হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা ,
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন? আশা করছি সবাই ভালো আছেন। সদা-সর্বদায় সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। যাইহোক আমি আজকে আপনাদের মাঝে একটা বাস্তবিক পোস্ট শেয়ার করবো। আমি নিয়মিত লেখালেখি করতে চেষ্টা করি। যখনই সময় সুযোগ হয়ে ওঠে ঠিক তখনই বই পড়া কিংবা লেখালেখিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। তবে আমি বাস্তবসম্মত লেখা লিখতে চেষ্টা করি । তো বন্ধুরা আজকে আপনাদের সাথে তেমনি বাস্তবসম্মত একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।
এডিট snapseed
টাইটেলটি দেখেই আপনারা বুঝেছেন আজকের লেখাটি কি নিয়ে লিখতে চাচ্ছি। তবে আজকের লেখাটি খুবই বাস্তবসম্মত একটি লেখা। জন্মের পর থেকে শিশুদের কান্না বন্ধ করতে অভিভাবকেরা মোবাইলে ভিডিও দেখিয়ে শিশুদের কান্না বন্ধ করায়। শিশুরা বড় হতে হতে এটির প্রভাব তাদের উপর মারাত্মকভাবে পড়ে। খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে প্রতিটা কাজেই অভিভাবকেরা শিশুদের সামনে মোবাইল ফোন তুলে দেয়। যার কারণে অধিকাংশ ছেলে-মেয়েদের মানসিক বিকাশ সঠিকভাবে হচ্ছে না। একটু ব্যাখ্যা দিয়ে বিষয়টি আলোচনা করা যাক।
সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করেনা। সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে হয়। যে সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারে সে জীবনে সাকসেস হয়। আর সময়ের সঠিক ব্যবহার যে করতে পারে না তার জীবনে ব্যর্থতার গ্লানি টানতে হয়। সময়ের মূল্য সময় থাকতে বুঝতে হবে। সময় নষ্ট হয়ে গেলে বুঝে আফসোস করতে হয়। ঠিক তেমনি নদীর স্রোত তার গতিতে এগিয়ে যায়। কেউ বাঁধা দিয়ে রাখতে পারে না।
আমাদের শৈশব কাটে খেলাধুলা। খেলাধুলা করলে মেন্টালি ভালো থাকে। বর্তমান সময়ে মানুষ খেলাধুলার দিকে না ঝুঁকে মোবাইলের দিকে ঝুঁকলো। ছোট থেকে ছেলে-মেয়েরা বিভিন্ন আসক্তির দিকে ঝুঁকে গেল। মোবাইলে গেম এবং অনলাইন জুয়া খুব বেশি ছড়িয়ে পড়ল। যেটা থেকে ছোট শিশুদের ফিরিয়ে আনা খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়ালো। এর জন্য দায় অভিভাবকেরা। তারা শিশুদেরকে জন্মের পর থেকে মোবাইল দেখাতে অভ্যস্ত করে পেলে। শিশুদের কান্না বন্ধ করার জন্য শিশুদের সামনে মোবাইল তুলে ধরে।
বিভিন্ন কাটুন, নাচ, গান দেখিয়ে শিশুদের কান্না বন্ধ করে। এটি বাবা-মায়ের জন্য খুবই খারাপ একটা অভ্যাস। এতে শিশু বাচ্চারা মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ে। তখন কান্না করলেই বাচ্চাদের সামনে মোবাইলে বিভিন্ন কাটুন এনে দেয় অভিভাবকেরা। বাচ্চারা তখনই কান্না বন্ধ করে যখন যখন তাদের সামনে মোবাইল ফোনে কাটুন বা অন্য কোন ভিডিও শো করায়। তাই অভিভাবকদের নিকট অনুরোধ মোবাইল ফোনে কাউকে আসক্ত করা যাবে না। এতে অনেকে শিশুর মানসিক সমস্যা তৈরি হয়। এর জন্য অভিভাবকেরাই দায়ী।
একটা শিশুকে যখন অভিভাবকেরা খাওয়ার জন্য জোর করে। তখন শিশুটি হয়তো কান্নাকাটি শুরু করে। আমরা দেখি সে সময় অভিভাবকেরা তাদেরকে মোবাইলে কার্টুন দেখতে দেয়। তখন তাদের ছেলেমেয়েরা একটু একটু করে খেতে চায়। মোবাইলটি তাদের সামনে থেকে নিয়ে গেলে কান্নাকাটি শুরু করে। খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয়। আর এই অভ্যাসটা অভিভাবকের কারণে হয়ে থাকে। তাই আমি প্রথমত অভিভাবকদেরকেই দোষ দিচ্ছি। তাদের নিকট অনুরোধ শিশুদেরকে মোবাইল ফোন হতে দেয়া থেকে বিরত রাখুন।
কিছু কিছু ছেলে মেয়ে রয়েছে, যারা মোবাইল ফোনের কারনে সাইকো হয়ে যায়। আমরা দেখেছি অনেক মিডিয়াতে, মোবাইল গেমের কারনে ছেলে-মেয়ে মানসিক ভারসাম্য হারালো। তাদেরকে কোনভাবে নিয়ন্ত্রণ করার যাচ্ছে না। আমরা দেখেছি তাদেরকে বেঁধে রাখতে। তারপরও কোন লাভ হচ্ছিল না, শুধু চিৎকার দিয়ে বলছিল, ধর, মার, কাট। অবশেষে যখন ডাক্তার দেখালো, ডাক্তারের কোনো চিকিৎসা তাদের উপর প্রভাব ফেলছিল না। তাহলে বুঝতেছেন এরা কোন পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়ালো।
সবকিছু বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাবা মা তাদের ছেলেমেয়েদের দিকে তেমন কোন কেয়ার করে না। তাদের সাথে বন্ধুত্বসুলভ আচরণ করে না। বাবা-মা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এদিকে সন্তানদের হাতেও মোবাইল তুলে দেয়। বাবা মা মোবাইল নিয়ে তাদের মতো করে ব্যস্ত আছে। আর এদিকে সন্তানেরাও তাদের মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত আছে। এরই ধারাবাহিকতা সন্তানদের মানসিক বিকাশে সমস্যা তৈরি হয়। এটা নিয়ে অভিভাবকেরা সচেতন নয়, তাই তার প্রভাব সন্তানদের উপর পড়ে। তাই সকল অভিভাবকের উপর অনুরোধ রইলো আপনারা আপনাদের সন্তানদের উপর একটু যত্নশীল হোন। তাদেরকে একটি সুন্দর ভবিষ্যত দান করুন।
নিজেকে নিয়ে কিছু কথা
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। প্রথমেই সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন। আমি তাহেরুল ইসলাম, আমার স্টিমিট ইউজার আইডি হল - @ti-taher। আমি ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেছি। বর্তমানে ফেনী শহরে অবস্থান করছি। আমি ফেনীতে পড়াশোনা করেছি এবং বড় হয়েছি। আমি একজন ভ্রমণপ্রিয় মানুষ, আমি ভ্রমণ করতে এবং ছবি তুলতে ভালোবাসি। নতুন জায়গায় ঘুরতে আগ্রহী, নতুন জায়গায় ঘুরতে এবং নতুন কিছু আবিষ্কার করতে ভালোবাসি। আমি বই পড়তেও ভালোবাসি, অনেকে আমাকে বই পোকাও বলে থাকে। আমি কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং বৈজ্ঞানিক বই সহ সব ধরনের বই পড়তে পছন্দ করি। আমার প্রিয় কবি "কাজী নজরুল ইসলাম"। প্রিয় কবিতা "বিদ্রোহী"।(ফি আমানিল্লাহ)
VOTE @bangla.witness as witness
OR
SET @rme as your proxy
অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে ভাইয়া। হ্যাঁ এখন অনেকটা বাসায় গেলে দেখতে পাওয়া যায় বাচ্চারা মোবাইল ছাড়া খেতে চায় না। সেদিন এক বাসায় গিয়েছি বাচ্চাটির খাওয়ার সময় হয়ে গেছে কিন্তু মোবাইল ছাড়া খাবেনা। মোবাইল দিয়েছে তো খাবারটা খেয়েছে।বাচ্চারা এখন পরিবারের সবার হাতে হাতে মোবাইল দেখে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। এটাতো এক ধরনের ভাইরাসে পরিণত হচ্ছে আমি মনে করি। তাই প্রতিটা পরিবারের মা-বাবাদের বাচ্চাদের হাতে মোবাইল দেওয়ার এই অভ্যাসটি পরিহার করতে হবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পোস্টের আলোকে খুব ই চমৎকার মন্তব্য উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে আপনার মহামূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://x.com/titaherul/status/1807118471651864990?t=PEn-Eze7CxEWRgtSRih60Q&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনার প্রতিটি কথার সাথে সহমত পোষণ করছি। আজকালকার বাচ্চারা একটু কান্না শুরু করলে হাতে মোবাইল ফোন দিলে একেবারে চুপ হয়ে যায়। আবার যখন খেতে চায় না তখন হাতে মোবাইল ফোন ধরিয়ে দিলেও চুপ হয়ে যায়। আর একদম খেয়ে নেয়। সত্যি ভাইয়া আজকালকার বাচ্চাদের এগুলো অভ্যাসে পরিণত হচ্ছে। তবে এই অভ্যাসগুলো পরিহার করা উচিত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। এবং পোস্টের আলোকে আপনার সুন্দর মতামত উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া। সময়োপযোগী পোস্ট। একসময় টিভিতে কার্টুন দিখিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতো মায়েরা। এখন সেটা মোবাইলে চলে এসেছে। যার পরিনাম মোবাইলে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে বাচ্চারা। এর ফলে তাদের মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, একদম ঠিক বলেছেন। শিশুর সুষ্ঠু বিকাশের জন্য তাদের স্বাভাবিক ভাবে খাওয়া দাওয়া ও বেড়ে উঠার পরিবেশ তৈরি করা দরকার। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মহামূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য। আমার সাথে সহমত পোষণ করেছেন জেনে খুব খুশি হলাম। অভিভাবকরা একটু সচেতন হলে সমাধান করা সম্ভব।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ বর্তমানে শিশুরা খেলাধুলার প্রতি না ঝুঁকে মোবাইল ফোনের দিকে বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। তবে বর্তমানে কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় শুধু ছেলে মেয়ে না অনেক বাবা-মাও এই মোবাইলের প্রতি আসক্ত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সহমত পোষণ করছি আপনার সাথে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, আমার পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে মহামূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি কথা বলতে কি মোবাইলে এসে অনেক কিছু খারাপের দিকে চলে গেছে। বর্তমান সময়ের ছোট বাচ্চাদের হাতে এন্ড্রয়েড মোবাইল দেওয়ার কারণে তারা মানসিকভাবে বিপর্যয় মুখে। খাওয়ানোর সময় কান্না দূর করার সময় অনেকে মোবাইল ব্যবহার করছে এতে মনে করে কান্না সময় থেমে গেছে এতে ভালো কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় এগুলোতে খারাপ প্রভাব ফেলছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুবই সুন্দরভাবে বিষয়টি উপলব্ধির মাধ্যমে আপনার মহামূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, এমন একটি সুন্দর মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরে আজকের পোস্ট টি ভাগ করে নিয়েছেন আপু।আসলে আমরা বাবা মায়েরা বাচ্চাদের হাতে ফোন তুলে দিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ কে নষ্ট করছি।বাচ্চাদের কে সময় না দিয়ে হাতে ফোন তুলে দেয়ার কারণে ফোনের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে।ধন্যবাদ আপনাকে বাচ্চাদের ফোন দেয়ার ফলে কি কি অসুবিধায় পড়ছে তা তুলে ধরার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। আমার পোস্টটি পড়ে আপনার মতামত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। তবে অভিভাবকেরা একটু সচেতন হলে এ সমস্যার সমাধান করা আমাদের জন্য খুবই সহজ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে ব্লগটি লিখেছেন। কিছু হলেই বাচ্ছাদের হাতে মোবাইল ধরিয়ে দেয়। এর ফলে দেখা যায় বাচ্ছাদের ধীরে ধীরে মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। পরবর্তিতে যার প্রভাব মারাত্বক আকার ধারন করে। তাই বাচ্ছাদের যথা সম্ভব মোবাইল থেকে দুরে রাখাই ভালো। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোষ্টের আলোকে মহামূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য। অভিভাবকেরা একটু সচেতন হলে অনেক কিছুই পরিবর্তন করা সম্ভব। মোবাইল ফোন বাচ্চাদের নাগালের বাহিরে রাখা উচিত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার প্রতিটা কথাই সত্য। পূর্ণ সহমত পোষণ করছি৷ আজকাল বাবা বা মায়েরা নিজেদের মতো সময় কাটানো তাগিদে বাচ্চাদের হাতেও একটি করে মোবাইল ধরিয়ে দেয়। তাতে তারা ঝামেলা মুক্ত হয়ে যায়৷ অদ্ভুত এই চিন্তাভাবনা। তারা নিজেও জানে না মোবাইলটা একটি কাজের বা প্রয়োজনের জিনিস।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আজকে আপনি খুব মূল্যবান একটি পোস্ট করেছেন। তবে আপনার পোষ্টের সাথে আমি একমত। আগে ছোটকালে মানুষ খেলাধুলা করত শরীর এবং মন ভালো থাকতো। কিন্তু এখন শিশুদের হাতে মোবাইল দিয়ে পরিবারের লোক গুলো যেন খুশি থাকে। তবে এটি একদম ঠিক বলেছেন শিশুদের খাওয়া-দাওয়া করানোর সময় হাতে মোবাইল দিয়ে কাটুন দেখতে দেই অনেকে। তবে এভাবে মোবাইল আসক্ত হলে সামনের দিনগুলো তাদের আরো খারাপ যাবে। ভাই আমি মনে করি ছোট বাচ্চাদেরকে মোবাইল থেকে দূরে রাখলে ভালো। সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একেবারে সঠিক এবং বাস্তবিক কিছু কথা আপনি আপনার এই পোস্টের মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন৷ আসলে এখন বাচ্চারা যেভাবে এই মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে যাচ্ছে তা কোনমতেই ঠিক নয়৷ তাদেরকে যেকোনো কাজ করার জন্য মোবাইল দিতে হয় এবং তারা ছোট থেকে বড় যে কোন কাজই করতে মোবাইল ব্যবহার করে থাকে৷ আসলে এখন থেকে যেভাবে তারা মোবাইলের প্রতি এরকম আসক্ত হয়ে যাচ্ছে তাদের যখন আরো বয়স হয়ে যাবে এবং তখন কি হবে সে বিষয়টি নিয়েই আমরা সকলে অনেক চিন্তিত৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এমন ঘটনা বর্তমানে প্রতিটি পরিবারে দেখা যায়। শিশুদেরকে ভিডিও প্লে করে না দিলে খাবার খায় না,ঘুমায় না। অভিভাবকেরা ভাবে যে এটাই হচ্ছে বর্তমানে কার্যকরী পদ্ধতি। কিন্তু তাদের ধারণা একেবারেই ভুল। এতে করে শিশুদের আরও ক্ষতি করা হচ্ছে। তারা একটু বড় হয়ে মাঠে খেলতে যাবে না কিংবা ঘর থেকেই বের হবে না। সারাক্ষণ ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে বসে থাকবে। এতে করে তাদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ ঘটবে না সেভাবে। আমরা তো ছোটবেলায় প্রচুর খেলাধুলা করেছি এবং দৌড়াদৌড়ি করেছি। যাইহোক সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক সেই কামনা করছি। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit