আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
বেশ কয়েকদিন আগে একটি গল্পের বই পড়ছিলাম। তো সেই গল্পটি আসলে পড়তে পড়তে ভাবলাম যে সেই বইটি নিয়েই আপনাদের সাথে একটু কথা বলা যাক। তবে আমি একেবারে পুরো বইটি নিয়ে কথা বলবো না। বইয়ের একটি টপিককে ঘিরেই হবে আজকে আমার লেখা।
বই পড়া আমার অসম্ভব ভালোলাগার কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম বলা চলে। অর্থাৎ আপনি যদি আমাকে খুব ভালো একটা গল্পের বই দিয়ে একটা রুমে আটকে রেখে দেন। আমার তখন আসলে মনে হবে না যে, আমি কোনো রুমে আটকে রয়েছি। কারণ আমি এমন একটা মানুষ। যে বইয়ের মধ্যে একেবারে ডুবে যেতে পারি, বইয়ের গল্প গুলোর সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতে পারি, বইয়ের কল্পনাতে আমি নিজেকে সাজাতে পারি। তো তেমনি একটি গল্পের বইয়ের নাম হলো - পার্থিব।
তো সেই গল্প এই আসলে যেটা একটু উল্লেখ ছিলো। অর্থাৎ কিছু টপিক ছিলো, সেটা হচ্ছে আমাদের আসলে আবার সকলকেই গ্রামে ফিরে যেতে হবে। কারণ গ্রামের ওই মাঠ, গ্রামের ওই মাটি আমাদের জন্য অনেক ব্যাকুল। আমাদের তাদের দরকার আর তাদেরও আমাদের দরকার। লেখাগুলো ধরতে পারাটাও আসলে অনেক বেশি কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কারণ এতো বিখ্যাত মানুষের লেখা, এতো সহজে বোঝাটা সত্যিই কঠিন।
তবে আমি যতটুকু বুঝতে পেরেছি লেখাটি পড়ে। সেটা হচ্ছে, আমাদের গাছকে ভালোবাসা ছাড়া, আমাদের নিজেদের মাটিকে ভালোবাসা ছাড়া কোনো উপায় নেই। কারণ আমরা যখন নিজেদের মাটিকে ভালবাসবো। তখন ই কিন্তু আমরা আমাদের দেশের, আমাদের মাটির যত্ন নিতে পারবো। আর যদি যত্ন না নেই, তাহলে দেশটা কিংবা পৃথিবীটা ধ্বংস হয়ে যেতে খুব একটা সময় লাগবে না। অর্থাৎ পৃথিবীটা একটা সময় গিয়ে অবাসযোগ্য হয়ে যাবে। যেটা আমরা কেউই চাই না। তাই সে গল্পে লেখক এটাই উল্লেখ করার চেষ্টা করেছিলো যে, দেশকে যদি আমাদের বাঁচাতেই হয়। পৃথিবীকে যদি আমাদের আরো বেশি কিছু একটা সময় রাখতেই হয়। তাহলে অবশ্যই আমাদের সকলকে আবার মাটিতে ফিরে যেতে হবে, গাঁয়ে ফিরে যেতে হবে। সেখান থেকেই যেহেতু আমাদের এই মাটির সেবা করাটা শুরু। তাই আসলে সেখানে ফিরে যাওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে।