিতাটা অনেক বেশি সুন্দর এবং খুবই ভালো লেগেছে এটা। আপনি এই প্রতিযোগিতায় ছয় রকমের ভিন্ন ভিন্ন পিঠা তৈরি করে অংশগ্রহণ করেছেন দেখে আমার কাছে ভালো লেগেছে। আপনার নকশী পিঠা দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল আর অনেক মজা করে খেয়েছিলেন। এখন যেহেতু রোজার মাস, নিশ্চয়ই ইফতারের পর খাওয়া হয়েছিল সবাই মিলে অনেক মজা করে। আপনার পিঠা গুলো কিন্তু আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করতেছে অনেক বেশি।

সত্যি খুব সুস্বাদু হয়েছিল। আর বাচ্চারা তো তৈরি করার সুযোগই দিচ্ছিলনা না খেয়ে নেওয়ার জন্য।

আপনি ছয় রকমের নকশি পিঠা তৈরি করেছেন যা দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। সবগুলো ডিজাইনই বেশ দারুন লাগছে দেখতে। বিশেষ করে প্রথম দুটি ডিজাইন আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। পিঠাগুলো খেতেও নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ আপু। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমার শেয়ার করা রেসিপির পিঠা গুলো দেখে আপনার ভালো লাগার জন্য।

আপু আপনার তৈরি করা পিঠাগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য দারুন সব পিঠা তৈরি করেছেন আর আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

অনেক ধন্যবাদ আপু পিঠাগুলো দেখে ভালো লাগার জন্য আপনার কাছে।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই আপু। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য খুবই সুন্দর একটা নকশি পিঠা তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল।

উৎসাহিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।আপনি প্রতিযোগিতার জন্য ভিন্ন ধরনের বেশ কিছু নকশি পিঠা তৈরি করেছেন। ঠিক বলেছেন আপু প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো ভিন্ন কিছু শেখা যায় আর ইউনিক কিছু তৈরি করা যায়। আপনার প্রতিটা পিঠার নকশা খুব সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যা দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ মজাদার ও ইউনিক নকশি পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ঠিক বলছেন আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারলে নতুন কিছু তৈরি করার সুযোগ হয়। তাছাড়া সবার মাধ্যমে অনেক কিছু দেখতে পারি।

প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাই আপু আপনি নকশি পিঠা রেসিপি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। সাথে আপনি ছয়টি ভিন্ন ধরনের ডিজাইনের নকশি পিঠা উপস্থাপন করেছেন আজকে আমাদের মাঝে। এবং সেগুলোর খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। গুড়া দুধ ডিম ভেনিলা এসেন্স সহ বিভিন্ন ধরনের আইটেম দিয়ে আপনি রেসিপিটি কে বোঝা যাচ্ছে খুবই পুষ্টিগুণ সম্পন্ন করে তুলেছেন। আসলে এবারের আয়োজনটি সত্যিই একেবারে অসাধারণ হয়েছে। সবার মতই আপনিও একদম ইউনিক ধরনের কিছু পিঠার ডিজাইন নিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন। আপনার করা রেসিপি বিবরণ এবং রেসিপিটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে । এরকম সুন্দর রেসিপি দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন তার জন্য আপনাকেধন্যবাদ।

আমিও ঠিক তাই বলছিলাম ভাইয়া খেতে যেমন সুস্বাদু ছিল। তেমনি আমি মনে করি এটি একটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার ছিল।

অনেক সুন্দর একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। রেসিপি টা দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। রেসিপি টা দেখেই একটু টেস্ট করতে ইচ্ছে করছে। সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে আমার শেয়ার করা রেসিপিটি ভালো লাগার জন্য।

বাহ এক সাথে ছয় রকমের নকশি পিঠা দেখে অনেক ভালো লাগছে। আপনার ধৈর্য আছে। ব্লগটাও বিশাল বড় করে শেয়ার করেছেন। পিঠা গুলো দেখতেও অনেক সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ আপু।