রেসিপি পোস্ট ||| পালং শাকের মুচমুচে মজাদার পাকোড়া ||| original recipe by @saymaakter.

in hive-129948 •  5 days ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই পরিবারকে নিয়ে সুস্থ সুন্দরভাবে দিন পার করছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। তবে মনটা ভীষণ খারাপ আমার ছোট্ট আরাফ ভীষণ অসুস্থ।ইতিমধ্যে আমি আরাফকে নিয়ে একটি পোস্ট করেছি আপনারা হয়তোবা অনেকেই জেনে গেছেন।মনটাও তেমন ভালো নেই। কেন জানি সব সময় বিপদের মধ্যেই দিন যাচ্ছে।তারপরও হতাশ হয়নি কারণ সৃষ্টিকর্তা যা কিছু করে ভালোর জন্যই জানি করেন।

Messenger_creation_5FED01C6-FA6C-41F4-B1BA-7F5AF3263A47.jpeg


বরাবরের মতো আবারো হাজির হলাম আপনাদের মাঝে নতুন আরেকটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে। শীতকাল মানে শাকসবজি ফুল ফল নতুন সবকিছু যেমন তরতাজা তেমনি খেতেও মজা।তবে শীতকালে পালং শাক খেতে অতুলনীয় স্বাদ। গরমের সময়ও পালং শাক পাওয়া যায় কিন্তু শীতকালের মত অতটা মজা লাগে না।পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন আইরন। পালং শাক খেলে চোখের জ্যোতি বাড়ে। পালং শাক আমার অনেক প্রিয়। তাইতো পালং শাকের পাকোড়া তৈরি করার লোভটি আর ছাড়তে পারলাম না। "পালং শাকের মজাদার পাকোড়া" নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। চলুন "পালং শাকের মজাদার পাকোড়া" কিভাবে তৈরি করেছি তা দেখে নেওয়া যাক।

উপকরণসমূহঃ-

১।পালং শাক।
২।আলু।
৩।কনফ্লাওয়ার।
৪।কাঁচামরিচ।
৫।পেঁয়াজ।
৬।রসুন।
৭।হলুদের গুঁড়ো।
৮।জিরা গুঁড়ো।
৯।লবণ।
১০।সয়াবিন তৈল।
১১।ধনেপাতা।

Messenger_creation_B5F72628-9B15-4100-AD57-05E9A969D5DA.jpegMessenger_creation_4AE5E736-E3B2-484A-91E1-5772381612AB.jpeg
Messenger_creation_322B7451-CD7C-480C-BB21-242E8F52B36A.jpegMessenger_creation_39134CD0-B6CF-440A-AC0C-9AD5D109C3AA.jpeg
Messenger_creation_25621EE8-6414-409F-8690-934F82BECEFD.jpegMessenger_creation_1EFD5C80-4B6C-4D54-BFA2-2C54FE48D78F.jpeg
Messenger_creation_6F4BD154-4CC2-416B-B3DB-45D517D443E3.jpegMessenger_creation_F3B2CF18-149E-407E-A387-C5B2AB054526.jpeg

Messenger_creation_27A44E36-2921-4F27-A015-3204E6D52D91.jpeg

↩️প্রস্তুত প্রণালী↪️

🧆প্রথম ধাপ🧆

Messenger_creation_91CDFC7D-5F3E-46A6-982C-50489D8BFC33.jpeg

প্রথমে পালং শাক ছোট ছোট করে কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছি।

🧆দ্বিতীয় ধাপ🧆

Messenger_creation_EE1D1C4B-F0E8-471E-9A2E-A623DA714072.jpeg

এবার আলু ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি।

🧆তৃতীয় ধাপ🧆

Messenger_creation_00781AF6-63FD-41A2-8BD5-9ADCC6B757BE.jpeg

এবার ধনেপাতা পরিষ্কার করে কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিয়েছি।

🧆চতুর্থ ধাপ🧆

Messenger_creation_7B0C52C5-7DB3-4BB4-A41C-E63C9303C7A9.jpeg

কাঁচা মরিচ ধুয়ে রান্নার উপযোগী করে কেটে নিয়েছি।

🧆পঞ্চম ধাপ🧆

Messenger_creation_8DBDED5A-1DF8-4EEF-8353-C3F7E182852C.jpeg

পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে রান্নার উপযোগী করে কেটে নিয়েছি।

🧆ষষ্ঠ ধাপ🧆

Messenger_creation_BBC53D91-F665-453B-849A-5852A433B850.jpeg

রসুন থেতলে নিয়েছি।

🧆সপ্তম ধাপ🧆

Messenger_creation_DE0A63A3-751B-4427-B4C0-8B8828E9B1BD.jpeg

Messenger_creation_9DBCF70F-E964-4425-A746-3751F8202852.jpegMessenger_creation_0903129D-56A8-4409-8B55-79F452FD1F9A.jpeg

এবার সকল উপকরণ একত্রে নিয়ে হাত দিয়ে ভাল করে মেখে নিয়েছি।

🧆অষ্টম ধাপ🧆

Messenger_creation_9B68600C-075C-4E3A-A339-6034ACEED069.jpeg

Messenger_creation_502E4BF1-93F9-47DD-863E-622B38B4E330.jpegMessenger_creation_316B1285-62C6-4A39-A874-FDD885AFE534.jpeg

মেখে নেওয়া পালংশাকের মিশ্রণটি একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে ছোট ছোট পাকোড়া ভেঁজে নিয়েছি। দুই সাইটে মুচমুচি করে ভেঁজে নিয়েছি আর এভাবেই হয়ে গেল আমার "পালং শাকের মুচমুচে মজাদার পাকোড়া"। এবার এই "পালং শাকের মুচমুচে মজাদার পাকোড়া" র একটি ছবি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম।

আমার পরিচয়।

আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার।আমি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।আমি উদ্যোক্তা জীবনে সব সময় গ্রামের অবহেলিত মহিলাদের নিয়ে কাজ করি।আর এই অবহেলিত মহিলাদের কাজ নিয়ে দেশের স্বনামধন্য কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রোভাইড করি এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বর্তমানে বিদেশেও রপ্তানি করছি।আর এসব কিছুর পিছনে আমার এই অবহেলিত মহিলাদের উৎসহ এবং উদ্দীপনায় সম্ভব হয়েছে।তাই সব সময় আমি অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে খুব ভালো লাগে।এজন্যই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং তাদের সহযোগিতায় নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখি।আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিটে যুক্ত হই।আমার বাংলা ব্লগে শুরু থেকে আছি এবং এখন পর্যন্ত আমার বাংলা ব্লগেই ব্লগিং করে যাচ্ছি।

🇧🇩আল্লাহ হাফেজ🇧🇩

C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iP4nzJHvyFdzXKBvR5yvy7mWnZhtTFxeEqVW2ebw9nc5BHEfijpFBefaR2PensEKp7jToZ21Hev.png

Messenger_creation_FF6D906D-749B-4E07-8320-B599EE0CFF0F.png

Messenger_creation_2F56E3F2-027F-4EEF-9A13-7105084B0F77.png

Messenger_creation_5ECC1BDD-EC8B-4D17-9935-6B81DE8F1765.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পালং শাকের পাকোড়া খুবই সুস্বাদু। কিছুদিন আগে বানিয়ে খেয়েছি খুবই ভালো লেগেছে খেতে।আপনি খুবই সুন্দর করে বানিয়েছেন রেসিপিটি। ধাপে ধাপে পালং শাকের পাকোড়া তৈরি পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

জি দিদি এই রেসিপিটি খেতে অনেক মজাদার ও টেস্টি ছিল।

পালং শাক দিয়ে কখনো পকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়নি। পালংশাকের পকোড়া খেতে নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হবে। আমাদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। আর এটা খেতে পারলে তো অনেক উপকারে আসবে। যাই হোক আপু আপনি খুব সুন্দর করে এবং বিভিন্ন রকম উপকরণ দিয়ে তৈরি করেছেন দেখেই লোভ লাগছে।

সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

পালং শাক দিয়ে আপনি যে পকোড়া তৈরি করেছেন তা দেখে আমার খুব লোভ হচ্ছিল। আসলে এই পকোড়ার মধ্যে যদি আপনি সামান্য পরিমাণ চালের গুড়ো ব্যবহার করতেন তাহলে এটি আরো অনেক বেশি ক্রিসপি হত। যদিও কর্নফ্লাওয়ার ব্যবহার করলে পকোড়া অনেক বেশি ক্রিসপি হয়। এত সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

গঠনমূলক মন্তব্য করে কাজে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

পালং শাক আর আলু দিয়ে যে এতো চমৎকার পাকোড়া রেসিপি তৈরি করা যায় তা তো আগে জানা ছিলো না আপু। এরকম মুচমুচে পাকোড়া হলে বিকেলের নাস্তা আর কিছুই লাগেনা। পালং শাকের পাকোড়া কখনোই খাইনি। দেখে লোভ লেগে গেল আপু। রেসিপিটি একেবারে নতুন লাগলো। পালং শাকের মুচমুচে পাকোড়া একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখব।

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

ভীষণ প্রিয় একটি পকোড়ার রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। শীতকালে এই পকোড়াটা প্রায়ই খাওয়া হয়। আর এতো মজাদার লাগে কি বলব। আপনারটিও তো দেখে মনে হচ্ছে দারুণ খেতে হয়েছিল। চমৎকার রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।

আমার রেসিপিটি আপনার অনেক পছন্দের শুনে অনেক ভালো লাগলো।

পালং শাক দিয়ে এভাবে পাকোড়া তৈরি করা হয়নি। এই ধরনের পাকোড়া ভাতের সাথে খেতে যেমন ভালো লাগে না তেমনি বিকালের নাস্তা হিসেবে খেতেও খুব ভালো লাগে। আপনার উপস্থাপনা দেখে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আমার উপস্থাপনা আপনার ভালো লেগেছে এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপু আপনার কি বিপদ হয়েছে সেটা তো জানি না। বেশ মজার একটি রেসিপি শেয়ার করলেন ভালো লাগলো। পালং শাক আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তবে এটা ঠিক বলছেন সব সিজনে কিন্তু সবকিছু ভালো লাগে না খেতে। আপনার শেয়ার করা রেসিপি দেখে আমার‌ অনেক ভালো লেগেছে।

সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

একেবারে মুখরোচক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। পালং শাকের পকোড়া আমি খেয়েছিলাম। এককথায় দুর্দান্ত লাগে খেতে। তাছাড়া আপনার তৈরি পকোড়া গুলো দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। বিশেষ করে বিকেলের নাস্তায় গরম গরম পকোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা। এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আমার রেসিপিটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে শুনে অনেক ভালো লাগলো।

Screenshot_2025-02-23-23-25-54-281_com.android.chrome.jpg

Screenshot_2025-02-23-23-24-10-774_com.coinmarketcap.android.jpgScreenshot_2025-02-23-23-22-12-044_com.peak.jpg

পালং শাকের মজাদার পাকোড়া রেসিপি প্রস্তুত করেছেন দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু। এ ধরনের পাকোড়া রেসিপি অবশ্য কখনো খাওয়া হয়নি। শীতকালে পালং শাক সব থেকে বেশি ভালো লাগে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমার রেসিপিটি আপনার পছন্দের শুনে অনেক ভালো লাগলো।

পালং শাকের যে এত সুন্দর পকোড়া করা যায় তাতো আমি জানতাম না আপু। আপনার এই রেসিপি থেকে নতুন একটি রান্না শিখে গেলাম। এই ধরনের পকোড়া ডাল ভাত দিয়ে খেতে সত্যি খুব ভালো লাগবে বলে মনে করছি। আপনি ভীষণ সুন্দর করে ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ রেসিপিটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন।

চেষ্টা করেছি দাদা ভালোভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করার। তবে উপস্থাপনা যে আপনার কাছে ভালো লেগেছে শুনে অনেক ভালো লাগলো।

পালং শাক আমাদের জন্য বেশ উপকারী। পালং সব সময় রান্না করেই খাওয়া হয়েছে। এভাবে পালং শাকের পাকোড়া কখনো তৈরি করা হয়নি। আপনার আজকের রেসিপি দেখে বেশ ভালো লাগলো। খুব সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটা ধাপ উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু মজার একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আপু এভাবে পাকোড়া বানিয়ে খেয়ে দেখেন অনেক মজা লাগবে।

পালং শাকের মুচমুচে মজাদার পাকোড়া রেসিপি শেয়ার করেছেন। পালং শাক খেতে ভীষণ টেস্টি লাগে।আর যদি পালং শাকের সাথে কোন কিছুর মিশ্রণ করে রেসিপি তৈরি করা হয় তাহলে খেতে আরো বেশি লোভনীয় লাগবে। আপনি সব উপাদান পরিমাণ মতো দিয়ে মিশ্রণ করে রেসিপিটি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে খেতে ও মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিল ধন্যবাদ আপু আপনাকে।

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

পালং শাকের মুচমুচে মজাদার পাকোড়া দেখেই খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। এত মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

জি ভাই পাকোড়াটা খেতে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার ছিল।

এই সময় কেন যে এখন আপনার পাকোড়া রেসিপি টা দেখলাম। এই সময়টাতে কিন্তু এরকম একটা লোভনীয় রেসিপি পেলে মজা করে খেতে পারতাম। বিভিন্ন রকম পাকোড়া খেতে আমি এত পছন্দ করি যে দেখলে জিভে জল চলে আসে। তেমনি আপনার তৈরি করা পাকোড়া দেখে ইচ্ছে করছে খেয়ে ফেলি। এত মজাদার ভাবে তৈরি করেছেন বুঝতেও পারছি এই পাকোড়া গুলো খুবই সুস্বাদু হয়েছিল।

খাওয়ার জিনিস তো দেখে খাওয়ার ইচ্ছা হবেই ভাই। তবে বোনের বাড়ি আসলে এর চেয়ে সুন্দর পাকোড়া বানিয়ে খাওয়াবো।

  ·  4 days ago (edited)

আচ্ছা আপনি পালং শাক দিয়ে মজার পাকোড়া রেসিপি করেছেন। তবে পালং শাক রান্না করলো খেতে ভালো লাগে পাকোড়া বানালো খেতে বেশ মজা লাগে। আর পালং শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আছে। এবং আপনার পকোড়া রেসিপি দেখে আমার নিজেরও খেতে মন চাইছে। মজার পালং শাকের পাকোড়া রেসিপি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

এর আগে অনেক ধরনের পকোড়া খেয়েছি। কিন্তু পালং শাকের এমন পকোড়া খাইনি।তবে দেখে বেশ দারুণ লাগছে আপু। চমৎকার তৈরি করেছেন আপনি পালং শাকের পকোড়া টা। এবং পোস্ট টা খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল আপনার পোস্ট টা। ধন্যবাদ আপনাকে।।

সবসময় উৎসাহমুলক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

পালং শাক দিয়ে কিছু বানালে খেতে বেশ ভালো লাগে। আজকে আপনি পালং শাক দিয়ে খুব মজার পকোড়া রেসিপি বানিয়েছেন। তবে পালং শাক দিয়ে এভাবে কখনো পকোড়া বানিয়ে খাই নাই। মচমচে পাকোড়া রেসিপি দেখে খেতে মন চাইছে। খুব সুন্দর করে পকোড়া রেসিপি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।

সবসময় সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।