রেসিপি:- মচমচে বাদাম-আলুর সিংগারা তৈরি।

in hive-129948 •  3 months ago 

1000006512.jpg

1000006508.jpg

হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা ,

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা রাখি সবাই ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহি ওয়া রাসূলিহিল কারীম আমিও ভালো আছি। বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের সাথে ভিন্নধর্মী একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করতে যাচ্ছি। পছন্দ অনুযায়ী আমাদের কম বেশি সবারই প্রিয় কিছু খাবার থাকে। যা আমরা সবসময়ই খেতে পছন্দ করি। তেমনি আমারও পছন্দনীয় খাবারের তালিকার মধ্যে মচমচে ভাজা খাবার খুবই পছন্দনীয়। আমি মোটামুটি কিছু কিছু রান্না করতে পারি। একটা বিষয় লক্ষ্য করবেন নিজের তৈরি করা খাবার খাওয়া তৃপ্তিটাই অন্যরকম। আর নিজে রান্না করে অন্যকে খাওয়ানোর প্রশংসাটাও একটা তৃপ্তির ব্যাপার।আমি মনে করি আমাদের সবারই উচিত কমবেশি কিছু না কিছু রান্না করতে পারার অভিজ্ঞতা থাকা। রান্না করতে পারাটাও কিন্তু মানুষের অন্যতম একটা গুণ। আমি যখনই সময় পাই মাঝেমধ্যে চেষ্টা করি নতুন কোন রেসিপি রান্না করতে। বারবার করার ফলে যে কোন কাজেই একজন মানুষ পারদর্শী হয়ে উঠতে পারে। আমি মাঝেমধ্যে আমার পরিবারের রান্নার কাজেও সাহায্য করে থাকি। এতে করে দেখা যায় আমিও নতুন কোন রেসিপি শিখতে পারি।
বন্ধুরা পূর্বের কিছু অভিজ্ঞতা থেকে আজ আমি আপনাদের সাথে একটি রেসিপি শেয়ার করতে যাচ্ছি। আমি রেসিপিটি করতে আমার পরিবারেরও কিছু সহায়তা নিয়েছি।
তাহলে বন্ধুরা চলুন শুরু করা যাক আমার রেসিপিটি :-

প্রয়োজনীয় উপকরণ :


• আলু
• বাদাম
• আটা
• তেল
• মরিচের গুঁড়ো
• হলুদের গুঁড়ো
• মসলার গুঁড়া
• লবণ
• পানি
• পেঁয়াজ
• কাঁচামরিচ

1000006446.jpg

তৈরির বিবরণ :

ধাপ - ১ :


প্রথমে আমি কয়েকটি আলু নিয়ে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিলাম ।

1000006448.jpg

ধাপ - ২ :


এরপর পরিষ্কার করা আলুগুলো টুকরো করে কেটে পানি দিয়ে চুলায় সিদ্ধ করতে বসিয়ে দিলাম।

1000006451.jpg

ধাপ - ৩ :


এরপর আলু গুলো সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পর চুলা থেকে নামিয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিলাম।

1000006458.jpg

ধাপ - ৪ :


এরপর খোসা ছাড়ানো আলুগুলো হালকা ভেঙে নিলাম।

1000006459.jpg

ধাপ - ৫ :


এরপর সেই আলোগুলোতে একে একে দিয়ে দিলাম হলুদের গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া, মসলার গুঁড়া এবং লবণ।

1000006473.jpg

1000007059.jpg

ধাপ - ৬ :


এরপর একটি কড়াই চুলায় বসিয়ে তাতে একটু তেল দিয়ে হালকা আঁছে বাদাম গুলো ভেজে নিলাম।

1000006463.jpg

ধাপ - ৭ :


ভাজা হয়ে গেলে সেই বাদাম গুলো একটি প্লেটে তুলে নিলাম।

1000006465.jpg

ধাপ - ৮ :


এরপর সেই বাদামগুলো থেকে খোসা ছাড়িয়ে নিলাম।

1000006468.jpg

ধাপ - ৯ :


এরপর পেঁয়াজ এবং কাঁচামরিচ নিয়ে তা কুচি করে কেটে নিলাম।

1000006456.jpg

ধাপ - ১০ :


এরপর একটি কড়াই চুলায় বসিয়ে তেল গরম করে তাতে দিয়ে দিলাম কুচি করে রাখা পেঁয়াজ মরিচ গুলো।

1000006476.jpg

ধাপ - ১১ :


তেলে পেঁয়াজ মরিচ গুলো ভালো করে ভেজে নিলাম।

1000006477.jpg

ধাপ - ১২ :


এরপরে এতে দিয়ে দিলাম সিদ্ধ করে রাখা সেই আলুমাখা।

1000006478.jpg

ধাপ - ১৩ :


আলুগুলো ভালো করে নেঁড়েচেড়ে তাতে দিয়ে দিলাম ভাজা খোসা ছাড়ানো বাদামগুলো।

1000006480.jpg

ধাপ - ১৪ :


এরপর বাদাম আলুগুলো নেঁড়েচেড়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম।

1000006481.jpg

ধাপ - ১৫ :


এরপর আলু ভাজাটি একটি বাটিতে তুলে নিলাম।

1000006483.jpg

ধাপ - ১৬ :


এরপর একটি বাড়িতে আটা নিয়ে তাতে দিয়ে দিলাম পরিমাণ মতো লবন।

1000006485.jpg

1000006486.jpg

ধাপ - ১৭ :


এরপর এতে একটু তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিলাম।

1000006488.jpg

1000006487.jpg

ধাপ - ১৮ :


এরপর এতে একটু একটু করে পানি দিয়ে ভালো করে মেখে এটি ডো তৈরি করে নিলাম।

1000006492.jpg

ধাপ - ১৯ :


এরপর ডো'টি ছোট ছোট করে ভাগ করে নিলাম।

1000006493.jpg

ধাপ - ২০ :


এরপর ছোট একটি ডো'র টুকরা নিয়ে পিঁড়ি বেলুন দিয়ে বেলে নিলাম।

1000006495.jpg

1000006494.jpg

ধাপ - ২১ :


এরপর বেলে নেয়া রুটিটি মাঝখানে সমান দুই ভাগ করে কেটে নিলাম।

1000006496.jpg

ধাপ - ২২ :


এরপর কাটা রুটিটির একভাগ নিয়ে এটি হাতের মধ্যে গোল করে ভাঁজ করে নিয়ে এর ভিতরে দিয়ে দিলাম আলুভাজি।

1000006502.jpg

ধাপ - ২৩ :


এরপর রুটির উপরের অংশটুকু ভাঁজ করে তিনকোনা আকৃতি করে সিঙ্গারার মতো আকার দিয়ে নিলাম।

1000006505.jpg

1000006503.jpg

ধাপ - ২৩ :


এরপর কড়াইতে তেল গরম করে এতে সিংগারাগুলো ছেড়ে দিয়ে ভালো করে ভেজে নিলাম।

1000006500.jpg

ফাইনাল আউটপুট :


অবশেষে ভেজে নেয়া বাদাম আলু সিংগারা গুলো একটি প্লেটে তুলে নিলাম। আর সর্বশেষে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করে নিলাম।

1000006507.jpg

1000006506.jpg

প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আমার তৈরি করা বাদাম আলু সিঙ্গারা রেসিপিটি আপনারা পছন্দ করবেন। পরবর্তীতে আবারও নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে হাজির হবো । সবার সর্বদা সুস্থতা কামনা করে আজ বিদায় নিচ্ছি।
ধন্যবাদ সবাইকে।

নিজেকে নিয়ে কিছু কথা

1000106788.jpg

আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। প্রথমেই সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন। আমি তাহেরুল ইসলাম, আমার স্টিমিট ইউজার আইডি হল - @ti-taher। আমি ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেছি। বর্তমানে ফেনী শহরে অবস্থান করছি। আমি ফেনীতে পড়াশোনা করেছি এবং বড় হয়েছি। আমি একজন ভ্রমণপ্রিয় মানুষ, আমি ভ্রমণ করতে এবং ছবি তুলতে ভালোবাসি। নতুন জায়গায় ঘুরতে আগ্রহী, নতুন জায়গায় ঘুরতে এবং নতুন কিছু আবিষ্কার করতে ভালোবাসি। আমি বই পড়তেও ভালোবাসি, অনেকে আমাকে বই পোকাও বলে থাকে। আমি কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং বৈজ্ঞানিক বই সহ সব ধরনের বই পড়তে পছন্দ করি। আমার প্রিয় কবি "কাজী নজরুল ইসলাম"। প্রিয় কবিতা "বিদ্রোহী"।( ফি আমানিল্লাহ)


VOTE @bangla.witness as witness

witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_proxy_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

মচমচে বাদাম আলুর সিঙ্গারা রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো ভাইয়া। যখন আলুর ভিতরে বাদাম কামড় পড়ে খেতে খুবই ভালো লাগে। ঘরের তৈরি খাবারের তুলনা হয় না। অনেক স্বাস্থ্যসম্মত এবং মজাদার একটি রেসিপি আপনি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। আপনার রেসিপিটি দেখে খুব ইচ্ছে করতেছে ভাইয়া খাওয়ার জন্য। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

এই সিঙ্গারাটি খাওয়ার পর খুবই ভালো লেগেছে। নিজে তৈরি করে খাওয়ার মধ্যে মজাটাই আলাদা। দারুন সাধে স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়ার তৈরি করেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার রেসিপি পোস্টে মন্তব্য করার জন্য।

ভাই আপনি কিন্তু একদম মুখরোচক একটি মজাদার আলুর সিঙ্গারা তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি সিঙ্গারা দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার হয়েছিল। আপনি প্রতিটি উপকরণ একদম সমানভাবে মিশ্রণ করেছিলেন। আর সিঙ্গারার মধ্যে বাদাম মিশ্রণ করার জন্য বেশ মজাদার হয়েছিল।

সিংগারাটি খুবই মুখরোচক এবং খেতেও ভীষণ মজা ছিল। খুবই সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া নিজের রান্না করা খাবার খাওয়া একটা তৃপ্তির ব্যাপার।সত্যি রান্না করতে পারাটা ও একটি গুণ। আপনি চমৎকার লোভনীয় আলু সিংগারা বানিয়েছেন।খুব লোভনীয় হয়েছে আপনার সিংগাড়া। আমার তো লোভ লেগে গেলো আপনার সিংগাড়া গুলো।ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দর করে সিংগাড়া রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

যেকোনো কিছু নিজে তৈরি করে খাওয়ার মধ্যে আলাদা একটি আনন্দ ও মজা রয়েছে। আমার রেসিপি পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টে মহামূল্যবান মন্তব্য করার জন্য।

আজকে কিছুক্ষন আগে বলছিলাম সিংগার কথা। কিভাবে বুঝলেন আমার মনের কথা। লাভ কি হলো আমার। লাভ হলো আপনার বানালেন আর খেলেন। ইস্ দেখে খুবি লোভ লাগছে ভাইয়া। গরম গরম সিংগারা খেতে আমরা সবাই অনেক পছন্দ করি। অনেক লোভনীয় গরম গরম সিংগারার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। মাঝে মাঝে এই রকম লোভনীয় খাবার শেয়ার করবেন।

হয়তো আপনার মনের কথা ধরে ফেললাম!😆 তাই সিংগারা তৈরি করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। তবে খেতে খুবই মজা হল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার মহামূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য।

জ্বী ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন রান্না করতে পারাটাও একটি অন্য ধরনের গুণ । আপনার বাদাম এবং আলু দিয়ে তৈরি সিঙ্গারা দেখে আমার ভীষণ লোভ জেগে গেল। বাদাম আলো সিঙ্গার আমার প্রিয় একটি খামার। আপনি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

রান্না করতে পারাটা এক ধরনের আর্ট। আমি মোটামুটি সবকিছুই রান্না করতে পারে। যাইহোক আমার রেসিপিটি আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে খুশি হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার রেসিপি পোস্টে মন্তব্য করার জন্য।

পছন্দের একটি নাস্তার রেসিপি শেয়ার করেছেন। সিংগারা খেতে ভীষণ মজা লাগে। আমি তো প্রতিদিন খাই অফিস এ। বাদাম-আলুর সিংগারা তৈরি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। রেস্টুরেন্টের সিংগারা খাওয়ার চেয়ে এভাবে বাসায় তৈরি করে খাওয়ার মধ্যে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখে আমিও শিখে নিলাম ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

বাসায় পরিবেশ সম্মতভাবে সিংগারা তৈরি করলে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। এই সিংগারা তৈরিটি একটু ভিন্ন ছিল। মচমচে বাদাম-আলুর সিংগারা ছিলো, যার কারণে মজাটাও আলাদা ছিলো।

মচমচে বাদাম-আলুর সিংগারা তৈরি দেখেই মজাদার মনে হচ্ছে। তাই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপির পরিবেশনে আমার কাছে ভালো লেগেছে। ধাপগুলো দেখে শিখে নিলাম।

রেসিপিটি তৈরি করে খেতে খুবই ভালো লেগেছে। আমার রেসিপির পরিবেশনটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি মন্তব্য উপস্থাপন করার জন্য।

মচমচে বাদাম-আলুর সিংগারা দেখে কেমন যেন খাওয়ার লোভ হচ্ছে। এই মচমচে সিঙ্গারা গুলো গরম গরম খেতে অনেক মজাদার। আর সাথে যদি সস থাকে তাহলে তো কথাই নেই।
এই দারুন লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 💞

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টে আপনার মহামূল্যবান মন্তব্য করার জন্য। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুবই ভালো লেগেছে।

এটা সত্যি বলেছেন ভাই বরাবরই নিজের তৈরি খাবার খেয়ে অনেক তৃপ্তি অনুভব হয়। আপনি আজকে বাদাম আলুর মচমচে সিঙ্গারা তৈরি করেছেন দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

ব্যাচেলর লাইফ থেকে নিজে তৈরি করা অনেক কিছুই খাওয়া হয়। এখনো চেষ্টা করি নিজে তৈরি করে খাওয়ার জন্য। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার রেসিপি পোষ্টে মন্তব্য করার জন্য।

বাহ আমার কাছে মচমচে বাদাম-আলুর সিংগারা রেসিপিটা দারুন লেগেছে। আসলে এভাবে মাঝে মধ্যে ঘরে এমন রেসিপি তৈরী করে খেতে পারলে বাহির থেকে না খাওয়াই ভালো। আর রেসিপিটা খুবই সচ্চ ও সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।

আমার রেসিপি পোস্টে মহামূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব ভালো লেগেছে।

বাহ ভাইয়া আপনি তো দারুন রান্না করতে পারেন। আপনার হাতের এই সিঙ্গারা অবশ্যই খেতে হবে। তবে একটা কথা কিন্তু ঠিক বলেছেন, নিজে রান্না করে যখন অন্যকে খাওয়ানো যায় তখন নিজের কাছে তৃপ্তি লাগে। যাইহোক রেসিপি টা দেখেই লোভ লেগে গেল। আর আপনি নিজ হাতে তৈরি করেছেন জেনে আরো বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর আর মজাদার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

রান্না করতে পারাটা একটি আর্ট। আমি ছোটবেলা থেকে রান্না করতে চেষ্টা করি। তবে আমার রান্না অসংখ্য মানুষ খেয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য।

আমি তো এখনো খাই নি মনে হয়।

মচমচে বাদাম আলুর সিঙ্গারা রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো ভাইয়া।মচমচে বাদাম আলুর সিঙ্গারা রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। সিঙ্গারা খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।আমি প্রায় প্রতিদিনই সিঙ্গারা খাই।আপনি প্রতিদিন ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সিঙ্গারাটি খেতে খুবই মজা হয়েছে। নিজে তৈরি করে সিঙ্গারা খাওয়ার মজাটাই আলাদা ছিল। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার রেসিপি পোস্টে মন্তব্য করার জন্য।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।