উৎসবের ভ্রমণ কাহিনী || প্রতিযোগিতা-১৭ || ১০% @shy-fox

in hive-129948 •  3 years ago 

1652024344982.jpg

উৎসবের আনন্দের মুহূর্ত


✋হ্যালো বন্ধুরা,✋

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম। আজকে একদম ভিন্ন একটি বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে এসেছি। কথায় আছে ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। পবিত্র ঈদুল ফিতর আমাদের জন্য অনেক বড় একটি উৎসব। বলতে গেলে শুধু খুশি আর খুশি। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে অনেক সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আজকের পোস্ট সাজালাম।

এই আনন্দের উৎসবে সবাই আনন্দে আত্মহারা। বলতে গেলে নানা রকম ভাবে সবাই এই উৎসব পালন করে। এভাবে এক মাস রোজা রাখার পর আমাদের এই উৎসবের দিন আসে। সবাই অনেক অধীর আগ্রহে এই উৎসবের জন্য অপেক্ষা করে। সবাই নতুন জামা কাপড় পড়ে, নানা রকমের সেমাই মিষ্টি নতুন নতুন খাবারের সাথে এই উৎসব উপভোগ করে থাকে। এমনকি সবাই উৎসব উপলক্ষে নানান জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর সাথে উপভোগ করে। ঘুরে বেড়ানোকে কেন্দ্র করে আজকের এই প্রতিযোগিতা।

সবাইকে দেখলাম নানান জায়গায় উৎসব উপলক্ষে ঘুরে সময় কাটিয়েছে। একেক জন একেক জায়গায় গিয়ে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছে। এখন কিন্তু যে জায়গায় যাওয়া হোক না কেনো সবটাই আনন্দঘন মুহূর্তের সৃষ্টি। কেউ হয়তো বা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আবার কেউ হয়তোবা বিভিন্ন পার্ক কিংবা অন্য কোন জায়গায় গিয়ে উৎসব টাকে আরো বেশি মাতিয়ে তুলেছে। বলতে গেলে যেদিকে তাকাই দেখা যায় সভায় নতুন জামা কাপড় পড়ে সাজসজ্জা করে রাঙিয়ে উঠেছে। তার সাথে নানান রকমের সব নতুন নতুন খাবার তো রয়েছে। আমরাও উৎসবকে কেন্দ্র করে একটা জায়গায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। আজকে আপনাদের সাথে সেই মুহূর্তটা শেয়ার করব।

ঈদ এলোরে সবাই চলো রে,
একসাথে আনন্দ করি।
একমাস রোজার পরে আসে সেই দিন,
আনন্দে আত্মহারা বল আজ ঈদ।

নতুন সাজে সেজে উঠেছে,
সবার মনের আনন্দ।
একসাথে মিলেমিশে রাঙিয়ে ওঠে মন,
সবাই শুধু বলি আনন্দের উৎসব।

ধর্ম ভেদাভেদ কেউ না মানি,
উৎসবের মাতে উঠে সবাই একসাথে।
সেমাই, পোলাও, মিষ্টিতে মেতে উঠুক মন,
ভ্রমণ করি বিভিন্ন জায়গায় আনন্দে ওঠে মন।

1652006892537.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

ঈদের দিন অনেক ভাবে আনন্দ করার পর আমরা ঠিক করলাম কোথাও একটা ঘুরতে যাব। আর ঘুরতে যাব পরিবারের সবাই একসাথে মিলে। আমরা ঠিক করেছিলাম আমার বাবার বাড়ি এবং শ্বশুরবাড়ির সবাই একসাথে ঘুরতে যাব। পরে কয়েকজন যেতে রাজি না হলেও আমরা প্রায় 10 জন মিলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমরা ঠিক করেছি আমাদের এখানে একটা নতুন পার্ক তৈরি করা হয়েছে। আগে অবশ্য এটা শুধুমাত্র কাবাব হাউজ ছিল। এখন এটাকে অনেক বড় করা হয়েছে তার সাথে পার্কের অনেকগুলা জায়গা করা হয়েছে।

1652006920640.jpg

তো যেই ভাবনা সেই কাজ আমরা একসাথে সবাই চলে গেলাম সেই "মনপুরা কাবাব হাউজ এন্ড পার্ক"। আমরা গিয়েছিলাম সন্ধ্যের আগের মুহূর্তে। কারণ সেখানে দিনের বেলায় যেরকম সৌন্দর্য রাতের বেলায় আরেকটু বেশি সুন্দর হয়। এই জন্য আমরা দিনের বেলায় কিছুটা সময় উপভোগ করি এবং রাতের বেলায় কিছুটা সময় উপভোগ করি। গিয়েছিলাম আমি, আমার শাশুড়ি, আমার হাজব্যান্ড, আমার মেয়ে, আমার ননদ, আমার ছোট বোন ও তার হাজবেন্ড, তার সাথে ছিল একজন বড় ভাই, আর আমার বড় বোনের ছেলে এবং মেয়ে।

1652006791378.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

1652007026844.jpg

প্রথমে আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন পার্কের ভেতরে চলে গেলাম। পার্কের ভেতরে গিয়ে আমরা কয়েকজন মিলে একটা সেলফি তুললাম। এরপর একেক জন একেক দিকে হেঁটে সবকিছু দেখছিল। সেখানে ছিল অনেক বড় একটা স্লিপার। বাচ্চাদের জন্য একদম পারফেক্ট খেলার জায়গা ‌‌। অনেকবার ছাড়া সেখানে খেলাধূলা করছিল।

1652006840031.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

1652006814154.jpg

তাছাড়াও ছিল বাচ্চাদের নানা রকমের খেলার গাড়ি। এগুলোতে কিন্তু চড়তে হলে টিকেট কাটতে হয়। আমরা কিছুক্ষণ সবকিছু হাঁটাহাঁটি করে সবকিছু দেখি এবং সময় কাটায়। আর আমার মেয়ে তো সবথেকে বেশি খুশি। ওতো কোনটা ছেড়ে কোনটা তে উঠবে এরকম ভাব ছিল। ওকে অনেকগুলা খেলনা গাড়িতে বসিয়ে ছবি তুললাম। তারপর আমরা তিনটা টিকিট কেটে নিলাম। ছোট যারা ছিল তারা উঠেছিল গাড়িতে চড়ার জন্য। আমার মেয়ে আমার ভাগ্নির কোলে বসে ছিলো। ও তো অনেক খুশি ছিল। চারিদিকে অনেক মানুষজনের সমাগম ছিল। আনন্দের সময় কাটাচ্ছিল।

1652006946094.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

1652006971058.jpg

1652007075035.jpg

1652007187413.jpg

1652007093908.jpg

আমরা এরকম ভাবে সময় কাটাতে কাটাতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেল। নেমে এলো রাতের আঁধার। রাতের আধারে পার্কটি আরো বেশি সৌন্দর্য ফুটে উঠল। এখানে অনেক রকমের আলু দিয়ে সাজানো। এখানে ছিল একটা সুন্দর ঝর্ণার দৃশ্য। তার সাথে তিমি মাছের ভাস্কর্য ছিল। এখানে আরো অনেকগুলো ভাস্কার্য ছিল। ভাস্কর্য গুলোর মধ্যে রাজহাঁস, দোয়েল পাখি, অনেক বড় একটা ব্যাঙ। রাতের আলোতে ভাস্কর্যগুলোর কালার অনেক বেশি সুন্দর দেখাচ্ছিল। সেখানে দাঁড়িয়ে অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করি। তার সাথে আমি এবং আমার বোন একটা সেলফি তুলে নিলাম।

1652007227656.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

1652007209558.jpg

1652007283934.jpg

1652007277323.jpg

1652007369736.jpg

1652007265074.jpg

এইভাবে কিছুটা সময় কাটানোর পর আমরা চলে গেলাম খাবার খেতে। আমরা সবার জন্য কাবাব এবং পরোটার অর্ডার দিলাম। এখানে আমি অনেকবার এসেছিলাম এমনকি এখানকার কাবাব খাওয়া হয়েছে। এরপর আমরা সবাই মিলে খাবার শেষ করলাম। খাবার শেষ শেষ করার পর আমরা সবাই মিলে কোলড্রিংস খেলাম। এভাবে খাবারের সাথে কিছুটা সময় কেটেছে।

1652007421634.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

1652007397547.jpg

1652007428739.jpg

1652007413115.jpg

এরপর আমরা আবার কিছুক্ষণ পার্কের ভেতরের দিকে গেলাম। সেখানে আবার ছিল একটা বড় জুস বার। এখানে সব ধরনের ফলের জুস পাওয়া যায়। তার সাথে অনেক ধরনের খেলনা এবং খাবারের জিনিস বিক্রি করছিল। এখানকার স্টল ছিল অনেক বড়। এরপর ভেতরের অংশ থেকে একটি সক্ষম হয়েছে আমরা ফেরার সিদ্ধান্ত নিলাম ‌‌।

1652007442178.jpg
লোকেশন

device : Redme note 9

1652007482949.jpg

1652007499528.jpg

যেহেতু আমরা বিকালের দিকে এসে ছিলাম এজন্য এখন রাতে আলো দিয়ে সম্পূর্ণটা সাজানো দেখতে বেশ সুন্দর দেখাচ্ছিল। এখানে যাওয়ার সময় আমি একটা ফটোগ্রাফি করি। আবার যাওয়ার রাস্তা টা কে খুব সুন্দর ভাবে আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে। এভাবে আমাদের আজকের ঘোরাঘুরি মুহূর্ত শেষ হলো। আশা করি আমাদের ঘোরাফেরার মুহূর্ত আপনাদের ভাল লেগেছে। পরবর্তীতে আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন।


পোস্ট বিবরণ

শ্রেণীভ্রমণ কাহিনী
ডিভাইসRedmi note 9
ফটোগ্রাফার@tasonya
লোকেশনফেনী

আমার পরিচয়

1635518106012.jpg

আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স ফাইনাল ইয়ারের একজন ছাত্রী। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।

🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀

আসুন সবাই মন খুলে বাংলায় ব্লগিং করি

IMG-20220501-WA0005.jpg

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81Nob8RjiAuXKzVPMCYze3VPJuZt6zKYtv5NHRTGki5Bb9J8zQgkNJMsUwkntqf5nqvpbiaDQNgkiw5c4UajTzbY.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বাহ পার্কটা দেখছি অনেক সুন্দর। রাতে যেন বেশি সুন্দর লাগছে। পরিবারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করার মজাই আলাদা। এবং কোনো উৎসব ছাড়া পরিবারের সব লোক একএ হয় না। দারুণ উপভোগ করেছেন সময় টা। প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অভিনন্দন। এবং আপনার জন্য শুভকামনা।।

সত্যি সময়টা অনেক উপভোগ করেছিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

  ·  3 years ago (edited)

আপু আপনি পরিবার নিয়ে খুব সুন্দর একটি পার্কে ভ্রমণ করতে গিয়েছেন। ছবিগুলো দেখ আপনাদের সকলকে খুব হাসিখুশি মনে হচ্ছে। আসলে পরিবারের সাথে ঘুরতে যাওয়ার মজাই আলাদা। সবশেষে আপনাদের খাওয়া দাওয়া ছবি দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছিল। আপনাকে ধন্যবাদ আপু আপনার ঘুরতে যাওয়ার সুন্দর মুহূর্তটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

ঠিক বলেছেন পরিবারের সাথে ঘুরতে যাওয়ার মজাই আলাদা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

এক মাস রোজা রাখার পর এই ঈদের দিনে সকল ক্লান্তি ভুলে যায়, ঈদ ছোট বড় সবার জন্য আনন্দ নিয়ে আসে। আপনার ভ্রমন কাহিনী খুব ভালো লাগল, বাচ্ছাদের নিয়ে ঘুরাঘুরি এবং মাঝে মাঝে আপনার কিছু ফটো। খুবিই সুন্দর ছিল আপনার ব্লগটি। ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।শুভ কামনা রইল

সত্যিই একমাস রোজা রাখার পর সবাই ঈদের আনন্দে মেতে ওঠে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

প্রথমত শুভেচ্ছা জানাই আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। আর উৎসব আমার উৎসব সবার। ভীষণ ভালো লাগলো। বাচ্চাদের নানা রকমের খেলনা গাড়ি আছে। জায়গাটা বেশ সুন্দর। রাতে অসম্ভব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে বাহ ডলফিন এর দেখা পেয়ে গেলাম।সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া করেছেন।ভালো ছিল

ঠিক বলেছেন উৎসব আমাদের একার নয় সবার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

খুবই সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করেছেন। আসলে পরিবারের সাথে এরকম সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করার মুহূর্তটাকে অন্যরকম। বাচ্চাদের জন্য খেলাধুলার সুন্দর সুন্দর ব্যবস্থা দেখতে পেলাম, সত্যিই অসাধারন মুহুর্ত কাটিয়েছেন। ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি এবং ভ্রমণ কাহিনী জানতে পেরে।

বাচ্চাদের জন্য অনেক সুন্দর ব্যবস্থা ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ভ্রমণ মানেই আনন্দ। ঈদের পর এরকম ভ্রমণ করতে দেখি আমার পাড়া প্রতিবেশীদের । পার্ক টি সত্যি অসাধারণ। অনেক আনন্দ করেছেন। এরকম ভাবে এতো সাজিয়ে গুছিয়ে আমাদের মাঝে আপনার ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন ভ্রমণ মানেই আনন্দ। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ‌

আপনার উৎসবের ভ্রমণ কাহিনী পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুব সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন পরিবারের কে দিয়ে। আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে পরিবারকে নিয়ে আপনি পার্কে গেছেন সেখানে সন্তানদের বিভিন্ন রাইডিং করিয়েছেন । এ ধরনের খেলাধুলায় বাচ্চাদের মানসিক বিকাশ খুব দ্রুত হয় এবং তারা বিভিন্ন পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়া অভিজ্ঞতা লাভ করে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার ঈদ আনন্দ মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এত সুন্দর ভাবে অনুভূতিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এত সুন্দর ভাবে মন্তব্য করেছেন পড়ে অনেক ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন আপনি অনেক সুন্দর একটি ভ্রমণ কাহিনী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ।আপনার এই ভ্রমণ কাহিনীর ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করার জন্য।

ভ্রমণ কাহিনী আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

হ্যাঁ আপু সত্যিই ঠিকই বলেছেন, সারা মাস রোজা রাখার পর সবাই অধীর আগ্রহে করে থাকে ঈদ উদযাপন করার জন্য। একেক জনের একেক পরিকল্পনা। তবে আপনার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আপনি খুব সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন। এবং সবার সাথে আনন্দ উপভোগ করেছেন। এবং আমাদের সাথে আপনার আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।

ঈদ উপলক্ষে সত্যিই সবার একেকজনের একেক পরিকল্পনা থাকে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে আপনার শ্বশুরবাড়ির এবং বাবার বাড়ির পরিবারের সদস্য মিলে অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন।পার্কটি অনেক সুন্দর ছিল আপু। আপনারা সকলে মিলে ঘোরাঘুরি এবং খাওয়া-দাওয়ার মাধ্যমে সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। ধন্যবাদ আপু।

পার্কটা সত্যিই অনেক সুন্দর ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার পরিবারের সাথে ঈদ উদযাপন মুহূর্ত দারুণ ছিল। এইরকম মুহূর্ত উপভোগ করতে সবাই পছন্দ করে ।ঈদের খুশি বা ঈদের আনন্দ এভাবেই ভাগাভাগি করে নেয়াটাই উত্তম ।যেটা আপনি করলেন অনেক ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

এরকম আনন্দের মুহূর্ত উপভোগ করতে সত্যি সবাই পছন্দ করে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

তবে সত্যিই বলতে এই সব উৎসবে আমার ঘুরাঘুরি করার খুব একটা ইচ্ছে করে না😁।যাইহোক পুরো গ্যাং নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছিলেন দেখছি।আর কবিতা টি চমৎকার ছিল।শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।🖤

কবিতাটি নিজের মতো করে লিখেছিলাম, ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

বাহ! আপু মনপুরা কাবাব হাউজ এন্ড পার্কটি তো ভীষন সুন্দর। বিশেষ করে রাতের বেলা আরও সৌন্দর্য বেড়ে গেছে। আপনার মেয়ে অনেক খুশি দেখেই বুঝা যাচ্ছে আপু। সবাই মিলে ভালোই উপভোগ করেছেন তাহলে। মাঝে মাঝে এভাবে সময় কাটাতে ভালোই লাগে পরিবারকে নিয়ে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে শেয়ার করে নেয়ার জন্য।

ঠিক বলেছেন আমার মেয়ে অনেক খুশি ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপু আপনিও এই কনটেস্ট অংশগ্রহণ করে ফেলেছেন দেখি। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলেই ঈদে আমাদের সকলের মনে আনন্দ সৃষ্টি করেছে। আর তার বেশি উৎসাহ প্রদান করেছে আমার বাংলা ব্লগ।

ঈদ আমাদের সকলের মনেই আনন্দের সৃষ্টি করে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার উৎসব ভ্রমন এর অনুভূতি জেনে খুবই ভালো লাগলো আপু। অনেক উপভোগ করেছেন সবাই মিলে। বাচ্চাদের খুব সুন্দর খেলার যায়গা আছে দেখলাম।। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর ছিলো।

বাচ্চাদের অনেক সুন্দর সুন্দর খেলার জায়গা ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ঠিক বলেছেন ভাবি, নতুন জামা কাপড় পড়ে নতুন জায়গায় ঘোরা এবং নতুন খাবার খাওয়ার মজাটাই আলাদা। আপনার ভ্রমণ কাহিনী টা পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং নতুন জায়গায় নতুন অভিজ্ঞতাটা আমাদের মাঝে শেয়ার করে আমাদের দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আপনার প্রতি রইল শ্রদ্ধা। পোস্টটি পড়ার সময় নূর মোহাম্মদ ভাইকে খুজছিলাম তবে অবশেষে উনার ছবিটা দেখলাম, যাই হোক সব মিলিয়ে দারুন ছিল।

আসলেই নতুন খাবার নতুন জামা-কাপড় এই সবকিছু মিলে উৎসব পালন করা হয়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।