"পৌষ সংক্রান্তিতে সন্ধ্যায় মায়ের হাতে পিঠা তৈরি"

in hive-129948 •  3 years ago 

বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। গতকাল ছিল পৌষ সংক্রান্তি। বাঙালি সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ দিন।বাংলা পৌষ মাসের শেষের দিন এই উৎসব পালন করা করা হয়।এই দিনে বাঙালিরা বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। তার মধ্যে পিঠা খাওয়া ও ঘুড়ি উড়ানো অন্যতম। এই দিনে সবাইকে পিঠে পুলি ও মিষ্টিমুখ করানো হয় একে অপরকে।

নতুন ফসল তোলার উৎসব পালন করা হয় এই দিনে।এই সংক্রান্তিকে নতুন ফসলের মৌসুমের প্রথম দিন এবং শীতকালে শেষ দিন বলে মনে করা হয়।এই দিনে দক্ষিণ শেষে সূর্যের উত্তরায়ন পালিত হয় ঘরে ঘরে। গ্রামে আমাদের বাড়িতে এই দিনে পূজা ও পিঠা বানানোর ধুম পড়ে যায়। আমার মা, ঠাকুরমা ও কাকিমারা সকাল থেকে পিঠা বানানোর কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়তো। প্রায় সব বাড়ীতে পিঠা বানানোর তোর জোর শুরু হয়ে যেত। অনেকে আবার পৌষ সংক্রান্তির দুই দিন আগে থেকে চালের গুঁড়ো করা শুরু হয়ে যেত। সেসব এখন শহর অঞ্চলে দেখা যায় না। আগের মা, কাকিমা ,ঠাকুরমা ও দীদারা কত রকমের পিঠা তৈরি করতো। আমার ঠাকুরমা পৌষ সংক্রান্তির দুই দিন আগের থেকে পিঠা বানানো শুরু করতো। কারণ আমাদের বাড়ির সবাই পিঠা খেতে খুব পছন্দ করতো। তখন আমার বয়স বয়স ছিল ৮ বছর। আমার মা কে ও পিঠা বানানো শিখিয়ে ছিলো।

IMG_20220115_102414.jpg

IMG_20220115_102230.jpg

আমি খুব একটা পিঠা তৈরি করতে পারি না। শুধু খেতে পারি। তবে চেষ্টা করলে পারি কিন্তু খুব ভালো হয় না। তবে মা যখন আছে তাহলে আমি কেনো করবো। আর মায়ের হাতের পিঠার স্বাদ অন্যরকম। গ্রামে থাকতে প্রায়ই মা পিঠা তৈরি করতো। কিন্তু চলে আসার পর থেকে তেমন পিঠা আর খাওয়া হয় না। আর অনেক বছর হয়ে গেলো গ্রামে যেতে পারি না।

তাই কাল মা বললো আমি পিঠা তৈরি করবো। আর এই পৌষ সংক্রান্তিতে পিঠা তৈরি না করলে হয়। মা সকাল থেকে চালের গুঁড়ো তৈরি করলো। তারপর বিকাল থেকে পিঠা তৈরি করা শুরু করে দিলো। আমরা যে পিঠা গুলো বেশি পছন্দ করি সেই গুলো আগে তৈরি করলো।

IMG_20220115_101934.jpg

IMG_20220115_101644.jpg

IMG_20220114_203649.jpg
মা প্রায় রাত ৩ টা পর্যন্ত তৈরি করেছিলো। এই পিঠা গুলো আমার পছন্দ । আর অনেক কয়েক প্রকার পিঠার ছবি করতে পারি নি।তাই সে গুলো শেয়ার করতে পারিনি। আমি কাল শুধু মায়ের সহকারী হিসেবে কাজ করেছি এবং শুধু খেয়েছি।আর সেই অনেক বছর বাদে আবার সেই পুরনো দিনের স্বাদ। আমি আগে যেমন মায়ের পাশে বসে পিঠা খেতাম। তাই কাল সেই দিন গুলোর কথা খুব মনে পড়ছিল।তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে একটু শেয়ার করি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। কাল নতুন আর একটি বিষয় নিয়ে আসবো। কাল আমার জীবনের একটি স্পেশাল দিন। তাই আজ সন্ধ্যা থেকে একটু কাল সারাদিন ব্যস্ত থাকবো। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বাংলা পৌষ মাসের শেষের দিন এই উৎসব পালন করা করা হয়।এই দিনে বাঙালিরা বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। তার মধ্যে পিঠা খাওয়া ও ঘুড়ি উড়ানো অন্যতম।

হ্যা, গতকাল আমাদের ঢাকায় ঘুড়ি উৎসবে মেতেছিলো সবাই। আসলে এটা বাঙালি সংকৃতির অতীত ঐহিত্য,পৌষ মাসের শেষের দিকে নানা আয়োজনে সংক্রান্তি উৎসব পালন করা হয়ে থাকে।

আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে জিবে জল চলে আসছে বৌদি, সবগুলো আইটেমই বেশ স্বাদের। ধন্যবাদ

  ·  3 years ago (edited)

ওয়াও কি বলবো আপু পিঠা দেখে বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সব রকম পিঠা চোখের সামনে দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে। আসলে শীতকাল আসলেই চারিদিকে পিঠার শোরগোল পড়ে যায়। আমিও মায়ের বানানো পিঠাগুলো মায়ের পাশে বসেই খেতাম। আর মা আমাকে একা করে পিঠা ভেজে দিত। পুরনো স্মৃতিগুলো মনে পড়লেই অনেক আনন্দ লাগে। ধন্যবাদ আপু অতীতের স্মৃতিগুলো মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।

দিদি বাড়িতে তো দেখছি অনেক রকমের পিঠা তৈরি হয়েছে 🥰🥰🥰। সত্যি বলতে এই পৌষ সংক্রান্তিতে বাড়িতে পিঠে তৈরি না হলে কেমন একটা ফাঁকা ফাঁকা লাগে। আর মাসিমা পিঠা তৈরি করতে যে কতটা এক্সপার্ট সেগুলো পিঠার ছবি দেখলেই বোঝা যাচ্ছে 👌। আমি নিজেও একটু একটু চেষ্টা করেছি তবে এখনো পোস্ট করিনি। করবো খুব তাড়াতাড়ি।

শীতকালে চারপাশে পিঠা তৈরীর উৎসব শুরু হয়। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে শীতের মৌসুম শুরুর সাথে সাথে পিঠা তৈরীর মৌসুম শুরু হয়। যখন পিঠা তৈরীর মৌসুম শুরু হয় তখন চারপাশে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। ঘরে ঘরে শুরু হয় নতুন পিঠা তৈরীর উৎসব। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর করে এই মজাদার সব পিঠাগুলো তৈরি করা হয়েছে। সত্যি কথা বলতে পিঠা গুলো দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। পিঠা গুলো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে।

qjrE4yyfw5pQYiuVvgYiUBP16WHGGN7UNn1BCdGdZ7Pqt5ejdN1pYbiJfffmPVftKx1q8cCb7trUUADfNgwYFsycRxJvEsXJExW1bpGp6x1qM8sd6JphbiMk.png

বৌদি পিঠার সমারোহ দেখে একটু ভালো লাগল যদি খেয়ে দেখতে পারতাম তাহলে অনেক বেশী ভালো লাগত,প্রথম এবং দ্বিতীয় ছবির পিঠা গুলো খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।আমাদের গ্রামে প্রথম পিঠার নাম পাটিসাপটা দ্বিতীয়টার না বরা পিঠা। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

qjrE4yyfw5pQYiuVvgYiUBP16WHGGN7UNn1BCdGdZ7Pqt5ejdN1pYbiJfffmPVftKx1q8cCb7trUUADfNgwYFsycRxJvEsXJExW1bpGp6x1qM8sd6JphbiMk.png

হ্যাঁ বৌদি আপনি ঠিকই বলেছেন, শীতের শুরু এবং শেষ ফিটার ধুম পড়ে যায়। আর আপনাদের পুজোয় পিঠা উৎসব সেটা অবশ্য আমি জানতাম না। আজকে আপনার থেকে জেনে নিলাম, কারণ আপনাদের তো অনেক ধরনের উৎসব হয়। তবে আপনার সোনালী অতীত মনে করিয়ে দিল আমার অতীতের কথা। হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন মা কাকিমা জেঠিমা ফুপি উনারা সবাই কত ধরনের পিঠা যে বানায় তা হিসাব ছাড়া। এখন অনেকটা কমে গেছে, তবুও মাঝে মাঝে গ্রামে দেখা যায় যে শীতের সময় পিঠার ধুম পড়ে যায়। সেজন্য সবাই কমবেশি পিঠা খেতে পছন্দ করে। আপনি আপনার আম্মু যখন আছে আপনার কোনো চিন্তা বা টেনশন নেই। আপনার আম্মু অনেক সুন্দর সুন্দর পিঠা বানিয়েছে এবং সেগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এবং অনেক সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন। এত সুন্দর পিঠা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।

শীতকালে এত পিঠা রেসিপি যদি সামনে নিয়ে আসেন তাহলে তো লোভ সামনে রাখা যায় না বৌদি। আমার সব পিঠাই খুবই পছন্দের কিন্তু তেলের পিঠা এটা আমার বেশি পছন্দের। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল যে এত মজার মজার কিছু পিঠা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

আমার ঠাকুরমা পৌষ সংক্রান্তির দুই দিন আগের থেকে পিঠা বানানো শুরু করতো।

বাপরে বৌদি!এতো পিঠা বানানো হতো এটা তো বিশ্বাস করতেই পারছিনা।
মায়ের হাতের পিঠার তুলনাই হয়না।
বৌদি প্রতিটি পিঠা দেখে জাস্ট লোভ লেগে যাচ্ছে।কবে যে আপনার বাড়ি যাবো আর আপনি খাওয়াবেন সেই অপেক্ষায় আছি আমি।

মায়ের সাথে সহকারি
মায়ের হাতের পিঠা
দেখতে যেমন আকর্ষণীয়
খেতে দারুন মিঠা

হরেক রকম পিঠা দেখে
ইচ্ছে করে খেতে
মজা করে খাব সবাই
আনন্দে মেতে
♥♥

আপনাদের এই পৌষ সংক্রান্তি উৎসব টা আমার কাছে দারুণ লাগে। এই উৎসবে আপনারা ঘুড়ি উড়ান। আকাশে ঘুড়ি ছাড়া আর কিছু দেখাই যেন যায়না। এবং আমি ঘুড়ি উড়াতে খুবই ভালো পারি। এবং যে খাবার পিঠা পুলি দিয়েছেন দেখে তো নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছি না। অসাধারণ ছিল।

I can’t understand all that but the crepes look amazing! It’s been a while since I had one of those, maybe sometime soon.

|পৌষ সংক্রান্তির দিনে মায়ের হাতে বানানো পিঠা 😍। তাও আবার নিজেদের পছন্দের পিঠাগুলো । দিদি আপনার মায়ের হাতে বানানো প্রত্যেকটি পিঠা আমার খুব পছন্দের । শীতের দিনে পিঠা শব্দ শুনলেই খেতে ইচ্ছা করে । তার মধ্যে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন সত্যিই খুব লোভ হচ্ছে 😋।|

প্রথমেই আপনাকে পৌষ সংক্রান্তির শুভেচ্ছা জানাই। পৌষ পার্বণে বাঙালির ঘরে পিঠা হবেনা এটা ভাবাই যায় না। প্রত্যেকটা পিঠা খুব লোভনীয় লাগছে। তার সাথে পাটিসাপটা আর চিতই পিঠা আমার খুব পছন্দের, আমি পিঠা খেতে খুব ভালোবাসি। আমাদের বাড়িতেও কালকে এইসব পিঠা হয়েছিল শুধু মালপোয়া ছাড়া। হ্যাঁ দিদি আপনি একদম ঠিকই বলেছেন মায়ের হাতের পিঠা স্বাদ একদম অন্যরকম। অনেক ধন্যবাদ দিদি এত সুন্দর সুন্দর পিঠা তৈরি করে আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। অনেক ভালোবাসা রইলো আর স্পেশাল দিনের অপেক্ষায় রইলাম।

প্রথমেই বউদি পৌষ সংক্রান্তির শুভেচ্ছাজানাই।
শীতকাল মানেই পিঠার ছড়াছড়ি ।পিঠা ছাড়া শীতকাল চলে না । এরপর মায়ের হাতের পিঠা তার তো কোনো জবাব নেই । আপনার যে পিঠাগুলোর ফটো এখানে শেয়ার করেছেন এই পিঠাগুলো আমাদেরও পছন্দ । খুবই সুন্দর ভালো লাগে পিঠাগুলো খেতে ।ধন্যবাদ বৌদি এত সুন্দর সুন্দর পিঠা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য

বৌদি কি মজার মজার পিঠা পাঠিয়েছে। আপনার মা কত কষ্ট করে পিঠাগুলো বানিয়েছেন। তবে খেতে নিশ্চয়ই মজা হয়েছে।আমারও পিঠা খেতে ভালো লাগে।

বাংলা পৌষ মাসের শেষের দিন এই উৎসব পালন করা করা হয়।এই দিনে বাঙালিরা বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। তার মধ্যে পিঠা খাওয়া ও ঘুড়ি উড়ানো অন্যতম। এই দিনে সবাইকে পিঠে পুলি ও মিষ্টিমুখ করানো হয় একে অপরকে।

ঠিক বলেছেন দিদি উৎসব এবং অনুষ্ঠানগুলো আমাদের এদিকেও হয়ে থাকে। এই দিনে সবচেয়ে বেশি খুশি হয় মনে হয় আমাদের দেশের পরিশ্রমই কৃষকেরা যারা নতুন ধান ঘরে তুলে এবং অনেক বেশি খুশি হয়। এই পিঠাটি খেতে আমি খুবই ভালোবাসি। ধন্যবাদ দিদি এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

বৌদি আপনার পিঠা দেখে আগের সময়ের কথা মনে পরে গেলো। আগে যখন গ্রামে যেতাম বেড়াতে তখন দাদু অনেক রকমের পিঠা তৈরী করতো। তার মধ্যে এই পিঠা গুলো ছিল ,তবে বৌদি আপনার পিঠা দেখে সত্যি খেতে মন চাইছে। অনেক। ধন্যবাদ।

আমি steemit নতুন আমাকে আপনাদের সাথে কাজ কারা সুযোগ দেন

ঠিক বলেছেন বৌদি মায়ের হাতের পিঠার কোন তুলনা হয় না। পিঠা গুলোর মধ্যে পুরনো দিনের স্বাদ পেয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। সবগুলো পিঠা যেন অসাধারণ ছিল। এরকম করে মায়েরাই পিঠা তৈরি করে। খেতে ভীষণ ভালো লাগে। অনেক ভালো লাগলো আপনার আজকের পোস্ট।

বৌদি প্রথমে জানাই পৌষ সংক্রান্তিতে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আসলে বৌদি শীতকাল আসলে চারাদিকে পিঠার শোড়গোল পরে যায়। বৌদি আপনার মায়ের পিঠা গুলো প্রতিটি অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখে তো লোভে পরে গেলাম। আপনার জন্য শুভকামনা রইল বৌদি।

বৌদি আপনাকে পৌষ সংক্রান্তির অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।মজার মজার হরেক রকমের পিঠা তৈরি হয়েছে দেখছি।সবগুলো পিঠাই খুবই সুন্দর ও লোভনীয় হয়েছে।👌👌মায়ের ও ঠাকুরমার হাতের পিঠা খেতে খুবই মজার।তাছাড়া আপনার মা পিঠা তৈরিতে খুবই পারদর্শী ও দক্ষ।ধন্যবাদ বৌদি সুন্দর সুন্দর পিঠা শেয়ার করার জন্য।

বৌদি প্রথমেই আপনাকে জন্মদিনের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই দুআ করি বৌদি আপনি সব সময় এভাবেই হাসি খুশি থাকুন।

বৌদি পৌষ সংক্রান্তির সব পিঠা গুলো দেখে লোভ সামলাতে পারছি না। তারপর আবার মায়ের হাতে বানানো পিঠা।বৌদি আমিও তেমন কোনো পিঠা তৈরি করতে পারি না কিন্তু অনেক গুলো খেতে পারি।
বৌদি আপনার জন্য অনেক দুআ ও ভালোবাসা রইলো।

বৌদি প্রথম এ আপনাকে জানাই জন্মদিনের অসংখ্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। শুভ জন্মদিন।
আসলে পৌষ সংক্রান্তি মানেই পিঠার বিশাল আয়োজন। আমাদেরও আজ অনেক পিঠা বানানো হয়েছে। আপনার পিঠা গুলো দেখে খুব লোভনীয় মনে হচ্ছে। খুব ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ বৌদি।

বৌদি অনেক ধরনের পিঠা বানিয়েছেন আপনি। পরিশ্রমও করেছেন অনেক। সবশেষে দারুন সব লোভনীয় পিঠা আমরা দেখতে পাচ্ছি। শুনতে পেলাম আজ আপনার জন্মদিন। বিশেষ দিনগুলো আমি সবসময়ই কেন যেন মিস করে ফেলি। তাই সবার শেষে আপনাকে জানাচ্ছি জন্মদিনের শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন। শুভ হোক আপনার আগামীর প্রতিটি দিন।

ওয়াও বৌদি এই ধরনের পিঠা আমার অনেক পছন্দ। যা দেখে আমি আর লোভ সামলাত পারছি না। এতো ধরনের পিঠা তৈরি করতে অনেক সময়ের ব্যাপার ছিল।
আমি এক দিন পর পর চিতই পিঠা খায়। আমার খুব ভালো লাগছে। শীত পড়লেই মায়ের ডাক পড়ে যায় তাড়াতাড়ি বাড়িতে আয় পিঠা তৈরি করবো।শুনেই মন ভরে যায়। মায়ের হাতে বানানো পিঠা কি যে ভালো লাগে সেটা বলে বুঝাতে পারবো না।আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
❤️❤️❤️❤️