☘️ থানকুনি পাতা দিয়ে গরম গরম মুচমুচে সুস্বাদু ঝাল পাকোড়া রেসিপি ☘️প্রিয়🥀@shy-fox 10% beneficiary🥀।

in hive-129948 •  3 years ago 
আসসালামু আলাইকুম

Picsart_22-02-14_20-38-43-006.jpg

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ রহমতে আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দুয়াতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি অনেক।

আমি @santa14 আজকে আমি আপনাদের সাথে চলে এলাম নতুন একটি রেসিপি নিয়ে।থানকুনি পাতার সুস্বাদু ঝাল ঝাল মুচমুচে পাকোড়া রেসিপি।থানকুনি পাতার রেসিপি আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। থানকুনি পাতা দিয়ে হাতে মাখিয়ে ভর্তা তৈরি করাটা তো আরও ভালো লাগে।থানকুনি পাতার প্রচুর পরিমানে ভিটামিন রয়েছে। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে অনেক রকমের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে জ্বর ও ঠান্ডা রোগ নিরাময় হয়।

সারাদেশে যেহেতু করোনা মহামারীতে পরিস্থিতি অনেক খারাপ। তাই আমাদের সবার প্রয়োজন এই থানকুনি পাতা নিয়মিত খাওয়া।আর আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের প্রাই সবাই দেখছি অসুস্থ। তাই বলছি থানকুনি পাতার ভর্তা বা যেই কোনো রেসিপি তৈরি করে খেয়ে দেখবেন।আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। চলুন তাহলে শুরু করি আজকের মজাদার পাকোড়া রেসিপি।

থানকুনি পাতা দিয়ে ঝাল ঝাল মুচমুচে সুস্বাদু

IMG_20220214_201641.jpg

নংউপকরণ সমূহপরিমাণ
থানকুনি পাতা৫০ গ্রাম
আলুদুইটি
টমেটোচারটি
পেঁয়াজদুইটি
রসুনএকটি
আদাপরিমাণ মতো
ডিমএকটি
কাঁচা মরিচদশটি
ধনিয়াপাতাপরিমাণ মতো
১০শুকনো মরিচ গুঁড়োদুই চামচ
১১হলুদ গুঁড়োএক চামচ
১২ম্যাজিক মসলাএক চামচ
১৩ময়দাহাফ কাপ
১৪চাউলের গুড়োহাফ কাপ
১৫কনফ্লাওয়ারদুই চামচ
১৬সয়াবিন তেলএক কাপ
১৭লবণপরিমাণ মতো

IMG_20220214_202155.jpg

IMG_20220214_202214.jpg

প্রথম ধাপ

IMG_20220214_202053.jpg

IMG_20220214_202019.jpg

প্রথমে আমি থানকুনি পাতা নিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নিবো। এরপর আমি থানকুনি পাতা গুলো কুচি কুচি করে কেটে নিয়ে নিবো।

দ্বিতীয় ধাপ

IMG_20220214_202130.jpg

IMG_20220214_202113.jpg

এবার আমি পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও আদা নিয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে নিবো।এখন পেঁয়াজ, রসুন, আদা, টমেটো, কাঁচা মরিচ, আলু ও ধনিয়াপাতা নিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিবো। এরপর সব গুলো কুচি কুচি করে কেটে নিয়ে নিবো।

তৃতীয় ধাপ

IMG_20220214_202001.jpg

এখন ময়দা, চাউলের গুড়া ও কনফ্লাওয়ার একটি থালায় নিয়ে নিবো।

চতুর্থ ধাপ

IMG_20220214_201937.jpg

এবার একটা থালায় শুকনো মরিচ গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, ম্যাজিক মসলা ও লবণ নিয়ে নিবো।

পঞ্চম ধাপ

IMG_20220214_201921.jpg

IMG_20220214_201905.jpg

এখন আমি সব গুলো উপকরণ এক সাথে নিয়ে হাত দিয়ে ভালো ভাবে মেখে নিবো। এরপর থানকুনি পাতা কুচি গুলো দিয়ে দিবো এবার।

ষষ্ঠ ধাপ

IMG_20220214_201847.jpg

IMG_20220214_201830.jpg

এখন থানকুনি পাতা কুচি গুলো ভালো ভাবে হাত দিয়ে মাখিয়ে নিয়ে নিবো। এরপর একটি ডিম ফাটিয়ে দিয়ে দিবো।

সপ্তম ধাপ

IMG_20220214_201814.jpg

IMG_20220214_201758.jpg

এখন সব উপকরণ মাখানো হলে । এবার আমি সব শুকনো মসলা গুলো দিয়ে আবার হাত দিয়ে ভালো ভাবে মামাখিয়ে নিবো।

অষ্টম ধাপ

IMG_20220214_201743.jpg

IMG_20220214_201717.jpg

IMG_20220214_201658.jpg

এখন ময়দা, চাউলের গুড়া ও কনফ্লাওয়ার দিয়ে দিবো। এরপর সব গুলো উপকরণ আবার ভালো করে মাখিয়ে ৫ মিনিটের জন্য রেখে দিবো।

নবম ধাপ

IMG_20220214_201641.jpg

IMG_20220214_201627.jpg

এখন চুলায় একটি প্যান বসিয়ে তেল দিয়ে। এরপর হাতে নিয়ে পাকোড়া তৈরি করে সব তেলে দিয়ে দিবো।

দশম ধাপ

IMG_20220214_201551.jpg

IMG_20220214_201531.jpg

এবার পাকোড়া গুলো এক পাশে হলে অপর পাশে ভেজে একটি থালায় নিয়ে নিবো।

IMG_20220214_201505.jpg

IMG_20220214_201448.jpg

এখন গরম গরম পাকোড়া পরিবেশনের জন্য একটি থালায় টমেটো সস্ দিয়ে সাজিয়ে দিলাম। খেতে ঝাল ঝাল মুচমুচে টেস্টি। আশা করি আমার আজকের এই পাকোড়া রেসিপি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লেগেছে। কেমন হয়েছে দয়া করে কমেন্ট করে জানাবেন।

ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবাই। আল্লাহ হাফেজ সবাইকে। কোনো ভুল হলে দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনি খুব সুন্দর করে ঝাল পাকোড়া তৈরি করেছেন। পাকোড়া গুলো দেখতে বেশ ভালো লাগছে। দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে আপনার রন্ধন পদ্ধতি খুবই অসাধারণ ছিল‌। আপনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে থানকুনি পাতা দিয়ে পাকড়া তৈরি করেছেন ‌দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে ।এত সুন্দর রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই । ভালো থাকবেন।

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া মতামত শেয়ার করে উৎসাহিত করার জন্য। আপনার জন্য ও অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

থানকুনির পাতা দিয়ে এভাবে ঝাল পকোড়া রেসিপি তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। দেখে তো মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হবে খেতে। অনেক সুন্দর করে ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন। আমার কাছে ঝাল জাতীয় খাবার খুবই ভালো লাগে ।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

ভাইয়া খেতে অনেক মজাদার হয়। বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

আপনার ঝাল পাকোড়া দেখেই খেতে মন চাচ্ছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপিটি তৈরি করেছেন।আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া গঠন মূলক মন্তব্য শেয়ার করে উৎসাহিত করার জন্য।

আপু,থানকুনি পাতা অনেক উপকারী একটি খাবার।আমি এটি খুবই পছন্দ করি। বিশেষত এই পাতার ভর্তা বেশি ভালো লাগে। তবে এভাবে কখনো পকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয় নি। আপনি খুব সুন্দর করে তৈরি করেছেন যে দেখে ইচ্ছে করতেছে খেয়ে নিতে। অসাধারণ একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু গঠন মূলক মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইলো আপু।

থানকুনি পাতা দিয়ে ঝাল পাকোড়া কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার প্রতিটা ধাপ দেখতে অসাধারণ হয়েছে। পাকোড়াগুলো দেখে আমি লোভ সামলাতে পারছি না। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।

আপু একবার বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক টেস্টি হয়।আর শরীলের জন্য অনেক উপকারী। ধন্যবাদ আপু।

আপনার পাকোড়া রেসিপি দেখে তো আমার পেটের ক্ষুধা বেড়ে গেল। মনে হচ্ছে এটি যদি না খেতে পারি তাহলে অনেক মিস করে ফেলব। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করছেন আপনি।

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত শেয়ার করে পাশে থাকার জন্য।

বাহ রেসিপিটি চমৎকার হয়েছে। এটা কি সেই থানকুনি পাতা যেটা দিয়ে করোনার সময় কত গুজব ছড়িয়েছিলো মানুষ। তবে আমি শুনেছি এই পাতার নাকি অনেক ভেষজ গুনাগুন। নানান রোগ ভালো করে এই পাতা। ধন্যবাত এই পাতা দিয়ে একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপু। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।

জি ভাইয়া থানকুনি পাতায় অনেক ঔষধী গুণাবলী রয়েছে। এটা হয়তো তখনকার জন্য গুজব ছিলো। তবে এটা গুজব নয় শরীরের জন্য অনেক উপকারী। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য।

ওয়াও আপু অসাধারণ, আপনি খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে থানকুনি পাতা দিয়ে মচমচে সুস্বাদু পাকোড়া তৈরি করেছেন তার প্রতিটি ধাপ খুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন আমার কাছে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আমার যখন জ্বর হয় তখন আমার আম্মু থানকুনি পাতার বড়া তৈরি করে আমাকে খাওয়ার জন্য দেয়। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

গঠন মূলক মন্তব্য শেয়ার করে উৎসাহিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

আপনার তৈরি করা করা পাকোর দেখে খেতে ইচ্ছা করতেছে । কারন অনেকদিন থেকে এরকম পাকোর খাওয়া হয়নি । আপনার তৈরি করা রেসিপিটি অনেক সুন্দর হয়েছে । অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করেছেন আপনি । তাছাড়া ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন ।

আপনার জন্য শুভকামনা রইল

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

থানকুনি পাতা দিয়ে মুচমুচে পাকোড়া দেখেই জিভে জল চলে এসেছে । ওয়াও অসাধারন একটি ইউনিক রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ।দেখে শিখে নিলাম বাসায় ট্রাই করবো ।দেখে খুব ভালো লাগলো ধাপে ধাপে উপস্থাপন করে সুন্দরবনের আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন । ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।

অবশ্যই ভাইয়া বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক মজাদার হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

বাহ খুব ভালো একটি কথা বলেছেন আসলেই থানকুনি পাতা আমাদের জন্য অনেক। আর আপনার তৈরীকৃত রেসিপিটি কিন্তু অসাধারণ ছিল। এবং তৈরীর প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে দেখেছি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া মূল্যবান সময় দিয়ে উৎসাহিত করার জন্য।

আপু থানকুনি পাতার এই রেসিপিটি আমার কাছে অনেক ইউনিক লেগেছে।আপনার রান্না করা বড়ার ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে যে খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল।রেসিপিটি রান্না করার পদ্ধতি গুলো ধাপ আকারে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাইয়া বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক মজাদার হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া মতামত দিয়ে করে উৎসাহিত করার জন্য।

আপু আপনি অনেক সুন্দর ভাবে থানকুনি পাতা দিয়ে গরম গরম মুচমুচে সুস্বাদু ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে আপনার রেসিপিটি খুব লোভনীয়। সুন্দর একটা রেসিপি ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

ছোটবেলায় ঠান্ডা লাগলে মা থানকুনি পাতা খাওয়াতো । কয়েকদিন পরেই ঠান্ডা ভালো হয়ে যেতো । তবে আপনি খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন একদম ইউনিক মনে হচ্ছে আমার কাছে । থানকুনি পাতা দিয়ে পাকোড়া এখন পর্যন্ত খাওয়া হয়নি । আসলে আপনি ঠিক বলেছেন করোনাকালীন সময়ে এসব থানকুনি ঔষধি গুণসম্পন্ন উদ্ভিদের পাতা খাওয়া আমাদের জন্য খুবই দরকার । ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য ❤️

জি ভাইয়া থানকুনি পাতা আমাদের শরীলের জন্য অনেক উপকারী ঔষধ। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

থানকুনির পাতা দিয়ে আপনি অনেক চমৎকার ভাবে সু-স্বাদু মুচমুচে পাকোড়া রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে অনেক চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপু। থানকুনির পাতা দিয়ে উঠে এইরকম ভাবে পাকোড়া রেসিপি তৈরি করা যায় সেটা আমি সত্যিই আপনার এই পোস্ট না দেখলে জানতেই পারতাম না। এত মজাদার এবং লোভনীয় একটি কারণ এ ধরনের পাকোড়া রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া গঠন মূলক মন্তব্য শেয়ার করে উৎসাহিত করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।