সবাই তাকে সমীহ করে কথা বলতো। তবে রিশাদ কিন্তু সেই আগের মতই ছিলো। এলাকায় গেলেই সে বন্ধু-বান্ধবদেরকে তাদের বাড়িতে গিয়ে ডেকে বের করতো। রিশাদ চাকরি পাওয়ার পরে গ্রামে গেলে তার বন্ধু-বান্ধবরা প্রথমে তার সাথে মিশতে কিছুটা ইতস্তত বোধ করতো। পরবর্তীতে রিশাদের আন্তরিকতা দেখে তাদের মনের সমস্ত দ্বিধাদ্বন্দ দূর হয়ে যায়। তারা আবার তাদের বাল্যবন্ধু রিশাদকে ফিরে পায়। এদিকে রিশাদের পারফরমেন্সের খুশি হয়ে তার সিনিয়র অফিসাররা তাকে সব সময় উৎসাহ জোগাতে থাকে।
সমস্ত পজেটিভ কর্মকান্ডের জন্য রিশাদের দ্রুত প্রমোশন হয়ে যায়। এদিকে তার বাবা-মা তার বিয়ের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তবে রিশাদ তাদেরকে বলে আমি এখন বিয়ে করবো না। আর কিছুদিন যাক তারপর বিয়ে করবো। তখন তার বাবা-মা তাকে জিজ্ঞেস করে তোমার পছন্দের কেউ থাকলে আমাদেরকে বলতে পারো। রিশাদ জানায় তার তেমন কেউই নেই। তখন তার বাবা মা বলে তাহলে আর তোমার কোনো কথা শুনছি না।(চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
বাহ্! আর্মি তে জয়েন করার পর রিশাদের জীবনটা তো পুরোপুরি পাল্টে গিয়েছে। এলাকার সবাই তাকে সমীহ করে, তাছাড়া কর্মক্ষেত্রেও তার প্রচুর সুনাম রয়েছে। আশা করি রিশাদ অনেক দূর যাবে। রিশাদের মতো সন্তান ঘরে ঘরে হোক সেই কামনা করছি। গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit