আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিশেষ প্রতিযোগিতা ||স্মৃতিকথামূলক রচনা

in hive-129948 •  6 months ago 

আসসালামু আলাইকুম


আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন ?আশা করছি আল্লাহর অশেষ রহমতে আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ।




প্রথমেই আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বড় দাদা, ছোট দাদা ও সকল এডমিন মডারেটর ভাই-বোন ও আমাদের ভেরিফাইড মেম্বারদের কে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ।বন্ধুরা দেখতে দেখতে আমার বাংলা ব্লগ তিনটি বছর পার করে ফেলছে। তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দাদা সহ সবাই মিলে দারুন সব আয়োজন করছেন। তারই মধ্যে একটি হচ্ছে আমাদের সকল মেম্বারদের জন্য প্রতিযোগিতার আয়োজন। যখন আমি প্রথম দাদার পোস্টটি দেখেছিলাম তখনই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করব। যদিও কয়েকদিন ভীষণ ব্যস্ততার কারণে অংশগ্রহণ করতে একটু দেরি হয়ে গেল ।আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আমার হাজবেন্ড হজ্জ পালনের উদ্দেশ্যে গিয়েছেন সেটা নিয়েই মূলত ব্যস্ত ছিলাম।

যাইহোক দাদা প্রতিযোগিতায় বেশ কিছু বিষয় নির্ধারণ করে দিয়েছেন ।যেখানে ফটোগ্রাফি, আর্ট, ডাই এবং স্মৃতিকথা মূলক রচনা রয়েছে। আমি মূলত স্মৃতিকথা মূলক রচনাটি কেই বেছে নিয়েছি। কেননা আমার বাংলা ব্লগে আমার অসংখ্য স্মৃতি রয়েছে যা আজও আমার হৃদয়ে স্মরণীয় হয়ে আছে। যা হয়তো কখনো সেভাবে সবার সঙ্গে শেয়ার করা হয়ে ওঠেনি। তাই আজ এই চমৎকার প্রতিযোগিতার মাধ্যমেই আমি আমার সেই অনুভূতি টাকে মূলত তুলে ধরার চেষ্টা করব। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। তো বন্ধুরা আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ প্রতিযোগিতায়, আমি স্মৃতি কথা মূলক রচনা নিয়ে অংশগ্রহণ করছি।


ei_1717919874483-removebg-preview.png


এই স্মৃতি কথা মূলক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আমরা আমাদের মনের সম্পূর্ণ অনুভূতি তুলে ধরতে পারবো। যে কারণে প্রথমেই দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। যেহেতু স্মৃতি কথা মূলক অনুভূতি প্রকাশ করব সেহেতু আমার বাংলা ব্লগে আমার যাত্রার শুরু থেকেই লেখা আরম্ভ করছি। যদিও আমার বাংলা ব্লগের সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে যা লিখতে গেলে বিশাল বড় একটি রচনা হয়ে যাবে। তারপরও আমি চেষ্টা করব সংক্ষিপ্ত করে লেখার জন্য ।


তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিশেষ প্রতিযোগিতা|| স্মৃতি কথা মূলক রচনা


মূলত পড়াশোনা শেষ করার পর থেকেই ইচ্ছে ছিল চাকরি করার। কিন্তু সেরকম পছন্দমত কোন চাকরি না হওয়ার কারণে চাকরি করা হয়ে ওঠে নি। তারপর মূলত সংসার নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। কিন্তু মনের মধ্যে সব সময় যেন একটা ইচ্ছে ছিল কিছু একটা করার। কিন্তু সেই সুযোগ হয়ে উঠছিল না। যদিও আমার হাজবেন্ড স্টিমেটের সঙ্গে জড়িত ছিল অনেক দিন আগে থেকে। কিন্তু আমার কখনো সেরকম মনে হয়নি আমি স্টিমিটে কাজ করব। কিন্তু তানজিরা আপুর অনুপ্রেরণায় এবং হাজবেন্ডের সহযোগিতায় মূলত আমি স্টিমিটে একটি একাউন্ট খুলি। কয়েকটা কমিউনিটিতে তিন-চারটে পোস্টও করি। কিন্তু আমার কাছে এই কাজে কোন আনন্দ লাগছিল না ।কাজ করে মোটেই মানসিক শান্তি পাচ্ছিলাম না।তখন বিভিন্ন পোস্টগুলো শুধু দেখতাম ।এরকম দেখতে দেখতে হঠাৎ একদিন আমার চোখে পড়লো আমার বাংলা ব্লগ নামের একটি কমিউনিটি কেও একজন শেয়ার করেছে। যে কমিউনিটি টা শুরু হয়েছে মাত্র এক সপ্তাহ হল। তারপর আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে ঢুকে কয়েকটি পোস্ট দেখলাম এবং জানতে পারলাম সেখানে বাংলায় নিজের মাতৃভাষায় লেখা সম্ভব। সেটা দেখে সত্যি আমি সেদিন আনন্দে চিৎকার করে উঠেছিলাম। এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমি আমার নিজের ভাষায় আমার মনের ভাব প্রকাশ করবো সেটি সত্যি আমার ধারণার বাইরে ছিল। আমি আমার হাজবেন্ড কে চিৎকার করে ডেকে বলেছিলাম এই দেখো আমার মনের মত একটি কমিউনিটি পেয়েছি। এখন থেকে আমি এখানেই লিখব, আর কোথাও লিখব না।


তারপর আর কয়েকটা দিন পরেই আমি আমার পরিচিতি মূলক পোস্ট দিয়ে আমার বাংলা ব্লগে আমার যাত্রা শুরু করি। প্রথম প্রথম একটু ভয় লাগছিল সবাই আমাকে কিভাবে গ্রহণ করবে। এখানে আমি কিভাবে কাজ করব ।সবকিছু নিয়ে অন্যরকম লাগছিল। কিন্তু তখন আমার বাংলা ব্লগে শুধুমাত্র অ্যাডমিন ভাইয়েরা ছিলেন, কোন মডারেটর ছিল না । কোন এবিবি স্কুল ছিল না। অ্যাডমিন ভাইয়েরা আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন প্রতিটি কাজ বোঝানোর ক্ষেত্রে ।আর দাদা স্বয়ং নিজে অনেক অনেক হেল্প করতেন ।পোস্ট পড়ে ভুল ধরিয়ে দিতেন ,অনুপ্রেরণা দিতেন ।সেই দিনগুলি মনে পড়লে এখনো যেন ভীষণ ভালোলাগা কাজ করে। তারপর কিছুদিন পর ডিস্কোর্ড সার্ভার খোলা হলো। যেখানে আমরা সবাই মিলে দারুন মজা করতাম। এডমিন ভাইরা, দাদা সবাই মিলে যেন একটা পরিবার গড়ে উঠলো। আমি যেন নতুন করে আমার একটা পরিবার খুঁজে পেলাম। সেখানে সময় কাটাতে অসম্ভব ভালোলাগা কাজ করলো।


তখনো আমি ভেরিফাইড মেম্বার হইনি। অল্প কিছুদিন কাজ করার পরেই করোনা আক্রান্ত হয়ে পড়লাম। করোনায় আমার অবস্থা এতটাই ভয়াবহ হয়েছিল যে, মনে হয়েছিল যেন আমার জীবনের সমাপ্তি হতে যাচ্ছে। কয়েকদিন কমিউনিটি থেকে দূরে ছিলাম। কিন্তু সারাক্ষণ একটা খারাপ লাগা কাজ করতো। মনে হতো যেন আমি আমার পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছি। তারপরও একদিন ডিস্কর্ড সার্ভারে ঢুকলাম।তখন সেখানে চ্যাট রত অবস্থায় ছিলেন হাফিজ ভাইয়া ,আরিফ ভাইয়া। তখন আমি লিখেছিলাম আপনারা মনে হয় আমাকে ভুলে গিয়েছেন। তখন হাফিজ ভাইয়া, আরিফ ভাইয়া আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছিলেন আপু আপনার কথা আমরা ভুলিনি। আমরা প্রায়ই আপনার কথা আলোচনা করছি। আপনি যেন সুস্থ হয়ে দ্রুত আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারেন । তখন সত্যিই এতটা আবেগপ্রবণ হয়েছিলাম যে আমি কান্না করে দিয়েছিলাম ।মনে হচ্ছিল আমার পরিবারের কেউ আমাকে সান্ত্বনা দিচ্ছে।তারপর বেশ কয়েকদিন পর করোনা কাটিয়ে যখন আবার কমিউনিটি তে ফিরে এলাম তখন দাদা স্বয়ং আমাকে এবং আমার হাজবেন্ড কে ভেরিফাইড মেম্বার করে দিলেন। আমরা দুজনই করোনায় আক্রান্ত ছিলাম। এভাবে খুব সহজেই ভেরিফাইড মেম্বার হয়ে গিয়েছিলাম এবং অনেক বেশি আনন্দিত হয়েছিলাম।


আমরা যখন করনায় আক্রান্ত ছিলাম তখন সাইফক্স কমিউনিটিতে এসেছিল ।তখন দাদা সাইফক্স কে সবাইকে ফিড করাতে বলেছিলেন। আমরা যেহেতু করোনায় আক্রান্ত ছিলাম আমাদের সেই সুযোগটা হয়ে ওঠেনি। তবে যারা ফিড করিয়েছিল তারা টানা এক সপ্তাহ সম্ভবত ভোট পেয়েছিল। তখন ভীষণ খারাপ লাগছিল আর করোনার উপর ভীষণ রাগ হচ্ছিল। যাইহোক এভাবে কয়েকদিন পর আমিও পেয়ে গেলাম কাঙ্ক্ষিত সেই সাই ফক্সের ভোট ।যেটা ছিল আমার জীবনের অন্যরকম ভালোলাগার একটা মুহূর্ত।


এভাবে কাজ করতে করতে এক বছর পর কিছু টাকা তুলেছিলাম ।যেটা দিয়ে আমার পছন্দমত কিছু কিনেছিলাম । প্রথম টাকা তোলার অনুভূতি ছিল অন্যরকম। নিজের টাকায় নিজের জন্য কিছু কেনা এবং অন্য কেউ কিছু কিনে দেওয়া সত্যিই এটা সম্ভব হয়েছে সম্পূর্ণই দাদার জন্য। দাদা এই সুযোগটা না করে দিলে হয়তো কোনদিনই এই আনন্দ অনুভব করতে পারতাম না।


তবে এই কমিউনিটিতে আমার সবথেকে মধুর স্মৃতিময় একটি গল্প রয়েছে। যেটি আমি চাইলেও কোনদিনও ভুলতে পারবো না ।সেটি ছিল আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার দাদার তরফ থেকে। একটা সময় জানতে পারি দাদা করণায় আক্রান্ত হয়েছেন। তার মুখে রুচি নেই।মূলত আমি করনায় আক্রান্ত হয়েছিলাম ।তখন বুঝতে পেরেছিলাম ওই সময়টা কতটা খারাপ যায় এবং তখন মুখে রুচি থাকে না । তখন দাদার কথা চিন্তা করে সম্পূর্ণ নিজের থেকে দাদার জন্য একটি রেসিপি তৈরি করি। সেটি ছিল তেঁতুলের চাটনি। দাদার কথা চিন্তা করে দাদার জন্যই রেসিপিটি তৈরি করেছিলাম। রেসিপিটি তৈরি করে দাদাকে জানিয়েছিলাম, দাদা এভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখবেন নিশ্চয়ই কিছুটা হলেও আপনার মুখের রুচি ফিরে আসবে। দাদা আমার পোস্টটি পড়ে ভীষণ খুশি হয়েছিলেন এবং দাদা আমাকে জানিয়ে ছিলেন ম্যাডাম সকালে আপনার জন্য একটি সারপ্রাইজ আছে।


আমি বিষয়টা অতটা গুরুত্ব সহকারে নেই নি। তখন সাই ফক্সের ভোট পুরনো পোস্টগুলোতে আগে পাওয়া যেত ।নতুন পোস্টগুলোতে দু চারদিন পরে পাওয়া যেত। তখন আমি ভেবেছিলাম হয়তো এই পোস্ট টি তে দাদা আজই ভোট দিয়ে দিতে পারে। তাই আমি তেমন কিছু চিন্তা না করেই ঘুমিয়ে যাই। তখনকার দিনে ফজরের নামাজের পর আমরা ভোট চেক করতাম ।মূলত দাদা ওই সময়টায় ভোট দিতেন। তখন আমি নামাজ পড়ার জন্য উঠেছি ।নামাজ পড়ে ভোট চেক করা নিত্যদিনের অভ্যাস ছিল। ভোট চেক করে দেখে আমি চিৎকার দিয়ে উঠেছিলাম ।কেননা দাদা তার সবগুলো একাউন্ট থেকে ১০০% ভোট দিয়ে আটানব্বই ডলারের ভোট দিয়েছেন। যেটি ছিল কমিউনিটির সর্বোচ্চ প্রথম ভোট। তখন মূলত এরকম ভোট কেউ পেতেন না দাদার পরিবার ছাড়া। সেটা আমার জন্য কত বড় অর্জন ছিল আপনারা হয়তো বুঝতে পারছেন। আমি আনন্দে কান্না করে দিয়েছিলাম আর বুঝতে পারছিলাম না কি করব। আর সেদিন ছিল আমার ম্যারেজ অ্যানিভার্সারি। ওইদিন এরকম একটি গিফট পেয়ে সত্যি আমি আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম ।দাদাকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা আমার জানা ছিল না ।আমার হাজবেন্ড আমার পাশে ছিল না, সে ঢাকায় ছিল। ওই সময় তাকে ফোন দিয়ে আমি জানাই অ্যানিভার্সারি তে দাদার পক্ষ থেকে কত বড় একটি গিফট পেয়েছি। সে দিনটি আজও আমি চোখ বন্ধ করলে পরিষ্কার মনে করতে পারি ।কোনদিনই হয়তো ভুলতে পারবো না। দাদার কাছ থেকে পাওয়া এই ভালোবাসা ভোলার নয় ।আবারো দাদার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আজ এই পোষ্টের মাধ্যমে। এটি ছিল মূলত এই কমিউনিটির সঙ্গে আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত।


এভাবে আর কোন দিকে তাকাইনি ।শুধু আমার বাংলা ব্লগের সঙ্গেই সম্পৃক্ত রয়েছি। যেটা আমার আত্মার সম্পর্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার বাংলা ব্লগ ছাড়া একটি দিনও যেন কল্পনা করতে পারি না। এভাবে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আমি আমার বাংলা ব্লগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে চাই। আর সব সময় দাদার সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করি ।দাদা আমাদের জন্য যে প্ল্যাটফর্মের ব্যবস্থা করেছেন যেটা সত্যিই আমাদের সবার কল্পনার বাইরে ছিল ।যার মাধ্যমে আমরা আনন্দঘন কিছু সময় কাটাতে পারছি। আবার কিছু ইনকাম করতে পারছি যেটা আমাদের সবার জন্যই অনেক বেশি দরকারি। তবে ভালোবাসা ভালোলাগা না থাকলেই কোন কাজ করে আনন্দ নেই। এখানে ভালোবাসা রয়েছে জন্যই এখনো আমার বাংলা ব্লগের সঙ্গে রয়েছি এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থাকতে চাই।পরিশেষে দাদার সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি এবং আমার বাংলা ব্লগ যেন সাফল্যের সঙ্গে শতবর্ষ পালন করতে পারে সেই প্রত্যাশায়।


আজকের মতো এখানেই শেষ করছি ।আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে ।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফটোগ্রাফার:@wahidasuma
ডিভাইস:OPPO Reno8 T

🔚ধন্যবাদ🔚

@wahidasuma

আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি একজন হাউজ ওয়াইফ। সমাজবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করেছি।ঘুরে বেড়াতে , ঘুমাতে এবং গান শুনতে আমি ভীষন পছন্দ করি।বাগান করা আমার শখ।এছাড়াও আর্ট , বিভিন্ন রেসিপি ট্রাই করতেও ভালো লাগে। আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।

VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_vote.png

logo.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনার পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লাম আর পুরনো দিনের সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল । আপনি করোনা আক্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন তখন সেই দিনগুলো আসলে অনেক কষ্টের সময় ছিলা । সেই সময়ই সাইফক্স আমাদের কমিউনিটিতে এসেছিল । আসলে আগের দিনের ভোটগুলো এবং সেই সময় গুলো অনেক ভাল ছিল । আপনার পোষ্টের মাধ্যমে পুরনো দিনের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল।

আপু আমার পোস্ট পড়ে আপনার পুরনো দিনের স্মৃতি গুলো মনে পড়েছে জেনে বেশ ভালো লাগলো ।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আমার বাংলা ব্লগে তৃতীয় বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে খুব সুন্দর ভাবে আপনি আপনার স্মৃতি স্মরণ করেছেন। আপনার স্মৃতিচারণ কথাগুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলেই এই কমিউনিটিতে যেদিনে যুক্ত হয়েছে সেদিন থেকে একটা ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। আর এই ভালোবাসা অপারেসীম। আর এত সুন্দর স্মৃতিচারণ মূলক পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। আপনার আগামী দিনগুলো আরো ভালো কাটুক এবং আমাদের মাঝেই এভাবে ব্লগিং করেন সেই কাম্য করি।

ভাইয়া আপনার কাছে আমার পোস্টটি পড়ে ভালো লেগেছে যেনে বেশ ভালো লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আমার বাংলা ব্লগে তৃতীয় বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে খুব সুন্দর ভাবে আপনি আপনার স্মৃতি স্মরণ করেছেন। আপনার স্মৃতিচারণ কথাগুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলেই এই কমিউনিটিতে যেদিনে যুক্ত হয়েছে সেদিন থেকে একটা ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। আর এই ভালোবাসা অপারেসীম। আর এত সুন্দর স্মৃতিচারণ মূলক পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। আপনার আগামী দিনগুলো আরো ভালো কাটুক এবং আমাদের মাঝেই এভাবে ব্লগিং করেন সেই কাম্য করি।

আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক কিছুই মনে পড়ে গেল। আপনাদেরকে ধন্যবাদ দেয়ার দরকার যে আপনাদের জন্য আমিও এত সুন্দর একটি কমিউনিটিতে আসতে পেরেছি। এই কমিউনিটি সম্পর্কে লিখলে আসলে লিখে শেষ করা যাবে না। আপনার ওই বড় ভোটটি দেখে আমারও খুব ভালো লেগেছিল। সাথে সাথে আপনাকে ফোনও দিয়েছিলাম। যাইহোক সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।

হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন এই কমিউনিটি সম্পর্কে লিখলে অনেক লেখা হয়ে যায়। তবুও লেখা শেষ হবে না ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

আপনার তৈরি করা রেসিপিতে দাদা ১০০% ভোট প্রদান করেছিলেন জেনে সত্যিই ভালো লাগলো আপু। আপনার তৈরি করা রেসিপিটা নিশ্চয়ই অনেক ভালো ছিল। আপু আপনার অনুভূতি জেনে খুবই ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর করে নিজের মনের কথাগুলো তুলে ধরেছেন।

হ্যাঁ ভাইয়া রেসিপিটি দাদার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।