"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ২৭ || কলা পাতায় চিংড়ি মাছের কেক রেসিপি।

in hive-129948 •  2 years ago 


চিংড়ি এসে গেছে,
কেকের রেসিপি হয়ে।
আহা, একি স্বাদ জিভে,
মুখে দিলেই মিলিয়ে যাবে।

1669635031661.jpg

1669635011756.jpg

হ্যালো বন্ধুরা,

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম। প্রতিবার যখন রেসিপি প্রতিযোগিতা দেওয়া হয়, আমি সব সময় ইউনিক কিছু করার ট্রাই করি। কিন্তু এবারে প্রায় অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোন রেসিপি পাচ্ছিলাম না। আসলে চিংড়ি দিয়ে অনেক রেসিপি হয়। কিন্তু আমি চাইছিলাম ভিন্ন কিছু উপস্থাপন করার।

অনেক খোঁজাখুঁজির পর ভাবলাম যদি চিংড়ি দিয়ে কেক তৈরি করি তাহলে কেমন হয়। আসলে এই রেসিপিটা আমি এর আগে কখনো তৈরি করিনি। বুঝতে পারছিলাম না এটা আসলে কি রকম হবে। কিংবা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারব কিনা। সবাই দেখলাম খুব সুন্দর সুন্দর রেসিপি উপস্থাপন করছে। যদিও এরপরে আমি আর ভাবা-ভাবি না করে এটাই করার সিদ্ধান্ত নিলাম। যেহেতু কেক, তার উপর আবার চিংড়ি দিয়ে একটু কনফিউশনে পড়ে গেলাম। ভাবছিলাম তৈরি করার পর যদি খেতে ভালো না হয়। তারপরেও তৈরি করার জন্য নেমে পড়লাম।

যেহেতু এই রেসিপিতে নারিকেল ব্যবহার করব, এই জন্য ভাবছিলাম ভালোই হবে। আসলে চিংড়ি আর নারিকেল এই দুইটার মিশ্রণে অনেক বেশি মজাদার হয়। কিন্তু এই কেকটা আবার কলা পাতায় তৈরি করার কথা চিন্তা করলাম। আসলে কলা পাতায় তৈরি করলে আলাদা একটা স্মেল আসে। এরপর প্ল্যান অনুযায়ী কলা পাতায় চিংড়ি মাছের কেকটা তৈরি করে ফেললাম। তৈরি করার পর দেখছি খেতে ভীষণ ভালোই হয়েছে। আসলে নতুন কোন রেসিপি তৈরি করলে একটু কনফিউশনে থাকি। বেশ ভালো লেগেছিল খেতে। জানিনা আপনাদের দেখতে কিরকম লাগবে। আশা করবো অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।

তো চলুন,
এই রেসিপিটি তৈরি করতে আমার কি কি উপকরণ লাগলো এবং আমি পুরো রেসিপি কিভাবে তৈরি করলাম তার বর্ণনা নিচে প্রতিটা ধাপে উপস্থাপন করলাম। আশা করি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।

প্রয়োজনীয় উপকরণ :

উপকরণপরিমাণ
চিংড়ি মাছ২০০ গ্রাম
নারিকেল২ কাপ
পেঁয়াজ কুচি১/২ কাপ
রোসন বাটা১ টেবিল চামচ
কাঁচামরিচ৪ টা
হলুদের গুঁড়া২ টেবিল চামচ
মরিচের গুঁড়া২ টেবিল চামচ
লবনপরিমাণমতো
সরিষার তেলপরিমাণমতো
কলাপাতাদুইটা

IMG_20221128_103249.jpg

রান্নার বিবরণ :

ধাপ - ১ :

প্রথমে আমি নারিকেল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিলাম। তারপর চিংড়ি মাছগুলোকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিলাম। এরপর একটি ব্লেন্ডারের জাগে নারিকেলের টুকরোগুলো নিয়ে নিলাম। এরপর এর মধ্যে চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে দিলাম।

1669650460997.jpg

ধাপ - ২ :

এরপর এর মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, কাঁচামরিচ এই উপকরণগুলো দিয়ে দিলাম।

1669651189268.jpg

ধাপ - ৩ :

এরপরে এর মধ্যে হলুদের গুঁড়া এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে দিলাম।

1669651228481.jpg

ধাপ - ৪ :

এরপরে এর মধ্যে পরিমান মত সরিষার তেল দিয়ে দিলাম। এই সবগুলো উপকরণ একসাথে ব্লেন্ডারের জাগে নিয়ে নিলাম।

1669651246777.jpg

ধাপ - ৫ :

এরপরে সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে কিছুক্ষণ ব্লেন্ড করে নিলাম। এরপর মিশ্রনটি একটি বাটিতে নিয়ে নিলাম।

1669651287178.jpg

ধাপ - ৬ :

এরপরে আমি বড় দেখে দুইটা কলাপাতা নিলাম। কলাপাতার থেকে দুই পাশের অংশ কেটে চারটা অংশ নিলাম। এরপর কলাপাতা গুলোকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিলাম। এরপর আমি একটার উপরে আর একটা কলাপাতা দিলাম ডাবল করে। এভাবে দুইটা করে চারটা নিলাম। এরপর এর উপরে সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে নিলাম।

1669651335643.jpg

ধাপ - ৭ :

এরপরে তেল মাখা কলাপাতার উপরে তৈরি করা মিশ্রণটাকে নিয়ে নিলাম। এরপর খুব সুন্দর ভাবে ছড়িয়ে গোল করে নিলাম। এটা আমি একটা ফ্রাইপ্যানের এর উপরে নিয়ে নিলাম।

1669651389623.jpg

ধাপ - ৮ :

এরপরে চুলায় বসিয়ে দিলাম। চুলায় বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে নিলাম। চুলায় আমি অল্প আঁচে রাখবো।

1669651428831.jpg

ধাপ - ৯ :

এরপর প্রায় কিছুক্ষণ পর দেখব এক পাশ হয়েছে কিনা। যদি এক পাশ হয়ে যায় তাহলে, উপরে আগে থেকে তৈরি করে রাখা দুইটা কলা পাতা দিয়ে উপুর করে উল্টিয়ে নিলাম। এরপর নিচের অংশের পোড়া কলা পাতা টা সরিয়ে আবারো ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলাম।

1669651474067.jpg

ধাপ - ১০ :

এভাবে অপর পিঠ আরো কিছুক্ষণ রান্না করব। এরপর হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম। এটার কিছুটা অংশ একটু পোড়া পোড়া হবে। চুলায় থাকাকালীন অনেক সুন্দর স্মেল আসছিল।

1669651523146.jpg

ধাপ - ১১ :

এরপর হালকা ঠান্ডা হয়ে আসলে, সুন্দরভাবে ছুরি দিয়ে কেটে নিলাম।

1669651555667.jpg

শেষ ধাপ :

এরপর কলাপাতার উপরে ভাত এবং নারিকেল তার সাথে কাঁচা মরিচ দিয়ে পরিবেশন করলাম। আশা করি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে। পরবর্তীতে আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন।

1669635011756.jpg

1669636204526.jpg

1669635031661.jpg

1669636222219.jpg

1669636684670.jpg

পোস্ট বিবরণ

শ্রেণীরেসিপি
ডিভাইসRedmi note 9
ফটোগ্রাফার@tasonya
লোকেশনফেনী

আমার পরিচয়

1635518106012.jpg

আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স ফাইনাল ইয়ারের একজন ছাত্রী। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।

🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀

আসুন সবাই মন খুলে বাংলায় ব্লগিং করি

IMG-20220501-WA0005.jpg

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

চিংড়ি মাছ দিয়ে যে কেক তৈরি করা যায় তা আজকে প্রথম জানলাম আপু। আসলে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মজার মজার রেসিপি গুলো দেখতে পাচ্ছি। সত্যিই আপু একেবারে ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আমার কাছে তো দারুন লেগেছে। আশা করছি ভালো ফলাফল পাবেন। শুভকামনা রইল আপু।

আসলে আপু এই রেসিপিটা আমি নিজেও প্রথম তৈরি করলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

চিংড়ির রেসিপি তৈরি করার জন্য অনেকগুলো চিন্তা মাথায় এসে ঘুরছিল। কিন্তু কোনটা রেখে কোনটা তৈরি করব সেটাই চিন্তা করতেছিলাম। আর এই ক্ষেত্রে আমরাও চিংড়ির কেকের কথা ভেবেছিলাম,আপনার ভাইয়া বলেছিল। কিন্তু যেহেতু কেক রেসিপি করেছিলাম সেজন্য আর এইবার কেকের দিকে যাইনি। আমাদের চিন্তাধারা আপনাদের মাথায়ও এসেছে, মিলে গেল আরকি।যাই হোক খুব সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করেছেন। উপস্থাপনা এবং পরিবেশন দারুণ হয়েছে, সত্যি খুবই ভালো লাগলো রেসিপিটি।

আসলে আমরা তো সবাই একই মানুষ। এইজন্য চিন্তা ভাবনা গুলো মিলে যায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপু আপনাার রেসিপিগুলো বরাবরই ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। এটিও তার ব্যতিক্রম নয়। আর তৈরির প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে উপস্থাপন পর্যন্ত এক কথায় পেশাদার মানের পরিচয় দিয়েছেন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

একটু ভিন্ন ধরনের রেসিপিও উপস্থাপন করার চেষ্টা করি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

  ·  2 years ago (edited)

আপু এই আমি কি দেখলাম আপনি তো দেখছি দিনদিন সেরা রাঁধুরি হয়ে যাচ্ছেন। চিংড়ি দিয়ে এভাবে কেক তৈরি করা যায় আমি ভাবতেও পারিনি ।তবে সাথে নারিকেলের ব্যবহারটি আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে। আপু আপনার কাছ থেকে রান্না শিখতে হবে মনে হচ্ছে। পরিবেশন দেখেই আমার লোভ লেগে গেল পরিবেশন টা কিন্তু দারুণ হয়েছে আপু।

সেরা রাধুনি কিনা জানিনা, চেষ্টা করি আর কি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

এই কনটেস্টের অ্যানাউন্সমেন্ট দেখেই বুঝেছিলাম এবার চিংড়ি মাছের ফালুদা হবেই। এর মানে বলতে চাচ্ছি যে চিংড়ি মাছ কে এবার যে কত ভাবে রান্না করা হবে চিংড়ি মাছও কোনদিন সেটা কল্পনা করতে পারেনি আমরা তো অনেক দূরের কথা।।

আপনার কাছ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী নতুন একটি রেসিপি দেখলাম আসলে আমি কখনো ভাবি নি যে নারিকেল দিয়ে এভাবে চিংড়ি মাছের কেক প্রস্তুত করা যায় তবে আপনার প্রস্তুত করা রেসিপিটি দেখে খুব লোভ হচ্ছে খেতে নিশ্চয়ই খুব মজা হবে।।

এটা ঠিক বলেছেন রেসিপি প্রতিযোগিতা মানেই একদম ভিন্ন কিছু। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

কি বলবো আপু আপনি তো একদম নতুন ইউনিক রেসিপি শেয়ার করেলেন ৷ আমার তো মনে হয় আপনি একমাত্র যে এমন নতুন কিছু উপহার দিলেন ৷ চিংড়ি মাছের কেক ৷
তার সাথে প্রতিটি ধাপ দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷
ধন্যবাদ আপু ৷

আসলে আমি চেষ্টা করেছি নতুন কিছু উপহার দেওয়ার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে এত সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতার আয়োজন করে দেখতে কিন্তু অসাধারণ লাগে রেসিপিগুলো।আপনি কলা পাতায় চিংড়ি মাছের খুব সুন্দর একটি কেক তৈরি করেছেন দেখতে কিন্তু খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আসলে কলা পাতায় তৈরি করলে এর আলাদা একটা ফ্লেভার আসে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

চিংড়ি মাছের কেকের রেসিপিটি আসলেই খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। আশা করছি খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছে। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক ইউনিক রেসিপি গুলো দেখতে পাচ্ছি এবং আরো দেখতে পাবো।ধন্যবাদ সবার মাঝে তুলে ধরার জন্য।

অবশ্যই আরো নতুন রেসিপি দেখতে পাবেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আমিও সে দিন এই রেসিপি টা দেখেছিলাম,এমনকি ভাইয়া যখন বলছিলো আপনি অনেক ইউনিক রেসিপি দিচ্ছেন তখনই ভাইয়াকে বলেছিলাম চিংড়ি র কেক বানাচ্ছে নাকি,দেখলেন কিভাবে মিলে গেলো😊।দারুন একটা রেসিপি তৈরি করেছেন আপু, যদিও আমিও কখন খাই নি তবে মনে হচ্ছে খেতে ভালোই হবে।প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপু

আসলে আমরা সবাই তো একই পরিবারের মানুষ, এজন্য সবার চিন্তা-ভাবনা মিলে গেল।

বাহ অসাধারন হয়েছে আপু। চিংড়ি মাছ দিয়ে যে কেকও বানানো যায় সেটা আজকে জানলাম। আমার বাংলা ব্লগে না আসলে জানতামই না যে বাঙ্গালী মানুষের মাঝে এত প্রতিভা লুকিয়ে আছে। ধন্যবাদ আপু।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া আমার বাংলা ব্লগে এসে সবার প্রতিভা দেখতে পারছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

কলা পাতায় চিংড়ি মাছের কেক রেসিপি নাম শুনেই ভালো লাগলো। প্রথমে আপনাকে প্রতিযোগিতার অংশগ্রহণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। চমৎকার একটি ইউনিক রেসিপি শেয়ার করেছেন। আমি প্রথম বার এমন রেসিপি দেখলাম।

আপনি প্রথমবার এরকম রেসিপি দেখেছেন এটা শুনে খুবই ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, আমার রেসিপিটি পছন্দ করার জন্য।

চিংড়ি মাছ দিয়ে যে কেক বানানো যায় তা আজকে প্রথম দেখলাম। দেখতে ভীষণ ইউনিক লাগছে রেসিপিটা। খেতেও নিশ্চয়ই মজা হয়েছে। এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে চিংড়ি মাছের অনেক রেসিপি শেখা যাবে। আর আপনার পরিবেশনের কথা কি বলবো জাস্ট অসাধারণ। ধন্যবাদ এইরকম একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

খেতে অনেক বেশি মজা হয়েছে। বিশেষ করে কলাপাতার ফ্লেভার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

বাহ !আপু সম্পূর্ণ নতুন ও ইউনিক একটা রেসিপি ছিল। কখনো এভাবে কলার পাতায় চিংড়ি মাছের কেক খাওয়া হয়নি। রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ ভালো হয়েছে। আসলে বাঙালিয়ান খাবার গুলো সব সময় খেতে বেশ মজাদার হয়। আশা করছি আপনি সেরাদের একজন হবেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য আপু

সময় পেলে কখনো এভাবে তৈরি করে দেখবেন। অনেক মজাদার রেসিপি।

কি রেসিপি দেখালেন আপু, জিভে তো জল চলে এসেছে। জাস্ট অসাধারণ একটি রেসিপি ছিল এটি। চিংড়ি মাছ দিয়ে এত সুন্দর ভাবে কেক তৈরি করা যায় এটা কখনো মাথায় আসেনি। সত্যি দারুন ছিল আপনার রেসিপিটি। ইউনিক একটি রেসিপি শিখতে পারলাম আপনার কাছ থেকে। রেসিপির পরিবেশন টাও মুগ্ধ করার মত। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

আমার কাছ থেকে রেসিপিটি শিখতে পারলেন এটা শুনে ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

কলার পাতায় চিংড়ি মাছের কেক রেসিপি একদম নতুন হয়েছে। এই রেসিপিটি খুবই সুন্দরভাবে তৈরি করলেন, এভাবে তৈরি করে শেয়ার দেখে খুবই ভালো লাগলো। সত্যিই আপনার চিন্তাধারার অসাধারণ।

আমার নিজের কাছেও নতুন রেসিপি ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাগ্যিসেই রেসিপিটার কনটেস্ট দেয়া হয়েছিল না হলে তো এত দারুন দারুন সব রেসিপি দেখতে পেতাম না। সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের একটা কেক তৈরি করার পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন আপু। চিংড়ি মাছের কেক ভাবতেই ভালো লাগছে। হয়তোবা এটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল, যদি একবার খেতে পারতাম তাহলে নিজেকে ধন্য মনে করতাম।

ইচ্ছে করলে আমার রেসিপি ফলো করে তৈরি করে ফেলেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

বাংলা ব্লগের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক সেরা রেসিপিগুলো আমরা জেনে নিতে পারছি। এতে আমরা অজানা অনেক রেসিপি নিজেরা ও শিখে নিতে পারছি। কলা পাতায় চিংড়ি মাছের কেক রেসিপিটি আমার কাছে অনেক ইউনিক মনে হয়েছে। এবং খেতেও মনে হয় অনেক টেস্টি হয়েছিল। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

আমার রেসিপি থেকে শিখতে পেরেছেন এটা শুনে খুবই আনন্দ লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

প্রথমেই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি তো দেখছি রেসিপির সাথে সাথে অনেক সুন্দর একটি কবিতা আমাদেরকে উপহার দিয়েছেন। আপনি অনেক ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। চিংড়ি মাছ আমার অনেক পছন্দ। তবে এলার্জির কারণে এখন চিংড়ি মাছ খাওয়া হয় না। আপনার রেসিপিটি দেখে জিভে জল চলে এসেছে আপু। এত সুন্দর একটি রেসিপি ও কবিতা আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

আসলে আপু অনেকেই এলার্জির কারণে চিংড়ি মাছ খেতে পারে না। কবিতাটা এমনিতেই লিখেছিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

চিংড়ি মাছের এই প্রতিযোগিতার জন্য এমন রেসিপি আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি। চিংড়ি মাছ দিয়ে কেক বানানো যায় জানা ছিল না। এমন ইউনিক নাম শুনে অনেক খুশি হলাম।এখন খেতে পারলে আরও বেশি খুশি হতাম।ধন্যবাদ এত ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

তাহলে আপনি কখনো বানিয়ে খেয়ে ফেলুন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ওয়াও 👌 কি দূর্দান্ত আইডিয়া 👌👌। এক কথায় ভালো লেগে গেল আপু। অনেক দিন পর একদম ভিন্নধর্মী রেসিপি দেখলাম। চিংড়ি আর নারকেল দিয়ে যে এমন কিছু হতে পারে ভাবতেও পারছি না একদম। আমার তো মনে হচ্ছে দারুন হয়েছে খেতে। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো যে, উপস্থাপনা টা অসাধারন হয়েছে । কলা পাতা দিয়ে রান্না এবং ডেকোরেশন দুইটাই বেশ চমপ্রদ ছিল। আশা করি ভালো একটা পজিসন অপেক্ষা করছে আপু। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

চেষ্টা করেছি ভাইয়া সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার। আপনার ভালো লেগেছে দেখে অনেক বেশি উৎসাহ পেলাম ‌

আপু কি একটা রেসিপি দেখালেন।এখন খেতে ইচ্ছে করছে উপায় কি করা যায়। ধন্যবাদ আপু এত ইউনিক একটা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

কি আর করবেন আপু, আমারটা তো অনেক আগেই শেষ ।আপনি তাহলে তৈরি করে ফেলুন।

এটা কে আমরা এখানে পাতুরি বলে। আসলে অনেক সময় পাতুরি এরকম মাছ ব্লেন্ড করেও করা হয়,আবার মাছ আস্ত রেখেও করা হয়। যদিও ওটা মাছের ধরণের উপর নির্ভর করে। চিংড়িকে সাধারণত আমাদের এখানে ব্লেন্ড করা হয় না। আপনি বেশ সুন্দর ব্লেন্ড করা প্রসেসে দেখিয়েছেন। এটা একটা ইউনিক রেসিপি।আর প্রেজেন্টেশনও খুব সুন্দর হয়েছে।

আসলে আপু আমরা তো পাতুরিটা অন্যরকম ভাবে তৈরি করি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।