হঠাৎ মেয়ের অসুস্থতা ও ডাক্তার দেখানো।

in hive-129948 •  3 months ago  (edited)

হ্যালো,

আমার বাংলা ব্লগবাসী বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করছি ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো হঠাৎ মেয়ে অসুস্থ হওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া ও ডাক্তারকে দেখানো নিয়ে কিছু কথা।

IMG_20240629_162358.jpg

গত দুদিন থেকে আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা। আবহাওয়া ঠাণ্ডার আগে প্রচন্ড গরম ছিল হঠাৎ আকাশ ঘন কালো মেঘ নিয়ে হাজির কিন্তুু কাঙ্খিত বৃষ্টির দেখা মেলেনি সেদিন। গতকাল রাতে ধুম বৃষ্টি আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা। মুখ কালো মেঘের হয়তো আরো বৃষ্টি নামাতে চায় সে।প্রচন্ড গরমে লক্ষ্য করলাম মেয়ে কাঁথা জড়িয়ে ঘুমালো রাতে বার বার মাথায় হাত দিয়ে দেখলাম জ্বর নয় তো। না সারারাত জ্বর ছিলো না। সকালে স্কুল যাবে না বায়না কারণ মাথা যন্ত্রণা তাই নিয়েও গেলাম না কারণ আকাশটিও ভালো ছিলো না।এরপর ভালোই ছিলো সারাটা দিন।রাতে প্রতিদিনের ন্যায় বায়না ধরলো ফোনে লুডু খেলবে।মা মেয়ের প্রতিদিনের রুটিন হয়ে গেছে এক বাজি হলেও লুডু খেলতেই হবে।ফোনে লুডু খেলতে বেশ ভালোই লাগে। তো লুডু খেলার আগে মেয়ে বলছিলো মা দেখো কেমন এলার্জি হয়েছে। আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না এগুলো পক্স ভাইরাস। এতো তারাতাড়ি কেন বুঝলাম জানেন কারণ আমি এই ভয়টায় পাচ্ছিলাম।আমাদের গ্রামের এক বাড়িতে তাদের আত্নীয় এসেছিলো এই পক্স ভাইরাস নিয়ে আর তারপর থেকেই ওই বাড়ির তিনটি বাচ্চা আক্রান্ত হয়েছে পক্সে। আমার মেয়ে ওই বাচ্চাদের সঙ্গে খেলাধুলা করে। মিশতে দেই না তারপরেও বাঁধা মানে না। এজন্যই খুব তাড়াতাড়ি বুঝে গেলাম এগুলো আমার মেয়েরও পক্স ভাইরাস উঠেছে। কথায় আছে না যেখানে বাঘের ভয় সেখানে রাত্রি হয়। এই সেই অবস্থা কারণ আমি জানতাম পক্স একটি ভাইরাস রোগ। এজন্য বেশি মিশতে দিতাম না আর সেটাই হয়েছে শেষমেষ। দেরি না করে চলে গেলাম জেলা শহর গাইবান্ধা শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে। যাওয়ার আগেই সিরিয়াল দিয়ে গিয়েছিলাম নইলে ডাক্তার দেখাতেই অনেক সময় লাগে।

যাওয়ার সাথে সাথেই সিরিয়াল নাম্বারের ১৬ নাম্বার সিরিয়াল ছিল আমার হাতে পেলাম। আমি যখন গিয়েছি তখন ১৩ নাম্বার ঢুকেছে। তবুও আধা ঘন্টার মতো অপেক্ষা করতে হলো আমাকে। এই ডাক্তার আবার একটু বেশি সময় নিয়েই বাচ্চাদেরকে দেখে থাকেন। আমার মেয়ের জন্মের পর থেকেই এই শিশুর বিশেষজ্ঞের কাছেই দেখায় মাঝে মাঝেই উনি ঢাকায় যান ঢাকায় ফ্যামিলি থাকে বলে তখন যদি মেয়েকে দেখানোর প্রয়োজন হয় তখন অন্য ডাক্তার দেখাতে হয়। এরপরে আমার সিরিয়াল আসলে ডাক্তারের কাছে গেলাম এবং মেয়ের ওজন অনেক কম ডাক্তার বলছেন এ কি কিছু খায় না নাকি এত শুকনো কেন খেতে হবে তো খাওয়াতে হবে তো। কি করে বোঝাবো মেয়েকে খাওয়ানো যে কতটা ঝামেলার সে কিছুই খেতে চায় না যেটুকু ভাত খায় সব জলের সাহায্যে গিলে খায় চিবিয়ে চিবিয়ে খায় না। মাছ মাংস ডিম দুধ প্রতিদিন খাবারের তালিকায় রাখি তবুও শরীর অনেক শুকনা।

ডাক্তার দেখে বললেন হ্যাঁ আসলেই আক্রান্ত বাচ্চাদের সঙ্গে খেলার কারণে হয়েছে। ঔষধ দিয়ে দিলেন কিছু এবং এলার্জি জাতীয় খাবার-দাবার না করে দিলেন। চেম্বারে ঔষধের ডিসপেন্সারি আছে তাই বাইরে গিয়ে কেনার ঝামেলা নেই ওখানে সব পাওয়া যায়। সবগুলো ওষুধ নিলাম এবং মেয়েকে বসিয়ে রেখে একটি কনফেকশনারির দোকানে গিয়ে জলের বোতল কিনে নিলাম এবং এসে মেয়েকে তিনবেলার লেখা ওষুধ দুটো খাওয়ালাম।

PhotoCollage_1719657783561.jpg

অন্যদিন গাইবান্ধা গেলেই ফুচকা খাওয়ার বায়না ধরে আজকে বারবার বলা সত্বেও খাবে না বলে দিলো।খাবেইবা কি করে আসলে মুখের রুচি নেই জ্বর জ্বর বমি বমি লাগে। এজন্য আর ফুচকা খেতে যাওয়া হয়নি। রুচি না থাকলে তো জোর করে খাওয়া যাবে না।ঈদের সময় বানাতে দিয়ে এসেছিলাম টেইলার্সে একটি থ্রি পিস ভাবলাম সেটিও নিয়ে যাই এজন্য টেইলার সাইকেল আমি এবং বানানো হয়ে গেছে তাই নিয়ে নিলাম।

কথায় আছে ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে । গিয়েছিলাম ডাক্তারের কাছে মেয়েকে নিয়ে কিন্তুু তবুও কত কেনাকাটা করে ফেললাম সামনে যা পছন্দের জিনিস পরলো।

এক পরিচিত দাদার কসমেটিক্সের দোকান এখানে গিয়ে আমার প্রয়োজনীয় দুটো কাঁকড়া কিনে নিলাম।মেয়ের মাথার দুটো কিপ ব্যান্ট নিলাম। এর পর গেলাম আর এক কসমেটিকসের দোকানে সেখানে গিয়ে একটি মাথার তেল নিলাম ও একটি গার্নিয়ার কালার নিলাম।

PhotoCollage_1719657527734.jpg

এরপর গেলাম জুয়েলার্সে পরিচিত দাদার জুয়েলার্স সবকিছু সেখানেই বানানো হয় আমার। যদি কিছু নাও বানাই তবুও তার দোকানে গিয়ে কিছু সময় এসির হাওয়া খাই। সেখানে এক জোরা নুপুর অর্ডার ছিল সেই নুপুর গুলো নিয়ে নিলাম এবং সব সময় ব্যবহারের নুপুরের একটু সমস্যা ছিল সেটি সেরে নিলাম। এরপরই দাদার সঙ্গে কিছু সময় একটু গল্প করলাম। কনফেকশনারির দোকানে গিয়ে পাউরুটি দু প্রকারের ও পেডিস কিনলাম।

PhotoCollage_1719658020347.jpg

PhotoCollage_1719657626454.jpg

তারপর একটি অটোরিক্সা নিয়ে অটো স্ট্যান্ডে আসলাম। অটোস্ট্যান্ডে এসে মেয়েকে বসিয়ে রাখলাম অটোতে এবং তালের শাঁস কিনতে গেলাম আমি ও আমার মেয়ে তালের শাঁস খুব পছন্দ করি। তালের শাঁস এর এক পিছের দাম ৫ টাকা তাই আমি ৩০ টাকার তালের শাঁস নিয়ে নিলাম কিনে। কিছুদিন আগে তালের শ্বাস খেয়ে ছিলাম অনেক নরম মুখে দিলেই রসগোল্লার মত গলে যেতো আজকের তালের শাঁস গুলো একটু শক্ত তবুও ভালই লাগছে চিবিয়ে খেতে। আমি অটোতে বসেই খাওয়া শুরু করে দিলাম তালের শাঁস আমাদের পাশে পরিচিত এক ছোট বোন বাসা ছিল তাকেও খেতে দিলাম। পাশেই ছিলো ফুলের গাছের একটি ছোট দোকান। গাইবান্ধা গেলেই এই দোকানে গিয়ে দেখি কি কি নতুন ফুল এসেছে। ভালো লাগলে কিনে নেই কারণ আমার ফুল গাছ লাগানো নেশা।

InShot_20240629_164907647.jpg

এরপর অটোতে বসে বসে দীর্ঘ সময় পাড়ি দিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে আসতে লাগলাম। জেলা শহর থেকে বাড়িতে আসতে বেশ ভালই সময় লাগে আমাদের। আকাশ টিউব বেশ মেঘলা মনে মনে ভাবছিলাম এই বুঝি বৃষ্টি আর সেই মেয়ের তোর ইনকোট নিয়ে যাওয়া হয়নি যদিও বা ছাতা ছিল কাছে। আর এখনকার বৃষ্টি এতটাই খারাপ যে দু এক ফোঁটা বৃষ্টির জল মাথায় পড়লেই নির্ঘাত জ্বর। এইতো অসুস্থ তার উপরে যদি বৃষ্টির জল মাথায় পড়ে তাহলে তো আরো অসুস্থতা বেড়ে যাবে। ঠাকুর ঠাকুর করতে করতে বাড়িতে এসে পৌঁছালাম বৃষ্টি আসেনি।

আসলে মানুষের অসুস্থতা কখন কিভাবে আসে তা কখনো কেউ বলতে পারে না গতকাল সারাদিন মেয়ে ভালো ছিল খেলাধুলা করে ঘুরে বেড়ালো হঠাৎ করেই রাত থেকে অসুস্থ অনুভব করছে জ্বরও এসেছিল বেশ ভালোই। ডাক্তার বলেছে এলার্জি জাতীয় খাবারগুলো না দিতে এবং তিন-চার দিন স্নান না করতে। আক্রান্ত স্থানে লাগানোর জন্য একটি মলমও দিয়েছে। এখন নিয়ম করে ঔষধ গুলো শুধু খাওয়ানোর পালা। বাচ্চাদেরকে ঔষধ খাওয়ানো আর এক ঝামেলার ব্যাপার। কখনো কখনো নিজের ও মনে থাকে না আবার কখনো দেখা যায় একটু সুস্থ হাতের কাছে পাওয়া যায় না ঔষধ খাওয়ানোর সময়। ডাক্তার দেখানোর পর কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছি কারণ আমার মেয়েকে কথা নিয়ে গিয়ে শিশু বিশেষজ্ঞ না দেখানো অব্দি একটু জ্বরও ভালো হয় না। গ্রামের স্থানীয় ডাক্তারের ঔষধ খাওয়ালে আবার গাইবান্ধা নিয়ে যেতে হয় তাই আমি এখন আর স্থানীয় ডাক্তারের ওষুধ না খাওয়াইয়ে সরাসরি গাইবান্ধা শিশু বিশেষজ্ঞ কাছেই নিয়ে চলে যাই। ভাই আমার মেয়ের জন্য আশীর্বাদ করবেন সে যেন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায়। যারা অসুস্থ হলে কিছু ভালো লাগে না। সুস্থ থাকলে সারাদিন খেলে বেড়ায় আর অসুস্থ হলে বিরক্ত করে কিছুটা।

এই ছিল আমার আজকের মেয়ের অসুস্থতা ও মেয়েকে ডাক্তার দেখানোর খুঁটিনাটি। আজকের মত এখানেই শেষ করছি আবারো দেখা হবে অন্য কোন পোস্টের মাধ্যমে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। নিরাপদে থাকুন।

টাটা।

পোস্টবিবরণ
পোস্ট তৈরি@shapladatta
শ্রেণীজেনারেল রাইটিং
ডিভাইসOppoA95
লোকেশনবাংলাদেশ

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230826_182241.jpg

আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjo14UNCoTuW1o66aHc3FCEnd7buse5xCz6vkPsfu4LeD1pxjx3k2ntJnMbqGzAtACvvbropJqKKvTQ5mAWJ.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পক্স ভাইরাস খুবই মারাত্মক। বিশেষ করে বাচ্চারা যদি আক্রান্ত হয় তাহলে তারা অনেক কষ্ট পায়। আপনার মেয়ের অসুস্থতার কথা শুনে সত্যি খারাপ লাগলো। আপু আপনার মেয়ের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।

হ্যাঁ ভাইয়া পক্স ভাইরাস সত্যিই মারাত্মক একটি ভাইরাস। ঠিক বলেছেন বাচ্চাদের হলে বেশি কষ্ট পায়। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

প্রথমে আপনার মেয়ের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল। খুবই দ্রুত আপনার মেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে। বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে না গিয়ে আপনি বেশ ভালোই করছেন একবারে গাইবান্ধা শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে। আমার কাছে মনে হয় যে কোন বাচ্চাকে একটি ভাল ডাক্তারের কাছে দেখানো উচিত। কেননা এক ডাক্তারি যদি সব সময় চিকিৎসা দেয় তাহলে খুবই ভালো হয়। এতে ডাক্তার ও শিশুর সব দিকটা বুঝতে পারে। যাইহোক আপনি আপনার মেয়ে তালের শ্বাস খেতে ভীষণ পছন্দ করেন যেন ভালো লাগলো আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু।

আমি বরাবরই মেয়ে কে শিশু বিশেষজ্ঞকেই দেখাই আপু।ধন্যবাদ পুরা পোস্টটি ভিজিট করে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

কেন জানিনা মানুষ এত অসচেতন। কারণ এই পক্স ভাইরাস সংক্রামক একটি রোগ। একজনের হলে সবার হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যেহেতু এই রোগ ছোঁয়াচে তাই একটু সাবধান থাকা উচিত। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ তাদের ভুলের কারণে অন্যরা কষ্ট পায়। গত বছর আমার মেয়ে যখন স্কুলে গেছিল সেখান থেকেই শুনলাম একজনের পক্স হলো। তখন পুরো ক্লাসের সব স্টুডেন্ট আক্রান্ত হয়ে গেছিল। সেখান থেকে যখন বড় মেয়ের পক্স ভাইরাস হয় তখন ছোট মেয়েরও হয়। বুঝতেই তো পারছেন দুই মেয়ের একসাথে কি অবস্থা। পুরো শরীরের একটা অংশ বাদ ছিল না এমন ভাবেই পক্স দেখা দিয়েছিল। আপনার মেয়ের জন্য দোয়া করি যেন তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায়।

একদমই ঠিক বলেছেন আপু অসচেতনতার ফলেই এই রোগটি ছড়ায়। ধন্যবাদ আপু সাবলীল মন্তব্য করার জন্য

বাচ্চারা কথা শুনতে চায় না বলেই মায়েদের ভুগতে হয়।বাচ্চার অসুস্থতা মানেই মায়ের কষ্ট।মেয়েকে ডাক্তার দেখিয়েছেন। আশাকরি সুস্থ হয়ে যাবে। বাইরে বের হলে আমিও আপনার মতো অনেক কিছু কাজ একবারে করে আসি।মেয়েকে সাবধানে রাখবেন এমনটাই আশাকরি। অনেক ধন্যবাদ দিদি অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।

ঠিক বলেছেন আপু বাচ্চাদের অসুস্থতা মানেই মায়ের কষ্ট ও টেনশন।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

প্রথমেই আপনার মেয়ের জন্য সুস্থতা কামনা ও দোয়া করছি। বর্তমান সময়ে ছোট বাচ্চাদের পক্স ভাইরাস বেশি আক্রান্ত করছে। আপনি বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে না গিয়ে ভালো একজন শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়েছেন। এই কাজটি আপনি খুব ভালো করেছেন। নিয়মিত ওষুধ খাওয়ান আশা করছি দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে আপনার মেয়ে। আপনার অনুভূতি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পুরা পোস্টটি ভিজিট করে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

একবারে শিশু ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে ভালো করেছেন।শিশু বিশেষজ্ঞরাই ভালো চিকিৎসা দেন।আপনার মেয়ের সুস্থতা কামনা করছি।ধন্যবাদ আপু পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

আমি মেয়ের কিছু হলে বারাবরেই শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে যাই আপু। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

আপনার মেয়ের অসুস্থতা নিয়ে আপনার যে যত্নশীল ও মনোযোগী মনোভাব, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। বাচ্চাদের অসুস্থতার সময় মা-বাবার চিন্তা এবং কষ্টের কথা আপনি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আশা করছি আপনার মেয়ে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে। আপনার এই শেয়ার করা অভিজ্ঞতা অন্য অভিভাবকদেরও অনেক সহায়তা করবে। দোয়া করছি, আপনার মেয়ে যেন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে এবং আবারো খুশিতে মেতে ওঠে। আপনার পরবর্তী লেখা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। শুভকামনা রইল!

[@redwanhossain]

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

আমার ছেলের যখন দেড় বছর বয়স তখন এই অবস্থা হয়েছিল আমার ছেলের। ভীষণ কষ্ট পেয়েছিল। তাই আমি জানি পক্স ভাইরাস কতটা মারাত্মক। আপনার মেয়ের অসুস্থতার কথা জেনে খুবই খারাপ লাগলো আপু। দোয়া রইলো খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে।

সত্যি ভীষণ মারাত্মক একটি ভাইরাস এই পক্স ভাইরাস। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে

আপনি ঘরে থাকলে অনলাইনে কিনেন,বাহিরে গেলে ক্যাশে কেনাকাটা করেন। কেনাকাটা বন্ধ নাই। স্টিমের টাকা থাকলে যা হয় আর কি,হি হি হি। যাক দোয়া করি মেয়ের পক্সটা যেন তারাতারি ভালো হয়ে যায়। ধন্যবাদ।