মুভি রিভিউ: জজ সাহেব

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা বাংলা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই বাংলা মুভিটি অনেক পুরোনো কাহিনী অবলম্বনে তৈরি। এই বাংলা মুভিটির নাম হলো "জজ সাহেব"। জজ সাহেব মুভিটি আমি আগে দেখিনি, আজকেই প্রথম চোখের সামনে পড়লো ব্যাস দেখা শুরু করে দিলাম। এই মুভি রঞ্জিত মল্লিক অভিনীত আর সাথে প্রসেনজিৎও আছে। রঞ্জিত মল্লিকের মুভি মানে হিট মুভি, সাথে বেশ মজার মজার রসিকতাও তার মুভিতে দেখা যায়। আর যেহেতু মুভিটি পুরানো আমলের মুভি সেহেতু বেশ চমৎকার কাহিনী। আশা করি আজকের এই মুভি রিভিউটি পড়ে আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে


☬কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☬

মুভির নাম
জজ সাহেব
পরিচালকের নাম
পীযুষ দেবনাথ
লেখকের নাম
পীযুষ দেবনাথ
প্রযোজক
ইন্দ্রানী রায়
গানের পরিচালক
অজয় দাস
অভিনয়
প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি, শতাব্দী রায়, রঞ্জিত মল্লিক, উৎপল দত্ত, মনোজ মিত্র, সন্ধ্যা রানী ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
১৯৮৯ ( ভারত )
ভাষা
বাংলা
সময়
২ ঘন্টা ৩ মিনিট
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ভারত


✔মূল কাহিনী:


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মুভির শুরুতে দেখা যায় রঞ্জিত মল্লিক একটি অফিসে কাজ করতে লাগে এবং সেখান থেকে খবরের কাগজ দেখে বাইরে বেরিয়ে মানসিক হাসপাতালে চলে যায়। মানসিক হাসপাতালে গিয়ে তিনি ডক্টরের সাথে দেখা করে কারণ রঞ্জিত মল্লিক একজন সাংবাদিক হিসেবে কাজ করে আর সেখানকার বিষয়গুলো নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করতে চায়। রঞ্জিত মল্লিক এরপর সেখানকার একজনের সাথে হাসপাতালের চারিপাশটা ভালোভাবে ঘুরে দেখার জন্য বের হয় অর্থাৎ মানসিক রোগীদের সাথে দেখা করে আসে। আর এখানে মানসিক রোগী হিসেবে প্রসেনজিৎও ভর্তি ছিল। রঞ্জিত মল্লিক উপরে তার রুমে যেতেই তার কণ্ঠে গান শুনে মুগ্ধ হয়ে যায় আর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুনতে লাগে বাকিটাও। তবে প্রসেনজিৎ কে দেখে রঞ্জিত মল্লিকের কাছে সুস্থ বলেই মনে হয়েছিল, আর সে পুরোপুরি সুস্থই। কিন্তু তাকে সেখানে জোর করে আটকে রাখা হয়েছিল। এইসব বিষয়গুলো সে রঞ্জিত মল্লিকের সাথে খোলাখোলি ভাবে বলে আর তাকে এখান থেকে বের করার জন্য যেন সাহায্য করে। এই কথা শোনার পরে রঞ্জিত মল্লিক তার অফিসে চলে যায় আর তার ছাড়াবার ব্যাপারে অনেক রাত ধরে একটা রিপোর্ট তৈরি করে যেটা নিউজ পেপারে বেরোবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

রাতে রিপোর্ট তৈরি করার পরে রঞ্জিত মল্লিক বাড়িতে এসে শতাব্দী আর তার মায়ের সাথে এই বিষয়টা নিয়ে কথাবার্তা বলে খাওয়ার সময়। শতাব্দী এখানে রঞ্জিত মল্লিকের বোন হিসেবে পার্ট করছে। যাইহোক এরপর পরেরদিন সকালে তার লেখা নিউজ বের হয় আর এই নিয়ে একপ্রকার সবার মধ্যে হৈচৈ বেধে যায় যে কেন একজন মানুষ সুস্থ থাকা সত্বেও হাসপাতাল থেকে তাকে ছেড়ে দিচ্ছে না। আর এই খবরের নিউজটা একজন জজ সাহেবের কাছে গিয়ে পড়ে। আর জজ সাহেবের কাছেও বিষয়টা খুব অদ্ভুত বলে মনে হয়েছে। আর তিনি এই বিষয়টা নিয়ে হাইকোর্টে কেস শুরু করে। আর এর জন্য সবাইকে কোর্টে আসতে বলে প্রসেনজিৎ সহ যারা যারা ইনভল্ব ছিল। হাসপাতালের ডাক্তার রঞ্জিত মল্লিকের উপর বেজায় চটে যায় আর তাকে ধমক দিতে থাকে কিন্তু রঞ্জীত মল্লিক তার কোথায় কোনো পাত্তা দেয় না। প্রসেনজিৎ কে আনার জন্য থানার তাপস নামক অফিসারকে দায়িত্ব দেয়। এরপর রঞ্জিত মল্লিক হাসপাতালে আবার যায় প্রসেনজিৎ এর সাথে দেখা করতে কিন্তু ডাক্তার তার উপর এতটাই রেগে আছে যে তাকে তার কাছে আর যেতেই দেবে না কিন্তু সেই তাপস নামক পুলিশ অফিসারটি সেখানে আসলে তারপর তারা একসাথে প্রসেনজিৎ এর কাছে যায় আর কোর্টে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে একটু কথা হয় তাদের। কোর্টে পরেরদিন কেস উঠলে জজ সাহেব তার মুখে সবকিছু ভালোভাবে শুনে নেয়। এরপর তাকে একটা জেলে পাঠিয়ে দেয় এবং সেখানে অন্য ডাক্তার পরীক্ষা করে তাকে রিপোর্ট পাঠাবে ।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

প্রসেনজিৎ কে নতুন যে ডাক্তার দেখবে তার সাথে আবার এই মানসিক হাসপাতালের ডাক্তারের সাথে ভালো সম্পর্ক আর যোগাযোগ আছে। সেই সূত্রে এই খবরটা পেয়ে দুই ডাক্তার একসাথে বসে এইসব বিষয় নিয়ে একপ্রকার ফন্দি তৈরি করে যে প্রসেনজিৎ কে কোনোমতে সুস্থ বলে ছেড়ে দেওয়া যাবে না, নাহলে আমার চাকরি নিয়ে টানাটানি পড়ে যাবে। আর তার কোথায় সায় দিয়ে দেয় এই নতুন ডাক্তার। রঞ্জিত মল্লিক, সেই পুলিশ অফিসারটি প্রসেনজিৎ কে নিয়ে যখন সেই নতুন ডাক্তারের সাথে দেখা করে তখন ডাক্তার বাবু তাকে আলাদা ভাবে একটা রুমের ভিতরে নিয়ে যায় আর তার সাথে কথাবার্তা বলে এবং সেখান থেকে পরবর্তীতে তারা বেরিয়ে চলে যায়। এরপর পুলিশ অফিসারটি মানসিক হাসপাতালে গিয়ে প্রসেনজিৎ এর অভিভাবক এর ঠিকানা নেয়। এরপর পরেরদিন কোর্টে কেস শুরু হয় আরসেখানে জজ সাহেব নিজে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিচ্ছেন সবার কাছ থেকে বিষয়গুলো। তো সেখানে নতুন যে মনোবিদ কে প্রসেনজিৎ এর দেখে রিপোর্ট দেওয়ার কথা ছিল সে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আসলেই সব সত্যি বিষয়গুলোই উপস্থাপন করেছিল মানসিক হাসপাতালের ডাক্তারের কোথায় না গিয়ে। ওনার বক্তব্য ছিল যে প্রসেনজিৎ মানসিক দিক থেকে পুরোপুরি সুস্থ এখনো হয়নি, তবে তার ক্যালকাটা মানসিক হাসপাতালে রাখার মতো এমন কোনো রোগ নেই। তাই তাকে বাড়িতে রেখে প্রেম ভালোবাসার মাধ্যমে পুরোপুরি সুস্থ করে তোলা যাবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

জজ সাহেব সবার বক্তব্য একে একে শুনলেন এবং সব শেষে প্রসেনজিৎ কে ডেকে তার মুখে শুনতে চাইলেন যে সে নিজের বাড়িতে যেতে চায় কিনা। কিন্তু সে সেখানে মোটেও যেতে চায় না, তবে রঞ্জিত মল্লিকের বাড়িতে যাওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। এরপর জজ সাহেব রঞ্জিত মল্লিকের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে তাকে তাদের বাড়িতে পৌঁছিয়ে দেয়। কিন্তু শতাব্দী বিষয়টা একদমই পছন্দ করিনি, কারণ প্রথম থেকেই সে তাকে পাগল ছাগল বলে সম্বোধন করছে। যাইহোক এরপর সে তাদের বাড়িতে মোটামুটি ভালোই আছে। এরপর একদিন প্রসেন এর বাড়ির অভিভাবক রঞ্জিত মল্লিক কে ফোন করে এবং তাকে তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু রাজি হয় না,ফলে লোকটি তাকে রাগের মাথায় বলে দেয় যে আপনি তাকে আমার কাছে ফিরিয়ে না দিলে আপনার অবস্থায় খারাপ করে দেব। এরপর সেখান থেকে রঞ্জিত মল্লিক বাড়িতে চলে আসে এবং একটু দুশ্চিন্তা করতে লাগে। এরপর প্রসেন আসলে তার কাছে যখন জানতে চায় যে তোমার নিজের বাড়িতে কেন যেতে চাইছো না। আর এই কথা শোনার পরে সে বলে তোমাদের এখানে যদি রাখতে সমস্যা হয় তাহলে আমাকে আবার মেন্টাল হাসপাতালে ভর্তি করে দাও কিন্তু আমি ওই বাড়িতে আর যেতে চাই না। এরপর রঞ্জিত মল্লিক এই বিষয়গুলো থানায় গিয়ে সেই অফিসারকে জানায়। তবে একদিন রঞ্জিত মল্লিকের অফিসে একজন ভদ্র মহিলা আসে এবং তিনি আগে এই ক্যালকাটা মানসিক হাসপাতালে ডাক্তার ছিলেন। এইসময় প্রসেনজিৎ কে তিনিই চিকিৎসা করতেন, তবে তিনি বলেছেন যে সে প্রথম থেকেই পুরোপুরি মানসিক রোগী ছিল না বরং তাকে কয়েকজন গুন্ডা মারধর করে ঝড় বৃষ্টির রাতে ভর্তি করে দিয়ে যায়।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

একদিন প্রসেনজিৎ তার রুমে শুয়ে ছিল এবং তখন শতাব্দী গিয়ে তাকে ডেকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে চলে যায়। এর আগে তার সাথে সেভাবে কথা বলতো না, তবে তার গান শুনে এবং আচার ব্যবহার দেখে তখন ভালোভাবে কথা বলতে শুরু করে। এরপর বাইরে গিয়ে তারা দুইজন গানের সুরে মেতে ওঠে। এরপর সেই ভদ্র মহিলাটি রঞ্জিত এর সাথে তার বাড়িতে প্রসেন কে দেখতে আসে এবং দেখার পরে তারা একে অপরকে চিনতে পারে আর কথাবার্তা বলে। এই ভদ্র মহিলাটি যে প্রসেন কে ছাড়িয়ে নেওয়ার ব্যাপারে থানায় একটা রিপোর্ট দিয়েছিলো সেটির খোঁজ নিতে রঞ্জিত থানায় যায় কিন্তু থানার বড়ো বাবুর কাছে জিজ্ঞাসা করলে এড়িয়ে যায়। এরপর থানার বড়ো বাবু প্রসেন এর বাড়ির লোক আর হাসপাতালে এর ডাক্তার কে ফোন করে বলে দেয় যে সব জানাজানি হয়ে গেছে। এরপর প্রসেন আর শতাব্দী দুইজন মিলে বাইরে হাটতে বের হয়, তাদের মধ্যে একপ্রকার ভালোবাসা হয়ে যায়। শতাব্দীর সাথে এরপর হাটতে হাটতে তার জীবনে ঘটে যাওয়া পূর্বের কাহিনীগুলো তাকে বলতে লাগে যে কিভাবে তার উপর অকথ্য অত্যাচার করতো। হসপিটালের সেই ডাক্তার আর তার বাড়ির একজন লোক টাকা পয়সা নিয়ে জজ সাহেবের বাড়িতে যায় ঘুষ দিতে যাতে কোর্টের রায় টা তাদের পক্ষে দেয় আর প্রসেন কে তাদের বাড়িতে পাঠায়। এরপর প্রসেন শতাব্দীকে যা যা বলেছিলো তার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা সেগুলো রঞ্জিত কে বললে সে থানায় গিয়ে বলে দেয়। বাড়ির লোকজন প্রসেন কে মারার জন্য কিছু গুন্ডাপান্ডা পাঠায় এবং প্রসেনকে মারধর করতে লাগে। এরপর শতাব্দী দৌড়িয়ে গিয়ে ফোন করে তার দাদা রঞ্জিত কে জানায় এবং সে পুলিশ কে ইনফর্ম করে ঘটনাস্থলে চলে যায় আর গুন্ডাগুলোকে মেরে পুলিশের হাতে দিয়ে দেয়। এরপর কোর্টে সবকিছু ক্লিয়ার হয়ে যায় যে প্রসেন এর উপর তার বাড়ির লোকেরাই মিথ্যা দোষারোপ সাজিয়ে এই সব ঘটনাগুলো ঘটিয়েছিল আর তাকে মুক্তি দিয়ে সব অপরাধীদের কারাগারে পৌঁছায়।


✔ব্যক্তিগত মতামত:

এই মুভির কাহিনীটা পুরো জজ সাহেবের কেস এর মধ্যে দিয়েই শেষ হয়েছে। আর এই মুভিটির মূল কাহিনী ছিল প্রসেনজিৎ এর মানসিক সমস্যার উপর তদন্ত নিয়ে। তো এখানে মূল কাহিনী যেটা বোঝা গেলো সেটা হলো যে প্রসেন এর বাবা মারা যাওয়ার পরে তার দিদির শ্বশুরমশাই তার বাড়িতে গিয়ে ওঠে। আর প্রসেন এর প্রচুর সম্পত্তি দেখে তাদের লোভ বেড়ে যায় ফলে তার দলিল পত্র সব তারা নিজেদের কাছে নিয়ে রাখতে চায় কিন্তু প্রসেন দিতে রাজি হয় না। ফলে তারা একদিন প্ল্যান করে তাকে গুন্ডা দিয়ে মারধর করে একটা ঘরের মধ্যে আটকিয়ে রাখে আর প্রতিদিন চাবুক মেরে মেরে শরীরের উপর অত্যাচার করতো। এই করতে করতে একদিন তাকে একপ্রকার মেরে আধমরা করে ঝড়ের রাতে মানসিক হাসপাতালে দিয়ে আসে। তো এই ছিল এর পিছনে মূল কাহিনী। এইসব মিথ্যার জাল শেষমেশ রঞ্জিত এর এক রিপোর্ট এর দ্বারা হাইকোর্ট পর্যন্ত যায় এবং সেখানে আইনের মাপকাঠিতে অন্যকারীদের সাজা দিতে সক্ষম হয় আর প্রসেন আবার তার স্বাভাবিক জীবন ফিরে পায়।


✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৭/১০


✔মুভির লিঙ্ক:


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রসেনজিৎ ও রঞ্জিত মল্লিকের মুভি মানেই পুরো জমজমাট।হাসি,কান্না ও রসিকতায় ভরপুর।এদের অভিনয় দক্ষতার তুলনা হয় না।রঞ্জিত মল্লিকের ভালো চরিত্রে অভিনয় আমাকে বরাবরই মুগ্ধ করে।বাংলার অধিকাংশ মুভি একই ধরনের হয়ে থাকে।সব মুভিতে সম্পত্তি ও জায়গা দখল নিয়ে হিংসার তান্ডব শুরু হয়।তারপর সম্পত্তি হাসিলের জন্য অকথ্য অত্যাচার করে শত্রুরা।অবশ্য বাস্তবিক জীবনে ও এইরকম ঘটনা ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত।এইসব মুভিগুলো পুরোনো হলে ও খুবই শিক্ষণীয়।কিন্তু এই শিক্ষা অনেকেই কাজে লাগায় না বলেই হিংসায় ভরে গেছে গোটা সমাজব্যবস্থা।তারপর ও কিছু ভালো মানুষ থাকে পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই করার জন্য।শত্রু যতই চতুর হোক না কেন তার শাস্তি অনিবার্য।খুবই সুন্দর মুভি রিভিউ করেছেন দাদা।কাহিনী পড়ে যতদূর মনে হলো নায়িকার চরিত্র সল্প।পড়ে কাহিনি জানতে পারলাম, ভালো লাগলো।ধন্যবাদ দাদা, ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

পুরোনো দিনের ছবিগুলো কাহিনীগুলো অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো থাকে। একদম সামাজিক মুভি। এই মুভিগুলো পরিবারের সাবাই মিলে দেখার মতো মুভি। বিশেষ করে রঞ্জিত মল্লিক এর মুভিগুলো সবাই পছন্দ করে৷ তার কথা বলার স্টাইল অনেক ভালো লাগে। উচিত কথাগুলো মুখের উপর বলে দেওয়ার জন্য রঞ্জিত মল্লিক বেস্ট।
আদালত থেকে প্রসেন যখন তার বাসায় না গিয়ে রঞ্জিন মল্লিকের বাসায় যায় তখন শতাব্দী তাকে পচন্দ করতোনা। কিন্তু প্রসেন এর ব্যবহার গানে মুগ্ধ হয়ে শতাব্দী প্রসেনজিত এর প্রেমে পড়ে যায়।রিভিউ পুরোটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে স্টেপ বাই স্টেপ পুরো মুভির গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
লাস্ট এর দিকটা আমার ভালো লেগেছে। অপরাধীরা শাস্তি পায় আর প্রসেনজিৎ তার সব কিছু ফেরত পায়। ভালো লাগলো অনেক। আশা করি দাদা, সামনে রঞ্জিত মল্লিক অবিনীত মুভি রিভিউ দেখতে পারবো। দাদা ভালো থাকবেন, সুস্থ্য থাকবেন।

ওয়াও ভাইয়া খুব সুন্দর একটি মুভি রিভিউ দিয়েছেন। রঞ্জিত মল্লিক এবং প্রসেনজিৎ এর ছবি মানি খুব সুন্দর ও সুপারহিট একটি ছবি। রঞ্জিত মল্লিক এবং প্রসেনজিৎ এর ছবি দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। আমি রঞ্জিত মল্লিকের অনেক ছবি দেখেছি । এই 'জজ সাহেব' ছবিটি ও আমি দেখেছি। পুরনো ছবিগুলো দেখতে সত্যিই খুব ভালো লাগে কাহিনী সত্যিই খুব সুন্দর হয়। রঞ্জিত মল্লিকের অভিনয় আমার কাছে খুবই ভালো লাগে এবং উনি আমার খুবই পছন্দের একজন অভিনেতা। তাই ওনার বেশিরভাগ ছবিগুলোই আমার দেখা হয়েছে। এই জজ সাহেব মুভি রিভিউ আপনি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। সত্যি খুব সুন্দর একটা মুভি রিভিউ দিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার মুভি রিভিউটা পড়ে আমার আবারো ছবিটি দেখতে ইচ্ছে করছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য, আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

মুভি রিভিউ: জজ সাহব। আমি আসলে তেমন করে মুভি দেখিনা অনেক ছোটবেলা থেকে।কিন্তু ইদানিং আপনার মুভি রিভিউ গুলো খুব ভালো করে ফলো করি।কলকাতার বাংলা সিনেমা বলো মাঝে মাঝে হঠাৎ দেখা হতো।সেই সুবাদে রঞ্জিত মল্লিক প্রসেনজিৎ এবং শতাব্দী আগে আমার খুবই পছন্দ।রঞ্জিত মল্লিকের মুভি মানেই হিট।তার চরিত্রে যেমন থাকে আদর্শ ঠিক তেমনি থাকে বিনোদন এবং সহযোগিতা করার মনোভাব অর্থাৎ মনুষত্ববোধ।যা আমাকে অনেক আকৃষ্ট করে।প্রসেনজিতের চোখগুলো আমার খুব বেশি ভালো লাগে।মায়াবী মায়াবী চোখ।এবং শতাব্দী রায়ের সাথে তার অনেকগুলো মুভি আছে।এই জুটিটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে।শতাব্দি এবং প্রসেনজিতের বেশ কয়েকটি মুভি আমি দেখেছি কিন্তু সেগুলোর নাম এখন আমার মনে নাই।

তবে আপনার মাধ্যমে জজ সাহেব মুভির রিভিউ দেখে এবং পড়ে খুবই ভালো লাগলো।ইদানিং আপনার মাধ্যমে বেশ কয়েকটি মুভি রিভিউ দেখলাম।এত কষ্ট করে সময় ব্যয় করে মুভি দেখে এবং সেটার রিভিউ করা চাট্টিখানি কথা নয়।এত সুন্দর করে আপনি মুভি রিভিউ করেছেন যা দেখে সত্যিই আমি অনুপ্রাণিত হয়েছি।অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এত চমৎকার একটি মুভি রিভিউ আমাদের সামনে প্রেজেন্টেশন করার জন্য।আগামীতে আরো সুন্দর সুন্দর মুভি মুভি রিভিউ আপনার মাধ্যমে পাব এই প্রত্যাশায় আজ এখানেই♥♥

রঞ্জিত মল্লিকের মুভি মানে হিট মুভি, সাথে বেশ মজার মজার রসিকতাও তার মুভিতে দেখা যায়।

দাদা, পুরনো মুভি গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। কারণ পুরনো মুভির কাহিনী গুলো খুবই ভালোই। কাহিনীগুলো পরিবারের সবাইকে নিয়ে অনেক আনন্দের সাথে দেখা যায়।বিশেষ করে জজ সাহেব মুভি আমি অনেকদিন আগেই দেখেছি। এই মুভিটি দেখার সময় আমার পাশে আমার আম্মা, আব্বা এবং বড় ভাই ছিল। সাথে আমার আপুরাও ছিল। আসলে এই মুভিটা খুবই ভালো লেগেছে।বিশেষ করে রঞ্জিত মল্লিকের মুভি মানরমে সুপারহিট। আমার বাবা রঞ্জিত মল্লিকের মুভি দেখতে খুবি পছন্দ করে।আমারও ভালো লাগে। প্রসেনজিৎ আমার খুবই প্রিয় অভিনয়। আমার খুব ভালোলাগে। আসলেই জজ সাহেব এই মুভিটি আমি অনেকদিন আগেই দেখেছি। তারপরে আজকে আপনি খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ করেছেন।মুভিতে প্রসনজিৎ অসুস্থ মানুষ।তাকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে।রঞ্জিত মল্লিক সাংবাদিক হাসপাতালে রিপোর্ট করতে গিয়ে তার গান শুনে মুগ্ধ হয়ে যায় এবং তাকে মুক্ত করার ব্যবস্থা করে। সত্যিই আজকে আপনি মুভিটি খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ করেছেন। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। এই মুভিটি আমাদের মাঝে রিভিউ করার জন্য।

রঞ্জিত মল্লিকের মুভি মানে হিট মুভি, সাথে বেশ মজার মজার রসিকতাও তার মুভিতে দেখা যায়।

শ্রদ্ধেয় স্যার রঞ্জিত মল্লিকের অভিনীত মুভি মানেই হচ্ছে অনেক সুপার হিট মুভি। স্যার রঞ্জিত মল্লিক সবসময় অনেক ভালো চরিত্রে অভিনয় করেন। শ্রদ্ধেয় স্যার রঞ্জিত মল্লিকের মুভিগুলো দেখে আমরা বড় হয়েছি। আসলে রঞ্জিত মল্লিক স্যারের অভিনয়ের দক্ষতা দর্শক হৃদয় জয় করে নিয়েছেন। তিনি এতটা দক্ষতার সাথে তাঁর অভিনয় করেন যে দেখলে মনে হয় যেন বাস্তবিকভাবেই সেই কাহিনীগুলো ঘটে চলেছে। আসলে অভিনয়শিল্পীদের দক্ষতার মাঝেই মুভিগুলো জনপ্রিয়তা অর্জন করে। আর যখনই আমি রঞ্জিত মল্লিক স্যারের নাম শুনি তখন সেই মুভি দেখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায়। তেমনি আজকে আপনি "জজ সাহেব" নামক যে বাংলা মুভির রিভিউ পোস্ট করেছেন সেই মুভি রিভিউ পোস্ট পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে দাদা। আসলে এমন কিছু মুভি রয়েছে যেগুলো কাহিনীনির্ভর হয়। মুভির কাহিনীগুলো যদি সুন্দর হয় তাহলে মুভি দেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। আসলে আগেকার সময়কার যে মুভিগুলো ছিল বিশেষ করে পুরনো দিনের মুভিগুলোর মাঝে অনেক বেশি সামাজিক কাহিনীগুলো লুকিয়ে রয়েছে। তেমনি আজকে আপনি যে মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সেই মুভি রিভিউ পড়ে এই মুভিটি সম্পর্কে অনেক সুন্দর ধারণা পেয়েছি। সবকিছু মিলিয়ে মুভি রিভিউ আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। শ্রদ্ধেয় স্যার প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি ও শতাব্দী রায় ম্যাম এই জুটি সবার কাছে জনপ্রিয়। এই জুটি সবার মনে জায়গা করে নিয়েছে। আসলে তাদের অভিনয়ের দক্ষতার কারণে জনপ্রিয় এই জুটি সবার মনে ভালোবাসা সৃষ্টি করেছে। শ্রদ্ধেয় স্যার প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি তার অভিনয়ের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নিখুঁতভাবে অভিনয় করেন। এই মুভিতে শ্রদ্ধেয় স্যার প্রসেনজিৎকে একটি পাগলের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গেছে। আসলে মূলত তিনি পাগল ছিলেন না। কিছু অর্থলোভী মানুষ তাকে পাগল সাজিয়ে পাগলা গারদে বন্দি করে রেখেছিলেন। শুধুমাত্র অর্থের লোভে তার নিকটাত্মীয়রাই তাকে নির্যাতন করেছে। আসলে এই পৃথিবীতে অর্থই অনেক বেশি ভয়ানক। মাঝে মাঝে অর্থের লোভের কারণে নিজের সর্বোচ্চ হারাতে হয়। সেই সাথে নিজের মূল্যবান জীবন পর্যন্তও হারাতে হয়। এই মুভির নায়িকা শতাব্দী ম্যাডাম ধীরে ধীরে প্রসেনজিৎ সারের ব্যবহার, কথাবার্তা ও মিষ্টি গানে মুগ্ধ হয়ে তাকে ভালোবেসে ফেলেছেন। তিনি হয়তো তাকে প্রথমে ভুল বুঝে ছিলেন। এরপর যখন তাঁর আচার-ব্যবহার ও চালচলনে মুগ্ধ হয়েছেন তখন তিনি তাকে ভালোবেসে ফেলেছেন। আসলে ভালোবাসা গুলো এভাবেই হয়তো তৈরি হয়। কাছাকাছি গেলে যেমন নিজেদের মধ্যে দূরত্ব কমে আসে তেমনি সেই দূরত্ব আরো বেশি কমে আসে যখন নিজেদের মধ্যে একটি মধুর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। তেমনি এই "জজ সাহেব" মুভিতে অনেক সুন্দর একটি কাহিনীর পাশাপাশি অনেক মিষ্টি প্রেমের একটি গল্প লুকিয়ে আছে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি মুভি রিভিউ সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে দারুন একটি মুভি রিভিউ করার জন্য আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️❤️❤️❤️

এই বাংলা মুভিটি অনেক পুরোনো কাহিনী অবলম্বনে তৈরি। এই বাংলা মুভিটির নাম হলো "জজ সাহেব"।

দাদা আপনি আজকে যেই মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন সেই মুভি এর আগে আমি কখনও দেখিনি। তবে আজকে যখন আমি আপনার মুভি রিভিউ পড়ার জন্য বসেছি তখন মনের মধ্যে আলাদা আকর্ষণ কাজ করেছিল। কারণ আপনি সবসময় দারুন সব মুভি রিভিউ শেয়ার করেন। এই সুন্দর মুভি রিভিউ আরো ভালোভাবে পড়ার আরো একটি কারণ হলো এই চমৎকার বাংলা মুভিতে আমার অনেক প্রিয় অভিনয়শিল্পীরা অভিনয় করেছেন। যেমন শ্রদ্ধেয় রঞ্জিত মল্লিক স্যার, প্রসেনজিৎ স্যার ও শতাব্দি রায় ম্যাডাম। তাদের অভিনয়ের দক্ষতা এই মুভিটিকে সকলের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে। যখন অভিনয় শিল্পীরা তাদের অভিনয়ের জাদুতে দর্শককে মুগ্ধ করে তখন সেই মুভিটি সার্থক হয়। আসলে একটি সার্থক মুভির পিছনে লুকিয়ে থাকে হাজারো পরিশ্রম ও দক্ষতা। রঞ্জিত মল্লিক স্যারের মুভি গুলো সব সময় সর্বকালের সেরা মুভি। কারণ যে মুভিতে রঞ্জিত মল্লিক স্যার অভিনয় করেন সেই মুভি গুলো সব সময় অনেক সুন্দর হয় এবং তার অভিনয় সকলের কাছে ভালো লাগে। আমার মনে হয় ছোট থেকে বড় সকলেই রঞ্জিত মল্লিক স্যারের মুভি দেখতে পছন্দ করেন। এই মুভিগুলো অনেক সময় আমরা আমাদের পরিবারের সকলের সাথে বসে দেখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কারণ এই মুভি গুলোর মাঝে রয়েছে অনেক সুন্দর কাহিনী চিত্র। বর্তমান সময়ের মুভিগুলো থেকে আগেকার পুরনো দিনের সেই মুভি গুলো অনেক ভালো ছিল। আসলে সেই মুভি গুলো পরিবার পরিজনদের নিয়ে অনেক সুন্দর করে উপভোগ করা যেতো। তারা তাদের অভিনয়ের জাদুতে মানুষকে এতটাই মুগ্ধ করত যে তাদের কষ্টেও দর্শকরা কেঁদে ফেলতো। যখন একজন অভিনয়শিল্পী তার অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শক হৃদয়কে আকৃষ্ট করে ও তার কষ্টে দর্শক কেঁদে ফেলে তখন একজন অভিনয়শিল্পীর অভিনয় সার্থক হয়। তেমনি এই মুভিতে স্যার প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় অনেক দক্ষ অভিনয় করেছেন। তিনি একজন বিত্তশালী পরিবারের সন্তান হয়েও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তাঁর নিকট আত্মীয়দের থেকে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং অবশেষে পাগলা গারদে সময় কাটিয়েছেন। সেখানে তিনি যেমন মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তেমনি শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। শ্রদ্ধেয় স্যার রঞ্জিত মল্লিক তার এই কথাগুলো জানতে পেরে তার মুক্তির জন্য লড়াই করেছেন। আসলে আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা অন্যের বিপদে এগিয়ে আসতে সহায়তা করে। তেমনি শ্রদ্ধেয় স্যার রঞ্জিত মল্লিকের মত অনেক মানুষ আছে যারা বিপদে মানুষকে সাহায্য করতে অনেক আনন্দ পায়। শ্রদ্ধেয় স্যার রঞ্জিত মল্লিক প্রসেনজিতের এই বন্দী জীবন থেকে মুক্তি করতে ও সাবেক জীবনে ফিরে আসতে অনেক সহায়তা করেছেন। সেই সাথে রঞ্জিত মল্লিক স্যারের বোন চরিত্রে অভিনয় করেছেন যিনি তিনি হলেন শতাব্দি ম্যাডাম। আর তিনিও প্রসেনজিৎকে ভালবেসে ফেলেছিলাম। তাদের মাঝে একটি সুন্দর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। এই মুভি এত সুন্দর একটি কাহিনীর উপর নির্মিত হয়েছে যে এই মুভিটি যে দেখবে তার কাছে অনেক ভালো লাগবে। আসলে যখন অনেক মন খারাপ থাকে তখন যদি আমরা পুরনো দিনের সেই বাংলা মুভি গুলো দেখি তাহলে খুবই ভালো লাগবে। কারণ সেই মুভি গুলো অনেক সুন্দর কাহিনীর উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই মুভি রিভিউ উপস্থাপন করেছেন। মুভি রিভিউ করার জন্য দারুন একটি মুভি বেছে নিয়েছেন দাদা। একদিকে যেমন আপনি মুভি দেখে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন অন্যদিকে অনেক উপভোগ করেছেন। দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দারুন একটি মুভি রিভিউ সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য এবং এই সুন্দর একটি মুভি রিভিউ সম্পর্কে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার মুভি রিভিউ পড়ে এই মুভি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেয়েছি এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

আর যেহেতু মুভিটি পুরানো আমলের মুভি সেহেতু বেশ চমৎকার কাহিনী।

এই কথাটা একদম ঠিক বলেছেন দাদা, পুরনো আমলের মুভিগুলোই এই বেশ চমৎকার কাহিনী। এজন্য পুরনো মুভিগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। আর বিশেষ করে শ্রদ্ধেয় স্যার রঞ্জিত মল্লিকের অভিনীত মুভি গুলো আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। এখন খুব একটা মুভি দেখা হয় না, কিন্তু আমি আগে থেকেই রঞ্জিত মল্লিক স্যারের মুভি দেখতে খুবই পছন্দ করি। তার সাথে প্রসেনজিৎ তার তো কোন তুলনাই হয়না। উনি পুরনো মুভি তে যেমন ছিলেন এখন নতুন কিছু মুভিতেও একদম অন্যরকম অভিনয় করেছেন। উনার অনেক মুভি আমি দেখেছি। আর আজকে আপনি অনেক অসাধারণ এবং আকর্ষণীয় একটি মুভি রিভিঊ দিয়েছেন। এই মুভিতে অনেক শিক্ষণীয় বিষয় আছে। বিশেষ করে পুরনো দিনের কাহিনী বলে মুভিটি আরও বেশি আকর্ষণীয়। আর পুরনো দিনের কাহিনী গুলো বেশ সামাজিক এবং অনেক শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। এজন্য আমি আপনার আজকের "জজ সাহেব" মুভি রিভিউ টি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এত অসাধারন একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

দারুন একটি মুভি রিভিউ করেছেন সত্যিই অসাধারণ ছিল ♥️
আমি এই মুভিটা বেশ কয়েকবার দেখেছি।
সত্যিই গল্পটা অসাধারণ সুন্দর 😍
বিশেষ করে এর শিক্ষনীয় একটি অংশ রয়েছে ❣️
যাক যারা মুভিটি দেখননি তারা দেখে নেবেন আশাকরি। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো দাদা।
ভালো থাকুন সবসময়ই এই দোয়া করছি।❤️

মুভি রিভিউ: জজ সাহেব অনেক সুন্দর একটি মুভি এটি আমি কয়েক বার দেখেছি। অনেক ভালো লাগে। প্রসেনজিৎ এর সব গুলো মুভি আমার ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।

দাদা এই মুভিটা আমি দেখেছি সত্যিই অসাধারন একটি মুভি। আমি মনে করি বর্তমানে যেসব মুভি তৈরি করে সেই তুলনায় আগের কার মুভিগুলি অনেক ভাল ছিল কারণ সেগুলি ফ্যামিলি সহ দেখার জন্য একদম পারফেক্ট ছিল। বিশেষ করে প্রসেনজিৎকে আমার এমনিতেও খুব ভালো লাগে কারণ দুর্দান্ত অভিনয় করেন তিনি।

দাদা প্রসেনজিৎ এবং রঞ্জিত মল্লিকের মুভি সেইতো এককথায় মুভি না দেখেই বলা যায় যে খুবই চমৎকার হয়েছে, তার কারণ হলো তাদের অভিনয় অনেক দুর্দান্ত হয়। আসলে দাদা এসব সামাজিক মুভিগুলো যতই দেখি ততই দেখতে মন চায়। আপনি আজকে মুভি রিভিউ এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যদি কেউ দেখে না থাকে আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে তার মুভিটা দেখা হয়ে যাবে। বেশ সুন্দরভাবে আপনি মুভি রিভিউ ফুটিয়ে তুলেছেন এই জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

অসাধারণ একটি মুভি ছিল দাদা। আমি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি আমার বাবা আর আমি একসাথে বসে এই মুভিতে দেখেছিলাম ডিভিডিতে। আর আজকে আপনার রিভিউটি পড়ে মনে হচ্ছে যেন পুনরায় মুভি টি দেখছি আমি। সত্যিই ভাই অসাধারণ ছিল আপনার রিভিউটি খুব চমকপ্রদ ভাবে তুলে ধরেছে প্রত্যেকটি বিষয়।

১৯৮৯ সাল এত আগের মুভি !!ঐ সময়কার মুভি গুলোতে আসলে বাস্তব জীবন নিয়ে গল্প থাকতো। এবং মুভিগুলো দেখার অভিজ্ঞতা ও একেবারে অন্যরকম। এখনকার মুভিগুলো যদি ও অনেক বেশি উন্নত। তারপরেও আগেকার সময়ে মুভিগুলোর কাহিনী এবং অভিনয় এক অন্যরকম অনুভূতি কাজ করতো। আর এই মুভিগুলোতে যারা অভিনয় করেছে, তারা প্রত্যেকেই আমার অনেক প্রিয়। প্রসেনজিৎ দা, রঞ্জিত দা , শতাব্দী রায় আমার অনেক পছন্দের। উনার চেহারা যেন মায়ায় ভরা।আর উনাদের একসাথের মুভি গুলো সত্যিই অসাধারণ হয়। অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। অনেক ভালো লাগলো পুরো মুভিটির কাহিনী পড়ে। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল। প্রার্থনা করি সবসময় ভালো থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন। আর আমাদের সাথে এভাবেই নিত্যনতুন সুন্দর সুন্দর পোস্ট শেয়ার করে যান।

দাদা আমার খূব প্রিয় দুটি অভিনেতা ।প্রসেনজিৎ ও রঞ্জিত মল্লিকের মুুভি।এই মানুষের অভিনয়ের কোনে জবাব নেই।এদের অভিনয গুলো সুন্দর আর মজাদার হয়।অভিনেতা দুজনের অভিনয়ের অঙ্গ ভঙ্গি অনেক দারুণ।তবে আমি অনেক আগেই মুভিটি দেখেছি।আগের কলকাতার মুভি গুলো অনেক দারুন আর সপরিবারে দেখার মতো ছিলে।দাদা আপনি খুব সুন্দর করে মুভিটি রিভিউ করছেন।এতে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।অনেক শুভ কামনা রইল দাদা।

দাদা আমার খুব খুব প্রিয় একটি মুভি রিভিউ দিয়েছেন।এই মুভি রিভিউ টা দেখে আমার আব্বুর কথা মনে পড়ে গেলো।এই মুভি টা আব্বুর সাথে বসে দেখে ছিলাম। আব্বু সব সময়
রঞ্জিত মল্লিকের মুভি গুলো দেখতো।আমারও কাছেও খুব প্রিয় একটি মুভি।
দাদা মুভির রিভিউ টা পড়ে সত্যি অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা আপনার জন্য অনেক দুআ ও ভালোবাসা রইল।

দাদা অনেক সুন্দর একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করলেন। এই মুভিটি আমারো দেখা হয়নি। তবে আপনি যেমন বিস্তারিত আর সুন্দরভাবে কাহিনী উপস্থাপন করেছেন তাতে মনে হচ্ছে যেন চোখের সামনেই মুভিটি দেখে ফেললাম। ছবিটি মনে হয় আর না দেখলেও চলবে। সত্যি কথা বলতে কি পুরনো দিনের ছবি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ছবিগুলোতে যেমন সুন্দর একটি কাহিনী থাকে তেমনি থাকে বাস্তবধর্মী অভিনয়। এছাড়া রঞ্জিত মল্লিকের অভিনয় আমার কাছে এমনিতেই অনেক ভালো লাগে। কলকাতার বাংলা ছবির অভিনেতাদের মধ্যে আমার মনে হয় উনি সেরাদের একজন। ছবির মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণিত হলো যে সত্য কখনো চাপা থাকে না। সত্যের জয় একদিন হবেই। তবে সমাজে এখনও এমন অনেক মানুষকেই পাগল সাজিয়ে রাখা আছে যা আমাদের নজরে আসে না। আবারো আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মুভির রিভিউ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য রইল অবিরাম ভালোবাসা

"জজ সাহেব" অনেক সুন্দর করে মুভি রিভিউ করেছেন। প্রসেনজিৎ এর মুভি অনেক আগে থেকেই দেখে আসছি। কিন্তু একটু ব‍্যস্ততার কারনে এখন তেমন একটা দেখা হয়ে উঠেনি। আপনার রিভিউ টির মাধ্যমে মুভিটি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন‍্য