স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে NBI SPORTS চ্যানেল থেকে
সেইসাথে আরেক বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান রিংকু সিং ও ঝলসে ওঠেন। তিনি ২৯ বলে করেন ৫৩ রান। শেষের দিকে হার্দিক পান্ডিয়ার একটা ক্যামিওতে ইন্ডিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৯ উইকেটে ২২১। জয়ের জন্য বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ২২২ রানের। এদিন বাংলাদেশের বোলাররা শুরুটা ভালো করলেও শেষটা ভালো করতে পারেনি। তাছাড়া নিতেশ রেড্ডির একটা ক্যাচ মিস হওয়ার কারণে ম্যাচের মোড় ঘুরে যায়। বিশাল রানের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে শুরু থেকেই বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা উইকেট হারাতে থাকে। মাত্র ২০ রানের মাথায় তারা তাদের প্রথম উইকেট হারায়। ৪০ রানের মাথায় বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত আউট হয়ে যান।
তারপর থেকে বলতে গেলে প্রায় ধারাবাহিক বিরতিতে উইকেট পড়েছে। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা চরম হতাশা উপহার দিয়ে ২০ ওভার শেষে মাত্র ১৩৫ রান করতে সমর্থ হয়। যার ফলে ইন্ডিয়া ৮৬ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচটা জিতে যায়। এদিন ব্যাটিং এবং বোলিংয়ে দারুন পারফরমেন্সের জন্য নীতিশ রেড্ডি ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হন। তিনি ৩৪ বলে ৭৪ রানের দারুণ একটি ইনিংস খেলার পাশাপাশি ২৩ রানে দুই উইকেট শিকার করেন। এই ম্যাচ জেতার সাথে সাথে ইন্ডিয়া তাদের সিরিজ জয় নিশ্চিত করে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
উক্ত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা সত্যিই অসাধারণ ব্যাটস করেছিল। তাদের প্রত্যেকটি দৃষ্টি নন্দন বাউন্ডারি এবং ছক্কা হাকানো দেখে একেবারেই বোঝা যাচ্ছিল যে অত্যন্ত সাবলীলভাবে তারা ব্যাট করতে পারছে। আর এরকম পাহাড় সমান রান টপকানো বাংলাদেশের জন্য আদৌ সম্ভব না সেটা আগে থেকেই জানতাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
২২১ রান তাড়া করে জেতা সহজ কোন বিষয় না। হয়েছেও তাই।
ধন্যবাদ এই ম্যাচটি সম্পর্কে পোস্ট লেখার জন্যে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit