গ্রামের অতি প্রাচীন একটি খাবার " টক মিষ্টি ঝাল কচি ডাব মাখা"

in hive-129948 •  3 years ago 

বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।আজ আমি ভিন্ন রকম একটা খাবার আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। এই খাবারটি আমার এবং আমার প্রিয় মানুষটির খুব পছন্দের একটা খাবার। আমি গ্রামে থাকতে প্রায়ই এই কচি ডাব মাখা খেতাম।তবে হ্যা আমি এটা তৈরি করতে পারিনা। আমার প্রিয় মানুষটি খুব সুন্দর ভাবে তৈরি করে।তাই আমি কচি ডাব কিনে এনে বলেছিলাম একদিন এই কচি ডাব মেখে দিতে। তাই কাল দুপুরে এটি তৈরি করেছিলো। এটি অনেক টেস্টি একটি খাবার। যারা টক জাতীয় জিনিস খেতে পছন্দ করেন এটি তাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

IMG_20220510_151851.jpg
উপকরণ:
১. কচি ডাব - ২ টি
২. লবণ - ২ চামচ
৩. তেঁতুল - হাপ্ কাপ
৪. শুকনো মরিচ - ৪ টি
৫. সরিষার তেল - ১ চামচ
৬. হলুদ - হাপ্ চামচ
৭. লেবুর পাতা - ৬ টি
৮. চিনি - ২ চামচ

IMG_20220510_144336.jpg
কচি ডাব

IMG_20220510_150233.jpg
লবণ, হলুদ, পাকা তেঁতুল ও শুকনো মরিচ

IMG_20220510_150327.jpg
সরিষার তেল

IMG_20220510_150802.jpg
লেবুর পাতা

IMG_20220401_095230.jpg
চিনি
প্রস্তুত প্রণালী :
১. প্রথমে কচি ডাবের মুখ কেটে ডাবের ভিতর থেকে জল বের করে নিতে হবে। এরপর ডাব মাঝ বরাবর কেটে দুই ভাগ করে নিতে হবে।

IMG_20220510_144410.jpg

IMG_20220510_144453.jpg
২. এবার একটা কোরানি দিয়ে ডাব কুড়িয়ে নিতে হবে। ডাবের ভিতর থেকে নরম অংশ টুকু ও কিছু ছোবড়া বের করে নিতে হবে।

IMG_20220510_144707.jpg

IMG_20220510_144721.jpg

IMG_20220510_144818.jpg

IMG_20220510_144827.jpg
৩. ঠিক একইভাবে সব কয়টি ডাব কুড়িয়ে নিতে হবে।

IMG_20220510_150251.jpg

৪. এরপর শুকনো মরিচ কয়েকটি সামান্য তেল দিয়ে মরিচ গুলো ভেজে নিতে। মরিচ ভেজে দিলে আলাদা একটা স্বাদ লাগে।

IMG_20220510_150301.jpg

IMG_20220510_150818.jpg

IMG_20220510_151235.jpg
৫. এবার আমি আমার গাছ থেকে কয়েকটি লেবুর পাতা তুলে নিলাম।

IMG_20220510_150527.jpg
৬.এবার ডাব মেখে নিতে হবে। এ জন্য একটা পাত্রে পরিমান মতো তেঁতুল নিতে হবে। একই সঙ্গে লেবুর পাতা, লবণ, হলুদ ও শুকনো মরিচ ভাজা দিয়ে একসাথে ভালো করে মেখে নিতে হবে।

IMG_20220510_151110.jpg

IMG_20220510_151128.jpg

IMG_20220510_151319.jpg
৭. এরপর মাখা হয়ে গেলে কুড়ানো কচি ডাব নিয়ে আবার ও ভালো করে মেখে নিতে হবে।

IMG_20220510_151511.jpg

৮. এরপর কচি ডাবের জল দিয়ে আবারো একটু মেখে নিতে হবে।

IMG_20220510_151851.jpg
এবার তৈরি হয়ে গেল কচি ডাব মাখা। এটি অনেক টেস্টি একটি খাবার। এই রৌদ্রে গরমের ভিতর কচি ডাব মাখা খেতে অনেক মজার লাগে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে টক মিষ্টি ঝাল কচি ডাব মাখা।

IMG_20220510_152157.jpg

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

এই রেসিপি তো একেবারে অবাক করে দিলো আমায় ! বৌদি তুমি কত কী রান্না করতে পারো! আমি এই রেসিপি জানতামই না, খুব ভালো লাগলো একেবারেই অন্যরকম একটা রেসিপি পোষ্ট দেখে। আমার বৌদি বেস্ট!🥰🥰🥰❤️

নতুন একটা রেসিপি শিখলাম বৌদি। এভাবে কখনও কচি ডাব মাথা খায়নি। আসলে এইভাবে যে খাওয়া যায় আমি সেটিও জানতাম না। টক ঝাল মিষ্টি কচি ডাবের মাখা টাইটেল শুনে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছিল ।জিভে জল আসার মত একটা রেসিপি ছিল বৌদি।নতুন একটা রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো আমি অবশ্য এটা একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখব। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বৌদি নতুন রেসিপি টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

টক মিষ্টি ঝাল কচি ডাব মাখা রেসিপি খুবই লোভনীয় হয়েছে বৌদি। আপনার প্রিয় মানুষ অর্থাৎ আমাদের দাদা এই রেসিপি খেতে পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। তবে আমি কখনো এই রেসিপি খাইনি। আজকে আপনার কাছে অনেক মজার একটি রেসিপি শিখেনিলাম। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

আমি গ্রামের মেয়ে হয়েও এই গ্রামীণ খাবার সম্পর্কে আমার কোন পরিচয় নেই। কচি ডাব এভাবে এত সুন্দর ভাবে টক-ঝাল-মিষ্টি আকারে মাখিয়ে খাওয়া যায় আগে জানলে খেয়ে নিতাম। কেননা সবগুলো উপকরণ আমাদের হাতের নাগালে পাওয়া যায় । আপনার এই রেসিপিটি দেখে আমার একেবারে জিভে জল চলে এসেছে। ধন্যবাদ বৌদি এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য

আপনার রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো। সত্যি বেশ অসাধারণ হয়েছে। আসলে আমি এই ধরনের ডাব মাখা কখনো খাইনি। আপনার রেসিপি দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। মনে হচ্ছে নিশ্চয়ই অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে । এত অসাধারন রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য । আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি ।ভালো থাকবেন বৌদি।

এরকম রেসিপি আমি আজকে প্রথম দেখলাম। এই রেসিপিটি নামও শুনি নি এমনকি খাই ও নি। কিন্তু আপনার পুরো রেসিপি টা দেখে জিভে জল চলে আসলো। মনে হচ্ছে এটা খেতে ভীষণ মজা। এরকম একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।

গ্রামের অতি প্রাচীন একটি খাবার " টক মিষ্টি ঝাল কচি ডাব মাখা" তৈরি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে দিদি। দারুণভাবে সুন্দর একটি খাবার পরিবেশন করলেন আমাদের মাঝে। যেটা দেখে খাওয়ার লোভ জাগলো। এত সুন্দর রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

বৌদি আপনার মাধ্যমে একটি ইউনিক রেসিপি দেখতে পারলাম আমার কাছে আপনার করার রেসিপি খুবই সুন্দর টক-ঝাল-মিষ্টি। আপনি বরাবর আমাদের মাঝে ইউনিক রেসিপি শেয়ার করতে বেশি পছন্দ করেন। আপনার মাধ্যমে আমি অনেক কিছু শিখেছি। এত সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে নিখুঁত করে রেসিপিটি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

এই রেসিপি আমি আজ ই প্রথম দেখলাম বৌদি।এমন একটি রেসিপি কেনো যে আগে থেকে জানতাম না তাই ভেবে তো মেজাজ খারাপ হচ্ছে!ট্রাই তো করবোই।

কালকে দাদার কাছে শুনলাম ডাব মাখার কথা,আমি অনেক অবাক হয়েছিলাম,তেতুল দিয়ে ডাব দিয়ে কেমনে কি,পরে বললো রেসিপি দিবনে।যাক হোক নতুন একটি রেসিপি দেখতে পেলাম আপু।দেখেই মনে হচ্ছে খেতে বেশ দারুন হয়েছে।বাসায় একদিন দেখতে হবে।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপু

গ্রামের অতি প্রাচীন একটি খাবার টক মিষ্টি ঝাল কচি ডাব মাখা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করেছেন ।আমি কখনো এই রেসিপিটা খাইনি ।আপনার রেসিপি টা দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হবে। সময় পেলে একদিন বাড়িতে তৈরি করে খেয়ে দেখব ।ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

এই প্রথম দেখলাম ডাবের এমন ব্যবহার😲।এমন আরো কত কিছুই যে রয়েছে যা সম্পর্কে আমরা জানিই না।
আরো ভালো লাগলো এটা পড়ে যে,দাদাকে দিয়ে রান্না করিয়ে নিয়েছেন রেসিপিটি।শুভ কামনা রইলো আপনাদের জন্য🥰

  ·  3 years ago (edited)

ওয়াও আপু এমন রেসিপি প্রথম দেখলাম। ডাবের এ অংশগুলো খেতে তিতে লাগবেনা? লেবু পাতা দেওয়ায় সুন্দর একটি ফ্লেভার বের হয়েছে মনে হয়। আমিও একবার চেষ্টা করে দেখতে চাই। কিন্তু এখন ডাব পাওয়াই যায়নাহ। আর একজোঁড়া নারিকেলের দাম চারশো টাকা😒।

যাইহোক অনেক ভালো লেগেছে আপু এ নতুন রেসিপিটি। 🙂

বৌদি এই জিনিস জীবনে প্রথম দেখলাম। গতকাল দাদার কাছ থেকে শুনেছিলাম এই রেসিপির কথা। আর আজ আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখতে পেলাম। দারুন ইউনিক একটা আইটেম কোন সন্দেহ নেই। তবে এটা কিভাবে খায় বুঝতে পারলাম না। এটা কি আচারের মতো অন্য খাবারের সঙ্গে খেতে হয় নাকি এমনিতেই খাওয়া যায়। জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ

টক মিষ্টি ঝাল কচি ডাব মাখা দেখি অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে, তবে এই রেসিপি আমি কখনো খাইনি। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করলেন, দেখে শিখতে পারলাম, পরবর্তীতে তৈরি করবে ইনশাল্লাহ।

আপনার প্রিয় মানুষটি দেখছি সব কাজেই সেরা😍। ডাব আমিও অবশ্য এভাবে কখনো খাই নি,কিন্তু এমনি ডাবের মাখা খেয়েছি বহুবার।আর দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে কতটা মজাদার হবে।একদিন এভাবে ট্রাই করে দেখেতে হবে😍

টক ঝাল মিষ্টি কচি ডাব মাখার এরকম রেসিপি আমি আজ প্রথম দেখলাম। যেহেতু খাবারটি টক-ঝাল তাহলে খুবই মজাদার হওয়ারই কথা। আপনি আপনার প্রিয় মানুষের কাছ থেকে খুবই মজাদার একটি রেসিপি শিখেছেন তো বৌদি । কচি ডাব খেতে আমার কাছে ভালো লাগে কিন্তু ডাবের ভিতরের সব অংশ যে এভাবে খাওয়া যায় তাই তো জানতাম না। খুবই মজাদার রেসিপি আপনার কাছ থেকে শিখে নিয়েছি বৌদি।

ওরে বাবা এমন ধারার খাবার কখনো খাই নি বৌদি। না কাউকে খেতে দেখেছি। পুরোপুরি অবাক হয়ে দেখলাম পুরো ব্যাপারটা। টক মিষ্টি ঝাল এই ব্যাপারটা বাঙ্গালীর রক্তে মিশে আছে বৌদি। একদম মুখ চুলকাচ্ছে । কবে যে বানাবো বাড়িতে এটাই ভাবছি শুধু। 🥰🥰🥰

অনেক ভালো থাকবেন বৌদি। প্রণাম 🙏

ছোটবেলায় মাঝেমাঝে কচি ডাবের ভিতরের ওই নরম অংশগুলোকে চিবিয়ে খেতাম। আর ডাবের ভেতরের ওই অংশ গুলোকে আমরা বলতাম হুয়া। কিন্তু এভাবে কখনো ডাব মাথা খায়নি।

দেখে মনে হচ্ছে এই ডাব মাখাটি খেতে খুব মজা।

এই রেসিপিটি আমরাও ছোটবেলায় খেতাম বৌদি। আপনি আজকে খুব সহজে আমাদের মাঝে এই রেসিপিটি আবারো শেয়ার করেছেন তবে আপনার রেসিপিটি একটু ভিন্ন ধর্মের তবে দেখতে কিন্তু বেশ লোভনীয় লাগছে। অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে রেসিপিটি আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য

খাবারটি দেখেই তো জিভে জল চলে এলো । যে সমস্ত উপকরণগুলি ব্যবহার করেছেন প্রত্যেকটি উপকরণই অত্যন্ত মজার । লেবু পাতার জন্য চমৎকার একটি ফ্লেভার এসেছে নিশ্চয় । আপনাদের ওদিকে প্রচলিত হলেও আমাদের কাছে একদম সম্পূর্ণ নতুন একটি রেসিপি এটা । খেতে নিশ্চয়ই খুব মজা হয়েছে । এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে বৌদি ।

নতুন ধরনের একটি রেসিপি দেখলাম বৌদি। যদিও এটা কখনও খাওয়া হয়নাই। আপনি খুব সুন্দর করে টক-ঝাল-মিষ্টি ডাবের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যা দেখে আমার জিভে জল চলে আসলো। এরকম খাবারগুলো আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখলাম বাসায় একবার ট্রাই করতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে বৌদি এরকম সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

টক-ঝাল-মিষ্টি এই কথাটি শুনেই প্রথমে জিভে জল চলে এসেছে । আমি আগে কোনদিন এভাবে কচি ডাব মাখা খাইনি । সত্যি বলতে এরকম রেসিপি হয় আমি জানতামই না। নতুন কিছু জানতে পারলাম আজ তোমার কাছ থেকে, বৌদি। ফটোগ্রাফিতে কচি ডাব মাখা দেখে খাওয়ার ইচ্ছা হচ্ছে। কোন একদিন বাড়িতে তোমার শেয়ার করার পদ্ধতি অনুযায়ী কচি ডাব মাখিয়ে খেতে হবে।

  ·  3 years ago (edited)

প্রাচিন এই ভিন্ন স্বাদের খাবার গুলো এখন আর সে রকম দেখাই যায়না। এই প্রজন্মও ভাল জানেনা , বললে অট্টহাসি দেয়। খেয়াল রাখার ভাল মাধ্যম। ইতিহাসের সাক্ষ্যি হোক এসব খাবার। ভাল উদ্যোগ।

বৌদি আমি আগে কখনো এভাবে ডাব মাতানো খাইনি। আপনি যদিও ডাব মাখাতে পারেন না তারপরে আপনার প্রিয় মানুষ আপনাকে বাজার থেকে এনে দিয়েছে। কচি ডাব তেতুল শুকনা মরিচ চিনি লেবু পাতা ইত্যাদি সংমিশ্রণে আপনি এই খাবারটি তৈরি করেছেন। যা অত্যন্ত সুস্বাদু হয়েছে ।ধন্যবাদ আপনাকে।

ডাব মাখা রেসিপি মনে হয় আমি এই প্রথম দেখলাম। কিন্তু রেসিপিটি দেখে জিভে জল চলে আসলো। মনে হচ্ছে এত অসাধারণ হয়েছে খেতে। আমি তো এক্ষুনি ভেবে নিয়েছি আপনার রেসিপি টা ফলো করে তৈরি করব। এরকম আইডিয়া কখনো মাথায় আসেনি। আপনি সব সময় অনেক সুন্দর রেসিপি তৈরি করেন। এত সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আজ নতুন একটা রেসিপি শিখলাম আবারও বৌদির কাছ হতে। সত্যি ডাবের ভেতরের নরম অংশটা খেতাম কিন্তু এভাবে দারুণ স্বাদের কোন রেসিপি করা যায় সেটা কখনো চিন্তা করি নাই। শেষের দৃশ্যটা দেখেতো আমার ঝাঁপ দিতে মন চাইছে সত্যি সত্যি, হি হি হি।

অসাধারণ বৌদি কচি ডাবের পানি খাওয়ার পর সেটা ফাটিয়ে ওই নরম অংশটা খেতে আমার খুব ভালো লাগে। কিন্তু আজকে আপনার রেসিপিটা দেখে আমার কাছে এতটাই ভাল লাগল প্রশংসা করতে গেলেও কম বলা হবে। কচি ডাব বিভিন্ন রকম ভাবে মাখিয়ে খাওয়া যায় এটা শুনেছিলাম। কিন্তু খাওয়া তো দূরের কথা কখনো দেখিনি। আজকে আপনার এই পোস্টে এসে দেখতে পেলাম। আপনার রেসিপিটি দেখেই বুঝতে পারছি খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। কারণ টক-মিষ্টি ঝালের কম্বিনেশনে খাবার গুলো বেশ মুখরোচক হয়। আপনি খুব চমৎকার করে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।