মিলন মেলা || @shy-fox 10% beneficiary

in hive-129948 •  3 years ago 

ঘটনাটা ১৪ই ডিসেম্বরের, বলতে পারেন সেদিন আমার জন্মদিন ছিল। তবে এর পিছনে আর একটা ঘটনা ছিল, সেটা হচ্ছে একটা মিলন মেলা। যদি এটা অবশ্য সবদিক থেকে ভালো ভাবেই দেখা যাচ্ছিল, তবে এর পিছনে একটা ভয়ঙ্কর অতীত আছে । যেটা আমি বলে বোঝাতে হয়তো কতটুকু পারব, তা জানি না । তবে সেই অতীতটা আজ একটু ক্লিয়ার করার চেষ্টা করব আপনাদের সামনে ।

20211214_185536.jpg

ঝিলপাড়ায় বড় হয়েছি আমি, সেই ছোটবেলা থেকেই। এই পাড়াতেই আমার জন্ম হয়েছিল। আর তার পরবর্তীতে এই পাড়ার ক্লাবের এক সময় আমি সভাপতি ছিলাম। তবে কিছু কারণে, যেটা হয়তোবা ভুল আমারই ছিল । যেমন মানুষের সঙ্গে অতিরিক্ত মেলামেশা, সবাইকে আপন করে নেওয়া, এটাই হয়তো আমার সবকিছু থেকে দূরে থাকার একটা কারণ ছিল । হয়তো এসব কারণেই একটা সময়ে গিয়ে, আমি সেই সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করি এবং সবার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেই । এবং পরবর্তীতে বাস্তব জীবনে আমি খুবই ব্যস্ত হয়ে পড়ি এবং বাড়িতেও কিছু আমার পারিবারিক ঝামেলা ছিল ।


যার কারণে একটা সময় গিয়ে আরকি,সবকিছুই ছাড়তে বাধ্য হই । সর্বোপরি আমার জীবনটা একটা সময়ে ভাসমান নৌকার মাঝি বিহীনের মতো এলোমেলো হয়েছিল । এইসব অতীত এখনো আমি চোখ বন্ধ করলেই দেখতে পাই। তবে এগুলো নিয়ে আমার আর কোনো আফসোস নেই বা অভিমান নেই। কারণ জীবনের পরিবর্তনের পরবর্তী যে সুন্দর রুপটা আছে । সেইটা আমি খুব ভালোভাবে দেখতে পেরেছি । যে মানুষগুলোর কারণে একটা সময় আমি দূরে চলে গিয়েছিলাম, সেই মানুষগুলোই আজ আমার কাছে আসতে চায়, আমার পাশে বসতে চায়, আমাকে সঙ্গে নিতে চায়। ব্যাপারটা কিন্তু অনেকটাই আজ আগ্রহপূর্ণ ।

IMG20211214192317.jpg

ওরা বয়সে ছোট ছিল, আমি শুধু এটাই ভাবতাম। হয়তো ওরা সেই সময় যে অহেতুক সমালোচনাগুলো আমাকে নিয়ে করেছে , সেটা হয়তো না বুঝেই করেছে। হয়তো অনেক কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি, সর্বোপরি আমিও তাদেরকে সঠিক ভাবে বোঝাতে পারিনি । হয়তো আমারো অনেকটাই ঘাটতি ছিল। যাইহোক, তবে আমি সর্বদাই কিছু জিনিসের উপর বিশ্বাসী ছিলাম। যেমন,আমি যদি ভালো কাজ করে থাকি ,হয়তো একদিন আমার সময়টাও আসবে । ঠিক এইরকম একটা বিশ্বাসের উপর আমি নির্ভর করে ছিলাম। হয়তো সেই বিশ্বাসের নির্ভরটাই কাজে দিয়েছে সেই জন্মদিনের দিন ।

IMG20211214192342.jpg

পাড়ার ক্লাবের যে বর্তমান সভাপতি আছে, তাকে আমি সেদিন বার্তা পাঠিয়ে ছিলাম। সবাইকে নিয়ে যেন আমার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হয়। যাইহোক তারা এক কথাতেই রাজি হয়ে গিয়েছিল এবং তারাও আমাকে দীর্ঘ তিন বছর পরে পেয়ে ভালোই খুশি হয়েছিল । যদিও তারা আমাকে অনেক আগে থেকেই প্রস্তাব দিয়েছিল যে, পুনরায় সেই ক্লাবে যোগদান করার জন্য সেই একই পদে, তবে আমি বাস্তবতার অজুহাতে সেখান থেকে দূরে থেকেছি । আমি জানি সেখানে গেলে, আমাকে আবারও সেই আগের মত অনেক অহেতুক প্রশ্নের শিকার হতে হবে। আমি জানি হয়তো এবারের প্রশ্নগুলো আরো ভিন্ন হতে পারে, তবে ইচ্ছা করেই সেই জায়গা গুলোতে আর যাইতে মন চায় না ।তবে তাদের কাছে যে, এখনো আমি মানুষটা সম্মানের একটা জায়গায় আছি, এটাই আমার কাছে অনেক কিছু ।।

PhotoCollage_1641310894994.jpg

আমিও জন্মদিনের দিন,তাদের পেয়ে ভালোই খুশি হয়েছিলাম । কারণ তারা সবাই আমার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে এসেছিল এবং সবাইকে খাওয়াতে পেরে আমিও ভালোই খুশিতে ছিলাম । সত্যি বলতে কি, তারাও আমার জন্য একটা কেক নিয়ে এসেছিল এবং সেটাও আমি কেটেছি। যাইহোক আমি ভিডিওতে সেই মুহূর্তের কিছু অংশও দেখানোর চেষ্টা করব, আশা করি ব্যাপারটা আপনাদের ভাল লাগতে পারে ।।

আসলে আমি কারো উপর কোন অভিমান রাখি না । আর অভিমান রেখেই বা কি হবে, পৃথিবীতে কখন কার কি হয়ে যায়, এটা বলাতো খুব মুশকিল। তাই মান-অভিমানের পর্ব আমি , সর্বদাই ছোটই করি এবং অভিমান না করে বরং ভালোবাসার চেষ্টা করি সকলকে ।।

Banner.png

ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht


20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনি যে এলাকায় বড় হয়েছেন, সে এলাকার ক্লাবের সভাপতি ছিলেন এবং একসময় আপনাকে অনেকে অনেক ধরনের কথা বলেছে কটুক্তি করেছে বিধায় আপনি সভাপতিত্বে এ পথ ছেড়ে দিয়ে নিজের কর্ম জীবনে চলে আসেন। আসলে ঠিকই বলেছেন আপনার জীবনটা যেমন মাঝি বিহিন নৌকার মতো এলোমেলো ছিল। এরকম একটা সময় আমিও পার করেছি, মানুষের কথা কি বলব নিজের আপন জনদের কথা কলিজার এপাশ ভেদ করে ওপাশ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। মনে পড়লে বড্ড হাসি পায় এই মানুষগুলোই এখন কাছে ডাকে আদর আপ্যায়ন করতে চায়। যাই হোক তবুও সবাই আপনাকে পেয়ে আনন্দ অনুভব করছে। এবং কি আপনাকে আপনার জন্মদিনে অনেক সুন্দর করে উইশ করেছে এবং সেটি খুব ভালো করে উপভোগ করেছেন। এবং আপনারা সময় তো আপনি মানুষ গুলোকে চিনতে পেরেছেন এটাই হচ্ছে প্রতিটা মানুষের সার্থকতা। আমাদের সাথে এত সুন্দর করে আপনার জীবনের কিছু জ্বালাময়ী সময় কথা শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ।

আপনার কথাগুলো 2বার পড়লাম এবং নিজের মাঝে অনেক কিছু ধারণ করে নিলাম। আপনার জীবনের ছোট্ট একটা গল্পের মাঝে বিরাট সারমর্ম লুকিয়ে আছে। অনেক পজিটিভ কথা শেয়ার করেছেন ভাই যা একটা মানুষের সাংগঠনিক জীবনের জন্য সত্যিই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তবে যারা একদিন আপনাকে নিয়ে সমালোচনা করেছে আজ আপনি তাদের অনেক সুন্দর করে আপন করে নিয়েছেন বিষয়টি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য দোয়া রইলো সামনের পথচলা হক আনন্দের। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর একটা গল্প শেয়ারের জন্য।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ।

আমার জীবনটা একটা সময়ে ভাসমান নৌকার মাঝি বিহীনের মতো এলোমেলো হয়েছিল ।

এলোমেলো জীবন মাঝিবিহীন নৌকার মত। আমাদের জীবনটা যখন এলোমেলো থাকে তখন চারপাশের মানুষগুলো আমাদেরকে কটু কথা বলতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা বোধ করে না। সবার অহেতুক প্রশ্ন, কটু কথা এগুলো জীবনকে জর্জরিত করে দেয়। কিন্তু আমরা যখন আমাদের সেই সময় গুলো কাটিয়ে উঠে একটু ভালো সময় কাটাই তখন সবাই পাশে এসে বসতে চায়। সত্যি কথা বলতে আমাদের বাস্তব জীবনটা এরকমই। এক সময় যারা আপনাকে অপমান করতো ও কটু কথা বলতো তারাই আজ আপনাকে পেয়ে আনন্দিত। তারা আবার আপনাকে ফিরে পেতে চায়। শুধু এতোটুকুই পার্থক্য সময়ের ব্যবধান। সময় মানুষের জীবন ও পরিস্থিতি সব কিছুই বদলে দেয়। সময়ের সাথে সাথে মানুষের জীবনে চলার পথ বদলে যায়। কখন কার জীবনে পরিবর্তন আসে সেটা কেউ বলতে পারেনা। কিন্তু সেই মানুষগুলোর কথাগুলো সারা জীবন মনে থাকে। মন থেকে তাদের প্রতি কখনোই আর সেই ভালোবাসা তৈরি হয় না। কারো কথায় যদি একবার খারাপ লাগে বা মনে আঘাত লাগে সেই কথাগুলো আজীবন রয়ে যায় হৃদয়ের কোনে। হয়তো সেই কথাটা মুখ ফুটে কাউকে বলা হয় না কিন্তু হৃদয়ের যে আঘাত সেটা সারাজীবন রয়ে যায়। তাই আমার মনে হয় নিজের মত করে নিজেকে গুটিয়ে রাখাই ভালো। যারা একবার কটু কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না তারা সময়ের সাথে সাথে আবারো কটু কথা বলবে না তার কোন নিশ্চয়তা নেই। কারণ সময়ের পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু তাদের মানসিকতার পরিবর্তন নাও হতে পারে। তবে যাই হোক আপনি আপনার পুরনো দিনের বন্ধু-বান্ধব, ছোট ভাই এদের সাথে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এটা জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনার চলার পথ আরো বেশি সুন্দর হোক এই কামনাই করছি।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ।

আসলে আমি কারো উপর কোন অভিমান রাখি না । আর অভিমান রেখেই বা কি হবে, পৃথিবীতে কখন কার কি হয়ে যায়, এটা বলাতো খুব মুশকিল। তাই মান-অভিমানের পর্ব আমি , সর্বদাই ছোটই করি এবং অভিমান না করে বরং ভালোবাসার চেষ্টা করি সকলকে ।।

ভাইয়া আপনি যে একজন মহৎ মনের মানুষ তার প্রমাণ আজ আমরা আবারও পেলাম। আমাদের এই ক্ষুদ্র জীবনে অভিমানকে দূরে রেখে পুরনো সম্পর্কগুলোকে নতুন রূপদান করার মধ্যে অনেক আনন্দ রয়েছে। কিন্তু অভিমানগুলো এতটাই বেশি যে সেগুলো থেকে ভালোবাসার রুপ ধারণ করা খুবই কষ্টকর। আপনার পোস্ট পড়ে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখতে পারি এজন্য আমি সবসময় আপনার পোস্ট পড়ি এবং আমার ভালো লাগে। আপনি যে একজন মহৎ মানুষ এবং আপনার মানসিকতা উদার সেটা আপনি বারবার প্রমাণ করেছেন। আপনার মত করে যদি সবাই আমরা চিন্তা করতাম তাহলে হয়তো জীবনে আমরা অনেক ভালো থাকতে পারতাম। আপনার লেখা পোস্ট এর মাধ্যমে আপনার পুরনো দিনের অতীতের কিছু কথা জানতে পেরে খারাপ লাগলো। আজকে যাদের নিয়ে আপনি আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠেছেন একটি সময়ে তারাই আপনাকে তিক্ত কথা বলতো। কিন্তু আপনি সব অভিমানকে দূরে সরিয়ে রেখে তাদের সাথেই আপনার আনন্দের একটি মুহূর্ত ভাগাভাগি করে নিয়েছেন এটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। হয়তো আমার ক্ষেত্রে যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটত তাহলে আমি কখনই তাদেরকে মেনে নিতে পারতাম না। কিন্তু আপনি একজন মহৎ মনের মানুষ তাই সব অভিমান দূরে সরিয়ে রেখে সেই পুরনো দিনের কথাগুলোকে মন থেকে মুছে ফেলে আবার নতুনভাবে তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন এবং আনন্দঘন মুহূর্ত তাদের সাথে সময় কাটিয়েছেন। আপনার জন্মদিনের সুন্দর মুহূর্ত তাদের সাথে কাটিয়েছেন এটা দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্মদিনের মুহূর্তের ভিডিও দেখে আমি খুবই আনন্দিত। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ।

আসলে আমি কারো উপর কোন অভিমান রাখি না । আর অভিমান রেখেই বা কি হবে, পৃথিবীতে কখন কার কি হয়ে যায়, এটা বলাতো খুব মুশকিল। তাই মান-অভিমানের পর্ব আমি , সর্বদাই ছোটই করি এবং অভিমান না করে বরং ভালোবাসার চেষ্টা করি সকলকে

আপনার পুরো পোস্ট পড়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পারলাম ভাইয়া। বিশেষ করে এই লেখাটি আমার মন ছুয়ে গিয়েছে ভাইয়া। আপনি যে সত্যিই একজন বড় মনের মানুষ তা আপনাকে এবং আপনার পোস্ট দেখলেই বুঝা যায় ভাইয়া। আপনার এই মহৎ গুনের ফলেই আজ আপনি জীবন যুদ্ধে সফল একজন ব্যাক্তি । আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া করি ভাইয়া। আপনি আপনার জীবনে আরও অনেক সফলতা অর্জন করবেন। ভালবাসা নিবেন প্রিয় ভাই।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ।

আপনার জন্মদিনের মিলনমেলা দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে বন্ধুত্ত্বের সম্পর্কগুলো টিকিয়ে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানুষের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝি থাকবেই এটাকে মানিয়ে নিয়েই আমাদের চলতে হবে।

আপনি অনেক বড় মনের মানুষ। তারা ভুল করলেও আপনি সেই সব মনে রাখেন নাই। ভালো মানুষের জয় সব সময়। ভালো লাগলো আপনার এই পোস্টটি পড়ে।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাই।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ।

ভাইয়া, আপনার পোস্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার এই পোষ্টটিতে আপনার অতীত জীবনে বেশ কিছু ঘটনা তুলে ধরেছেন। আপনার নিজ এলাকার ক্লাবে যখন আপনি সভাপতি ছিলেন তখন যারা আপনাকে সমালোচনা করেছে, ঠিক তারাই আপনি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে আপনার পাশে আসতে চেয়েছেন। আমি বলব ওই সমস্ত লোকেরা এক ধরনের সুবিধাবাদী মানুষ। কিন্তু আমার সবচাইতে ভাল লাগল আপনার বড় মনের পরিচয় টি দেখে। আপনার পোস্টে আপনি নিজের ঘাটতি গুলোর কথায় দারুণ ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সত্যি ভাইয়া আপনার পোস্টটি না করলে আপনার জীবন সম্পর্কে এত কিছু জানতে পারতাম না। ভাইয়া নতুন বছরে আপনার জীবন সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি তে ভরে উঠুক আমি এই কামনাই করি।

আসলে আমাদের প্রত্যেকের জীবনে হয়তো এমন কিছু সময় আসে যখন যাদেরকে আমরা খুব কাছের ভাবি তারাই দূরে সরে যায়। আর এই কষ্ট গুলো কখনো ভোলা যায়না। যাইহোক মানুষ মাত্রই ভুল করে। তাই বমার মনে হয় সবাইকেই একটা দ্বিতীয় সুযোগ দেয়া উচিত।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

খুব সুন্দর লিখেছেন দাদা,:মিলনমেলা'।আসলে সত্যিই বর্তমান জীবনে কাওকে সময় দেওয়া বড্ডো চাপের বিষয়।কিন্তু যতযাই হোক বন্ধুত্ব গুলো টিকিয়ে রাখা খুব দরকার।অনেক কিছু শিখতে পারলাম আপনার পোস্টটি পরে,আমার মন ছুঁয়ে গেছে আপনার লেখাটি।