গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহ এবং সতর্কতা

in hive-129948 •  3 months ago 

summr.jpg

গত গ্রীষ্মকালে, বাংলাদেশে একটি প্রায় অসাধারণ তাপমাত্রার দাবি দেওয়া হয়েছিল। এই তাপমাত্রা সাধারণত স্বাভাবিক সীমার উপরে ছিলেন, যা বেশিরভাগ অঞ্চলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উপর প্রভাব ফেলেছিল। এই তাপমাত্রার প্রভাবে বেশিরভাগ অঞ্চলে শারীরিক অসুস্থতা এবং পরিবেশের সমস্যা উত্পন্ন হয়েছিল। প্রায় সমস্ত শহরে তাপমাত্রা অত্যন্ত উচ্চ ছিল, এবং এটি সাধারণ মানুষের জীবনের প্রভাব ফেলেছিল, বিশেষত যারা কাজ করতে বাধ্য ছিলেন বা অস্থায়ী আবাসিক অবস্থায় ছিলেন। এই তাপমাত্রার প্রভাবে সরবরাহের ক্ষেত্রে অসন্তোষ এবং কৃষি ও জলাশয় বিষয়ে সমস্যা উত্পন্ন হয়েছিল।

ই বর্ষা সময়ের গ্রীষ্মে, তাপমাত্রা সাধারণত স্বাভাবিক চেয়ে অনেক বেশি ছিল। এই অস্বস্তিকর তাপমাত্রার কারণে জনগণের জীবনযাপনে অনেক প্রভাব পড়েছে। বাংলাদেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে আমরা অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। এই তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেকের শারীরিক অসুস্থতা হয়েছে এবং পরিবেশের অবস্থা কঠিন হয়েছে। জনগণের সহজলভ্য জলের অভাবে বেশিরভাগ মানুষ জল পানির অভাবে পীড়িত হয়েছে। এই আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাবে পরিবার প্রভৃতি জীবনযাপনে অনেক কঠিন হয়েছে। বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে অসুস্থতার প্রাকৃতিক কারণ হিসেবে আবিষ্কৃত হয়েছে, এই কারণে অনেকে উপজেলার স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে চিকিৎসা পেয়েছে। গ্রীষ্মকালে গ্রামীণ অঞ্চলে বাড়তি বাড়তি পানির প্রয়োজনীয়তা বেড়ে যায় এবং এতে অতিরিক্ত আর্থিক ক্ষতি হয়। বাংলাদেশের বাংলাদেশের মধ্যে প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব পাওয়া যায়, যা অবশ্য মানুষের উপস্থিতিতে অপেক্ষার যোগ্য। এই অস্বস্তির কালোবস্তার জন্য প্রকৃতি নির্দিষ্ট কারণ বলতে হবে, যেমন বিশেষ গোলাপের ফসলে তীব্র গরমী বা তীব্র ঠান্ডা এবং আলো থাকা অভাবে। বাংলাদেশের গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা অত্যন্ত বাড়তি এবং এটি সাধারণ মানুষের জীবনের প্রভাব ফেলেছে, এটি জীবনের প্রতি দিক থেকে একটি ব্যপক ও গুরুতর সমস্যা।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

খুব সুন্দর লিখেছেন আপনি। আপনার লেখা গুলো পড়ে সত্যি অনেক ভালো লাগছে। আসলে গ্রীস্মের তাপ প্রবাহ অনেক বেশি হয়ে গেছে। জনজীবন অতিষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের কিছুই করার নেই আমরা মহান রব্বুল আলামীনের কাছে ফরিয়াদ জানাচ্ছি আল্লাহ তার রহমতের বৃষ্টি দিয়ে জনজীবনকে ঠান্ডা করুক। আপনি ঠিক লিখেছেন ভাইয়া এখন আমাদের অনেক বেশি সাবধান থাকতে হবে। এই তাপদাহের ফলে বিশেষ করে বাচ্চারা অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছে। সুন্দর একটি পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।

অনেক ধন্যবাদ, রবীন্দ্র জয়ন্তীর উপরেও আমার একটা লেখা আছে পড়তে পারেন।