নিয়ে এলাম আত্মকথা
দূর করে সব দুঃখ ব্যথা
মুছে চোখের জল,
তবুও কেন চোখের কোণে
অশ্রু টলমল♥♥??
হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা সবার জন্য। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি।
বন্ধুরা,,, আজ আবারো আত্মকথা নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।আমার বেদনা ভরাক্রান্ত পৃথিবীতে নির্মম কিছু বাস্তবতা আজ আবারও আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।আশা করি এই রঙিন পৃথিবীর বাহিরের রূপ দিয়ে ভেতরের অনেক বাস্তবতা আড়াল থাকলেও ,,, কিছু মানুষের অন্তত বাস্তবতা জানা উচিত।আজ আমি আপনাদের সামনে "বিডি হিরোকে" তুলে ধরবো।নতুন এক বাস্তবতার মুখোমুখি আপনাদের সবাইকে আজ আবারো হাজির করবো।সত্যের রং রুপ কত প্রকার আজ আর একবার জেনে নিই।
বাস্তবতার এক কঠিন মুখোমুখি আজ দাঁড়িয়েছি আমি।অভিনয়ের হাজারো হাসির অন্তরালে এক দগদগে ক্ষত আমাকে কুরে কুরে খাচ্ছে অবিরত।আজ সারারাত একটুও ঘুমাতে পারিনি।কঠিন এক যন্ত্রণায় ছটফট করছি।কেন যেন মনে হচ্ছে আমার সময় শেষের দিকে।এমন কিছু যন্ত্রনা আছে যা কাউকে বোঝানো যায় না।একান্ত নিজের একান্ত আপন এই যন্ত্রণা গুলো বড় বেশি বেদনাদায়ক।
বিডি হিরো
আজ পরিচয় করিয়ে দিব,,এক নতুন পৃথিবীর সাথে।জীবন থেকে নেয়া এই বাস্তব গল্পের ছোট্ট একাংশ তুলে ধরছি আজ আবারো।জানিনা গল্পটি শুনলে আপনাদের অনুভূতি উপলব্ধিগুলো কিভাবে আপনাদের মনকে স্পর্শ করবে।সিয়ামকে আপনারা মোটামুটি সবাই চেনেন। ওর পৃথিবীতে আসার গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।সিয়াম এর জন্মের পর প্রায় চার বছর ওর বাবার সাথে আমার কোন শারীরিক সম্পর্ক হয়ে ওঠেনি।কারণ ওই লোকটা কে আমি ভীষণ ভয় পেতাম।তবে আশ্চর্যের বিষয় উনি নিজেও কখনো আমার কাছে আসতে চাননি।উনার আর আমার মধ্যে কার দূরত্বটা শুধু আমরা তিনজন মানুষ জানতাম।এক আমি,, আর এক উনি,, আর জানতো আমার খুব প্রিয় বান্ধবী। যাকে আমি বড় বোনের মত শ্রদ্ধা করতাম।হ্যাঁ অন্জলি আপা আর আমি একই ক্লাসে পড়লেও উনি আমার চেয়ে বয়সে অনেক বড় ছিলেন।তাই ওনাকে আমি আপা বলে সম্বোধন করতাম।তবে দুজনেই দুজনের প্রতি বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলাম।আমার জীবনের প্রায় সব গল্প একমাত্র অঞ্জলি আপা জানত। তারই ধারাবাহিকতায় অঞ্জলি আপা প্রায় আমার বাসায় আসতো।এবং খুব করে বুঝা তো।সেলিনা তুমি ভাইয়াকে মেনে নাও।আর কতদিন এভাবে দূরত্ব রাখবে।তাছাড়া তুমি তো দ্বিতীয় বিয়ে করতেও পারবে না।সিয়াম বড় হচ্ছে তুমি ভাইয়াকে মেনে নাও প্লিজ। ভুল তো মানুষই করে তাই না ভাইয়া না হয় একটা ভুল করেই ফেলেছে। তাই বলে কি সেই ভুলের ক্ষমা নেই । তাছাড়া উনিত কখনোই তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যায় না। প্রায় প্রতিদিন অঞ্জলি আপা আসতো আর নানা রকমভাবে আমাকে বোঝাতো। অঞ্জলি আপুর কথা শুনে নিজের সাথে নিজে অনেক কথা বলার চেষ্টা করতাম।
এবার অঞ্জলি একদিন এসে,,, আমার কাছ থেকে কথা নেই যে আজকে তোমরা এক বিছানায় ঘুমাবে।ভাইয়াকে আমি ম্যানেজ করব।প্লিজ সেলিনা আমার কথাটা রাখো।জানিনা সেদিন কি হলো অঞ্জলি আপনার কথা রাখার চেষ্টা করলাম।বিয়ের চার বছর পর এই প্রথম নিজের সাথে অনেক যুদ্ধ করে,, মানুষটার কাছে আসার চেষ্টা করলাম।কিন্তু প্রথম রাতেই যেটা লক্ষ্য করলাম।পুরুষ হিসেবে তিনি পারফেক্ট নয়।এভাবে আরো দুই দিন কাটলো।কিন্তু সমস্যা সমস্যাই।তখন আমি উনাকে বুঝানোর চেষ্টা করেছি চিকিৎসা করার জন্য।উনি স্পষ্ট আমাকে বলে দিলেন আমি কোনদিনও আমার চিকিৎসা করাব না।কেন জানতে চাইলে কোন উত্তর দিত না।একটা সময় বিষয়টা আমার দুলাভাই পর্যন্ত জেনে গেলেন অঞ্জলি আপার মাধ্যমে।দুলাভাই এবং অঞ্জলি আপা অনেক চেষ্টা করেও ওনাকে ডাক্তার দেখাতে পারেনি।সেই থেকে দুজন মিলে একটি চরম সিদ্ধান্ত নিলাম।খুবই ঠান্ডা মস্তিষ্কে।আজ থেকে আমরা আর কেউ কারো সাথে ঘুমাবো না অর্থাৎ এক ঘরে ঘুমাবো না। উনি ও এই বিষয়টিতে সহমত পোষণ করলেন।সেই থেকে আজ পর্যন্ত,,, দুজন দু ঘরে।
তবে ভাগ্য মোড় নিল অন্যদিকে।ওই যে যে দু-তিনদিন তার সাথে ছিলাম।সে কারণে আবারো আমাকে মা হতে হলো।সিয়াম এর জন্মের প্রায় 5 বছর পর।বিডি হিরো অর্থাৎ আমার আরেক নয়নের মনি আল হিদায়াতুল শিপুর জন্ম হয়। ওর জন্মদিনে আমার পাশে তেমন কেউ ছিলনা।সে সময় আমার আব্বা অনেক অসুস্থ।আমার মা আমার আব্বা কে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত আমি তাকে খবর দেয়ার সাহস পাইনি।এদিকে সিয়ামের দাদি তার ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে গিয়েছেন।যখন আমি তীব্র ব্যথায় ছটফট করছি।তখন আমার পাশের বাসার এক আপু আমাকে নিয়ে মাতৃসদনে জান।এবার আমি সবকিছু রেডি করে রেখেছিলাম।আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে,,এত দ্রুত শিপুর জন্ম হলো সোমবার সকাল 11 টায়। এদিকে সিয়ামকে নিয়ে বাড়িতে আমার বড় বোন।ও মাতৃসদন আমাকে দেখতে গিয়ে শিপুকে দেখতে পেল। খবর পেয়ে আমার অসুস্থ বাবা-মা সবাই ছুটে গেল মাতৃ সদনে।আমার বাবা শিপুকে দেখে অনেক খুশি হল।
এবার আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলছে মা আল্লাহ তোকে আর একটা রাজপুত্র দিয়েছে।তোর আর কোনো দুঃখ কষ্ট থাকবে না মা।তুই বাচ্চা দুটোকে মানুষের মত মানুষ করবি।সেটাই হবে তোর সার্থকতা।সেই থেকে আজ পর্যন্ত দায়িত্ব এবং কর্তব্য পালন করছি।আমার মত এত সুখী মানুষ পৃথিবীতে আর কটা থাকতে পারে? সেই হিসেব নেয়ার মানুষ কোথায়??
স্বামী কিংবা বর নামের শব্দটি কে কুরবানী করে,, সিয়াম এবং শিপুকে আগলে ধরে, নানা রকম স্বপ্ন আঁকি।কিভাবে ওদেরকে আদর্শ মানুষ বানানো যায়।কিভাবে ওদেরকে ভাল মানুষ প্রতিষ্ঠিত মানুষ বানানো যায়।ওদের ভেতরে যেন ওদের বাবার বিন্দু পরিমাণ আচরণ না আসে,, অমানবিকতা কাজ না করে প্রাণ পনে চেষ্টা করেছি।নিজের সর্বস্ব দিয়ে ওই দুটোকে।আজ এ পর্যন্ত নিয়ে আসতে পেরেছি আল্লাহতালার অশেষ রহমতে।নানা রকম প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই,, ওদেরকে এত বড় করে তুললাম।কিন্তু মজার বিষয় নিজে বড় হতে পারলাম না।
যখন ছোট ছিল।ওদের গোসল খাওয়া-দাওয়া লেখা পড়া, চিকিৎসা এসব নিয়ে ব্যস্তময় সময় কেটেছে আমার।আজকে ওরা যখন বড় হচ্ছে।কেমন যেন দূরত্ব টাও বেড়ে চলেছে।সিয়াম সুদূর লেখাপড়া করে ঢাকায় আমাকে ছেড়ে।যদিও এটা আমার ইচ্ছা রাজধানীতে পড়াশোনা করবে আমার ছেলে।শিপু ও সারাদিন প্রাইভেট পড়াশোনা নিয়ে এতটাই ব্যস্ত,, আমিও করোনার পর থেকে বাসায় ব্যবসায় লস করে বসে আছি।
এখন নিঃসঙ্গতা আমাকে কুরে কুরে খায়।এখন একাকীত্বটা খুব তীব্রভাবে অনুভব করি।এখন কত রকমের চিন্তা আমার মাথায় খেলে।আর বুকের ভেতরটা কেমন যেন ধড়ফড় করে উঠে।নিজের সাথে নিজেই অভিনয় করতে করতে আজ হাঁপিয়ে উঠেছি।কেন যেন বড় ক্লান্ত মনে হচ্ছে।এমন কিছু যন্ত্রণা এমন কিছু চাওয়া-পাওয়া যা সন্তানদের সাথে কখনোই শেয়ার করা যায় না।।সারাদিন অনেক কাজ করার পর রাতে যখন বিছানায় আসি,, যখন ঘুম আসে না কিছুতেই,,, তখন মনে হয় কেউ যদি আমার মাথাটায় একটু হাত বুলিয়ে দিতো। হয়তো নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারতাম। কিংবা আল্লাহ যদি আমাকে একটি কন্যাসন্তান দিত ওকে খুব করে জড়িয়ে ধরে ঘুমাতাম।এমন কিছু শারীরিক সমস্যা থাকে যা কখনো ছেলেদের সাথে শেয়ার করা যায় না। যদিও আল্লাহতালার অশেষ রহমতে আমার ছেলে দুটো হীরের টুকরো।তথাপি নিঃসঙ্গতা মনে হয় তিলে তিলে ক্ষয়ে দিচ্ছে আমাকে।এখন মাঝে মাঝে মনে হয়,,, মৃত্যু বুঝি আমার খুব কাছাকাছি হাতছানি দিচ্ছে।
আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে আমার জীবনের কিছু বাস্তব কথা ছেলেদেরও জানিয়ে যেতে পারলাম।এতটা কাছে করে আল্লাহ তারা এত কষ্ট কেন দিয়েছন? আমার মত এমন জীবন পৃথিবীতে আর কারোরই যেন না হয়।এজন্যই আমি আমার ছেলেদের বলি তোমরা পুরুষরা না হয়ে বিয়ে করোনা।
সিয়াম এবং শিপুর মতো ভাইয়ে ভাইয়ে এত মিল আজ পর্যন্ত অন্য কোন ভাইয়ের মধ্যে আমি দেখিনি।সিয়াম যতটা মেধাবী। শিপু ও ঠিক ততটাই মেধাবী।তবে ধরনগুলো ভিন্ন ভিন্ন।।শিপু কথা বলে কম।তবে একটি কথার ওজন প্রায় কোটি কথার মত।ও প্রতিদিন আমাকে জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু দেয়।আর হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে বলে,, জানো মা হাসিমুখে মায়ের দিকে তাকালে কবুল হজের সওয়াব পাওয়া যায়।সত্যিই এমন সন্তান গর্ভে ধারণ করতে পেরে আমি নিজেকে গর্বিত মনে করি।তারা দুই ভাই আমাকে যথেষ্ট আনন্দে রাখার চেষ্টা করে।কখনো আমার অবাধ্য হয় না।আমাদের এলাকায় সিয়াম ও শিপুর মতো আরেকটি সন্তান নেই। পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয় স্বজন স্কুল-কলেজে প্রতিটা জায়গায় তাদের সুনাম।এযুগের বাচ্চাদের মত নয় ওরা।ওরা যেন আমার কাছে এক নতুন পৃথিবী।সবাই ওদের জন্য দোয়া করবেন। তবে ওরা কিন্তু কেউ ওদের বাবার মতো হয়নি।
ব্যর্থতম এই জীবনে সার্থকতা তখনই আসবে।।যখন ওরা মানুষের মত মানুষ হবে।আর আমি আমার সমস্ত কল্পনা,, ইচ্ছে, অনুভূতি,, আবেগ,, প্রত্যাশাকে জলাঞ্জলি দিয়ে,,, বড় বেশি তৃষ্ণার্থ ক্ষুদার্থ অবস্থায় যেতে হবে পরওপারে। আজ এ পর্যন্তই।বেঁচে থাকলে আগামীতে আমার উদ্যোক্তা হওয়ার গল্প নিয়ে আসব সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু ও সফলতা কামনা করছি।
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ"
এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রেম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রেম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
সবার জীবনে কিছু না কিছু আত্মকথা লুকিয়ে আছে।কেউ প্রকাশ করে আবার কেউ করে না।যাই হোক আমি ব্যক্তিগত ভাবে যাবো না। আমি শুধু বলতে চাই প্রতিটি মানুষের মাঝে সম্মানবোধ থাকা একান্তকাম্য। আজ আপনার একাকীত্বটা কাটানোর জন্য আপনার একজন সঙ্গী প্রয়োজন , আর তাই আমি বলব ছেলেকে বিয়ে দিয়ে একটা টুকটুকে বউ নিয়ে আসেন, নাতি নাতনি পেলে একাকীত্বটা কেটে যাবে । আপনার লেখা আত্মকথা পড়ে নিজের ভিতর একটূ ঘোড় তৈরি হলো। শুভকামনা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আইডিয়াটা খুবই চমৎকার এত সুন্দর একটি আইডিয়া দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।কিন্তু একটা ছেলে মানুষ কখন বিয়ে করতে পারে এই বিষয়টা নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে।যাইহোক আইডিয়াটা কিন্তু দারুণ♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনি আজকে আবারো এমন এক গল্প শুনিয়েছেন বুক ফেটে যাচ্ছে কিন্তু মুখ ফুটে যে কিছু বলব সে সাহস তো হচ্ছে না। কারণ এমন কিছু কথা বলে গেছেন যেগুলো অন্তরালেই ধামাচাপা দিয়ে যেতে হবে। কিছু বলাও সম্ভব নয়, তবে আপনার এই নতুন দুই পৃথিবী কি নিয়ে বেঁচে থাকুন হাজার বছর। আপনার জন্য রইল ভালোবাসা অবিরাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কিছু কিছু পরিস্থিতি মানুষকে বোবা বানিয়ে দেয। আপনার উপলব্ধিকে আমি শ্রদ্ধা করি ভাইয়া।দোয়া করবেন আমার দুই পৃথিবীর জন্য ওরা যেন ভালো মানুষ হয় প্রতিষ্ঠিত মানুষ হয়।♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি আপু আপনার জীবনে অনেক কষ্টের সময় কেটেছিল। কিন্তু আপনি দুটো ছেলে পেয়েছেন যাদের কথা শুনে আমার খুব ভালো লাগছে। সত্যিই এমন ছেলে থাকতে আর কিসের কষ্ট। বাধ্য ছেলে মেয়ে থাকলে জীবনে কোন কষ্ট থাকে না। একটা প্রশ্ন ছিল আপনাদের কি ডিভোর্স হয়ে গেছে??😔😔😔 প্রথম দিকে গল্পটা পড়ে যতটা খারাপ লাগছে শেষের দিকে এসে ঠিক ততটাই ভালো লাগছে।
আপনার এবং আপনার ছেলেদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।সুখে থাকবেন আপনারা। কোন আঘাত দুঃখ কষ্ট যেন আপনাদের ছুঁতে না পারে ❣️❣️
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর মন্তব্য করে আরো বেশি উজ্জীবিত করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি প্রিয় আপু মনি♥ ♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার জীবনকাহিনী পড়ে মনে অজান্তেই চোখের কোনে পানি চলে আসলো। যাইহোক আপনার ছেলেরা যে আপনার ছেলেরা যে তাদের বাবার মন-মানসিকতার মতো হয়নি এটিই বেশ ভালে লাগলো। আর কি বলবার গুছিয়ে বলতে পারছিনাহ,,,,😔
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার ছেলেদের জন্য দোয়া করবেন ওরা যেন মানুষের মতো মানুষ হতে পারে ভালো মানুষ হতে পারে প্রতিষ্ঠিত মানুষ হতে পারে♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
❣️❣️😊
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে জীবনটা যে কেনো এমন!
শেষে কিছুই করার থাকে না,বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে জীবনের পথ পারি দিতে হয়।আপনার এই ব্যাথা এই দুঃখ উপলদ্ধি করার মত ক্ষমতা আমার নেই,তবে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি এই কষ্ট যেনো কিছুটা হলেও লাঘব হয় আপনার।🖤
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাচ্ছি প্রিয় ভাইয়া♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ্ খুব সুন্দর করে আপনি আপনার। জীবনের বাস্তবতা গুছিয়ে গুছিয়ে তুলে ধরেছেন। যা সত্যি বড় আবেগ ময় ও যন্ত্রণাময় । জীবনের কিছু বাস্তবতা তুলে ধরেছেন। তবে আমি মনে করি সবার থেকে আপনার একটু আলাদা যন্ত্রনা কষ্ট। আপনার জন্য অশেষ দোয়া রইল। আল্লাহ যেন আপনাকে ভালো রাখেন সুস্থ রাখেন। এবং ধৈর্য সহকারে থাকার তৌফিক দান করেন আমিন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এত চমৎকার মন্তব্য করে আমাকে আরো বেশি শক্তিশালী করার জন্য।আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রত্যেকটা মানুষের জীবনের কিছু কথা থাকে যা কাউকে বলা যায়না। যা মানুষকে সব সময় কষ্ট দিয়ে থাকে। কিন্তু এতকিছুর পরেও আপনার দুটি সন্তান রয়েছে যারা একটি সময় মানুষের মতন মানুষ হবে এবং আপনার জীবনে সার্থকতা ফিরে পাবেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মূল্যবান বক্তব্য দেওয়ার জন্য তারপরও আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার এই বাস্তবতা ঘটনাটি পড়ে আমি খুবই মর্মাহত। তবুও কিছুটা নিজের দিকে স্বস্তি বোধ করছি, হয়তো আমার চেয়েও আরো অনেকে রয়েছে এমন দুর্ভাগ্যবান ব্যক্তি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক বলেছেন আপনি প্রত্যেকটি মানুষের সমস্যাই ভিন্ন ভিন্ন। কারোটা বড় এবং ছোট ছোট।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার লেখাটি পড়ে কি বলবো বুঝতে পারছি না। শুধু একটি কথাই বলবো আপনার ছেলে দুই জন মানুষের মত মানুষ হয়ে আপনার জীবনের কষ্ট কিছু হলেও যাতে কমাতে পারে। অনেক দোয়া থাকবে আপনার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হু, দেখি কি হয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit