বন্ধুরা
আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আজ আমি চলমান প্রতিযোগিতা শীতকালীন সবজির ভর্তা রেসিপি নিয়ে আসছি। আবার অনেক দিন পর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা। আপনারা জানেন বরাবরই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আমার বেশ ভালো লাগে। তবে সময়ের অভাবে সব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা হয় না। তবে এবারের প্রতিযোগিতার দেখার পর থেকেই ভেবেছি অংশগ্রহণ করবো। কিন্তু প্রথম সপ্তাহে সময়ের অভাবে সম্ভব হয়নি। তাই রেসিপি তৈরি করার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। পড়ে আপনাদের দাদা বললো তুমি তৈরি করো আর এক সপ্তাহ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আসলে শীতকাল মানেই নানা রকম সবজির এলসী কান্ড। আর ভর্তা খেতে কম বেশি অনেকেই খুবই পছন্দ করেন। আমার নিজের ও খুবই পছন্দের ভর্তা। তাই তো মাঝে মধ্যে বাড়ীতে আমি অনেক রকমের ভর্তা তৈরি করে থাকি। বিশেষ করে প্রতি নববর্ষের দিন ২০-২৫ রকমের ভর্তা তৈরি করে থাকি।আর ভর্তা আপনাদের দাদা খেতে খুবই পছন্দ করে। তাই ভাবলাম একটু সময় করে তৈরি করা যাক।
যেহেতু প্রতিযোগিতার বিষয় শীতকালীন সবজি দিয়ে ভর্তার রেসিপি। এটা মাথায় রেখে তৈরি করেছি শীতকালে পাওয়া যায় এমন কিছু সবজি দিয়ে ভর্তা তৈরি করতে।তবে ভর্তা তৈরি করতে করতে কখন যে নয় রকম হয়ে গেল বুঝতে পারিনি। প্রথমে ভর্তা করেছি লাল শাখ ভর্তা করেছি। যদিও এখন লাল শাক বার মাস পাওয়া যায়। কিন্তু লাল শাক শীতকাল ছাড়া অন্য সময়ে খুব একটা স্বাদ লাগে না। এই লাল শাক ভর্তা প্রথম খেয়েছিলাম বাবারবাড়িতে গিয়ে মা তার জামাইকে তৈরি করে দিয়েছিলো। লাল শাক ভর্তা বেশ ভালো লাগে। এরপর তৈরি করেছি শুটকি চিংড়ি দিয়ে সরিষা পাতা ভর্তা, টক পালং শাক ভর্তা, চিংড়ি মাছ দিয়ে শালগম ভর্তা, ফুলকপি ভর্তা, চিংড়ি মাছ দিয়ে বিনস্ ভর্তা, চিংড়ি মাছ দিয়ে মটরশুঁটি ভর্তা, শুটকি চিংড়ি দিয়ে ব্রকলি ভর্তা ও কাঁচা টমেটো ভর্তা। এই সবগুলি ভর্তা খেতে বেশ মজার ছিলো। আপনাদের দাদা সারাদিনই ভর্তা খেয়েছিলো।এমনকি রাতে ও সে ওই ভর্তা দিয়ে ভাত খেয়েছিলো। কথা না বাড়িয়ে আমরা মূল পর্বে ফিরে যাই।
উপকরণঃ
১. লাল শাক -১ মুঠো
২.সরিষা পাতা -১ মুঠো
৩. টক পালং শাক -১ মুঠো
৪. কাঁচা টমেটো - ৩ টি
৫. ফুল কফি -১ টির অর্ধেক
৬. ব্রকলি -১ টি
৭. শালগম - ছোট সাইজের তিনটি
৮. বিনস্ -৫০০ গ্রাম
৯. মটরশুঁটি -৫০০ গ্রাম
১০. পেঁয়াজ কুঁচি -৩ কাপ
১১.রসুন-হাপ্ কাপ
১২. ধনিয়া পাতা -১ মুঠো
১৩.কালো সরিষা - প্রতিটি ভর্তায় হাপ্ কাপ করে
১৪.কাঁচা মরিচ - প্রতিটি ভর্তায় ৪ টি করে
১৫. লবণ - পরিমান মতো
১৬. সরিষার তেল - পরিমান মতো
১৭. শুটকি চিংড়ি -১ কাপ
১৮.চিংড়ি মাছ - প্রতিটি ভর্তায় ২০০ গ্রাম
১৯.লেবুর রস - এক চামচ
২০. চিলি প্লেক্স - পরিমান মতো
ফুলকপি,ব্রকলি ও শালগম
টমেটো
লাল শাক
টক পালং
বিনস্
মটরশুঁটি
চিংড়ি মাছ
পেঁয়াজ কুঁচি,রসুন কাঁচা মরিচ
ধনিয়া পাতা
সরিষা পাতা
শুটকি চিংড়ি
কালো সরিষা, লবণ ও কাঁচা মরিচ
সরিষার তেল
চিলি প্লেক্স
লেবু
প্রস্তুত প্রণালী:
১. প্রথমে শালগম, ফুলকপি ও ব্রকলি ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে। ভালো করে ধুয়ে সেদ্ধ করতে হবে।সবরকম কফি গুলো নরম হয়ে গেলে একটা পাত্রে নামিয়ে নিতে হবে।
২. এরপর লাল শাক ভালো করে দেখে কেটে নিতে হবে। ধীরে ধীরে টক পালং শাক গুলোর শুধু পাতা নিয়ে ডাটা গুলো ফেলে দিলাম। সরিষা পাতা গুলোও কেটে নিলাম। এবার সব শাক গুলো এক এক করে জল দিয়ে
ভালো করে ধুয়ে নিলাম।
৩.কাঁচা টমেটো গুলো মাঝ বরাবর কেটে নিলাম। বিনস্ গুলো ছোট করে কেটে নিলাম। মটরশুঁটি গুলো দানা গুলো বেছে নিলাম। বিনস্ ও মটরশুঁটির দানা গুলো সেদ্ধ করে নিতে হবে।
৪. চুলার উপর কড়াই বসিয়ে দিতে হবে।কড়াই গরম হয়ে গেলে সামান্য একটু সরিষার তেল দিয়ে দিতে হবে। তেল গরম হয়ে গেলে লাল শাক গুলো দিয়ে দিতে হবে এক সাথে পাঁচ কোয়া রসুন দিয়ে নেড়ে চেড়ে নিতে হবে। শাক সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। ঠিক একই পদ্ধটিতে টক পালং শাক ও সরিষা পাতা গুলো সেদ্ধ করে নিতে হবে।
৫. এবার চুলার উপর ফ্রাই প্যান বসিয়ে দিলাম। ফ্রাই প্যানে সামান্য পরিমান সরিষার তেল দিয়ে দিতে হবে। তেল গরম হয়ে গেলে কেটে রাখা টমেটো গুলো দিয়ে আঁচ কমিয়ে ভেজে নিতে হবে। টমেটো গুলো ভাজা হয়ে গেলে একটা পাত্রে নামিয়ে নিতে হবে।
৬. চুলার উপর খালি কড়াই বসিয়ে দিয়ে শুটকি চিংড়ি গুলো ভালো করে ভেজে নিতে হবে। চিংড়ি গুলো ভালো ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। এরপর একই কড়াইতে তেল দিয়ে দিতে হবে।তেল গরম হয়ে গেলে চিংড়ি মাছ গুলো দিয়ে দিতে হবে। এতে সামান্য লবণ ও হলুদ দিয়ে ভালো করে ভেজে নিতে হবে।
৭. এবার শীল পাটায় হাপ্ চামচ কালো সরিষা ও কাঁচা মরিচ বেটে নিতে হবে। লাল শাক ও রসুন ভালো করে পাটায় বেটে নিতে হবে। এরপর একটা পাত্রে তুলে নিতে হবে।ওই একই পদ্ধতিতে ফুলকপি বেটে নিতে হবে।
৮. এবার শীল পাটায় কালো সরিষা ও কাঁচা মরিচ বেটে নিয়ে।শুটকি চিংড়ি, সেদ্ধ করা সরিষা পাতা ও রসুন ভালো করে বেটে নিতে হবে।একই পদ্ধতিতে শুটকি চিংড়ি ও ব্রকলি বেটে নিতে হবে।
শুটকি চিংড়ি ও ব্রকলি বাতা।
৯. এরপর শাল গম, চিংড়ি মাছ ও পাঁচ কোয়া রসুন এবং কাঁচা মরিচ ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিলাম। একই পদ্ধতিতে সেদ্ধ বিনস্ ,চিংড়ি মাছ, ও কাঁচা মরিচ ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এবার সেদ্ধ মটরশুঁটি ,চিংড়ি মাছ ও কাঁচা মরিচ এক সাথে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
১০. এবার ভেজে নেওয়া কাঁচা টমেটো গুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। একসাথে পেঁয়াজ কুঁচি,কাঁচা মরিচ কুচি, সরিষার তেল ও ধনিয়া পাতা কুচি এবং পরিমান মতো লবণ দিয়ে কাঁচা টমেটো গুলো ভালো করে মেখে নিতে হবে।
১১. পেঁয়াজ কুচি,ধনিয়া পাতা কুচি, সরিষার তেল ও পরিমান মতো লবণ দিয়ে ভালো করে মেখে নিয়ে ফুলকফির পেস্ট একসাথে মেখে নিতে হবে।এবার লাল শাকে পরিমান মতো লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিতে হবে। এরপর সরিষার পাতা বাটায় সামান্য লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে মেখে নিতে হবে। এবং কাঁচা মরিচ কুচি,পরিমান মতো লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে সেদ্ধ করা পালং শাক মেখে নিতে হবে।
১২.এবার চুলার উপর ফ্রাই প্যান বসিয়ে দিয়ে তেল দিয়ে দিতে হবে। তেল গরম হয়ে গেলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভেজে নিতে হবে। পেঁয়াজ কুচি ভাজা হয়ে গেলে শালগম ও চিংড়ি পেস্ট দিতে হবে। খুন্তি দিয়ে নাড়তে থাকতে হবে। শালগম হালকা শুকিয়ে এলে হাপ্ চামচ চিলি প্লেক্স ও এক চামচ লেবুর রস দিয়ে আবারো নাড়তে থাকতে হবে। শালগম শুকিয়ে গেলে একটা পাত্রে নামিয়ে নিতে হবে।ঠিক একই ভাবে মটরশুঁটি পেস্ট ও শুকিয়ে নিতে হবে।এবং বিনস্ এর পেস্ট ও শুটকি চিংড়ি,ব্রকলি একসাথে বাটা শুকিয়ে নিতে হবে।শালগম শুকিয়ে গেলে পেঁয়াজ কুঁচি, ধনিয়া পাতা, লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে একসাথে মেখে নিতে হবে।
১৩.ব্রকলি শুকিয়ে একসাথে মেখে নেওয়া
মটরশুঁটি শুকিয়ে মেখে নেওয়া।
বিনস্ মেখে নেওয়া।
১৪.সব রকমের ভর্তা মেখে নিয়ে এক এক করে সাজিয়ে দিলাম।
লাল শাক ভর্তা, সরিষার পাতা ভর্তা,কাঁচা টমেটো ভর্তা,শাল গম ভর্তা,ফুল কফি ভর্তা,ব্রকলি ভর্তা, বিনস্ ভর্তা, মটরশুঁটি ভর্তা ও টক পালং শাক ভর্তা।
সবশেষে একটা প্লেটে ভাতের পাশে সব রকমের ভর্তা দিয়ে সাজিয়ে দিলাম।
আজ এই পর্যন্তই। আমার রেসিপিটি আপনাদের কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না। ভর্তা তৈরি করতে গিয়ে বাবু ভীষণ বিরক্ত করছিলো। রান্নাই করতে দিচ্ছিলো না।আর এদিকে বাড়ীতে কেউ ছিলো না তাই নিজে হাতে সবকিছু করতে হয়েছে। তাই হয়তো ভুল হতে পারে। তার জন্য দুঃখিত ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। যেকোনো ভর্তায় গরম গরম ভাতের সাথে খেতে আমার কাছে বেশ ভালই লাগে। তবে আপনি এত রকম ভর্তা তৈরি করতে আপনার অনেক সময় লেগেছে তা দেখে বেশ বুঝতে পারছি। সবগুলো রেসিপি বেশ লোভনীয় লাগছে। তৈরি করার ধাপ গুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝ শেয়ার করেছেন। এত মজাদার রেসিপি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৌদি আপনি তো দেখছি একেবারে আট ঘাট বেধেঁই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেলেন। অবাক হয়ে গেলাম এত ব্যস্ততার মধ্যেও কি করে এত সব আয়োজন করলেন। কিন্তু ভাবছি আপনার ভর্তা গুলোর কোনটা রেখে কোনটার প্রশংসা করবো। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য বৌদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়াও অসাধারণ।
এতগুলো ভর্তা বানিয়েছেন!! দেখে লোভ সামলানো দুষ্কর। ভীষণ লোভ লাগছে বৌদি আপনার ভর্তা গুলো দেখে। প্রত্যেকটা ভর্তাই একটু একটু করে টেস্ট করতে পারলে খুবই ভালো হতো।
লাল শাক ভর্তা আমি কখনো খাইনি। লাল শাকের ভাজি আমার ভীষণ প্রিয়। ভর্তা একদিন খেতেই হবে দেখছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এত্তো এত্তো ভর্তা দেখে তো আমার চোখ জুড়িয়ে গেলো সাথে লোভও লেগে গেলো।আমি ভীষণ ভর্তা পছন্দ করি।যদি ভর্তা থাকে খাবারের তালিকায় তবে অন্য কোন কিছু আর চাই না আমার। প্রায় গুলো ভর্তাতেই মাছের ব্যাবহারের ফলে স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে গেছে।মাছ ছারা ভর্তা গুলোও চমৎকার লোভনীয় হয়েছে বৌদি সব গুলো ভর্তাই।দাদা সারাদিন ভর্তা খেয়েছে জেনে ভালো লাগলো।ধাপে ধাপে চমৎকার করে তৈরি পদ্ধতি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য শুভকামনা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আরিব্বাস!! নয় রকমের ভর্তা!! এত গুলো ভর্তা করতে কত সময় লেগেছে সেটাই ভাবছি। আর সবগুলো এতো লোভনীয় 😋। স্বাভাবিকই যে দাদা সারাদিন ধরে ভর্তা খেয়েছিলো।
চিংড়ি দিয়ে বিনস্ ভর্তা এবং মটরশুঁটি ভর্তা এই দু ধরনের ভর্তা বাড়িতে বানাবো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই বৌদি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনি একই সাথে নয় রকমের ভর্তার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এত লোভনীয় সুন্দর সুন্দর রেসিপি গুলো একই সাথে দেখতে পেরে নিজেকেই সার্থক বলে মনে হচ্ছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমাকে ছাড়া খেয়ে নিলে🥹🥹?
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৌদি আপনি আসলেই সবসময় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করেন। যাইহোক ব্যস্ততার জন্য এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে দেরি হয়ে গেলেও, শেষ পর্যন্ত অংশগ্রহণ করতে পেরেছেন, সেজন্য ভীষণ ভালো লাগছে। শীতকালে বিভিন্ন ধরনের সবজি পাওয়া যায়। যদিও এখন বারো মাস শীতকালীন সবজি পাওয়া যায়, কিন্তু খেতে ততটা ভালো লাগে না। যাইহোক ভর্তা তৈরি করতে করতে একেবারে ৯ রকমের ভর্তা তৈরি করে ফেলেছেন দেখছি। আমাদের দাদা তো সারাক্ষণ ভর্তা ই খাচ্ছে। যাইহোক মটরশুঁটি এবং লাল শাকের ভর্তা বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখতে হবে। যাইহোক এতো মজার মজার ভর্তা রেসিপি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এত চমৎকার চমৎকার ভর্তা গুলো দেখে তো জিভে জল চলে আসলো বৌদি। নয় রকমের বাহারি পদের ভর্তা। সবগুলো দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে বৌদি। বিশেষ করে আমি নিজেই রান্না করে খাই, আপনার এই ভর্তাগুলো আমিও ট্রাই করার চেষ্টা করব।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি এই পোস্টে যেটা করেছেন সেটাকে এলাহি কাণ্ড বললেও কম বলা হয় বৌদি। আমার তো মনে হয় আমার স্টিমিটের ইতিহাসে আমি এত বড় পোস্ট দেখিনি। আর এতো রকমের ভর্তাও কখনো সামনাসামনি দেখিনি। তবে আপনার এই কষ্ট সার্থক হয়েছে। কারণ দাদা আপনার ভর্তাগুলোর দারুন প্রশংসা করেছে। এতগুলো ভর্তা বানাতে কি পরিমাণ কষ্ট হয়েছে সেটা রেসিপি গুলো দেখেই বুঝতে পারছি। অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি আপনাকে এত চমৎকার সব ভর্তার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৌদি আপনি সব সময় প্রতিযোগিতা অংশগ্রহন
করার চেষ্টা করেন যা অনেক ভালো লাগে।এত ব্যস্ততার মাঝেও আপনি আমাদের মাঝে বেশ দারুন কিছু ভর্তা রেসিপি শেয়ার করেছেন যা দেখে লোভ লেগে গেল। আসলে এতগুলো ভর্তা একসঙ্গে দেখলে লোভ তো লাগারি কথা। লাল শাক আমার অনেক প্রিয় এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি তবে ইউনিক কিছু রেসিপি আপনার মাধ্যমে শিখে নিলাম। আপনার রেসিপি গুলো বরাবরই আমার ভালো লাগে। দারুন কিছু ভর্তার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit