সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরির রেসিপি,10% shy-fox

in hive-129948 •  2 years ago 

আসসালামু আলাইকুম



আমার বাংলাব্লগের বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন ভাল আছেন নিশ্চয়ই। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি আলহামদুলিল্লাহ।



Polish_20220626_232148783.jpg

আজ আমি আপনাদের সামনে মিষ্টিজাতীয় খুবই মজার একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়ে গিয়েছি। হঠাৎ করে মিষ্টি খেতে মন চাইছিল তাই ঘরে থাকা কিছু উপকরণ দিয়ে মিষ্টিটা চটজলদি বানিয়ে ফেললাম। মিষ্টিটা খেতে আমার কাছে ভালোই লেগেছিল ।আর এই মিষ্টিটার নাম হল সুজির রসবড়া মিষ্টি রেসিপি। সুজি দিয়ে তৈরি করতে হয় খুব বেশি উপকরণের প্রয়োজন নেই আপনারা ঘরে যেসব সাধারণ জিনিস আছে সেগুলো দিয়ে ঝটপট বানিয়ে ফেলতে পারবেন ।এখন আমি আমার সুজির রসবড়া রেসিপি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।

প্রয়োজনীয় উপকরণ

সুজি ―২কাপ
চিনি ―২কাপ
পানি― ২কাপ
দুধ ―২কাপ
পাউডার দুধ― ৪টেবিল চামচ
ঘি ―৩টেবিল চামচ
তেল― পর্যাপ্ত পরিমান
এলাচ― ৬পিছ

Polish_20220627_001857058.jpg

কার্যপ্রণালী

20220626_231547.jpg20220626_231456.jpg
20220626_231403.jpg20220626_231532.jpg
প্রথমে চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে তার ভিতর ২ কাপ চিনি ২ কাপ পানি দিয়ে দিয়েছি ।তারপর দুই-তিন মিনিট বলক আসার পরে চুলা বন্ধ করে রেখে দিয়েছি। তারপর অন্য একটি চুলায় কড়াই বসিয়ে তার ভিতরে ৩ টেবিল চামচ পরিমাণ ঘি দিয়ে দিয়েছি।
20220626_231517.jpg20220626_231439.jpg
20220626_231422.jpg20220626_231349.jpg
তারপর ঘি একটু গরম হওয়ার পরে ঘির ভিতর দুই কাপ পরিমাণ সুজি দিয়ে দিয়েছি। সুজিটা কিছু সময় ঘিয়ের সাথে নেড়েচেড়ে একটু ভেজে নিয়েছি। তারপর সুজি ভাজা হয়ে গেলে তার ভিতরে দুই কাপ পরিমাণ দুধ দিয়ে দিয়েছি। দুধ দিয়ে কিছু সময় পর দেখব যে আমার সুজিতা একটি ডো এর মত হয়ে গিয়েছে তখন আমি চুলা থেকে নামিয়ে নিব।
20220626_231333.jpg20220626_231317.jpg
20220626_231302.jpg20220626_231224.jpg
সুজিটা চুলা থেকে নামিয়ে নেওয়ার পরে তার ভিতরে ৪ টেবিল চামচ পরিমাণ গুড়া দুধ দিয়ে দিয়েছি। গুড়া দুধ দিয়ে হাত দিয়ে সুজি টাকে ভালো মত মোথে নিয়েছি। তারপর একটু একটু করে নিয়ে গোল গোল করে বড়ার মত বানিয়ে নিয়েছি। তারপর অন্য একটি চুলায় কড়াই বসিয়ে তার ভেতরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তেল দিয়ে দিয়েছি।
20220626_231208.jpg20220626_231147.jpg
20220626_231132.jpg20220626_231112.jpg
তেল হালকা একটু গরম হয়ে আসলে তার ভিতরে একটা একটা করে সুজির বড়া গুলো ছেড়ে দিয়েছি। সুজির বড়া গুলো ব্রাউন কালার করে ভেজে নিয়েছি। এখানে চুলার জ্বাল মিডিয়াম থাকবে। তারপর একটা স্টেইনার দিয়ে তেল ঝরিয়ে গরম অবস্থায় চিনির সিরার ভিতর ছেড়ে দিয়েছি। শিরা এখানে কুসুম গরম রয়েছে।
20220626_231054.jpg20220626_231035.jpg
এভাবে একে একে সবগুলো ভাজা হয়ে গেলে সবগুলো নিয়ে চিনির শিরার ভিতর দিয়ে দিয়েছি। এপাশ-ওপাশ করে সবগুলো চিনির সিরার ভিতরে ডুবিয়ে রেখেছি। তারপর একটা ঢাকনা দিয়ে ২ ঘন্টার জন্য রেখে দিয়েছি।

20220626_231014.jpg

দুই ঘন্টা পরে ফিরে এসে দেখুন আমার সুজির বড়াগুলো একেবারে চিনির সিরা প্রায় পুরোটাই টেনে নিয়েছে এবং অনেকটাই নরম হয়ে গিয়েছে।

20220626_230954.jpg

আমার সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরি হয়ে গিয়েছে তার তারপর আমি একটা বাটিতে ঢেলে নিয়েছি।

20220626_230929.jpg

এ পর্যায়ে একটা কেটে আপনাদেরকে দেখিয়েছি দেখুন ভিতরেও রস ঢুকেছে। খেতে কিন্তু আমার সুজির রসবড়া মিস্টিটা খুবই চমৎকার হয়েছিল।

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

আশা করছি আমার আজকের এই ব্লগটি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লেগেছে। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

ফটোগ্রাফার@tauhida
ডিভাইসsamsung Galaxy s8 plus

ধন্যবাদ

@tauhida

আমি তৌহিদা, বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি।বাংলাদেশে আমার জন্ম।আমি আমার মাতৃভূমিকে ভালোবাসি। আমি বিবাহিতা, এক সন্তানের মা। আমি রান্না করতে ও খেতে ভালোবাসি,আমি ঘুরতেও অনেক ভালোবাসি।

logo.gif

@tauhida

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

সুজির রস বড়া বাহ লোভনীয় একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন যদিও এভাবে কখনো প্রস্তুত করে খাওয়া হয়নি তবে আপনার প্রস্তুত প্রণালি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব মজা হবে দিলেনতো লোভ লাগিয়ে এখন প্রস্তুত করে দেবে কে???

এভাবে কখনো তৈরি করে খাননি তাহলে আমার আমার রেসিপিটি দেখে একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখবেন ভালোই লাগে।

সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরির রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করলেন। আসলে এই রেসিপির পরিবেশন আমার অনেক ভালো লেগেছে, এই মজাদার রেসিপি দেখে আমি শিখে নিলাম। পরবর্তীতে তৈরি করবেন ইনশাল্লাহ।

খুবই মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছি আপনি একদিন তৈরি করে খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে।

দারুণ লোভনীয় রেসিপি ছিল এটি। খুব বিস্তারিত ভাবে প্রতিটি ধাপ বর্ণনা করেছেন। যে কেউ এটি তৈরি করতে পারবে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর রেসিপির জন্য।

যেমন লোভনীয় ছিল খেতে ভালোই মজা হয়েছিল ধন্যবাদ আপনাকে।

সুজির মিষ্টি রসগোল্লা খেয়েছি আপু । তবে সুজির রসবড়া এরকম রেসিপি খাওয়া হয়নি । দেখে তো খুবই মজা হয়েছে মনে হচ্ছে । আর এমনিতেও মিষ্টিজাতীয় রেসিপি একটু আমার পছন্দ । আপনি ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে রেসিপির বর্ণনা দিয়েছেন । ধন্যবাদ আপনাকে

আমি সুজি দিয়ে কখনও তেমন কিছু তৈরি করে খাইনি প্রথম তৈরি করলাম খেতে ভালোই হয়েছিল।

আপু এই সুজির রসবড়া মিষ্টি আমি বেশ কয়েকবার খেয়েছি। যতবারই খেয়েছি ততোবারই এর স্বাদ আমার মুখে লেগে ছিল। খুবই মজার হয় এই রেসিপিটি খেতে। আর আপনার তৈরি সুজির রসবড়া মিষ্টি দেখেই বুঝতে পারছি খেতে দুর্দান্ত হয়েছে। আপনার রন্ধনপ্রণালীর উপস্থাপনা এক কথায় অসাধারণ হয়েছে। প্রতিটি ধাপ এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন তা বলার বাইরে। এতো সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনি এই সুজির রসবড়া মিষ্টি টি আগেও খেয়েছেন তাহলে তো বুঝতেই পারছেন যে মিষ্টিটি কতটা মজাদার আবার তৈরি করে খেয়ে দেখবেন।

এমন লোভনীয় রেসিপি দেখলে সত্যি আপু অনেক খেতে ইচ্ছে করে। আমি মিষ্টি অনেক পছন্দ করি। আপনার রেসিপি দেখেই জিভে জল চলে আসলো। সুজি দিয়ে এতো সুন্দর রেসিপি তৈরি করা যায় জানা ছিলো না। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।

একদম ঠিক বলেছেন এরকম লোভনীয় খাবার দেখলে আসলেই খেতে ইচ্ছা করে আমারও খেতে ইচ্ছা করে সবারটা দেখে তাই আমিও আপনাদেরকে একটু লোভ দিলাম।

মিষ্টি জাতীয় রেসিপি গুলো দেখলে আমার লোভ সামলাতে পারিনা। সুজির রসবড়া মিষ্টি গুলো দেখতে এতটাই লোভনীয় লাগছে যে ইচ্ছে করছে নিয়ে খাওয়া শুরু করি। এরপর মিষ্টি জাতীয় রেসিপি তৈরি করলে আমাকে দাওয়াত দিবেন আপু। এত লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

আপু আবার যদি কখনো বানাই তাহলে আপনাকে দাওয়াত দিব আপনি আপনার ঠিকানাটা দিয়ে রেখেন শুধু শুধু লোভ দিয়ে লাভ কি বলেন।

অনেক সুস্বাদু একটি সুজির রস বড়া তৈরি করেছে। দেখে খেতে ইচ্ছা করছে রস বড়ার কালার টি দেখে বোঝা যাচ্ছে কত সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

একদম ঠিক বলেছেন আপু কিছু কিছু খাবারের কালার দেখলেই বুঝা যায় যে খাবারটা কতটা সুস্বাদু হয়েছিল আমার খাবারটি ভালো সুস্বাদু হয়েছিল।

সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরির রেসিপি আমার কাছে দারুন লাগতেছে। রেসিপি দেখে আমার খাওয়ার খুব ইচ্ছে জাগলো। আপনি সুন্দরভাবে সাজিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। বিশেষ করে সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরির কালারটি আমার কাছে খুব অসাধারণ লাগলো। আপার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

এত সুন্দর কালারের মিষ্টি রস বড়া দেখলে খেতে ইচ্ছা করবে না কার বলেন। আপনার খেতে ইচ্ছা করছে কিন্তু আমি তো কিছু করতে পারছিনা আপু দূর থেকে শুধু দেখাতে পারছি।

ছবি দেখেই তো অস্থিরতা শুরু হয়ে গেলো।কতটাই না মজা হয়েছে খেতে তা বোঝাই যাচ্ছে।রিস্টিম করে রাখলাম,একদিন আম্মুকে বানাতে বলবো।
খুবই ভালো লেগেছে আপু, শুভ কামনা জানাই

এত অস্থির হয়ে হওয়ার কিছু নাই ভাইয়া আপনি তাড়াতাড়ি আন্টিকে বলেন সে আপনাকে বানিয়ে খাওয়াবে ।ধন্যবাদ আপনি এত ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

এমনিতেই মিষ্টিজাতীয় খাবার আমার কাছে একটু বেশি ভালো লাগে তারপর আপনি লোভনীয় সুজির রস বড়া মিষ্টি তৈরি করে শেয়ার করেছেন বিশেষ করে মিষ্টির রসের সাথে রসবড়া মিষ্টি গুলো দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। এমন লোভনীয় রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।

মিষ্টি জাতীয় জিনিস আপনার ভালো লাগে আর এরকম খাবার দেখলে তো আপনার একেবারে অবস্থা খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা। ইস কতটা লোভ যে আপনার লাগছে কিন্তু আমি তো কিছু করতে পারছিনা।

আপু আমারও হঠাৎ করেই এমন রেসিপি খেতে ইচ্ছে করে। শরীরে এনার্জি থাকলে আমিও বানিয়ে ফেলি৷
যাইহোক আপনার এই রেসিপিটি দেখে খেতে বেশ ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল।

একদম ঠিক বলেছেন আপু কিছু কিছু সময় এমন অনেক জিনিস হুট হাত খেতে ইচ্ছা করে ঘরে উপকরণ থাকলে আমিও বানিয়ে ফেলি।

image.png

বাহ আপনার সুজির রস বড়া পিঠা গুলো দেখে আমার তো জিভে জল চলে আসলো। আমিও একবার সুজির রসভরি পিঠা তৈরি করেছিলাম। কিন্তু সেটা ছিল দুধের রেসিপি। আপনি চিনির সিরায় পিঠাগুলো ডুবিয়েছেন আমি তখন দুধের মধ্যে পিঠা গুলো কে ডুবিয়ে ছিলাম। কিন্তু আপনার পিঠার কালার টা দেখেই মনে হচ্ছে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছে।

আপু এটি সুজির রসবড়া মিষ্টি এটাকে আমি পিঠা বলি নাই আমি বলছি মিষ্টি আপনি দুধে ডুবিয়ে খেয়েছেন আমি চিনির সিরায় ডুবিয়ে তৈরি করেছি ভালোই লেগেছিল খেতে।

একা একাই মিষ্টি বানিয়ে খান। আমি যখন বাসায় যাই তখন তো আমাকে খাওয়ান না। এর পরের বার গেলে এই মিষ্টি বানিয়ে আমাকে খাওয়াবেন। দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এত ঝামেলা করে মিষ্টি আমার একদমই বানাতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা।

আপনি আবার যখন আসবেন তখন এর থেকে ভালো মিষ্টি বানিয়ে খাওয়াবো আপনি এসে শুধু বলবেন ঝটপট বানিয়ে দেব।

আহ রসালো সুজির মিস্টি দেখে লোভ লেগে গেলো আপু। দারুন তো। চমৎকার ভাবে বানিয়েছেন আপনি এই রেসিপিটি। খেতেও মনে হচ্ছে বেশ সুস্বাদু হয়েছে। মিস্টি জিনিশ এমনেও ভালো লাগে আমার কাছে।

ভাইয়া যেমন চমৎকার দেখতে হয়েছিল তেমন কিন্তু সুস্বাদু হয়েছিল খুব একদিন বানিয়ে খেয়ে দেখবেন।

খুবই মজাদার একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার এই রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে রেসিপিটি অনেক বেশি সুস্বাদু এবং লোভনীয় ছিল। সুজির তৈরি এরকমভাবে কখনো রসবড়া মিষ্টি খাওয়া হয়নি। শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

রেসিপিটি দেখতে যেমন লোভনীয় হয়েছে খেতেও কিন্তু ঠিক সে রকম সুস্বাদু হয়েছিল। আপনি তৈরি করে কোনদিনও খাসনি একদিন খেয়ে দেখেন ।

সুজির রসবড়া মিষ্টি দেখে মন চাচ্ছে একপিস তুলে মুখে পুরে দেই। দারুন লোভনীয় হয়েছে আপু। আপনি অনেক পরিশ্রম করে এই মজার রেসিপি তৈরি করেছেন এটা বোঝাই যাচ্ছে। দেখেই মন চাচ্ছে খেয়ে ফেলি। লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

এই খাবারটি বানাতে আসলে একটু পরিশ্রম হয়েছে কিন্তু পরিশ্রম করে বানানোর পরে খাওয়ার সময় ভালোই লেগেছিল। আপনি একদিন বানিয়ে খেয়ে দেখেন খুবই টেস্টি একটি খাবার।

সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরির রেসিপি দেখে তো লোভ সামলাতে পারছিনা। খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

এত মজাদার রেসিপি দেখে লোভ সামলানোর কি দরকার ভাইয়া ঝটপট রান্না ঘরে যান আর বানিয়ে খেয়ে ফেলুন।

সুজি দিয়ে দারুন দারুন পিঠা বা বড়া তৈরি করা সম্ভব। আর এই সম্ভবগুলো হয়ে থাকে তাদের কাছে যারা রেসিপি প্রস্তুতি অতি দক্ষ। খুবই ভালো লেগেছে আপনার এই রেসিপি প্রস্তুত করার প্রাথমিক দিক থেকে লাস্ট পর্যন্ত।

এটা অবশ্য ঠিক বলেছেন কিছু কিছু জিনিস আছে যেটা বানাতে চাইলেও বানানো যায় না আবার কারো ইচ্ছা থাকলে সেটা খুব সহজে বানিয়ে ফেলতে পারে আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

সুজির রসবড়া রেসিপি টা আমি আগে কখনো খাইনি তবে দেখে বোঝা যাচ্ছে রেসিপিটা অনেক সুস্বাদু হয়েছে । মনে হচ্ছে রেসিপিটা খুব শীঘ্রই বাড়িতে তৈরি করে খেতে হবে আমার কাছে রেসিপি টা অনেক ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আগে খাননি তাহলে আপনার কাছে ভালো যেহেতু ভালো লেগেছে তাড়াতাড়ি বাড়িতে তৈরি করে খেয়ে দেখেন কতটা সুস্বাদু লাগে ধন্যবাদ আপনাকে।

সুজির রসবড়া পিঠা আমি ও আগেও খেয়েছি। সত্যিই এই পিঠা আমার অনেক পছন্দের এবং এটি অনেক মজাদার। আমার আম্মু এই পিঠাগুলো অনেক মজা করে তৈরি করে। অনেক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে আমাদের সাথে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। পরবর্তীতে এমন আরো অসাধারণ রেসিপির অপেক্ষায় রইলাম।

আসলে আপু এ ধরনের খাবারগুলো খেতে ভালোই লাগে সুজি দিয়ে যে এত সুন্দর জিনিস তৈরি করা যায় আসলে কল্পনাই করা যায় না ধন্যবাদ আপনাকে।

হঠাৎ করে মিষ্টি খেতে মন চাইছিল তাই ঘরে থাকা কিছু উপকরণ দিয়ে মিষ্টিটা চটজলদি বানিয়ে ফেললাম।

যখন কোন একটা জিনিস খেতে ইচ্ছা হয় তখন যদি সেই জিনিসটা বানিয়ে খাওয়া হয় তার মধ্যে অন্যরকমের একটি অনুভূতি কাজ করে।

আজকে আপনি আমাদের মাঝে খুবই চমৎকার ভাবে সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরি করার একটি পদ্ধতি শেয়ার করলেন আপু। যদিও এর আগে কোনদিন আমি এই ধরনের রেসিপি খাইনি তারপরও আপনার তৈরি করা এই মিষ্টি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।

ঠিকই বলেছেন হঠাৎ করে কোন কিছু খেতে ইচ্ছা করলে সেটা তৈরি করে খেলে আসলে অন্য রকম একটা অনুভূতি হয় ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

সুজির রসবড়া মিষ্টি তৈরির রেসিপি টা খুব লোভনীয় ও আকর্ষণীয় দেখাচ্ছে। দেখেই মুখে পানি চলে আসছে, হা হা। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। এখন সময় পেলেই সুজির রসবড়া মিষ্টি রেসিপি টা করে ফেলতে পারবো। ধন্যবাদ আপনাকে নতুন একটি জিনিস শেখানোর জন্য। আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।

সুজির মিষ্টি কখনও খাওয়া হয়নি। বাসায় এভাবে যে বানানো যায় তা জানা ছিল না । পোস্টটি রিস্টিম করে রাখলাম। বাসায় বানানোর চেষ্টা করবো। রেসিপিটির সন্ধান দেয়ার জন্য ধন্যবাদ