তেঁতুলের চাটনি রেসিপি ||১০%বেনিফিশিয়ারি আমার প্রিয়@shy-fox এর জন্য

in hive-129948 •  3 years ago 

আমার প্রিয় ব্লগের বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ?আশা করছি সবাই এই করোনাকালীন সময়েও সুস্থ আছেন, নিরাপদে আছেন ।আমিও আল্লাহর রহমতে মোটামুটি ভালো আছি।



আজ আমি আপনাদের সামনে একটি মজার রেসিপি নিয়ে এসেছি। আর সেটি হচ্ছে তেঁতুলের চাটনি রেসিপি ।তেতুল আমরা সবাই কম বেশি পছন্দ করি। আর তেঁতুলের চাটনি হলে তো কোন কথাই নেই ।জিভে জল আসবেই ।আজ আমি একটি স্পেশাল তেঁতুলের চাটনি তৈরি করেছি ।বিশেষ করে এখন করোনা কালীন সময়ে যারাই করণায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদেরই খাওয়ার রুচি কমে যাচ্ছে। সে কথা চিন্তা করেই আমি এই তেঁতুলের চাটনি তৈরি করেছি। এটা খেলে আমার মনে হয় আক্রান্ত ব্যক্তির রুচি একটু হলেও ফিরে আসবে ।কিছুদিন আগে আমাদের প্রিয় @rme দাদা করণায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ।আজ আমি আমাদের দাদা কে স্মরণ করেই এই চাটনি টি তৈরি করেছি ।আশা করছি এই চাটনি রেসিপি টি একটু হলেও দাদার রুচি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে। আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করছি আমার আজকের রেসিপি তেঁতুলের চাটনি রেসিপি।



তেঁতুলের চাটনি রেসিপি



20220130_215232.jpg

উপকরণপরিমাণ
তেঁতুল৪০০গ্রাম
চিনিআড়াই কাপ
শুকনা মরিচ১০টি
রসুন কুচি১টেবিল চামচ
পাঁচফোড়ন১টেবিল চামচ
ভিনেগার১/২কাপ
বিট লবন১টেবিল চামচ
লবনস্বাদমতো
সরিষার তেল৪টেবিল চামচ

Polish_20220131_005415945.jpg

প্রুস্তুতপ্রণালী



ধাপ -১

20220130_194107.jpg

প্রথমে আমি তেঁতুল গুলিকে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়ে এক ঘণ্টা ২ কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখি।

ধাপ -২

20220130_211537.jpg

এক ঘন্টা পর তেঁতুল গুলি চটকিয়ে তা থেকে বিচি ছাড়িয়ে নেই। তারপর তেতুল পানি কে একটি ছাঁকনির সাহায্যে ছেঁকে নেই।

ধাপ -৩

20220130_212617.jpg

তারপর একটি কড়াইয়ে তেল দিয়ে দেই।

ধাপ -৪

20220130_212710.jpg

তেল গরম হলে রসুন কুচি দিয়ে দেই।

ধাপ -৫

20220130_212723.jpg

তারপর দুইটা শুকনো মরিচ কেটে দিয়ে দেই।

ধাপ -৬

20220130_212905.jpg

তারপর রসুন ১ মিনিট ভেজে পূর্বের ছেঁকে রাখা তেতুল পানি দিয়ে দেই।

ধাপ -৭

20220130_213221.jpg

তারপর ভালোমতো নেড়েচেড়ে নেই। তেতুল পানি ফুটে উঠলে তার মধ্যে চিনি দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ নাড়তে থাকি।

ধাপ -৮

20220130_213619.jpg

তারপর একটু ঘন হয়ে এলে লবণ ও বিট লবণ দিয়ে দেই।

ধাপ -৯

20220130_213857.jpg

ধাপ -১০

20220130_214403.jpg

তারপর মিডিয়াম আঁচে বেশ কিছুক্ষণ নাড়তে থাকি। ঘন হয়ে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করি।

ধাপ -১১

20220130_214451.jpg

ধাপ -১২

20220130_214501.jpg

তারপর তেঁতুলের চাটনি ঘন হয়ে এলে ভিনেগার দিয়ে দেই।

ধাপ -১৩

20220130_214545.jpg

ধাপ -১৪

20220130_214553.jpg

তারপর চাটনি টা আরো বেশি ঘন হয়ে এলে পূর্বে থেকে একসঙ্গে ব্লেন্ড করে রাখা পাঁচফোড়ন ও শুকনা মরিচের পেস্ট দিয়ে দেই।

ধাপ -১৫

20220130_214804.jpg

ধাপ -১৬

20220130_214812.jpg

ধাপ -১৭

20220130_214939.jpg

ধাপ -১৮

20220130_215232.jpg

তারপর একটু নেড়েচেড়ে ব্যাস হয়ে গেল আমার তেঁতুলের চাটনি তৈরি। এখন খেয়ে দেখার পালা।

এভাবে আপনারা করে দেখবেন খুবই মজা লাগবে তেঁতুলের চাটনি ।আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে ।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফটোগ্রাফার:@wahidasuma
ডিভাইস:স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৪০

🔚ধন্যবাদ🔚

@wahidasuma

আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমার জন্য করা রেসিপি । আমি সত্যি কৃতজ্ঞ । অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো রূপক ও আপনার প্রতি ম্যাডাম । যদি কোনোদিন বাংলাদেশে যাই তবে এই রেসিপিটা টেস্ট করে আসবো কিন্তু । ভালোবাসা ভালোবাসা

সত্যি দাদা আমি কোন কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি ।আমি অভিভূত ,আবেগাপ্লুত ।আপনার থেকে আমি সেই আমার করোনাকালীন সময় থেকে যে ভালোবাসা পেয়ে আসছি আজও তার ব্যতিক্রম নয়। ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে ছোট করবো না ।আপনার জন্য অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো ।আর বাংলাদেশে আসলে অবশ্যই আপনি রেসিপিটা টেস্ট করে যাবেন ।আপনার আসার অপেক্ষায় রইলাম।

আমার পোস্টে গিয়ে বোর্ড দেন। আর কমেন্ট করে বলে দেন তাহলে আমি আপনার পোস্টে গিয়ে বোর্ড আর কমেন্ট করে বলে দেবো। ফলো করে পাশে থাকুন আমি আপনাকে ফলো ব্যাক করব

দাদা আমার বাড়িও বাংলাদেশের একই এলাকায়। আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ রইলো যদি সত্যি সত্যি কখনো বাংলাদেশে আসেন দয়া করে আমাকে বঞ্চিত করবেন না। কথা দিলাম এমন সুস্বাদু চাঁটনি না খাওয়াতে পারলেও এমন জিনিস খাওয়াবো যা আপনি আপনার এলাকায় পাবেন না।

আমার পোস্টে গিয়ে বোর্ড দেন। আর কমেন্ট করে বলে দেন তাহলে আমি আপনার পোস্টে গিয়ে বোর্ড আর কমেন্ট করে বলে দেবো। ফলো করে পাশে থাকুন আমি আপনাকে ফলো ব্যাক করব

সেই দিনটির অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

আমার পোস্টে গিয়ে বোর্ড দেন। আর কমেন্ট করে বলে দেন তাহলে আমি আপনার পোস্টে গিয়ে বোর্ড আর কমেন্ট করে বলে দেবো। ফলো করে পাশে থাকুন আমি আপনাকে ফলো ব্যাক করব

আপনাকে কি যে বলি আপু দেখেই তো জিভে জল চলে এসেছে। দাদার জন্য অসাধারন একটি রেসিপি তৈরি করেছে আপনি। এটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। খুব অসাধারণ ব্যাপার।

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।এভাবে মন্তব্য করে পাশে থাকবেন ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।

তেঁতুলের চাটনি রেসিপি দেখে তো জিভে পানি চলে এসেছে অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো আপনার জন্য শুভকামনা রইল

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।ভালো থাকবেন।

তেঁতুলের চাটনি নাম শুনেই তো আমার জিভে জল চলে এলো। খুবই মজাদার লাগছে আপু আপনার তৈরি করা তেঁতুলের চাটনি টি। আপনার তৈরি করা তেঁতুলের চাটনিটির রংও ভারি লোভনীয় হয়েছে। আর তেঁতুল আসলেই খাওয়ার রুচি বারায়। করোনায় আক্রান্ত ব্যাক্তির রুচি বারানোর জন্য এই তেঁতুলের চাটনি আসলেই অনেক কার্যকারী হতে পারে৷ ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

আমার চাটনিটা আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যিই খুবই ভালো লাগলো ।এভাবে মন্তব্য করে পাশে থাকবেন ।আপনাদের উৎসাহ পেলে আরো নতুন নতুন কাজ করার আগ্রহ পাব ।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।ভালো থাকবেন।

  ·  3 years ago (edited)

অসাধারণ একটি রেসিপি করেছেন ।আর এই রেসিপিটি দেখি সত্যি যে কারো মুখে পানি চলে আসবে। দাদার জন্য তৈরি করা দেখে খুব ভালো লাগলো ।কারন দাদাও কিছুদিন আগে বলেছিল তিনি তেঁতুলের চাটনি তৈরি করবেন ।তা থেকে আমাকে একটু দিবেন বলছে ।খুব ভালো লাগলো আপু আপনার রেসিপি।

আপনার মন্তব্যটি খুবই ভালো লাগলো আপু ।এভাবেই মন্তব্য করে পাশে থাকবেন ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

বাহ অনেক সুন্দর একটি রেসিপি দেখতে পারলাম আজকে। আপু আপনার তেঁতুলের চাটনি দেখে আমার মুখে পানি চলে আসছে। লোভ সামলাইতে না পারি আপু। যদি একটু খাইতে পারতাম তাহলে খুব ভালো হতো। আপু আপনি ঠিকই বলছেন তেঁতুলের চাটনি যারা করণা আক্রান্ত হয়েছে খাওয়ার রুচি নেই তাদের রুচি টা একটু বাড়িয়ে দেয়। সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের বাংলা ব্লগ সদস্য মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার কাছে আমার রেসিপিটি ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো। এই চাটনি আমারও খুবই পছন্দের ।তাই তো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম যাতে আপনারাও খেতে পারেন ।ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি তো জিভে জল আসার মত একটি রেসিপি তৈরি করলেন। দেখেই একটু খেয়ে দেখতে ইচ্ছে করল। তেঁতুলের চাটনি আমার অনেক প্রিয়। বিশেষ করে টক-ঝাল আমার অনেক পছন্দ। আর আপনি আজকে টক-ঝাল দুটো দিয়েই এই চাটনি টা তৈরি করেছেন। আর করুনাকালীন সময়ের মধ্যে এরকম রেসিপি খেলে সত্যি খাবার রুচি ফিরে আসবে। বিশেষ করে দাদাকে স্মরণ করে এই রেসিপিটি তৈরি করেছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্যটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো ।এভাবে মন্তব্য করে পাশে থাকবেন আশা করছি ।আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তীতে আরো ভালো কাজ করার আগ্রহ পাব। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

প্রথম কথা হল তেতুল দেখলেই তো জিভে জল চলে আসে। আর দ্বিতীয়তঃ আপনি ঠিক হই বলেছেন তেতুলের আচার রুচি জানতে সাহায্য করে। আশা করি অবশ্যই আমাদের দাদা রুচি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে আপনার এই আচার। আষট্টি দেখতে যেমন লোভনীয় তেমনি সুন্দর উপস্থাপনা ও ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি আচারের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমার চাটনিটি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো ।এভাবেই মন্তব্য করে পাশে থাকবেন ।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

বাহ্ কি সুন্দর রেসিপি তৈরি দেখতে পেলাম। বিশেষ করে দাদার জন্য তৈরি তেঁতুলের চাটনি।যেটা খাবার প্রতি রুচি না থাকলেও খাওয়ার ইচ্ছে পোষণ হয়।এমনি দোকান থেকে অনেক কিনে খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে কিন্তু এভাবে বাড়িতে তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি।তেঁতুলে এমনি খাইতে দেখলে জিহবাায় জল চলে আসে।এতো সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু। ❤️❤️😋😋😋

ভাইয়া বাড়িতে একদিন এভাবে করে দেখবেন ।দেখবেন বাইরের কেনা টার মতোই সুস্বাদু লাগে।আর এটি অনেক স্বাস্থ্যকরও বটে ।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।ভাল থাকবেন।

আপনার এই স্পেশাল চাটনি কিভাবে বানিয়েছেন তা তো দেখতেই পেলাম। স্বাভাবিকভাবেই এটা সুস্বাদু হবার কথা কেননা এটা একটা স্পেশাল আইটেম। টক খাবার আমার খুবই পছন্দের। আপনি যেহেতু রান্না আমার চাইতে অনেক ভাল জানেন তাই টমেটোর চাটনি কিভাবে বেশি দিন সংরক্ষণ করা যায় জানালে খুবই উপকৃত হব। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ভাইয়া টমেটোর চাটনি সংরক্ষণ করতে চাইলে এতে হোয়াইট ভিনেগার ব্যবহার করবেন এবং কাচের বয়ামে রেখে ফ্রিজে রাখবেন তাহলেই আশা করছি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে । অনেকে দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য আবার তৈরির সময় কনফ্লাওয়ার দিয়ে থাকেন এটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন ।আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

তথ্যগুলো জেনে উপকৃত হলাম। পূর্বে একবার বানিয়ে ছিলাম কিন্তু ফ্রিজে রাখা সত্ত্বেও কয়েকদিনেই নষ্ট হয়ে গেছে। তাই সংরক্ষণের উপায় গুলো জানতে চেয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে

  • তেঁতুলের চাটনি রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে আজকে উপস্থাপন করলেন। সত্যিই অসাধারণ। আপনার উপস্থাপন দেখে আমি শিখতে পারলাম। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

আমার রেসিপি টি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যিই অনেক অনেক ভালো লাগলো। এভাবে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকবেন আশা করছি ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল ।ধন্যবাদ।

আপু,রেসিপি দেখেই জিভে জল এসে গেলো।আপু দাদার পাশাপাশি আমাদের জন্যও রাখিয়েন।😜😜।সত্যিই অসাধারণ। ধন্যবাদ আপু।

হ্যাঁ আপু সবার জন্যই তৈরি করেছি ।
এসে খেয়ে যাবেন ।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল ।ভালো থাকবেন।

পৃথিবীতে যত টক আছে তার ভিতর তেতুল হল আমার সবচাইতে প্রিয় । তেতুল যেভাবেই আমার সামনে আনা হোক না কেন আমি কোনোভাবেই তা ছাড়ি না । আজকে আপনি তেঁতুলের চাটনি আমাদের মাঝে বানিয়ে শেয়ার করেছেন । সত্যি অসাধারণ হয়েছে জিভে জল এমনিতেই চলে আসে। উপস্থাপনা খুব সুন্দর ছিল । ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি তেঁতুলের চাটনি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।

তেতুল যে আপনার খুবই পছন্দের জেনে খুবই ভালো লাগলো ।আমার রেসিপিটি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যি অনেক অনেক খুশি হয়েছি ।এভাবে মন্তব্য করে পাশে থাকবেন ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ আপু।

এটা আমি তৈরি করি শুধু মরিচ দিয়ে। আমি চিনি দেই না। আপনাদের দাদা চিনি খায় না। ও মিষ্টি খুবই অপছন্দ করে। তবে আপনার রেসিপি টি আমার খুব পছন্দ হয়েছে আপু। এই তেতুলের চাটনি খেতে আমি খুব পছন্দ করি। আমি প্রায়ই বাড়ীতে তৈরি করি এটা।ধন্যবাদ আপু।

বৌদি আপনার কাছে আমার রেসিপিটি ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো ।আর দাদা যে চিনি পছন্দ করে না আপনার কাছ থেকে নতুন একটি জিনিস জানতে পারলাম ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

এই চাইনি দেখে যে কারো মুখে পানি চলে আসিনি তা একদমি হবেনা।
আর দাদার স্মরণে রেসিপিটি তৈরি করেছেন তা জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। আমিও শিখে নিলাম রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি।

ধন্যবাদ আপনাকে

আমার চাটনি রেসিপি টি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো ।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

তেঁতুলের চাটনি আমার অনেক পছন্দের। অনেক সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

আমার তেঁতুলের চাটনি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো ।এভাবে মন্তব্য করে পাশে থাকবেন ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ।

আপনার রান্না সত্যিই ভাল লাগছে, এবং রেসিপিটি তৈরি করা খুব সহজ, সুস্বাদু খাবার ভাগ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

হ্যাঁ আপু আপনি ঠিকই বলেছেন রেসিপিটি তৈরি করা খুবই সহজ ।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনাকে স্বাগতম

তেঁতুলের এই চাটনি দেখে জিভের জল ধরে রাখা যাচ্ছে না আপু।এ কি দেখাইলেন আমার জন্য একটু পাঠিয়ে দেন আপু।আপনার তেঁতুলের রেসিপি আমার খুবই ভালো লেগেছে। এতো সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আমার রেসিপিটি আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যি আপু খুবই ভালো লাগলো ।এভাবেই মন্তব্য করে পাশে থাকবেন আশা করছি ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।

তেতুল নামটা শুনেই জিভে পানি চলে আসলো। আসলে অদ্ভুত এই বিষয় টক জিনিস। যা শুনলেই জিভে পানি চলে আসবে। আপনি অনেক সুন্দর করে তেঁতুলের চাটনি তৈরি করেছেন। এর আগে আমি কখনও এভাবে তেঁতুলের চাটনি খাইনি। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য

হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন তেতুল নামটা শুনলেই মুখে যে কারোরই পানি চলে আসবে ।এভাবে একবার তেঁতুলের চাটনি খেয়ে দেখবেন সত্যি ভালো লাগবে ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

চাটনি বলতেই আমার প্রিয় একটি খাবার। খাবারের সাথে একটু চাটনি হলে একদম ভরপেট খাওয়া হয়ে যায়। আপনার রেসিপিটাও খুব পছন্দ হয়েছে দিদি। বিশেষ করে চাটনির রংটা দারুন এসেছে। আর এটা দেখেই হয়তো আমাদের দাদারও লোভ লেগে গেছে 🤗🥰😊।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন এ ধরনের চাটনি পেলে ভরপেট খাওয়া হয়ে যায় ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

উফ! দেখেতো পুরা জিহ্বা ভিজে গেলো আমার, তেতুঁল কিন্তু আমি খুব খেতে পারি, একটু উঠিয়ে রাখুন আপু আমার জন্য হে হে হে।

আপনার জন্য অবশ্যই উঠিয়ে রাখা আছে। আপনি যে আমার প্রিয় ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

অসাধারণ একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।জিভে জল চলে আসল।সুন্দর ক্ক্রে তেতুল এর আচার করেছেন। প্রতিটি ধাপ সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

হ্যাঁ ভাইয়া তেতুল মানেই জিভে জল আসবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য। এভাবেই মন্তব্য করে পাশে থাকবেন আশা করছি।

দারুন লোভনীয় চাটনী তৈরি করেছেন।আমার মা মাঝেমধ্যেই এটি করতো।খুব ভালো লাগে,বিশেষ করে গরম ভাতে এটা বেশি খাওয়া হতো।অনেক দিন খাই না।চমৎকার করে উপস্থাপন করেছেন। ভালবাসা ও আমন্ত্রন রইলো।

আপনার মা যে এভাবে চাটনি তৈরি করতেন জেনে খুবই ভালো লাগলো ।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়, আমন্ত্রণ ও শুভকামনা রইলো।

আপনার তেঁতুলের চাটনি রেসিপি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। তেতুলের কথা শুনলেই তো মুখে জল চলে আসে। আপনার তেঁতুলের চাটনি রেসিপি প্রতিটি ধাপ আপনি খুবই ভালো ভাবে উপস্থাপন করেছেন। গুলোতে আপনার তেঁতুলের চাটনির কালারটা অনেক লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল ।ভালো থাকবেন।