হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম। আজকে আমি একদম অন্যরকম একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। এবারেও আমাদের জন্য অনেক সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। আসলে যখনই রেসিপি প্রতিযোগিতা দেওয়া হয় আমার কাছে সবথেকে বেশি ভালো লাগে। কারণ আমি নতুন রূপে নতুন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে বেশি পছন্দ করি।
আর এখনতো আমাদের যে কোন অনুষ্ঠানে কেক না হলে চলেই না। আর সেই কেক যদি আমরা বাড়িতেই তৈরি করে নিতে পারি তাহলে তা হয়ে উঠে আরও বেশি স্পেশাল। আসলে এই প্রতিযোগিতার এনাউন্সমেন্ট যেদিন করেছিল তখন থেকেই ভাবছিলাম ইউনিক কি কেক তৈরি করা যায়। কারণ প্রতিযোগিতায় জয়েন করতে হলে ইউনিক রেসিপি না হলে তো ভালোই লাগবে না। এইজন্য প্রথম দিন থেকেই ভাবতে শুরু করি। কিন্তু কোন ভাবেই পাচ্ছিলাম না কি রেসিপি তৈরি করব। তার সাথে শুরুর প্রথম কয়েকদিন অনেক বেশি ব্যস্ত ছিলাম।
তারপর অনেক কষ্টে একটা রেসিপি ঠিক করলাম তৈরি করব। যদিও ড্রাগন ফল এখন আমাদের জন্য অনেক কমন বিষয়। কিন্তু ড্রাগন ফলের কেক কিছুটা ইউনিক আছে। তার মধ্যে আমি আগেও বলেছি যে কোন রেসিপির ডেকোরেশন এমনকি উপস্থাপন আমার কাছে বেশি প্রাধান্য পায়। এইজন্য আমি রেসিপিটি তৈরি করার আগেই ভেবে ফেলি কিভাবে ডেকোরেশন করব এমনকি কিভাবে উপস্থাপন করব। তাই জন্য আমি ভেবে নিলাম ড্রাগন ফল দিয়ে কেক তৈরি করে, এরপর ড্রাগন ফল ডেকোরেশন করব।
আসলে বিষয়টা ভাবতে যতটা সহজ, আসলেই অতটা সহজ নয়। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম সহজেই তৈরি করা যাবে। এটা তৈরি করতে গিয়ে যেন একেবারে হিমশিম খেয়ে গেলাম। বলতে গেলে অনেক সকালে কেক তৈরি করতে বসেছি, কিন্তু ফাইনালি শেষ করতে একেবারে সন্ধ্যের আগ মুহূর্ত হয়ে গেল। আসলে এটা ডেকোরেশন করতে যে এত বেশি সময় লাগবে তা আমি বুঝতে পারিনি। তার সাথে সাথে আমার শরীরের অবস্থাও খারাপ হয়ে গেল। তারপর আবার ফটোগ্রাফি করতেও অনেক বেশি সময় লেগেছে। দেখছি কিভাবে সুন্দর দেখায়। কিন্তু সামনাসামনি যতটা সুন্দর লাগছিল ফটোগ্রাফিতে আমার কাছে ততটা সুন্দর লাগেনি। কারণ লাল এবং গোলাপি রঙগুলো ফটোগ্রাফিতে ফোকাস করে না। এর ফটোগ্রাফি শেষ করে আমি একেবারে টানা কয়েক ঘণ্টা শুয়ে ছিলাম। যদিও ফাইনালি নিজের পছন্দমত ডেকোরেশনটা শেষ করতে পেরেছি এটাই অনেক। জানিনা আপনাদের ভালো লাগবে কিনা। ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে উৎসাহিত করবেন।
তো চলুন,
এই রেসিপিটি তৈরি করতে আমার কি কি উপকরণ লাগলো এবং আমি পুরো রেসিপি কিভাবে তৈরি করলাম তার বর্ণনা নিচে প্রতিটা ধাপে উপস্থাপন করলাম। আশা করি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ :
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
ড্রাগন ফল | ১ টি |
ডিম | ৪ টা |
আটা | ১/২ কাপ |
চিনি | ১ কাপ |
বেকিং পাউডার | ১ টেবিল চামচ |
ভ্যানিলা এসেন্স | ২ টেবিল চামচ |
ফুড কালার | ২ টেবিল চামচ |
কর্নফ্লাওয়ার | ২ টেবিল চামচ |
লিকুইড দুধ | ২ টেবিল চামচ |
পাড়ার দুধ | ২ টেবিল চামচ |
আগার আগার পাউডার | ২ টেবিল চামচ |
লবন | পরিমাণমতো |
তেল | পরিমাণমতো |
কেক তৈরি করার প্রস্তুত প্রণালী :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি একটা ড্রাগন ফল নিলাম। এরপর ফলটির অর্ধেকটা অংশ কেটে টুকরো টুকরো করে নিলাম।
ধাপ - ২ :
এরপরে দুইটা ডিম ভেঙে সাদা অংশ এবং কুসুম আলাদা করে নিলাম। এরপর ইলেকট্রিক বিটার দিয়ে ডিমের সাদা অংশ বিট করে নিলাম। এরপর এর মধ্যে পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে আবারো ভালোভাবে বিট করে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপরে আমি ইলেকট্রিক বিটার দিয়ে ডিমের কুসুমের অংশটা কে বিট করে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপরে ফলের টুকরো গুলোকে ব্লেন্ডার দিয়ে ব্লেন্ড করে নিলাম। এরপরে ব্লেন্ড করা ড্রাগন ফল ডিমের সাদা অংশের মধ্যে দিয়ে আবারো বিট করে নিলাম। এরপরে এরমধ্যে বেনিলা এসেন্স এবং পরিমাণ মতো লবণ এবং লিকুইড দুধ দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ৫ :
এরপরে আটা, বেকিং পাউডার এবং পাউডার দুধ শুকনো উপকরণ গুলো একটি ছাকঁনি দিয়ে ছেঁকে নিলাম।
ধাপ - ৬ :
এরপরের সম্পূর্ণ শুকনো উপকরণগুলো একটু একটু করে মিশ্রণটির সাথে মিশিয়ে নিলাম। এভাবে একটা স্মুথ কেকের বেটার তৈরি করে নিলাম।
ধাপ - ৭ :
এরপর যে পাত্রে কেক বসাবো তার মধ্যে কিছুটা তেল ব্রাশ করে এরপর মিশ্রণটা ঢেলে নিলাম।
ধাপ - ৮ :
এরপরে একটি পাতিল এর মধ্যে কিছুটা বালু নিয়ে নিলাম। এরপর এর মধ্যে একটা স্ট্যান্ড বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ গরম করে নিলাম। কিছুক্ষণ পর ঢাকনা খুলে কেকের মিশ্রণটি বসিয়ে দিলাম। এরপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করব।
ধাপ - ৯ :
ত্রিশ মিনিট পর একটা টুথপিক দিয়ে চেক করলাম। দেখলাম কেকটা হয়ে গেছে। এরপর চুলে থেকে নামিয়ে নিলাম। এভাবে কেকটা তৈরি হয়ে গেল।
ডিম দিয়ে কেকের ক্রিম তৈরি করার প্রস্তুত প্রণালী :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি একটি বাটিতে দুইটা ডিমের সাদা অংশ তার সাথে গুড়া চিনি এবং সামান্য পরিমাণে ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ২ :
এরপরে আমি ইলেকট্রিক বিটার দিয়ে ভালোভাবে কিছুক্ষন বিট করে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপরে চুলায় একটি ফ্রাইপেন বসিয়ে এর মধ্যে কিছুটা পানি দিয়ে দিলাম। পানি কিছুটা ফুটে উঠলে এর উপরে ডিমের মিশ্রণের বাটি বসিয়ে দিলাম। এরমধ্যে 2 টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে দিলাম। এরপর এইভাবে পাঁচ মিনিট অনবরত নাড়তে হবে। পাঁচ মিনিট পর চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপর হালকা কিছুক্ষণ ঠান্ডা হয়ে গেলে এরপর আবারও ইলেকট্রিক বিটার দিয়ে কিছুক্ষন বিট করলাম। একেবারে শক্ত একটা ক্রিম হওয়া পর্যন্ত বিট করলাম। আমি বাটি উপর করে দেখলাম ক্রিমটা পড়ে যাচ্ছে না। এভাবে আমি কেকের জন্য ক্রিম তৈরি করে নিলাম।
কেক ডেকোরেশনের ফন্ডেন্ট তৈরির প্রস্তুত প্রণালী :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি একটি ব্লেন্ডারের জাগে চিনি নিয়ে নিলাম। এরপর চিনিগুলোকে ব্লেন্ড করে গুড়া করে নিলাম।
ধাপ - ২ :
এরপরে আমি একটি বাটিতে 2 টেবিল চামচ আগার আগার পাউডার দিয়ে দিলাম। এরপরের মধ্যে কিছুটা পানি দিয়ে নেড়ে ছেড়ে পাঁচ মিনিটের জন্য রেখে দিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপর একটি ফ্রাইপ্যান চুলায় বসিয়ে দিলাম। এরপর এর মধ্যে চার টেবিল চামচ চিনি এবং সামান্য পরিমাণে পানি দিয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে এইভাবে আমি সুগার সিরাপ তৈরি করে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপর সুগার সিরাপ এবং আগার আগার পাউডারের মিশ্রণটা একসাথে মিশিয়ে নিলাম।
ধাপ - ৫ :
এরপরে গুড়ো করা চিনির মধ্যে মিশ্রণ টা একটু একটু করে ঢেলে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিব। এভাবে হাত দিয়ে মেখে একটা ডো তৈরি করে নিব।
ধাপ - ৬ :
এরপর তৈরি করা ফন্ডেন্ট ডো এর মধ্যে কিছুটা অংশে গোলাপি রঙ এবং কিছুটা অংশে সবুজ রং মিশিয়ে নিলাম। এভাবে আমি ক্যান ডেকোরেশন এর জন্য ফন্ডেন্ট তৈরি করে নিলাম।
কেক ডেকোরেশনের করার প্রস্তুত প্রণালী :
ধাপ - ১ :
এরপর প্রথমে আমি কেকটাকে কেটে তিনটা ভাগে ভাগ করে নিলাম। এরপরে আমি একটা একটা লেয়ারে সাদা ক্রিম ব্যবহার করলাম। এরপর কেকটাকে চারপাশটা কেটে উপরের অংশে দিয়ে গোল করে নিলাম। এরপরে সম্পূর্ণ অংশটাকে সাদা ক্রিম লাগিয়ে নিলাম।
ধাপ - ২ :
এরপর আমি একটু বেশি করে গোলাপি কালারের ফ্নডেন্ট নিলাম। এরপর এটাতে বেলুনের সাহায্যে বেলে অনেক বড় করে গোল করে নিলাম। এরপরে আমি গোল কেক এর অংশটাকে সম্পূর্ণ ফন্ডেন্ট দিয়ে মুড়িয়ে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপরে আমি গোলাপকে কালারের ফন্ডেন্ট আবারো বেলে চিকন চিকন করে কেটে নিলাম। এরপর মোড়ানো কেকটার সামনের অংশে চিকন অংশগুলো লাগিয়ে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপর কিছুটা চ্যাপ্টা করে কেটে এরপর উপর থেকে নিচের অংশে একটা একটা করে লাগিয়ে নিলাম। মাঝখানের অংশগুলোতে চিকন কাগজের টুকরো দিয়ে রাখলাম।
ধাপ - ৫ :
এরপরে সবুজ রঙের ফন্ডেন্ট থেকে চিকন চিকন করে কেটে সামনের অংশে লাগিয়ে নিলাম। এরপর পাতার মত করে কেটে কাগজের টুকরোগুলো বের করে সেই অংশের মধ্যে লাগিয়ে নিলাম। এরপর পাতাগুলোকে উল্টো করে ডেকোরেশন করলাম।
শেষ ধাপ :
এভাবে আমি কেকটাকে একটা ড্রাগন ফলের মতো করে ডেকোরেশন করলাম। এরপর পরিবেশন করলাম। আশা করি আমার আজকের ড্রাগন ফলের কেকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে। পরবর্তীতে আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন।
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | রেসিপি |
---|---|
ডিভাইস | Redmi note 9 |
ফটোগ্রাফার | @tasonya |
লোকেশন | ফেনী |
আমার পরিচয়
আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স ফাইনাল ইয়ারের একজন ছাত্রী। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।
🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀 |
---|
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার ডেকোরেশন দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপু।আপনার পরিশ্রম সার্থক। বলা যায় আপনার পরিশ্রমের ড্রাগন কেকে,দারুন মিষ্টি(ভাল) হয়েছে।আপনার কাজের প্রতি ডেডিকেশন অনেক এটা দেখে বোঝা যাচ্ছে। আশা করি খুবই সুস্বাদু হয়েছে। শুভ কামনা রইল আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি বলতে পরিশ্রমের আর শেষ ছিল না। এটা হল পেয়ে সত্যি ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়াও আপু! আমার বাংলা ব্লগ তো সুন্দর সুন্দর কেকের রেসিপিতে ভরে গেছে।ড্রাগণ ফ্রুটস দিয়ে আপনি কেক তৈরি করেছেন দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে। আশা করি খেতে অনেক মজা হয়েছে।যদি সম্ভব হয় আপু একটু পাঠিয়ে দেবেন আমার জন্য খেয়ে দেখতে হবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যিই অনেক সুন্দর সুন্দর রেসিপি দেখেছি ভীষণ ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমে আপনাকে কন্টেস্ট -২৬ জন্য শুভকামনা জানাই আপু।কেক ডেকোরেশন টা খুব দারুন হয়েছে। খুব সুন্দর ভাবে কেক তৈরির ধাপগুলো উপস্থাপন করেছেন।কেক দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ইউনিক ড্রাগন কেক রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল আপু। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসাধারণ দক্ষতা আপনার আপু, আসলেই আপনার এই পরিকল্পনাকে আমি সালাম জানাই। ড্রাগন ফলের কেক রেসিপি সত্যি অদ্ভূত, খুবই ভালো লেগেছে আমার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার এরকম মন্তব্য পেয়ে সত্যি ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুবই চমৎকার একটি ড্রাগন কেক তৈরি করেছেন। দেখেই বুঝা যাচ্ছে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে এবং অনেক সময় এরও প্রয়োজন হয়েছে। ড্রাগন ফল দিয়ে যে কেক বানানো যায় তা আজকে প্রথম দেখলাম। খুবই ইউনিক ছিল আপনার পোস্টটি। ধন্যবাদ আপনাকে এইরকম একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি অনেক বেশি পরিশ্রম হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ্ দএখতে বেশ ভালো হয়েছে আপনার বানানো কেক টা। বিশেষ করে উপরের ডেকরেশনটা আপনি অনেকটা সময় নিয়ে করেছেন সেটা বুঝতে পারছি। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য। 🙂
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সময়ের কথা আর কি বলবো একেবারে সারাদিন লেগে গেল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ বেশ সুন্দর হয়েছে। এমনিতে ড্রাগন ফল আমার খুব পছন্দের। আবার ড্রাগন কেক দেখে তো আমার খেতে ইচ্ছা করছে। কেক তৈরি করা অনেক পরিশ্রমের কাজ। আপনি যখন বেশ সময় নিয়ে দক্ষতার সাথে কেক তৈরি করেছেন। আমার খুব ভালো লেগেছে।অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু। আমার পছন্দের ড্রাগন ফলের কেক তৈরি করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ড্রাগন ফল আপনার পছন্দের জেনে খুবই ভালো লাগলো বৌদি। তাছাড়া আপনি কেকটি পছন্দ করেছেন এটা আরও বেশি ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit