কক্সবাজার টু মহেশখালী মাঝখানে বাঁকখালী নদী।

in hive-129948 •  2 years ago 

সবাই কেমন আছেন??

আমি@samhunnahar

আমি আপনাদের সাথে যুক্ত আছি বাংলাদেশ থেকে।


ghat.jpeg

সবাই কেমন আছেন আশা করি সকলে ভালো আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আমিও সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। ইদানিং ব্যস্ততা খুব বেড়ে যাচ্ছে দিন দিন তারপরও ব্যস্ততার মধ্যেও কিন্তু নিজের কাজ কর্ম গুলো গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করি। আজও নতুন একটি ব্লগিং নিয়ে উপস্থিত হয়েছি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আজ আমি যে বিষয়টি আপনাদের সাথে শেয়ার করব সেটি হচ্ছে যে মহেশখালী যাওয়ার পথে বাঁকখালী নদীর পথের কিছু মুহূর্ত। গতকাল আমি মহেশখালী এসেছি বাচ্চাদেরকে নিয়ে গ্রামে ঘুরবো বলে। বিশেষ করে এখানে আসার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে আমাদের বাড়ির পাশের একটা মাদ্রাসা আছে সেখানে আমার হাজব্যান্ডের নেতৃত্বে মাদ্রাসাটি পরিচালনা করা হয়।

ghat4.jpeg

ghat2.jpeg

আজ সেই মাদ্রাসায় অনেক বড় আকারের একটি সভা এবং মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে তো মূলত মেয়েদের বাবা তো আসবে তো আমি চিন্তা করলাম বাচ্চারা শহরে এসব সভা বা মাহফিল কম দেখে তাই নিয়ে আসলাম। তো আমি সেই চিন্তা করে আগে থেকে রওয়ানা দিলাম। সাহেব অফিস থেকে এসে নদী পার হতে যেহেতু রাত হবে তখন তো বাচ্চাদের নিয়া আসা সম্ভব না তাই আমি দুপুরে খেয়ে বের হয়ে যায়। তারপর ঘাটে এসে দেখি বিশাল জ্যাম কেন জানি না মনের মধ্যে একটু প্রশ্ন জাগলো এখন তো তেমন সিজন না কিন্তু জেটিতে এত জ্যাম কেন তা ভাবতে থাকলাম। নদীতে এসে স্পিডবোটে উঠে গেলাম বাচ্চাদেরকে নিয়ে।

ghat5.jpeg

ghat4.jpeg

ghat6.jpeg

ঘাটে এসেই বোটে ওটার শুরুতে অনেক ভালো লাগে এক দিক দিয়ে স্পিডবোট যায় মহেশখালীতে। অন্য দিক দিয়ে স্পিডবোট আসে কক্সবাজারের দিকে দুই দিকে আসা যাওয়ার কারণে ঢেউ অনেক বেশি থাকে। আরেকটু যেতেই বাঁকখালি নদীর মুখ দুই দিকে খুব সুন্দর সবুজের অরণ্য বনভুমি দেখতে অসাধারণ।

ghat7.jpeg

ghat8.jpeg

এখন যে দৃশ্যটা দেখতে পাচ্ছেন এটা হচ্ছে যে বাঁকখালি নদীর মুখের দিকে একটু ডান দিক হয়ে যা আশ্রয়ন প্রকল্প। যেগুলো আওয়ামীলীগ সরকারের সহায়তায় কক্সবাজারে সমিতি পাড়া থেকে যেসব লোকজনের ভিটেবাড়ি উচ্ছেদ করে দেওয়া হয়েছে তাদের জন্য এই আশ্রয়ন প্রকল্পগুলো স্থাপন করা হয়েছে। এখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের বসবাস তাদের জীবন জীবিকা থেকে শুরু করে সবকিছুর ব্যবস্থা সেখানে রাখা হয়েছে সরকারের ব্যবস্থাপনায়। দেখতে অনেক সুন্দর আশ্রয়ন প্রকল্প গুলো তবে কখনো যাওয়া হয়নি। কিন্তু আসা-যাওয়ার পথে দেখা হয়েছে তবে যাওয়ার একদিন পরিকল্পনা আছে।

ghat9.jpeg

ghat10.jpeg

এই আশ্রয়ন প্রকল্পের বিল্ডিং গুলো দূর থেকে এত সুন্দর লাগে মনে হয় যে মিনি ঢাকা দেখতেছি। এখানে যেসব মানুষ এখন বসবাস করতেছে তারা প্রথমে নারাজ ছিল ওই পরিবেশের সাথে। কিন্তু সেখানে এখন স্কুল, মাদ্রাসা, বিভিন্ন কাঁচাবাজারের ব্যবস্থা এবং কক্সবাজারের বদরমোকাম মসজিদ সড়ক দিয়ে একটা ব্রিজ স্থাপন করা হচ্ছে কাজ প্রায় শেষের দিকে। ব্রিজের কাজ যখন সম্পন্ন হয়ে যাবে তখন কক্সবাজারের সাথে সংযোগ হবে। বর্তমানে তারা কক্সবাজার শহরের খুরুশকুল ইউনিয়ন দিয়ে আসা-যাওয়া করে।

ghat11.jpeg

ghat12.jpeg

ghat14.jpeg

ghat15.jpeg

এখন যে দৃশ্যটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে যে বাঁকখালী নদীর মাঝখানে যেখানে দুইটি নদীর মুখোমুখি। একদিকে বঙ্গোপসাগরের দিকে চলে যাবে অন্যদিকে হচ্ছে যে মহেশখালী আদিনাথ ঘাট এবং চৌফলদন্ডি ঘাটে চলে যাবে। যেখানে শুধু পানি আর পানি দেখা যাচ্ছে সেদিকে যাওয়া হয় “সোনা দিয়া দীপে”। এই অতই পানির মুখে আসলে অনেক ভয় লাগে কারণ সবুজ আর সবুজ পানি আর কিছু দেখা যায় না।

ghat13.jpeg

ghat16.jpeg

গতকালের দিনটা অনেক কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল সূর্য কম দেখা যাচ্ছিল। হালকা হালকা সূর্য দেখা গেছিল তাই ফটোগ্রাফি ও তেমন সুন্দর হয়নি। আমি যখন নদী পার হচ্ছিলাম তখন প্রায় পর্যন্ত বিকেল ছিল।

ghat17.jpeg

ghat18.jpeg

এখানে ওই দূরে দেখা যাচ্ছে একটি স্পিডবোর্ড চলে যাচ্ছে এবং পাশে কিছু সবুজ অরণ্য বনভূমি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে যে আদিনাথ মন্দিরের ঘাট। আমি যেহেতু আদিনাথ মন্দিরে যাব না তাই আমি মহেশখালীর মেইন ঘাট দিয়ে উঠে যাব।

ghat19.jpeg

প্রায় ১৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে মহেশখালী ঘাটে পৌঁছে গেছি। ঘাটে এসে দেখি অনেক মানুষের ভিড়। অবশ্যই এর কারণটা আমি ঘরে এসে জানতে পারলাম যে আদিনাথ মন্দির মেলা চলতেছে এখন তাই লোকজনের এত সমাগম। আমি যখন যাচ্ছিলাম তখন জোয়ার ছিল না ভাটা ছিল তাই ঘাট থেকে উঠতে আমার অনেক কষ্ট হয়েছিল বাচ্চাদের নিয়ে।

ghat20.jpeg

তবে একজন লেভারের সহায়তায় তাকে কিছু টাকা দিয়ে ব্যাগটা নিয়ে টমটম গাড়িতে উঠে পড়লাম। আপনারা ছবি দেখে বুঝতে পারতেছেন অবশ্যই কতটা পানি নিচে নেমে গেছে ভাটার কারণে। পরবর্তীতে মেলার পর্ব নিয়ে চলে আসবো আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আদিনাথ মেলায় তো যেতে হবে অবশ্যই।


qara-xett.png

🌺আশা করি সবার ভাল লেগেছে আমার আজকের ব্লগিং। ধন্যবাদ সবাইকে আমার আজকের ব্লগিং সময় দিয়ে পড়ার জন্য।🌺।


ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
Locationw3w

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

আমার পরিচয়


আমি সামশুন নাহার হিরা।আমার ইউজার আইডি@samhunnahar।আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে।আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে অনেক ভালবাসি।আমি রান্না করতে পছন্দ করি।ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা।আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি।ফটোগ্রাফি করা আমার শখের।এছাড়া কবিতা লিখতে আমার অনেক ভাল লাগে।গান গাওয়া আমার স্বপ্ন।আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত।তাই আমি আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।


💘ধন্যবাদ সবাইকে আমার ব্লগ সময় দিয়ে দেখার জন্য।💘

24QmLBi2hi5sxeF4rfhXesN4Z3rEWTikWPFADtR6zyMx1ErQjV81WrS7JqZTWQdBGha46B6ouHda5Uef2pPD592KM6WQ5DPtmJAFbRpCJxBV1deubp3jTX5M8sF2eMPzpt7ToKs7xvshYmvG2N9uBGen8JJSxhXd6cj7tosB3JWqedqnSVHWyMFLQizB7ouZeu28paqWxpHmLGq5FJ23YStCWcEHwtnsfm6gSWK8GH8.gif

24QmLBi2hi5sxeF4rfhXesN4Z3rEWTikWPFADtR6zyMx1Ehur2Z3EsVgTD2AcTmkokXePYxgzpSqwnBNBj3ZteFgQGBvoV1Gau6PdZ2iRjGoCbkshRWuRQSfGSpuzhGGAeLA4Vf5U1Hc8iJwwxD89QHRxVn1je1P4CmpDJ3i8T6K3VVLivshpofZcmEc1F66yhadmSAKB5S67TB9CT5ts8F67pFjTnJQ9RnA2Qqq1Qc1.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বাচ্চাদের গ্রামে নিয়ে এসে খুব ভালো করেছেন আপু। তারা শহরে এ ধরনের ওয়াজ মাহফিলের উৎসবের সঙ্গে পরিচিত নয়।আপনার কিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে নদীর অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপু।

আপনি ঠিক বলছেন আপু বাচ্চাদেরকে গ্রামের পরিবেশের সাথে পরিচয় করে দেওয়া ভালো এবং মাঝে মাঝে নিয়ে যাওয়া ভালো মনে করি আমি তাই চলে যায় সময় পেলে।

প্রথমে বলে আপনার এই পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। মাহফিল অংশগ্রহণ করার জন্য বাচ্চাদের নিয়ে স্পিডবোর্ড করে গ্রামে গিয়েছেন শুনে খুবই ভালো লাগলো। ঠিকই বলেছেন আশ্রম প্রকল্পের বিল্ডিং গুলো ছবির মধ্যেও দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। মেলার পর্ব জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

আশ্রয়ন প্রকল্প গুলো দূর থেকে কম সুন্দর আপু কাছে গেলে আরো অনেক সুন্দর দেখায়।

আপু আসলে বাচ্চাদের সব কিছুর সাথে পরিচিত হওয়া দরকার। আসলে আপু শহরের বাচ্চা গুলো স্কুল কলেজ বাদে চার দেওয়ালের মধ্যে বন্ধী থাকে। আপনি ঠিক করেছেন আপনার হাজবেন্ড এর আসতে দেরি হবে বলে বাচ্চাদের নিয়ে সকাল সকাল চলে এসে বেশ ভালোই হয়েছে। আর আপনার পোস্টটের মাধ্যমে অনেক চমৎকার ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম।

আপনি ঠিক বলছেন আপু শহরে পড়ালেখার বাইরে দু একটা পার্ক আছে সেগুলোতে ঘোরাফেরা করা ছাড়া আর কোন মাধ্যম নেই তাই গ্রামের সম্পর্কে জানার জন্য নিয়ে যাওয়া ভাল।

অনেক ভালো লাগলো আপু বাচ্চাদের কে নিয়ে ওয়াজ মাহাফিলে যাওয়ার মূহুর্ত গুলো ৷ আর সবচেয়ে ভাল লাগলো ৷ আপনার হাসবেন্ড মাদ্রাসা একজন পরিচালক ৷ ভাইয়ের জন্য শুভকামনা অবিরাম ৷

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য দোয়া করবেন।

আমি মনে করি ওয়াজ মাহফিলে দূর থেকে দূর দূরান্তে যাওয়ার মধ্যেও অনেক শিক্ষা রয়েছে। শুধু ওয়াজ মাহফিলে যে সমস্ত বক্তারা যে ওয়াজগুলো করে থাকে সেটাই না, বাইরের পরিবেশে গেলেও অনেক কিছু জানতে পারা যায় এবং চিনতে পারা যায়। আপনি বাচ্চাদের ওয়াজ মাহফিলে নিয়ে যাওয়ার পথে অনেক কিছু তাদের দেখাতে পেরেছেন এবং তারাও অনেক বিষয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছে। যাইহোক খুবই ভালো লেগেছে আপনার আজকের এই পোস্ট পড়ে।

আমি ভাইয়া সময় পেলেই গ্রামে চলে যাই গ্রামে গেলে অনেক কালচার সম্পর্কে জানতে পারে বাচ্চারা।

আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে মনে হচ্ছে আবারও একবার যেন মহেশখালী যাচ্ছি। কারণ আমরা যখন মহেশখালী গিয়েছিলাম তখন প্রথমে আদিনাথ মন্দিরের সেই ঘাট দিয়েই উঠেছিলাম।সেখানে উঠেই প্রথমে যেটা চোখে পড়ল সেটা হল মিষ্টি পানের দোকানগুলো। সেখান থেকে সকলে মিলে মিষ্টি পান খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেলাম। পান খেতে খেতেই ঢুকলাম মহেশখালীর দিকে। সেখানে গিয়ে আমরা একটু ঘুরাঘুরি করলাম। তবে আপনি যে ফটোগ্রাফি গুলো করছেন সেগুলো সবগুলোই ভালো লেগেছে। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ছবিতে দেখলাম আশ্রয়ন প্রকল্পগুলো খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। যদিও যাওয়ার পথে দেখেছিলাম তবে এগুলো কি ছিল সেটার স্বচ্ছ ধারণা ছিল না। যাইহোক আবার যখন কক্সবাজার যাবো তখন অবশ্যই মহেশখালী যাব, দেখা হবে আশা করি।

এখন তো আদিনাথ মন্দিরে মার্চের ৩ তারিখ পর্যন্ত মেলা চলবে বেশ বড়সড় একটি মেলা বসেছে চলে আসেন সবাই।

এখন তো ব্যস্ততার কারণে যাওয়ার সুযোগ নেই। দেখি কবে আসতে পারি ধন্যবাদ।

আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। ওয়াজ মাহফিলে যেতে আবার অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

শুধু ওয়াজ মাহফিল নয় আপু অনেক কিছু জানতে পারে অনেক খোলামেলা পরিবেশের খেলাধুলা করতে পারে তারা দেখে ভালো লাগে।

ছেলে মেয়েদেরকে যেভাবে পরিচালনা করা হয় তারা সেভাবিই শিখে আর বড় হয়। গ্রামের মতো শহরে হয়তো এরকম মাহফিল হয় না। আপনি ভালো করেছেন তাদেরকে গ্রামের নিয়ে এসেছেন মাহফিল শোনার জন্য। স্কুলে যেভাবে আমরা জ্ঞান অর্জন করি ঠিক তেমনি মাহফিলের মাঠি জ্ঞান অর্জনের জন্যই আসি।আপনার হাসবেন্ড একজন মাদ্রাসার পরিচালক শুনে অনেক ভালো লাগলো। আপনাদের পরিবারের সবার জন্য শুভকামনা রইল।

শুধু পড়ালেখার মধ্যে আবদ্ধ না থেকে বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতা তৈরি করা অনেক ভালো বাচ্চাদের জন্য।

কক্সবাজার টু মহেশখালী
মাঝখানে বাঁকখালী নদী

আপু কি সুন্দর মিলিয়ে টাইটেল দিলেন। সেই সাথে মহেশখালী যাওয়ার পথে বাকঁখালি নদীর অনেক ‍সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। সব থেকে ভাল লাগলো যে আপনার হাজব্যান্ডের নেতৃত্বে একটি মাদ্রাসা পরিচালিত হয়। ধন্যবাদ আপু।

হ্যাঁ ভাইয়া আপনার ভাইয়া অনেক কষ্ট করে একটি মাদ্রাসা দাড় করাচ্ছেন এখানে অনেক টাকা পয়সা ও খরচ করতেছ দোয়া করবেন।