"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা -৬৫ || শেয়ার করো তোমার ঐতিহ্যবাহী পিঠে পুলির রেসিপি

in hive-129948 •  4 days ago 

আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করছি পরিবারকে নিয়ে সুস্থ ও সুন্দরভাবে দিন যাপন করছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।

IMG_20241123_214006.jpg


আমার বাংলা ব্লগের আমাদের সকলের প্রিয় @rme দাদা, এডমিন ও মডারেটর ভাই বোনেরা এবার সময়োপযোগী একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। বাংলা ব্লগের প্রতিযোগিতা মানেই ইউনিক কিছু দেখতে পাওয়া এবং শিখতে পারা। আমি চেষ্টা করি প্রতিযোগিতায় সব সময় অংশগ্রহণ করার জন্য।কারণ প্রতিযোগিতায় এত ইউনিক বিষয়ের উপর হয়ে থাকে অংশগ্রহণ না করলে আসলেই ভালো লাগেনা। শীতকাল মানেই দারুন একটি অনুভূতি। প্রকৃতি নতুন রুপে সাজে। যেদিকে তাকাই সব কিছুর মধ্যে সতেজতা খুঁজে পাই।শীতের সময় বাঙালিদের ঘরে ঘরে পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে। শীতের সময়টা পিঠা খেতে কার ভালো লাগেনা।

সবাই চেষ্টা করে পরিবার নিয়ে এই সময়টা আনন্দ করার জন্য।মেহমান বাড়িতে আপ্যায়ন সেখানেও থাকে নানান রকমের পিঠার আয়োজন।আমাদের সকলের প্রিয় তনুজা বৌদির একটি রেসিপি নিয়ে আমি হাজির হয়েছি। বৌদির রেসিপিটি সেই সময় আমার অনেক ভালো লেগেছিল।যখন পিঠার কনটেস্টটি দেখলাম তখনই কেন জানি মাথায় এল তনুজা বৌদির রেসিপিটি তৈরি করব।তবে আমি এই রেসিপি এর ভিতরে সামান্য ভিন্নতা এনেছি। যদিও রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু ছিল কিন্তু তৈরি করতে সত্যিই অনেক কষ্টদায়ক।

ঝাল খেতে কার ভালো লাগেনা। শীতের সময়টা মনে হয় ঝাল ঝাল পাকোড়া,ঝাল পিঠা সবকিছু মুখে অমৃত মনে হয়। আমি স্বাস্থ্যসম্মত একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি কারণ এই পিঠা তৈরি করতে সেই পরিমাণ তৈল ইউজ করতে হয় না এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ মসলার ব্যবহারও নেই এখানে।এটা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি করবে না এবং খেতেও মজাদার।তাইতো আপনাদের মাঝে "স্বাস্থ্যসম্মত গ্রীন চিলি ছিটা পিঠা" নিয়ে হাজির হয়েছি।চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমার রেসিপিটি কিভাবে তৈরি করেছি দেখে নেওয়া যাক।

উপকরণসমূহঃ-

১।আতপ চালের গুড়া।
২।কাঁচা মরিচ।
৩।পেঁয়াজ।
৪।রসুন।
৫।আদা।
৬।ডিম।
৭।ধনেপাতা।
৮।জিরাগুলো।
৯।লবণ।
১০।সামান্য পরিমাণ তৈল।

Messenger_creation_A2DBD70D-B2E1-4021-9633-41FE2437B501.jpegMessenger_creation_6DB5D810-3C91-4587-B3E8-64F7EAF7CBE7.jpeg
Messenger_creation_5613BF07-8A06-43B6-92B1-E449E13DD9AC.jpegMessenger_creation_3DCC70F0-3391-4B9E-B2C1-2F6A94C2FCC3.jpeg
Messenger_creation_DDB85947-0414-48ED-9775-C851E34B6D6F.jpegMessenger_creation_9541EC37-4F5C-4D2F-8322-40638BFEC7B6.jpeg
Messenger_creation_FEE1390E-0841-4A0B-8E76-B2B220E2AD12.jpegMessenger_creation_812CFE22-0A7E-4242-BA0A-14534FCA7A8F.jpeg

↩️প্রস্তুত প্রণালী↪️

❄️প্রথম ধাপ❄️

Messenger_creation_06C4356D-175B-40B6-9AB1-8D9D46EF0757.jpeg

প্রথমে একটি বাটিতে দেড় কাপ পরিমাণ আতপ চালের গুড়া নিয়েছি।

❄️দ্বিতীয় ধাপ❄️

Messenger_creation_38E6EEB3-DF03-4FFB-B7A5-F2B6CA852D23.jpeg

এবার পেঁয়াজ শিলপাটায় থেতলে করে রস করে নিয়েছি।

❄️তৃতীয় ধাপ❄️

Messenger_creation_7541A55B-6E1F-477E-B90A-1B12A215F186.jpeg

রসুন পিসে রস করে নিয়েছি ।

❄️চতুর্থ ধাপ❄️

Messenger_creation_BCAAC116-BAEC-443C-8A4C-533514F4EFD3.jpeg

আদা শিলপাটাই পিসে রস করে নিয়েছি ।

❄️পঞ্চম ধাপ❄️

Messenger_creation_DDE27997-5AF3-4338-934E-492B4E56A784.jpeg

কাঁচা মরিচ শীলপাটায় পিসে নিয়েছি।

❄️ষষ্ঠ ধাপ❄️

Messenger_creation_AB119D2D-2FCD-40FC-B80D-2ECC78E3B0FB.jpeg

ধনেপাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে শিলপাটায় বেটে রস করে নিয়েছি।

❄️সপ্তম ধাপ❄️

Messenger_creation_8A6C10F3-DB9D-4834-87AF-E27E9F1E855E.jpeg

এবার কুসুম আলাদা করে ডিমের সাদা অংশ নিয়েছি ।

❄️অষ্টম ধাপ❄️

Messenger_creation_E4FA8FA1-BF06-44E1-A591-3F3C7DBC1C25.jpeg

এবার একটি বাড়িতে আতপ চালের গুড়া নিয়ে তার ভেতরে ডিমের সাদা অংশটি দিয়ে দিয়েছি।

❄️নবম ধাপ❄️

Messenger_creation_ABA68852-0BB3-4424-BEB1-A5F0BC5DE47D.jpegMessenger_creation_80F1F25C-6F67-4427-A723-6F2AF7D6B634.jpeg

এবার চালের গুড়োয় আদার রস,পেঁয়াজের রস ও রসুনের রস দিয়ে দিয়েছি।

❄️দশম ধাপ❄️

Messenger_creation_28ED2075-DB59-4AE4-8D5A-B721057BE95B.jpegMessenger_creation_65B9EEC0-9FDA-465A-918A-72F98162DC6B.jpeg

কাঁচা মরিচের পেস্ট ও ধনিয়া পাতার রস চালের গুড়াতে অ্যাড করেছি।

❄️এগারো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_0FBFDCBE-9C30-4827-9C74-D770E5460A9E.jpegMessenger_creation_5077434F-9BFA-410B-9A7F-94178A1009A4.jpeg

এবার চালের গুড়াতে সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে সামান্য পরিমাণ পানি দিয়ে পাতলা একটি বেটার তৈরি করে নিয়েছি।

❄️বারো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_648EDF8A-7289-468F-85F9-75CA34BE0E46.jpeg

স্বাদমতো লবণ দিয়ে দিয়েছি।

❄️তেরো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_23E42D61-3EA5-4B53-90BD-8A007903A00F.jpeg

এবার পাতলা বেটার টিকে হাত দিয়ে ভালো করে মেখে নিয়েছি।

❄️চৌদ্দ তম ধাপ❄️

Messenger_creation_DA671236-7A01-4DCA-BF8B-FB26D2F46EC0.jpeg

ফ্রাইপেন গরম হওয়ার পর পরিষ্কার একটি কাপড়ের সামান্য পরিমাণ তেল দিয়ে ফ্রাই প্যানটি মুছে নিয়েছি ।

❄️পনেরো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_BE3BD9CA-5BF3-453F-8B17-333DE1CCB72D.jpeg

Messenger_creation_CEF81B41-34AA-4F9E-BA37-A34661864C4F.jpegMessenger_creation_FF2A6432-A17A-4F45-8FCC-B0623D086105.jpeg

এবার পাতলা বেটারটি হাত দিয়ে ফ্রাই পেনে কয়েকটি ধাপে ছিটিয়ে দিয়েছি এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেছি।

❄️ষোলো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_22A983E6-F766-4C6D-99AE-9614428BBB5F.jpeg

Messenger_creation_49A48A3C-356F-44EE-9C6F-8A20517EA2E6.jpegMessenger_creation_FCB8E966-6DCE-44AD-B44A-4FC67F300A1B.jpeg

এ ফ্রাইপেনের এক সাইড থেকে ভাঁজাকাঠি দিয়ে হালকা করে উঠানোর চেষ্টা করেছি। আর যখন পিঠাটি উঠে গেল এবং মুচমুচে হল তখন ভাঁজ করে নিয়েছি। আর এভাবে হয়ে গেল আমার "স্বাস্থ্যসম্মত গ্রীন চিলি ছিটা পিঠা" রেসিপি। এবার এই "স্বাস্থ্যসম্মত গ্রীন চিলি ছিটা পিঠা" রেসিপির একটি ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে উপস্থিত করলাম।

আমার পরিচয়।

আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার।আমি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।আমি উদ্যোক্তা জীবনে সব সময় গ্রামের অবহেলিত মহিলাদের নিয়ে কাজ করি।আর এই অবহেলিত মহিলাদের কাজ নিয়ে দেশের স্বনামধন্য কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রোভাইড করি এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বর্তমানে বিদেশেও রপ্তানি করছি।আর এসব কিছুর পিছনে আমার এই অবহেলিত মহিলাদের উৎসহ এবং উদ্দীপনায় সম্ভব হয়েছে।তাই সব সময় আমি অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে খুব ভালো লাগে।এজন্যই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং তাদের সহযোগিতায় নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখি।আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিটে যুক্ত হই।আমার বাংলা ব্লগে শুরু থেকে আছি এবং এখন পর্যন্ত আমার বাংলা ব্লগেই ব্লগিং করে যাচ্ছি।

🇧🇩খোদা হাফেজ🇧🇩

FNeY1coMNULBNtdFSSbYFhqVxtoP7wW8e8DoPPjamNfz7mF9PAmYD9moyfupay7Qd1uEWGbkcrJZ7nV2Uh6rAdMDcAwGtrJkB5SB6cwTbz...yvxzLGWnL5rSThY289w7QoD3XKBgXwroXuebxGbjN6HJodgU5BUZFSY47dou73ixv5KcpgFRdTAJBcwh4AyWY8pPiGN12AYAZN5VD9fbgeCSgXFemL6AMfLgZ.webp

Messenger_creation_FF6D906D-749B-4E07-8320-B599EE0CFF0F.png

Messenger_creation_2F56E3F2-027F-4EEF-9A13-7105084B0F77.png

Messenger_creation_5ECC1BDD-EC8B-4D17-9935-6B81DE8F1765.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপু আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।আপনি আমাদের মাঝে খুব চমৎকার একটি পিঠা নিয়ে হাজির হয়েছেন।আপনার শেয়ার করা গ্রীন চিলি ছিটা পিঠা খুবই সুস্বাদু হয়েছিল দেখেই বুঝতে পারছি।এই শীতে ঝাল ঝাল ছিটা পিঠা খেতে মন্দ লাগার কথা নয়।গরম গরম ছিটা পিঠা স্বাদে অনন্য।

জি আপু খেতে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু ছিল।

আজকের টাক্স

Screenshot_20241124-224202.jpg

Screenshot_20241124-211508.jpg

1st task incomplete.

প্রথমে আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এই সুন্দর কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি অনেক সুন্দর শীতের পিঠা তৈরি করে দেখিয়েছেন। আপনার পিঠা তৈরি করা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আমাদের এলাকায় এগুলোকে পাটিসাপটা পিঠা বলে।

এটা হতে পারে আপা। এলাকা ভিত্তিক পিঠার নাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।

শীত মানে বাঙালির ঘরে নানারকম পিঠাপুলির আয়োজন। প্রতিটি সন্ধ্যায় এবং সকাল পিঠে পুলির আমি যে বাংলার প্রতিটি ঘর ভরে থাকে। আপনি প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছেন যিনি ভালো লাগলো। প্রতিযোগিত উপলক্ষে আপনি ঐতিহ্যবাহী সুন্দর একটি পিঠা রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার পিঠা রেসিপি দেখে ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

উৎসাহ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

আজকে আপনি আমাদের প্রিয় বৌদির প্রিয় রেসিপি নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। এই রেসিপিটা আমার কাছেও খুব ভালো লাগে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি রেসিপি তৈরি করার কাজ সম্পন্ন করেছেন। খুবই ভালো লাগলো সুন্দর রেসিপি তৈরি করতে দেখে।

আমার রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো।

ছিটা পিঠা খেতে আমারও খুব পছন্দ তবে ঝান ঝাল পিঠে আমরা খুব একটা খাই না। মিষ্টির দিকেই প্রচলন বেশি। আপনার পিঠের রেসিপি থেকে বেশ ভালো লাগলো। আর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে শুভকামনা জানাই।

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ দিদি।

আপু আপনার তৈরি করা পিঠার রেসিপি অসাধারণ হয়েছে। আর ডেকোরেশনটা দারুন হয়েছে। দেখেই তো মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছিল। আর দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু।

আমার রেসিপিটি আপনার কাছে পছন্দ হয়েছে। এটাই আমার জন্য বড় পাওয়া।

পুলি পিঠার রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপির পরিবেশনে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এত সুস্বাদু মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

আপু আপনার পিঠা পুলির রেসিপি খুবই লোভনীয় হয়েছে। তবে আমার কাছে এই রেসিপি ইউনিক মনে হয়েছে। এই ধরনের রেসিপি গুলো খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। অবশেষে চমৎকার ডেকোরেশন করেছেন আপনি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

ঠিক বলেছেন আপু শীতকাল মানেই দারুন একটা অনুভুতি। প্রকৃতি যেন এক ভিন্ন রুপ দেখাতে শুরু করে। যাই হোক আপনি প্রতিযোগিতার জন্য তানুজা বৌদির রেসিপি ফলো করে শীতের পিঠার আয়োজন করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। শীতের মধ্যে ঝাল কিংবা মিষ্টি জাতীয় পিঠা দু'টোই ভালো চলে। ঝাল পিঠা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি খেজুরের গুড়ের মিষ্টি পিঠা খেতেও দারুন লাগে। আপনার পিঠা দেখে আমার ও খেতে ইচ্ছে করছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপু মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

গঠনমূলক মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।

শীতকালে পিঠা পুলি খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনারা যাই বলেন না কেন আমার কিন্তু প্রতিদিনই খেতে ভালো লাগে। শুধু শীতকাল কেন অন্যান্য সিজনে সব সময় পিঠা তৈরি করার চেষ্টা করি। তবে শীতকাল আসলে একটু বেশি জমে যায়। বিশেষ করে বাঙালিরা বেশ ভালো পিঠা তৈরি করতে পারে। আজকে আপনার পিঠার রেসিপিটি দেখে খুবই ভালো লাগলো। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এই খাবারটিকে আমরা সরুচাকলি বলি। দারুন খেতে হয়। আপনি ভীষণ সুন্দরভাবে এটি প্রস্তুত করলেন আপু। দেখে তো আমার খেতে ইচ্ছে করছে। ধাপে ধাপে ভীষণ সুন্দর করে উপস্থাপন করলেন পোস্টখানি।

সব সময় উৎস মূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

আপনি তো দেখছি অনেক ভিন্নভাবে এই পিঠা তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা পিঠা দেখেই আমার অনেক লোভ লাগলো। অনেক মজাদার পিঠা তৈরি করে আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। দেখেই বুঝতে পারছি এই পিঠা অনেক মজা করে খেয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।

জি আপু পিঠাটি খেতে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু ছিল।

শীতকাল মানেই বিভিন্ন ধরনের পিঠা পুলির উৎসব। আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর একটি পিঠা রেসিপি তৈরি করার মাধ্যমে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। আপনার তৈরি করা পিঠা টি অসাধারণ হয়েছে আপু। আপনি ধারাবাহিক ভাবে খুবই সুন্দর করে পিঠা রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

আমার রেসিপিটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো।

শীতের সময় পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে আমার কাছে মিষ্টি জাতীয় পিঠার চেয়ে ঝাল পিঠাগুলোই বেশি ভালো লাগে। ছিটা পিঠার নাম শুনেছি তবে কখনো তৈরি করে খাইনি। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। মজাদার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

জি আপু পিঠাটি খেতে অনেক সুস্বাদু ছিল।

শীত মানেই নানারকম পিঠার সমাহার। বেশ দারুণ লাগল আপনার তৈরি পিঠা টা দেখে। গ্রীন চিলি ছিটা পিঠা এটা আগে কখনও খাইনি। দারুণ তৈরি করেছেন পিঠা টা ভাই। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।।

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। বেশ ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। পিঠা গুলো দেখতে দারুণ লাগছে। ঝাল ঝাল পিঠা আমার খুবই পছন্দ। এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আমারে রেসিপিটি আপনার পছন্দের শুনে ভালো লাগলো।

প্রথমে আপনাকে প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানাই। শীত মানেই পিঠাপুলি। শীতের দিন আসলে বিভিন্ন ধরনের পিঠা খাওয়া হয়ে থাকে। গ্রীন চিলি চিট পিঠা রেসিপি টা দেখে বেশ ভালো লেগেছে। এই পিঠা কখনোই খাওয়া হয়নি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার একটি পিঠা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

প্রথমে ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। শীতের সময় পুলি পিঠা খেতে তো এমনিতে বেশ মজা লাগে। তবে প্রতিযোগিতা আসলে দুই ধরনের লাভ হয়। মজার রেসিপি বানিয়ে খাওয়া যায় এবং চমৎকার পোস্ট করা যায়। পিঠে পুলির রেসিপি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপনা করেছেন।

আপনার সাথে একমত ভাই।

প্রতিযোগিতার জন্য অনেক মজাদার একটি পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন আপু। এই পিঠাগুলো হাঁসের মাংস ভুনা দিয়ে খেতে ভীষণ মজা লাগে।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অভিনন্দন।

হাঁসের মাংসের ভুনা শুধু পিঠা দিয়ে না আপু। হাঁসের মাংস রান্না এমনিতেই মজা লাগে।সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এটিকে আমাদের এখানে ছিটা রুটি বলে।মাঝে মাঝে আমিও তৈরি করে মাংসের সাথে খেতে ভালোই লাগে,ধন্যবাদ।

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।