আজ - বুধবার
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভাল রয়েছেন এবং সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল ভাই বোন বন্ধুদের আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা সালাম ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। আর এই পোস্টের মধ্য দিয়ে আমার বাংলা ব্লগ কর্তৃক আয়োজিত ২৩ নং প্রতিযোগিতায় আমার অংশগ্রহণ। আজ আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি আমার জীবনের এমন একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে, যে ঘটনা আমার জীবনে একটি ইতিহাস হয়ে রয়েছে এবং সে ইতিহাস শুধু আমার মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়। এই ঘটনাটি আমার অনেক বন্ধুরাই জানে। তাই আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগ এর আয়োজিত এই কনটেস্টে উপস্থিত হয়েছি বন্ধুদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। যেন সকল বন্ধুরা আমার এই ঘটনাটি জানতে পারে। |
---|
আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামে আমার বসবাস। গ্রামে আমার বেড়ে ওঠা। গ্রামের শিক্ষার হাতে খড়ি। আমার জীবনে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রামের স্কুল থেকে হয়েছে। আমার গ্রামের নাম জুগীরগোফা। আমাদের গ্রাম গাংনী-মেহেরপুরে অবস্থিত। ২০০৬ সালে ক্লাস ফাইভ পাস করে আমি ক্লাস সিক্সে ভর্তি হয়েছিলাম। আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম জুগীরগোফা মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
আমি ছোটকাল থেকে খুবই নরম স্বভাবের ছিলাম। বন্ধুদের সাথে মারামারি করতাম না। বেশি চঞ্চলতা মধ্যে ছিলাম না, একাকীত্ব বেশি থাকতে পছন্দ করতাম এবং নীরব থাকতাম। তবে ক্লাস সিক্সে ভর্তি হওয়ার পরে এপ্রিল/মে মাসে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা হয়েছিল। লক্ষ্য করলাম আমাদের ক্লাস রুমে অর্থাৎ সিক্সের রুমে বড় ভাইদের পরীক্ষা হয়েছিল। আমি সবেমাত্র সাইকেলে চড়তে শিখেছি। তাই সাইকেল চালানোর প্রতি বেশি বেশি ভালোলাগা মনের মধ্যে কাজ করতো, যার জন্য স্কুল ছুটি হলেই সাইকেল নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে পড়তাম চালানোর জন্য। বেশিরভাগ সময় স্কুল ফিল্ডে চালাতাম। যেন ভালোভাবে শিখতে পারি।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
একদিন আমি সাইকেল চালাতে যেয়ে হঠাৎ করে আমাদের ক্লাসরুমের পাশে আসি। আমার খুব ইচ্ছে হয়েছিল ক্লাসরুম দেখার জন্য। যেহেতু সেখানেই আমি সাইকেল চালাচ্ছিলাম। আর একটা কথা আপনাদের জানিয়ে রাখা ভালো যে,আমাদের স্কুলের ক্লাস রুম এর জানালাগুলো লোহার হলেও গ্রিল ছিল না। একাধিক পাতের পাল্লা ছিল। বর্তমানে যেগুলো থেকে থাকে বড় বড় ১২ ইঞ্চি প্রস্থ সাইজের পাল্লা গুলা। যেহেতু গ্রিল ছিল না তাই ওই জানালা দিয়ে রুমের মধ্যে প্রবেশ করা যেত। মাঝখানের রড গুলো বাঁকা ছিল। অনেক দুষ্টু ছেলেরা রড বাঁকা করে ফেলত তাই জানালা লাগানো যেত না, যার ফলে জানালা খোলা থাকতো। বিকাল টাইমে অনেক ছোট মানুষ রুমের মধ্যে প্রবেশ করতো জানালা দিয়ে।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
আমার ঐদিন হঠাৎ কি মনে হল জানালা দিয়ে রুমের মধ্যে তাকিয়ে দেখলাম। দেখি যে প্রতিটা বেঞ্চের নিচে অসংখ্য নকল পড়ে রয়েছে। আমি ছোট থেকে কেমন জানি নেয় নীতি কে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। অন্যায় দেখলে বেশি একটা প্রতিবাদ মনোভাব সৃষ্টি হয় মনের মধ্যে। আমরা যেহেতু ক্লাস সিক্সে পড়ি তাই আমাদের পরীক্ষা ছিল সকাল টাইমে এবং বড় ভাইদের পরীক্ষা হতো বিকাল টাইমে। আর তাই বিকাল টাইমে সাইকেল চালাতে যেয়ে যখন আমাদের ক্লাসরুমে দেখলাম এই অবস্থা, আমার তো মন মেজাজ খুবই খারাপ হয়ে গেল। ঐদিন পরীক্ষায় আমি ভালো লিখতে পারি নাই। সম্ভবত ওই পরীক্ষায় আমি ফেলও করেছিলাম। স্যার পাশে দাঁড়িয়ে থাকলে আমার জানা জিনিস ভুল হয়ে যেত। আমি স্যারকে এতটা ভয় পেতাম। যাই হোক রুমের মধ্যে প্রবেশ করলাম জানালা দিয়ে।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
আমি ক্লাস রুমের মধ্যে জানালা দিয়ে প্রবেশ করে সমস্ত নকল গুলো কুড়ালাম। নকল গুলো অনেক ছিল প্রতিদিনের নকল হয়তো হতে পারে। আগে তো সেভাবে ক্লাসরুম পরিষ্কার করা হতো না যার জন্য অনেক কাগজ হয়ে গেছিল। নকল সহ আজেবাজে কাগজ মিলে অনেকগুলো কাগজ হয়ে গেল যা আমি গুছিয়ে রুমের মধ্যে থাকা টেবিলের উপরে রাখলাম। এবার জানালা দিয়ে ক্লাসরুমের পিছন সাইডে বের হয়ে আসলাম অর্থাৎ যে পাশ দিয়ে ঢুকেছি তার বিপরীত পাশে গেলাম। আমাদের স্কুলের পিছন সাইডে অনেক ভাট-গাছ জান্মাতো। আমি ওই গাছের অনেকগুলো পাতা ছিড়ে আনলাম এবং হাতে একটা ছোট সাইজ এর ইটের খোয়া নিয়ে আসলাম। ইটের খন্ডটা দিয়ে নকল গুলো টেবিলের উপরে চাপা রাখলাম। এবার হাতে করে নিয়ে আসা গাছের পাতাগুলো ভালোভাবে হাতের মধ্যে মুড়িয়ে নিয়ে দেওয়ালের গায়ে অর্থাৎ ব্ল্যাকবোর্ড যেখানে আছে তার ডান পাশে সুন্দর করে বড় বড় আকারে লিখলাম 'নকল চলে, স্যার ধরেন না কেন?' !!
আমি যখন এই কথাটি লিখছিলাম তখন কিন্তু আমার ভেতরে খুবই একটা খোব ও প্রতিবাদী মনোভাব কাজ করছিল, এর প্রতিদান কি দিতে হবে সেটা কখনোই ভাবি নাই। তারপরের দিন পরীক্ষা হয়েছিল বড় ভাইদের। আমাদের অবশ্য ওইদিন আর পরীক্ষা ছিল না পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে। পরীক্ষার পরের দিন স্কুল বন্ধ ছিল, তার পরের দিন পুনরায় স্কুল পূর্বের মত রানিং ছিল। যেদিন স্কুল ক্লাস পুনরায় শুরু হল, আমাদের ক্লাসে সকল ছাত্র-ছাত্রী আমার হাতের ওই লেখাটি দেখেছে এবং এই নিয়ে অফিস রুমে স্যারদের মধ্যেও আলোচনা হয়েছে। পরীক্ষার দিন পরীক্ষার হলেও কথা উঠেছে এবং নকল গুলো অফিসে নিয়ে যেয়ে গুছিয়ে রেখেছে। অফিসে আলোচনা করা হয়েছিল এই কাজটি কে করেছে সেটা জানার প্রয়োজন এবং এভাবে নকল চলে এটাও বড় লজ্জা কর ব্যাপার। দায়িত্বরত শিক্ষকেরা কি করে। যেন এমন নকল আর না করতে পারে সেই বিষয়ে সমস্ত শিক্ষকদের সতর্ক থাকতে হবে ইত্যাদি।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
দুর্ভাগ্যবশত আমি ঐদিন সঠিক টাইম মতো স্কুলে যায় নাই, প্রথমে এসেম্বলি ক্লাস হয় তারপর স্কুলে গেছি। এসেম্বলি ক্লাসে আমাদের গেমস স্যার নাকি সকল ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশ্ন করেছিল এই কাজ কে করেছে। বড় অপরাধ! দেওয়ালের গায়ে এত বড় বড় করে গাছের পাতা দিয়ে লেখা হয়েছে,যে দাগ তোলা মোটেও সম্ভব নয় পুনরায় রং না করে। এর মধ্যে যদি কোন অফিসার অডিটে এসে দেখে ফেলে তাহলে শিক্ষকদের মান ইজ্জত যাবে তাই এত রাগ। আপনারা সকলেই জানেন আমার প্রিয় বন্ধু, আমার বাংলা ব্লগের সদস্য @marufhh স্কুল ছুটির শেষে ফিরতে পথে রাস্তায় আমাকে বলছিল এই বিষয়টি। আমি তখন তাকে বলেছিলাম এই কাজ আমি একা করেছি। সে বলেছিল তুই যে এই কাজটা করেছিস যদি স্যারেরা জানতে পারে তাহলে তোকে অনেক মারবে। তখন আমি তত একটা গুরুত্ব না করে বলেছিলাম, জানে জানুক তাতে কি আসে যায়? নকল চলে তাই লিখেছি। তবে বিষয়টি আমার আর মারুফের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলো না। কোন ভাবেই ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ল হয়তো বাড়ি ফিরতে পেছনে থাকা অন্যান্য গ্রামের বন্ধু বান্ধবীরা শুনেছে, নয়তো বা বাড়ি থেকেই এসব কথা বাস্ট হয়েছিল।
এর পরের দিন কেমন জানি আমি একটু ভীতস্থ হয়ে গেছিলাম। সবাই জেনে গেছে তাই। তাই আমি স্কুলে গেলাম না। দুই তিনটা দিন বাদ রেখে তারপরে স্কুলে গেছিলাম। ঐদিন স্কুলে গেছিলাম এসেম্বলি ক্লাসের আগে। এসেম্বলি ক্লাস করানোর সামনে জায়গাটিতে স্কুলের পতাকা টাঙানোর জন্য একটি বাঁশ থাকতো। পাশেই একটা টিউবওয়েল ছিল এবং তার সম্মুক্ষে ছিল ছোট একটি গর্ত। যে গর্তে ছিল অনেক কচু গাছ। টিউবয়েলের পানি ডেন দিয়ে বের হতে পারছে না তাই আমাদের স্কুলের নাইটগার্ড হাসান ভাই তা পরিষ্কার করছিল। এই মুহূর্তে আমিও স্কুলে এসে উপস্থিত। হঠাৎ করে আমি সাইডে থেমে গেলাম ভাবলাম হাসান ভাই যখন অফিস রুমের মধ্যে প্রবেশ করবে তখন আমি সবার নজর এড়িয়ে ক্লাস রুমে চলে যাব। যখনই আমি পতাকা টাঙানোর জায়গায় এসে উপস্থিত হলাম তখনই হাসান ভাই অফিস রুম থেকে পতাকা হাতে বের হয়ে আসলো এবং আমাকে দেখে হাসতে থাকলো।
আমি মাথা নিচ করে রুমের দিকে চলে যেতে হাসান ভাই আমাকে দাঁড়াতে বলল। বুকটা যেন কেমন কেঁপে উঠল! থমকে গেলাম,এক নজরে হাসান ভাইয়ের মুখপানে তাকালাম। হাসান ভাই আমাকে প্রশ্ন করলো সিক্সের রুমে দেওয়ালে ওই লেখা তুই লিখেছিস? আমি বেশি কিছু না বলে, বললাম: জী!
হাসান ভাই তখন আবার হাসিমুখে বলল প্রথম দিন স্যারেরা যদি জানতে পারতো এই কাজ তুই করেছিস তাহলে মুহাম্মদ স্যার তোকে খুব মারত।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
পরে বিস্তারিত জানতে পারলাম স্যারেরা মিটিং করেছে, বাচ্চাদের মেরে কোন লাভ নেই। বাচ্চারা নিষ্পাপ শিশু ফুলের মত। তারা অপরাধ দেখেছে, তাই ধরে বসেছে। এটা তাদের দোষ নয়। দোষটা আমাদের। তবে আমাদের এই বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক হতে হবে। কোন শিক্ষক জেনো কোন ছাত্র-ছাত্রীকে এই বিষয়ে না মারে।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
যাইহোক কিছুটা মনের মধ্যে স্বস্তি এল কিন্তু প্রথম ক্লাস ছিল মোঃ স্যারের গণিত ক্লাস। উনি আমাদের গেমটি স্যার। সম্পর্কে আমাদের খালু হন কিন্তু খুবই রাগী মানুষ। উনি যখন ক্লাসে আসলেন তখনই প্রথম থেকে বারবার আমার দিকে তাকাতে থাকলেন। আমি লক্ষ্য করছিলাম একবার আমার দিকে তাকাচ্ছে আরেকবার দেয়ালের আমার হাতের লেখার দিকে তাকাচ্ছে। আমি এতটা ভয় পাচ্ছিলাম তা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। উনি যখনই ক্লাসে আসতেন হাতে বড় একটা বাঁশের কুনচির নড়ি নিয়ে আসতেন। ঐদিনও তার হাতে ছিল এমন একটা বেত। প্রথমে উনি নাম প্রেজেন্ট করলেন। এরপরও অংক ক্লাস শুরু করলেন। মাঝেমধ্যে আমার পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন এবং অংক বোঝাচ্ছেন। তখনো উনি আমার পানে তাকিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করছেন এবং বোর্ডের দিকে না তাকিয়ে বোর্ডের পাশে আমার হাতের বড় বড় লেখার দিকে তাকাচ্ছেন। হয়তো ওনার মনের মধ্যে কোন একটা ফিলিংস হচ্ছিল আমাকে নিয়ে কিন্তু স্কুলের সভাপতি, প্রধান শিক্ষক ও অ্যাসিস্ট্যান্ট শিক্ষকেরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটাই তাকে মানতে হবে। তবে শুনেছিলাম প্রথম দিন যথেষ্ট রাগ ঝেড়েছিলেন আসেম্বলি ক্লাসে, কাছে পেলে হয়তো অনেক আঘাত করতেন।
Photography device: Infinix hot 11s
Photography Location
School Location
তবে যাই হোক প্রথম কয়টা দিন ক্লাসে উপস্থিত হয়ে আমি খুব ভীতস্ত থাকতাম। আর মনে মনে অনুতপ্ত হতাম। এভাবে যদি আরো অনেক দোষ বা খারাপ কিছু আমার নজরে আসে তা আমি এড়িয়ে যাবো এমন একটা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলাম। আমি সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম যখন মোঃ স্যার ক্লাসে আসতেন আমি উনার সাথে তেমন একটা কথা বলতে পারতাম না এতটা ভয় কাজ করতে মনের মধ্যে আর এই অংক ক্লাস টি আমার কাছে খুবই অতিষ্ট মনে হতে। একদিকে ভালো অংক পারতাম না, অন্যদিকে অংক সারের নজরে আমি অপরাধী ব্যক্তি এমন একটা অনুভূতি আমার মধ্যে সব সময় কাজ করতো। যাইহোক কপাল গুনে মার খাওয়া থেকে বেঁচে গিয়েছিলাম। তবে পরবর্তীতে আমাদের এক ইংরেজি শিক্ষক 'সামাদ স্যার' আমাকে অনেক কিছু বলেছিল। তার মধ্যে থেকে একটি কথা 'কপালে মার নেই তাই বেঁচে গেছ আর কখনো এমন কাজ করো না। তুমি শিক্ষিত ঘরের সন্তান, তোমার থেকে এটা প্রত্যাশা করি নাই'। আর যাই হোক মানে মানে বেঁচে গেছি আমি। আর এই ঘটনাটি ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ও তিক্ত ঘটনা। এই ঘটনা যে কোন মুহূর্তে মনের মধ্যে ভেসে ওঠে। হয়তো হাসি লাগে আবার মাঝেমধ্যে কেমন একটা ফিলিংস এসে যায়, কি বাচায় না বেঁচে গেছি ওই সময়ে।
💌আমার পরিচয়💌
আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)। বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। মড়কা বাজার, গাংনী,মেহেরপুর এ গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুল নামক প্রি-ক্যাডেট স্কুলের সহকারি শিক্ষক । ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও সৌর প্যানেল নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করি। প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। দীর্ঘদিনের আমি পাঙ্গাস মাছ চাষী এবং বিরহের কবিতা লেখতে খুবই ভালোবাসি। |
---|
পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
💖💞💞💖
আমার পরিচিতি | কিছু বিশেষ তথ্য |
---|---|
আমার নাম | Sumon 🇧🇩🇧🇩 |
ফটোগ্রাফি ডিভাইস | মোবাইল |
ব্লগিং মোবাইল | Infinix hot 11s |
ক্যামেরা | camera-50mp |
আমার বাসা | মেহেরপুর |
আমার বয়স | ২৬ বছর |
আমার ইচ্ছে | লাইফটাইম স্টিমিট এর 'আমার বাংলা ব্লগ' এ ব্লগিং করা |
একটু মোটা হওয়ার কারণে আমি কখনোই জানালা দিয়ে বন্ধ ক্লাস রুমে প্রবেশ করতে পারিনি । সাথের সবাই স্কুল ছুটি থাকাকালীন অনেক সমই ক্লাস রুমে প্রবেশ করে হৈ হুল্লড় করে বেড়াতো আর আমার চেষ্টা আটকে যেত এক পা বাইরে আর অন্যটি ভেতরে । মাঝখানে মাথা আর পেট যেত আটকে ।
বিঃদ্রঃ কথাটি স্যারদের কানে পৌঁছাতে আমার কিন্তু কোন রকম ভূমিকা ছিল না ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অবশ্য সেটা আমি জানি। আপনি এখন ঘুমাতে পারেন। কারেন্ট চলে গেছে তাই আর কোন কিছু করতে পারছি না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এটা হয়তো ঠিকই যে স্কুলে এই ধরণের ঘটনা আপনার ভালো লাগে নি বলে আপনি প্রতিবাদ করেছেন, এতে শিক্ষকরা সাময়িক ভাবে লজ্জিত হয়েছিলেন বলেই রাগ করেছেন। তবে আপনি সত্যিইই একটা ভালো কাজ করেছিলেন। ব্রাভো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit