ফটোগ্রাফিঃ-সুস্বাদু এবং লোভনীয় সাতটি খাবারের ফটোগ্রাফি।

in hive-129948 •  4 days ago 

হ্যালো বন্ধুরা,

হাজির হয়েছি নতুন একটি ব্লগ নিয়ে। সবাইকে শুভেচ্ছা ও স্বাগতম জানাচ্ছি আমার আজকের নতুন ব্লগে। আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি আপনাদের দোয়ায় সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে। বন্ধুরা দেখতে দেখতে একটি বছর আমাদের সামনে থেকে চলে গেল। এই চলে যাওয়া বছরটি আমার কাছে খুবই বেদনাদায়ক ছিল। এই চলতি বছরে মাকে হারিয়েছি। তাছাড়া ও অনেক খারাপের মধ্যে গেছে এমন অনেক পরিস্থিতির সম্মুখীন। বিশেষ করে পুরো বছর টাই অসুস্থতার মধ্যে কেটেছে। দেশের পরিস্থিতি আমরা খুব খারাপের সম্মুখীন হয়েছি। সবকিছু মিলিয়ে বেশ বাজে একটা সময় গেছে। আশা করি নতুন বছর আমাদের জন্য নতুন কিছু নিয়ে আনবে।

FF.jpg

বন্ধুরা আজকে আমি একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। ভিন্ন ভিন্ন ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে ফটোগ্রাফি গুলো করে নিতে পারলে আরো অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে আমি মনে করি ফটোগ্রাফি করাও এক প্রকারের কষ্ট। কারণ ফটোগ্রাফি গুলো করতে হলে সুন্দর পারফেক্ট জায়গায় যেতে হয়। তাছাড়া ও সুন্দর দৃশ্যগুলোকে খুব সুন্দরভাবে সময় দিয়ে করতে হয়। তাহলে আমরা খুব সুন্দর দৃশ্য ক্যাপচার করতে পারি। আজকে আমি আপনাদের সাথে খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। ভীষণ ভালো লাগে খাবার খেতে। সেই পছন্দের খাবার গুলো ফটোগ্রাফি করে নিতে পারলে অনেক বেশি ভালো লাগে। আজকে আমি আমার পছন্দের খাবারের সাতটি ফটোগ্রাফি আপনাদেরকে শেয়ার করব।

নারকেল পুলিঃ-

F1.jpg

আমার পছন্দের পিঠার মধ্যে নারকেল পুলি অন্যতম। নারকেল পুলি পিঠা খেতে আমার খুব ভালো লাগে। যদিও এই পিঠাগুলো তৈরি করতে একটু সময়ের দরকার হয়। তারপরও কেমন জানি কষ্ট করা হলেও তৈরি করে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। কারণ ঘরে তৈরি করা খাবার গুলো পছন্দ মত খাওয়া যায়। এই পুলি পিঠার ফটোগ্রাফি আমি ফুড ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠান থেকে নিয়েছিলাম। ভীষণ মজার একটি পিঠার আইটেম ছিল।

পান্তুয়া পিঠাঃ-

F2.jpg

আপনারা তো অনেকেই পান্তুয়া পিঠার সাথে পরিচিত। তবে পান্তুয়া পিঠা দেখেছি কিন্তু কখনো তৈরি করে খাওয়া হয়নি। তাছাড়া ও পান্তুয়া পিঠা আমার একদম খাওয়া হয়নি। আমার তো বেশ ভালো লাগে এবং দেখলে লোভনীয় মনে হয় পান্তুয়া পিঠা। তবে সেই দিন খেয়েছিলাম খেতে ভীষণ মজার ছিল আমি মনে করি বেশ স্বাস্থ্যসম্মত। শীতকালে আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকার পিঠা পুলির উৎসব চলে যা খেতে খুবই ভালো লাগে।

মালাই চাঃ-

F6.jpg

সাধারণত আমরা খাবার দাবারের পরে এক কাপ চা খেতে খুব পছন্দ করি। যারা চা প্রেমীরা রয়েছেন তাদের কিন্তু চা না খেলে চলে না। আমিও কিন্তু চা এক সময় একদম পছন্দ করতাম না। কিন্তু এই সময় আমার অন্ততপক্ষে এক থেকে দুইবার চা খেতে হয়। কেমন জানি চা খাওয়ার নেশাটা আমার কাছে বেশ ভালো অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। এই মালাই চা খেতে খুবই মজার ছিল। বিশেষ করে সমুদ্র সৈকতের কিনারে বসে খেতে খুব ভালো লাগে।

জলপাইর আচারঃ-

F.jpg

যে কোনো ঋতুতে আমরা আচার খেতে পছন্দ করি। তবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের টক ফল পাওয়া যায়। সেই সিজন ভিত্তিক আমরা বিভিন্ন ধরনের আচার তৈরি করতে পারি। একেক সিজনে এক এক ধরনের টক ফল পাওয়া যায়। তাই আমরা প্রতিটি সিজনে আমাদের পছন্দের আচারগুলো তৈরি করে খেতে পারি। এটিও একটি সিজনাল ফল জলপাই। বিশেষ করে শীতের ঋতুতে বেশি পাওয়া যায়। তাই আমরা চেষ্টা করি জলপাইয়ের আচার করে খাওয়ার। এই আচারগুলো খেতে ভীষণ মজার ছিল।

পিজ্জাঃ-

F3.jpg

পিজা খাবারটি বর্তমান সময়ে বেশি জনপ্রিয় একটি খাবার। বিশেষ করে আধুনিক সমাজে এখন ছেলে মেয়েরা পিজ্জা খেতে তো অনেক বেশি পছন্দ করেন। তবে আমি পছন্দ করি না এমন বললে ভুল হবে। আমারও বেশ ভালো লাগে পিজ্জা খেতে। বিশেষ করে যখন আমরা কোন রেস্টুরেন্টে যাই তখন পিজ্জা খেতে চেষ্টা করি। তাছাড়াও এখনো অনলাইন থেকে বেশ ভালো ভালো খাবার অর্ডার করা যায়। তার মধ্যে কিন্তু অন্যতম হচ্ছে পিজ্জা। এই পিজ্জা হচ্ছে হোমমেড একটি খাবার ছিল ফুড ফেস্টিভ্যাল থেকে নিয়েছিলাম।

বিভিন্ন ধরনের সালাদঃ-

F4.jpg

সালাদ আমার বেশ প্রিয় একটি খাবার। আমরা বিভিন্ন ধরনের স্পাইসি খাবারের সাথে সালাদ রাখতে পারি। তাছাড়াও আমরা ভাজা পোড়া চিকেন ফ্রাইয় এর সাথে সালাদ রাখি। এছাড়াও আমরা পোলাও বিরিয়ানির সাথেও সালাদ খেতে পারি। তাছাড়া অনেকেই ডায়েট করার জন্য সালাদের রেসিপি তৈরি করে থাকেন বিভিন্ন আইটেমের। এখানেও তিনটি সালাদের আইটেম ছিল প্রতিটি সালাদ বেশ লোভনীয় ছিল।

চিকেন নাগেটঃ-

F5.jpg

যদিও আমরা চিকেন নাগেট গুলো বেশির ভাগ সময় থেকে অর্ডার করে থাকি। কারণ নাগেট ঘরে তৈরি করতে অনেক ঝামেলার ব্যাপার। যদি করে তৈরি করা হয় তাহলে তো বেশ ভালো হয়। বেশ কয়েকবার তৈরি করেছিলাম বাচ্চারা খেতে ভীষণ পছন্দ করে থাকেন। তবে এখন আমি যে নাগেটের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি তা ফুড ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠান থেকে নিয়েছিলাম। খেতে যেমন ভালো লাগছিল দেখতেও তেমন লোভনীয় ছিল। আশা করি বন্ধুরা আপনাদের সবার কাছে আমার আজকের শেয়ার করা খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে।


268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

ক্যামেরার বিবরণ


ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
লোকেশনকক্সবাজার
ক্যাটাগরিখাবারের ফটোগ্রাফি।


💘ধন্যবাদ সবাইকে💘

@samhunnahar

আমার পরিচয়


hira.jpeg

আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

Banner_PUSS2.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে তো লোভ সামলে থাকা যায় না। আজকের খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ আর সামলে রাখতে পারছে না। পিজ্জা দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। চিকেন নগেট আরো অসাধারণ। লোভনীয় সব খাবারে ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।

ঠিক বলছেন আপু পিজ্জার কালার দেখতে যেমন সুন্দর ছিল তেমনি খেতেও অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল।

আমার আজকের টাস্ক:-

Screenshot_20241230-181931.png

Screenshot_20241230-182202.png

Screenshot_20241230-182255.png

Screenshot_20241230-182349.png

Screenshot_20241230-182506.png

Screenshot_20241230-182627.png

বিভিন্ন রকমের খাবারের ফটোগ্রাফি দেখিয়ে তো লোভ লাগিয়ে দিলেন। আপনার ক্যাপচার করা সবগুলো ফুড ফটোগ্রাফি খুবই লোভনীয় লাগছে দেখতে। দেখে মনে হচ্ছে এগুলো খেতেও ভীষণ সুস্বাদু হয়েছে। সবগুলো ফটোগ্রাফি বেশ ভালো লেগেছে। লোভনীয় এই খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপু অনেক ভালো লাগলো আমার ফটোগ্রাফি গুলোর প্রশংসা করার জন্য।

সুস্বাদু এবং লোভনীয় সাতটি খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনার প্রতিটি ফটোগ্ৰাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনার প্রতিটি ফটোগ্ৰাফি দেখে তো আমার জিভে জল চলে এল। এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্ৰাফি শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সময় দিয়ে ফুড ফটোগ্রাফি গুলো দেখার জন্য।

মজার মজার লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই তো খিদে পাচ্ছে আপু। নারকেল পুলি আমার পছন্দের পিঠা। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

আমারও বেশ পছন্দের নারকেল পুলি পিঠা।

আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। আপনার প্রতিটি খাবার লোভনীয় ছিল। পিজ্জা বাচ্চারা খেতে অনেক পছন্দ করে। প্রতিটি খাবারের পাশাপাশি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

তাহলে তো আপু খাওয়াতে হয় আর দেরি না করে চলে আসেন সোজা।

বেশ লোভনীয় সব খাবারের ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আজকে আমিও পুলিপিঠা তৈরি করেছি এবং পরিবারের সবাইকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেছি। জাতীয় লোভনীয় খাবারের রেসিপি দেখলে খুবই ভালো লাগে আমার কাছে।

যদিও আমরা সারা বছর পিঠা খেয়ে থাকি কিন্তু শীতকালে খেতে আলাদা মজা লাগে।

আপু আপনার খাবারের ছবি গুলো দেখে লোভ সামলাতে পারছিনাহ। সত্যিই লোভনীয় খাবারগুলো। সবগুলো খাবার দেখে আমার জিভ দিয়ে পানি পরার মতো অবস্থা আপু।জলপাই এর আচারটা কি বলবো আপু দারুণ! আমি ছবি দেখেই সবগুলো খাবারের স্বাদ পাচ্ছি।

সত্যি আপু এত লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে আসলেই জিভে জল চলে আসার কথা।

আপু ছবিগুলি শেয়ার করে তো বরাবরের মত লোভ লাগিয়ে দিলেন। এত লোভনীয় খাবারগুলো দেখেই জিভে পানি চলে আসছে। আসলে চা আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে।আর এই মালাই চা টা দেখে কক্সবাজারের সেই রাজা চায়ের কথা মনে পড়ে গেল। তাছাড়া পিৎজ্জা খেতেও আমার কাছে খুব ভালো লাগে। সালাদের ছবিগুলো দেখে তো আরো বেশী লোভনীয় লাগছে।

আপু কক্সবাজার আসেন সব আইটেম করে খাওয়াবো আপনাকে।

মজার মজার খাবার গুলো খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনি খুবই মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। ইচ্ছে করছে সবগুলোর থেকে একটু একটু নিয়ে টেস্ট করি। প্রতিটা খাবারের ফটোগ্রাফি আপনি অনেক সুন্দর ভাবে করেছেন। সবার মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লেগেছে।

ভালো লাগলো আপনি সময় দিয়ে আমার শেয়ার করা খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখলেন।

খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে এমনিতে জিভে জল এসে যায়। আজকে আপনি বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। তবে আপনার এক একটা ফটোগ্রাফি খুব চমৎকার হয়েছে। আসলে বর্তমান সময়ের সবাই পিজ্জা খেতে বেশি পছন্দ করে। এবং খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক চমৎকার বর্ণনা দিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।

অনেক ভালো লাগলো আপু ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করলেন আপনি।

অনেক মজার মজার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মালাই চা এবং সালাদ এর ফটোগ্রাফি দেখে জিভে জল চলে এসেছে। ধন্যবাদ আপনাকে মজার মজার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

বাহ তাহলে তো বেশ ভালো আপু যেহেতু মালাই চা আপনার পছন্দ হয়েছে আপনাকে তো করে খাওয়াতে হয়।

কেন যে এত মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলেন। এতগুলো মজাদার খাবার একসাথে দেখে তো আর লোভ সামলাতে পারছে না। কারণ প্রতিটা খাবার দেখতে অনেক লোভনীয় আর সুস্বাদু মনে হচ্ছে। এখন যদি পেতাম তাহলে তো অনেক মজা করে খেয়ে নিতাম। অনেক সুন্দর করে খাবার গুলোর ফটোগ্রাফি আপনি করেছেন।

ভীষণ ভালো লাগলো আপু সুন্দর মতামত দিয়ে আমাকে সহযোগিতা করার জন্য।

অসাধারণ আপু আপনি অনেক সময় নিয়ে যত্নের সাথে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি আপনার মোবাইলে ক্যাপচার করে পরবর্তীতে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখি আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনার প্রত্যেকটা খাবারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে তবে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছিল এক এবং দুই নাম্বার খাবারের ফটোগ্রাফি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু এরকম লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ভাইয়া কেন জানিনা বিভিন্ন জায়গায় যখন খাবারগুলো খেয়ে থাকে তখন চেষ্টা করি খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো সংগ্রহ করতে। আমার খুবই ভালো লাগে।

আপু আপনার শেয়ার করা খাবারের ফটোগ্রাফী গুলো দেখে লোভ লেগে গেল। আপনি প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে আপনার শেয়ার করা নারকেল পুলি পিঠার রেসিপি টি দেখে জিহ্বায় জল চলে এসেছে।

ভালো লাগলো আপনি সময় দিয়ে ফটোগ্রাফি ব্লগটি ভিজিট করলেন।

এত সুস্বাদু কিছু খাবার এর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগছে৷ যেভাবে আপনি আজকে এই সুস্বাদু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তা দেখে এটিকে এখনই খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে৷ একইসাথে এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার কাছ থেকে এত কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি দেখতে পারলাম যা একেবারে ভিন্ন ধরনের৷ ধন্যবাদ এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷