গ্রামীণ বালকদের বিশেষ ফটোগ্রাফির মধ্য দিয়ে শৈশব স্মৃতি স্মরণ

in hive-129948 •  3 years ago 


আজ - মঙ্গলবার

১৫ চৈত্র,১৪২৮ বঙ্গাব্দ
২৯ মার্চ,২০২২ খ্রিষ্টাব্দ


আসসালামু আলাইকুম



আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আপনাকে স্বাগতম




হ্যালো বন্ধুরা,

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুদেরকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি কিছু বিশেষ ফটোগ্রাফি। এই ফটোগ্রাফির মধ্য দিয়ে গ্রামের একটি বালক ছেলের ফল পাড়ার দৃশ্য, খেজুর গাছ থেকে রস পাড়ার দৃশ্য সহ প্রকৃতির চিত্র দেখতে পারবেন। তাই আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মেন পয়েন্টে যাওয়া যাক।


অনেকেই জানেন আমি ফটোগ্রাফি করতে ভালবাসি। যখন যেটা ইচ্ছে ভালো লাগলে সেখানে ফটো উঠিয়ে রাখি এবং আমার মোবাইলে ক্যামেরা বন্দি করে রেখে সুযোগ-সুবিধা মত বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করে থাকে। নিজের ভালোলাগা বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করা মধ্যে আছে অন্যরকম সুখ, আর সে সুখটা বন্ধুদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার মধ্যে রয়েছে সার্থকতা। সবমিলিয়ে আমার মৌনতা। আর প্রতিবারের ন্যায় আজকে আমি ইউনিক ফটোগ্রাফি এবং তার বর্ণনা নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। আশা করি এতে আপনাদের জন্য বিশেষ শিক্ষণীয় বিষয় এবং শৈশবের স্মৃতি ফিরে পাবেন। আর আমরা ছোট থেকেই জেনে আসছি শৈশবের স্মৃতি বলতেই মনের মধ্যে ভেসে আসে গ্রামীণ জীবন। যেখানে সকল স্তরের মানুষের সাথে চলাফেরা ও পরিচয়। এককথায় শৈশবের হাতে খড়ি। গ্রামীণ বিভিন্ন অভিজ্ঞতা বিদ্যমান।


GridArt_20220329_195600470.jpg


ফটোগ্রাফির ধাপসমূহঃ

5Pb1dEejRZxkf2Knu1XeHbi1jU.png


প্রথম আলোকচিত্র


অনেকদিন আগে বের হয়েছিলাম ফটোগ্রাফির সন্ধানে কিন্তু কি ফটোগ্রাফি করব সেগুলো বুঝতে পারছিলাম না। যেহেতু এখানে শুধু পুকুর আর পুকুর। তবে প্রকৃতির মাঝে রয়েছে বিদ্যামান সৌন্দর্য, হয়তো বোধগম্য হলো না কোন সৌন্দর্য আমার মোবাইলে ক্যামেরাবন্দি করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরব। কিছুটা পথ যেতে একটি ছেলে পেয়ারা গাছে উঠে তা পারছিল। ফটো উঠিয়ে অনলাইনে ছাড়বো বলে তাকে আমার পানে ফিরে তাকাতে বললাম। সে খুবই আনন্দের সাথে আমার পানে চেয়ে দাঁড়িয়ে পরল গাছ থেকে। ছেলেটির নাম মশিউর। গ্রামের ছেলে অতি সহজ সরল মনোভাব হয়ে থাকে,তারই পরিচয় আমার সাথে দিয়েছে। সামান্য ফটো ওঠানোর কথা বলেছি এবং নেটে দেয়ার কথা বলেছি এতে সে অতি আনন্দিত হয়েছিল। ছোট ছোট বাচ্চাদের আনন্দ দেয়ার মেলা অপশন থেকে থাকে,আমি লক্ষ্য করলাম হয়তো এই ফটোগ্রাফি তার জন্য অন্য রকম একটি আনন্দের বিষয়।

IMG_20220107_161244.jpg

Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


দ্বিতীয় আলোকচিত্র


আমি ওদেরকে প্রশ্ন করেছিলাম তোমাদের বাসা তো আমাদের গ্রামে, কেন অন্য গ্রামের পুকুরে এসে ফল পেড়ে খাচ্ছ? তারা উত্তর না দিয়ে শুধু হাসছিল।বলেছিলাম তোমাদের কেউ যদি মারে এখন কে ঠেকাবে? তারা বলেছিল কেউ আমাদের মারবে না ।আর আমরা এখানে এসে প্রায় পেয়ারা পেড়ে খায় । তাদের এই কথার মধ্যে বুঝতে পেরেছি গ্রামের মানুষ সহজ-সরল এবং অতি ভাল হয়ে থাকে। যেখানে একটি বালক লোকের গাছে এসে পেয়ার পেয়ে কয়জন মিলে খাচ্ছে কিন্তু পেয়ারা গাছ আলা কিছুই তাদের বলে না। আর এতেই আমার সোনার বাংলা সোনার মানুষের পরিচয় মিলে। কিছুক্ষণের মধ্যে পেয়ারা গাছ আলোর সাথে কথা হয়েছিল, পাশের গ্রামের উনি। তবে তিনি খুবই সহজ সরল মনের পরিচয় দিয়েছিলেন।

IMG_20220107_161238.jpg
Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


তৃতীয় আলোকচিত্র


কিছুটা পথ পাড়ি দিয়ে খেয়াল করলাম একটি ছেলে পুকুর সেকার কাজে ব্যস্ত। যেহেতু সামনে আসিছে মাছ চাষের সময়। পুকুর প্রস্তুত করে মাছ দিতে হবে। তাই অতি মনোযোগ সহকারে সে মেশিন স্টার্ট দিয়ে পানি উঠিয়ে পুকুরের পানি কমাচ্ছে। আমি তোকে সাবধান করে ছিলাম যেন কোনো বিপদ না ঘটে এবং জানতে চেয়েছিলাম তার বাবা আসে নাই? সে বলেছিল আমি এবং আমার বাবা দুজন মিলেই কাজ করে থাকে। আমার সব জানা রয়েছে।

IMG_20220107_161919.jpg
Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


চতুর্থ আলোকচিত্র


খাজুর গাছ ঝুড়ন্ত অবস্থায় যে ছেলেটিকে দেখছেন তার নাম 'রবিউল' ক্লাস সেভেনের ছাত্র। জুগীরগোফা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট। বাবার কর্মের পাশাপাশি সে নিজেও এই কাজে দক্ষ।

IMG_20220107_164535.jpg

Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


পঞ্চম আলোকচিত্র


রবিউল এর দক্ষতা দেখে আমি আশ্চর্য হয়ে ছিলাম যে, এতোটুকু ছেলে এসমস্ত কাজগুলো নিজে করতে পারে।

IMG_20220107_164526.jpg

Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


ষষ্ঠ আলোকচিত্র


রবিউলের একটি কথাতে আমি হতবাক হয়ে গেছিলাম। সে বলেছিল ভাইয়া আপনি জানেন? আমি কুড়িটি গাছ এভাবে ঝুড়ে খেজুরের রস পেড়ে আনে। সেই রস গ্রামের মানুষের মধ্যে বিক্রয় করে জীবিকা অর্জন করে এবং সে রস এর মধ্য থেকে কিছু রস জ্বাল দিয়ে গুড় এবং পাটালি বানায়।

IMG_20220107_164553.jpg
Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


সপ্তম আলোকচিত্র


রবিইউলের কথা আর কি বলবো, তেতুল গাছ থেকে পাকা তেতুল পেড়ে আনার দক্ষতা আমারও আঠারো-বিশ বছরের। যেহেতু আমি গ্রামের মানুষ অতি ছোট থেকেই গাছে উঠার অভ্যাস হয়েছে। ইনশাল্লাহ আজ পর্যন্ত গাছে উঠতে পারি । তেঁতুল পাকলে গাছে উঠে পেড়ে নিয়ে আসি এবং আচার বানানোর জন্য দেয়া হয়ে থাকে। আত্মীয়-স্বজনের খেতে দেওয়া হয়, আমি জানি এই ফল একপ্রকার মেডিসিন। প্রেসারের রোগীদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।

IMG_20220130_135524.jpg
Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp


অষ্টম আলোকচিত্র


সামনে কোন পোস্টে তেতুল সহ তার ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে। তবে আজকের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম এই জন্য যেহেতু গাছে গাছে পেয়ারা পাড়া মশিউর এবং রবিউলের খাজুরের রস আহরণ করা দেখে আমারও ইচ্ছে জাগলো নিজের কোন ফল পাড়ার অভিজ্ঞতা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।

IMG_20220130_135528.jpg
Photography device: itel vision 1
লোকেশন


received_305654148004402.webp



তবে সমস্ত ফটো গুলো এক থেকে দুই মাস আগে তোলা। আশা করি আমার এই ফটোগ্রাফি গুলো এবং তার সাথে বিশেষ বিশেষ বর্ননা আপনাদের ভালো লেগেছে। আর কতটুকু ভালো লেগেছে সেই বিষয়ে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। আমার এই পোস্ট থেকে আপনারা যদি শিক্ষা পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানাবেন আরো জানাবেন শৈশবের স্মৃতিময় কোন বিশেষ মুহূর্ত যা এই পোস্টের মধ্যে দিয়ে আপনার স্মরণে এসেছে।


zr7XQBzuvvkjgjjPxunUtP5k84gxgWc4mR8PqdBj5rx8AtXSSugGPwSy7JKyM3rgX4k3arRVPC2wT66DqiAYg2UuYrHpE94NCJsYEnjKP7Erbg.png


আমার পরিচয়


আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)@sumon09
বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। বর্তমান প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সমাপ্ত করে,চাকরি প্রত্যাশায় বেকার-স্টাডিতে! নিয়োজিত। ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। বাংলার স্টুডেন্ট হওয়াই,রূপ রস ছন্দ অলংকার সম্মিলিত কবিতা লেখা যথেষ্ট পারদর্শী কিন্তু লেখার প্রয়োজন বোধ করি না পূর্বে চর্চা করতাম এখন ছেড়ে দিয়েছি।





xh8DGMNUdQWhdKqxc6HEzAbJHTjR23dg71NMC5sRWRkKLR2RfX8yNNYVVCB4FM1eo2HYfcrxr2eV176iSFg9w1j3VNsnuYXDiJ1FhQMpcnzAZ1j5XwnEqTpNS9qvgZfTFzPvPYLS5hLMpKGysnXjXrfDNEPWom7c6NZLKkiYqXhmtfrqzFVcV2VwLKc5uz8S8HdSnbyd6MoqzNodFnqxPh8.png

পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif

@sumon09

💖💞💞💖


image.png

image.png

আমার পরিচিতিকিছু বিশেষ তথ্য
আমার নাম@sumon09🇧🇩🇧🇩
ফটোগ্রাফি ডিভাইসমোবাইল
ব্লগিং মোবাইলitel vision 1
ক্যামেরাAl dual camera-8mp
আমার বাসামেহেরপুর
আমার বয়স২৫ বছর
আমার ইচ্ছেলাইফটাইম স্টিমিট এর 'আমার বাংলা ব্লগ' এ ব্লগিং করা

zr7XQBzuvvkjgjjPxunUtP5k84gxgWc4mR8PqdBj5rx8AtXSSugGPwSy7JKyM3rgX4k3arRVPC2wT66DqiAYg2UuYrHpE94NCJsYEnjKP7Erbg.png


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোষ্টে,ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আসলে গ্রামের ছেলে মেয়েরা একটু দুরন্তপনা বেশি হয়ে থাকে। এজন্যই তারা এই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গিয়েও কোন কিছু খুব সহজে করতে পারে। আপনার এই গ্রাম্য ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভালো লাগছিল। বিশেষ করে আমার কাছে এই যে খেজুর গাছ ছিল সেই দৃশ্যটা অনেক ভাল লাগছিল। ছোটবেলায় এরকম দৃশ্য অনেক দেখেছি। ধন্যবাদ আপনাকে এই দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ। আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার ছোটবেলার স্মৃতির কথা মনে পড়ে গেল। অনেক সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন আপনি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনাদের উৎসাহ আমার জন্য একান্তই কাম্য।

আপনি অনেক চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখছি। আপনার এরকম পোস্ট দেখে আমার শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল শৈশব কেটেছে অনেকটা এরকমই। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু শৈশবের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যেটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য

মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আশা করি পাশে থাকবেন।

গ্রাম বাংলার বালকেরা অনেক মজা করে খেলাধুলা করে। আপনার এই তৈরি করা পোষ্টের মাধ্যমে আমি পুনরায় আমার শৈশবের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেল। আমিও হয়তোবা এই ভাবেই খেলাধুলা করতাম গাছে গাছে ঘুরে বেড়াতাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

প্রতিটা ফটোগ্রাফি বেশ সুন্দর ছিল।
খেজুর-গাছের-রস সংগ্রহ করার দৃশ্যটি বেশ ভালো লেগেছে।
নিখুঁত ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভাল লেগেছে বলে আমার এই পোস্টটি সার্থক।

গ্রামীণ বালকদের বিশেষ ফটোগ্রাফির মধ্য দিয়ে শৈশব স্মৃতি স্মরণ করার জন্য আপনি যে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন তা দেখতে আমার কাছে খুব খুব ভালো লেগেছে। শৈশবে আমিও এভাবে গাছে গাছে পেয়ারা খাওয়ার জন্য বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়াতাম। আপনার পোস্টটি দেখে আমিও সেই শৈশবের স্মৃতিতে ঘুরে এলাম। আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

শৈশব কি স্মরণ রাখার জন্যই মূলত এই পোস্টটি করা।

আপনি গ্রামীণ দৃশ্যের অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মধ্যে শেয়ার করেছেন। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝতে পারলাম আপনার শৈশব এই ছবিগুলোর মতোই সুন্দর ছিল। অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

মাঝে মাঝে মন চায় শৈশবে ফিরে যায়, তাই এমন একটি পোষ্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করে সবার সুখের অনুভুতি গ্রহণ করলাম।

আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে আপনার প্রত্যেকটা ছবি। খুবই সুন্দর একটি দিন কাটিয়েছেন বুঝা যাচ্ছে। আনন্দময় দিনগুলোর স্মৃতি হয়ে থাকুক আজীবন। এত অসাধারন একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

এত সুন্দরভাবে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

সত্যি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমারই ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল। সেই গাছে উঠে পেয়ারা পাড়া খেজুর গাছ থেকে রস নামিয়ে খাওয়া। দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন এবং লেখাটা সাবলিল ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।।

ছোটবেলাতে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্যই এই পোস্টটি করেছিলাম ভাইয়া।

আমিও ছোটবেলায় মশিউর ভাইয়ের মতো এভাবেই পেয়ারা গাছে উঠে পেয়ারা খেতাম সেইসব দিনগুলো সত্যিই অসাধারণ ছিল। আপনার ছোটবেলার স্মৃতিগুলো স্মরণে আমাদের মাঝে দারুন একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা এবং দোয়া রইলো।

আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ছোটবেলাকার স্মরণ করা।

আপনার এই উপস্থাপনা আর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে শৈশবের স্রিতি গুলোর কথা মনে পড়ে গেলো।খুবই ভালো লাগলো ভাই আপনার উপস্থাপনাটি, ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর করে পুরো বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আপনার জন্য।

পোস্টটি ভালোভাবে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি বেশ চমৎকার ছবি তুলেছেন গ্রামীন পরিবেশের কিছু জিনিস আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন, আমরা আপনার পোস্টের মাধ্যমে গ্রামীণ পরিবেশে অনেক কিছু সম্পর্কে ধারণা পেলাম এবং আপনার অনুভূতি সম্পর্কে বোঝানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।

গ্রামীণ পরিবেশ মা মাটির প্রান্তে। গ্রামীন পরিবেশের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছি, এর সাথে ছোটবেলার স্মৃতি স্মরণ করে দেয়ার চেষ্টা করেছি।

আপনার পোস্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো শৈশবে ফিরে যেতে ইচ্ছে করতেছে। তবে ইচ্ছে করলে তো আর সম্ভব না খুবই আফসোস করতেছি শৈশবের দিনগুলোর জন্য। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই অসাধারণ হয়েছে। দেখে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই‌। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজের শৈশব কে স্মরণ করা। কারণ এই মধুর সময় আর ফিরে আসবেনা।

ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভালো লাগলো।ফটোগ্রফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

শৈশব স্মৃতি করলেন স্মরন
ফটোগ্রাফি দিয়ে,
কথার ফুল ফুলঝুরিতে
থাকবে অমর হয়ে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ