নাটক রিভিউ || হাড় কিপটে || ৫৩ তম পর্ব

in hive-129948 •  4 months ago 


আজ - সোমবার

২৯ আশ্বিন,১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ


আসসালামু আলাইকুম



হাই! বন্ধুরা

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম হাড় কিপটি নাটকের ১০৫ পর্বের মধ্য থেকে ৫৩ তম পর্ব রিভিউ করে শেয়ার করার জন্য। আশা করি আমার এই রিভিউ পোস্ট আপনাদের অনেক অনেক ভালো লাগবে।


Screenshot_20241014-123432.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব


নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ


নামহাড় কিপটে
রচনাবৃন্দাবন দাস
পরিচালকসালাউদ্দিন লাভলু
অভিনয়েআমিরুল হক চৌধুরী, চঞ্চল চৌধুরী, বৃন্দাবন দাস, মোশাররফ করিম, আ খ ম হাসান, শামীম জামান, শাহনাজ খুশি সহ আরো অনেকে।
দেশবাংলাদেশ
ভাষাআঞ্চলিক বাংলা
ধরণকমেডি,ড্রামা
পর্বের সংখ্যা১০৫
রিভিউ৫৩ তম পর্ব
দৈর্ঘ্য১৮ মিনিট
প্ল্যাটফর্মইউটিউব @cdchoicedrama চ্যানেল


চরিত্রেঃ

  • মোশাররফ করিম (গোল্লা)
  • আমিরুল হক চৌধুরীর (নজর আলী)
  • চঞ্চল চৌধুরী (বহর আলী)
  • বৃন্দাবন দাস (ভূপেন) সহ আরো অনেকে


কাহিনীর সারসংক্ষেপ

হাড় কিপটে নাটকের ৫৩ তম পর্বে আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি ফরহাদ দোকানদার,সে নজর আলী কৃপণের ছোট ছেলের নামে কেস করার উদ্দেশ্যে বের হবে কিন্তু তার বউয়ের বেশ কিছু কথায় কেস করার বিষয়টা বন্ধ রেখেছে। কারণ নজর আলী কৃপণের ছোট ছেলে নহর আলী তার দোকানে এসে একটি কাপ ভেঙে থুয়ে গেছে রাগের মাথায়। তাকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার জন্যই কেস করা চিন্তাটা মাথায় নিয়েছিল ফরহাদ। যখন তার পরিবার বুঝিয়ে দিল কেস করায় খরচ আছে অনেক, এতে তারি খতি হবে। তখন সে বউয়ের কথা বুঝতে পারে। তবে ক্ষতিপূরণ হিসাবে গোল্লা এসে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে দেয়। চায়ের কাপের দাম ১০ টাকা আর রাগারাগির কারণে সে দোকান চালাতে পারেনি এর জন্য ৪০ টাকা। আর এভাবেই এই বিষয়টা সমাধানে আসে। এতে লক্ষ্য করে দেখা যায় ফরাদ কিন্তু সন্তুষ্ট হয়নি। কারণ ফরাদ একদম কৃপণ মানুষ।

Screenshot_20241014-134557.jpg

Screenshot_20241014-134634.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব


এদিকে মিলন শিবানীদের বাড়িতে আশায় বেশ সুবিধা হয়েছে। মিলনকে হাতিয়ার স্বরূপ শিবানীরা ব্যবহার করছে দুই মামা বিপক্ষে। শিবানির বাবা অর্থাৎ হারাধন দত্ত বিয়ের সময় একটা সাইকেল যৌতুক হিসেবে পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হারাধন দত্তের শশুর তার সে যৌতুকের সাইকেল দেয়নি। বিষয়টা আজ থেকে পঞ্চাশ পঞ্চান্ন বছর আগের কথা। দেখা যাচ্ছে সেই যৌতুকের টাকা সুদে আসলে লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। তাই মিলন কৌশল করে তার মামাদের বলতে থাকে খালুর বিয়ের যৌতুকের টাকা হিসেবে সাইকেল বাবদ যে টাকা পয়সা দরকার তারা যেন দিয়ে দেয়। এদিকে তার হিসাবের অংকটা বড় হওয়ায় মামারা রেগে যায়। মামারা বুঝতে পেরেছে সে ওকালতি শুরু করেছে কিন্তু সে যে মেট্রিক তিন-চার বার ডাব্বা মেরেছে এত অংকে পাকা হলো কি করে এখন। এরপর কথায় কথায় মামারা তাকে বুঝিয়ে দিল তার খালুকে যৌতুক বাবদ হেলিকপ্টার কিনে দেওয়া হবে তার খালু যেনো হেলিকাপ্টার চালানো শিখে যায়।

Screenshot_20241014-134654.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব


এদিকে বহরের দুলাভাই তার জন্য পাত্রীর একটি ফটো এনেছে কিন্তু পাত্রীকে তো সবকিছুতেই দেখবে না। সে কখনো চায় না পরের বাড়ির মেয়ে বাড়িতে এনে বসে খাওয়া। সে বিয়ের কখনোই পক্ষপাতী নয়। তাই দুলাভাই যখন বহরকে ছবি দেখাতে পারল না বহরের বড় ভাইকে পাত্রীর ছবিটা একটু দেখানোর চেষ্টা করছিল। এদিকে বহরের বড় ভাই আছে প্রেম বিরহের সমস্যায় সে অন্য মেয়ের ছবি দেখে কি করবে। জোর করে দুলাভাই যখন বড় ভাইকে মেয়ের ছবিটা দেখাচ্ছিল তখন বহর সেখানে এসে উপস্থিত হয় এবং দুলাভাইয়ের এমন কার্যকলাপ দেখে রেখে যায়। বহর মনে করে দুলাভাই তাদের উপর ষড়যন্ত্র করছে তাদের জমি জায়গা ধন-সম্পদ ধ্বংস করার জন্য। কারণ জমি জায়গা ধন সম্পদ ধ্বংস করতে হলে পরের বাড়ির মেয়ে ছাড়া সম্ভব নয়, তাই সেই চিন্তাতে দুলাভাই এসেছে। কিন্তু দুলাভাই তাকে যতই বুঝাক না কেন সে কখনোই পরের বাড়ির মেয়ে নিজের ঘরে আনবে না, এটাই তার নিয়ত।

Screenshot_20241014-134753.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব


এদিকে নজর আলী আর তার বন্ধু হারাধন একত্রে আবার বসেছে তাদের দুঃখ প্রকাশ করার জন্য। তবে পূর্বের মতো এবারও লক্ষ্য করা গেছে দুই বন্ধু নিজ নিজ দুঃখ প্রকাশ করতে গিয়ে ঝগড়ার মধ্যে লিপ্ত হয়ে গেছে। কারণ একজনার দুঃখ আরেকজনের কাছে প্রকাশ করতে গিয়ে তারা ঝগড়ায় লিপ্ত হয় পূর্বে আমরা লক্ষ্য করেছি। এবারও ব্যতিক্রম কোন কিছু খুঁজে পাওয়া যায়নি তাদের মধ্যে সেই ঝগড়া বিবাদ সৃষ্টি হয়ে গেছে। কথার মাঝখানে হারাধন দত্ত একটা কথা বলেছে সে নাকি পরের বউয়ের দিকে কুনজর দেয়। এমন বিষয়টা আরো খারাপ লেগে গেছে। এদিকে মিলন এসে হারাধন দত্তের অন্য ধ্বংস করছে, এটাও বেশ দুঃখের বিষয়। আর এভাবেই চলতে থাকলে তাদের দুই বন্ধুর মধ্যে কথা কাটাকাটি।

Screenshot_20241014-134807.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব


দুই মামা সহ ভূপেন সবসময় গোল্লার বুদ্ধি নিয়ে থাকে। কিন্তু দিন দিন লক্ষ্য করা যাচ্ছে গোল্লার বুদ্ধি যেন হ্রাস পাচ্ছে। সে কিছুতেই ২ কৃপণের সাথে পেরে উঠছে না। তাই এখন যখনই দুই মামা ভূপেন তার কাছ থেকে বুদ্ধি নেওয়ার চেষ্টা করছে তখন গোল্লা যেন অনীহার প্রকাশ করছে। কথায় কথায় একটি পর্যায়ে দেখা গেল ভূপেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাড়ি ছেড়ে চলে যাবে এবং একটি আশ্রয়স্থলে উঠবে। সত্যিই এই কথাটা বেশ কষ্টদায়ক। কারণ কৃপণ পিতা-মাতার কবলে পড়ে সন্তানদের আজ এমন নাজেহাল অবস্থা। যে বয়সের ছেলেরা সংসার করবে সেই বয়সে এসে তাদের পিতার কৃপণতার ফাঁদে পড়ে যেন জীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আর এ জায়গায় গোল্লা এমনকি তার দুই মামার কিছুই বলার নেই।

Screenshot_20241014-134825.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব


এদিকে কৃপণতা নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে মজনুর কাছ থেকে দোকানটা বড় ভাই ফরহাদ কেড়ে নেয়ার পর। সে দোকানে রেডিওর গান শুনতে দেয় না মানুষদের। চা খাওয়ার জন্য যদি কেউ আসে সে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট রেডিওর গান শুনতে পারবে। আর এছাড়া অন্যান্য মানুষ তার বসার স্থানে বসতে পারবে না। মানে এ মানে নতুন মাত্রার কৃপণতা শুরু করেছে। তাই যে সমস্ত মানুষেরা আজ দোকানে এসে আনন্দ করত তাদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে। দোকানে এসে বসতে হলে কিছু না কিছু কিনে খেতে হবে রেডিওর গান শুনতে হলে কিছু না কিছু কিনে খেতে হবে। এক কথায় বলতে গেলে তার দোকানের কোন কিছু কারো জন্য ফ্রি নয় সে ব্যবসা করতে এসেছে সবকিছু কে কেন্দ্র করে তার ব্যবসা।

Screenshot_20241014-135000.jpg

স্ক্রিনশট: ইউটিউব



ব্যক্তিগত মতামত:

হাড় কিপটে নাটকের ৫৩ তম পর্ব দেখে যা অনুভব করেছি, সেখানে লক্ষ্য করা গেছে কৃপণ দুই বন্ধুর মধ্যে আগের মতো ঝগড়া বিবাদ রয়েছে কিন্তু কৃপণতা দূর হয়নি। তাদের কৃপণতার জন্য ছেলেরা আজ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এমন কি ঘর ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভূপেন। এদিকে নজর আলী তার দুই ছেলের তো বিয়ে দিয়ার কথা দূরে থাক মেজো ছেলেকে এমন ভাবে তৈরি করেছে সে যেন পরের মেয়ের নামটা সহ্য করতে পারে না। তাই নজর আলী কৃপণের জামাই সুন্দর একটি পাত্রীর ছবি এনেছে এতে কোন লাভ হয়নি। বড় বোন ভাইয়ের জন্য পাত্রীর সন্ধান করে জামাইকে পাঠিয়েছে বাপের বাড়িতে কিন্তু আজকে জামাই শশুর বাড়িতে এসে বেশ অপমানিত হচ্ছে। তাই এ পর্বে আমরা কৃপণদের সর্বোচ্চ কৃপণতার রূপ দেখতে পেয়েছি। এদিকে মজনুর কাছ থেকে দোকান নিজের করে নিয়েছে বড় ভাই ফরহাদ আর শুরু করেছে কৃপণতার নতুন মাত্রা। যেই কৃপণতা বাংলার ইতিহাসে দোকানে বিরল। এমন কৃপণ ব্যবসায়িক কোথাও দেখা যায় না। যার দোকানে সামান্য রেডিওর গান শুনতে হলেও টাকা দেওয়ার বিষয় এসে যায়। তাই বলতে পারি এই পর্বে খুব সুন্দর অভিনয় করেছে দুই কৃপণ মিলন সহ দোকানদার মজনুর ভাই। সব মিলিয়ে আমার অনেক অনেক ভালো লেগেছে দারুন এই নাটকের অভিনয় গুলো।


ব্যক্তিগত রেটিং:

৮.৭৫/১০

নাটকের লিংক


সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন নাটক রিভিউতে, ততক্ষণ ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।

TZjG7hXReeVoAvXt2X6pMxYAb3q65xMju8wryWxKrsghkLbdtHEKTgRBCYd7pi9pJd6nDf4ZPaJpEx3WAqvFVny2ozAtrhFXaDMnAMUAqtLhNESRQveVFZ7XHcED6WEQD48QkCkVTAvNg6.png

6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjnzpQii6mQVp5A4gDGCDR68W9RxwfgYXDkuSdrT6M7Y7xaaSUX484gjnbdCNf4usUnqiHpgSG4y2v9nUyHY.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

হাড় কিপটে নাটকের যখন মজনুর দোকানটা ছিল তখন সবাই অনেক আনন্দের সাথে দোকানে বসতো। কিন্তু যখন মজনুর বড় ভাই দোকানে বসে তখন সবাই বিরক্ত বোধ করে আর তার আচরণ কেউই পছন্দ করে না। আজকের পর্ব টা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

আশা করে নাটকটা দেখবেন।

খুবই সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ করেছেন আপনি। আসলে নাটকের রিভিউ পোস্ট দেখলে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। যে নাটকটি আমি দেখি নাই সে নাটক দেখার সুযোগ হয়। কারণ সব সময় আপনারা সুন্দর নাটকগুলোর রিভিউ করে থাকেন। চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ করার জন্য ধন্যবাদ।

নাটকটা দেখার চেষ্টা করবেন

মামা আপনি আজকে আমাদের মাঝে হাড় কিপটা নাটক শেয়ার করেছেন। সত্যি বাংলাদেশের বেশ জনপ্রিয় একটা নাটক। তাই প্রত্যেকটা মানুষের কাছে ভালো লাগবে ছোট বড়। তবে আমাদের দেশে সেরা অভিনেতাদের মধ্যে মোশাররফ করিম একজন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনার মন্তব্য দেখে খুশি হলাম

অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার চমৎকার এই নাটকের ভিডিও দেখে। দারুন ভাবে আজকে আপনি আমাদের মাঝে হারকিপটে নাটকের ৫৩ তম পর্ব রিভিউ করে শেয়ার করে দেখিয়েছেন। আর এরই মধ্য দিয়ে বেশ অনেক কিছু জানার সুযোগ হলো আমার। এত সুন্দর ভাবে নাটকটা রিভিউ করে দেখানোর জন্য ধন্যবাদ।

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ

আসলে ভাই ব্যবহার আচরণ ভালো না হলে তা কেউ পছন্দ করে না। মজনুর বড় ভাইয়ের ব্যবহার ভালো না হওয়ার কারণে এখন তার দোকানে কেউ আসে না। দেখতে দেখতে হাড় কিপটে নাটকের ৫৩ পর্ব শেয়ার করে ফেললেন। পরবর্তী পর্বগুলোর রিভিউ পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

অসাধারণ মন্তব্য করেছেন আপনি

ধন্যবাদ ভাই আমার মন্তব্য আপনার কাছে অসাধারণ লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

হাড় কিপটে নাটকটি খুবই সুন্দর । আমি দেখেছি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে । নাটকটি সামাজিক প্রেক্ষাপটে তৈরি। সমাজের বাস্তব অনেক কিছু নাটকের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। এই নাটকের প্রত্যেকের অভিনয় বেশ দারুণ। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই নাটকটি আজকের পর্ব রিভিউ করার জন্য।

আপনার মন্তব্য দেখে ভালো লেগেছে।

হারকিপটে নাটকটি অনেক।সুন্দর। নাটকটি দেখতে আমি অনেক পছন্দ করি। এ নাটকটির মাধ্যমে এ সমাজের বাস্তব কিছু কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে। আজ আপনি অনেক দারুন ভাবে হারকিপটা নাটকের ৫৩ তম পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

স্বাদুবাদ।

হাড় কিপটে ধারাবাহিক নাটকের আপনি পঞ্চম তম পর্বের রিভিউ করলেন আজকে, আমি ছোটবেলায় এই নাটকটি অনেক বেশি পছন্দ করতাম কারণ এটা অনেক মজাদার একটা নাটক ছিল। যাই হোক রিভিউ পোস্ট খুব সুন্দর ভাবে লিখেছেন খুব ভালো লাগলো।

সুন্দর মন্তব্য করেছেন আপনি