রক্তক্ষরণ || @shy-fox 10% beneficiary

in hive-129948 •  3 years ago 

পৃথিবী আসলে তার আপন গতিতে চলে। পৃথিবীতে কখন কার মন খারাপ হল, কখন কার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হল , কখন কে নিঃশেষ হয়ে গেল এইসবে পৃথিবীর কোন ভাবনা চিন্তা নেই বললেই চলে । ঐ যে বললাম পৃথিবী তার আপন কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান, এখানে আপনার থাকা বা না থাকায় এতে পৃথিবীর কোন যায় আসে না ।

ব্যাপারগুলোতে একটা সময় খুব ইমোশনাল হয়ে যেতাম, তবে সময়ের বিবর্তনে ব্যাপারগুলোতে আমি পরিপক্ক হতে শিখেছি। আসলে যেটা বাস্তব সেটা মেনে নিতে আমার কোন অসুবিধা নেই। তবে তাও একটা সময়ে গিয়ে, হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়ে যায় । কারণ কত স্মৃতি থেকে যায়, যদিও বাস্তবতার কারণে সবাই সবার থেকে অনেক দূরে, তবে ফেলে আসা স্মৃতি গুলো তো কোনভাবেই মুছে ফেলা যায় না ।

অশ্রুসিক্ত নয়নে যখন আমি গল্পটা লিখতে বসছি, তখন খুব একটা বেশি মেজাজ ভালো নেই বললেই চলে। আমি ইদানিং মাঝে মাঝেই মেজাজ হারিয়ে ফেলি , কারণ আশেপাশের অবস্থা আমাকে এরকম সিচুয়েশনের মধ্যে ফেলে দেয় । হিরাকে বললাম ঝটপট চা দাও, মাথা একদম গরম হয়ে আছে । আমি তাকে রাগ দেখাচ্ছি কিন্তু আমি যে ভিতরে ভিতরে যে কষ্ট পাচ্ছি, এটা আমি তাকে বুঝতে দিচ্ছি না ।

Screenshot_20211217-134751_Messenger.jpg

সেই যখন প্রাইমারী স্কুলে পড়তাম , তখন থেকেই অমিত আমার বন্ধু ছিল । একসঙ্গে পুরো প্রাইমারী স্কুল জীবনটা শেষ করেছিলাম, তারপর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সবগুলোতেই একসঙ্গে পড়াশোনা করেছি কিন্তু আজ সকাল বেলা হঠাৎ করেই এমন একটা খবর শুনতে হবে , যেটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না ।

গত কয়েকদিন আগে অমিত নাকি বাইক একসিডেন্ট করেছিল। আসলে অমিত মূলত একটা সিগারেট কোম্পানিতে রিপ্রেজেন্টিভ হিসেবে চাকরি করতো। যাইহোক সে মূলত কোম্পানির কাজের জন্যই এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করতো । আর সবথেকে বড় ব্যাপার তার পরিবারে, তার দুটো মেয়ে আছে । সেই ছোট মেয়ে দুটোর কথা যখন আমি চিন্তা করছি, অদ্ভুত রকম একটা মানসিক যন্ত্রণা আমাকে প্রতিনিয়ত কষ্ট দিয়ে যাচ্ছে ।

জীবন এত স্বল্প সময়ের জন্য কেন , এটা আমি কোনোভাবেই বুঝতে পারিনা । মাঝে মাঝে চিন্তা করলে খুবই চিন্তিত হয়ে যাই। দিনশেষে এই সড়কগুলো যেন, এক একটা মারণাস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিনিয়ত । রোড এক্সিডেন্টের পরে সাত দিনের মতো নাকি হসপিটালে ভর্তি ছিল এবং তার আগে থেকেই ডায়াবেটিক জনিত সমস্যা ছিল এবং তাকে আইসিইউতে ভর্তি করে নেওয়া হয়েছিল । দীর্ঘ সাত দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে, অবশেষে ভোরবেলা ইহলোক ত্যাগ করে চলে গিয়েছে অমিত ।।

সকালবেলা সোশ্যাল মিডিয়াতে যখন নিউজ ফিড চেক করছিলাম, তখন অমিতের মৃত্যুর খবরটি চোখে পড়ল । হুট আমি অনেকটা সন্দিহান হয়ে গিয়েছিলাম । কি করব বুঝে উঠতে পারছিলাম না, খুবই খারাপ লাগছে। হৃদয়ে সকাল বেলা হঠাৎ করে এই রক্তক্ষরণ হয়ে যাবে, যেটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না ।।

ভালো থাকিস অমিত, সৃষ্টিকর্তা তোকে পরম যত্নে রাখুক ।।

Banner.png

ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht


20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
সত্যিই ভাইয়া কখন কার মন খারাপ হচ্ছে কিছুই যায় আসে না পৃথিবীর। পৃথিবী তার আপন গতিতে চলছে। আসলে আমাদের এই দুনিয়ায় কেউ থাকতে আসি নাই আমাদের সবাইকে একদিন না একদিন চলে যেতে হবেকিন্তু বাস্তবতা মেনে নেওয়া খুবই কঠিন।আসলে ভাইয়া একটা মানুষের সাথে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলেও স্মৃতি হত্যা করা যায় না। আসলেই বারবার কখন কখন কোন মুহূর্তে স্মৃতিগুলো মনে পড়ে বারবার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করায়।সত্যি খুবই মর্মান্তিক বাইক অ্যাক্সিডেন্ট করে প্রায় মানুষই মারা গেছে।সত্যি বলতে ভাইয়া বাস্তবতা এতটাই কঠিন। আসলে সত্যি মেয়ে দুটির জন্য কষ্ট হচ্ছে। আল্লাহতালা তাদের পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করার শক্তি দান করুক। আপনাকে ও মানসিক শান্তি দান করুক মহান আল্লাহতালা। ভাইয়া আমি পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম।সত্যি ভাইয়া হঠাৎ করে কোন কিছু শোনা হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হওয়ার মত।দোয়া রইল আপনার বন্ধুকে যেন মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতবাসি করুক আমিন

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

আমাদের জীবন খুবই ক্ষুদ্র। এ পৃথিবীতে আমরা শুধুমাত্র কয়দিনের অতিথি। আমরা যেমন অতিথির মতো এই পৃথিবীতে এসেছি তেমনি আবার চলে যাবো। এই পৃথিবীতে হয়তো আমাদের সময় খুবই অল্প। আমাদের এই অল্প জীবনের মাঝেও সুখ, দুঃখ, হাসি, আনন্দ সব কিছু নিয়ে কেটে যাচ্ছে এই ছোট্ট জীবন। আপনার এই পোস্টটি পড়ে কেন জানি খুবই খারাপ লাগছে। আপনার বন্ধুর জন্য খুবই কষ্ট হচ্ছে। বেশি কষ্ট হচ্ছে তার পরিবারের কথা ভেবে। এখন হয়তো তার পরিবার তাকে ছাড়া অনেক কষ্টে দিন কাটাবে। প্রিয়জনদের হারানোর কষ্ট শুধু তারাই বুঝতে পারে যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছে। সব মিলিয়ে এই কামনাই করি আমরা সকলে যেন ভালো ভাবে বেঁচে থাকতে পারি এবং পরিবারের সাথে থাকতে পারি। ভাইয়া শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

ভাই আপনার পোস্টটি পড়ে সত্যি আমার নিজেরই অনেক বেশি খারাপ লাগা কাজ করছে। প্রিয়জন কিংবা বন্ধু হারানোর ব্যথাটা কতটা তা শুধুমাত্র যে হারায় সেই মানুষটাই বোঝে। তবে সৃষ্টিকর্তা মানুষকে সৃষ্টির সাথে সাথে মৃত্যু অবধারিত করেও দিয়েছেন।
সৃষ্টিকর্তা আপনার বন্ধুকে ওপারে ভালো রাখুক।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার কথার সাথে সহমত প্রকাশ করছি ভাইয়া। পৃথিবী তার আপন গতিতেই চলে তা হলে আমাদের আপনজনদেরকে তারা কখননোই আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যেত না। আসলে আমি মনে করি ফ‍্যামিলির বাইরে যদি কেউ আপন থাকে সেটা ছোটবেলার বন্ধু। বন্ধুর মৃত্যু সত‍্যি ভিতরে ভিতরে ভীষন পরিমাণে হৃদয়ের রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে। যা নাহ পারা যায় কাউকে বলতে নাহ পারা যায় সহ‍্য করতে। আপনার পোস্টটি পরে আমারও চোখে জল টলমল করছে। যে যাবার সেতো চলেই গেল শুধুমাত্র ধুকে ধুকে কষ্টে কাতরাবে তার প্রিয়জন,তার বন্ধুগন। ভাইয়া আপনাকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা পাচ্ছি নাহ।😥 ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পথঘাট দেখে চলবেন। আপনার বন্ধুকে সৃষ্টিকর্তা যেন উওম জিনিস দান করেন সেই দোয়াই করি।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

আমাদের জীবনটা খুব ছোট। সবাইকে ছেড়ে একদিন না একদিন চলে যেতেই হবে। মৃত্যুকে কখনও আটকানো যায় না। এই পৃথিবীতে যারা এসেছে সবাইকেই চলে যেতে হয়েছে। প্রিয় মানুষ যখন চলে যায় তখন সেই কষ্ট সহ্য করা বড় কঠিন হয়ে যায়।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

ভাইয়া আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে আমার কেন জানি খুবই খারাপ লাগছে। আসলে এই পৃথিবীতে আমরা সবে মাত্র কয়েকদিনের অতিথি। এই পৃথিবীতে আমরা চিরকাল থাকবো না। আমরা এসেছি আবার চলে যাব। এরই মধ্যে আমার বন্ধুবান্ধব অনেকেই চলে গেছে পৃথিবী থেকে। আসলে আমরা এই পৃথিবীতে কেউ চিরকাল থাকতে আসিনি, তবে আমরা এই পৃথিবীতে আমাদের কাছে কর্মের মাধ্যমে বেঁচে থাকতে পারবো। সে জন্য আমাদের এই পৃথিবীতে সব সময় সব কাজ এবং অন্যের ভালো চিন্তা করতে হবে। আপনার বন্ধুর জন্য খুবই খারাপ লাগছে। আসলে প্রিয়জন হারানোর কষ্টটা শুধু পরিবার ভালো বুঝে। আমরা হয়তো কিছুদিন কষ্ট পাবো।এরপর আমরা ভুলে যাব। তাকে মনে করব না। তবে প্রিয়জন হারানোর কষ্টটা সারাজীবন রয়ে যায়। এটা কখনোই পূরণ হবার নয়।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

পৃথিবীতে কখন কার মন খারাপ হল, কখন কার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হল , কখন কে নিঃশেষ হয়ে গেল এইসবে পৃথিবীর কোন ভাবনা চিন্তা নেই বললেই চলে ।

হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক বলেছেন এই পৃথিবীতে যে যার মত। কখন কার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে কেউ সেটা বুঝতে পারেনা। কারণ হৃদয়ের রক্তক্ষরণ কখনো দেখানো যায় না। হৃদয়ের রক্তক্ষরণ হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করে দেয়। হৃদয়ের কোনে জমা কষ্টগুলো রক্তের মতো ঝরে যায় হৃদয়ের ভিতর। এরপর শুরু হয় হৃদয়ের রক্তক্ষরণ। সত্যি কথা বলতে আপনার পোস্টটি পড়ার পর আমার দু চোখের কোনে পানি চলে আসলো ভাইয়া। আমাদের জীবন খুবই ছোট। আর এই ছোট্ট জীবনে আমরা যে যার মত। কখন যে হঠাৎ করে এ জীবন হারিয়ে যাবে বুঝতেও পারবোনা। সময়ের সাথে সাথে কাছের মানুষগুলো আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। দুর্ঘটনা কেড়ে নিচ্ছে আমাদের অনেক প্রিয়জনকে। প্রিয়জনকে হারানোর ব্যাথা হয়তো কাউকে বলে বোঝানো যায় না। শুধুমাত্র তারাই স্বজন হারানোর ব্যাথা বুঝতে পারবে যারা এই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে যখন কাছের মানুষগুলো হঠাৎ করে দুর্ঘটনায় হারিয়ে যায় তখন আরো বেশি খারাপ লাগে। দুর্ঘটনা গুলো মেনে নেয়া যায়না। তবুও এই কামনাই করি আপনার বন্ধুর পরিবারের সকলে যেন এই পৃথিবীতে ভালোভাবে বেঁচে থাকে। তার বাচ্চাদের কথা ভেবে খুবই খারাপ লাগছে। হয়তো তারা আর কোনোদিন তাদের বাবার মুখ দেখতে পাবেনা। আপনার মনের আবেগ গুলো লেখনীর মাধ্যমে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

দোয়া করি সৃষ্টিকর্তা যেনো আপনার বন্ধুকে যেখানেই রাখে ভালো রাখে।
আসলে খারাপ লাগে এরকম ঘটনা গুলো হঠাৎ শুনলে।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

আমাদের জীবন খুবই ক্ষুদ্র। আমরা এই পৃথিবীতে এসেছি এবং এই পৃথিবীর নিয়মে আমাদের সবাইকেই একদিন এই পৃথিবী ছেড়ে সারা জীবনের জন্য চলে যেতে হবে। এটাই আমাদের সবার নিয়তি। আপনার বন্ধু ও আপনার বন্ধুর পরিবারের কথা ভেবে খুবই খারাপ লাগছে। দোয়া করি সৃষ্টিকর্তা যেন আপনার বন্ধুকে যেখানেই রাখে, ভালো রাখেন।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

রোড এক্সিডেন্টের এই অকাল মৃত্যু গুলো মেনে নেয়া খুব কষ্টকর হয়।আপনার বন্ধু অমিতের মৃত্যুর খবরটি শুনে খারাপই লাগলো।আর সব থেকে বেশি খারাপ লাগছে তার পরিবারের ছোট মেয়ে সন্তান দুটির কথা ভেবে। এদের ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে পড়ল।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

ভাইয়া, আপনি একদম ঠিক বলেছেন,পৃথিবী তার আপন গতিতেই চলবে। পৃথিবীতে আমি থাকলেও চলবে না থাকলেও চলবে। পৃথিবী থেকে আমি চলে গেলে আমার জায়গাটা শূন্য হয়ে যাবে কিন্তু পৃথিবী তার আপন গতিতে চলবে। চারিপাশের আপন মানুষগুলো এক সময় আমাকে ভুলে যাবে।
তবে এটা ঠিক কিছু স্মৃতি মনে হলে হৃদয়ের রক্তক্ষরণ হয়।ভাইয়া আপনার ছোটবেলার বন্ধু রোড এক্সিডেন্টে মৃত্যুর মৃত্যুবরণ করেছে এটা শুনে খুবই খারাপ লেগেছে। আর উনার ছোট দুটি বাচ্চা রয়েছে। সত্যি ভাইয়া আপনার লেখাটির যখন পড়ছিলাম তখন ছোট মাসুম বাচ্চাদের কথা খুবই মনে হচ্ছিল কতটা কষ্ট পাচ্ছি তার বাবাকে ছাড়া।তবে বাস্তবকে মেনে নিতে হবে আমাদের একদিন আমাদেরকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে।
তবে কিছু মৃত্যু জন্য দায়ী অদক্ষ ড্রাইভারা। বেশিরভাগ ভাইয়া রোড এক্সিডেন্ট হচ্ছে অদক্ষ ড্রাইভারের জন্য। ভাইয়া,আপনার ছোটবেলার বন্ধুর জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন জান্নাতুল নসিব করে।ধন্যবাদ ভাইয়া

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

কিছু বলার নেই আর কোন কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আপনার বন্ধু অমিত পরকারে ভালো থাকুক। এই দোয়া রইল আর তার পরিবারের লোকজন কে সৃষ্টি কর্তা ধৈর্য ধারণ করার শক্তি দান করুক। দুটি বাচ্চাকে ঠিকভাবে বেড়ে ওঠার জন্য অবলম্বন দিক।